![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
অবশেষে খুলনা খানজাহান আলী বিমানবন্দর নির্মাণের প্রকল্প প্রস্তাবনা পরিকল্পনা কমিশনে পাঠাচ্ছে বেসামরিক বিমান চলাচল ও পর্যটন মন্ত্রণালয়। সরকারের বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষের (বেবিচক) নিজস্ব অর্থায়নে এ বিমানবন্দরটি ২০১৯ সালের মধ্যে বাস্তবায়নের লক্ষ্যে শীঘ্রই পরিকল্পনা কমিশনে প্রস্তাব পাঠাবে। বিগত মহাজোট সরকারের সময় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এই বিমানবন্দর নির্মাণের প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন। খুলনার সঙ্গে রাজধানী ঢাকার যোগাযোগ ব্যবস্থা সহজ করতে বিগত মহাজোট সরকারের সময় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা খুলনা সফরকালে খানজাহান আলী বিমানবন্দর নির্মাণের প্রতশ্রুতি দেন। এরপর বিভিন্ন সময়ে এই বিমানবন্দর নির্মাণের জন্য নানা উদ্যোগ নেওয়া হলেও তেমন একটা অগ্রগতি হয়নি। তবে খুলনা প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (কুয়েট) পক্ষ থেকে প্রকল্পের ফিজিবিলিটি স্টাডি করা হয়। এই স্টাডি রিপোর্টি সম্প্রতি বেবিচকের কাছে জমা দেওয়া হয়। বেবিচক কর্তৃপক্ষ রিপোর্ট অতি সম্প্রতি বেসামরিক বিমান চলাচল ও পর্যটন মন্ত্রণালয়ের কাছে জমা দেয়। নিজস্ব অর্থায়নে এই প্রকল্প বাস্তবায়নে খরচ ধরা হয়েছে ৪৬৪ কোটি ২৫ লাখ ৬০ হাজার টাকা। খানজাহান আলী বিমানবন্দর নির্মাণের ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ বেশকিছু বিষয় বিবেচনায় নেওয়া হচ্ছে। এগুলোর মধ্যে অন্যতম হচ্ছে, বিমানবন্দর নির্মাণের মাধ্যমে খুলনার বাগেরহাটের মংলা সমুদ্রবন্দরকে আরও কার্যকর ও গতিশীল করা, মংলা ইপিজেডের কার্যকারিতা বৃদ্ধি করা, অভ্যন্তরীণ যোগাযোগ ব্যবস্থার উন্নয়ন ঘটানো এবং পর্যটনশিল্পের উন্নয়ন করা। এই বিমানবন্দর নির্মাণের মাধ্যমে বিগত মহাজোট সরকারের ভিশন-২০২১-কে সামনে রাখা হয়েছে। অভ্যন্তরীণ এ বিমানবন্দরটিকে এফ-২৮, বি-৭৩৭ এবং মাঝারি ধরনের এয়ার বাস চলাচলের উপযোগী করে নির্মাণ করা হবে। এই বিমান বন্দরটি নির্মিত হলে খুলনার বাগেরহাটের মংলা সমুদ্রবন্দর আরও কার্যকর ও গতিশীল হবে, মংলা ইপিজেডের কার্যকারিতা বৃদ্ধি পাবে, অভ্যন্তরীণ যোগাযোগ ব্যবস্থার উন্নয়ন ঘটবে এবং পর্যটনশিল্পের উন্নয়নের পাশাপাশি দেশের অর্থনীতির চাকা চাঙ্গা হবে।
©somewhere in net ltd.
১|
০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ৯:৪৫
ইমরান আশফাক বলেছেন: বিমানবন্দর নির্মানের আর কোন নামগন্ধ পাওয়া যাচ্ছে না গত চার বৎসর যাবত। এই ধরনের প্রতিশ্রুতি শুনতে শুনতে আমরা অভ্যস্ত।