![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
মন্ত্রিসভায় টোল নীতিমালা-২০১৪ অনুমোদন করার পর টোল নীতিমালা নিয়ে বিভিন্ন পত্রিকায় নানাভাবে সংবাদ উপস্থাপন করা হয়েছে এবং একটি স্বার্থান্বেষী মহল কুৎসা রটনার মাধ্যমে জনমনে বিভ্রান্তির সৃষ্টি করেছে। এর ফলে ভুল বোঝাবুঝি হয়েছে। বিষয়টি স্পষ্ট করার জন্যই সরকারের পক্ষ থেকে সংবাদ সম্মেলন করে জানানো হয়েছে যে, জাতীয়, আঞ্চলিক বা জেলা সড়কগুলোতে নতুন করে টোল আরোপ করা হবে না। বর্তমানে চট্টগ্রাম পোর্ট এক্সেস রোড, হাটিকুমরুল-বনপাড়া এবং হবিগঞ্জের রুস্তমপুর থেকে সিলেট জাফলং পর্যন্ত সড়কে টোল আদায় করা হয়। এছাড়া ৬১টি সেতু ও ৫০টি ফেরিঘাটে টোল আদায় করা হয়ে থাকে। বিদ্যমান সড়কগুলোতে নতুন করে কোন টোল আদায় করা হবে না। সড়ক, সেতু ও ফেরির বর্তমান ইজারা চুক্তির মেয়াদ শেষ না হওয়া পর্যন্ত তা বলবৎ থাকবে। মেয়াদ শেষ হওয়ার তিন মাস আগে নতুন টোল নীতিমালা অনুযায়ী পুনরায় ইজারা দেয়ার উদ্যোগ নেয়া হবে। নতুন নীতিমালা অনুযায়ী ২০০ মিটারের কম দৈর্ঘ্যর সব সেতু টোলের আওতামুক্ত রাখা হয়েছে। তবে ফেরির বদলে নতুন স্থায়ী সেতু নির্মিত হলে দৈর্ঘ্য নির্বিশেষে কমপক্ষে এক বছর পর্যন্ত টোল আদায় হবে। বর্তমানে ১৮৫১ সালের ‘টোল অ্যাক্ট’ অনুযায়ী অর্থ বিভাগের সম্মতিতে টোল আদায় করা হয়। কিন্তু এতে প্রায়ই বিভিন্ন অসুবিধার সৃষ্টি হয়। এ পরিস্থিতি থেকে উত্তরণের জন্য টোল আদায় পদ্ধতি স্বচ্ছ, আধুনিক, যুগোপযোগী ও সমন্বিত করতে এ নীতিমালা করা হয়েছে।
©somewhere in net ltd.