![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
এখন বর্ষাকাল, সদ্য অতিক্রান্ত গভীর রজনী!! তবুও শীতের গরম বস্ত্রাবৃত হইয়া একখানা বিছানার চাদর, তার উপর একখানা পাতলা কাথা দিয়ে সর্বাঙ্গ মুড়িয়া অপলক নেত্রে গগন চাহিয়া রইল প্রিয় নোটবুকটির দিকে।সর্বাঙ্গে প্রচন্ড জ্বরের উত্তাপ! বিনিদ্র রজনী ক্লান্তিহীন গেল।জ্বর বুঝি বিনিদ্রার ক্লান্তিটুকুও ছিনিয়া নিয়াছে?জ্বরের প্রকোপের কাছে গগন হার মানিয়া বিছানা থেকে উঠিয়া মাথায় জ্বল পট্টি দিবার আয়োজন করিল ।ক্ষণকালের জন্য নেত্র বাহিয়া কিছু কি গড়াইল?জীবনের প্রথম গগন স্বপ্রচেষ্টায় এই আয়োজন করিল!অতীতে যে মমতাময়ী মাকে শিয়রের নিকটে পাইতো।কর্মজীবনে অনেক কিছুই মানিয়া নিতে হয়, আপাতত ইহাই গগনের শান্ত্বনা হইলো।আবার সর্বাঙ্গে চাদর, তার উপর পাতলা কাথা; সাথে কপালের জ্বল পট্টি। রজনী অতিক্রান্ত হইতেছে, অপলক নেত্র ক্লান্তিহীন!ভোরের আলো বুঝি জ্বানালার পর্দা ভেদ করিয়া কক্ষাভ্যন্তরে প্রবেশ করিতেছে।গগনের কর্ণকুহরে সেই মুহূর্তে কে জানি আসিয়া মৃদু স্বরে কহিল--------
ওরে পাগল! ভবে তুই আসবি একা, যাইবি একা-
সঙ্গী তোর, কেউ হবে নারে!
পরকালের রসদ কিছু ক্ষণকালে গুছিয়ে নেরে--
শিয়র পাশে থাকবে না কেউ তোর?
একটু ছায়া বানিয়ে নে রে--------------
২৩ শে জুন, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৩০
কীবোর্ড বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই। আপনার প্রশংসা আমার অনুপ্রেরণা হয়ে থাকবে
©somewhere in net ltd.
১|
২৩ শে জুন, ২০১৪ দুপুর ২:১৯
আহসানের ব্লগ বলেছেন: ভাল লিখেছেন