নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
সত্যি বললে কেউ বিশ্বাস করে না, তাই সত্যিগুলো গুল গাপ্পা বলে চালিয়ে দেই.....!!
[ মুখবন্ধ
জীবন মানে শুধুই যদি প্রাণ রসায়ন, জোছনা রাতে মুগ্ধ কেন আমার নয়ন।
ইমন জুবায়ের ভাইকে নতুন করে পরিচয় করিয়ে দেবার কিছু নাই। উনি আমাদের সবাইকে ছেড়ে চলে গেলেও তাঁর কর্মের মাধ্যমে রয়ে গেছেন আমাদের হৃদয়ের মাঝে।
সত্যি বলতে দ্বিধা নাই, ইমন ভাইয়ের লেখা কিছু পোস্ট আমাকে লোভি করে তুলতো, ভাবতাম ইশ লেখা টা আমি যদি লিখতে পারতাম।
ইমন ভাইয়ের লেখা আমার পছন্দের কিছু পোস্ট আমি আবারও দিতে চাই। এর পিছনে দুইটা কারন আছে -
১। আমার পছন্দ তাই আমি দেব
২। এত সুন্দর লেখা গুলো এখনকার বেশির ভাগ নতুন পাঠকরা মিস করছে, হয়তো তারা সময় পাচ্ছে না ৪ বছরের পুরানো পোস্ট পড়বার। কেউ কেউ আবার পড়ছে। সবার মাঝে সুন্দর কিছু শেয়ার করা অন্যায় হবে বলে মনে হয় না।
তাই আবারও দিতে চাই
পোস্ট ১০০% কপি পেস্ট। আমি পোস্টের শেষে কিছু অংশ যোগ করেছি, যা ইমন ভাইয়ের পোস্ট টি কোন ভাবে বিকৃতি না করে বরং একটু হলে সমৃদ্ধ করছে বলে আমার মানে হয়।]
উল্কি। উল্কি হল অমোচনীয় কালি দিয়ে মানব শরীরে বিচিত্র বর্ণের অলঙ্করণ। মানুষের সংস্কৃতির ইতিহাসে এই পদ্ধতিটি বহু পুরনো এবং প্রত্যেক জাতিই কমবেশি উল্কির ব্যবহার করে থাকে। অলঙ্করণের জন্য না-হলেও পশুর শরীরে উল্কি আঁকে না এমন কোনও জাত নেই। উল্কির ইংরেজি Tattoo; শব্দটি উদ্ভুত হয়েছে পলিনেশিয় (প্রশান্ত মহাসাগরীয় দ্বীপপুঞ্জ) শব্দ tatau থেকে; কোথাও কোথাও এটি নিষিদ্ধ হলেও আজও এর জনপ্রিয়তা উর্ধ্বমূখিই বলা যায় ...
মানুষ বরাবরই তার দৈহিক সৌন্দর্য নিয়ে ছিল সচেতন। আর একারণেই তার পোশাক-পরিচ্ছদ, অলঙ্কার-প্রসাধন নিয়ে সচেতনার শেষ নেই। কালক্রমে উল্কি মানুষের সৌন্দর্য চর্চার অঙ্গ হয়ে ওঠে। যদিও উল্কি কেবলই সৌন্দর্য চর্চা নয়, তার চেয়েও বেশি কিছু। সৌন্দর্য চর্চার অঙ্গ হিসেবে উল্কি বিচিত্র ধরনের অলঙ্করণ, বিচিত্র হলেও এটি গ্রহনীয় ও জনপ্রিয় । মানুষের দীর্ঘ সাংস্কৃতিক ইতিহাসে ত্বক চ্ছেদ করে বর্ণিল নকশা আঁকার বিষয়টি অবিচ্ছেদ্য অংশ হয়ে গিয়েছে।
মানুষ শরীরে উল্কি আঁকে কেন?
উল্কি আঁকার পিছনে কতগুলি কারণ বিবেচনা করা যায় । প্রথমত, আগেই আমি বলেছি যে, অলঙ্করণ-তবে এর সঙ্গে আধ্যাত্মিক উদ্দেশ্যও রয়েছে, এবং এটিই মনে হয় অন্যতম একটি কারণ, কেননা, সব উল্কিই যে দেখতে সুন্দর - তা কিন্তু নয়। শরীরে তাবিজ-কবজ বেঁধে মানুষ স্বস্তি পায়, অস্বীকার করার উপায় নেই যে- পৃথিবীর অধিকাংশ মানুষ আজও একুশ শতকে ‘ইভিল স্পিরিটে’ বিশ্বাস করে! কাজেই শরীরে তাবিজের নকশা অনুযায়ী উল্কি এঁকে নিলে অশুভ শক্তির হাত থেকে রক্ষা পাওয়া গেল আবার সৌন্দর্যের চর্চাও হল।
তাছাড়া শরীরে উল্কি আঁকা ট্রাইবাল সমাজে সামাজিক পদমর্যাদার প্রতীক হিসেবে বিবেচনা করা হত । এ ছাড়া কখনও প্রেমের নিদর্শন, কখনও শাস্তির চিহ্ন কখনও শোক, কখনও আবার উৎসর্গের চিহ্ন হিসেবেও উল্কি আঁকা হয়।
উল্কি আঁকার রীতি মানবসমাজে কত পুরনো?
এই প্রশ্নটি উঠতেই পারে।
একটা সময় ছিল যখন মানবসমাজের প্রাচীন উল্কির নিদর্শন হিসেবে আজ থেকে ৪,০০০ বছরের পুরনো প্রাচীন মিশরের মমির উল্কির কথা বলা হত। তবে গত শতকের নব্বুয়ের দশকের শুরুতে জানা গেছে যে মানবদেহে উল্কি আঁকার রীতি আরও বহু বছরের পুরনো। আল্পস পবর্তমালায় ওটৎ উপত্যকায় পাওয়া ৫,২০০ বছরের পুরনো নবপোলীয় যুগের ‘ওটৎ দি আইসম্যানে’-র যে ফসিলটি পাওয়া গেছে তার শরীরেও উল্কি আঁকা ছিল।
ওটৎ দি আইসম্যান। এর মেরুদন্ডের নিচে, বাঁ হাঁটুর নিচে এবং ডান গোড়ালিতে ৫৭টি উল্কির চিহ্ন ছিল। উল্কিগুলি ছিল বিন্দু রেখার সমন্বয়ে তৈরি।
প্রাচীন মিশরে উল্কির কথা উল্লেখ করেছি। প্রাচীন মিশরীয় সমাজে মেয়েরা শরীরে উল্কি আঁকত। ৪০০০ থেকে ৩৫০০ খ্রিস্টপূর্বের মূর্তি থেকে এ তথ্য জানা যায়। ১৩০০ খ্রিস্টপূর্ব প্রাপ্ত এক নারীমূর্তির উরুতে উল্কি করা ছিল। বয়স্ক নারীরা উল্কি আঁকায় ছিল দক্ষ, তারাই কমবয়েসিদের শরীরের নানা স্থানে উল্কি আঁকত।
প্রাচীন পারস্যের সমাজে উল্কি আঁকার চল ছিল। গ্রিকরা পারস্যেরদের এই রীতিটি গ্রহন করেছিল- বিশেষ করে মেয়েরা; গ্রিক মেয়েরা নাকি উল্কির নকশায় পরম সৌন্দর্য আবিস্কার করেছিল। গ্রিকরা দাসদের শরীরে চিহ্ন বসাতে উল্কি আঁকত। গুপ্তচরেরা উল্কি ব্যবহার করত।
খ্রিষ্টের জন্মের ২০০ বছর আগে গ্রিস রোমানদের অধিকারে গেল। রোমানরাও সৌন্দর্য চর্চায় গ্রিকদের কাছ থেকে উল্কি আঁকার রীতিটি গ্রহন করেছিল। তবে অনেক দাস ও অপরাধীরও শরীরে উল্কি আঁকা হত।
একালেও বন্দির শরীরে উল্কি আঁকা হয়।
২য় বিশ্বযুদ্ধ চলাকালীন সময়ে নাৎসী কনসেনট্রেশন ক্যাম্পে এক বন্দির হাতে আইডেন্টিফিকেশন নাম্বার ।
খ্রিস্টপূর্ব সময়ের জার্মানিক ও কেল্টিক জাতি উল্কির ব্যবহার করত । মধ্য ও উত্তর ইউরোপীয় ট্রাইবও উল্কির ব্যবহার করত । ট্রাইবাল কেল্টরা ১২০০ থেকে ৭০০ খ্রিস্টপূর্বর মধ্যবর্তী সময়কালে পশ্চিম ইউরোপে অভিপ্রয়ান করে। ৪০০ খ্রিষ্টপূর্বে তারা ব্রিটিশ দ্বীপপুঞ্জে পৌঁছায়। ওদের সংস্কৃতির ওপরই গড়ে উঠেছে বর্তমান কালের আয়ারল্যান্ড, ওয়েলশ ও স্কটল্যান্ডের সংস্কৃতি। জনৈক ঐতিহাসিক এ প্রসঙ্গে লিখেছেন, “কেল্টিক কালচার ওয়াজ ফুল অভ বডি আর্ট।”
কেল্টিক বডি আর্ট
১৯৪৮ সালে রাশিয়া ও চিন সীমান্তের ১২০ মাইল উত্তরে রুশ প্রতœবিদদের খননকার্যের ফলে ২৪০০ বছর আগেকার মমিতে উল্কি চিহ্ন পাওয়া গিয়েছে। তারা শকদের সমাধিসৌধ (কুরগান) খনন করছিল। মৃত শকদের শরীরে পশুর ছবি আঁকা ছিল। উল্কি আঁকার উদ্দেশ্য ছিল মিশ্র। আধ্যাত্মিক ও অলঙ্করণ।
শক গোত্রপ্রধানের শরীরে উল্কি
চিন জাপান কোরিয়াতেও প্রাচীনকাল থেকেই উল্কির ব্যবহার ছিল। জাপানি শব্দ irezumi অর্থ হল: কালির প্রবেশ বা ঢোকানো। তবে আজকের পশ্চিমা বিশ্বের যে উল্কির চল, তা মূলত এসেছে পলিনেশিয় সংস্কৃতি থেকে। বিশেষ করে নিউজিল্যান্ডের আদি অধিবাসী মাওরিদের কাছ থেকে।
মাওরি গোত্রপ্রধান। উল্কি বা টাটু মাওরিসংস্কৃতির অন্যতম ভিজুয়াল বৈশিষ্ট্য। মুখভরা টাট্টুকে বলা হয় মোকো। মেয়েরা অবশ্য মোকো করতে পারে না। তাদের অনুমতি নাক থুতনি আর ওপরের ঠোঁট অবধি।
অষ্টাদশ শতকের নৌ অভিযাত্রীরা পলিনেশিয় সংস্কৃতি আবিস্কার করে। পলিনেশিয় সংস্কৃতির অন্যতম দিক উল্কি-তা অভিনব বৈশিষ্ট্যের কারণে রাতারাতি ইউরোপীয় নাবিকদের মধ্যে জনপ্রিয় হয়ে ওঠে। একটি সূত্র অনুযায়ী: পলেনিশিয় শব্দ tatao থেকেই ইংরেজি Tattoo শব্দের উদ্ভব- যার আক্ষরিক অর্থ হল টোকা বা বৈশিষ্ট্যসূচক চিহ্ন। ক্যাপ্টেন জেমস কুক ১৭৬৯ সালে শব্দটি প্রথম চয়ন করেন।
আধুনিক উল্কি আঁকার যন্ত্রপাতি। আজকাল উল্কি আঁকা সহজ হলেও আগে পদ্ধতিটি ছিল নিষ্ঠুর ও যন্ত্রণাদায়ক । ধারালো তীক্ষ্ম চিরুনিতে কার্বনের গুঁড়ো মেখে আঁক কাটতে হত।
মেহেদি। বাঙালির সমাজে মেয়েদের (কোনও কোনও ক্ষেত্রে ছেলেদেরও) মেহেদি রাঙানো কি উল্কির পর্যায়ে পড়ে। শরীরের কোনওরুপ পরিবর্তন ইসলামে নিষিদ্ধ। কাজেই উল্কিও -তবে শিয়া ইসলামে নাকি উল্কির ব্যবহার করা যায়। বাঙালির সমাজে মেয়েদের (কোনও কোনও ক্ষেত্রে ছেলেদেরও) মেহেদি রাঙানো এক ধরনের উল্কির চর্চা বলেই মনে হয়। কেননা, প্রথমেই বলেছি-কোথাও কোথাও এটি নিষিদ্ধ হলেও এর জনপ্রিয়তা বরাবরই উর্ধ্বমূখিই ছিল ...তবে বাঙালি মেয়েদের মেহেদি রাঙানোর বিষয়টি উল্কি হলে এর সৌন্দর্য যে উল্কি-জগতে বড়ই মনোরম এবং ব্যাতিক্রমী সে ব্যাপরে সন্দেহ কী।
আধুনি ভারতীয় নারীর হাতে মেহেদি-উল্কি
উল্কির সুঁই কতটা নিরাপদ? এই প্রশ্ন উঠেছে। সুঁই বলেই হেপাটাইটিসের ঝুঁকি থাকে। যে কারণে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের কোথাও নিষিদ্ধ কোথাও বা ১৮ বছরের কম বয়েসে এর প্রয়োগ নিষিদ্ধ। এখন শরীরে ছুঁচ ঢোকানোর পরিবর্তে আঠালো ষ্টিকার পাওয়া যায়। যা সহজে খুলে ফেলা যায়। যুগটা বিজ্ঞানের বলেই কোথাও কোথাও লেজার রশ্মিও ব্যবহৃত হচ্ছে।
দামি উল্কি ( এ্যাড করা অংশ)
বিশ্বের সবচেয়ে দামি উলকি আঁকা হয়েছিল দক্ষিণ আফ্রিকার মডেল Minki Van Der Westhuizen এর গায়ে। হীরা খচিত উলকিটির জন্য খরচ হয় 924,000 ডলার।
এছাড়া সাধারণত উল্কির দাম $৩০ থেকে শুরু করে $৩০০+
তথ্য ও ছবি: উইকিপিডিয়াসহ ইন্টারনেটে প্রাপ্ত নানা ওয়েভসাইট মাইক্রোসফট এনকার্টা
নোটঃ মূল পোস্ট উল্কির সংক্ষিপ্ত ইতিবৃত্ত
জীবন মানে শুধুই যদি প্রাণ রসায়ন
জোছনা রাতে মুগ্ধ কেন আমার নয়ন।
ইমন ভাইয়ের জন্য বিনম্র শ্রদ্ধা।
২৬ শে মে, ২০১৪ রাত ১১:৩২
এহসান সাবির বলেছেন: এখনি পড়ব।
২| ২৬ শে মে, ২০১৪ রাত ১১:৩২
মামুন রশিদ বলেছেন: ইমন ভাইয়ের প্রতি স্যালুট ।
শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ সাবির
২৬ শে মে, ২০১৪ রাত ১১:৪৯
এহসান সাবির বলেছেন: ইমন ভাইয়ের জন্য বিনম্র শ্রদ্ধা।
৩| ২৬ শে মে, ২০১৪ রাত ১১:৪২
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: সুন্দর পোস্ট। ইমন জোবায়ের ভাই চমৎকার সব পোস্ট দিতেন। এটি তার একটি উদারণ । আপনার হাতে পোস্টটি সমৃদ্ধি লাভ করেছে। দারুন উদ্যোগ এহসান সাবির ভাই।
২৭ শে মে, ২০১৪ রাত ১২:০৬
এহসান সাবির বলেছেন: ইমন ভাইয়ের জন্য বিনম্র শ্রদ্ধা।
আপনার একই মন্তব্য ৩ বার এসেছিল, ২ টা মুছে দিয়েছি।
৪| ২৭ শে মে, ২০১৪ রাত ২:২৮
স্নিগ্ধ শোভন বলেছেন:
গত বছরে আমি পুরাতন ব্লগারদের পোস্ট প্রচুর পড়তাম। কিন্তু সময় স্বল্পতা ও অন্যান্য কারণে তা আর হয়ে উঠেনি। আপনার উদ্যোগটি আমার বেশ পছন্দ হলো। আশাকরি চালিয়ে যাবেন।
ইমন জুবায়ের ভাইয়ের জন্য বিনম্র শ্রদ্ধা।
২৭ শে মে, ২০১৪ সকাল ১১:১৬
এহসান সাবির বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই পাশে থাকবার জন্য।
ইমন জুবায়ের ভাইয়ের জন্য বিনম্র শ্রদ্ধা।
৫| ২৭ শে মে, ২০১৪ রাত ২:৩৩
প্রবাসী পাঠক বলেছেন: ইমন জুবায়ের ভাইয়ের জন্য বিনম্র শ্রদ্ধা।
শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ সাবির ভাই।
২৭ শে মে, ২০১৪ সকাল ১১:২১
এহসান সাবির বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই পাশে থাকবার জন্য।
ইমন জুবায়ের ভাইয়ের জন্য বিনম্র শ্রদ্ধা।
৬| ২৭ শে মে, ২০১৪ ভোর ৫:১২
হাসান মাহবুব বলেছেন: চমৎকার উদ্যোগ।
২৭ শে মে, ২০১৪ সকাল ১১:২৪
এহসান সাবির বলেছেন: আপনাদের উৎসাহ পেলে মাঝে মধ্যে এই রকম পোস্ট দেব।
ধন্যবাদ ভাই।
ইমন জুবায়ের ভাইয়ের জন্য বিনম্র শ্রদ্ধা।
৭| ২৭ শে মে, ২০১৪ সকাল ৯:৩২
বঙ্গভূমির রঙ্গমেলায় বলেছেন: ভাল একটা উদ্যোগ।
চালিয়ে যান সাথে আছি।
২৭ শে মে, ২০১৪ সকাল ১১:২৫
এহসান সাবির বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ ভাই পাশে থাকবার জন্য।
ইমন জুবায়ের ভাইয়ের জন্য বিনম্র শ্রদ্ধা।
৮| ২৭ শে মে, ২০১৪ সকাল ১১:২২
সাজিদ উল হক আবির বলেছেন: ভালো লাগলো প্রিয় সাবির ভাই। ইমন জুবায়ের ভাইয়ের সব লেখা খুঁজে পেতে পড়া সম্ভব না। তাই আমরাই যদি তার লেখাগুলোর মধ্যে আমাদের প্রিয় লেখাগুলো বেছে বেছে এভাবে শেয়ার করি, অনেক অজানা তথ্য বেরিয়ে আসবে ইমন জুবায়ের ভাইয়ের খনি থেকে।
আল্লাহ ওনার আত্মাকে শান্তি দিন।
২৭ শে মে, ২০১৪ সকাল ১১:৩৭
এহসান সাবির বলেছেন: আপনাদের উৎসাহ পেলে মাঝে মধ্যে এই রকম পোস্ট দেব।
অনেক ধন্যবাদ ভাই পাশে থাকবার জন্য।
ইমন জুবায়ের ভাইয়ের জন্য বিনম্র শ্রদ্ধা।
৯| ২৭ শে মে, ২০১৪ সকাল ১১:৪৫
মুনতাসির নাসিফ (দ্যা অ্যানোনিমাস) বলেছেন: শেয়ারের জন্য ধন্যবাদ
২৭ শে মে, ২০১৪ রাত ১১:০০
এহসান সাবির বলেছেন: ইমন জুবায়ের ভাইয়ের জন্য বিনম্র শ্রদ্ধা।
১০| ২৭ শে মে, ২০১৪ সকাল ১১:৪৬
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
বাংলা সাহিত্যে যেমন ছিলেন হুমায়ূন আহমেদ তেমনি বাংলা ব্লগে ছিলেন ইমন জুবায়ের ভাই। ভাইয়ের জন্য শ্রদ্ধাঞ্জলী ভাল লাগল।
২৭ শে মে, ২০১৪ রাত ১১:০৫
এহসান সাবির বলেছেন: ইমন জুবায়ের ভাইয়ের জন্য বিনম্র শ্রদ্ধা।
১১| ২৭ শে মে, ২০১৪ সকাল ১১:৪৬
মশিকুর বলেছেন:
ভালো উদ্যোগ। ইমন ভাইয়ের পোষ্টগুলো চমৎকার।
২৭ শে মে, ২০১৪ রাত ১১:২০
এহসান সাবির বলেছেন: ইমন জুবায়ের ভাইয়ের জন্য বিনম্র শ্রদ্ধা।
১২| ২৭ শে মে, ২০১৪ দুপুর ২:০৯
সুমন কর বলেছেন: ইমন জুবায়ের ভাইয়ের জন্য বিনম্র শ্রদ্ধা।
শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ।
উনি একজন উচুঁ মানের ব্লগার এবং সামুতে যারা ব্লগিং করে বা করবে, তাদের সেটা অবশ্যই জানা এবং জানতে হবে।
একটি ব্যক্তিগত অভিমত, উনার একই ধরনের বা কয়েকটি পোস্ট মিলিয়ে একটি পোস্ট দিলে, ভাল হয়। এতে ব্যক্তিগত ইমেজ ঠিক থাকবে। কেউ আর, আপনাকে অন্যভাবে দেখবে না। এটা সম্পূর্ণ আমার নিজস্ব চিন্তা। আশা করি, আপনি ভুল বুঝবেন না।
ভালো থাকবেন।
২৭ শে মে, ২০১৪ রাত ১১:২৪
এহসান সাবির বলেছেন: দাদা আপনার চিন্তা যথেষ্ট ভালো লেগেছে। অবশ্যই আমি বিষয়টা নিয়ে চিন্তা করব।
ইমন জুবায়ের ভাইয়ের জন্য বিনম্র শ্রদ্ধা।
১৩| ২৭ শে মে, ২০১৪ রাত ৯:৫৭
আশরাফুল ইসলাম দূর্জয় বলেছেন:
লন্ডন ট্যাটো কনভেনশনে একজনের ট্যাটো।
সূত্রঃ ডেইলি মিরর ইউকে
২৭ শে মে, ২০১৪ রাত ১১:২৬
এহসান সাবির বলেছেন: সেই রকম যে........!!
জোস!!
ইমন জুবায়ের ভাইয়ের জন্য বিনম্র শ্রদ্ধা।
১৪| ২৭ শে মে, ২০১৪ রাত ১১:২৪
*কুনোব্যাঙ* বলেছেন: চমৎকার উদ্যোগ সাবির ভাই। কালই পোষ্টটি পড়েছিলাম এবং মন্তব্যও লিখেছিলাম। ক্লিক করে দেখি আমার নেট কানেকশন নেই। আজ আবার এসে ভালোলাগাটুকু জানিয়ে গেলাম।
২৭ শে মে, ২০১৪ রাত ১১:২৮
এহসান সাবির বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ কুনো ভাই পাশে থাকার জন্য।
ইমন জুবায়ের ভাইয়ের জন্য বিনম্র শ্রদ্ধা।
১৫| ২৮ শে মে, ২০১৪ দুপুর ২:৫০
মুদ্দাকির বলেছেন: ইমন ভাইয়ের পোষ্ট গুলো নিয়ে রিভিউ লেখা যেতে পারে !!!!! একটা সুন্দর কাজ করেছেন !!
২৮ শে মে, ২০১৪ বিকাল ৩:১৬
এহসান সাবির বলেছেন: ও রকম একটা ইচ্ছা আছে আমার, তাঁর কিছু পোস্ট বাছাই করে রিভিউ করে সিরিজ আকারে চালানো।
মন্তব্য পেয়ে ভালো লাগল ভাই।
১৬| ২৯ শে মে, ২০১৪ রাত ১২:২০
স্বপ্নবাজ অভি বলেছেন: সুন্দর পোষ্ট !
২৯ শে মে, ২০১৪ দুপুর ১২:৫২
এহসান সাবির বলেছেন: ইমন জুবায়ের ভাইয়ের জন্য বিনম্র শ্রদ্ধা।
১৭| ৩০ শে মে, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:০৩
মাহমুদ০০৭ বলেছেন: ইমন জুবায়ের ভাইয়ের প্রতি শ্রদ্ধা ।
পোস্টে অ আপনাকে প্লাস ।
ভাল থাকুন ভাই
৩০ শে মে, ২০১৪ রাত ১০:৫৪
এহসান সাবির বলেছেন: ইমন জুবায়ের ভাইয়ের জন্য বিনম্র শ্রদ্ধা।
শুভ কামনা।
১৮| ৩১ শে মে, ২০১৪ দুপুর ২:৫৪
জুলিয়ান সিদ্দিকী বলেছেন: উল্কি আঁকানোর শখ হইছিল একবার। বাপের প্যাঁদানির পর সেই শখটারে এখনো খুঁজি।
৩১ শে মে, ২০১৪ রাত ১০:৪৯
এহসান সাবির বলেছেন:
আমারও একই অবস্থা!!!
শুভ কামনা ভাই।
১৯| ১৭ ই জুন, ২০১৪ সকাল ১১:০৩
আমি তুমি আমরা বলেছেন: শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ
২৪ শে জুন, ২০১৪ রাত ১২:৩৮
এহসান সাবির বলেছেন: ইমন জুবায়ের ভাইয়ের জন্য বিনম্র শ্রদ্ধা।
শুভ কামনা।
২০| ২১ শে জুন, ২০১৪ বিকাল ৩:৪৯
ইমিনা বলেছেন: উল্কি দেখলেই ভয় পাই। জানি না কেন ?
২৪ শে জুন, ২০১৪ রাত ১:০১
এহসান সাবির বলেছেন: আরে মেয়েদের তো অনেক সুন্দর সুন্দর উলকি আকতে দেখেছি.....!!
২১| ০১ লা আগস্ট, ২০১৪ রাত ৯:৪৯
ডি মুন বলেছেন: ইমন ভাইকে খুব মনে পড়ে।
০৭ ই আগস্ট, ২০১৪ রাত ১২:২০
এহসান সাবির বলেছেন: ইমন জুবায়ের ভাইয়ের জন্য বিনম্র শ্রদ্ধা।
শুভ কামনা।
২২| ০৭ ই আগস্ট, ২০১৪ দুপুর ১:৪৩
সাবরিনা সিরাজী তিতির বলেছেন: খুব পছন্দ হল বিষয়টা । এভাবে দারুণ সব লেখা পড়তে পারবো । দেখি আমার প্রিয় কিছু লেখা আমিও এমন শেয়ার দেবো । ধন্যবাদ ভাইয়া ।
ইমন ভাইয়ার প্রতি বিনম্র শ্রদ্ধা ! আল্লাহ তাকে শান্তিতে রাখুন ! আমীন !
১৮ ই আগস্ট, ২০১৪ রাত ১২:০০
এহসান সাবির বলেছেন: ইমন ভাইয়ার প্রতি বিনম্র শ্রদ্ধা ! আল্লাহ তাকে শান্তিতে রাখুন ! আমীন !
২৩| ০৭ ই আগস্ট, ২০১৪ রাত ১০:৪১
এম হুসাইন বলেছেন: Its been such a long time since my last log in... My busy life parting me from virtual life... Now im logged in just to say Thank you.
If you wish then plz leave your email add here so that I can contact you.
You take care.
১৮ ই আগস্ট, ২০১৪ রাত ১২:১৮
এহসান সাবির বলেছেন: [email protected]
tnx dear.
২৪| ২৪ শে আগস্ট, ২০১৪ সকাল ৯:৫৬
বৃশ্চিক রাজ বলেছেন: +++++++
২৪ শে আগস্ট, ২০১৪ দুপুর ১:৫৬
এহসান সাবির বলেছেন: ইমন জুবায়ের ভাইয়ের জন্য বিনম্র শ্রদ্ধা।
শুভ কামনা।
২৫| ০৯ ই জুলাই, ২০১৫ রাত ১:০৫
ইমরান নিলয় বলেছেন: কিপিটাপ। শূন্যস্থান খালি রাখার চেয়ে ভুল উত্তর লেখা ভালো।
১০ ই জুলাই, ২০১৫ রাত ১১:৩৮
এহসান সাবির বলেছেন: ইমন ভাইয়ে কোন লিংকও সামু আর রাখেনি
প্রিয় ব্লগার ছিলেন।
ইমন জুবায়ের ভাইয়ের জন্য বিনম্র শ্রদ্ধা।
আপনার জন্য শুভ কামনা।
২৬| ১৩ ই নভেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১:২২
রুদ্র জাহেদ বলেছেন: প্রিয় ব্লগার ইমন জুবায়ের।খুব ভালো লাগল।এমন সুন্দর করে শেয়ার করার জন্য অনেক ধন্যবাদ+
১৮ ই নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৫:০৪
এহসান সাবির বলেছেন: ইমন ভাইয়ে কোন লিংকও সামু আর রাখেনি
প্রিয় ব্লগার ছিলেন।
ইমন জুবায়ের ভাইয়ের জন্য বিনম্র শ্রদ্ধা।
আপনার জন্য শুভ কামনা।
২৭| ১৮ ই নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৫:১৩
রুদ্র জাহেদ বলেছেন: লেখাগুলো সংরক্ষণ করা আছেতো।
উনার আইডিতে গিয়ে আমিতো প্রায়ই পড়ি...
আপনি কোন লেখার লিন্কের কথা বলতেছেন?
১৮ ই নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৫:৩৭
এহসান সাবির বলেছেন: ইমন ভাই মারা যাবার পরে সামু তার প্রথম পেজের ডান পাশে একটা লিংক রেখেছিল। এখন যেখানে দীপন হত্যার বিচার চাওয়া হয়েছে ঐখানে বা ঐরকম জায়গাতে। অনেক দিন ছিল। সামু নতুন ফরমেট আসার পর ওটা আর রাখেনি।
কম বেশি সবাই অনুরোধ করেছিল একটা লিংক রাখবার জন্য।
আমার মনে হয় ডয়েচ ভেলর নিচে এক লাইনের হলেও একটা লিংক দিতে পারে। নতুন ব্লগার রা জানতে পারে না ইমন ভাই কেমন সুন্দর ব্লগার ছিল।
ধন্যবাদ।
২৮| ১৮ ই নভেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:০১
রুদ্র জাহেদ বলেছেন: সত্যি ঐরকম ব্যবস্হা করে রাখলে অনেক অনেক ভালো হতো।আন্তরিক ধন্যবাদ এবং সম্মান জানাই আপনাকে প্রিয় ব্লগার
১৩ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ১০:০৪
এহসান সাবির বলেছেন: ভালো থাকুন
আপনার জন্য অনেক শুভ কামনা।
©somewhere in net ltd.
১| ২৬ শে মে, ২০১৪ রাত ১১:২৬
মামুন রশিদ বলেছেন: উল্কি নিয়ে বাচ্চাকালে লেখা একটা গল্প আছে
উল্কি.. কৈশোরে মন হারানোর একটি ট্যাট্টু গল্প ।