নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

দরবেশ১

দরবেশ১ › বিস্তারিত পোস্টঃ

হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের ক্রমবর্ধমান যাত্রীচাপ সামলাতেই নির্মিত হচ্ছে দ্বিতীয় রানওয়ে ও তৃতীয় টার্মিনাল

০৮ ই মে, ২০১৪ বিকাল ৩:৪১

দুটি রানওয়ে দিয়ে হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে ওঠানামা করবে উড়োজাহাজ। বর্তমান দুটি টার্মিনালের সঙ্গে যোগ হবে প্রায় চারগুন বড় আকারের আরও একটি টার্মিনাল। নতুন টার্মিনালে বসবে আরও ৩২টি বোর্ডিং ব্রিজ। বাড়বে বিমানবন্দরের ড্রাইভওয়ে। এর মধ্য দিয়ে বিমানবন্দরের উড়োজাহাজ হ্যান্ডলিং সক্ষমতা বেড়ে যাবে বর্তমান ক্ষমতার চার গুন। দিনে প্রায় এক হাজারটি উড়োজাহাজ হ্যান্ডলিংয়ে সক্ষম হবে এই বিমানবন্দর। যা আন্তর্জাতিকভাবে খ্যাতিসম্পন্ন বিভিন্ন ব্যস্ত বিমানবন্দরের সমান। বছরে ৬০ লাখ যাত্রী শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর ব্যবহার করছে। প্রতি বছরই এই সংখ্যা গড়ে ৫ লাখ করে বাড়ছে। একইভাবে অভ্যন্তরীণ রুটেও যাত্রী বাড়ছে। অভ্যন্তরীণ রুটে ৬ লাখের মতো যাত্রী ব্যবহার করছে দেশের প্রধান বিমানবন্দর। শাহজালালে বর্তমানে সামরিক ও বেসামরিক মিলিয়ে প্রতিদিন গড়ে ২৪০টি উড়োজাহাজ উড্ডয়ন ও অবতরণ করে। নতুন রানওয়ে, টার্মিনাল ও বোর্ডিং ব্রিজ নির্মিত হলে এর চারগুন বাড়িয়ে প্রায় এক হাজার উড়োজাহাজ উড্ডয়ন ও অবতরণ সম্ভব হবে। প্রত্যাশা করা হচ্ছে, এর মধ্য দিয়ে মধ্যপ্রাচ্যের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ দুবাই আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের কাছাকাছি মানের একটি বিমানবন্দরে পরিণত হবে শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর। ফলে আন্তর্জাতিক এয়ারলাইনগুলোকে আকৃষ্ট করবে। তাতে বিমানবন্দরের ব্যস্ততা যেমন বাড়বে, আয়ও বাড়বে। বর্তমান রানওয়েটির সমান্তরালেই নতুনটি নির্মিত হবে। এতে করে শাহজালালে উড়োজাহাজ উড্ডয়ন ও অবতরণের সংখ্যা আরো বাড়লেও তা ব্যবস্থাপনা করা কঠিন হবে না। প্রায় দুই দশক আগে ১৯৯৬ সালে আওয়ামী লীগ সরকার ক্ষমতায় আসার পর দেশের প্রধান বিমানবন্দরে দ্বিতীয় রানওয়ে নির্মাণের উদ্যোগ নিয়েছিল। পরবর্তীতে এই কাজটি আর এগোয়নি। তৃতীয় দফায় সরকার গঠনের পর প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বিশেষ উৎসাহেই বিমানবন্দর আধুনিকায়ন ও সক্ষমতা বাড়ানোর এই উদ্যোগ নেওয়া হলো।

মন্তব্য ৪ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (৪) মন্তব্য লিখুন

১| ০৮ ই মে, ২০১৪ বিকাল ৪:১১

ঈশান হাওয়া বলেছেন: কি কইতাম বেল পাকলে কাকের কি? এয়ারপো্র্ট থেকে বনানী যেতে ১৫ মিনিটের রাস্তা দেড় ঘন্টা লাগে.. অবকাঠামো ঠিক না করে এসব করে লাভ নাই . .

২| ০৮ ই মে, ২০১৪ বিকাল ৫:১৩

নিষ্‌কর্মা বলেছেন: অনেক দেশই বিমানবন্দরের সম্প্রসারণ করে পর্যটন ব্যবসায় উন্নতি করেছে। তবে আমাদের এখানে সেই সম্ভাবনা একেবারেই কম। কেননা দূর্নীতি এবং বিচার-না-হওয়ার প্রচলিত রীতির কারণে আমাদের দেশে যে কোন সেক্টরেই যা কিছুই করা হোক না ক্যান, দেশের কোন লাভ হচ্ছে না, হবেও না।

৩| ০৮ ই মে, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৩৪

নক্‌শী কাঁথার মাঠ বলেছেন: কাজের মানতো রাখতে পারবেনা। এই কাজটা বিদেশি কোন বিশেষজ্ঞ কোম্পানীকে করতে দেয়া উচিৎ, যাতে আন্তর্জাতিক মানটা অর্জিত হয়। আমাদের এয়ারপোর্ট অতি নিম্নমানের বিশ্বের অন্যান্য দেশের এয়ারপোর্টের তুলনায়। ওদের অখ্যাত রেলস্টেশনও এরচেয়ে অনেক অনেক উন্নত হয়।

৪| ০৯ ই মে, ২০১৪ রাত ১:৩৪

রাঘব বোয়াল বলেছেন: এমনিতে ঢাকা বিমান বন্দর এলাকায় সবসময় জাম লেগে থাকে আর ভবিষ্যৎ এ তো এটি তিক্ত রুপ ধারন করবে।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.