![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
© দি ফ্লাইং ডাচম্যান এই ব্লগের সব লেখার সর্বসত্ত্ব সংরক্ষিত। লেখকের অনুমতি ব্যাতিত কোন লেখার সম্পুর্ণ অথবা অংশ বিশেষ পরিবর্তন, পরিবর্ধন, পরিমার্জন অথবা সম্পাদনা করে কোথাও প্রকাশ করা যাবে না।ফেবুঃ দি ফ্লাইং ডাচম্যান
১৭/১৮ বছর বয়সী ছেলেদের মধ্যে একটা দার্শনিক ভাব চলে আসে। খোঁঁচা খোঁচা দাড়িতে এই বাড়তি ভারিক্কি ব্যপারটা ভালোই মানিয়ে যায়। একটু কবিতা, একটু ভারী ভারী উক্তি, একটু গলা ছেড়ে গানটান...
ধরুন, একটা বাদ্যযন্ত্র যার কোন তার নেই, পর্দা বা কোন "কি" বা বাটনও নেই। বাদ্যযন্ত্রটির সামনে আপনি বিশেষ ভঙ্গিতে হাত নাড়ছেন আর সেটা থেকে বিচ্ছুরিত হচ্ছে সুর! ভাবছেন মজা...
ভিকারুননিসা স্কুলের অরিত্রী অধিকারী নামের যে মেয়েটি আত্নহত্যা করে চুপি চুপি চলে গেছে না ফেরার দেশে, সেই মেয়েটির বয়স ছিলো মাত্র ১৫ বছর! কোন পরিস্থিতে পড়ে তার এই নিজেকে...
আমরা ৯০\'স কিডস রা যখন শৈশব বা কৈশোরে গান শুনতাম, তখনো সিডির প্রচলন তেমন হয়নি। ক্যাসেট প্লেয়ারেই বেশিরভাগের হাতেখড়ি আমাদের। পালা করে ক্যাসেট কেনা, নতুন অ্যালবাম কবে আসবে তার...
"আচ্ছা, তুমি কখনো রাস্তার পাশের দোকান থেকে চিতই পিঠা খেয়েছো? ধনে পাতার চাটনি আর সর্ষে বাটা দিয়ে? আশ্বিনের কাচামিঠা রোদে সাইকেল চালিয়েছো নদীর পাড় ধরে?"
"তুমি ভায়োলিন সোনাটা শুনেছো? পিংক...
যদি জিজ্ঞেস করি, মৃত্যুর রঙ কী? গাঢ় আশাবাদী রোদ, এখানে তোমার পাল্লা ভেড়াও। আলো ছড়াক শূন্যে থেমে যাওয়া অলটিমিটারের তেরছা কাটায়। এলোমেলো ছড়িয়ে থাকা গ্যাসমাস্ক গুলোয় আটকে আছে অনন্ত...
আমি ছোটবেলা থেকেই মেহেদীর গন্ধ সহ্য করতে পারতাম না। আম্মু মেহেদী দিলে গন্ধ না নাওয়া পর্যন্ত তার কাছে ভাত খেতে চাইতাম না। এটা নিয়ে আমার কাজিনগুলো আমাকে জ্বালাতো অনেক।...
ইমন ভাই সম্পর্কে কোন কিছু বলতে গেলে আজ থেকে ১২-১৩ বছর পেছনে ফিরে যেতে হয়। স্কুলে পড়ি। ক্লাস এইট নাইন। তখন কেবল বাংলা আন্ডারগ্রাউন্ড মাথাচাড়া দিয়ে উঠেছে। আস্তে আস্তে সেদিকে...
তোকে দেখলেই আমার কেবল রোদজ্বলা এক দীঘির কথা মনে হয়। দীঘির জলে চপল কিশোরীর পা, মাখো মাখো কাদা-শ্যাওলার আদরে জড়ানো পা... তোর ঘ্রাণ নিলেই আমার সেই নবান্নের কথা...
জ্যোষ্ঠের মাঝদুপুর। তেষ্টা পেয়েছিলো। তোর অধরে রেখেছিলাম আমার রুক্ষ শুস্ক অধর।
পাবো কী জলের হদিস? না ওই চোখের আগুনে ভস্ম করে দিবি? তবুও আমি কিন্তু রবিবাবুর শ্রাবণের সেই গান, প্রচন্ড...
শেষ বসন্তে আমরা যেবার হারিয়ে যাবো, সেবার ঘোরলাগা ভরা পূর্ণিমার রাতে লেকের পাড়ে বসে উপচেপড়া আলোর মিছিলে যোগ দেব। ঝিঁঝিঁর একটানা আওয়াজ আর দুটো মানুষের নিঃশ্বাস! খোলা প্রান্তর বেছে...
ছোটবেলায় আমি পোকা খুব ভয় পেতাম। গুটি গুটি পোকা, লাফিয়ে গায়ে উঠে পড়ত। আম্মুর কাছে সবগুলো পোকারই একটা না একটা নাম ছিলো। গরুপোকা, গান্ধিপোকা, উষ্টিপোকা এইসব... ওদের আসল নাম...
আমার হাওয়াঘড়ির মরচে ধরা চাবি হারিয়ে গেছে, দম দেয়া হয়না বলে তার কাটাজোড়া আটকে গেছে অসীম সময়চক্রের একপ্রান্তে। নিরন্তর দুলে চলা পেন্ডুলামটির ছুটি হয়েছে বেশ কদিন হলো। তুই নেই...
প্রায়শই মনে হয় আমরা সবাই ভীড়ের মাঝে হাটি, কিন্তু কজন সেই ভীড়ের অংশ হতে পারি? দুচোখ মেলে তাকিয়ে থাকি ঠিকই কিন্তু আসলে আমরা কী দেখি?
বেয়েখালে পিপড়ের বাড়ি তছনছ করে...
সবকিছুর সম্ভবত একটা নিজস্ব বয়স থাকে! সেই বয়সের ভেতর একটা ইচ্ছে থাকে। সেই ইচ্ছের ভেতরে আমাদের মানসিক বা সাত্ত্বিক আকৃতি। সেটা কখনো চোখের মত, কখনো বা পেজা তুলোর মত দেখতে।...
©somewhere in net ltd.