নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
একদা সনেট কবি ছিলাম, ফরিদ আহমদ চৌধুরী ছিলাম, এখন সব হারিয়ে মহাচিন্তায় মহাজাগতিক চিন্তা হয়েছি। ভালবাসা চাই ব্লগারদের, দোয়া চাই মডুর।
বাংলাদেশীরা তাদের বায়ারের প্রতি কৃতজ্ঞ। ভারত উল্টা তাদের বাংলাদেশী বায়ার থেকে কৃতজ্ঞতা আশা করে।এ নিম্নমানের মানুষগুলা যেখানে সেখানে মলত্যাগ করে।আমার ছাত্রী প্রিয়াংকা পোদ্দার ভারত গেল তার শ্বশুরের পিন্ডি দান করতে। এসে বলল গঙ্গা তীরে ভারতীয়দের ত্যাগের মহিমার কথা।তাদের হিন্দুদের থেকে আমাদের হিন্দুদের মানসিকতা উন্নত। আমরা যদি আমাদের নাগরিক দায়িত্ব যথাযথ পালন করি তাহলে বাংলাদেশী হিন্দুরা সুনাগরিক হয়েই এদেশে বসবাস করবে বলে আমার বিশ্বাস।
ভারত তাদের নাগরিকদের সাথে অসদাচরণ করে কারণ এদের নিম্নমানের মানসিকতা। আসলে নিম্নমানের মানুষ থেকে উঁচুমানের আচরণ আসা করা যায় না। আমরা তাদের মত নীচু মানের হতে পারি না। সেজন্য আমরা আমরা আমাদের নাগরিকদের সাথে উঁচুমানের আচরণ করব এটাই হতে পারে আমাদের বাস্তবতা।বঙ্কিম চন্দ্র বলেছেন, তুমি অধম হলেও আমি উত্তম হব না কেন? সুতরাং ভারতের লোকেরা অধম হলেও আমরা তাদের মত অধম হতে পারি না।
আমরা শান্তি প্রিয় সভ্য জাতি। বর্ণবাদের কথা শুনলে আমাদের ঘৃণা হয়। সাম্প্রদায়িকতার কথা শুনলে আমাদের ঘৃণা হয়। প্রতিবেশী হিসাবে আমরা অতি উত্তম, সেই প্রতিবেশী যেই ধর্ম বা মতের হোক আপত্তি নাই।আমরা আমাদের ক্ষমা দিয়ে অন্য মানুষদেরকে আপন করে নিতে চাই। সেজন্য অন্য মানুষেরা আমাদের কাছে আসে। তারপর একসময় তারা আমাদেরই দলভূক্ত হয়ে যায়। এমন করেই তো আমরা সংখ্যায় এমন বেড়েছি। আমাদের পরিচয়ে কিছু অর্বাচিন না থাকলে আমরা সংখ্যায় আরো অনেক বেড়ে যেতাম। আমরা কারো বিরক্তির কারণ হব না, এটা একটা দারুণ বিষয়। অন্যদের প্রতি আমাদের দৃষ্টি হবে স্নিগ্ধ এবং নিজেদের প্রতি আমাদের দৃষ্টি হবে ভালোবাসার। সাকুল্যে দু’টোই উত্তম হবে।
অন্যদের প্রতি আমাদের আচরণ ভালো না হলে তারা আমাদের কাছাকাছি হবে না। আর কাছাকাছি না হলে তারা বুঝবে না যে আমরা উত্তম। আর তাতে তারা আমাদের দলভূক্ত হয়ে আমাদের সংখ্যা বাড়াবে না। সুতরাং আমাদের সংখ্যা বাড়াতেই অন্যদের প্রতি আমরা সদাচার করব। আর সংখ্যা না বাড়লেও সদাচারের বিনিময়ে সদাচার পাওয়া যায়। আমি নিজে সেটা দেখেছি বা এখনো দেখছি। আমাদের দলে জবরদস্তি লোক বাড়াতে আমাদেরকে কেউ বলেনি। জবরদস্তি বিশ্বাস/অবিশ্বাস বদলানো যায় না।এ বাস্তবতা আমাদেরকে বুঝতে হবে। আমাদেরকে সব প্রাপককে তাদের প্রাপ্য পৌঁছিয়ে দিতে হবে। কেো প্রতি বিন্দু মাত্র জুলুম করা যাবে না। কারণ আল্লাহ হাসরে মজলুমের পক্ষে থাকার কথা স্পষ্ট করে বলেছেন। আমরা আল্লাহর সঠিক বান্দা হলে তাঁর রুচি অনুযায়ী আমাদের জীবন গঠন করতে হবে।
১০ ই ডিসেম্বর, ২০২৪ সকাল ৭:৪৮
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: ভাল মন্তব্য।
২| ১০ ই ডিসেম্বর, ২০২৪ রাত ১২:৪২
লুধুয়া বলেছেন: এই বয়সে এসে কী সব উলটো পালটা বলা শুরু করলেন. আপনার আচরণ লেখালেখি দেখেইতো মোটেই শান্তিপ্রিয় লোক মনে হইনা.
১০ ই ডিসেম্বর, ২০২৪ সকাল ৭:৪৯
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: এসব আপনার ভুল ধারণা।
৩| ১০ ই ডিসেম্বর, ২০২৪ বিকাল ৩:৩৭
আব্দুল হাদী আল নাফী খান বলেছেন: আপনার বক্তব্যে যে ধারণা দিতে চেয়েছেন তার সাথে আমি একমত। কিন্তু কারো দারিদ্র্য অথবা কালচারাল ফল্ট (যেটা না বুঝে করা হয়), তার জন্য কাউকে নিম্নমানের মানুষ আখ্যা দিতে পারবো না। প্রকৃতপক্ষে, ন্যাচার হিসেব করতে গেলে আমরা ওরা, প্রায় কাছাকাছিই। আপাত প্রাচুর্য্য কাউকে কাউকে অহংকারী করে, যা দিয়ে আমরা অন্যদের অবজ্ঞা করি। নয়তো হুজুগে পড়ে অন্যকে ঘৃণা করি।
৪| ১০ ই ডিসেম্বর, ২০২৪ বিকাল ৪:৫৭
কাঁউটাল বলেছেন: ভাঁড়তে অনেক লো কোয়ালিটি বিষয় আছে।
৫| ১০ ই ডিসেম্বর, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:২৩
নাহল তরকারি বলেছেন: আপনার লেখাটি গভীরভাবে চিন্তাশীল এবং মানবিক মূল্যবোধে পূর্ণ। প্রতিবেশী সম্পর্ক, সাম্প্রদায়িক সহাবস্থান, এবং সদাচারের গুরুত্ব খুব সুন্দরভাবে তুলে ধরেছেন। আল্লাহর রুচি অনুযায়ী জীবন গঠনের আহ্বানটি বিশেষভাবে অনুপ্রাণিত করল। এ ধরনের ইতিবাচক চিন্তা সমাজে প্রচারিত হওয়া উচিত।
৬| ১১ ই ডিসেম্বর, ২০২৪ দুপুর ১২:৫১
রাজীব নুর বলেছেন: ভারত ভালো থাকলে আমরা ভালো থাকবো।
©somewhere in net ltd.
১| ১০ ই ডিসেম্বর, ২০২৪ রাত ১২:০৫
সৈয়দ কুতুব বলেছেন: ভারতের গোদি মিডিয়ার কারণে এবং বাংলাদেশের সোশ্যাল ইনফ্লুয়েঞ্জাদের কারণে এই সমস্যার শুরু।