নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমি বর্তমানে প্রচলিত কোন রাজনীতির সাথে জড়িত নই। সুতারং কেহ পক্ষ বা বিপক্ষ ভেবে আমাকে ভুল বুঝবেন না।

এম.এইচ.সজিব

আমি বর্তমানে প্রচলিত কোন রাজনীতির সাথে জড়িত নই। সুতারং কেহ পক্ষ বা বিপক্ষ ভেবে আমাকে ভুল বুঝবেন না।

এম.এইচ.সজিব › বিস্তারিত পোস্টঃ

জীবনে সুখী হওয়ার ১১টি উপায়।

১০ ই জানুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১:০৮

১) অন্যের কাজে নাক গলাবেন না: আমরা জীবনের বেশিরভাগ সমস্যাই সৃষ্টি করি অন্যের কাজে অহেতুক হস্তক্ষেপ করে। অন্যের চলার পথকে আপনি নিয়ন্ত্রণ করার চেষ্টা করবেন না। কেননা, আল্লাহ প্রত্যেকটি মানুষকে ভিন্ন ভিন্ন ভাবে, ভিন্ন ভিন্ন দৃষ্টিভঙ্গি দিয়ে সৃষ্টি করেছেন ।
২) ক্ষমা করে মনে রাখবেন না: ক্ষমা মহৎ লক্ষণ কিন্তু সেটা মহৎ থাকে না যদি আপনি সেটা সবার মাঝে বলে বেড়ান। এমন কাজে নষ্ট করার মতো যথেষ্ট সময় জীবনে নেই। ক্ষমা করে, ভুলে গিয়ে সামনের দিকে এগিয়ে জান। মনে রাখবেন, ভালোবাসাটা দেওয়ার পড় ভুলে যেতে পারলেন কিনা তার মধ্যেই প্রস্ফুটিত হয়।
৩) স্বীকৃতি পাওয়ার কামনা করবেন না: এই পৃথিবী স্বার্থপর মানুষের পরিপূর্ণ। আজ আপনার প্রশংসা করে আপনার ক্ষমতা আছে বলে, কাল যখন ক্ষমতা থাকবে না তখন ছুড়ে ফেলতেও দ্বিধা করবে না। আপনার সকল অর্জন-ত্যাগ ভুলে যাবে। কিন্তু শুধু স্বীকৃতির জন্য আপনার ভিতরের মানুষটাকে ধ্বংস করবেন কেন? আপনার কাজ আপনি যথাযথ ভাবেই করে যান।
৪) হিংসা কে মাটি চাপা দিন: কারো অর্জনে কখনো হিংসা করবেন না। হিংসা মানুষের অর্জনগুলো মাটি চাপা দিয়ে দেয়। এটা আমাদের মানসিক প্রশান্তির নষ্টেরও বড় ধরণের একটা কারণ।
৫) নিজেকে বদলান: আপনি যদি আপনার চারপাশ পরিবর্তন করে দিতে চান, তাহলে সেটা বেশ কষ্টসাধ্য ও সময়সাপেক্ষ ব্যাপার হয়ে দাড়াতে পারে এবং বেশিরভাগ সময় ই আপনি এতে বিফল হবেন। তাই চারপাশের পরিবেশের সাথে নিজেকে মানিয়ে নিন। তারপর সবাইকে নিয়েই পরিবর্তনের দিকে এগিয়ে যান।
৬) যা থেকে পরিত্রাণ পাবেন না, তা সহ্য করে নিনঃ প্রতিদিন আমরা এমন সব সমস্যার সম্মুখীন হই যা আমাদের নিয়ন্ত্রণের বাহিরে। এ সমস্যাগুলো নিইয়ে অহেতুক ভেবে আমরা কোন সমাধানে পৌঁছতে পারি না, কিন্তু মাঝে দিয়ে অনেক গুলো সময় নষ্ট হয়। আমাদের এ ছোট ছোট সমস্যাগুলোকে নিজেদের মানসিক প্রশান্তির জন্যই সহ্য করে নিতে হবে।
৭) সাধ্যাতীত কাজ এড়িয়ে চলুনঃ আমরা অনেকেই আমাদের সাধ্যের বাহিরেও কাজের দায়িত্ব নিয়ে থাকি। অনেক সময় আত্মমর্যাদা থেকে অহেতুক কাজের ভার বাড়িয়ে নেই।
৮) মহান আল্লাহকে স্মরণ করুনঃ সব সময় আল্লাহকে স্মরণ রাখুন । তার অনুগ্রহ চান। এটা আপনার কাজের গতি বাড়িয়ে দিবে এবং কম সময়ে বেশি কাজ করতে সহায়তা করবে।”মহান আল্লাহর সহায়তা পাচ্ছেন” – এমন ভেবে কাজ করলে মনের সতেজতা অনেক গুন বৃদ্ধি পায়।
৯) মনকে শূন্য রাখবেন না: কথায় আছে- “অলস মস্তিষ্ক শতানের কারখানা”। তাই মন কে কখনো ফাকা রাখবেন না। যখনি সুযোগ পাবেন নিজেকে কোন না কোন কাজে ব্যস্ত রাখবেন।
১০) অতীত নিয়ে ভাববেন না: অতীত ভুলে সামনে আগান। পিছনে জয়-পরাজয় যাই থাকুক না কেন, তা থেকে হয়তো শিক্ষা নিয়ে নয়তো অনুপ্রেরণা নিয়ে সামনে আগাতে পারেন। কিন্তু অতীত আঁকড়ে ধরে থাকলে কখনোই সামনে এগুবার পথ টুকু ও খুঁজে পাবেন।
১১) বেশি বেশি মৃত্যুকে স্বরন করুন: কেননা বেশি বেশি মৃত্যুকে স্বরন করলে আপনার সামনের কঠিন কাজগুলো খুব সহজ হয়ে যাবে।

মন্তব্য ৩ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (৩) মন্তব্য লিখুন

১| ১০ ই জানুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ২:০৬

জনি চৌধুরী বলেছেন: ভালো লেগেছে, চেষ্টা করে দেখা যাক।

২| ১০ ই জানুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ২:৩৬

মহা সমন্বয় বলেছেন: ভাল

৩| ১০ ই জানুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৪:৪০

রায়হান মজিদ বলেছেন: খুব কঠিন

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.