![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
অনেক দোকানদারকে দেখা যায়, দোকান খোলার পর ঝাড়ু দেয়ার আগে কোনো ভিক্ষুক আসলে ভিক্ষা দেয় না বা কেউ কিছু কিনতে আসলে বিক্রি করে না। এটাকে অলক্ষুণে মনে করে। মনে করে, ঝাড়ু দেয়ার আগে এগুলো করলে সারাদিন বেচা-কেনা ভালো হবে না।
এটি একটি অমূলক ধারণা ও ভিত্তিহীন বিশ্বাস। ঝাড়ু দেয়া যেমন ভালো কাজ, দোকান খোলার পর ভিক্ষুককে দান করা তো আরো ভালো কাজ। দোকান খোলার পর একটি ভালো কাজের মাধ্যমে ব্যবসা শুরু করা হল; এতে আরো বরকত বেশি হওয়ার কথা। তেমনিভাবে পণ্য বিক্রি করা-এটি ব্যবসার সাথে সাথে একটি সেবাও বটে। সুতরাং এটিও একটি ভালো কাজ। শুধু ঝাড়ু দেয়ার ওসিলায় এ ভাল কাজগুলো থেকে বিরত থাকার কোনোই অর্থ হয় না। সুতরাং ঝাড়ু দেয়ার আগে ভিক্ষা দেয়া যাবে না বা বিক্রি করা যাবে না মনে করা ঠিক নয়।
২| ০৭ ই জুন, ২০১৪ রাত ৯:১৫
ভোরের সূর্য বলেছেন: ইসলামের দৃষ্টিতে যেকোন ধরনের কুসংস্কার শিরক এর পর্যায়ে পরে। আমরা যারা মুসলিম এবং কুরান সুন্নাহ বিশ্বাস করি তাদের অবশ্যই এসব কুসংস্কার এড়িয়ে চলা উচিৎ।কারণ ইসলামের কোথাও এসব কথা বলা নাই।
৩| ০৭ ই জুন, ২০১৪ রাত ৯:৫৪
শাহ আজিজ বলেছেন: এটি এক ধরনের বিশ্বাস যা মেনে তারা ব্যাবসা করেন এবং ভালই করছেন তারা। আপনি চাইলেই এটা পরিবর্তন করতে পারবেন না। আগরবাতি জালানর কথা বলেননি , ওটাও একধরনের স্থানীয় সংস্কৃতি । হিন্দুরা দেবির পুজা আর মুসলিমরা আগরবাতি জালিএ , ঝেড়ে মুছে দোয়া পড়ে ক্যাশ খোলেন । এখানে ধর্মকে টানার সুযোগ নেই কেননা একেক দেশে একেক রীতিতে জীবন চলে । বড় ডিপার্টমেনটাল স্টোরে ক্যাশিয়ার প্রস্তুত আর মেঝে পরিস্কার হলেই আপনি ভিতরে ঢুকতে পারবেন । মানা না মানা নিজের উপর তাতে ওই দোকানির কিছু আসে যায়না ।
৪| ০৭ ই জুন, ২০১৪ রাত ১০:৫৬
রাহাত লতিফ তৌসিফ বলেছেন: আর কত শতাব্দি পরে এসব কুসংস্কারের উচ্ছেদ হবে কে জানে?
©somewhere in net ltd.
১|
০৭ ই জুন, ২০১৪ রাত ৯:০৪
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: এটা আপনি মনে করেন! তাইতো?

অনেকেই অন্যটা মনে করে
দৃষ্টিভঙ্গির মাল্টিডাইমেনশনে গেলে আপনার এই লেখাই খুব বাজে/ছেলেমানুষী বলে মনে হবে