![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
সরকার জলবায়ু পরিবর্তনের নেতিবাচক প্রভাব মোকাবেলায় নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছেন। শিল্প-প্রতিষ্ঠানে ইটিপি কার্যক্রম অনলাইনে মনিটর করার পরিকল্পনা গ্রহণ করেছে। ইতোমধ্যে ৮১২টি শিল্প-কারখানায় ইটিপি স্থাপন করা সম্ভব হয়েছে। ২০১৮ সালের মধ্যে কল-কারখানাসমূহে শতভাগ ইটিপি চালুর পরিকল্পনা সরকার হাতে নিয়েছে। বায়ু দূষণের মাত্রা হ্রাস করার লক্ষ্যে ইতোমধ্যে ২ হাজার ১৪১টি ইটভাটিকে আধুনিক প্রযুক্তির ইটভাটিতে রূপান্তর করতে সক্ষম হয়েছে। পর্যায়ক্রমে সকল ইটভাটিকে এই আধুনিক প্রযুক্তি গ্রহণ করতে হবে। বুড়িগঙ্গাকে দূষণমুক্ত করে স্বাভাবিক অবস্থায় ফিরিয়ে আনতে সরকারের গৃহীত পদক্ষেপ অত্যন্ত তাৎপর্যপূর্ণ। নদীর উভয় পাড়ে উচ্ছেদ অভিযান চালিয়ে ক্যাপিটাল ড্রেজিংয়ের উদ্যোগ নেয়া হয়েছে। এতে নদীর গভীরতা বাড়বে এবং অধিক জল ধরে রাখা সম্ভব হবে। রাজধানী ঢাকার চারপাশে যে ৫টি নদী আছে ড্রেজিংয়ের মাধ্যমে সে সব নদীর নাব্য ফিরিয়ে আনতেও ইতিমধ্যে কাজ শুরু হয়ে গেছে। গত পাঁচ বছরে পরিবেশ রক্ষায় এ সরকার ব্যাপক উন্নয়নমূলক কাজ করছেন। পরিবেশ আদালত আইনসহ নতুন নতুন আইন প্রণীত হয়েছে। পুরনো আইনগুলো সংশোধন করে যুগোপযোগী এবং আইনের প্রয়োগ নিশ্চিত করা হয়েছে। অপরিকল্পিত নগরায়ন ও শিল্পায়ন বন্ধের ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে। পরিবেশ, প্রতিবেশ, বন সংরক্ষণ ও উন্নয়নে সরকার সকল বাধা অতিক্রম করে এগিয়ে যাচ্ছে।
©somewhere in net ltd.