![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
এই ব্লগের সব লেখার সর্বসত্ত্ব সংরক্ষিত। লেখকের অনুমতি ব্যাতিত কোন লেখার সম্পুর্ণ অথবা অংশ বিশেষ পরিবর্তন, পরিবর্ধন, পরিমার্জন অথবা সম্পাদনা করে কোথাও প্রকাশ করা যাবে না।
হাড় মজবুত রাখতে এবং হাড়ের অসুখের জন্য ক্যালসিয়াম খেতে বলা হয়। ক্যালসিয়ামের অভাবে অস্টিও ম্যালেশিয়া, রিকেটস এবং অস্টিও পোরেসিস হতে পারে। অতিরিক্ত ক্যালসিয়াম কিডনিতে পাথর হওয়ার কারণ হতে পারে। ৭০ থেকে ৮০ ভাগ কিডনির পাথরই ক্যালসিয়াম অক্সালেট। আর একবার কিডনিতে পাথর হলে বারবার পাথর হওয়ার আশঙ্কা থেকে যায়। কিডনিতে একবার পাথর হলে খাওয়া-দাওয়ার ব্যাপারে নানা বিধিনিষেধ মেনে চলা প্রয়োজন। বিশেষত ক্যালসিয়াম ও অক্সালেটযুক্ত খাবার পরিমিত পরিমাণে খাওয়া প্রয়োজন। প্রয়োজনের বেশি ক্যালসিয়াম শরীর থেকে প্রস্রাবের মাধ্যমে বেরিয়ে যায়। এর জন্য যথেষ্ট পরিমাণে পানি পান করা দরকার। যাতে বাড়তি ক্যালসিয়াম অক্সালেট কিডনিতে জমতে না পারে। অ্যাসিডিক ইউরিনে পাথর হওয়ার সম্ভাবনা বেশি থাকে। অ্যালকালাইন ইউরিনে এ সমস্যা হয় না। অক্সালিক এসিডযুক্ত খাবার যেমন পালং শাক, টমেটো, আমলকী, শসা, ফুলকপি, মাশরুম, বেগুন, কার্বোনেটেজ পানীয় যেমন কোক, চা, কফি ইত্যাদি পরিমিত পরিমাণে খাওয়া দরকার। একেবারে খাবেন না সে কথা কিন্তু বলা হচ্ছে না। আর দুধ একেবারে না খাওয়া কিডনির জন্য ক্ষতিকর। যাদের পাথর হওয়ার প্রবণতা আছে তাদের রক্ত ও ইউরিন বা প্রস্রাব পরীক্ষা করে ক্যালসিয়ামের ডোজ ঠিক করা দরকার। আরেকটি কথা রাতে ঘুমাতে যাওয়ার আগে ২ গ্লাস পানি পান করে ঘুমাতে যান এবং মাঝ রাতে প্রস্রাব করে আবার ২ গ্লাস পানি পান করে আবার ঘুমাতে যাবেন, কেন না কিডনির পাথরগুলো মাঝ রাতে তৈরি হয়। তাই এ নিয়মে পানি পান করা ভালো।
০৩ রা জুন, ২০১৩ বিকাল ৪:১৬
সনজিত বলেছেন: ধন্যবাদ শফিক ভাই
২| ০২ রা জুন, ২০১৩ বিকাল ৪:০৪
এবং ব্রুটাস বলেছেন: রেফারেন্স দিলে ভালো হতো।
০৩ রা জুন, ২০১৩ বিকাল ৪:০৮
সনজিত বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই
রফারেন্সঃ
এফএনএস হেলথ ডেস্ক
৩| ০২ রা জুন, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:১৮
পড়শী বলেছেন: সচেতনতামূলক পোস্টে ++
০৩ রা জুন, ২০১৩ বিকাল ৪:১৭
সনজিত বলেছেন: ধন্যবাদ.........শতত শুভকামনা আপনার জন্য।
©somewhere in net ltd.
১|
০২ রা জুন, ২০১৩ বিকাল ৩:৫৫
শফিক১৯৪৮ বলেছেন: কাজের পোষ্ট।