![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
সকলে আমাকে বিভিন্ন রকমের প্রশ্ন করে বিভিন্ন লিংক পাঠায় ?
m.somewhereinblog.net/mobile/blog/abnawab/693
এক ছোট ভাই লিংকটি পাঠিয়ে বলল দেখ আমি জানি না সে কি মীন করল?
তাঁর পরও কিছু লিখব ভাবছি?
আমি জানি যুবকেরা আজ কালের অনেক চালাক। সেটা সত্যি গর্বের, মাঝে মাঝে কষ্ট লাগে ওরা ধর্মকে বুঝে তো না, উল্টো বুঝে ? তো কিসের চালাক কিসের মেধা তোমাদের আস আলোচলায়.।.।.।.।।
আজ আমাদের অবস্থান কে ইতিহাস পর্যালোচনার মাধ্যমে তুলে ধরব তাই নয় বুদ্ধিমত্তার যথার্থ প্রয়োগ বাঞ্ছনীয়।
কেন সনাতন ধর্মে সকল তথ্য থাকবে না ?
১) ইসলাম, খ্রীস্টান ও বুদ্ধ ধর্মের সূচনা যথাক্রমে ১৪০০,১৮০০ এবং ২৪০০ বছর পূর্বে, তাই নয় কি?
২) আর সনাতন ধর্মের ইতিহাস এতপূর্বে যে, সূচনার ইতিহাস ই নেই। তবে ৫০০০ বছর পূর্বে ভগবান শ্রীকৃষ্ণ উনার শিষ্য (অর্জূন) কে ১২ কোটি ৪ লক্ষ বছর পর দ্বিতীয় বারের মত গীতা উপদেশ প্রদান করেন।
৩) মানব সমাজে এই জ্ঞান প্রায় ২০ লক্ষ বছর ধরে বর্তমান।
৪) নাসা ২০ লক্ষ ৫ সহস্র বছর পুরনো রামচন্দ্রের সেতু ডিসকভার করে।
৫) এখনও কুরুক্ষেত্র নামক রেল স্টেশন বর্তমান।
৬) সনাতন ধর্ম সকল ধর্মের সুপার মার্কেট অন্যভাবে চেম্বারস অভিধান এর সাথেও তুলনা করা চলে তাহলে পকেট অভিধান এ শব্দ ভান্ডার না থাকার অনাবশ্যকতা কোথায়।
তাই বিভ্রান্ত না হয়ে প্রকৃত গুরুদেবের তত্ত্বাবধানে ধর্মীয় শিক্ষাচর্চার আহবান জানাচ্ছি।
<ধন্যবাদ>
২| ২২ শে মার্চ, ২০১৫ রাত ১:১৩
ফখরুল আমান ফয়সাল বলেছেন: Youtube থেকে হিন্দুয়িজমের উপর ড: জাকির নায়েকের বিস্তারিত বর্ননা শুনবেন, হয়তো তখন আরো কিছু পয়েন্ট যোগ করতে পারবেন। আর ইসলাম ১৪০০ বছর পূর্বের ধর্ম না, এটা সৃষ্টির শুরু থেকে; পৃথিবীর প্রথম মানব আদম (আ থেকেই। আপনি আপনার ধর্ম পালন করছেন, বাকিরা বাকিদের। শুধু শুধু কে কার আগে বা পরে এসব নিয়ে একে অন্যের মধ্যে বিভেদ সৃষ্টি না করাটাই মনে হয় উত্তম। থাকতে দিন না হিন্দু-মুসলিম-বৌদ্ধদের ভাই ভাই হয়ে।
৩| ২২ শে মার্চ, ২০১৫ ভোর ৫:২৫
মিতক্ষরা বলেছেন: "তাই বিভ্রান্ত না হয়ে প্রকৃত গুরুদেবের তত্ত্বাবধানে ধর্মীয় শিক্ষাচর্চার আহবান জানাচ্ছি। "
প্রকৃত গুরুদেব কোথায় পাওয়া যাবে? ঠক বাছতে শেষে গা উজাড় হয়ে যাবে।
৪| ২২ শে মার্চ, ২০১৫ সকাল ৯:২৯
নতুন বলেছেন: তবে ৫০০০ বছর পূর্বে ভগবান শ্রীকৃষ্ণ উনার শিষ্য (অর্জূন) কে ১২ কোটি ৪ লক্ষ বছর পর দ্বিতীয় বারের মত গীতা উপদেশ প্রদান করেন।
এতো আগে আমাদের উপমহাদেশে মানুষের বসতী ছিলো?
৫| ২৩ শে মার্চ, ২০১৫ রাত ১২:০১
dsjpsdas বলেছেন: ফয়সাল ভাই , জাকির নায়েক ভাই ই তো বিভ্রান্ত করছেন উনি কেন অন্য ধর্মের সমালোচনা করেন , হীন প্রমাণ করতে চান ? এটা কি ঠিক
গুরুদেব পেতে হলে ভাল শিষ্য ও হওয়া চাই ,মিতক্ষরা
সূর্যদেব কে দেন প্রথম
৬| ২৩ শে মার্চ, ২০১৫ রাত ৩:৩৫
মিতক্ষরা বলেছেন: "জাকির নায়েক ভাই ই তো বিভ্রান্ত করছেন উনি কেন অন্য ধর্মের সমালোচনা করেন , হীন প্রমাণ করতে চান ? এটা কি ঠিক"
ভাই, জাকির নায়েক হিন্দু ধর্মকে হীন প্রমান করেন নি, বরং তিনি বলেছেন হিন্দু ধর্মেই ইসলাম ধর্মের ভবিষ্যত বানী রয়েছে। দুটো এক নয়।
বেদের কিছু অংশে ভগবানের বর্ননার সাথে ইসলাম ধর্মের একত্ববাদের আশ্চর্য মিল রয়েছে। গীতায় কৃষ্ণের উপদেশাবলীর যেসব অংশকে হিন্দুরা জন্মান্তরবাদ বলে থাকেন, তা ইসলামের শেষ দিবসের পুনর্জাগরনের সাথেও সাদৃশ্যময়।
"গুরুদেব পেতে হলে ভাল শিষ্য ও হওয়া চাই ,মিতক্ষরা"
আগে তো ভাল গুরুদেব, তারপরে তো ভাল শিষ্য। সন্নাসী/গুরুদেব - এদের ভন্ডামীর বহু ঘটনা তো হরহামেশাই ঘটছে। কি করে বোঝা যাবে, কে সত্যিকারের গুরুদেব।
তবে এইটা সব ধর্মের ক্ষেত্রেই সত্য। প্রতিটি ধর্মেই ভন্ড মোল্লা, পুরুত এসব থাকে। হিন্দু ধর্মে যত না বক ধার্মিক, অন্য ধর্মে তার চেয়ে কিছু মাত্র কম নয়।
৭| ২৩ শে মার্চ, ২০১৫ সকাল ১০:৪৬
dsjpsdas বলেছেন: জাকির না্য়েক বিভিন্ন ভাবে সনাতন ধর্মের বিভিন্ন যথার্থ ব্যাখ্যা না দিয়ে কিছু অপব্যাখ্যা দিয়ে থাকেন ( অন্য অন্য জায়গায়) । এটার কারণ সব কিছু কারো কাছ থেকে ভাল করে শিখতে হয়, অর্জূনের গুরু ছিলেন স্বয়ং ভগবান শ্রীকৃষ্ণ। প্রত্যেক সফল ব্যক্তির পিছনে যথার্থ গুরু থাকেন আর আধ্যাত্মিক ব্যাপারে তো কথাই নেয় পূর্ণঅন্ধ ।
আর সনাতন ধর্মে তো সব ধর্মের তথ্য থাকা স্বাভাবিক । ভগবান শ্রীকৃষ্ণ এবং আল্লাহতালা এই নাম গুলো প্রতিশব্দ জল, পানি নাম ভিন্ন হলেও স্বাদ , গুণে নিশ্চয়ই কোনা পার্থক্য নেই তাই না?
আগে ভাল শিষ্য
নারদ মুনি ধ্রুব মহারাজের কাছে শ্রীকৃষ্ণের নির্দেশে আসছিলেন ধ্রুব মহারাজের তপস্যায় সন্তুষ্ট হওয়ায় ফলে। তাই ভাল গুরু পেতে হলে ডিসায়ারও চাই, গুরু গ্রহণের প্রয়োজনীয়তা সম্বন্ধে আমরা অবগত কি?
থাকতেই পারে, বাজারে তো বিষ থাকে খাই নাকি ? রাবন সন্ন্যাসী দের প্রাদূর্ভাব তো আদি থেকেই বহমান।
সদগুরুর কিছু গুণাবলীঃ -
১) উনি একজন ডাক পিয়নের মতো ভগবান শ্রীকৃষ্ণের বার্তা এই জড় জগতের বদ্ধ জীবের ঊদ্ধারের জন্য পৌঁছে দেন।
২) উনি গুরু পরম্পরা ধারায় মাধ্যমে থাকবেন, কৃষ্ণতত্ত্ববেত্তা হবেন।
৩) অবিকৃতভাবে কৃষ্ণ নির্দেশ জীবনে পালন করেন এবং অন্যকে পালনে উৎসাহ প্রদান করেন।
৪) জড় সুখশূন্য, কৃষ্ণ সুখ বিধানে মগ্ন থাকেন।
৫) ইন্দ্রিয়, মন নিয়ন্ত্রিত, শাস্ত্রে পারঙ্গম, কোমল মতি, স্নিগ্ধ স্বভাব সম্পন্ন , দয়ালু , ক্ষমাশীল এবং পতিতপাবন।
৮| ২৮ শে মার্চ, ২০১৫ রাত ১২:৩৪
মিতক্ষরা বলেছেন: "জড় সুখশূন্য, কৃষ্ণ সুখ বিধানে মগ্ন থাকেন।"
আপনি এইটা কি বললেন? সুখ পাবার অধিকার শুধু অবতারের ?
©somewhere in net ltd.
১|
২২ শে মার্চ, ২০১৫ রাত ১২:৫১
dsjpsdas বলেছেন: কল্প তোমার উত্তর