![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি বর্তমানে প্রচলিত কোন রাজনীতির সাথে জড়িত নই। সুতারং কেহ পক্ষ বা বিপক্ষ ভেবে আমাকে ভুল বুঝবেন না।
আমি কয়টা কারন বের করছি দেখুনতো এগুলি ঠিক আছে কি না......
১) আপনি যদি শিরক, বিদাত না করেন তাহলে আপনি আহলে হাদিস!
২) আপনি যদি সবকিছুতে কোরআন হাদিসের দলিল খুঝেন তাহলে আপনি আহলে হাদিস!
৩) আপনি যদি পীর পূজা,মাজার পূজা না করেন তাহলে আপনি আহলে হাদিস!
৪) আপনি যদি সহি হাদিসের আমল করেন তাহলে আপনি আহলে হাদিস!
৫) আপনি যদি জাহেলের ডিব্বাদের বিরুধীতা করেন তাহলে আপনি আহলে হাদিস!
৬) আপনি যদি জাকির নায়েকের লেকচার শুনেন তাহলে আপনি আহলে হাদিস!
৭) আপনি যদি পিস টিভি দেখেন তাহলে আপনি আহলে হাদিস!
৮) আপনি যদি বিদাতি আলেমদের বিরুধীতা করেন তাহলে আপনি আহলে হাদিস!
৯) আপনি যদি মাদ্রাসায় না পড়ে কোরআন হাদিসের দাওয়াত দেন তাহলে আপনি আহলে হাদিস!
১০) আপনি যদি সৌদির ফতুয়া অনোসরন করেন তাহলে আপনি আহলে হাদিস!
১১) আপনি যদি মাজহাবকে অন্ধেরমত ফলো না করেন তাহলে আপনি আহলে হাদিস!
১২) আপনি যদি আমাদের দেশের প্রচলিত একটি মাজহাব অনুসরন না করে অন্য মাজহাব অনুসরন করেন তাহলে আপনি আহলে হাদিস!
১৩) আপনি যদি সব মাজহাব থেকে সব সহিগুলা যাচাই করে আমল করেন তাহলে আপনি আহলে হাদিস!
১৪) আপনি যদি জেনারেল লাইনে পড়ে কোরআন হাদিস নিয়ে স্টাডি কররন তাহলে আপনি আহলে হাদিস!
১৫....১৬....২০.... (আপনারা ফিলাপ করেন)
বিঃদ্রঃ এক শ্রেনীর আলেমদের দেখেছি যে বা যারাই এরকম কাজ করে তাদেরকে আহলে হাদিস ট্যাগ দিতে! তাই আমার কাছে মনেহল এসব কারনেই হয়ত আহলে হাদিসের সংখ্যা দিন দিন বৃদ্ধি হচ্ছে!
আর আমাদের দেশের মাজহাবের লোকদের শিরক, বিদাতি কাজ কর্ম দেখে এবং যারা কোরআন হাদিস অনুসরন করে তাদেরকে বিদাতি আলেম এবং মুর্খরা গালিগালাজ করার কারনে মানুষ বিরক্ত হয়ে মাজহাব থেকে বেরহয়ে কোরআন হাদিসের দিকেই ঝুকে পরতছে....
(বিঃদ্রঃ আমার এই পোস্ট দেখে কেউ ভাববেন না আমি আহলে হাদীস, আমি আসলে সহীহ হাদীদের পক্ষের একজন মানুষ, এবং ছবিতে প্রদর্শিত মানুষগুলোকে আমি অন্তর থেকে ভালোবাসি।)
সংগৃহীত
১৭ ই জানুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১২:২৬
এম.এইচ.সজিব বলেছেন: সহিহ ইসলাম খুজতে হলে, সহিহ হাদিস ও পবিত্র কোরআন দেখুন!
২| ১৭ ই জানুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১২:৩০
মরণের আগে বলেছেন: আপনি যদি জেনারেল লাইনে পড়ে কোরআন হাদিস নিয়ে স্টাডি কররন তাহলে আপনি আহলে হাদিস!
১৫....১৬....২০.... (আপনারা ফিলাপ করেন)
ভাই স্টাডি করেন ভাল কথা কিন্তু আরেক জনের অনুবাদ করা হাদিস বা কোরআন থেকে না ,নিজে অনুবাদ করে তারপর লেকচার দিয়েন আমি যদি ডাক্তার না হয়ে ডাক্তারের সমালোচনা করি আমাকে আপনার ""আহলে খবিশ"" বলবেন তাই না ?
কোরআন আর হাদিস এর অর্থ বুঝতে হলে সর্ব প্রথম আপনাকে ""ইলমে নাহু"" সম্বন্ধে ভাল ধারনা থাকতে হবে
যা অর্জন করতে আপনাকে ৭ থেকে ১০ বছর মাদ্রাসায় পরতে হবে
আমার জানা মতে অনেক লোক মাস্ট্রাস বা এম বি বি এস করে তার পরে মাদ্রাসায় ১০ বছর পরে এখন লেকচার দেয় এই রকম মানুষের লেকচার শুনে আমদের উপকার হবে
লিনক দিলাম link
৩| ১৭ ই জানুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ২:৪১
রিয়াজ সোহাগ বলেছেন: # মরনের আগে # ভাই লিখেছেন = কোরআন আর হাদিস এর অর্থ বুঝতে হলে সর্ব প্রথম আপনাকে ""ইলমে নাহু"" সম্বন্ধে ভাল ধারনা থাকতে হবে """
তো ভাই ""ইলমে নাহু"" কবে আবিষ্কার হলো এর আগের তাদের অবস্থা কি হবে। এক ধরনের লোক আছে আমাদের সামাজে তারা মনে করে তাদেরকে আল্লাহ কন্টাক দিয়েছেন ইসলাদ প্রচারের। আর কেউ ইসলাম প্রচার বরতে পারবে না।
=== আপনি যতটুকু যানেন ততটুকু প্রচার করবেন, - এটাই তো বিধান না কি? এটা না জানলে আবার মক্তবে ভর্তি হন।
৪| ১৭ ই জানুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ২:৪৯
উরনচণ্ডী বলেছেন: কয়েকটা বাদ পড়ছেঃ
১৫ আপনি যদি ঠ্যাং ফাঁক করে নামাজ পড়েন তাহলে আপনি আহলে হাদিস!
১৬ আপনি যদি বুকের উপর হাত রেখে নামাজ পড়েন তাহলে আপনি আহলে হাদিস।
১৭ আপনি যদি জামাতের নামাজে সুরা ফাতিহা পরার পর জোরে আমিন বলেন তাহলে আপনি আহলে হাদিস।
১৮ আপনি যদি পেশাব করে ঢিলা কুলুখ না করে শুধু পানি ছিটান তাহলে আপনি আহলে হাদিস।
মাজহাব কাকে বলে ? আর কেনই বা মাজহাব এর প্রয়োজন হলো। এগুলো সবার জানা থাকা দরকার। ৯০ ভাগ হানাফি মাজহাবের দেশে হটাঠ করে কেথা থেকে আহলে হাদিস জন্মাল, এটা কাদের সরযন্ত্র এটাও জানা দরকার। আমি শুধু একটি তথ্যই দিতে চাই, জোরে আমিন বলা, পা ফাক করে নামাজ পড়া, রফা ইয়াদাইন করা এগুলি মুনাফিকদের জন্য করা হয়েছিল। যা পরবর্তীতে বাতিল হয়ে যায়। আর আল্লাহ পাক নিজে পবিত্র তাঁর নামাজ পবিত্র অবস্থায় পড়া দরকার। অপবিত্র অবস্থায় নামাজ পড়লে আহলে হদস (অপবিত্র) হওয়ার সম্ভাবনা বেশী। আসুন মুসলমানদের মধ্যে বিভেদ না করে সবাই একত্রিত থাকি। যা আজ মুসলমানদের জন্য বড় প্রয়োজন।
৫| ১৭ ই জানুয়ারি, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:২৫
মরণের আগে বলেছেন: ইলমে নাহু হল আরবি ভাষার গ্রামার , আপনার যদি গ্রামার ব্যকরন ঠিক ভাবে জানা না থাকে তাহলে আপনি সঠিক ভাবে অনুবাদ করতে পারবেন না।আপনি অনুবাদ পরেন তাতে কোন সমস্যা নাই কিন্তু আপনার এই ব্যাপারে কোন লেকচার বা বয়ান দেওয়া ঠিক হবে না আর যদি বয়ান আপনাকে দিতেই হয় অবসস্যই একজন অভিজ্ঞ এর শরনাপন্য হতে হবে।
ভাই বিভেদ ছরায়েন না বুঝেন ভাল করে বুঝে তার পর পোস্ট দেন
৬| ১৮ ই জানুয়ারি, ২০১৬ সকাল ১০:৩৩
আহলান বলেছেন: পোষ্ট এক্খান ... চলুক
৭| ১৮ ই জানুয়ারি, ২০১৬ সকাল ১১:১২
মোস্তফা সোহেল বলেছেন: অনেক ভাল বলেছেন ধন্যবাদ
৮| ১৮ ই জানুয়ারি, ২০১৬ সকাল ১১:৪৮
অলওয়েজ ড্রিম বলেছেন: ইসলাম পালন করতে হবে জেনে-বুঝে। আর সে জন্য আপনাকে পড়তেই হবে। এর বিকল্প নাই। মহল্লার হুজুরে কী বলল সেটার উপরে শিক্ষিত মুসলমানেরা যদি জোর দেন তাহলে ভুল পথে যাওয়ার সম্ভাবনা বেশি। আল্লাহ আপনাকে বিদ্যা দিয়েছেন, বুদ্ধি দিয়েছেন। সুতরাং এই নিয়ামতের সাহায্য নিন। কাউকে অন্ধ অনুসরণ করবেন না।
আরেকটা কথা এই দেশে ৯০% বা তারও বেশি হানাফি মাজহাবের অনুসারী বলে নতুন করে কেউ যদি অন্য পথ বা মতের অনুসারী হয়ে যায় তাহলেই ষড়যন্ত্রের আভাস খুঁজে বেড়ানো মুর্খতা। এই দেশের বলা চলে ১০০% একসময় হিন্দু ছিল। পরে তাদের কেউ কেউ মুসলমান হয়ে যায়। সেই রূপান্তরিত মুসলমানদেরই বংশধর বাংলাদেশের বেশির ভাগ মুসলিম।
ধর্ম নিয়ে মারামারি, হানাহানি করে মুর্খরাই। সব ধার্মিকের মৌলিক উদ্দেশ্য একটাই সৃষ্টিকর্তাকে পাওয়া। সবার নিয়্যতটাকে দেখুন। যদি মনেহয় আপনার পথে সৃষ্টিকর্তাকে পাওয়া সহজ তাহলে আরেক ভাইকে/বোনকে জানান। কিন্তু তার উপরে জোর করতে যাবেন না। বরং সৃষ্টিকর্তার কাছে প্রার্থনা করুন তিনি যেন সকলের জন্য হেদায়েত নসিব করেন।
(এই মন্তব্য উপরের পোস্ট এবং বেশ কিছু মন্তব্যের ভিত্তিতে করা হল)
৯| ১৮ ই জানুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১২:৫৩
টিএম.নীরব বলেছেন: আলহামদুলিল্লাহ।
কথা গুলির সাথে আমি একমত হতে পারলাম না।
প্রথমে ছোট একটা কথা বলি! চোখের সমস্যা হলে আমি কিন্ত চোখের ডাকটার এর কাছেই চাইবো, অন্যগত হয়া বুকামি ছারা কিছুই না! আল্লাহ তায়ালা তার পাঠানো রাসূল সাঃ মাধ্যমে আমাদের দ্বিন বা ইসলাম শিক্ষা দিয়েছেন, তার ছাত্র কে ছিলো আমরা সবাই জানিত সাহাবা রাঃ, একদিন সহাবীরা রাসূল সাঃ কে বলতে শুনেছেন আমার পুর্বের নবী ঈশা আঃ উম্মত এর মধ্যে ৭২ দল হয়েছেন, ১ দল বাদে সবাই জাহান্নামি, আর আমার উম্মত এর মধ্যে দল হবে ৭৩টি এক দল বাদে সব জাহান্নামি, সাহাবা রা জান্তে চাইলো তারা কন দল, উত্তর দিলেন : যে দল আমার ও আমার সাহাবীদের আদর্শ অনুসরণ অনুকরণ করিবে।
বুজানোরর জন্য বলি রাসূল সাঃ ৯টা বিবি এক সাথে রেখেছেন, সাহাবা রাঃ ৪জনের বেসি রাখেন নি কারন কি?
আল্লাহ তায়ালা বলেন " সূরা আল আহযাব:50 - হে নবী! আপনার জন্য আপনার স্ত্রীগণকে হালাল করেছি, যাদেরকে আপনি মোহরানা প্রদান করেন। আর দাসীদেরকে হালাল করেছি, যাদেরকে আল্লাহ আপনার করায়ত্ব করে দেন এবং বিবাহের জন্য বৈধ করেছি আপনার চাচাতো ভগ্নি, ফুফাতো ভগ্নি, মামাতো ভগ্নি, খালাতো ভগ্নিকে যারা আপনার সাথে হিজরত করেছে। কোন মুমিন নারী যদি নিজেকে নবীর কাছে সমর্পন করে, নবী তাকে বিবাহ করতে চাইলে সেও হালাল। এটা বিশেষ করে আপনারই জন্য-অন্য মুমিনদের জন্য নয়। আপনার অসুবিধা দূরীকরণের উদ্দেশে। মুমিনগণের স্ত্রী ও দাসীদের ব্যাপারে যা নির্ধারিত করেছি আমার জানা আছে। আল্লাহ ক্ষমাশীল, দয়ালু।
ওভাই আল্লাহ রাসূল যা করবে আমরা তাই করবো ঠিকনা,
ভাই বন্ধু রা বুজার আর বাকি কিছুই নাই, আল্লাহ রাসূলেরা কি ভাবে দ্বিন বা ইসলাম মেনেছিল সেই ভাবে আমাদের মেনে চলা জরুরি, কারন সাহাবারা কিন্ত রাসূলের দেখানো পথেই চলেছে, আল্লাহ আমাকে সহ সবাই কে বুজার ও আল্লাহ ও রাসূলের দেখানো পথে চলার ইনায়েত নোছিব করুক - আমিন
১০| ১৮ ই জানুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১:০৫
হাসান নাঈম বলেছেন: যেকোন বিষয়ে যখন একাধিক ইমাম/আলেম/বিশেষজ্ঞের একাধিক মতামত থাকে তখন তা থেকে যেকোন একটা মেনে চলার স্বাধীনতা সবার থাকবে - এটাই স্বাভাবিক।
ইসলামের প্রাথমিক যুগে এই স্বাধীনতা ছিল - ফলে তখন কয়েকশ মাযহাবের উদ্ভব হয়েছিল।
কিন্তু পরবর্তিতে কোন এক সময়ে নির্দিস্ট ভাবে একটি মাযহাব বা একজন ইমামের মতামত সকল ক্ষেত্রে মেনে চলা বাধ্যতামুলক করা হয়েছে - এটাই একটা বড় অন্যায়/ভুল। একই বিষয়ে রাসুল(স) এর একাধীক হাদীস যদি থাকে তাহলে আমাদের মানতে হবে যে সেই বিষয়ে যেকোন একটা অনুসরণ করার অনুমোদন আছে - যদি না থাকত তাহলে রাসুল(স) নিশ্চয়ই একাধিক মতামত দিতেন না।
যেমন ধরুন আল্লাহর একত্ববাদ। এ'ব্যাপারে কোরআন হাদীস কোথাও কোন মতভেদ পাওয়া যাবে না। সব যায়গায় একই কথা আছে - আল্লাহ এক, অদ্বীতিয়। তার মানে এখানে মতভেদের সুযোগ নাই বলেই আল্লাহ এবং রাসুল(স) কোথাও ভিন্ন কিছু বলেন নাই।
তাহলে যেসকল বিষয়ে আল্লাহ এবং রাসুল(স) ভিন্ন মতের সুযোগ রেখেছেন সেখানে কোন একজন ইমামের মতামতই মানতে হবে এই বাধ্যবাধকতা আরোপের অধিকার কার আছে? আল্লাহ ও রাসুলের(স) দেয়া স্বাধীনতা কেড়েনিয়ে মানুষকে কোন একজন ইমামের অধীন করার এই ভুলটি যেদিন করা হয়েছে সেদিন থেকেই মুসলমানদের মধ্যে বিভাজন ও দ্বন্দ সংঘাতের শুরু হয়েছে।
আমাদের এখন আবার এই স্বাধীনতা ফিরে পাওয়ার চেস্টা করা উচিত। মাযহাব হোক বা আহলে হাদীস বা অন্য যেকোন ইমাম যারা বিভিন্ন বিষয়ে মতামত দিচ্ছেন তার যে কোন একটা মেনে চলার স্বাধীনতা প্রত্যেক মুসলমানের আছে। যে বিষয়ে যে ইমামের মতামত অধিকতর গ্রহনযোগ্য বিবেচিত হবে সেটা মানার স্বাধীনতা স্বীকার করতে হবে। কোন ভাবেই আল্লাহ ও তার রাসুলের(স) দেয়া স্বাধীনতা কেড়ে নেয়া যাবে না।
১১| ১৮ ই জানুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ২:৫৪
জনম দাসী বলেছেন: ড্রিমএর কথা যুক্তি সংগত ধন্যবাদ ড্রিম। আর ''মরনের পরে'' আপনি যে কথা গুলি বললেন, আপনার নাম দেখেই তো বুঝে ফেলেছি আপনি কার বই পড়েন , ইমাম গাজ্জালির লেখা বাদ দেন, আসল হাদীস কোরআন পড়ুন। যারতার বই পড়ে নিজের মাথার সাথে আরেকজনার মাথা ঘোলাইবেন না। ইমাম গাজ্জালি তো আল্লাহ্র চাইতেও আরও বহুধাপ আগাইয়া লিখিয়াছেন।
যে কথা স্বয়ং আল্লাহপাক কোরআনের কোথাও উল্লেখ্য করেন নায়, উনি বা আপ্নে কই পাইলেন।
শুধুমাত্র কোরআন দেখুন, আর না বুঝলে জাকির নায়েকের কথা মন দিয়ে শুনুন।
লেখক ভাই ভাল থাকবেন,
©somewhere in net ltd.
১|
১৭ ই জানুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১২:১৯
নতুন বলেছেন: নিশ্চই মাজার পুজারী, পীরের মুরিদরা বেশি অন্ধকারে আছে....
কিন্তু বত`মানের সৌদি সরকারের অনুসারীরাও তো বেশ ভ্যাজাইলা...
সহী ইসলাম কোথায়?