![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
যেখানে গভীর শূন্যতা , যেখানে অন্তহীন কোন পথের শুরু সেখানেই আমার অস্তিত্ব। আমি আঁধারের ব্যাক্তিগত অহংকার ।আমি বৈরাগ্যের ভ্রান্তি। অসম্পূর্ণ ছায়ামাত্র! আমি ব্যাথিত , ব্যর্থ নই। আমি রৌদ্রের মতো অভিকর্ষহীন ,অনুভূতিহীন নই।
পাইপে পড়ে যাওয়া শিশুটি মৃত অবস্থায় উদ্ধার এবং কিছু প্রশ্ন।
অবশেষে শিশুটিকে মাটির ৬০০ ফুট নিচ থেকে মৃত উদ্ধার করা হল!!
শিশুটিকে যে শেষপর্যন্ত পাওয়া গেছে, এজন্য খুব ভাল লাগছে । যদিও ছোট্ট অবুঝ শিশুটির মৃত্যুর জন্য প্রচন্ড কষ্ট লাগছে । শিশুটিকে জিবীত অবস্থায় তার বাবা মায়ের কাছে ফিরিয়ে দিতে পারলে অনেক ভাল হত ।
শিশুটির মৃত অবস্থায় উদ্ধার হওয়া নিয়ে মনের মধ্যে কেন যেন সন্দেহ দেখা দিচ্ছে ।
কেন সন্দেহ দেখা দিচ্ছে জানিনা!!
কিছু প্রশ্ন বারবার মনের মধ্যে উকি দিচ্ছে । হিসাব মেলাতে পারছি না!
তাহলে খুলেই বলি,
শিশুটি একটি পাইপের মধ্যে পড়েছে। পাইপের নিচে বারবার ক্যামেরা নিয়ে দেখা গেল সেখানে কিছু, আবর্জনা, ককশীট, ব্যাং, টিকটিকি আছে !
কোন মানুষ নেই!
আচ্ছা, ধরলাম পাইপের নিচে ময়লা আবর্জনা আগে থেকেই ছিল ।
পরে ছেলেটা পড়েছে। তাহলে ছেলেটা পরলে তো সেই আবর্জনা গুলোর ওপরে পড়ার কথা! তাহলে ক্যামেরাতে ছেলেটিকে না দেখা গিয়ে আবর্জনা দেখা গেল কেন??
ফায়ার সার্ভিসের কর্মীরা ছেলেটির কাছে জুসের প্যাকেট ফেলেছে, অথচ জুসের প্যাকেট ক্যামেরাতে দেখা গেল না! দেখা গেল ককশিট আর ব্যাং !
ফায়ার সার্ভিসের কর্মীরা শিশুটির উপরে ককশীট ,আবর্জনা ,ব্যাং ইত্যাদি ফেলবে এটা অসম্ভব । তাহলে শিশুটি আবর্জনার নিচে ছিল এটা মিথ্যে হবার সম্ভাবনাই বেশী।
আবার ,শিশুটি পড়ে যাবার সময় গায়ে জ্যাকেট ছিল বলে জানিয়েছে তার বাবা মা। অথচ উদ্ধার হলো খালি গায়ে!
ফায়ার সার্ভিসের কর্মীদের কথা অনুযায়ী শিশুটি যদি বার বার দড়ি ধরে ১৫০ ফিট ওঠার পর দড়ি ছেড়ে দিয়ে নিচে পরে গিয়ে থাকে, তাহলে তো তার থাকার কথা ছিল আবর্জনার উপরে!
সে আবর্জনার নীচে কিভাবে গেল??
এটা কি সম্ভব ??
আর একটা কথা, মাটির ৬০০ ফিট নিচে কি অক্সিজেন থাকে?
যদি না থাকে তাহলে শিশুটি কিভাবে পরে যাওয়ার কয়েক ঘন্টা পরও বেচে থেকে কথা বললো?
আচ্ছা ,মৃত শিশুটিকে উদ্ধারের আধা ঘন্টা আগে পাইপে ফেলা হল নাতো??
তারপর উদ্ধার করে জনগনকে বোকা বানানো হলো নাতো??
যদি বলেন, কেন এরকম ধারনা হচ্ছে ?
তার কারন হচ্ছে ,রানা প্লাজার রেশমাকেও তো একই কায়দায় উদ্ধারের কিছুক্ষণ আগে নিচে নিয়ে যাওয়া হয়েছিল! ইংল্যান্ডের বিখ্যাত পত্রিকা যখন এই কাহিনী ছেপে দিল, তখন বাংলাদেশ বড় ধরনের লজ্জায় পড়েছিল! যা হোক,
যদি এটা কোন রাজনৈতিক খেলা হয়ে থাকে, তাহলে এই নোংড়া রাজনীতিকে ঘৃনা জানাই ।
আর যদি, সত্যিই শিশুটি পড়ে গিয়ে থাকে, তাহলে একটি শিশুর প্রান বাচানোর জন্য সারা দিন রাত অক্লান্ত পরিশ্রম করে সর্বাত্মক চেষ্টা চালানোর জন্য সরকারকে অভিনন্দন জানাই ।
২| ২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ১২:১৫
ঢাকাবাসী বলেছেন: নাটক তো বটেই, গাজীপুর থেকে চোখ সরানোর জন্য নাকি?
২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ১২:৪১
দুর্জয় তারুণ্য বলেছেন: হতে পারে এটাই কারন
৩| ২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ১২:১৯
নিকষ বলেছেন: "একটি শিশুর প্রান বাচানোর জন্য সারা দিন রাত অক্লান্ত পরিশ্রম করে সর্বাত্মক চেষ্টা চালানোর জন্য সরকারকে অভিনন্দন জানাই।"
জ্বে অবশ্যই, শুধু সরকার কেন, ঢাকা ওয়াসা, ফায়ার বিগ্রেড, পুলিশ, র্যাব, স্বরাষ্ট্রমন্ত্রনালয় - সবাইকেই প্রাণ ঢালা অভিনন্দন দেন।
বিরাট অসাধ্য সাধন করেছে তারা।
৪| ২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ১২:৩৮
দুর্জয় তারুণ্য বলেছেন: জীবনকালে আরো কত ঘটনা দ্যাখতে পামু।
শনিবার রাতে সাংবাদিকদের বিস্ফোরক তথ্য দিলেন নিহত জিহাদের বাবা মো: নাসির উদ্দিন ফকির। শাহজাহানপুর থানার পুলিশের বিরুদ্ধে মানসিক নির্যাতনের অভিযোগ করে নাসির বলেন 'শুক্রবার রাত আড়াইটার দিকে নিরাপত্তা জনিত কারনে পুলিশ আমাকে শাহজাহানপুর থানায় নিয়ে যায়। থানায় নিয়ে জিহাদ পাইপে পড়েনি বলে বক্তব্য দিতে পুলিশ আমাকে বিভিন্নভাবে চাপ প্রয়োগ করতে থাকে।'
৫| ২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ১২:৫০
এক্সট্রাটেরেস্ট্রিয়াল স্বর্ণা বলেছেন:
সাইকো।
৬| ২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ২:৩৭
কলাবাগান১ বলেছেন: জিয়াদের মৃত দেহ পাওয়াতে আপনাদের আশায় গুড়ে বালু হয়েছে.......। সারা রাত ধরে হাজার হাজার লোক সেখানে, তাদের সামনে মৃত বাচ্চাকে পাইপে ফেলা হয়েছে, আর কেউ দেখলো না........।
জামাতি-রাজাকার রা চেয়েছিল এটা নিয়ে একটা ইস্যু করতে ......। এরা সারা জীবন ষড়যন্ত্র করেছে আর সবখানে ষড়যন্ত্রের গন্ধ খুজে পায়।
দেখুন জামাতি ব্লগার দের হীন প্রচেস্টা
৭| ২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ৩:২১
নতুন বলেছেন: আমাদের দেশে মানুষের সংখা কত সেই বিষয়ে টা কি ভুলে গেলেন?
এতো মানুষের মাঝে আপনার কিভাবে মনে হলো যে ছেলেটি কে মেরে তাকে দিনের বেলায় পাইপে পাঠানো হয়েছে?
ঐ পাইপ দেখতে আগামী ১ মাস মানুষ দেখতে যাবে... প্রতিদিন
আর আপনি চিন্তা করছেন যে কেউ ছেলেটির লাস ঐখানে ফেলেছে??
হয়তো ছেলেটি ঐ কাপড় বা শোলার নিচেই ছিলো... কিন্তু ক্যামেরায় দেখা যায়নাই... ( আমিও লাইভ টিভিতে দেখেছি যে ক্যামেরায় ছেলেটিকে দেখা যায়নি)
৮| ২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ৩:২৮
শ্রাবণধারা বলেছেন: পাছার মধ্যে শক্ত বাড়ি পড়লে, এইসব বলদ মার্কা ষড়যন্ত্রতত্ব পশ্চাৎদেশ দিয়ে বাহির হবে, তখন স্বাভাবিক মানুষের মত ভাবতে শিখবা......।
৯| ২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ৩:৫০
শাদা-অন্ধকার বলেছেন: এক্সট্রাটেরেস্ট্রিয়াল স্বর্ণা বলেছেন:
সাইকো। সহমত।
এমন বলদ মার্কা ষড়যন্ত্র তত্ব নিয়ে প্রোফাইলের নাম দিয়েছেন "দুর্জয় তারুণ্য"!?
অন্যদিকে আসল তারুণ্য তাঁর রুপ দেখিয়েছে জিহাদ কে তুলে এনে...
©somewhere in net ltd.
১|
২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ১২:১১
ব্লগার ভুত বলেছেন: মোট তিনটা নাটক দেখলাম। আরো কয়টা যে দেখতে হবে তা যানিনা :-(