নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

ইয়াকুব আলি

বল আল্লাহ্‌ এক।

ইয়াকুব আলি › বিস্তারিত পোস্টঃ

পরিকাঠামো তৈরি করা গেলে বাংলাদেশ থেকে তেল রপ্তানিরও সুযোগ আছে

০৩ রা জুলাই, ২০১৫ দুপুর ২:৪৫





বাংলাদেশ বছরে ৫০ হাজার কোটি টাকারও বেশি জ্বালানি তেল আমদানি করে। তবে পরিকাঠামো তৈরি করা গেলে এ দেশ থেকে তেল রপ্তানিরও সুযোগ আছে। পাশাপাশি লুব্রিকেন্টসহ বিভিন্ন ধরনের তেলজাত পণ্য উৎপাদন করে মূল্যবান বিদেশি মুদ্রা বাঁচানো সম্ভব বলে মনে করছেন জ্বালানিসংশ্লিষ্টরা। দেশের বিভিন্ন গ্যাসকূপ থেকে উপজাত হিসেবে প্রচুর কনডেনসেট উৎপাদিত হয়। এর কিছুটা পরিশোধন করে তৈরি হয় পেট্রল ও অকটেন। এ দিয়ে দেশের চাহিদা মিটে যায়। বাজার না থাকায় বাকি কনডেনসেট বা অপরিশোধিত তেল পুড়িয়ে ফেলা হয়, যার পরিমাণ এক লাখ মেট্রিক টন। টাকার অঙ্কে যা হাজার কোটি টাকার মতো। এ পরিস্থিতিতে সরকারের জ্বালানি বিভাগ তেল রপ্তানি বিষয়ে প্রধানমন্ত্রীর অনুমতির জন্য আবেদন করেছে। কনডেনসেট পরিশোধনের মাধ্যমে উৎপাদিত তেল রপ্তানির পাশাপাশি বিভিন্ন লুব্রিকেন্ট, ডিজেল, কেরোসিন উৎপাদনের মতো রিফাইনারি স্থাপন করার ওপর জোর দেওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন এ খাতের সংশ্লিষ্টরা। আর তা করা গেলে বছরে আয় হতে পারে প্রচুর বৈদেশিক মুদ্রা। সরকারের পাশাপাশি বেসরকারি খাতের বড় বিনিয়োগ এ স্বপ্নকে সফল করতে পারে। অকটেনের চাহিদার পুরোটাই দেশে উৎপাদন করা সম্ভব হলেও অনুমতি দেওয়া হচ্ছে না। দেশে সরকারের চারটি প্রতিষ্ঠানেই শুধু এই জ্বালানি উৎপাদিত হয়। বেসরকারি ১০টি প্রতিষ্ঠানের এ অনুমতি নেই। পৃথিবীর বহু দেশ একই সঙ্গে তেল আমদানি ও রপ্তানি করে থাকে। এর মধ্যে ভারত ও চীন অন্যতম। ভারত ১০ বিলিয়ন ডলার বা ৮০ হাজার কোটি টাকা মূল্যের ছয় ধরনের জ্বালানি তেল রপ্তানি করেছে গত বছর। বড় ধরনের পরিশোধনাগার স্থাপন করতে পারলে এ থেকে বিলিয়ন ডলার আয় করা সম্ভব। এ জন্য দেশি-বিদেশি বিনিয়োগ দরকার।' বিশেষজ্ঞরা জানিয়েছেন কূপ থেকে গ্যাসের পাশাপাশি উঠে আসে বিপুল পরিমাণ কনডেনসেট। একে পরিশোধন করে তৈরি হয় পেট্রল ও অকেটন।



মন্তব্য ০ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (০) মন্তব্য লিখুন

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.