![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
কোনো কোনো মানুষকে বলতে শোনা যায়, রোযাদারের খাবারের কোনো হিসাব হবে না। এটি একটি ভুল কথা।
খাবারের হিসাব বলতে সাধারণত খাবারের অপচয় বোঝায়। আর কুরআন হাদীসে এমন কোনো কথা নেই যে, রোযাদার যদি খাবারের অপচয় করে তাহলে তার কোনো হিসাব হবে না। যে ব্যক্তিই খাবার বা যেকোনো বস্ত্তই অপচয় করুক আল্লাহর দরবারে তাকে এর হিসাব দিতে হবে। সুতরাং রোযাদার হোক বা যেই হোক খাবার বা যেকোনো বস্ত্তর অপচয় থেকে বেঁচে থাকা জরুরি।
আর পানাহারের ক্ষেত্রে হারাম থেকে বেঁচে থাকা ফরয- তা তো সব সময় এবং সর্বাবস্থারই বিধান। হিসাবের প্রশ্ন আসে হালালের ক্ষেত্রে; নিয়ামতের যথাযথ ব্যবহার হল কি না এবং তার শোকর আদায় করা হল কি না। হারামের উপর তো সরাসরি শাস্তি হয়। তাই প্রচলিত এ বাক্য শুনে এরূপ মনে করা যে, হারাম খেলেও কোনো হিসাব নেই তা আরো ভয়াবহ।
২| ০৯ ই জুলাই, ২০১৪ দুপুর ১২:১৭
মদন বলেছেন: রোজার মাসের মূল শিক্ষা যেখানে সংযম, সেখানে অপ্রয়োজনীয় একটি দানাও পেটে গেলে তার হিসেব দিতে হবে। বরং একটু কম খেয়ে অতিরিক্ত খাবারটি গরীবদের মাঝে বিলানোই রোজার প্রকৃত শিক্ষা।
৩| ০৯ ই জুলাই, ২০১৪ দুপুর ২:৩৯
কলমের কালি শেষ বলেছেন: আমাদের নবী ইফতার করতেন একটা খেজুর দিয়ে, সেটা না পেলে পানি দিয়েই সেরে ফেলতেন । আর এখনকার সময় রমজান মাস আসলে খাবারের যেন হিড়িক পড়ে যায় । খাচ্ছে ইচ্ছেমত, নষ্ট করছে, অতি মুনাফায় ব্যবসা করছে । অনেকেতো রমজান মাসকেই টার্গেট করে মুনাফার মাস হিসেবে অথচ রমজান মাসে সবচাইতে সহনশীল হওয়ার কথা বলা হয়েছে । আসলে ব্যাখ্যার ভুল প্রকাশটা অনেকদিনের চর্চা হয়ে গেছে । তাই অনেক বিধি নিষেধ কেও আমরা সঠিক মনে করে অনায়াসেই করে ফেলি ।
©somewhere in net ltd.
১|
০৯ ই জুলাই, ২০১৪ দুপুর ১২:১৩
নীল আকাশ ২০১৪ বলেছেন: অবশ্যই হিসাব হবে। কেউ কেউ ইফতার করার জন্য এক মুঠো চিড়াও পেলনা, আরেকজন ফাইভ স্টার হোটেলে ৩০০০ টাকার বুফে ইফতার করবে কোন হিসাব না দিয়ে - ইসলাম এত সস্তার ধর্ম না