নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
একদা সনেট কবি ছিলাম, ফরিদ আহমদ চৌধুরী ছিলাম, এখন সব হারিয়ে মহাচিন্তায় মহাজাগতিক চিন্তা হয়েছি। ভালবাসা চাই ব্লগারদের, দোয়া চাই মডুর।
ইংরেজ হানাদারের আগে আমাদের বাংলা বিহার ও উড়িষ্যা মিলে একটি বড় রাষ্ট্র ছিল। সেই রাষ্ট্র হারানোর পিছনে অনেকে মীর জাফরকে অনেকাংশে দায়ী করেন। একাত্তরে পাকিস্তানের বিরুদ্ধে যুদ্ধের পর আমরা আমাদের আগের বড় রাষ্ট্রের চেয়ে অনেক ছোট একটি রাষ্ট্র পেয়েছি। এ ছোট রাষ্ট্রটিও যেন আমাদের না থাকে তার জন্য অনেক মীর জাফর কাজ করছে। তারা বলছে আলু-পেয়াজের জন্য আমাদের এ রাষ্ট্রটি ভারতকে দিয়ে দিতে হবে। কোন কোন কাপুরুষ বলছে আমরা যদি আপষে ভারতকে আমাদের রাষ্ট্রটি উপহার না দেই তবে তারা আমাদেরকে পিষে দিবে। ভারতকেই যদি আমরা আমাদের রাষ্ট্র উপহার দেই তবে আমরা পাকিস্তানের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করে এটি স্বাধীন করে ছিলাম কেন? পাকিস্তান থেকে স্বাধীন হতে আমরা ভারতের সহায়তা নিয়ে ছিলাম, তাহলে ভারত থেকে স্বাধীনতা রক্ষায় আমরা পাকিস্তানের সহায়তা কেন নেব না? পাকিস্তান যদি আমাদেরকে পারমাণবিক অস্ত্র তৈরীর কৌশল শিখিয়ে দেয় তবে ক্ষতি কি? এতে আমাদের ক্ষতি না হলেও ভারতের ক্ষতি। কারণ তাতে করে তারা আমাদেরকে সহজে কাবু করতে না পারার আশংকা রয়েছে।
ভারত তার চিকেন নেক মোটা করতে আমাদের রংপুর চাচ্ছে এবং বন্দর সুবিধার জন্য চাচ্ছে আমাদের চট্টগ্রাম। তারাও যদি চিকেন নেক ও ত্রিপুরা আমাদেরকে দেয় তবে আমাদের অনেক ভালো হয়। আমাদের সুবিধার জন্য আমরা ভারতের সাথে যুদ্ধ করতে চাই না। কিন্তু ভারত আমাদের সাথে যে সব উস্কানি মূলক আচরণ করছে তাতে তাদের যুদ্ধের ইচ্ছার খানিকটা প্রকাশ ঘটছে। তার জন্য আমাদেরকে প্রস্তুত থাকা দরকার।কিন্তু আমাদের মীরজাফরদের আমাদের আত্মরক্ষার প্রস্ততিতে অনেক ক্ষোভ। কিন্তু স্বাধীনতাকামীরা তাদের এ ক্ষোভকে পাত্তা দিচ্ছে না।
মীর জাফরেরা সংখ্যা লঘুদের সাথে অসদাচরণের মাধ্যমে ভারতের আমাদের দেশ আক্রমণের অযুহাত তৈরী করছে। কারণ মীর জাফরদের স্বাধীনতার চেয়ে পরাধীনতাই অধীক পছন্দ। স্বাধীন দেশের নিয়ম হলো সকল নাগরিকের সমঅধিকার ও সমমর্যাদা। মীর জাফররা সকল নাগরিকের সমঅধিকার ও সমমর্যাদার বিধি লংঘন করে সংখ্যা লঘু ইস্যু তৈরী করছে। জাতীয় ঐক্যের জন্য আমাদেরকে সকল নাগরিকের সমঅধিকার ও সমমর্যাদার বিধি শক্তভাবে প্রতিষ্ঠিত করতে হবে যেন কোন নাগরিক নিজদেশকে পরদেশ ভাবতে না পারে। যেগ্যতার ভিত্তিতে দেশের যে কোন নাগরিক যেন দেশের শীর্ষ পদে অধিষ্ঠিত হতে পারেন আমাদের মাঝে তেমন মানসিকতা প্রতিষ্ঠিত করতে হবে।ভারত তার নাগরিকদের সাথে অসদাচরণ করলে আমরা মানবিকতার খাতিরে এর প্রতিবাদ করব। কিন্তু সেই অযুহাতে আমরা আমাদের নাগরিকদের সাথে অসদাচরণ করতে পারি না।
০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০২৪ রাত ৯:২০
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: বিশ্বের সকল সংখ্যালঘু মুসলিমকে আমরা আমাদের দেশে স্থান দিতে পারব না। সুতরাং ভারতের ২২ কোটি মুসলিমকে আমাদের দেশে স্থান দেওয়ার প্রশ্নই আসে না। আপনার এ মন্তব্যটি একটি বেকুবি মন্তব্য হয়ে গেল। আপনার মত সিনিয়ার ব্লগারের এমন মন্তব্য করা ঠিক না।
২| ০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০২৪ রাত ৯:৩০
জেনারেশন৭১ বলেছেন:
আমি জানি যে, যায়গার অভাবে বাংগালীরা আফ্রিকায়ও চলে যাচ্ছে; কিন্তু মুসলিম ব্রাদারদের জন্য আপনার মায়া দেখে বলছি যে, ভারতে নিগৃহিত মুসলিম ব্রাদারদের আনতে। ভারতের মুসলমান আমেরিকা, কানাডা ও আরব যেতে চায়; কিন্তু পাকিস্তান ও বাংলাদেশে আসবে না।
০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০২৪ রাত ৯:৩৭
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: মুসলিম ব্রাদারদের জন্য আপনার মায়া দেখে বলছি পোষ্টে মুসলিম ব্রাদারদের কথা কোথায় আছে?
৩| ০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০২৪ রাত ৯:৩৯
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: আগরতলায় বাংলাদেশ সহকারী হাই কমিশনে হামলা হলো। পুরো দেশ প্রতিবাদে ফেটে পড়েছে, কিন্তু ব্লগে বা ফেইসবুকে আওয়ামী লীগারদের কোনো প্রতিবাদ নেই, তারা খুশিতে আটখানা। বাংলাদেশের বিরুদ্ধে ভারতীয় প্রোপাগান্ডা ও অবমাননাকর সকল কাজের পেছনেই যে শেখ হাসিনা ও আওমী লীগের ষড়যন্ত্র চলছে, তা স্পষ্ট।
আমরা অবশ্যই যুদ্ধ চাই না। ভারতও বাংলাদেশ ক্যাপচার করতে এগিয়ে আসবে, এমন সম্ভাবনাও ক্ষীণ। তারপরও যদি এটা ঘটেই যায়, বাংলাদেশ আঙুল চুষতে চুষতে পুরো দেশ ভারতকে গিফট করে দিবে না।
আমাদের জয়পাড়ার কুদ্দুস ভাই আর বিদায় নেয়া ডাক্তার সাহেব এসে কীভাবে আপনার উপর ঝাঁপিয়ে পড়েন, তা দেখার অপেক্ষায় রইলাম।
০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০২৪ রাত ৯:৫২
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: আমরা অবশ্যই যুদ্ধ চাই না। ভারতও বাংলাদেশ ক্যাপচার করতে এগিয়ে আসবে, এমন সম্ভাবনাও ক্ষীণ। তারপরও যদি এটা ঘটেই যায়, বাংলাদেশ আঙুল চুষতে চুষতে পুরো দেশ ভারতকে গিফট করে দিবে না। শান্তিপ্রিয় সকল বাংলাদেশীর এ একটাই কথা।
৪| ০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০২৪ রাত ৯:৪৫
কামাল১৮ বলেছেন: সেই রাষ্ট্রের নাম ছিলো কি?রাষ্ট্রপতি ছিলেন কে।
০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০২৪ রাত ৯:৫৪
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: রাষ্ট্রের নাম ছিল বাংলা বিহার উড়িষ্যা, নবাব ছিলেন সিরাজুদ্দৌলা। তখর রাষ্ট্রপতি পদ্ধতি ছিল না।
৫| ০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০২৪ রাত ১০:৩১
সৈয়দ কুতুব বলেছেন: বাংলাদেশ এখন গভীর সংকটে৷
০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০২৪ রাত ১০:৫১
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: বাস্তবিক এখন আমাদেরকে খুব হিসাব করে চলতে হবে।
৬| ০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০২৪ রাত ১০:৩৬
জেনারেশন৭১ বলেছেন:
রাষ্ট্র ( রিপাবলিকান সিষ্টেম ), সাম্রাজ্য ( রাজতন্ত্র, সামন্তবাদ), ইত্যাদি নিয়ে আপনার ধারণা পরিস্কার নয়।
ভারত ও বাংলাদেশের সরকার লেভেলে কোন ধরণের সমস্যা নেই; যুদ্ধ চলছে সোস্যাল মিডিয়ায়। তবে, যুদ্ধে আমাদের জয়ী হওয়ার সম্ভাবনা আছে; কারণ, প্রায় সব ব্লগারের চাচা কিংবা বাবা মুক্তিযোদ্ধা ছিলেন।
০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০২৪ রাত ১০:৫৩
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: রাষ্ট্র যে বাদেরই হোক। আমাদের রাষ্ট্রটা যে একদা অনেক বড় ছিল সেটা শতভাগ সত্য।
৭| ০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০২৪ রাত ১০:৫৮
জেনারেশন৭১ বলেছেন:
সামন্তবাদের সময়, বাংগালী রাজাদের সাম্রজ্য ছিলো, উহাতে মানুষের কোন আধিকার ছিলো না; রাজ্য শুধু রাজাদের ছিলো।
০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০২৪ রাত ১১:০৪
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: বাংলাদেশ হওয়ার পরেও রাষ্ট্রটা ক্ষমতাসীনদের ছিল। উহাতে মানুষের কোন আধিকার ছিলো না। সুতরাং সামন্ত আর রাজাদের দোষ দিয়ে কোন লাভ নাই। আমাদের নবাব আমাদের জনগণের অনেক জনপ্রিয় ছিলেন। আর মীর জাফর এখনও ঘৃণার প্রতিক। এখনৗ যারা মীর জাফর তারা ঘৃণিত।
৮| ০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০২৪ রাত ১১:০৩
বিষাদ সময় বলেছেন: বাংলা বিহার ও উড়িষ্যা মিলে আমাদের একটি বড় রাষ্ট্র ছিল
এই আমাদের বলতে ঠিক কাদের বোঝাচ্ছেন?
০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০২৪ রাত ১১:০৮
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: বঙ্গীয় জনগোষ্ঠী। যার শাসক অসাম্প্রদায়িক ছিল। তারা বাংলার সাথে বিহার ও উড়িষ্যাও শাসন করতো।
৯| ০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০২৪ রাত ১১:১৬
বিষাদ সময় বলেছেন: সে রাজ্যের নবাব বা তার পারিষদদের কেউ তো বঙ্গীয় ছিলেন না।
১০| ০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০২৪ রাত ১১:৪৮
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: লেখক বলেছেন: শান্তিপ্রিয় সকল বাংলাদেশীর এ একটাই কথা। আওয়ামী সৈনিকগণের অবশ্য এ 'শান্তিপ্রিয়' যুদ্ধ না চাওয়া দলে থাকার সম্ভাবনা একেবারেই নেই বলে মনে হয়। ভারতীয় জনগণ মিথ্যা প্রোপাগান্ডা ছড়াচ্ছে এদের মদদে, সেই প্রোপাগান্ডা এরা প্রতিবাদ করবে তো দূরের কথা, এগুলো আরো ছড়িয়ে তারা মজা নিচ্ছে।
তবে, ভারতীয়দের মধ্যে মত পরিবর্তন হতে শুরু করেছে। গতকাল একটা ক্লিপ শেয়ার করেছিলাম। আজকে নিন আরেকটা :
বাংলা বিহার ও উড়িষ্যা মিলে আমাদের একটি বড় রাষ্ট্র ছিল। প্রায়োগিক অর্থে আপনার 'রাষ্ট্র' বলা অ্যাবসলিউটলি ওকে। ওটা মুঘল আমলের আঞ্চলিক শাসন ব্যবস্থা (সুবা) ছিল, যার শাসককে প্রথমে সুবাদার/সুবেদার/গভর্নর, পরের দিকে এক সম্রাট এসে 'নবাবী' চালু করেন। শাসন ব্যবস্থা কোনো দেশেরই চিরকাল একরকম থাকে না। তবে, আপনার পোস্টের মূল বিষয় নিয়ে কোনো আলোচনা নাই, এটা দুঃখজনক।
১১| ০৫ ই ডিসেম্বর, ২০২৪ রাত ১২:৫৩
নান্দাইলের ইউনুছ বলেছেন:
গার্বেজ পোস্ট।
©somewhere in net ltd.
১| ০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০২৪ রাত ৯:১৬
জেনারেশন৭১ বলেছেন:
আমরা যদি ভারতের ২২ কোটী মুসলমানকে আমাদের দেশে নিয়ে আসি, আমরা পাক-ভারতের ২য় বৃহত্তম দেশে পরিণত হতে পারি; দরকার যুদ্ধ ( জ্বিহাড )।