![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
তথ্য-প্রযুক্তি বদলে দিয়েছে মানুষের জীবন যাত্রা। জন্ম-মৃত্যু নিবন্ধন, ভূমি রেকর্ড, পরীক্ষার ফলাফল, সরকারি ফরম পূরণ, মোবাইল ইন্টারনেট, মোবাইল ব্যাংকিং, অনলাইনে বিল পরিশোধ, স্বাস্থ্য সেবাসহ অনেক সেবা এখন জনগণের দোরগোড়ায়। ডিজিটাল সেবা চালু হওয়ায় একদিকে সময়ের সাশ্রয় হচ্ছে অন্যদিকে বেঁচে যাচ্ছে অর্থ। দেশে বিশ্বমানের শক্তিশালী তথ্য-প্রযুক্তি শিল্প গড়ে তুলতে সরকার কাজ করছে। তথ্য প্রযুক্তিতে দক্ষ জনশক্তি গড়ে তুলতে আগামী তিন বছরের মধ্যে ৫০ হাজার শিক্ষার্থীকে প্রশিক্ষিত করার ঘোষণা দিয়েছে সরকার। বাংলাদেশ দ্বিতীয় প্রজন্মের ইন্টারনেট সেবা থেকে তৃতীয় প্রজন্মে এসেছে, চতুর্থ প্রজন্মের সেবা আসছে। দেশে বর্তমানে এক কোটি ২০ লাখ মানুষ সামাজিক যোগাযোগের ওয়েবসাইট ব্যবহার করছে। গত মহাজোট সরকারের সময় প্রতিষ্ঠিত ইউনিয়ন ডিজিটাল সেন্টার থেকে ১ কোটি ১৫ লাখ নাগরিককে সেবা দেওয়া হচ্ছে এবং সেখানে কাজ করে গ্রামীণ স্থানীয় উদ্যোক্তারা অর্থনৈতিকভাবে স্বাবলম্বী হচ্ছে। বিভিন্ন ক্ষেত্রে ডিজিটাল সেবা চালু হওয়ায় নাগরিকদের বছরে আনুমানিক ৪৫০ কোটি টাকা এবং সরকারের ৬৫ কোটি টাকা সাশ্রয় হচ্ছে। বাংলাদেশ বিশ্বের অল্প কয়েকটি দেশের একটি, যেখানে ৯৯ শতাংশ মানুষ মোবাইল নেটওয়ার্কের আওতায় এসেছে। ২০১৮ থেকে ২০১৯ সালের মধ্যে সব ইউনিয়নে ব্রডব্যান্ড সংযোগ দেওয়ার পরিকল্পনাও রয়েছে। কাউকে শহরে যেতে যাতায়াত, থাকা, খাওয়াসহ অনেক খরচ লাগতো। এখন তার কিছুই লাগছে না। বিশ্বের সবচেয়ে বড় ওয়েবসাইট এখন আমাদের। যেখানে ৫০ হাজারের বেশি লোক কাজ করছে। ২০১৮ সালের মধ্যে দেশের গ্রামাঞ্চলসহ সারা দেশে ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট সুবিধা পৌঁছে যাবে। বর্তমানে বাংলাদেশে ৭ লাখ মানুষ আইটি নির্ভর জীবিকা নির্বাহ করছে। আগামী ১০ বছরের মধ্যে আইটি ও সফটওয়্যার পার্ক তৈরি করা হবে। দেশের উন্নয়নে আইসিটি খাতে বিনিয়োগ এবং মোবাইল প্রযুক্তির মাধ্যমে ডিজিটাল সেবা পরিচালনা আরও জোরালো করা হবে।
©somewhere in net ltd.
১|
০৮ ই মে, ২০১৫ বিকাল ৪:০৯
সুমন কর বলেছেন: আশার বানী শুনে ভাল লাগল।