নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
একদা সনেট কবি ছিলাম, ফরিদ আহমদ চৌধুরী ছিলাম, এখন সব হারিয়ে মহাচিন্তায় মহাজাগতিক চিন্তা হয়েছি। ভালবাসা চাই ব্লগারদের, দোয়া চাই মডুর।
সূরাঃ ৩১ লোকমান, ২৭ নং আয়াতের অনুবাদ-
২৭। পৃথিবীর সমস্ত বৃক্ষ যদি কলম হয় আর সমূদ্র হয় কালি এবং এর সাথে আরো সাত সমূদ্র যুক্ত হয় তবু আল্লাহর কথা শেষ হবে না। আল্লাহ পরাক্রমশালী প্রজ্ঞাময়।
* পৃথিবীর সমস্ত বৃক্ষ যদি কলম হয় আর সমূদ্র হয় কালি এবং এর সাথে আরো সাত সমূদ্র যুক্ত হয় তবু আল্লাহর কথা শেষ হবে না।সেই হিসাবে কোরআনে আল্লাহর আর কয় কথা লিখিত আছে? এখানে লিখিত আছে আল্লাহর প্রধান কিছু গুনাবলির পরিচয়।আল্লাহর ইবাদতের নিয়ম। আল্লাহর ইবাদত না করলে কি হবে সেই কথা। আল্লাহর ইবাদত করলে কি হবে সেই কথা। আল্লাহর নবিগণের কথা কোরআনে লিখিত আছে। আল্লাহর নবিগণের অবাধ্য লোকদের কথাও কোরআনে আছে। কোরআনে আর আছে আল্লাহর ওলীগণের কিছু কথা।
সূরাঃ ১১২ ইখলাস, ১ নং ও ২ নং আয়াতের অনুবাদ-
১। বল, তিনি আল্লাহ, এক-অদ্বিতীয়।
২। আল্লাহ অমুখাপেক্ষী।
সূরাঃ ৫৫ রাহমান, ২৬ নং ও ২৭ নং আয়াতের অনুবাদ-
২৬। তাতে সব বিলিন হয়
২৭। আর বাকী থাকে তোমার প্রতিপালকের সত্তা, যিনি মহিমাময়, মহানুভব।
* আল্লাহর সবচেয়ে বড় গুণ হলো আল্লাহর গুণ অসীম সংখ্যক এবং এ অসীম সংখ্যক গুণ পরিমানেও অসীম। সেজন্য এসব গুণের কথা লিখে শেষ করা যায় না।অসীম পরস্পর আলাদা হতে পারে না বিধায় আল্লাহর অসীম পরিমানের অসীম সংখ্যক গুণ একে বিলিন হয়ে এক আল্লাহ হিসাবে বিদ্যমাণ। সৃষ্টির অসীম সংখ্যক উপাদানও আল্লাহতে অসীম পরিমাণে বিদ্যমাণ। সেজন্য বলা হয় তিনি অমুখাপেক্ষী। তারমানে সৃষ্টি করতে কোন কিছুর জন্য তাঁর কারো মুখাপেক্ষি হতে হয় না। তাঁর সত্ত্বাতেই তাঁর যাবতীয় সৃষ্টির উপায়, উপাদান ও উপকরণ বিদ্যমাণ।
নাস্তিকরা বলে সব কিছু এমনি এমনি হয়েছে আল্লাহ বলতে কিছু নাই। তাদের কথা স্ববিরোধী। কারণ সব কিছু এমনি এমনি হতে পারলে আল্লাহরও এমনি এমনি হওয়ার কথা। এমনি এমনি হওয়া বিধানে কি এ কথা বলা আছে যে এমনি এমনি সব কিছু হতে পারবে শুধু আল্লাহ হতে পারবেন না? যদি এমনি এমনি হওয়া বিধানে এমন কথা না লিখা থাকে তবে আল্লাহরও এমনি এমনি হওয়ার কথা। সুতরাং এমনি এমনি হওয়া বিধানেও ‘আল্লাহ নাই’ এমন কথা বলা মিথ্যা। সুতরাং নাস্তিকরা হলো মিথ্যাবাদী সম্প্রদায়।
নাস্তিকদের কথা অনুযায়ী এমনি এমনি কোন সসীম হওয়া সম্ভব নয়। কারণ সসীমের পূর্বে এর সীমা দাতা থাকতে হয়। এ সীমা দাতা হলো সসীমের তৈরী কারক ও সৃষ্টিকর্তা। সৃষ্টিকর্তা নিজ উপাদান ও উপকরণে সৃষ্টি করেন। কিন্তু তৈরী কারক সৃষ্টিকর্তার উপাদান ও উপকরণে তৈরী করেন। সেজন্য সৃষ্টিকর্তা আল্লাহ বলেছেন, সকল প্রশংসা তাঁর। কারণ তৈরী কারক তাঁর উপাদান ও উপকরণে তৈরী করে বিধায় সে প্রশংসা প্রাপ্য হবে না। সে পাবে তৈরীর পারিশ্রমিক। কেউ তার তৈরী জিনিস কিনবে অর্থের বিনিময়ে।কিন্তু তৈরী কারককে কেউ আল্লাহর ভাগের প্রশংসা প্রদান করবে না। আর তৈরী কারকও প্রশংসা পাওয়ার জন্য বসে থাকবে না। কারণ তার প্রাপ্য প্রশংসা নয়, বরং অনুগ্রহ তার প্রাপ্য। সে অনুগ্রহ তৈরী কারক আল্লাহর নিকট থেকেও পেতে পারে এবং বান্দার নিকট থেকেও পেতে পারে।
নাস্তিকদের কথা অনুযায়ী সকল অসীম এমনি এমনি হওয়া সম্ভব। কারণ অসীমের সীমা নেই বিধায় এরআগে এর সীমা দাতা থাকার দরকার নাই।আর সীমা দাতা না থাকায় কেউ সীমা দেয়নি বলে এমনি এমনি হওয়া সব কিছু অসীম হয়ে গেছে। আর সীমা দাতা না থাকায় কোন অসীম পরস্পর আলাদা না হয়ে একে বিলিন হয়ে একজন অসীম হিসাবে বিদ্যমাণ হয়েছেন। তিনি আল্লাহ। তাঁর সৃষ্টির যাবতীয় উপাদান, উপকরণ ও উপায় তাঁর মাঝে অসীম সংখ্যা ও অসীম পরিমাণে বিদ্যমাণ বিধায় তিনি যা খুশি সৃষ্টি করতে পারেন।তারমানে নাস্তিকদের এমনি হওয়া সব কিছু হলো আল্লাহর সত্ত্বার সব কিছু। এর বাইরে আর কিছু এমনি এমনি হওয়া সম্ভব নয়। অথচ নাস্তিকরা তাঁকেই বাদ দিয়ে আর সব কিছু এমনি এমনি হওয়ার কথা বলছে। সেজন্য আল্লাহর বিচারে এরা চরম মিথ্যাবাদী সাব্যস্ত। আল্লাহ এদেরকে অন্তন্তকাল ধরে শাস্তি দিতে থাকবেন। কারণ আল্লাহর ক্রোধও অসীম।
যিনি সৃষ্টিকর্তা, তিনিই পালন কর্তা, তিনিই সংহারকর্তা। যারা এ একজনকে তিনজন বানায় তারাও মিথ্যাবাদী। পালনকর্তা ও সংহারকর্তা আলাদা হলেও তারা সৃষ্টিকর্তার সমান হতে পারে না। কারণ সৃষ্টিকর্তা অসীম এবং অসীম একাধীক হওয়া সম্ভব নয়। যারা সৃষ্টিকর্তার সমতুল্য বলে অন্য কাউকে বিবেচনা করে তারাও মিথ্যাবাদী। এদেরকেও আল্লাহ অনন্তকাল শাস্তি দিতে থাকবেন।
সৃষ্টিকর্তা অসীম। তাঁর স্ত্রী ও পুত্র তাঁর সমগোত্রিয় হিসাবে অসীম হওয়ার কথা। যারা সসীম কাউকে সৃষ্টিকর্তার স্ত্রী ও পুত্র সাব্যস্ত করে তারাও মিথ্যাবাদী।এদেরকেও আল্লাহ অনন্তকাল শাস্তি দিতে থাকবেন।
অসীমের আকার থাকে না। সকল আকার সসীম। যারা আকার সাব্যস্ত করে আল্লাহকে সসীম বানিয়ে বেইজ্জতি করে তারাও মিথ্যাবাদী।এদেরকেও আল্লাহ অনন্তকাল শাস্তি দিতে থাকবেন। আল্লাহর অঙ্গ আছে সেগুলোও অসীম। তবে আল্লাহ সৃষ্টির সমুক্ষে প্রকাশের জন্য আকার ধারণ করবেন। তার থেকেও দ্বীগন্ত বিলিন আলোর বিস্তার তাঁর অসীমত্ব প্রকাশ করবে। তিনি যে পায়ে গোছা উম্মুক্ত করবেন তার থেকেও দ্বীগন্ত বিলিন আলোর বিস্তার তাঁর পায়ের গোছার অসীমত্ব প্রকাশ করবে। আল্লাহ তো বলেই দিলেন তাঁর কথা লিখে শেষ করা যায় না। তারপরও তাঁকে অসীম না মানার কি কারণ থাকতে পারে? সেজন্য যারা তাঁর আকার, দেহ ইত্যাদি সাব্যস্ত করে তাঁর অসম্মান করে তাদের শাস্তি কাফেরদের মতই হবে।ঘটনা হলো আল্লাহর দেহ নাই তবে তিনি দেহ ধারণ করতে পারেন, তাঁর আকার নাই তবে তিনি আকার ধারণ করতে পারেন। তিনি যে রূপে দেহ ধারণ করবেন সে রূপে তিনি আদমকে (আ.) সৃষ্টি করেছেন। তবে তাঁর দেহ থেকে দীগন্ত বিলিন আলোর বিস্তার আদম (আ.) থেকে তাঁকে আলাদা করবে। সেজন্য তিনি বলেছেন, লাইছা কামিছলিহি সাইউন- তাঁর দৃষ্টান্ত কেউ নেই।
২৩ শে আগস্ট, ২০২৪ দুপুর ২:১১
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: সত্য জেনে সত্যের সাথে থাকা লাভ জনক কাজ।
২| ২৩ শে আগস্ট, ২০২৪ দুপুর ১২:২৪
নয়া পাঠক বলেছেন: জনাব, অতীব সুন্দর ব্লগ লিখেছেন। আসলে যারা নাস্তিক তারা কখনও গভীরভাবে কোনকিছু চিন্তা করতে পারে না, তাদের চিন্তা শয়তানের ধোকায় অন্যখাতে প্রবাহিত হয়ে যায়, ফলে তারা সঠিক বিষয় উপলব্ধি করতে পারে না। আবার যারা বিবর্তনবাদী তারাও সঠিকভাবে বিশ্লেষণ করতে পারে না, যদি পারত তবে তারা সঠিক ও সত্য বিষয়টিই দেখতে পেত।
এই পৃথিবীতে যত সৃষ্টি রয়েছে, প্রত্যেকটি সৃষ্টিই কতটা্ নিখুঁত কতটা জটিল এবং সুশৃঙ্খল। হোক তা এক কোষী প্রাণী থেকে শুরু করে সৃষ্টির সেরা জীব মানুষ, এর মধ্যের যে কোন একটা সৃষ্টিকে পরিপূর্ণ রূপে দেখলে দেখতে পেত কত জটিলভাবে অথচ শৃঙ্খলিত ছন্দে প্রতিটি বস্তু বা জীব গঠিত, এত সুন্দর এবং সাজানো সৃষ্টি কখনই একা্ একা হতে পারে না। আবার প্রতিটি জীবন সম্বলিত সৃষ্টিরর রয়েছে কিছু কিছু মৌলিক বিষয় যা প্রতিটি সৃষ্টির ক্ষেত্রেই একই রকম। এই বিষয়টি প্রমাণিত করে যে, সব সৃষ্টিই একজন সুনিপুণ স্রষ্টার হাতে তৈরি, যেন একই ছাচে ফেলে প্রতিটিকে পরে আলাদা বৈশিষ্ট দেওয়া হয়েছে।
যেমনঃ বিজ্ঞানের বর্তমান বিভিন্ন উন্নতমানের যন্ত্র/মেশিন ব্যবহার করে আমরা মানুষের দেহটিকে যদি বিশ্লেষণ করি, তাহলে দেখতে পাই এমন জটিল জটিল সব ফাংশন এ ছোট্ট দেহে এত নিখুঁত ও সুনিপুনভাবে বিন্যাস্ত যা কখনই এমনি এমনি হতে পারে না। যেমনঃ একটা ছোট্ট উদাহরণ হলো দেহের অভ্যন্তরের পরিপাকতন্ত্র যা খাদ্যনালী থেকে শুরু করে পায়ুপথ পর্যন্ত অনেকগুলো জটিল মেশিনের সমন্বয়ে সম্পূর্ণ একটি মেশিন, যার কাজ পারমানবিক ফিউশন এর মাধ্যমে, যে কোন খাবার ভেঙ্গে অনু-পরমাণু পর্যায়ে নিয়ে যায়, আবার তা অন্য কিছু মেশিনের মাধ্যমে পরিবর্তিত রূপে কোষ, কলা, রক্ত, মজ্জা, অস্থি, নখ, চুল, ত্বক ইত্যাদি বিভিন্ন আলাদা আলাদা বস্তু তৈরি করে। মানুষের দেহের মধ্যে কিছু এমন আজব আজব মেশিনও রয়েছে যার কার্যক্রম এই উন্নত বিজ্ঞান পুরোপুরি বিশ্লেষণ বা ব্যাখা করতে পারে না। এ ধরণের আরও অসংখ্য মেশিনের সমন্বয়ে এই দেহটি তৈরি, আবার তার মধ্যে রয়েছে স্বত্ত্বা, যা এই মেশিনটিকে পরিচালনা করে নেয়।
নাস্তিকরা কখনও এটা চিন্তা করতে পারে না যে আমরা নিজেদের প্রয়োজনে কত কিছু তৈরি করি, কই এসব কেন এমনি এমনি হয় না, সামান্য যে কোন বস্তু থেকে শুরু করে জটিল কোন মেশিন, কিছুই একা একা তৈরি হতে পারে না, তাহলে এত সুনিপুন, জটিল, এবং নানাবিধ কাজ সম্পন্ন করার মত একটি মানবদেহ কিভাবে কেউ তৈরি না করলে একা একাই হয়ে যায়?
২৩ শে আগস্ট, ২০২৪ দুপুর ২:১৪
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: চিন্তার দন্যতাই মানুষকে সত্য বিমুখ করে। লাইন ও লেংথ ঠিক রেখে চিন্তা করে গেলে মিথ্যা আউট হবেই- ইনশাআল্লাহ।
৩| ২৩ শে আগস্ট, ২০২৪ দুপুর ১২:৪২
অগ্নিবেশ বলেছেন: চাচা অ্যান্ড চ্যালারা, আছেন আল্লা বিল্লা নিয়া ভালো থাকেন, কিন্তু নাস্তিকগো নিয়া চুল্কা বিল্কি করার দরকার কি? নাস্তিকেরা কি আজকাল আপনাগো মত চাপাতি নিয়া ঘুরতাছে? আল্লহ নিয়ে সনেট লেখেন, প্রেমের কাব্য লেখেন। অসীমের ভাই সসীম টসীম নিয়ে কি যেন লেখেন, তাই লেখেন। নাস্তিকগো নিয়া খুঁচা খুঁচি বাদ দ্যান।
২৩ শে আগস্ট, ২০২৪ দুপুর ২:২২
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: আমাদের ইমাম আবু হানিফা (র) মুসলিম রাজত্বে থেকে নাস্তিকের সাথে তর্ক যুদ্ধে অবতীর্ণ হয়েছেন। সুতরাং নাস্তিকের পিছনে চাপাতি নিয়ে ঘুরা মূর্খতা। কথার প্রসঙ্গে নাস্তিকদের কথা স্বাভাবিক ভাবেই আসে। কারণ তারা আস্তিকদেরকে অন্ধবিশ্বাসী বলে। অথচ গবেষণার মধ্যিমে জানা যায় আসলে নাস্তিকরাই অন্ধ অবিশ্বাসী। আর আল্লাহ বিশ্বাস হলো ধ্রুব সত্য। এক নাস্তিক বলে আল্লাহ নাই। অমনি সব নাস্তিক বলে আল্লাহ নাই। কোথায় খুঁজে তারা বলছে আল্লাহ নাই? তাদের অনুসন্ধানগত ত্রুটির কারণে তারা ভুল বিশ্বাসে আক্রান্ত হয়ে উল্টা মুমিনদেরকে বলছে অন্ধ বিশ্বাসী।
৪| ২৩ শে আগস্ট, ২০২৪ দুপুর ২:০২
আফলাতুন হায়দার চৌধুরী বলেছেন: আলহামদুলিল্লাহ্
২৩ শে আগস্ট, ২০২৪ দুপুর ২:২৩
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: এটি একটি অন্যতম মহা সত্য কথা। এজন্য এটি কোরআনের শুরুর কথা।
৫| ২৩ শে আগস্ট, ২০২৪ দুপুর ২:৫২
অগ্নিবেশ বলেছেন: বুঝলাম চাচা, নাস্তিকেরা কিছু বিশ্বাস না করেই অন্ধবিশ্বাসী।
তবে মাঝে মাঝে এইডা বুঝ আসে না, এই সর্বজান্তা, অসীম ক্ষমতার অধিকারী আল্লাহকে ষড়যন্ত্র করে টিকে থাকতে হয়?
কেনু কেনু?
আর স্মরণ করুন, যখন কাফেররা আপনার বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করে আপনাকে বন্দী করার জন্য, বা হত্য করার অথবা নির্বাসিত করার জন্য। আর তারা ষড়যন্ত্র করে এবং আল্লাহও (তাদের ষড়যন্ত্রের বিপক্ষে) ষড়যন্ত্র করেন; আর আল্লাহ্ সর্বশ্রেষ্ঠ কৌশলী [১]।
— Dr. Abu Bakr Muhammad Zakaria
And [remember, O Muḥammad], when those who disbelieved plotted against you to restrain you or kill you or evict you [from Makkah]. But they plan, and Allah plans. And Allah is the best of planners.
— Saheeh International
( কোরআনঃ সূরা আনফাল আয়াত ৩০ )
চাচা কইবে এসব রূপক, আর আল্লহ কয় আমি কোরান বুঝার জন্য সহজ করে দিয়েছি।
২৩ শে আগস্ট, ২০২৪ বিকাল ৩:০০
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: এখানে তারা যা করে আল্লাহকে সেটা করতে হয়, কারণ আল্লাহ এখানে তাদেরকে অবকাশ দিয়ে রেখেছেন। অবকাশ যখন শেষ হবে তখন অবাধ্যদের জন্য আল্লাহর বিরোধীতার কোন সুযোগ থাকবে না। আল্লাহ তখন তাদের টুটিচেপে ধরবেন আর জাহান্নামে ফেলে দিবেন। তখন তারাও ষড়যন্ত্র করতে পারবে না এবং আল্লাহকেও ষড়যন্ত্র করতে হবে না।
৬| ২৩ শে আগস্ট, ২০২৪ বিকাল ৩:৩৩
অগ্নিবেশ বলেছেন: সূরা তাকভীর, আয়াত ২৯
আর তোমরা ইচ্ছে করতে পার না, যদি না সৃষ্টিকুলের রব আল্লাহ্ ইচ্ছে করেন (১)।
Dr. Abu Bakr Muhammad Zakaria
তার মানে দাড়াল, আল্লাহ কাফেরদের দিয়ে যড়যন্ত্র করিয়ে তারপর নিজেই আবার যড়যন্ত্রে লিপ্ত হল।
কি মহিমা।
২৩ শে আগস্ট, ২০২৪ বিকাল ৫:০৪
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: আল্লাহ অবকাশ দিয়েছেন। তবে সেইটারও একটা লিমিট আছে। যেমন আপনি ঘুড়িকে উড়তে দেন, কিন্তু নাটাই আপনার হাতে। আপনি যখন ঘুড়ির উড়া বন্ধ করে দেন তখন আর ঘুড়ি উড়তে পারে না। তেমনি আমাদের ইচ্ছা আল্লাহর ইচ্ছায় আবদ্ধ। যখনই আল্লাহ ইচ্ছা করেন তখনই আমাদের ইচ্ছামত কাজ করা বন্ধ হয়ে যায়। শেখ হাসিনা সব রকমে তাঁর ক্ষমতায় থাকার পথ পাকাপোক্ত করে রেখেছেন। কিন্তু এমন এক প্রক্রিয়ায় তাঁর ক্ষমতা চলে গেল তিনি ভাবতেও পারেননি। সুতরাং বান্দার ইচ্ছা আল্লাহর ইচ্ছা নিয়ন্ত্রিত। তবে অবকাশের মধ্যে সে যতটা অকাজ করে পরকালে তার এর উপর বিচার হবে।
৭| ২৩ শে আগস্ট, ২০২৪ বিকাল ৩:৩৮
অগ্নিবেশ বলেছেন: আবার চাচা সূরা বাকারা আয়াত ৭ এ আল্লহ বলছেন,
আল্লাহ্ তাদের হৃদয়সমূহ ও তাদের শ্রবণশক্তির উপর মোহর করে দিয়েছেন (১), এবং তাদের দৃষ্টির উপর রয়েছে আবরণ। আর তাদের জন্য রয়েছে মহাশাস্তি।
Dr. Abu Bakr Muhammad Zakaria
আল্লহ মোহর টোহর মেরে ফুতোফাটা বন্ধ করে দিয়ে, কিছু বুঝতে না দিয়ে, তারপর শাস্তি দেবে?
আল্লাহ কি সাইকো? কোরানে বর্নিত আল্লাহ, চাচার বর্নিত ঈশ্বরের সাথে ঠিক মত যাচ্ছে না।
২৩ শে আগস্ট, ২০২৪ বিকাল ৫:১২
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: অবকাশে থাকা কালিন তাদের অবস্থা বিবেচনায় যখন বুঝাগেল এদের হেদায়াতের সম্ভাবনা নাই তখন শাস্তিযোগ্য হিসাবে তাদেরকে মোহর মেরে দেওয়া হয়েছে। মোহর মারা দ্বারা বুঝানো হলো এরা আর হেদায়াত পাবে না। আপনাকে যদি অমন মোহর মেরে দেওয়া হয়ে থাকে তাহলে আপনি আমৃত্যূ হেদায়াত বঞ্চিত থাকবেন। আর যদি আপনাকে মোহর মারা না হয়ে থাকে তাহলে আমার মত আপনিও একদা ইসলাম বুঝে যাবেন এবং হেদায়াত প্রাপ্ত হয়ে যাবেন।
৮| ২৩ শে আগস্ট, ২০২৪ বিকাল ৩:৪৩
অগ্নিবেশ বলেছেন: চাচা আমার হাদিস মানেন না। কোরান ও অর্থ বুঝে পড়েন না, চাচার সাথে তর্ক চলে না।
২৩ শে আগস্ট, ২০২৪ বিকাল ৫:১৩
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: নবির (সা) নামে জাল হাদিস প্রচারের বিষয় সত্য। সেজন্য আমি কোরআনের সাথে গরমিল হা;সি মানি না।
৯| ২৩ শে আগস্ট, ২০২৪ বিকাল ৩:৫৫
নতুন বলেছেন: বেশিরভাগ মানুষ ধর্ম বিদ্বেষী। আস্তিকরা একে অন্য ধর্মের মানুষকে দেখতে পারেনা। অনেকেই ধার্মিকদের কাজে নাখোশ হয়ে ধর্মের বিরুদ্ধে কথা বলে।
কিন্তু আসল কথা হইলো। সৃস্টিকর্ত যে আছে বা নাই তার কোন প্রমান নাই।
আপনি বিশ্বাস করতেছেন যে আল্লাহ সৃস্টিকর্তা। কিন্তু বর্তমানের ধর্মের কাহিনি ভালো করে বোঝার চেস্টা করুন, বুঝতে পারবেন কিছু মানুষ ধর্মের নামে নিজের মত প্রতিস্ঠা করেছেন। একটা গোস্টি তৌরি করে দুনিয়ায় রাজত্ব করার জন্য।
ধর্মের কাহিনিতে অনেক বড় ঘাপলা আছে। অনেক বড় ঘাপলা।
২৩ শে আগস্ট, ২০২৪ বিকাল ৫:১৭
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: সৃষ্টিকর্তা নাই এটার প্রমাণ নাই। সৃষ্টিকর্তূা যে আছে এটার প্রমাণ আছে। তবে আপনার এ সংক্রান্ত প্রমাণ বুঝার যোগ্যতা নাই। অবশ্য সবার সব যোগ্যতা থাকে না।
১০| ২৩ শে আগস্ট, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:০২
নতুন বলেছেন: প্রমান আর বিশ্বাসের পার্থক্য টা কি বোঝেন?
প্রমান আছে যদি বলেন, তবে যে কেউই প্রমানটা পাবে!
আপনার সৃস্টিকতার প্রমান টা অন্য কেউই বুঝতে পারবে?
২৩ শে আগস্ট, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:২৩
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: নয়া পাঠকের মন্তব্য কি পড়েছেন? পোষ্ট এবং নয়া পাঠকের মন্তব্য পড়লেই সৃষ্টিকর্তার প্রমাণ পাওয়া যায়। প্রমাণ আছে হাজারটা। কিন্তু আপনার একটা প্রমাণও বুঝার যোগ্যতা না থাকলে আপনি বুঝবেন কেমন করে? প্রমাণ যে কেউই পায় না, বরং কেউ কেউ পায়। যে পায় না তার হলো প্রমাণ অনুসন্ধান অযোগ্যতা। আল্লাহ কোন অযোগ্য লোককে তাঁর জান্নাতে স্থান দেবেন না। সেজন্য শুধুমাত্র যোগ্য লোকেরাই আল্লাহর প্রমাণ পেয়ে জান্নাতগামী হয়।
১১| ২৩ শে আগস্ট, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:৩৮
নতুন বলেছেন: এই পৃথিবীতে যত সৃষ্টি রয়েছে, প্রত্যেকটি সৃষ্টিই কতটা্ নিখুঁত কতটা জটিল এবং সুশৃঙ্খল। হোক তা এক কোষী প্রাণী থেকে শুরু করে সৃষ্টির সেরা জীব মানুষ, এর মধ্যের যে কোন একটা সৃষ্টিকে পরিপূর্ণ রূপে দেখলে দেখতে পেত কত জটিলভাবে অথচ শৃঙ্খলিত ছন্দে প্রতিটি বস্তু বা জীব গঠিত, এত সুন্দর এবং সাজানো সৃষ্টি কখনই একা্ একা হতে পারে না। আবার প্রতিটি জীবন সম্বলিত সৃষ্টিরর রয়েছে কিছু কিছু মৌলিক বিষয় যা প্রতিটি সৃষ্টির ক্ষেত্রেই একই রকম। এই বিষয়টি প্রমাণিত করে যে, সব সৃষ্টিই একজন সুনিপুণ স্রষ্টার হাতে তৈরি, যেন একই ছাচে ফেলে প্রতিটিকে পরে আলাদা বৈশিষ্ট দেওয়া হয়েছে।
দুনিয়ার কিছুই নিখুঁত না ভাই।
আপনি খৃস্টানদের ইন্টেলিজেন্ট ডিজাইন বা ডিভাইন ডিজাইন বলে একটা যুক্তিদাড় করে সৃস্টিকর্তার প্রমানের জন্য।
আপনি কি জানেন মানুষের জন্মের বিষয়টাই নিখুঁত না।
১০-৩০% নারীর সন্তান আলোর মুখ দেখেনা? ১০-২০% নারীর সন্তান মিসক্যারেজ হয়! ১০% অন্যান্য করান মৃত সন্তান বা অণ্য কোন করেন মারা যায়।
বিশ্বের প্রায় ১৫% শিশুর কোন না কোন রকমের শারীরিক/মানুষিক প্রতিবন্ধীতা থাকে।
১০০ বছর আগেও ৩০-৪০% শিশু ৫ বছর বয়সের আগে মারা যেতো।
সৃস্টিকর্তার সৃস্টি কখনোই নিখুদ না। সেটা যদি আপনি আপনার চারিপাশের মানুষদের দেখেও না বোঝেন তাহলে আমি কিভাবে বোঝাবো?
২৩ শে আগস্ট, ২০২৪ রাত ৮:২৬
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: আল্লাহ একটা অনুপম জান্নাত তৈরী করেছেন। তাতে তিনি যোগ্যদের বাসিন্দা বানাতে চান। যোগ্যতা যাচাই করতে তিনি এখানে আপনাকে-আমাকে পাঠিয়েছেন। তাঁকে বিশ্বাস করতে পারা একটা যোগ্যতা। আর তাঁকে বিশ্বাস করতে না পারা একটা অযোগ্যতা। তাঁকে বিশ্বাস করতে পারার জন্য তিনি একটা বিধি-ব্যবস্থা রেখেছেন। তাঁকে বিশ্বাস করতে না পারার জন্যও তিনি একটা বিধি ব্যবস্থা রেখেছেন। আপনি তাঁকে বিশ্বাস করতে না পারার বিধি-ব্যবস্থার পথে হেঁটে আপনার বিশ্বাস অযোগ্যতার প্রমাণ রাখছেন। এ অবস্থা থেকে উত্তরণ না ঘটলে আপনি আল্লাহর অনুপম জান্নাতের বাসিন্দা হতে পারবেন না। বিষয়টাতে আল্লাহর ক্ষতি নেই। বিষয়টাতে জান্নাতের বাসিন্দাদের ক্ষতি নেই। বিষয়টাতে ক্ষতি হবে শুধুই আপনার। মানুষের অঙ্গগুলো যে স্থানে থাকার দরকার সে স্থানেই আছে । নাক কে অন্য স্থানে ভেবে দেখুন এর স্থান সেস্থানে এর চেয়ে বেটার হবে না। এটাকে আল্লাহ নিখুঁত বলেছেন। এখন একজনের বোঁচা নাক দেখিয়ে যদি আপনি বলেন ঐ তো খুঁত পেয়েছি। তবে আপনার এ খুঁত নিয়ে আপনি জাহান্নামে গেলে কার কি? আমি এ পোষ্ট দিয়েছি যারা যোগ্য তাদের জন্য। তারা এর দ্বারা উপকৃত হবে। আপনার অযোগ্যতার জন্য আপনার উপকার না হলে আমার করার কিছু নাই। আপনার একটা চোখ পিঠে হলে আপনার লুক কেমন হতো। এসবকে আল্লাহ নিখুঁত বলেছেন। এখন আপনি অন্ধের চোখ দেখিয়ে বললেন ঐ তো খুঁত। তবে আপনাকে বলার কিছু নাই। অন্ধ এক বিশেষ অবস্থা। আল্লাহ দেখালেন তিনি তেমনও পারেন। শেষ বিচারের দিন হবে পঞ্চাশ হাজার বছর। সেদিন আল্লাহ অনেকের অনেক প্রশ্নের উত্তর দিবেন। সেদিন সঠিকটা বুঝে কোন লাভ নাই। সঠিকটা এখন নিজে চিন্তা করে বুঝতে পারলে সেদিন পুরস্কার মিলবে। মুসলিমের সন্তান হয়ে নাস্তিক হওয়া ভালো কথা না।
১২| ২৩ শে আগস্ট, ২০২৪ রাত ৯:১০
নতুন বলেছেন: এইটা তো আপনি গতবাধা ওয়াজ করে গেলেন গোজামিল দেবার জন্য।
আপনি বললেন নিখুত, আমি দেখালাম কতটা নিখুত সৃস্টি এবং পৃথিবির।
আপনি চোখ বন্ধ করে বিশ্বাস করলেই তো আর বিস্তবতা পাল্টে যাবেনা।
আপনি চোখের উদাহরন দিলেন cyclopia শব্দটা গুগুলে সার্চ করে দেখুন, মানব শিশু ১ চোখ নিয়েও জন্ম নিতে পারে। সেটাও নিখুঁত?
বিকলাঙ্গ শিশু, মৃত শিশু, গর্ভপাত, এই রকমের সমস্যা প্রমান করে যে সৃস্টিকর্ত নেই। কারন তিনি থাকলে এইগুলি ট্রায়াল এন্ড এররের মাঝে না গিয়ে নিখুঁত সৃস্টি হতো যেমনটা আপনি দাবি করছেন!
২৩ শে আগস্ট, ২০২৪ রাত ৯:৫৪
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: বিকলাঙ্গ শিশু, মৃত শিশু, গর্ভপাত, এই রকমের সমস্যা প্রমান করে আল্লাহ এরকমও পারেন। তিনি এরকম না করলে কেউ কেউ বলতো ওরকম হওয়াই নিয়ম। ওরকম যে নিয়ম নয় বরং আল্লাহর কাজ সেটা বুঝাতেই বিকলাঙ্গ শিশু, মৃত শিশু, গর্ভপাত, এই রকমের করা হয়।
১৩| ২৪ শে আগস্ট, ২০২৪ রাত ১:৩০
নতুন বলেছেন: লেখক বলেছেন: বিকলাঙ্গ শিশু, মৃত শিশু, গর্ভপাত, এই রকমের সমস্যা প্রমান করে আল্লাহ এরকমও পারেন। তিনি এরকম না করলে কেউ কেউ বলতো ওরকম হওয়াই নিয়ম। ওরকম যে নিয়ম নয় বরং আল্লাহর কাজ সেটা বুঝাতেই বিকলাঙ্গ শিশু, মৃত শিশু, গর্ভপাত, এই রকমের করা হয়।
তাহলে ভালো মানুষকেও খারাপ কাজ করতে হবে প্রমান করতে যে তিনি ভালো মানুষও বটে।
তাহলে আপনি মাইনা নিলেন যে আল্লাহের সৃস্টি নিখুত না
তাহলে নয়া পাঠক ভাইয়ের ভাবনায় গদল আছে। সৃস্টিকর্তার সৃস্টি নিখুত না,
আল্লাহ ইচ্ছা করেই বিকলাঙ্গ শিশু, মৃত শিশু, গর্ভপাত ঘটান প্রমান করার জন্য যে তিনি পারেন।
তাহলে উনি ন্যায় বিচারক কিভাবে হলেন?
আপনার অপরাধে যদি আপনার সন্তানকে মৃত্যুদন্ড দেওয়া হয় তবে সেটা কি ন্যায় বিচার? আপনি মেনে নেবেন?
তাহলে বিশ্বে এতোগুলি বাবা মা এতোটা কস্টের সন্তান আল্লাহ কস্ট দিয়ে মৃত্যুদন্ড দিয়ে বাবা মাকে পরিক্ষা নেন? এটা কি করে ন্যায় বিচারকের কাজ হয়?
২৪ শে আগস্ট, ২০২৪ দুপুর ১২:৩৩
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: যে দিকে পাল্লা ভারি সেদিকটা সঠিক বিবেচ্য। সে হিসাবে আল্লাহর কাজ নিখুঁত সাব্যস্ত। সব কিছুতে বিশেষ দিক থাকে। সে হিসাবে আল্লাহ তাঁর কিছু কাজে খুঁত রেখেছেন। এগুলো আল্লাহ নেই এটা মিন করে না। কাউকে আপনার ভালো না লাগলে সে নেই এমন সিদ্ধান্ত বেকুবী।
১৪| ২৪ শে আগস্ট, ২০২৪ রাত ২:০৫
নিমো বলেছেন: হাসিনার পতনের জন্য কি মশা আর আবাবিল পাখির অভাব হয়েছিল যে, নিরীহ এত লোকের মৃত্যু দরকার হলো! গাজার হাজার হাজার লাশের পরও আল্লাহ ঘুমাচ্ছে মনে হয়, কী বলেন?
২৪ শে আগস্ট, ২০২৪ দুপুর ১২:৪০
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: হাসিনা এত্তগুলো মডেল মসজিদ বানিয়েছে তাঁর জন্য আল্লাহ আবালি পাঠাবেন কেন? সে জন্য তাঁর আর ছাত্রদের বুঝাাপড়ার ভার আল্লাহ তাদের উপর ছেড়ে দিয়েছেন। আর ফিলিস্তিনিদের জন্য আল্লাহর বিধান হলো হিজরত। যেখানে রাসূলকেও হিজরত করতে হয়েছে সেখানে তারা সেখানে বসে আছে কেন? ইসরায়েলের সাথে আছে আমেরিকা, তারসাথে আছে ইউরোপ ও ভারত। তাতে করে ফিলিস্তিনের জয়ের কোন সম্ভাবনা নেই। তথাপি তারা লড়াই করে মরলে আল্লাহ কি করবেন? আল্লাহ তাদেরকে শহীদের মর্যাদা দিতে পারেন। সেটা পরকালে দেখা যাবে। প্রতিপক্ষের দশ ভাগের একভাগ হলে আল্লাহ যুদ্ধ করতে বলেছেন। নতুবা হিজরত হলো আল্লাহর বিধান।
১৫| ২৪ শে আগস্ট, ২০২৪ ভোর ৬:৩২
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:
গোজামিল দিয়ে লেখা একটি কাঁচামানের বই।
২৪ শে আগস্ট, ২০২৪ দুপুর ১২:৪১
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: আপনি একজন কাঁচামানের পাঠক বিধায় আপনার এমন মনে হয়। কোরআন বুঝার মূলত আপনার কোন যোগ্যতা নাই।
১৬| ২৪ শে আগস্ট, ২০২৪ ভোর ৬:৩৫
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:
আমার অন্যতম একটি প্রিয় সূরা হচ্ছে সূরা আবু লাহাব।
খুবই মজাদার একটি সূরা।
২৪ শে আগস্ট, ২০২৪ দুপুর ১২:৪২
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: মানুষের প্রিয় তালিকায় ভিন্নতা থাকে। কোরআনের সকল সূরাই আমার প্রিয়।
১৭| ২৪ শে আগস্ট, ২০২৪ দুপুর ১২:৫৬
নতুন বলেছেন: লেখক বলেছেন: যে দিকে পাল্লা ভারি সেদিকটা সঠিক বিবেচ্য। সে হিসাবে আল্লাহর কাজ নিখুঁত সাব্যস্ত। সব কিছুতে বিশেষ দিক থাকে। সে হিসাবে আল্লাহ তাঁর কিছু কাজে খুঁত রেখেছেন। এগুলো আল্লাহ নেই এটা মিন করে না। কাউকে আপনার ভালো না লাগলে সে নেই এমন সিদ্ধান্ত বেকুবী।
"নিখুঁত" শব্দের অর্থ হলো "সম্পূর্ণ ত্রুটিহীন" বা "সর্বাঙ্গসুন্দর"। এটি এমন কিছু বোঝাতে ব্যবহৃত হয় যা নির্ভুল, কোনো ধরনের ত্রুটি বা অসম্পূর্ণতা নেই। উদাহরণস্বরূপ, "নিখুঁত কাজ" বলতে বোঝানো হয় এমন একটি কাজ যা সম্পূর্ণ সঠিকভাবে করা হয়েছে, কোনো ভুল নেই।
ভাই আপনি নিখুঁত শব্দটির সঠিক ব্যবহার করতে পারছেন না আর এটাকে বেকুবী বলছেন?
উপরে আমি যা যা বলেছি সেটা কি আপনি অস্বিকার করতে পারবেন?
আপনার অপরাধে যদি আপনার সন্তানকে মৃত্যুদন্ড দেওয়া হয় তবে সেটা কি ন্যায় বিচার? আপনি মেনে নেবেন?
তাহলে বিশ্বে এতোগুলি বাবা মা এতোটা কস্টের সন্তান আল্লাহ কস্ট দিয়ে মৃত্যুদন্ড দিয়ে বাবা মাকে পরিক্ষা নেন? এটা কি করে ন্যায় বিচারকের কাজ হয়?
২৪ শে আগস্ট, ২০২৪ বিকাল ৩:৫০
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: কাউকে আপনার ভালো না লাগলে সে নেই এমন সিদ্ধান্ত বেকুবী। আমি বললাম এটা। আর আপনি বললেন, ভাই আপনি নিখুঁত শব্দটির সঠিক ব্যবহার করতে পারছেন না আর এটাকে বেকুবী বলছেন? বিষয়টা কি হলো?
১৮| ২৪ শে আগস্ট, ২০২৪ বিকাল ৫:১৩
নতুন বলেছেন: লেখক বলেছেন: কাউকে আপনার ভালো না লাগলে সে নেই এমন সিদ্ধান্ত বেকুবী। আমি বললাম এটা। আর আপনি বললেন, ভাই আপনি নিখুঁত শব্দটির সঠিক ব্যবহার করতে পারছেন না আর এটাকে বেকুবী বলছেন? বিষয়টা কি হলো?
ঠিক আছে ঐটা বাদ দেন। সরি।
কিন্তু আগে বলেন যে সৃস্টিকর্তার সৃস্টি নিখুঁত না এটা মানেন কিনা?
২৪ শে আগস্ট, ২০২৪ বিকাল ৫:৪৪
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: কোরআনে আল্লাহ পরিস্কার বলেছেন পাল্লাভারি যে দিকে সেটা গৃহিত। রাসূলও (সা) সেটা বলেছেন। খুঁত-নিখুঁতে নিখুঁতের পাল্লা ভারি হিসাবে নিখুঁত গৃহিত হবে। আর খুঁতের বিষয়টা হলো এর দ্বারা আল্লাহ বুঝাচ্ছেন এটাও তিনি পারেন। এখন বিষয়টা হলো আমরা আল্লাহর সাথে লড়াই করে পারব না বিধায় আমরা তাঁর বিপক্ষে অবস্থান গ্রহণ করি না। আপনার বিষয় হলো আপনি এখনো আল্লাহর না থাকার বিষয়ে নিশ্চিত ধারণায় আছেন। এমন নিশ্চিত ধারণাও বহু ক্ষেত্রে ভুল ধারণা প্রমাণিত হয়েছে। যাক সেটা আপনার বিষয়। এর জন্য ক্ষতিগ্রস্থ্য হলে আপনি হবেন। গ্রামের বকলম মানুষদেরকেও আল্লাহ নাই এটা বুঝানো যায় না। তারমানে আল্লাহর থাকার বিষয় যেকোন মানুষ বুঝতে পারে। আর সেটা আপনার মত শিক্ষিত মানুষও নাও বুঝতে পারে। শারমিন ভাবী তো বললেন, নাস্তিক নন। এ বিষয়ে তিনি আপনাকে কি বলেন? আপনার কন্যা কোন পক্ষে। আমি তো স্বপ্নে আল্লাহর সাথে স্বপ্নে কথা-টতাও বলি। আল্লাহর বিষয়টা আমার মজ্জাগত হয়ে গেছে। সেকালে ঘুমানোর সময় বলতাম আল্লাহ তিনটার সময় জাগিয়ে দিয়েন, নামাজ পড়ব। ওমা জেগে দেখতাম বরাবর তিনটা এবং এটা একাধারে বহু দিনের বিষয় ছিলো। এভাবে ঈমানদারদের ঈমানের ব্যবস্থা আল্লাহই করেন। ভাবুন এমনি এমনি সব হতে পারলে আল্লাহ কেন হতে পারবেন না? তাহলে বলুন আল্লাহ নাই বলা কতটা বেকুবী। বিছু লোক পারেও বটে!
১৯| ২৪ শে আগস্ট, ২০২৪ বিকাল ৫:৩৩
রানার ব্লগ বলেছেন: আচ্ছা এই যে ফিলিস্তিনিদের হিজরত করতে বলছেন। তো সেই হিজরত খানা করবে কোথায়? নোয়াখালি না কি ফ্যাতরার চর??
২৪ শে আগস্ট, ২০২৪ বিকাল ৫:৫৩
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: ওদের বহু লোক জর্ডানে হিজরত করে শান্তিতে আছে। যারা দেশে রয়ে গেছে তাদের আবার দেশ প্রেম বেশী। তাদের স্বাধীনতা প্রেম আরো বেশী। দেশ প্রেম, স্বাধীনতা প্রেম থাকা ভালো। কিন্তু আমেরিকা ইউরোপ ভারতের মত দানবদের সাথে তাদের লড়াই করার ক্ষমতা কতটুকু? তারা ইসরাইলী নাগরিক হিসাবে বসবাস করলেও শান্তিতে থাকতে পারে। তাদের আছে আবার আবছা প্রেম। কেনরে বাপু যে কোন মসজিদে নামাজ পড়লেই তো নামাজ হয়ে যায়। তাহলে আকছার জন্য এত্ত রিক্স নেওয়ার কি দরকার? ওরা যা ভালো মনে করে করছে। ওরা শহীদ হচ্ছে। তবে কথা হলো আল্লাহ নিয়মের বাইরে কারো জন্য কিছু করেন না। আল্লাহ ন্যূনতম ১০% কে ১০০% বিরুদ্ধে জয়ী করেন। সেই শর্তের মধ্যে তারা পড়েনি।
২০| ২৪ শে আগস্ট, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:০৮
নতুন বলেছেন: লেখক বলেছেন: কোরআনে আল্লাহ পরিস্কার বলেছেন পাল্লাভারি যে দিকে সেটা গৃহিত। রাসূলও (সা) সেটা বলেছেন। খুঁত-নিখুঁতে নিখুঁতের পাল্লা ভারি হিসাবে নিখুঁত গৃহিত হবে। আর খুঁতের বিষয়টা হলো এর দ্বারা আল্লাহ বুঝাচ্ছেন এটাও তিনি পারেন। এখন বিষয়টা হলো আমরা আল্লাহর সাথে লড়াই করে পারব না বিধায় আমরা তাঁর বিপক্ষে অবস্থান গ্রহণ করি না।
আপনি যা মনে চায় তাই বলে মেনে নিতে চাইলে ঠিক আছে।
শারমিন ভাবী তো বললেন, নাস্তিক নন। এ বিষয়ে তিনি আপনাকে কি বলেন? আপনার কন্যা কোন পক্ষে।
শারমিনকে জিঙ্গাসা করেছিলাম , পর্দা করা ফরজ কিন্তু কোরানে কয়টা আয়াত আছে এই সম্পর্ককে জানো? -
অধিকাংশ পর্দাশীন নারীরাই সম্ভবত জানেনা। কিন্তু পুরুষ সমাজের চাপেই তারা পর্দা করে।
আমার এক শালাবাবু মাওলানা, গর্ভবতী স্ত্রীকে ডাক্তারেন কাছে নিতে অনিহাপোষন করে কারন বড় হুজুররা বলেলে বেশি খাওয়ালে বাচ্চা বড় হবে তাতে সিজারিয়ান করাতে হবে, ডাক্তার ওষুদ দেয় সিজারিয়ান করানোর জন্য।
আমি তো স্বপ্নে আল্লাহর সাথে স্বপ্নে কথা-টতাও বলি। আল্লাহর বিষয়টা আমার মজ্জাগত হয়ে গেছে।
সেকালে ঘুমানোর সময় বলতাম আল্লাহ তিনটার সময় জাগিয়ে দিয়েন, নামাজ পড়ব। ওমা জেগে দেখতাম বরাবর তিনটা এবং এটা একাধারে বহু দিনের বিষয় ছিলো। এভাবে ঈমানদারদের ঈমানের ব্যবস্থা আল্লাহই করেন। ভাবুন এমনি এমনি সব হতে পারলে আল্লাহ কেন হতে পারবেন না? তাহলে বলুন আল্লাহ নাই বলা কতটা বেকুবী। বিছু লোক পারেও বটে!
আমার যদি সকালে মিটিং থাকে তবে অনেক সময়ই এলার্মের কয়েক মিনিট আগেই ঘুম ভেঙ্গে যায়। এটা আপনার শরিরির দেহ ঘড়ির কারবার। অলৌকিক কিছু না।
২৪ শে আগস্ট, ২০২৪ রাত ৮:৪৪
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: আমার যদি সকালে মিটিং থাকে তবে অনেক সময়ই এলার্মের কয়েক মিনিট আগেই ঘুম ভেঙ্গে যায়। এটা আপনার শরিরির দেহ ঘড়ির কারবার। অলৌকিক কিছু না। অনেক সময় আর সব সময় এক কথা না। আপনার যেটা হয় এখন আমার সেটা হয়। কিন্তু একাধারে বহু কাল এলার্ম ছাড়া তিনটার সময় ঘুম ভাঙ্গাতে আমি অবাক না হয়ে পারিনি। আর আপনি এটা কেন বুঝেন না যে এমনি এমনি সব হতে পারলে আল্লাহ কেন হতে পারবেন না? মরার সাথে সাথেই আপনি আল্লাহকে টের পেয়ে যাবেন। আপনার আল্লাহকে না মানায় আল্লাহর কিছু যায় আসে না। অহেতুক আপনি অনন্তকাল নিজে বিপদে থাকার ব্যবস্থা করছেন। কোন লজিকেই আল্লাহর না থাকার কথা সাব্যস্ত করা যায় না।
©somewhere in net ltd.
১| ২৩ শে আগস্ট, ২০২৪ সকাল ১১:৫৯
রানার ব্লগ বলেছেন: জানলাম !!!