![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
বিশ্ববাজারে বাংলাদেশের সিরামিক পণ্যের চাহিদা ক্রমেই বাড়ছে। এতে প্রতিবছর বাড়ছে সিরামিক পণ্যের রপ্তানি। ইউরোপের বহু দেশে সিরামিক পণ্য রপ্তানি হচ্ছে এখন। কয়েক বছরের মধ্যে পণ্যটির রপ্তানির প্রসারতা আরও বাড়বে। আর এই ধারাবাহিকতায় দেশীয় সিরামিক নির্মাণ প্রতিষ্ঠানগুলো কারখানা সম্প্রসারণ করছে। চলতি অর্থবছরে দ্বিতীয় প্রান্তিকে (জুলাই থেকে ফেব্রুয়ারি মাস পর্যন্ত সময়ে) সিরামিক পণ্য রপ্তানি হয়েছে ৩ কোটি ২২ লাখ ৯০ হাজার মার্কিন ডলার। যা গত অর্থবছরের একই সময়ের চেয়ে ৩০ দশমিক ৬৮ শতাংশ বেশি। বিশ্ববাজারে বাংলাদেশের সিরামিক পণ্যের চাহিদা বৃদ্ধি পাওয়ায় লক্ষ্যমাত্রা অর্জনের পরিমান বৃদ্ধি পাচ্ছে। পঞ্চাশের দশকে বাংলাদেশে সিরামিক শিল্পের যাত্রা শুরু হয়। তবে কয়েক দশক পার না হতেই এখন এটা শিল্পে পরিণত হয়েছে। এগিয়ে এসেছে শাইনপুকুর সিরামিক, পিপলস্ সিরামিক, মুন্নু সিরামিক ও হালের ফার, আর্টিসান, প্যারাগন, গ্রেটওয়াল, আরএকে, সিবিসি, স্ট্যান্ডার্ড, বেঙ্গল ফাইনসহ অন্যান্য প্রতিষ্ঠান। বাংলাদেশ থেকে বেশি সিরামিক রপ্তানি হয় তুরস্কে। এর পর আছে যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্যে, জার্মানি, সংযুক্ত আরব আমিরাত, ইতালি। তাছাড়া, অ্যাঙ্গলা, অস্ট্রিয়া, বেলজিয়াম, কানাডা, সুইজারল্যান্ড, চিলি, চীন, কলম্বিয়া, চেক প্রজাতন্ত্র, ডেনমার্ক, মিসর, স্পেন, ফিনল্যান্ড, ফ্রান্স, গ্রীস, হাঙ্গেরি, আয়ারল্যান্ড, ভারত, জাপান, কোরিয়া, লেবানন, ম্যাক্সিকোসহ অর্ধশতাধিক দেশে সিরামিক পণ্য রপ্তানি হচ্ছে। নিজেদের দেশের চাহিদা মিটিয়ে বিদেশে রপ্তানি করে দেশ প্রচুর বৈদেশিক মুদ্রা আয় করায় দেশ যেমন অর্থনৈতিক দিক দিয়ে শক্তিশালী হচ্ছে তেমনি দেশে বেকারদের কর্ম সংস্থানের একটা সুযোগও তৈরি হচ্ছে।
©somewhere in net ltd.