![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
বর্তমানে দেশে মোট খাদ্যের যে যোগান তাতে বছরে ২৭৭ লাখ টন খাদ্য উদ্বৃত্ত থাকে। অতীতে চাহিদা আর যোগানে যে বিস্তর ফারাক ছিল তা আর এখন নেই। ফলে পুষ্টিখাদ্যের অভাব দেখা দিচ্ছে না। একদিকে দাম বাড়ছে খাদ্যদ্রব্যের, অন্যদিকে কমছে হার এমন কথা আর মানুষের মুখে শোনা যায়না। বিশেষ করে শিশুপুষ্টির অবস্থা ধীরে ধীরে বাড়ছে। খাদ্যদ্রব্যের দাম বাড়লে স্বাভাবিক-ভাবেই মানুষ খাবারের তালিকায় কাটছাঁট করে। এক্ষেত্রে শিশুখাদ্যের তালিকায় প্রভাব পড়ে বেশি। তখন পুষ্টি পরিস্থিতি অবনতির দিকে যায়। ফলে শিশু পুষ্টির হার হ্রাস পেতে থাকে। যার কারনে শিশুরা নিউমোনিয়ায়, ডায়রিয়ায়সহ নানা প্রকার রোগে আক্রান্ত হয়। এক সময় দেখা গেছে বাংলাদেশে ৫ বছর বয়সী শিশুদের মধ্যে প্রায় অর্ধেকই অপুষ্টিতে ভুগত। কিন্তু বর্তমান সরকারের সময় ৫ বছরের কম বয়সী শিশুর মৃত্যুহার দুই-তৃতীয়াংশ কমিয়ে আনা সম্ভব হয়েছে। সেই সাথে কমিয়ে আনা সম্ভব হয়েছে প্রসবজনিত মাতৃমৃত্যুর হারও। বাড়ানো হয়েছে মাতৃ ও শিশু স্বাস্থ্য খাতে সরকারি বরাদ্দ। পুষ্টির চাহিদা সম্পুর্নভাবে পূরণ হওয়ায় শিশুরা সুস্থভাবে বেড়ে উঠতে পারছে। অকালে ঝরে যাচ্ছে না কোন মায়ের প্রাণ। এ সরকারের একান্ত প্রচেষ্টা এবং সঠিক নজরদারি ও জবাবদিহিতার ফলেই এসব সম্ভব হচ্ছে।
©somewhere in net ltd.