নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
একদা সনেট কবি ছিলাম, ফরিদ আহমদ চৌধুরী ছিলাম, এখন সব হারিয়ে মহাচিন্তায় মহাজাগতিক চিন্তা হয়েছি। ভালবাসা চাই ব্লগারদের, দোয়া চাই মডুর।
বিষয়টা দারুণ। আত্মা হয়ে ঘুরে বেড়ানো। হাসরের দিন, আল্লাহ জিজ্ঞাস করবেন, বাবুল আবুলের কলা চুরি করেছে, কেউ দেখেছে কি? অমনি কয়েক জন দাঁড়িয়ে যাবে। তারা বলবে, হ্যাঁ আমরা দেখেছি বাবুল আবুলের কলা চুরি করেছে। কিন্তু যখন বাবুল আবুলের কলা চুরি করে ছিল তখন সে দেখেছে তাকে কেউ দেখেনি। সেজন্য সে বলেছে সে আবুলের কলা চুরি করেনি।
বাবুল আবুলের কলা চুরি করেছে সেটা আল্লাহ নিজেই দেখেছেন। তারপর বাবুলের দুই কাঁধের দুই ফেরেশতা সেই ঘটনা লিখে রেখেছে। আত্মা হিসাবে যারা টহল রত ছিল তারা সাক্ষী দিলো বাবুল আবুলের কলা চুরি করেছে। তথাপি বাবুল ঘটনা অস্বীকারের পথ খুঁজছে। তখন আল্লাহ তাঁর সিসি ক্যামেরার ফুচেজ দেখাবেন। তখন বাবুল নিজেই দেখবে সে আবুলের কলা চুরি করছে। তখন উপস্থিত জনতা দেখবে বাবুল সুধু চোর নয় সে একটা মিথ্যাবাদীও। শেষ বিচারে বাবুল তার কলা চুরির বিচার থেকে রেহাই পাবে না। এভাবে সেদিন যারা অপরাধ করেছে তাদের সবার বিচার হবে।
কিন্তু অপরাধীরা বলছে, তাদের অপরাধের বিচার হবে না। এসব আল্লাহ, হাসর ও পরকাল বলতে কিছুই নেই। খাও দাও ফুর্তি কর। মুমিনদের জুজুর ভয়ে কেউ ভয় পাবে না। এসব আল্লাহ, হাসর ও পরকাল হলো দূর্বলদের রূপ কথার গল্প। তাহলে এ মহাজগতের সব কিছু ক্যামনে হলো, যদি একজন আল্লাহ না থাকেন? তারা বলে, মহাজগত বুঝলাম আল্লাহ সৃষ্টি করেছেন, তো আল্লাহকে কে সৃষ্টি করেছে? যদি বল আল্লাহকে কেউ সৃষ্টি করেনি, আল্লাহ নিজে থেকেই বিদ্যমান, তাহলে আমরা বলব, মহাজগতকেও কেউ সৃষ্টি করেনি, মহাজগত নিজে থেকে বিদ্যমাণ। মহাজগত নিজে থেকে বিদ্যমাণ হতে পারলে আল্লাহ নিজে থেকে বিদ্যমাণ হতে পারবেন না কেন? মহাজগত তো বস্তু আল্লাহ তো প্রাণী। কাজ কি বস্তু করে নাকি প্রাণী করে? কাজতো প্রাণী করে। সুতরাং সাব্যস্ত হলো প্রাণী আল্লাহ নিজে থেকে বিদ্যমাণ হয়ে মহাজগত সৃষ্টি করেছেন। মহাজগত নিজে থেকে বিদ্যমাণ হয়ে তো আর আল্লাহকে সৃষ্টি করতে পারবে না। কারণ মহাজগত তো বস্তু! আর বস্তু কোন কিছু সৃষ্টি করতে পারে না।
মহাজগতের নিয়ন্ত্রক যদি আল্লাহ হয়ে থাকেন; তবে আল্লাহর থাকার বিষয়টি স্পষ্ট। মহাজগতের শৃঙ্খলা বলে এর একজন নিয়ন্ত্রক আছেন। এখন মহাজগত আগে হয়ে নিয়ন্ত্রক পরে হয়েছেন, নাকি মহাজগতের নিয়ন্ত্রক আগে হয়ে মহাজগত পরে হয়েছে? মহাজগতের নিয়ন্ত্রক > মহাজগত। কারণ মহাজগতের নিয়ন্ত্রক প্রাণী এবং মহাজগত বস্তু। আগে হওয়ার প্রতিযোগিতায় মহাজগতের নিয়ন্ত্রক জয়ী হবেন। বিজ্ঞানের বিবর্তন তত্ত্ব এটাই বলে। আর তা’ হলো যোগ্যতমের জয়। যোগ্যতমের জয় হিসাবে আগে মহাজগতের নিয়ন্ত্রক আল্লাহ সবার আগে বিদ্যমাণ হয়েছেন। এরপর তিনি তাঁর ইচ্ছে মত সব কিছু বিদ্যমাণ করেছেন। তাঁর এক সৃষ্টির আকার অন্য সৃষ্টির আকারের আছাকাছি আকারের হওয়াতে যারা মনে করে মহাজগত নিজে থেকে বিদ্যমাণ; তারা মনে করছে মহাজগতে সব কিছু বিবর্তনের মাধ্যমে হয়েছে। আসলে ঘটনা হলো ওভাবেই আল্লাহ সব কিছু সৃষ্টি করেছেন।
২৯ শে জানুয়ারি, ২০২৩ সকাল ১১:৪৯
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: আপনার এমনটা কেন মনে হলো?
২| ২৯ শে জানুয়ারি, ২০২৩ সকাল ১১:৫০
রানার ব্লগ বলেছেন: কারন আপনাকে বেশ অস্থীর লাগছে । আমার ভুল হতেও পারে ।
২৯ শে জানুয়ারি, ২০২৩ সকাল ১১:৫৪
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: আমার নিজেকে অস্থির মনে হচ্ছে না, কিন্তু আমাকে আপনার অস্থির মনে হচ্ছে। নিজেকে বুঝায় আমারও ভুল হতে পারে।
৩| ২৯ শে জানুয়ারি, ২০২৩ দুপুর ১২:১৯
সোনাগাজী বলেছেন:
মাত্র ৫০০ বছর আগেও ইউনিভার্স সম্পর্কে মানুষের আজকের মতো এতটুকু ধারণা ছিলো না; তার অনেক আগের থেকেই মানুষ জগত সম্পর্কে ভেবে, ইহার সৃষ্টি নিয়ে ব্যাখা দিয়েছেন। ১৯৩১ সাল থেকে একটি নতুন ব্যাখ্যা এসেছে ( বিগ ব্যাং থিওরী ), এখান সেটাতে নতুন ব্যখ্যা যোগ হচ্ছে; কারণ মানুষ আরো বেশী দেখছে ও না'দেখা বিষয়ে চিন্তা করছে। কিন্তু মনে হচ্ছে, ইউনিভার্সে বস্তু সৃষ্টি নিয়ে মানুষ পুরোপুরি জানতে পারবে না।
২৯ শে জানুয়ারি, ২০২৩ দুপুর ১২:৩৯
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: মানুষ অনেক কিছু করেছে এবং তারা আরো অনেক কিছু করবে। মানুষ একদিন মৃত্যুকেও জয় করে ফেলবে? আপনার কি বিশ্বাস হয়? এখন যা হচ্ছে এটাও এককালে কেউ বিশ্বাস করেনি। ধার্মিকরা বলে গেল গেল গেল। এর মাথাটাই বুঝি নষ্ট হয়ে গেল। তারপর বুঝিয়ে দিলে তারা থামে এবং তখন তারা বলে আরে এট হলে তো ঠিকই আছে। সাকুল্যে মানুষ এক বিস্ময়কর প্রাণী। আল্লাহ এটাই বুঝালেন ফেরেশতাদেরকে। তিনি বললেন, তিনি যা জানেন ফেরেশতারা তা’ জানে না। এরা শুধু যুদ্ধই করবে না। এরা যুদ্ধ ছাড়াও আরো অনেক কিছুই করবে। সুতরাং সেইসবরে জন্য এদেরকে সবচেয়ে বুদ্ধিমাণ প্রাণীর স্থলাভিষিক্ত করা যায়।
৪| ২৯ শে জানুয়ারি, ২০২৩ দুপুর ১২:৫৮
সোনাগাজী বলেছেন:
মানুষ মানুষ সম্পর্কে কোটী কোটী ভাবনা বইতে লিখছেন: মানুষের জীবন, আচরণ, অবদান, ইত্যাদি নিয়ে, সেটা নিয়ে আলোনা চলছে; কিন্তু মানুষ ফেরেশতাদের নিয়ে সেভাবে মাথা ঘামাচ্ছেন না, কেন?
২৯ শে জানুয়ারি, ২০২৩ দুপুর ১:০৯
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: ফেরেশতারা মানুষের জাতভাই নয়। সেজন্য তাদের অনেকের চিন্তা-চেতনা সেদিকে ধাবিত হচ্ছে না। অনেক মানুষ যারা সভ্যতা উন্নয়নে ব্যস্ত তাদের ফেরেশতা নিয়ে ভাবার টাইম নাই। তবে এতে তারা ক্ষতিগ্রস্থ্য হচ্ছে সেটা তারা বুঝতে পারছে না বলে সে বিষয়ে তাদের মাঝে কোন বিকার নাই।
৫| ২৯ শে জানুয়ারি, ২০২৩ বিকাল ৩:৫৩
নতুন বলেছেন: হাসরের দিন, আল্লাহ জিজ্ঞাস করবেন, বাবুল আবুলের কলা চুরি করেছে, কেউ দেখেছে কি? অমনি কয়েক জন দাঁড়িয়ে যাবে। তারা বলবে, হ্যাঁ আমরা দেখেছি বাবুল আবুলের কলা চুরি করেছে।
এই মহাবিশ্বের সৃস্টির কারন কি এই হাশরের দিন মানুষের কলা চুরির বিচার করা?
২৯ শে জানুয়ারি, ২০২৩ বিকাল ৫:০৬
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: মহাবিশ্ব সৃষ্টি করলে এর মধ্যে সুবিচার প্রতিষ্ঠা করা দায়িত্বের মধ্যে পড়ে। সেখানে কলা চুরির বিচার না করলে কেমন কি হয়?
৬| ২৯ শে জানুয়ারি, ২০২৩ বিকাল ৩:৫৩
অনামিকাসুলতানা বলেছেন: আল্লাহ প্রাণী?
আমি জানি তিনি আমাদের ধারণার বাইরে।
কারণ তিনি অসীম।
তা ই আমাদের মত সসীম দের তার ইমেজ করা সম্ভব না।
২৯ শে জানুয়ারি, ২০২৩ বিকাল ৫:০৯
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: দেখা, শুনা ইত্যাদি প্রাণীদের অবস্থা। সুতরাং আল্লাহকে জড়বস্তু ভাবা অসম্ভব। তিনি অসীম বিধায় তাঁর প্রাণও অসীম। সেজন্য তাঁর মৃত্যু অসম্ভব। আমরা সসীম প্রাণ বলে আমাদের মৃত্যু সম্ভব।
৭| ২৯ শে জানুয়ারি, ২০২৩ বিকাল ৫:১৩
গেঁয়ো ভূত বলেছেন: আল্লাহ তো প্রাণী।
এই কথাটি আপনি কোথায় পেয়েছেন?
রেফারেন্স সহ জানতে চাই।
২৯ শে জানুয়ারি, ২০২৩ বিকাল ৫:১৯
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: সূরাঃ ২ বাকারা, ২৫৫ নং আয়াতের অনুবাদ-
২৫৫। আল্লাহ, তিনি ব্যতীত কোন ইলাহ নেই।তিনি চিরঞ্জীব চির বিদ্যমাণ।তাঁকে তন্দ্রা অথবা নিদ্রা স্পর্শ করে না।আকাশ ও পৃথিবীতে যা কিছু আছে সমস্তই তাঁর।কে সে যে তাঁর অনুমতি ছাড়া তাঁর নিকট সুপারিশ করবে? তাঁর সামনে পিছনে যা কিছু আছে তা’ তিনি জানেন।তাঁর ইচ্ছা ছাড়া তাঁর জ্ঞানের কিছুই কেউ আয়ত্ব করতে পারে না।তাঁর ‘কুরসী’ আকাশ ও পৃথিবী জুড়ে বিস্তৃত।এ দু’টির হেফাজত তাঁকে ক্লান্ত করে না।আর তিনি পরম উচ্চ-মহিয়ান।
৮| ২৯ শে জানুয়ারি, ২০২৩ বিকাল ৫:২৫
গেঁয়ো ভূত বলেছেন: সূরাঃ ২ বাকারা, ২৫৫ নং আয়াত (আয়াতুল কুরসী) এখানে প্রাণীর বর্ণনা পেলেন কোথায়?
প্রাণী মানে কি? প্রাণীর কি কি বৈশিষ্ট থাকে??
২৯ শে জানুয়ারি, ২০২৩ বিকাল ৫:৪৪
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: প্রাণী মানে জীব। আল্লাহ আল্লাহ আল হাইয়ু বা চিরঞ্জীব। কিন্তু আমরা শুধু জীব। আমরা চিরঞ্জীব নই। আল্লাহ এবং আমাদের মাঝে এটা হলো বৈশাদৃশ।
৯| ২৯ শে জানুয়ারি, ২০২৩ বিকাল ৫:৪৮
গেঁয়ো ভূত বলেছেন: এই নিক কি মওলানা ফরিদ উদ্দিন সাহেব চালাচ্ছেন নাকি অন্য কেউ??
২৯ শে জানুয়ারি, ২০২৩ বিকাল ৫:৫২
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: মাওলানা ফরিদ আহমদ চৌধুরী
১০| ২৯ শে জানুয়ারি, ২০২৩ সন্ধ্যা ৬:১৯
গেঁয়ো ভূত বলেছেন: আল্লাহ পাক এর জাত ও সিফাত নিয়ে যখন কথা বলেন তখন (যদি আপনি মুমিন হয়ে থাকেন) শব্দ চয়নে আরও সতর্ক হওয়ার প্রয়োজন বলে মনে করি, তা নাহলে বিতর্ক সৃষ্টি হওয়ার সম্ভাবনা থাকে।
২৯ শে জানুয়ারি, ২০২৩ সন্ধ্যা ৬:৫১
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: ঠিক আছে। আপনার উপদেশ সাদরে গৃহিত হলো।
১১| ২৯ শে জানুয়ারি, ২০২৩ রাত ১০:৪২
রাশিদুল ইসলাম লাবলু বলেছেন: আল্লাহকে প্রাণি বলা নিয়ে বেশ কিছু কমেন্ট আমার গোচরে আসলো। গেয়ো ভূতের উপদেশ আমার ভালো লাগলো। আবার মাওলানা ফরিদ উদ্দিন সাহেবের প্রতিটি উত্তরও আমার ভালো লাগলো।
আসল প্রশ্ন হলো আল্লাহ কি? আল্রাহ চিরঞ্জিব। চিরঞ্জিব শব্দের অর্থ শ্বাসত সত্ত্বা। (الْحَيُّ الْقَيُّومُ) আরবী ভাষায় حَيٌّ অর্থ হচ্ছে জীবিত। (যদিও আমি গুগুল ট্রান্সেলেট থেকে জানলাম। আরবী বুঝি না।) যাকে বলা হয় অমর। এখানে ফরিদ সাহেব প্রানি অর্থে বলেছেন। যদিও শব্দ প্রয়োগে বিতর্ক থাকে। কিন্তু কথাটি তিনি আবোল তাবোল বলেন নি। কারন চিরঞ্জিব মানে সচেতন অমর স্বত্ত্বা। আমরা সসিম তাই আমাদের সচেতনতা সসীম।
আলকোরআনে একটি আয়াত বলছে “মহাজাগতি সকল বস্তু ধ্বংশশীল শুধু তোমার মহামহিম আল্লাহর স্বত্বা ব্যাতিরেকে।” যার অর্থ আমাদের সকল বস্তু ধ্বংশ হয়ে যাবে শুধু থাকেবে তার স্বত্ত্বা। এই অর্থে স্বত্ত্বা বলতে চেহারা বোঝানো হচ্ছে। অথাৎ একটি রুপ, একটি আকার বা একপ্রকার সচেতন স্বত্ত্বা বা প্রানও বলা যায়। এখন আসি আমরা বিজ্ঞানের ভাষায় ধ্বংশশীলতা থেকে আল্লাহর স্বত্ত্বার আত্মপ্রকাশের বিষয়ে। বিজ্ঞান আমাদের কি বলে শুনুন।
স্ট্রিং তত্ত্বমতে, মহাবিশ্বের কণাগুলো যে বিন্দুতে বসে আছে, ওগুলো অ্যাবসুলেট মিনিমাম নয়। লোকাল মিনিমাম। একটা সময় গিয়ে লোকাল মিনিমাম অবস্থা ভেঙ্গে পড়তে পারে। তখন কণাগুলো আর এই বিন্দুতে থাকতে পারবে না। চলে যাবে অ্যাবসুলেট মিনিমাম শক্তির বিন্দুতে।আর সেই বিন্দুগুলো আসলে আলাদা আরেকটা মহাবিশ্বের (যেটা আসলে অ্যাকচুয়াল মহাবিশ্ব) অংশ। তাই লোকাল অবস্থা ভেঙ্গে পড়লে (কুল্লুমান আলাইয়া ফান) আমাদের বর্তমান মহাবিশ্বের আর অস্তিত্ব থাকবেনা। এই মহাবিশ্বের সব উপাদান চলে যাবে আরেকটা মহাবিশ্বে....এটা যদি ঘটে, তাহলে মহাবিশ্বের তাপীয় মৃত্যুর আগেই আমরা অ্যাকচুয়াল মহাবিশ্বে চলে যাব।
আপনারা কি বুঝতে পারলেন অ্যাবসুলেট মিনিমাম অবস্থা কি? যেটি আল্লাহর স্বত্ত্বা বা চিরঞ্জিব বিষয়টি কুল্লুমান আলাইয়া ফান (জাপানি শব্দ) হয়ে যাবে। আসলে আল্লা একরকম স্বত্ত্বা (একরকম প্রান আমরা বুঝি যেভাবে) । সুতরাং ফরিদ সাহেব তার মতোন করে বুজেছেন। বিষয়টি নিয়ে বিতর্ক থাকে না।
৩০ শে জানুয়ারি, ২০২৩ রাত ১২:২৪
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: অনেক কষ্ট করে একটা সুন্দর মন্তব্য করেছেন, সেজন্য আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ।
১২| ২৯ শে জানুয়ারি, ২০২৩ রাত ১০:৪৪
রাশিদুল ইসলাম লাবলু বলেছেন: ফরিদ সাহেবকে বলি- আপনি তো আরবী ভাষায় যথেষ্ট অভিজ্ঞ। আমি যদি কখনও কোন শব্দ সম্পর্কে সমস্যায় পড়ি আপনি কি আমাকে সহায়তা করতে পারবেন। শব্দটির সঠিক অর্থ বুঝিয়ে দিয়ে। সেই ক্ষেত্রে আমি আপনার কাছে কৃতজ্ঞই থাকবো বলা যায়।
৩০ শে জানুয়ারি, ২০২৩ রাত ১২:২০
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: আপনার উপকারে লাগতে পারলে আমিও নিজেকে ধন্য মনে করব।
১৩| ২৯ শে জানুয়ারি, ২০২৩ রাত ১১:৩৯
রাজীব নুর বলেছেন: এই উপমহাদেশে যে সভ্যতা এসেছে তার তুলনায় মধ্যপ্রাচ্যকে কিছু ব্যতিক্রম বাদ দিলে, নর্দমাই বলা যায়।
৩০ শে জানুয়ারি, ২০২৩ রাত ১২:১৯
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: যাদের দেশ থেকে পাওয়া রেমিটেন্সে দেশ চলে তাদের সম্পর্কে এমন জঘণ্য মন্তব্য? আপনি একটা জাতীয় বেঈমান।
১৪| ৩০ শে জানুয়ারি, ২০২৩ ভোর ৬:৩৭
কামাল১৮ বলেছেন: এমন ভাবে হলছেন যেন সব কিছু আপনি দেখে অসেছেন।
৩০ শে জানুয়ারি, ২০২৩ সকাল ১১:৩৯
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: এটা একটা নমুনা। সেটা আপনি বুঝতে না পরলে সেটা আপনার সমস্যা।
১৫| ০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ রাত ৩:২৪
জ্যাক স্মিথ বলেছেন: খুউব ভালো পোস্ট, কিন্তু আমি এগুলোর সাথে একমত না।
©somewhere in net ltd.
১| ২৯ শে জানুয়ারি, ২০২৩ সকাল ১১:৩৯
রানার ব্লগ বলেছেন: পড়লাম !!! বুঝলাম !!! কিন্তু আমার মনে যে প্রশ্ন এলো তা হলো আপনি কি কোন কারনে কোন বিষয়ে নিয়ে বেশি মানুষিক চাপে আছেন ?