নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
এই ব্লগের সব লেখার সর্বসত্ত্ব সংরক্ষিত। লেখকের অনুমতি ব্যাতিত কোন লেখার সম্পুর্ণ অথবা অংশ বিশেষ পরিবর্তন, পরিবর্ধন, পরিমার্জন অথবা সম্পাদনা করে কোথাও প্রকাশ করা যাবে না।
একলা ঘরে নাক ডাকিয়ে ঘুমালে তেমন সমস্যা না হলেও কারো সাথে ঘুমানোর সময় নাক ডাকা বিরক্তির কারণ হয়ে দাঁড়ায়। যিনি নাক ডাকছেন তার কোন সমস্যা না হলেও পাশের মানুষটির ঘুমের বারোটা বেজে যায় নাক ডাকার শব্দে। নাক ডাকা বিষয়টাকে আমরা যত সহজভাবে নেই ঠিক তত সহজ নয়। দেহে বাসা বাঁধা বিভিন্ন রোগের কারণেও নাক ডাকতে পারে মানুষ। তাই নাক ডাকাকে যত দ্রুত সম্ভব দূর করা উচিৎ। আসুন জেনে নেই নাক ডাকার হাত থেকে রেহাই পাওয়ার কিছু উপায়।
কাত হয়ে ঘুমান
যারা চিৎ হয়ে ঘুমান তাদের মধ্যে বেশীরভাগ মানুষকে নাক ডাকতে দেখা যায়। এর কারণ হলো যখন চিৎ হয়ে শোয়া হয় তখন গলায় ভাইব্রেটিং শব্দের সৃষ্টি হয় যা নাক ডাকা হিসেবে ধরে নেই আমরা। কাত হয়ে বা যে কোন একপাশ হয়ে ঘুমালে এই সমস্যা থেকে মুক্তি পাওয়া সম্ভব।
ওজন কমানোর চেষ্টা করুন
ওজন বাড়ার সাথে নাক ডাকার সম্পর্ক রয়েছে। ওজন বাড়লে গলায় মেদ জমে এতে শ্বাসনালীর ব্যাস কমে আসে যা নাক ডাকার উদ্রেক করে। তাই ওজন কমানোর চেষ্টা করুন নাক ডাকা কমে যাবে।
পরিমিত ঘুমান
ঘুম কম হলে নাক ডাকার প্রবণতা বৃদ্ধি পায়। যারা প্রতিদিন ৬ ঘণ্টার কম ঘুমান তাদের নাক ডাকতে বেশি দেখা যায়। এর কারণ হিসেবে ডাক্তাররা বলেন, যারা কম ঘুমান তাদের ঘুমের চাহিদা রয়ে যায়, ফলে ঘুমুতে গেলে অনেক বেশি গভীর ঘুমে চলে যান এবং ক্লান্তির জন্য শরীরের মাংসপেশি এলিয়ে পরে। এতে নাক ডাকা শুরু হয়।
বালিশ বদলে ফেলুন
ঘরের ধুলোময়লাতে থাকা ডাস্ট মাইট বা এলার্জি সৃষ্টিকারী পদার্থ নাক ডাকার জন্য দায়ী। এই ডাস্ট মাইট বিশেষ করে বালিশে বাসা বাঁধে। যদি কোন কিছুতেই নাক ডাকা না কমে তাহলে বালিশ বদলে নতুন বালিশ আনুন।
১১ ই মার্চ, ২০১৪ দুপুর ২:৪৬
সনজিত বলেছেন: দাদু পত্রিকায় প্রকাশ দরকার নাই। তবে পুরো নাম- সনজিত দাস
২| ১১ ই মার্চ, ২০১৪ বিকাল ৩:৫২
আইয়ু্ব হোেসন বলেছেন: Thank you very munch.
১১ ই মার্চ, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৪৮
সনজিত বলেছেন: ধন্যবাদ জনাব
৩| ১১ ই মার্চ, ২০১৪ রাত ৮:০৮
ময়নামতি বলেছেন: ধন্যবাদ।++++
১২ ই মার্চ, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৫৩
সনজিত বলেছেন: ধন্যবাদ
©somewhere in net ltd.
১| ১১ ই মার্চ, ২০১৪ দুপুর ২:৩৬
শাশ্বত স্বপন বলেছেন: সনজিত ভাই আপনার লেখা দৈনিক আমাদের সময় পত্রিকায় আপনার নামে ছাপাতে চাই। অনুমতি দিন। পুরো নাম প্রকাশ করুন।