![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
বিনা অজুহাতে এবছর জিএসপি সুবিধা থেকে বাংলাদেশকে বাদ দেওয়া হয়েছে। যে অজুহাতটা ছিল সেটা হলো, নন কমপ্লায়েন্স অব লেবার ষ্ট্যান্ডার্ড। এটা এজন্যই দুঃখজনক যে সেই অযুহাতে তারা বাংলাদেশকে বাদ দিল তা সম্পূর্ণই ডব্লিউটিও, লেবার আইনের পরিপন্থী। জিএসপি সুবিধায় আসলে বাংলাদেশের কোন লাভজনক দিক নেই। এটা হলো আমেরিকার লগ্নি দিকের একটা বিশাল সুবিধা। যেমন, বাংলাদেশের তৈরি পোশাক শিল্প জিএসপি সুবিধার বাইরে রাখা হয়েছে। আগামী তিন বছরের যেকোন সময় আবার বাংলাদেশের নাম সংযুক্ত হতে পারে। কারণ ২ বছর আগে যখন আমেরিকায় জিএসপি সুবিধার পূণনির্ধারণ হয় তখন ১২২টি দেশের মধ্যে বাংলাদেশের নামটি বাদ পড়ে। কিন্তু এখন আবার প্রসেসিং করে নাম দেয়া যাবে। এজন্য সরকারের উচিৎ হবে বন্ধু রাষ্ট্রগুলোর সাথে সম্পর্কোন্নয়নের বাস্তব উদ্যোগ নেয়া এবং যেসব কারনে এই তিক্ততার সৃষ্টি হয়েছে-তার অবসান ঘটানো। এ ব্যাপারে গ্রামীন ব্যাংককে তার উদ্যোক্তা-পরিচালকদের মাধ্যমেই পরিচালনা করার সুযোগ দিয়ে প্রতিষ্ঠানটির স্বাধীন বিকাশে কোনো প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি না করে জিএসপি সুবিধা ফিরিয়ে আনা যাবে।
©somewhere in net ltd.
১|
২৪ শে আগস্ট, ২০১৫ বিকাল ৪:০৯
চাঁদগাজী বলেছেন:
ভালো, তা'হলে আপনি সেলাই কাজ শিখে নিন।