নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

দেশ দেখুন দেশের মানুষ,ঋতুবৈচিময় মাতৃভূমির রুপ অাপনাকে মুগ্ধ করবেই।মাতৃভূিমর সৌন্দয উপভোগ করেত অামােদর সকল অায়োজন।

ইকো ট্রাভেলার্স

ভ্রমণে আপনার সেরা সঙ্গী

ইকো ট্রাভেলার্স › বিস্তারিত পোস্টঃ

আজ আমাদের ছুটি:বালিয়াটি প্রাসাদ ও পাকুটিয়া'র জমিদার বাড়ি

৩১ শে অক্টোবর, ২০১৩ বিকাল ৫:২২

ঢাকার অদূরের একটি জেলা মানিকগঞ্জ। এর প্রতিটি উপজেলায়ই কমবেশি রয়েছে নানা ঐতিহাসিক নিদর্শন। এসবের মধ্যে অনেকের পরিচিত বালিয়াটি প্রাসাদের দৃষ্টিনন্দন নির্মাণশৈলী সহজেই দর্শনার্থীদের মন কাড়ে।মানিকগঞ্জ জেলার সাটুরিয়া উপজেলার বালিয়াটি জমিদারবাড়ি। ইতিহাসের সাক্ষী হয়ে দাঁড়িয়ে আছে বেশ কিছু সুরম্য প্রাচীন স্থাপনা। অনেক দূর থেকেএখনও দালানগুলোর চূড়া মন কাড়ে আগতদের। সময়ের ব্যবধানে ভবনগুলো ধ্বংসের প্রহর গুনলেও আজও ঠায় দাঁড়িয়ে জানান দেয়া বালিয়াটির জমিদারদের সেকালের সেই বিত্ত আর বৈভবের কথা। বালিয়াটি জমিদারবাড়ি বালিয়াটির জমিদাররা আঠারো শতকের প্রথম ভাগ থেকে বিশ শতকের প্রথমভাগ—প্রায় দুইশ বছরের এ দীর্ঘ সময়টাতে বালিয়াটির জমিদারদের সুখ্যাতি ছিল বিস্তর।





ভ্রমণের তারিখ: ৯ নভেম্বর ২০১৩

ভ্রমণ খরচ: ১৫০০ টাকা জন প্রতি

রেজিষ্টেশন ও বিস্তারিত তথ্যের জন্য যোগাযোগ করুন:

শাহরিয়ার: ০১৭১৯৩৯৯০৯৫

কোরেশী: ০১৭১১৩৬৯৩৪৪

০১৭১৪৪৪৪৩৩০



আঠারো শতকের মধ্যভাগে জনৈক লবণ ব্যবসায়ী জমিদার গোবিন্দরাম শাহ বালিয়াটি জমিদারবাড়ি নির্মাণ করেন। আর ক্রমান্বয়ে তার উত্তরাধিকারীরা এখানে নির্মাণ করেন আরো বেশ কিছু স্থাপনা। এখানে পূর্ববাড়ি, পশ্চিমবাড়ি, উত্তরবাড়ি, মধ্যবাড়ি এবং গোলাবাড়ি নামে বড় আকারের পাঁচটি ভবন। জমিদারবাড়ির এই বিভিন্ন অংশ বালিয়াটি জমিদার পরিবারের উত্তরাধিকারীরাই তৈরি করেন। মূল প্রাসাদ কমপ্লেক্সটির একই রকম পাঁচটি অংশ আলাদাভাবে নির্মাণ করা হয়েছিল। পূর্ব দিকের একটি অংশ পুরোপুরি ধ্বংস হয়ে গেলেও বাকি চারটি টিকে আছে এখনও। মূল ভবনগুলোর সামনের দেয়ালজুড়ে নানা রকম কারুকাজ মূর্তি চোখে পড়ে।



বালিয়াটি জমিদারবাড়ির বিশাল কমপ্লেক্সটি উঁচু দেয়ালে ঘেরা। প্রাচীন আমলের সেই প্রাচীর এখনও টিকে আছে। এ চার দেয়ালের মাঝে এখন রয়েছে চারটি সুদৃশ্য ভবন। আর ভবনগুলোর সামনের প্রাচীর দেয়ালে রয়েছে চারটি প্রবেশ পথ। আর চারটি ভবনের পেছন দিকে আছে আরো চারটি ভবন। চারটি প্রবেশ পথের চূড়ায় রয়েছে পাথরের তৈরি চারটি সিংহমূর্তি। সিংহ দরজা পেরিয়ে বাইরে বেরোলেই দীর্ঘ পুকুর।



পুকুরের জলে বালিয়াটি প্রাসাদের প্রতিচ্ছবি আজো মন ভরে দেয় সবার।



বালিয়াটি জমিদার বাড়ি মূলত পাঁচটি মহলে প্রতিষ্ঠিত হলেও বর্তমানে টিকে আছে প্রায় একই রকম চারটি মহল। আর এ চারটি মহলের মাঝের দুটি দোতলা আর দু পাশের দুটি তিন তলা। প্রায় বিশ একরেরও বেশি জমির উপরে নির্মিত এ জমিদারবাড়িতে রয়েছে ছোট-বড় দুশোর বেশি কক্ষ।



পেছনের দিকে আছে বড় একটি পুকুর। শান বাঁধানো ছয়টি ঘাট আছে এ পুকুরের চার পাশে। পুকুরের চারপাশের সারিবদ্ধ কক্ষগুলো ছিল পরিচারক, প্রহরী ও অন্যান্য কর্মচারীদের থাকার জন্য। বর্তমানে বালিয়াটি জমিদারবাড়ির অবস্থা খুবই করুণ।

ফেসবুক ইভেন্ট:আজ আমাদের ছুটি:বালিয়াটি প্রাসাদ ও পাকুটিয়া'র জমিদার বাড়ি

পাকুটিয়া'র জমিদার বাড়ি





ভ্রমণ কাল: সারা দিন ব্যাপি

ভ্রমণের ধরন: ইতিহাস,ঐতিহ্য ও জনপদ ভ্রমণ

ভ্রমণকারীর ধরণ: যে কেউ ,এমনকি পরিবারের সদস্য সহ



ভ্রমণের তারিখ: ৯ নভেম্বর ২০১৩

ভ্রমণ খরচ: ১৫০০ টাকা জন প্রতি

রেজিষ্টেশন ও বিস্তারিত তথ্যের জন্য যোগাযোগ করুন:

শাহরিয়ার: ০১৭১৯৩৯৯০৯৫

কোরেশী: ০১৭১১৩৬৯৩৪৪

০১৭১৪৪৪৪৩৩০



ভ্রমণ খরচের অন্তভুক্ত:

* সকল পরিবহন (ঢাকা টু ঢাকা, মাইক্রোবাস, হাইস)

* খাবার: সকালের নাস্তা,

দুপুরেরে খাবার,

বিকেলের নাস্তা

* সার্বক্ষণিক গাইড

********অন্য কোন কিছু ভ্রমণ খরচের অন্তভুক্ত নয়******



ভ্রমণ পথ:

ঢাকা >সাভার>জাতীয় স্মৃতী সৌধ>পাকুটিয়া'র জমিদার বাড়ি>বালিয়াটি প্রাসাদ> ঢাকা।



সংক্ষেপে ভ্রমণ পরিচিতি:

৯ নভেম্বর সকালে ঢাকা থেকে পাকুটিয়া'র জমিদার বাড়ি উদ্দেশ্যে যাত্রা শুরু

যাত্রা পথে জাতীয় স্মৃতী সৌধ দেখে চলে যাব

পাকুটিয়া'র জমিদার বাড়ি সবশেষে বালিয়াটি প্রাসাদ দেখে রওয়ানা দিব ঢাকার উদ্দেশ্যে

ঢাকা পৌছাব রাত ৯ টার মধ্যে ইনশাল্লাহ।

মন্তব্য ০ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (০) মন্তব্য লিখুন

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.