নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
●হুজুর! আমরা কোন দিকে যাবো? একেকজন আলেম একেক কথা বলেন। ইনি বলেন উনি ঠিক নয়, আবার উনি বলেন ইনি ঠিক নয়!
■আচ্ছা বলুন তো, নামায পাঁচ ওয়াক্ত, রোযা রামাযানে, হজ্জ জীবনে একবার, যাকাত ⅖% ফরয- এসব বিষয়ে কি কেউ দ্বিমত করেছেন?
●জী না।
■ মিথ্যা বলা কিংবা গীবত করা, চুরি-ডাকাতি, সুদ-ঘুষ সহ অবৈধ উপার্জন, যিনা-ব্যভিচার কিংবা অন্যের হক নষ্ট করা- এসব বিষয়ে কি কোনো আলেম দ্বিমত করেছেন?
●হুজুর, জানি না।
■গুড। তাহলে আপনি কি এইসব ফরয পালন করেন, হারামগুলো avoid করে চলেন?
●কী যে বলেন! এগুলো পরিপূর্ণরূপে মানতে পারলে তো আল্লাহর ওলী হয়ে যেতাম।
■জী, ঠিকই বলেছেন। “ওলী” মানে বন্ধু। আমাদেরকে হয়তো আল্লাহর বন্ধু হতে হবে, নতুবা শয়তানের বন্ধু। যেগুলোতে আলেমগণের ঐক্যমত আছে সেগুলো পালন করে দেখুন, অনৈক্যের বিষয়গুলো আপনার হিদায়াতের পথ আগলে রাখবে না। ইনশাআল্লাহ।
এই মতানক্যের বিষয় নিয়ে টানাটানি যে শয়তানের কাজ, এবিষয়ে আল্লাহ তা’আলা বলছেন- “তিনিই তোমাদের উপর এ কিতাব অবতীর্ণ করেছেন যার কিছু আয়াত মুহকাম, এগুলো কিতাবের মূল এবং অন্যগুলো মুতাশাবিহাত। যাদের মনে কুটিলতা আছে, তারাই ফিতনা সৃষ্টি এবং ভুল ব্যাখ্যার উদ্দেশে মুতাশাবিহাতের অনুসরণ করে..... শুধু বোধসম্পন্ন ব্যক্তিরাই শিক্ষা গ্রহণ করে"- (সূরা আল ইমরান ৭)।
২০ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ৭:৫১
ফাহিম বদরুল হাসান বলেছেন: সহমতের জন্য ধন্যবাদ।
©somewhere in net ltd.
১| ২০ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ ভোর ৪:০৩
কবি এবং হিমু বলেছেন: লেখাটির সাথে ১০০% সহমত।