![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
বাংলাদেশের অভিন্ন সীমান্তের প্রতিবেশী মিয়ানমারের সঙ্গে রোহিঙ্গা শরণার্থী ছাড়া আর কোন বিরোধ নেই। এই সমস্যাটি দীর্ঘদিনের। রাষ্ট্রীয় ও সামাজিক নির্যাতনের শিকার এই মানুষগুলো ১৯৭৮ সালে শরণার্থী হিসেবে বাংলাদেশে আসে। অপারেশন ড্রাগন’ নামে পরিচালিত অভিযানে তারা বাস্তুচ্যুত হয়। সে সময় কূটনৈতিক আলোচনার মাধ্যমে এদের একটি অংশ মিয়ানমার চলে যায়। ১৯৯২ সালে সমস্যাটি আবারও মাথাচাড়া দেয়। এবার আসে আড়াই লাখের মতো রোহিঙ্গা। এবারও কূটনৈতিক আলোচনার মাধ্যমে কয়েক ধাপে তারা দেশে ফিরলেও উল্লেখযোগ্য একটি অংশ এখনও বাংলাদেশে অবস্থান করছে। দীর্ঘদিন এ দেশে অবস্থান করায় তারা মাদক ব্যবসাসহ নানা অপরাধের সঙ্গে জড়িয়ে পড়েছে। বাংলাদেশের একটি মৌলবাদী রাজনৈতিক দলের সঙ্গে রোহিঙ্গাদের সখ্যের কথা দীর্ঘদিনের। ইদানীং জঙ্গিদের সঙ্গে তাদের কারও কারও সম্পৃক্ততার কথাও শোনা যায়। বাংলাদেশ থেকে রোহিঙ্গা শরণার্থীদের ফিরিয়ে নিতে মিয়ানমারের সরকারের কাছে সৌহার্দ্যপূর্ণ সমাধানের আহব্বান জানিয়েছে বাংলাদেশে সরকার। ইতিমধ্যেই রোহিঙ্গা সমস্যা সমাধানের জন্য মিয়ানমারের জাতীয় মানবাধিকার কমিশন সাড়া দিয়েছে। এই সরকারের আমলেই রোহিঙ্গা সমস্যাটিও দ্রুত সমাধানের পথে এগোবে এটাই সবার প্রত্যাশা।
©somewhere in net ltd.