নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

চূড়ান্ত রকম ফাঁকিবাজ একজন মানুষ আমি!

ফয়সাল রকি

Know thyself.

ফয়সাল রকি › বিস্তারিত পোস্টঃ

কোভিড-১৯ ভ্যাকসিন গ্রহণ: একটি অভিজ্ঞতা

২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২১ বিকাল ৪:০২



গতকাল কোভিড-১৯ ভ্যাকসিন নিয়েছি। সপ্তাহ খানেক আগে অনলাইনে রেজিস্ট্রেশন করার পর থেকে মেসেজের জন্য অপেক্ষা করতে থাকি। প্রায় আটদিন পর পরশু সন্ধ্যায় মেসেজ পাই। ২৩ তারিখে নির্ধারিত স্থানে যেতে বলা হয়েছে।

২৩ তারিখ অর্থাৎ গতকাল সকাল দশটার দিকে চলে গেলাম জাতীয় হৃদরোগ ইন্সটিটিউটে। হাসপাতালে ঢুকতেই ব্যানার চোখে পরলো। নতুন বিল্ডিং এর দক্ষিণে পার্শ্বে, ৫ম তলায় কোভিড-১৯ টিকা দেয়া হচ্ছে! নতুন বিল্ডিং তাই এখনো লিফট লাগেনি। কিন্তু ৫ম তলায় ব্যবস্থা করাটা কি ঠিক হলো? বয়স্ক মানুষদের জন্য একটু হয়তো অসুবিধাই হবে। ভেতরে প্রবেশ করলাম। সিঁড়িতে তীর চিহ্ন দিয়ে দেখিয়ে দেয়া হয়েছে কোন দিকে যেতে হবে।

পঞ্চম তলায় উঠতেই মানুষের দীর্ঘ লাইন চোখে পড়লো! ভয়ও পেলাম। ঘন্টা খানেকের আগে নিশ্চয় সিরিয়াল পাবো না। আশেপাশে ভালোভাবে তাকাতেই রিসিপশনের মতো একটা টেবিল চোখে পড়লো যেখানে কয়েকজন আপা কাঁচা রেজিস্টারে কিছু একটা এন্টি করছেন। সুযোগ বুঝে সেখানে টিকার কার্ডটা দিলাম। উনি জিজ্ঞেস করলেন, মেসেজ পেয়েছেন?
হ্যাঁ সূচক মাথা নাড়লাম।
তিনি বললেন, আজকের ডেটে?
বললাম, জ্বী।
টিকা কার্ডটা দেখিয়ে বললেন, এখানে সিগনেচার, মোবাইল নাম্বার আর ডেট দেন।
লিখে দিলাম। উনি কার্ডটা দেখে খাতায় কিছু তথ্য লিখলেন। টিকা কার্ডে লিখলেন, বুথ-২। তারপর নীচের অংশটা ছিঁড়ে নিয়ে ২ নং বুথটা দেখিয়ে দিলেন।
২ নং বুথের সামনে কোনো লাইন নেই। খুশি হয়ে গেলাম। বড়ো একটা লাইন দেখিয়ে জিজ্ঞেস করলাম, ঐটা কত নম্বর বুথ?
উনি হেসে বললেন, যারা মেসেজ পায়নি ঐটা তাদের লাইন।
দ্রুত কেটে পড়লাম। ২ নং বুথের সামনে দাঁড়ালাম। দুইটা টেবিল। একটায় দুইজন নার্স রেজিস্টার খাতা নিয়ে বসে আছেন, আরেকটা টেবিলে টিকা সংরক্ষণের ডিব্বা রাখা। সেখানে একজনকে টিকা দেয়া হচ্ছে। আপাদ্বয় আমার কার্ডটি নিলেন। আশেপাশে আর কাউকে দেখছি না। বউ বলে দিয়েছে, টিকা নেবার ছবি তুলতে! ভেবেছিলাম সিরিয়ালে আমার পরে যারা থাকবে তাদের রিকুয়েস্ট করবো। কিন্তু এখন কাকে যে রিকুয়েস্ট করি! এর মধ্যে একজন আপা বললেন, যান আগে টিকা নেন, কার্ড পরে নিয়েন।

ইতস্ততবোধ করছি। লজ্জার মাথা খেয়ে উনার দিকে ফোনটা এগিয়ে দিয়ে বললাম, একটা ছবি তুলে দিবেন প্লিজ!

উনি খুবই বিরক্তচোখে তাকালেন। বললাম, আমি সুঁই খুব ভয় পাই তো, তাই কনফার্ম হবার জন্য বউ বলে দিয়েছে যাতে ছবি তুলি। ওর দৃঢ় বিশ্বাস আমি টিকা নিব না।

আপাটি একটু সহজ হলেন। হেসে মোবাইল ফোনটা নিলেন। টিকা নিলাম, ভেবেছিলাম ব্যথা পাবো। কিন্তু তেমন একটা ব্যথা পেলাম না।

আপাটি ফোন ও টিকা কার্ড ফেরত দিয়ে বললেন, ঐপাশে রেস্টরুম আছে। আধাঘণ্টা রেস্ট নিয়ে তারপর যাবেন। আর ভাবীকে ছবিটা পাঠায় দেন।



রেস্টরুম বলতে বিশাল একটা জায়গা পেলাম যেখানে সাড়ি সাড়ি অনেক বিছানা পাতা। অনেকেই রেস্ট নিচ্ছেন। খুবই সুন্দর ব্যবস্থা। আমিও ফাঁকা একটা বেডে আধশোয়া হয়ে বসলাম! বউকে মেসেঞ্জারে ছবি পাঠালাম। সে সাথে সাথেই কলব্যাক করলো! টিকা নিয়েছি জেনে খুশি হলো। ঠিক মতো রেস্ট নেবার জন্য বললো।

ক্যান্ডিক্রাশ গেম খেললাম কিছুক্ষণ। তারপর মনে হলো রেস্ট নেয়া দরকার। গেম খেললে তো রেস্ট হবে না। প্রথমবার রক্ত দেবার কথা মনে পড়লো! সেবার রক্ত দেবার পর সাথে সাথে উঠে দাঁড়িয়েছিলাম। সবাই বলেছিল, দশ-পনের মিনিট শুয়ে থাকো। কিন্তু কারো কথা শুনিনি। ফলাফল হলো খুবই খারাপ। মাথা ঘুরে পড়ে গিয়েছিলাম। তাই এবার রিস্ক না নেবার সিদ্ধান্ত নিলাম। ফোনটা পকেটে রেখে পা তুলে শুলাম। পাশের ফাঁকা বেডে আরেক ভদ্রলোক এলেন। এসেই বালিশ উল্টালেন। ঝারলেন, তারপর শুয়ে পড়লেন। মনে হলো, আমি তো বালিশ উল্টাইনি। তারমানে আমার আগে যিনি শুয়েছিলেন তার শরীরের জার্ম (যদি থেকে থাকে) অলরেডি আমার মাথায়-ঘাড়ে লেগে গেছে। পরেরবার বিষয়টা মাথায় রাখতে হবে। এরকম পরিস্থিতিতে বালিশ উল্টে নিতে হবে। আহ্, জীবনে কত শিক্ষা যে এখনো বাকী!

কয়েক সেকেন্ডের মধ্যে ঝিমুনি চলে এলো। আমি যেকোনো সময় যে কোনো অবস্থায় ঘুমাতে পারি। বাস, ট্রেন, সিএনজি, খটখটে হাতল বিহীন কাঠের চেয়ার কোনো কিছুই বাদ যায়নি, এতো রীতিমতো বিছানা।

বেশ খানিকক্ষণ ঘুমিয়ে নিলাম। পাশের বেডে বালিশ পাল্টানো ভদ্রলোক চলে গেছেন। সেখানে মাঝবয়েসী আরেকজন বসে আছেন, যার শার্টের বোতাম খোলা, অর্ধেক নামানো, ভেতরের ধবধবে সাদা সেন্ডো গেঞ্জি দেখা যাচ্ছে! সম্ভবত টিকা দেবার সময় শার্ট নামানো হয়েছিল তা আর ঠিক করা হয়নি। শার্ট খোলার ভয়ে গেঞ্জি পড়ে এসেছি। ইজ্জত রক্ষা বড়ো কথা! উনি কেমন যেন শক্ত হয়ে বসে আছেন, কেউ কি জোড় করে টিকা দিয়ে দিল নাকি?

বিপরীত দিকের পাশাপাশি দুই বেডে ষাটোর্ধ কপোত কপোতী শুয়ে শুয়ে গল্প করছেন। উনারা টিকা নিতে পেরে খুবই আনন্দিত। দ্বিতীয় ডোজ পর্যন্ত যেন বেঁচে থাকেন সেই বিষয়ে আলাপ করলেন। কার যেন বিয়ের পাত্রী নিয়ে কথা বললেন। অন্য বেডগুলোতে প্রায় সবাই স্মার্টফোন নিয়ে ব্যস্ত। কেবল বয়স্ক মানুষ দুজন নিজেদের মধ্যে গল্প করে যাচ্ছেন, বিভিন্ন বিষয়ক, জীবন বিষয়ক! উনারা সম্ভবত স্মার্টফোনে খুব একটা অভ্যস্থ নন!

আধঘন্টা পেরিয়ে গেছে। বেরিয়ে পড়া উচিত। অফিস যেতে হবে।
বের হবার সময় খেয়াল করলাম, পাশের বেডের মাঝবয়েসী মানুষটি এখনো আগের মতোই বুক ছাতি বের করে শক্ত হয়ে বসে রয়েছেন।

রাতে সামান্য জ্বর এসেছিল, এছাড়া তেমন কোনো সমস্যা মনে হয়নি।

মন্তব্য ৩২ টি রেটিং +৭/-০

মন্তব্য (৩২) মন্তব্য লিখুন

১| ২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২১ বিকাল ৫:৪১

চাঁদগাজী বলেছেন:



আপনি কোন ক্যাটেগরীতে টিকার জন্য অনুমতি পেয়েছেন?

২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২১ সন্ধ্যা ৬:২১

ফয়সাল রকি বলেছেন: ব্যাংকার।

২| ২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২১ সন্ধ্যা ৬:৪০

চাঁদগাজী বলেছেন:


প্রাইভেট ব্যাংক, নাকি রাষ্ট্রীয়?

২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২১ সন্ধ্যা ৬:৫৩

ফয়সাল রকি বলেছেন: রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন ব্যাংক।

৩| ২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২১ রাত ৮:১৯

খায়রুল আহসান বলেছেন: বাহ, চমৎকার! সব কিছু ভালোয় ভালোয় কেটে গেছে শুনলে ভাল লাগে। তার সাথে এক আধটু রস যুক্ত হলে তো আর কোন কথাই নেই!
আশাকরি আপনি দ্বিতীয় বৈতরণীটাও এমনই সাফল্যের সাথে পার হতে পারবেন।

২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২১ সকাল ১১:২৮

ফয়সাল রকি বলেছেন: ধন্যবাদ খায়রুল আহসান ভাই।
দোয়া করবেন।

৪| ২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২১ রাত ৮:৪২

রেজওয়ান ইসলাম বলেছেন: আপনার খাট্টা-মিঠা অভিজ্ঞতা ভাল লাগলো।মজার করে উপস্থাপন করেছেন।

২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২১ দুপুর ১২:১৭

ফয়সাল রকি বলেছেন: ধন্যবাদ রেজওয়ান ভাই। ভালো থাকবেন।

৫| ২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২১ রাত ১০:১০

কলাবাগান১ বলেছেন: গতকাল আমিও টিকা পেলাম দেশের বাইরে..।যেহেতু এপয়ন্টমেন্টের সময় নিজে ঠিক করার অপশন ছিল, তাই সকালে সবার আগে পাওয়া স্লট টা ই নিয়েছিলাম....কারন হল? ফ্রিজার থেকে সকালে ভায়াল বাহির করার পর এবং বাফার মিশানোর পর, ৬ ঘন্টা পর্যন্ত্য টিকা কার্যকর থাকে, যত সময় যায় আস্তে আস্তে কিছুটাও হলেও এমআরএনএ কমপ্লেস্ক টা ভাংতে থাকে। আমার কার্ডে লিখা ছিল ...টিকার ব্যাচ নাম্বার আর কয়টায় ফ্রিজার থেকে বের করা হয়েছে আর কখন এটার কার্যকারিতা শেষ হবে।

প্রথম টিকা নিলাম ডান হাতে, দ্বিতীয়টা নিব বাম হাতে যাতে নতুন কোষে দ্বিতীয় ভ্যাকসিন কাজ আরম্ভ করে।

টিকা যে নিয়েছি সেটা শুধু সুচের জায়গায় সামান্য ব্যাথা ছাড়া আর কিছুই নাই....নিরাপদ টিকা...

২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২১ দুপুর ১:২৫

ফয়সাল রকি বলেছেন: প্রথমটা বাম হাতে নিয়েছি, তাহলে দ্বিতীয়টা ডান হাতে নিতে হবে।
ধন্যবাদ।

৬| ২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২১ রাত ১০:১৫

ওমেরা বলেছেন: বেশ মজা করে লিখেছেন আপনার টিকা অভিজ্ঞতা । ভালা লাগলো।

২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২১ দুপুর ১:২৭

ফয়সাল রকি বলেছেন: ধন্যবাদ ওমেরা। ভালো থাকবেন।

৭| ২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২১ রাত ১০:৪৩

করুণাধারা বলেছেন: মত টিকা কেন্দ্রর বিবরণ শুনেছি তার মধ্যে হৃদরোগ ইনস্টিটিউটে কেবল এমন বিশ্রামের জন্য এত বিছানার আয়োজন আছে বলে শুনেছি। ভালো লাগলো আপনার টিকা নেবার গল্প। :)

২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২১ দুপুর ১:৩১

ফয়সাল রকি বলেছেন: আমি অবশ্য না জেনেই জাতীয় হৃদরোগ ইনস্টিটিউট সিলেক্ট করেছিলাম।
ধন্যবাদ।

৮| ২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২১ রাত ১০:৪৪

করুণাধারা বলেছেন: মত=যত

২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২১ দুপুর ১:৩২

ফয়সাল রকি বলেছেন: :-B

৯| ২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২১ রাত ১০:৪৪

মা.হাসান বলেছেন: রামায়নের যুগে ছিলো অগ্নি পরীক্ষা। এখন দিন পাল্টাইয়া গেছে। পুরুরষদের এখন পদে পদে পরীক্ষা দিতে হয়। আপনি দিলেন ছবি পরীক্ষা। এই ডোমেস্টিক নির্যাতন , সন্দেহ আর চোখ রাঙানি হইতে রেহাইয়ের উপায় কী :((

টিকা নেয়ায় অভিনন্দন।

২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২১ দুপুর ১:৩৬

ফয়সাল রকি বলেছেন: হা হা হা, ভালো বলেছেন- ছবি পরীক্ষা।
একবার এক্সিডেন্টে আমার বউয়ের মাথা ফেটে গেল। কয়েকটা সেলাই পড়লো। সোহরাওয়ার্দী হাসপাতালের ঘটনা। সেলাই দেবার সময় ডাক্তার আমাকে বললেন, আপনি চুলগুলো সরিয়ে রাখুন। আমি চুল ধরে অন্যদিকে তাকিয়ে থাকলাম। সেলাই দেয়া শেষ হবার পর দেখা গেল, আমার সমস্ত শরীর ঘামে ভিজে গেছে, আর সে দিব্যি নরমাল আছে। কী অবস্থা!

১০| ২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২১ রাত ১০:৪৮

খায়রুল আহসান বলেছেন: @করুণাধারা,
আমি যেখানে টিকা নিয়েছি, সেখানে বিশ্রামের জন্য কোন বিছানা ছিল না, ছিল হাতলবিহীন চেয়ার। ভালই হয়েছে বিছানা না থাকাতে, থাকলে আমি নির্ঘাত নিদ্রা যেতাম, দশ পনের মিনিটের জন্যে হলেও। :)

২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২১ দুপুর ১:৪৬

ফয়সাল রকি বলেছেন: দশ পনের মিনিট ঘুমালে ভালোই লাগে।
আপনার কেন্দ্র কোনটা ছিল?

১১| ২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২১ রাত ১১:০৯

রাজীব নুর বলেছেন: সরকার কি দেশের বেকারদের টিকা দিবে না? এ ব্যাপারে জানেন কিছু?

২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২১ দুপুর ১:৪৭

ফয়সাল রকি বলেছেন: অবশ্যই দিবে। একটু ধৈর্য্য ধারণ করুন।
সবুরে মেওয়া ফলে।

১২| ২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২১ রাত ১১:৩৩

ঢুকিচেপা বলেছেন: বাহ্ বেশ রাজকীয় কারবার!!!
আমাদের এখানে বিশ্রামের কোন ব্যবস্থাই নেই, টিকা শেষেই হাঁটা।
পরের বার যাওয়ার সময় বাসা থেকে বালিশ নিতে ভুলবেন না।

২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২১ দুপুর ১:৫০

ফয়সাল রকি বলেছেন: হা হা হা, আমার বালিশ টালিশ লাগে না। যে কোনো অবস্থায় ঘাড়ের ওপর মাথা রেখে ঘুমিয়ে যেতে পারি। তবে সমস্যা একটাই, রাত দুইটা পাড় হয়ে গেলে আর ঘুম আসে না :(

১৩| ২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২১ দুপুর ১:৫৯

নেওয়াজ আলি বলেছেন: বস্তির লোকজন এবং গরিব লোকজন কেমন টিকা নিচ্ছে

২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২১ দুপুর ২:০৫

ফয়সাল রকি বলেছেন: পুরাপুরি জানি না। তবে বস্তির লোকজন মনে হয় না টিকার ব্যাপারে খুব একটা আগ্রহী। বাসার কাছাকাছি কয়েকটা ছোটখাট বস্তি আছে, লকডাউন চলাকালীন সময় যখন আমরা ঘরে থাকার চেষ্টা করছিলাম, তখন তাদের দল বেঁধে মারামারি করতে দেখেছি। মাস্ক তো ওরা পড়েই না, উল্টা আমাদের দিকে অদ্ভুত চোখে তাকায়। আশাকরি ওরা হার্ড ইম্যুনিটির পথে।

১৪| ২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২১ দুপুর ২:১৮

রাজীব নুর বলেছেন: লেখক বলেছেন: অবশ্যই দিবে। একটু ধৈর্য্য ধারণ করুন।
সবুরে মেওয়া ফলে।

আজ বেকার বলে সবুর ধরতে হবে?
আমি কি দেশের নাগরিক না? সরকার সবার জন্য সমান হবে।

২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২১ বিকাল ৫:১৮

ফয়সাল রকি বলেছেন: সুযোগ থাকলে আমারটাই আপনাকে দিয়ে দিতাম :-B

১৫| ২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২১ দুপুর ২:৪৪

সামিয়া বলেছেন: টিকা নিয়েছেন বেশ করেছেন এখন পার্শ্ব প্রতিক্রিয়ার জন্য অপেক্ষা করেন, ছয় বছর পর্যন্ত এই টীকার মেয়াদ থাকবে যতদুর শুনলাম, আর পার্শ্বপ্রতিক্রিয়াও এই ছয় বছরের যে কোন সময়ের মধ্যে হতে পারে ।

২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২১ বিকাল ৫:২০

ফয়সাল রকি বলেছেন: আমি তো কার্যকারীতা এক বছর শুনেছিলাম।
যাইহোক, পার্শ্ব প্রতিক্রিয়ার কথা ভেবে তো ভয় পাচ্ছি :(
আপনি কি টিকা নিবেন?

১৬| ২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২১ বিকাল ৩:৩৪

সামিয়া বলেছেন: আমার টিকা গ্রহনের কোন ক্যাটাগরীতে নাই।

১৫ ই জুলাই, ২০২১ সন্ধ্যা ৬:০৪

ফয়সাল রকি বলেছেন: এবার কি রেজিস্ট্রেশন করতে পেরেছেন?

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.