![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
২০১৪-১৫ অর্থবছরের জন্য প্রস্তাবিত বাজেটের আকার বড় হলেও তা বাস্তবায়নযোগ্য বলেই মনে করছেন বিভিন্ন আর্থিক প্রতিষ্ঠান, পেশাজীবী ও ব্যবসায়ী সংগঠনের নেতারা। তারা এই বাজেটকে শিল্প, বিনিয়োগবান্ধব ও জনকল্যাণমুখী হিসেবে মূল্যায়ন করছেন। ব্যবসায়ীরা এক বাক্যে প্রস্তাবিত এ বাজেটকে চমৎকার ও ব্যবসাবান্ধব বলছেন। বাজেট বাস্তবায়ন করতে হলে অর্থনীতি ও রাজনীতির মধ্যে সমন্বয় সাধন করতে হবে। আর এ জন্য রাজনৈতিক অস্থিরতা কমানোর লক্ষ্যে কার্যকর ভূমিকা নিতে হবে। বাজেট প্রস্তাবনায় উচ্চ প্রবৃদ্ধির ধারা অব্যাহত রাখার লক্ষ্যে দেশী ও বিদেশী বিনিয়োগ আকর্ষণের উদ্দেশ্যে অবকাঠামো উন্নয়নের যে লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে তা নিঃসন্দেহে প্রশংসনীয়। দেশজ সম্পদের ব্যবহারের মাধ্যমে কর্মসংস্থান সৃষ্টি ও বিনিয়োগের পরিবেশ সৃষ্টিতে প্রস্তাবিত বাজেট ইতিবাচক ভূমিকা রাখবে বলে মনে করছেন বিশেষজ্ঞরা। ২০২১ সালের রূপকল্প বাস্তবায়ন এবং ২০২৫ সালের মধ্যে বাংলাদেশকে মধ্যম আয়ের দেশে পরিণত করতে হলে শিল্পায়নকে সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার দিতে হবে। আর তারই প্রতিফলন ঘটেছে ২০১৪-১৫ অর্থবছরের প্রস্তাবিত বাজেটে। বর্তমান বাজেটে বরাবরের মতো দেশী শিল্পকে সুরক্ষা দেয়ার চেষ্টার পাশাপাশি শহর থেকে কারখানা সরানোর কথা বলা হয়েছে। এ জন্য সুদের হার কমানোর কথা এবং বিশেষ কর অবকাশ সুবিধার কথা বলা হয়েছে। একদিকে তা দেশে সুষমভাবে শিল্প গড়তে সহায়ক ভূমিকা পালন করবে। অন্যদিকে শহরের ওপর চাপও কমাবে। সর্বোপরি এবারের বাজেট শিল্প, বিনিয়োগবান্ধব ও জনকল্যাণমুখী বাজেট তা নিঃসন্দেহে বলা যায়।
©somewhere in net ltd.