নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

ইয়াকুব আলি

বল আল্লাহ্‌ এক।

ইয়াকুব আলি › বিস্তারিত পোস্টঃ

সুনির্দিষ্ট কোন অভিযোগ না পেয়ে গড়পড়তা অনিয়ম ও অভিযোগের বিষয়টিও তাদের পূর্ব পরিকল্পিত নীলনক্সাই

০২ রা মে, ২০১৫ বিকাল ৩:২৭

নির্বাচন অনুষ্ঠানের সময়ে ভোট কেন্দ্রে বড় ধরনের নাশকতা চালানোর ছক কষেছিল জামায়াত-শিবির ও জঙ্গীগোষ্ঠী। কিন্তু আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর ব্যাপক প্রস্তুতি নিয়ে সর্বোচ্চ সতর্কতা অবলম্বনের কারণে জামায়াত-শিবির ও জঙ্গীগোষ্ঠীর সদস্যরা মাঠে না নামায় পেট্রোলবোমা ছুড়ে মারাসহ বড় ধরনের নাশকতার নীলনক্সা বাস্তবায়ন সম্ভবপর হয়নি। এ কারণে নির্বাচন-উত্তর কোন সংঘর্ষের ঘটনাও ঘটেনি। নির্বাচন চলাকালীন যে কয়েকটি ভোট কেন্দ্রে অনিয়ম, কারচুপি, সংঘর্ষ ঘটেছে, তা আওয়ামী লীগের একাধিক কাউন্সিলর প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থীর মধ্যে দ্বন্দ্ব বিরোধের কারণে। বিএনপি নির্বাচন নিয়ে নির্বাচনী এজেন্টদের বের করে দেয়া, অনিয়ম, কারচুপি, সংঘর্ষ ঘটনার যেসব অভিযোগ করেছে সে সবই মিথ্যা। কারণ নির্বাচনের দিন বেশিরভাগ ভোট কেন্দ্রে বিএনপির নির্বাচনী এজেন্টই যায়নি, বের করে দিবে কিভাবে? নিরাপত্তা জোরদার করার পরও মাত্র হাতেগোনা কয়েকটি ভোট কেন্দ্রে অনিয়ম, কারচুপি, সংঘর্ষ ও বাড়াবাড়ি হয়েছে, যা অতীতের যে কোন নির্বাচনের চেয়ে ভাল পরিবেশ বজায় ছিল। বিএনপির কথা রাখেনি জামায়াত-শিবির ও জঙ্গীরা। জামায়াত-শিবির ও জঙ্গী গোষ্ঠীগুলো বেঈমানি করায় নির্বাচন বর্জনের দ্রুত সিদ্ধান্ত নেয় বিএনপি। চট্টগ্রামের বিএনপির মেয়র প্রার্থী মঞ্জুরুল আলম স্বেচ্ছায় নির্বাচন বর্জন করতে চাননি। বিএনপির চট্টগ্রামস্থ কেন্দ্রীয় নেতাদের মাধ্যমে চেয়ারপার্সন খালেদা জিয়ার বার্তায় তিনি নির্বাচন বর্জন করতে বাধ্য হয়েছেন। আর এ কারণেই ক্ষোভে, দুঃখে তিনি রাজনীতি থেকে অবসর নেয়ার ঘোষণা দিয়েছেন। নির্বাচনের পরে যখন ফলাফলে তার বাক্সে লাখ লাখ ভোট পড়ার ঘটনা দেখে তিনি হতাশায় আফসোস সুরে কথা বলেছেন। ২০০২ সালের ২৫ এপ্রিল অনুষ্ঠিত এ নির্বাচনে ঢাকা সিটি কর্পোরেশনের মেয়র হন বিএনপির প্রার্থী সাদেক হোসেন খোকা। ওই সময় নির্বাচন কমিশনার দাবি করেছিলেন- ঢাকায় প্রায় ৩০ শতাংশ ভোট পড়েছে। আর এবার ভোট পড়েছে ৪০ শতাংশের ওপরে।


মন্তব্য ০ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (০) মন্তব্য লিখুন

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.