![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
সেনাবাহিনী সব সময় রিজার্ভ ফোর্স হিসেবে থাকে। এবারও তা-ই থাকবে। নির্বাচনী এলাকায় সেনা টহলের জন্য তারা প্রস্তুত থাকবে। রিটার্নিং অফিসার ডাকা মাত্র তারা মুভ করে চলে আসবে। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী র্যা ব, বিজিবি, আনসার সদস্য টহল এবং বিভিন্ন জায়গায় অবস্থান করবে। সেনাবাহিনীকে রিজার্ভ ফোর্স হিসেবে রাখা হয়েছে। যখনই প্রয়োজন হবে রিটার্নিং কর্মকর্তা বলার সঙ্গে সঙ্গে স্ট্রাইকিং ফোর্স হিসেবে তারা সেখানে যাবে। অন্যান্য বাহিনী প্রয়োজনের তুলনায় এ নির্বাচনে অনেক বেশি রাখা হয়েছে। তাই আমার মনে হয় আলাদাভাবে সেনাবাহিনীর টহল দেওয়ার প্রয়োজন নেই। সেনাবাহিনী স্ট্রাইকিং ফোর্স হিসেবে কাজ করবে। তবে রিটার্নিং কর্মকর্তা চাইলে তারা কাজ করবে। সেনাবাহিনীর ভূমিকা নির্বাচনে সঠিকভাবে থাকবে। ভোটাররা যাতে সুন্দর ও সুশৃঙ্খলভাবে ভোট দিতে পারেন, এর নিশ্চয়তা দিতে এবং আইনশৃঙ্খলা রক্ষার জন্য যা দরকার তা করার জন্য তাদের নিয়োগ করা হয়েছে। অতিরিক্ত হিসেবে নিয়োগ দেওয়া হয়েছে সেনাবাহিনীকেও।
©somewhere in net ltd.