নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

শব্দকবিতা : শব্দেই দৃশ্য, শব্দেই অনুভূতি [email protected]

সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই

দুঃখের কবিতাই শ্রেষ্ঠ কবিতা। ভালোবাসা হলো দুঃখ, এক ঘরে কবিতা ও নারী।

সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই › বিস্তারিত পোস্টঃ

কবিতা কিভাবে লিখতে হয় - আপনাদের ব্লগ টাইটেল, প্রোফাইল ডিটেইল্‌স, বিভিন্ন পোস্ট টাইটেল যোগে একটা দীর্ঘ কবিতার উদাহরণ:):):)

০৭ ই অক্টোবর, ২০০৯ রাত ৯:১৭

ব্যাপারটা সিরিয়াসলিই ভাবতে পারেন। তার আগে দেখে নিন আপনার ব্লগ টাইটেলগুলো কিংবা প্রোফাইলের ডিটেইল্‌স ঠিক আছে কিনা। এটা ভড়কে যাবার ব্যাপার না; ফান করতে চেষ্টা করলাম আর কি:):)। সবাই ফান করতে পারে না, আমিও না:):)



সিরিয়াসলি কখনো ভেবেছেন কবিতা নিয়ে? 'সিরিয়াসলি' বলা বোধ হয় ঠিক হলো না। এভাবে কখনো দেখেছেন- একটা কবিতা থেকে আরেকটা কবিতাকে ডিফারেনশিয়েট করা খুব দুষ্কর! কাজটা পরীক্ষা করে দেখতে পারেন এভাবে- আপনার লেখা গোটা কয়েক কবিতা থেকে বেশ কিছু পঙ্‌ক্তি নিন; এগুলো যথেচ্ছভাবে সাজিয়ে নতুন আঙ্গিকে দাঁড় করান নতুন আরেকটা কবিতা, পঙ্‌ক্তিগুলো অরিজিনাল কবিতা থেকে একটুও না পাল্টে। এবার ওটা পড়তে দিন বন্ধুদের; ব্লগেও ছেড়ে দেখুন। আর কবিতাটির উপর মন্তব্যগুলো রেখে দিন আপনার সন্তুষ্টি ও অবাক হবার জন্য। কবিতার মজা ওখানেই, বিশেষত আধুনিক কবিতার ক্ষেত্রে।



এবার চলুন কবিতা নিয়ে একটা মজা করি; কিংবা একটা মজার খেলাও বলা যেতে পারে। :):)



আমরা ব্লগ রেজিস্ট্রেশনের সময় সুন্দর একটা টাইটেল দিয়ে থাকি নিজ নিজ ব্লগের। প্রোফাইলেও সুন্দর কিছু কথা লিখে থাকি। এগুলো থেকে একজন ব্লগারের মন ও মননশীলতা ও তাঁর শখের বা প্রিয় ভুবন সম্পর্কে একটা ভালো ধারণা পাওয়া যায়। আচানক কেউ একদিন সবার ব্লগ টাইটেল আর প্রোফাইল ডিটেইলগুলো উপর-নিচ করে সাজিয়ে ফেললো কবিতার পঙ্‌ক্তির মতো। ব্যাপারটা বেশ মজার, কারণ, অনেকের পক্ষেই এই 'উৎকৃষ্ট' কবিতাটা দেখে রহস্য বের করা সম্ভব হবে না। কেউ কেউ হিংসায় জ্বলেও উঠতে পারেন- আপনি এতো ভালো একটা কবিতা লিখে ফেললেন বলে!:):)



এর সাথে যদি যোগ করে দেয়া যায় আপনাদের বিভিন্ন পোস্টের নির্বাচিত কিছু হেডিং, তাহলে কেমন হয়?



এমন একটা 'উৎকৃষ্ট' কবিতা আপনারা পড়তে পাবেন এখানে। আপনাদের ব্লগ থেকে নির্বাচিত কিছু ব্লগ-টাইটেল, প্রোফাইল ডিটেইলস আর পোস্ট-টাইটেল নিয়ে এ কবিতাটা লেখা হয়েছে:):)। কাজটা কাঁচা সন্দেহ নেই, কিন্তু কাঁচাভাবে করার পেছনে একটা যুক্তিও আছে- যাতে আপনারা ধরে ফেলতে পারেন আসল রহস্য- আপনার ব্লগ টাইটেল, প্রোফাইল ডিটেইলস আর কোনো একটা পোস্টের টাইটেল এই কবিতায় উপস্থিতি দেখে।





সুষমার দেহলতা দিন দিন যেভাবে দীর্ঘতর হয়





নতুন জিনিস আবিস্কার করছি মনে হয়!

এই লেখাটির সমালোচনা করুন।

এই ব্লগের সব লেখা কপিরাইট সংরক্ষিত। এখান থেকে কোনো লেখা লেখকের অনুমতি ছাড়া অন্য কোথাও প্রকাশ, ছাপা, অনুলিপি করা গ্রহণযোগ্য নয়।

কাউকে ব্লক করা হবে না। যার ভালো লাগে মন্তব্য করবেন... না লাগলে নিদেনপক্ষে মাইনাস দিয়ে চলে যাবেন।



বাজারিবাটু বেতো ঘোড়ার কালচার দৌড়

জানাজানি হয়ে যাবে বলে শহরে সে তার একতারাটি আনে নি

দিন মোর কর্মের প্রহারে পাংশু

রাত্রি মোর জ্বলন্ত জাগ্রত স্বপ্নে

গভীর রাতে গিটার তুমি কেঁদো না

বর্ষণের ধ্বনিতে ঘরছাড়া ফিরেছে কদমের ঘ্রাণে

যা সরাসরি মানুষের জীবনের সাথে জড়িত

কেমন আছো পত্র দিও, আর না হলে যত্ন করে ভুলেই যেও

মানুষের জন্য শুভকামনা : পাঠক এবং কবিতার বিমুগ্ধ পাঠক

'দিয়ে গেনু বসন্তেরো এই গানখানি

বরষ ফুরায়ে যাবে, ভুলে যাবে জানি!!'

আমার ভালবাসা নিলাম হয়েছে

হারানো দোকান এল দরাদো

বেঁচে থাকাটা দারুণ ব্যাপার...

অংকগুলো ভুল হতে থাকে মানুষ চেনার...

সীমান্তের অতন্দ্র প্রহরী কষ্টে আছি... আইজুদ্দিন

ভবঘুরে সব স্মৃতি জমানো- আমি এমন কেন

ভাগ্নের জন্য দিনটা আমিও লিখলাম

আমার যখন কাব্য শেখা; তোমার তখন গদ্যপাত



এ কোন কবিতা নয়...পতনের খবর বিষয়ক বিভ্রম

আলোর আয়না

তারপর আমার আমি অন্য আমিতে রূপান্তরিত হয়ে আমাদের গান গাইছে..

এতো চাই তবুও কেনো পাই না, এতোটা চাই নি যতটা পাওয়ার নয়

দয়াল বাবা কেবলা কাবা আয়নার কারিগর

যার ঘড়ি সে তৈয়ার করে, ঘড়ির ভিতর লুকাইছে

কবি তাঁর স্বপ্নের চেয়েও বড়

আত্মবিশ্বাসহীনতায় প্রকট হচ্ছে আত্মার দেউলিয়াত্ব,

তবুও বিশ্বাস আগের মতই নিশ্চল..

একটি ভীষণ না থাকাকে সংগে নিয়ে প্রতি রাতে ঘুমাতে যাই

কেন মেঘ আসে হৃদয় আকাশে ... তোমারে দেখিতে দেয় না ...

মাঝে মাঝে তব দেখা পাই ... চিরদিন কেন পাই না ...

গানের ভেতর প্রাণপাখির ঘর। আঙুল ফল চাষ

I know nothing, but I try to know everything…

নতুন আমার খোঁজে... ভাল লাগলে বলবেন

ছোটেবলা থেকে খুবই ডানপিটে। গ্রামে কেটেছে শৈশব, কৈশোর

সৎজন, বন্ধুপ্রিয় ব্যক্তি। মিথ্যা বলি না এবং মিথ্যাবাদীকে পছন্দ করি না

জীবনকে উন্নত করার প্রত্যয়ে... একটা কাকতালীয় ব্যাপার

গন্তব্য কাছেই ছিলে, গন্তব্য দূরেও আছে, তবু আমার পায়ে শিকল যেনে...

I am not far, but alone. Like a pair of rail tracks in winter morning...

সে আমার অসম্ভবের ভালোবাসা। আমি এখন আছি তবে থাকবো কিনা জানি না

প্রতিষ্ঠিত হই, সততা হারিয়ে নয়। চেষ্টা করি সততার মূল্য দিতে

অবশেষে আমার হাতটা জল্লাদের হাত থেকে মুক্তি পেল

মানুষ আছে সাদা-কালো হরেক রঙের... রক্তের রঙ সবারই লাল...



I miss the old me

আমার সম্পর্কে কিছুই লেখার নাই এখন। রক্ত এখন ঠাণ্ডা

কিচ্ছু ভালো লাগে না, পৃথিবীর উপর মন উঠে গেছে

স্বপ্নকে ছুঁতে চাই সৃষ্টির উল্লাসে। খুঁজি ত্রিলোক ত্রিমোহনায়, আলোলীনায়

চিন্তা করতে ভাল লাগে

ক্লাবে বসে চাইনিজ খেলে সংস্কৃতি নষ্ট হয় না, শুধু লুঙ্গি পরতে না পারলেই

সংস্কৃতি ভেঙ্গে খান খান হয়ে যায়?

বেঁচে আছি এটাই আনন্দের... ইচ্ছা হয় সারাদিন ঘুরি পথ থেকে পথে

ঘোরা হয় না..

যতই ভালবাস আমাকে; বিলিয়ে দিব অধিক তার আজীবন শুধু তোমাকে

যাকে ভালবাসতাম, ভেবে নেব সে মরে গেছে, আর তার শরীরে এখন যে ছলনাময়ীর বাস, সেই ছলনাময়ীর জন্য ঘৃণা ...

'মানুষ মানুষের জন্য' সর্বদা বিশ্বাস করি,

ভাল লাগে মানুষের মুখের হাসি, দুঃখ লাগে যখন মানুষ কাঁদে ক্ষুদার জ্বালায়

কন্যা হলেই বিক্রি! যত বাধা আসুক, নিজ দায়িত্বে বিশ্বাস করুন

....হাজার বছরের পথ চলা শেষ হলে কোনো বনলাতা রবে কি পাখির নীড়ের মত চোখ লয়ে... এই বাংলায়?

অন্যান্যদের মতো এখানে সাধু সাজার প্রয়োজন পড়ে না একটাই কারণে, চরণ দাসের মতো আমিও একটা ফুল্লি ফালতু চোর, অচল জগন্নাথের মতো যখন বাকিরা তাদের সুশীল দেবত্ব নিয়ে পুজো পায় - আমি মানবিক ঘৃণা নিয়ে জঁ ভ্যাল্জঁর মতো হিপোক্রেসির পয়োপ্রণালী পেরোতে থাকি।



পিঞ্জর ভেঙ্গে উড়বার নেশা এত হয় নি তো আগে...

ঘুমাতে অত্যন্ত ভালোবাসি। আর ভালোবাসি পড়তে।

স্বপ্ন দেখি একটি স্বপ্নীল পৃথিবীর।

সত্যকে ভালোবাসি, হোক তা নিজের মতের বিপরীত

মানুষের জ্ঞান সসীম কিন্তু অজ্ঞানতা অসীম

পড়তে চাই এবং লিখতে চাই...

উপকার কর আর না-ই কর, অপকার করোনা কখনও

খুব ক্লান্ত আমি... এত মানুষের ভিড়েও একা..... হারিয়ে যেতে চাই... যখন আমি সত্যি একা হবো... সব কিছু থেকে দূরে... সবার থেকে দূরে... একা ...

আমি একটা কাণ্ডজ্ঞানহীন, মূর্খ, অশিক্ষিত, আনস্মার্ট, আনকালচার্ড, অভদ্র, বোকা, বলদ, গাধা, আহাম্মক, বদের হাড্ডি।

Just when the shoes seem so big I can't win, I fill my own sneakers and take off again.

কুড়ি বছরের পরে সেই কুয়াশায় পাই যদি হঠাৎ তোমারে! তখন হঠাৎ যদি মেঠো পথে পাই আমি তোমারে আবার!

ভালবাসা দিয়ে আমি বিশ্বজয় করবো

বাহের দেশের লোক। মনে রাখা সহজ- ভুলে যাওয়া কঠিন..

মাঝে মাঝে মনে হয় জীবনটা অন্যরকম হবার কথা ছিল!

কে না ভালবাসে নিজেকে - আমিও এর ব্যতিক্রম নই!



জ্ঞানী-নির্বোধ কিংবা নির্বোধ-জ্ঞানীর গল্প

রুরাল এক্সোডাস: শহরমুখী ঢল

পসার বিকিয়ে চলি জগৎ ফুটপাতে,

সন্ধ্যাকালে ফিরে আসি প্রিয়ার মালা হাতে

যেদিন তুমি আমার পা ছুঁয়েছিলে

অন্তরালে ...অনেকের মাঝেও একা থাকা যায়,

নি:সঙ্গতায় কারো অনুভব ছুঁয়ে যায় ...

আমি মানুষের পায়ের কাছে কুকুর হয়ে বসে থাকি -

তার ভেতরের কুকুরটাকে দেখবো বলে।

কাউকে প্রতারণায় জড়াবেন না। নিজেকে সাবধান রাখুন।

সচরাচর মৃত্যুও ঘৃণা করে আমাকে,

প্রসারিত বাহুতে শুধু একটি আকাঙ্ক্ষা

একটা শূন্যের ভিতর দিয়ে যাচ্ছি ইদানীং

শিমুল গাছের হুতুমের সাদা চোখ জোড়াই সান্ত্বনা.....

সহজ সরল সব কিছুই ভালবাসি। জটিলতা পছন্দ করি না।

চোখের নিচে পড়ে কালি শুধু তোমার চিন্তাতেই!

আমরা দুজন স্বর্গ বানাই গাছের তলে, পান্তাতেই!



পাখিটা উড়ে গেল নির্বিঘ্নে সীমানা পেরিয়ে

বনের বাঘ বা হরিণও যেতে পারে

রাতভর বৃষ্টি। ব্যাক এগেইন।

কবি ও সাংবাদিক, পরষ্পরবিরোধী ২ চরিত্রে আছি। মিডিয়া বিশ্লেষণে আগ্রহী

অনেক স্বপ্ন ভালোবাসা এ দেশ নিয়ে

অনেকের মাঝেও একা থাকা যায়, নি:সঙ্গতায় কারো অনুভব ছুঁয়ে যায় ...

বিয়ে হলেও সতীত্ব ঠিক রাখার অস্ত্র নারীর হাতে রয়েছে!

রংধনুর সুললিত বাঁকে বাঁকে জমা হয় বৃষ্টি বিষাদ...

আমি তোমাকে এত বেশি স্বপ্ন দেখেছি যে তুমি তোমার বাস্তবতা হারিয়ে ফেলেছো...

একটি ভীষণ না থাকাকে সংগে নিয়ে প্রতি রাতে ঘুমাতে যাই

ফুল হওয়ার আশায় কত মুকুলই হয় কন্তু সব মুকুল ফুল হয় না।

সবুজের বুকে লাল, সেতো উড়বেই চিরকাল

ভালবাসি সাধ্যের মধ্যে স্বপ্ন দেখতে

পৃথিবী আলোকময়, আলোকিত মানুষেরা আছে বলে। বেঁচে থাকার অর্থ খুঁজে পাই।

আজব জীবন মেলায়... ক্ষুদ্র আশা নিয়ে রয়েছে বাঁচিয়া, সদাই ভাবনা, যা কিছু পায়, হারায়ে যায়, না মানে সান্ত্বনা...



একজন বাংলাদেশী

আপনার মন ভাল করার জন্য আমার এই চেষ্টা। প্রভু যদি আমাকে একটা জাদুর কাঠি দিতেন, আমি এই কাঠি দিয়ে দুনিয়ার সবার মন ভালো করে দিতাম

আমাদের ভবিষ্যত ঘর

রেলের বিশমুহূর্তে জমাট প্রজাপতি

আমি তোমার আঙুল হয়ে ঘুমিয়ে

তোমার আঙুল ক্ষয়ে সাদা হয়ে গেছে

মাত্রমানুষ চারিদিকে চেয়ে দেখি

জীবনের বিবিধ অত্যাশ্চর্য সফলতার উত্তেজনা অন্য সবাই বহন করে করুক; আমি প্রয়োজন বোধ করি না

পাখি ও পাপ, লেবুপাতায় ফুরিয়ে যাক দিনের উত্তাপ

আমার জ্ঞান হারানোর স্মৃতি

মানুষরে শ্রেণীবিভাগ করা যায় না, ইন্টারেস্টিং...

ইতিহাস বারবার ফিরে আসে...

সাজিয়ে গুছিয়ে লেখার মত কথার বড় অভাব... কিংবা বলা যায় সঙ্কোচটা খুব বেশি। পথহারা পথিকের মতো খুঁজে ফিরি নিজের ঠিকানা...

নিজের ছায়াকে ধরার অদম্য চেষ্টায় বিপন্ন নিজের অস্তিত্ব ..

সেই মন প্রাণ খুলে গল্প করার দিন শেষ, শুধু তাড়াহুড়ো করে যদি কিছু কথা বলে ফেলা যায়; সময় যা ছিল হাতে সবটাই নিঃশেষ, পড়ে আছে শুধু অজস্র অসময়।



এ কোন কবিতা নয়...অস্থির রাতের বাকহীন বাচালতা

দেয়ালের যেহেতু কান নাই, তাই দেয়াল হলাম...

কে যে কার নখর দেখে আড়চোখে...

স্বপ্ন আমার মনের বাড়ি। স্বপ্নগুলো সত্যির প্রত্যয়ে পথচলা

সময়ের সাথে থেকে বলব অন্যায়ের বিরুদ্ধে

সকরুণ মেঘমালা হৃদপিঞ্জরে বাঁচে : সন্ন্যাস সংসারী

হাঁটতে হয় হাঁটি, কদমের হিসাব রাখি না

যদি মরে যাই ফুল হয়ে যেন ঝরে যাই

বলো জয় মা তারা বলো নারায়ে তাকবীর

হে ব্যধিগ্রস্থ যুবক

ওরে মন তুই কৃষ্ণ কথা বল

নিরপেক্ষ পক্ষপাতিত্বের একমাত্র অবলম্বন

সময়ের স্রোতে ভাসমান খড়কুটোর মত ভাসতে ভাসতে

একদিন হারিয়ে যাব মহাকালে

সকল প্রকার অন্যায়, অনাচার এবং সহিংসতার বিপক্ষে.....

জীবন্ত মানব সত্তার অস্তিত্বই নিঃসন্দেহে মানবের সকল ইতিহাসের প্রথম আরম্ভ...

যাহা বলিব সত্য বলিব, সত্য বই মিথ্যা বলিব না।



এ কোন কবিতা নয়, কবিতা ভাবনা

দগ্ধ আত্মা, দূষিত শরীর... রাখে আল্লাহ মারে কে!

তাজা কলমে লিখলাম কত শত না বলা কথা... আমি এক স্বপ্নকথক

চলেছি অজানার উদ্দেশ্যে...

আমার কিছুই বলার নেই। তারপরও, অনেক কিছুই বলতে ইচ্ছে করে।

কিন্তু, বলার সাহস পাই না।

জনতার মুখে ফুটুক বিদ্যুৎবাণী, মানুষের জীবনের ঢের গল্প...

নোয়া সাহেবের নৌকা আর একটি গর্দভের বেদনার ইতিহাস...

আমি এক যাযাবর, আর গ্রাম্য বাংলাতে বললে

বলতে হয় একজন ভাদাইম্মা!

ভণিতা নয় আমি উচিত কথা বলি

ভাঙ্গতে পারবে না তবু, আমি ভঙ্গুর নই। ছুঁতে পারবে না কখনো যদি ক্ষিপ্র হই।

সাংগ হলে চাওয়া পাওয়া। কার বক্তব্য সঠিক? না রহস্য অন্যখানে??

যখন আমরা নিঃশ্বাসের শেষ অক্সিজেনটুকুর অপেক্ষা করছিলাম

মানুষ খুন করে কেন? আত্মহত্যা অবশ্যই কম বেদনার

যদি কিছু মনে না করেন: নীল গগণের ঐ রূপোলী



মানব ইতিহাসের সবচেয়ে পুরাতন ও গুরুত্বপূর্ণ প্রতিষ্ঠান হলো পরিবার।

সাবলেট দরকার, কেউ কি কোনো খবর দিতে পারেন

তারপর একদিন মেয়ে এবং ছেলেটির কাব্য

তবুও যেন ফিরে আসে!

একখানা জানালার পাশে প্রশান্ত পৃথিবী নুয়ে আছে

নতুন জাতের ধান, চাল ভেজালেই ভাত

আমার এবারের ঈদের দিনটা লাল পাতার কাব্য!

ট্রুথ নট সেইড টুডে, কুড টার্ন টু আ লাই টুমোরো

শ্রদ্ধা আর মমতাই তোমাকে জয়ী করতে পারে; তুমি তোমার জ্ঞান প্রয়োগ কর।

আমি আমার মনের মতো হতে পারি নি

প্রাচীন সভ্যতা, পুরাণ, সংখ্যাতত্ত্ব ও শব্দের ইতিহাস ভালো লাগা একজন মানুষ

কিছু বলার নাই।

অসীম শূন্যতার মাঝে সামনের দিকে চলা একাকী এক নাবিক, যার কোন পিছুটান নাই, হারানোর কিছু নাই। আমার আমি'কে নিয়ে সামনে চলা, এক নিরন্তরের পথে...!



এ কোন কবিতা নয়...পর্নোগ্রাফি, পর্নো ভিসিডি এবং নিঃশেষ হয়ে যাওয়া কৈশোর

সেই নৌকা বাইচ, সভ্যতার কালো তিল, অন্দরমহল

ঘুম ভাঙ্গা কয়েকটি রাত আর চোরের সাথে কথপোকথন

বীরাঙ্গনা সখিনা। মুসাফিরের চলার পথে যেন এক বোঝা এ জীবন।

আমরা সবাই অনেককিছু জানি, তবু আমরা সবাই সবচেয়ে কম চিনি নিজেকে...

তবু অসম্ভবের সাথেই সম্ভাবনার কথা বলতে চাই

অসম্ভবের হাত ধরতে চাই;

অসম্ভবের রাস্তায় অসম্ভবের সাথে চা খেতে খেতে,

গল্প করতে করতে...বৃষ্টি ঝরে যায় ...

আমাদের ভালবাসা হয়ে গেল ঘাস, খেয়ে গেল গরু, দিয়ে গেল বাঁশ

The glass is always half full. Always.

হাজারো মানুষের ভিড়ে একজন মানুষ, এখনো জীবনের উদ্দেশ্য খুঁজে পাই নি... বেঁচে আছি... বেঁচে থাকতে হয় বলে ....

ভেবে দেখি একজন বইপোকা।

আমার দুচোখে গাঢ় কুয়াশার ঘোর,

তবুও তোমার কাব্য দুহাতে ধরা...

জলের স্রোতের কাছে ঘুমিয়ে পড়েছি আমি,

পাতা ঝরে ঢেকে দিয়ে গেল আমায়...

আমার ভালোবাসা আমার বাংলাদেশ

আমি নিতান্তই সাধারণ একজন মানুষ, তাই নিজের সম্পর্কে লেখার কিছু খুজে পাচ্ছি না।



এ কোন কবিতা নয়, ফ্রয়েডীয় জীবনযাপন ব্লগ আড্ডায় কিছুক্ষণ

সোজা কথা, লাগে তিতা...

আর চাল রান্না করে ভাত নয়, এবার নতুন জাতের ধান, চাল ভেজালেই ভাত

আমি হয়তো মানুষ নই, মানুষগুলো অন্যরকম।

নিজেরে করেছি যেটুকু আবিষ্কার তারও বেশি অচেনা অন্ধকার...

'বরং দ্বিমত হও, আস্থা রাখ দ্বিতীয় বিদ্যায়। বরং বিক্ষত হও প্রশ্নের পাথরে। বরং বুদ্ধির নখে শান দাও, প্রতিবাদ করো। অন্তত আর যাই করো, সমস্ত কথায় অনায়াসে সম্মতি দিও না। কেননা, সমস্ত কথা যারা অনায়াসে মেনে নেয়, তারা আর কিছুই করে না, তারা আত্মবিনাশের পথ পরিষ্কার করে।'

আজ আমার মেঘে মেঘে রঙধনু..

হে অপরিচিতা, গ্রহণ করো আমার এই অর্পণা

আজিকের এই প্রভাতের প্রথম কিরণ মেঘময় আকাশ-

দখিনা হাওয়ার শীতল পরশ ধাবমান মেঘরথে

হে অপরিচিতা শুধু তোমার 'পরে

আগুন জ্বালো হে প্রিয় আগুনপিয়াসি পাথরে পাথরে ঘষে জ্বালাও আগুন....।

সন্দেহে আছি সত্য

When you dream alone, it's only a dream. When you dream together, it's reality!



তোমাদের রেপুটেশনের এই হাল

নামের সাথে কামের কিছু মিলতো থাকবোই

অবশিষ্ট কিছু মানুষ

ধর্মপুত্রযুধিষ্ঠিররা সাবধান

আমরা জেনেছি রাতদিন, প্রতিক্ষণ!

শহরে সভ্যরা দাঁড়িয়েই ঘুমায়

চাঁদ, পাহাড় ও ফরাসী স্বপ্ন

প্রগতির পরিব্রাজক দল, প্রপদ এর খসড়া ঘোষণা

কতো দিনের পর অপরাজিতার বনে

এই আমাদের রাজধানী!

যে ম্যাপের রহস্য আজও সমাধান হয় নি।

দূর দিগন্তে আলোর ঝিলিক....জানি আলেয়াই হবে সেটা...

কি কহিব দুঃখের কথা

বিষ দিয়ে স্নান করে তারপর অমৃত সাগরে যাব।

হঠাৎ করে জানলা গলে আসা রোদ্দুরে তৈরি হওয়া ছায়াচিত্রে আঁতরের সরল দুধফোটা দাঁত আর মায়ের কালচে রক্তধারায় বাহিত জীবনস্বপ্ন মুহূর্তেই দৃষ্ট হয়।



যার দেবার ক্ষমতা নেই তার কাছে কিছুই চাইনা

মেঘলা আকাশে উতলা বাতাসে খুঁজে বেড়াই

আমি স্বপ্নের ফেরিওয়ালা স্বপ্ন খূঁজে ফিরি

তোমাকে খুজেছি জীবন

বলো কেন এমন হয়?

কত কিছু যে করতে চাই, তবুও কিছু করতে না পারার দায়ে মাথা খুঁটে মরি।

আমিতো এমনই।

পরশ পাথরের খোঁজে আছি ...

সময় হয়েছে আজ আড়মোড়া ভেঙে জেগে ওঠার; দৃপ্ত শপথ করে সম্মুখে পা ফেলে ছুটে চলার চিরন্তন সত্য ও সুন্দরের পথে...

মনটা সাদা, ভবিষ্যত কালো, দুনিয়া রংগিন

যাওয়া আসার পথের ধুলায় 'কারণ' গড়ায় 'কারণ' গড়ায়

তুমি শুধু একদিন এক রজনীর

আমি স্বপ্ন দেখতে ভালোবাসি। স্বপ্ব দেখতে এবং স্বপ্ন দেখাতে চাই আজীবন।

এই একলা ঘর আমার দেশ...আমার একলা থাকার অভ্যেস ...

আমজনতার একজন।

শুধুই শূন্যতা। পরম করুণাময়, আমায় সাহায্য কর...

সবার আগে যুদ্ধাপরাধীদের বিচার চাই

স্বপ্নের বাংলাদেশের প্রতীক্ষায়..



এখন আমি অনেক বড়! ভালবাসা আসেল কি?

আপনাকে আমি সাপোর্ট করি না, এর মানেই কি আমি আপনার বিরোধী?

তাদের অনেক ক্ষমতা, তাদের অনেক দাপট!

তাই আমি মানুষ হওয়ার চেষ্টায় লিপ্ত ।

একটা মানবিক বিপ্লবের খোঁজে ঈশ্বর ও আমি পাশাপাশি জন্মবাস

যেদিন সবগুলো জি স্পট উন্মুক্ত হবে, সেদিনই ভালোবাসবো?

দিলের দরজা ২৪/৭ খুইলা রাখি মাছি বসে মানুষ বসে না। মানুষ খালি উড়াল পারে!

যেদিন তুমি সূর্যকে আলো আর চন্দ্রকে জ্যোৎস্না বলতে শিখবে,

সেদিন আমি পানি কেটে তোমার বুক এঁকে দিবো।

যেখানে ইতিহাস লিখছে এক মেরুদণ্ডহীন ছায়া।

ওরে মন তুই কৃষ্ণ কথা বল। 'পাগলা কিছিমের মানুষ, কোন ইষ্টিশন নাই, গাইল জানি কিন্তু গাইল পাড়ি না।' কথা গুলা ভালো লাগছে।

আমি অতি সাধারণ। বেঁচে থাকার মত মহৎ কাজটি করে যাচ্ছি।

আপাততঃ আমি একজন কনফিউজড মানুষ। জীবনে বিবর্তনের অপেক্ষায় আছি, দেখি বিবর্তনের পরে কিসে পরিণত হই...

আমি বাঙালী, বাংলাদেশী, বাঙলাভাষী। ১৯৭১ আমার সাহস

অযথা-অকারণ স্বপ্ন বুনে গেলাম... এতগুলো মিথ্যা স্বপ্নের পাহাড় বানিয়েছি... কিন্তু আমার দোষটা কোথায় ছিল? কিছু ভালো লাগে না। কথা হবে মনে মনে

শিম্পাজী নয় মানুষের ক্রমবিকাশ হয়েছে উল্লুক প্রজাতি থেকে।

নৌকা নিয়ে মাঝনদীতে, অপেক্ষায় আছি ঝড়ো হাওয়ার!

অতিশয় ভালো পোলা।



আমি তোমাকে এত বেশি স্বপ্ন দেখেছি যে তুমি তোমার বাস্তবতা হারিয়ে ফেলেছো... আমি তোমাকে এত বেশি স্বপ্ন দেখেছি যে হয়তো আমার পক্ষে আর জাগাই সম্ভব হবে না...

এখন বয়ষ্করা ভয় পায়। ওখানে কফিন সংকট। কম্পিত হলাম কিছুক্ষণের জন্য

শিশির থেকে করব শুরু। বাংলা টাইপ শিখছি।

আমি এক বিদেহী আত্মা! খুব ভালো লাগে ভালো ঘুম হলে। কিন্তু আমার পোড়া চোখে ঘুম নেই! ঘুমহীন চোখে স্মৃতির রাজ্যে নিরন্তর ঘুড়ে বেড়াই দেশদেশান্তরে...

এক দিন আমিও দিমু উড়াল, নিজের পায়ে নিজে মাইরা কুড়াল...

যে জানে না এবং জানে যে সে জানে না সে সরল, তাকে শেখাও।

যে জানে না এবং জানে না যে সে জানে না, সে বোকা-তাকে পরিত্যাগ কর।

ভাঙ্গা পেন্সিলে লেখা

ভুলের মজায় আছি আমি..ভুলের মজায় বাঁচি

ব্যাঘ্র মামার আস্তানায়

মানুষ মরে গেলে পঁচে যায়, বেঁচে থাকলে বদলায়, কারণে

হারিয়ে গিয়েছি এইতো জরূরী খবর...

গোটা শহর বাতি জ্বেলে সতর্ক; পায়ে পায়ে হারাবার জায়গা খুঁজ়ে মরি-

হাতটা দাও - আবারো মিস্ত্রাল



My idea of a writer: someone interested in everything.

হয়তো দূরে থাকা নয়তো বলব ভুলে থাকা। তারপরেও আমি সরে থাকব এই ভার্চুয়াল দুনিয়া থেকে। আমি দেখতে প্রকৃতি আমার জন্য আর কত অভিশাপ নিয়ে বসে আছে। বাস্তবতার মুখোমুখি হবো, বাস্তবতার স্রোতে মিলিয়ে দেব নিজেকে।

আমি একজন শান্তিকামী মানুষ

এলোমেলো ভাবনায় হিজিবিজি কথা..

গন্তব্যহীন পথে উদ্ভ্রান্ত পথিক...

একজন ভাল মানুষ হতে চাই। জ্ঞানের দৈন্যতা থেকে মুক্তির সন্ধানে ছুটছি

দৃষ্টিভঙ্গি পাল্টান জীবন পাল্টে যাবে

সহজ সরল পথে চলতে চাই। ভাল বাসি দল-মত, ধর্ম-বর্ণ নির্বিশেষে প্রত্যেক মানুষকে। কেউ বন্ধুত্ব করতে চাইলে স্বাগতম।

যদি সব কিছু উল্টে দেওয়া যেত

কবিতার অন্ধ পাঠক

প্রতিদিনকার চলা মমি করে রেখে যাই ওয়েবের পিরামিডে

কিছু কিছু মানুষ থাকে যারা কোন ঘটনার উদ্দেশ্য হয় না, বিধেয় হয় না; সকলের অগোচরে মেঠো ইঁদুরের মত নিজেকে লুকিয়ে বেঁচে থাকে; এরা শুধুই অবজারভার- কোন অনুভূতি তাদের স্পর্শ করে না... আমিও নেপথ্য চরিত্র হয়ে যাচ্ছি বহুকাল ধরে।



আজ আবার বুঝলাম সাম্যের/সমান অধিকারের কথা কতটা মিথ্যা। এ পৃথিবী পূজা করে ক্ষমতাবানদের। সেজন্যেই আমাকে নির্বাসিত করা হল।

শ্রোতা, বেঁচে আছি।

এমন শট, না দেখলে বিশ্বাস হবে না। কিছু বলার নাই।

হ্যামিলটনের বংশী বাদক, মাথার গিজ-গিজ

দ্রাবিড়ের রক্তে মিশছে হাবশি-আর্য আরো নানা রক্ত। রক্ত নিয়া গর্ব কৈরা লাভ নাই - অখন একটা জিনিসই বাকী আছে, কর্ম। আসেন রক্তের চিনচিনা অহংকার দূরে রাইখা দুই হাতের উপ্রেই ভরসা করি, কাম করি।

জীবনের দৈর্ঘ্য নয় তীব্রতাই হচ্ছে জীবনের সবকিছু। ধুকে ধুকে বেঁচে থাকা নয়, প্রচণ্ড উত্তাপে ছারখার করে দেয়ায় হচ্ছে জীবন।

সবার জন্য আইনি সহায়তা...

একলা হতে চাইছে

আকাশ মেঘগুলোকে সরিয়ে দিয়ে ভাবনা আমার একলা হতে চাইছে

একা আকাশ নিয়ে...

অতীত খুড়ি, খুঁজে ফিরি স্বজাতির গুলিবিদ্ধ করোটি

অতি চালাক কিংবা অতি বোকা। নিজের সম্পর্কে কিছুই বলার নেই

আকাশের রং নীল, সাগরের রং নীল, বেদনার রংও নীল।

অমানুষ হয়ে যাচ্ছি। যারা বাধ্য করছে, দায়টা তাদেরই নিতে হবে।

দিকভ্রান্ত পথিক : আপাতত ঘুরপাক খাচ্ছি!

তোমায় নীলের গান শোনাব, সেই সাধ্য আমার কই?



মনের জমানো অনেক কথা বলব বলেই আমি এখানে।

বৎসরান্তে কি এক মায়ার বাঁধনে জড়িয়ে গেলাম...

ভাঙ্গনের ছন্দ দেখি মনের আনাচে কানাচে।

অস্থিরতার জলে। শান্তির পলি জমে উঠার সময় পায় না..

এই বেশ ভাল আছি! কিছু বলার নাই।

আমি কি চাই আমি নিজেই জানি না। আমি এমন কেন?

ধর্ম-নিরপেক্ষতার নামে মিথ্যাচার

ঈশ্বরের লজ্জা যায় ফুরিয়ে

পাবলো নেরুদা

আলো নিয়ে আসবে বলে আঁধারেও অপেক্ষা ছিল মধুর

আমি একজন শান্তিকামী মানুষ

চোখ পুড়ায়ে নিত্য আমি বিষের খনি বানাই... অন্ধকারে ধুপের গন্ধে মৃত্যুরঙে রাঙাই... চোখ গড়গড় অশ্রু সজল মৃত্যু-হিমের নেশায়... যমদূত আজ ব্যস্ত আছে, মাঝদরজা সাঁটায়

বাংলাদেশী মুসলিম পরিচয় দিয়ে গর্বিত হই

রংধনুর সুললিত বাঁকে বাঁকে জমা হয় বৃষ্টি বিষাদ...

সঙ্গম তৃপ্ত নক্ষত্র কিংবা সূর্যেরা, রাহুগ্রস্ত চন্দ্রগ্রহণ মাপে পান পেয়ালায় চুমু দিয়ে

রেলের বিশমুহূর্তে জমাট প্রজাপতি

যা কিছু ভাল, ছড়িয়ে দাও সবার মাঝে।

মানুষ বদলে যায় অন্য মানুষে...আকাশ বদলে যায় অন্য আকাশে...

জীবন যেমন

ভালবাসি বাংলাদেশ, ভালবাসি বাংলা সিনেমা

আমি বাঙালি...এটাই আমার পরিচয়

যেতে চাই বহু দূর। চোখ খুলে স্বপ্ন দেখতে ভালবাসি। ও খাইতে ও ঘুমাইতে খুব ভালবাসি...

মানুষ এবং মানুষ সম্পর্কে যাবতীয় বিষয়ে আমার দারুণ আগ্রহ....



রুরাল এক্সোডাস: শহরমুখী ঢল। দরজার ওইপাশে কাঠঠোকরার চঞ্চু

মৃত্যু আমাদের হাতছানি দিয়ে ডাকছে, তাই প্রতিদিন একটি ভাল কাজ করুন।

অন্যসময় ঘুমাবো আমি আলোর শেষে... মুগ্ধ ললিত অশ্রুগলিত গীতে

স্বর্গের দিকে গিয়েছিলে

কথা ছিল সূর্যের মৃত্যুকালে চিনাবি তাহার রাস্তা

কথা ছিল নীল মেয়ে খুজেঁ নিয়ে আসবি যন্ত্রণা

হাজার মেঘলা দিনেও কোনদিন একফোঁটা, এক কণা বৃষ্টি ছোঁয় না যাদের-

আমি তাদের দলে

তবুও, কেউ দেয় না মুঠোর ভিতর রোদের রুমাল

হিমঘরে ধূসর কিশোর

পুরনো ধ্বংসস্তূপ থেকে বেরিয়ে এসে দেখি- আমরা এখনো অন্ধকারেই রয়ে গেছি!

সবচেয়ে প্রিয় হলো আমার দেশের সবুজ

ধীরে ধীরে প্রকট হচ্ছে আমাদের আবাস

একে একে স্বপ্নগুলো সব হেঁটে হেঁটে ঐ চলে যাচ্ছে নরকের মাঝে

আর একা একা স্বর্গের পানে হাঁটছি আর ভাবছি,...

যদি কণ্ঠ দাও আমি তোমার গাহি গান

যদি দৃষ্টি দাও

আমি নয়ন ভরি করি অমৃত রূপ সুধা পান।

সঞ্চিত বারুদ বক্ষে

তবু প্রয়োজন ছাড়া জ্বলি না কখনো ...

আমি এক মানুষ। আমার পরিচয় আমি বাংলাদেশী।

আকাশকুসুম কল্পনায় আমার জুড়ি নেই

ঘুনে খাওয়া হৃদয়টাকে নিয়ে চলতে চলতে আজকাল খুব ক্লান্ত লাগে নিজেকে..

আমি লইলাম সন্ন্যাস আর উর্বশী রম্ভা এসে নাচে

খুব বেশি ভাল লাগে সিনেমা দেখতে আর বই পড়তে।



মাঝে মাঝে ভাবি, জীবনের সব দুঃখ, কষ্টগুলোকে, যদি বস্তাবন্দী করে মুক্তিবেগে (Escape velocity) নিক্ষেপ করতে পারতাম!

এক সন্তান আর তার মায়ের জন্য ভালোবাসার জয় হোক!

কাতর প্রভাত যাতনা ভারে যখনই হইবে ভারি, এক পেয়ালা কুয়াশা তুলিয়া চলিবো রাতের বাড়ি।

স্বপ্নচূড়া ঐ দেখা যায়! সুপারম্যান হতে ইচ্ছে করে ...মাঝখানে ইচ্ছে করা বন্ধ ছিল ..

এখন আবার ইচ্ছে করে

আমি খুব কাছাকাছি আছি খুব কাছাকাছি

আমার বাম বুকের ব্যথা কিঞ্চিৎ কিঞ্চিৎ করে বেড়েই

সমস্ত প্রশংসা আমার আল্লাহ পাকের জন্য, নিশ্চই আল্লাহ আমার জন্য যথেষ্ট, তিনি শ্রেষ্ঠ ব্যবস্থাপক, নাই কোন উপায় নাই কোন শক্তি মহান ও মহীয়ান আল্লাহ ছাড়া।

এখন সাইরেন বাজানোর সময়

এই পৃথিবী আমাদের সকলের

আমার সম্পর্কে বলার মতো কিছু নেই।

'ভুলে যাবার ক্ষমতা পর্বতপ্রমাণ হওয়া চাই!'



কী লিখি তোমায়

নিমগাছ অতি প্রয়োজনীয় বৃক্ষ। মানব সন্তানের জন্য উপকারী এই বৃক্ষরোপণ করার জন্য আমার নিরস্ত্র ও শান্তিপূর্ণ আন্দোলন অব্যাহত থাকবে।

নিঝুম দ্বীপ : প্রাকৃতিক নান্দনিকতার অপরূপ জগত

হাসতে হাসতে এবং হাসাতে হাসাতেই আমার অবসরের বেশিরভাগ সময় কেটে যায়। বুকের বাঁ পাশে ভালবাসার সৃষ্টি থেকে শেষ অবধি

আমি স্বপ্ন দেখতে ভালোবাসি। স্বপ্ব দেখতে এবং স্বপ্ন দেখাতে চাই আজীবন।

তোমায় নীলের গান শোনাব, সেই সাধ্য আমার কই?

তোমার আছে উদার আকাশ, স্বপ্ন দেখার বই।

ঐ আকাশের মতো বিশাল আকাশ আমার কই?

সময়ের তটরেখাগুলো ধীরে ধীরে মিলিয়ে যায়, ফলে কখনো সম্পর্ক হয় গাঢ়, কখনো হালকা সেটা সময়েরই দোষ।

আমি এক মানুষ। আমার পরিচয় আমি বাংলাদেশী।

অনেকের মাঝেও একা থাকা যায়, নি:সঙ্গতায় কারো অনুভব ছুঁয়ে যায় ...

আমার সম্মন্ধে আমি কী আর কমু,

চান্স পাইলে একদিন দেশের প্রধানমন্ত্রী হমু।

সব আলো নিভিয়ে দাও। আমি শোক প্রকাশ করছি

ভাল্লাগে না অসহ্য এই দিনকাল!



তথ্য চাই : কাটাবান ঢাল

ব্যথার স্নিগ্ধ জলে শুদ্ধ হওয়া

মৃত্যু প্রতীক্ষিত এক ক্লান্ত যুবকের কিছু আত্মকথন..

রাজাকাররা দেশের অখণ্ডতা চেয়েছিল, তারাও কিন্তু দেশপ্রেমিক আছিল

অমানুষ হয়ে যাচ্ছি। যারা বাধ্য করছে, দায়টা তাদেরই নিতে হবে।

মন ভেবে নেয় চোখকে, তার ভাষা জন্ম দিতে... এবার সুরের সাথে গেয়ে উঠুন!

সবার আগে যুদ্ধাপরাধীদের বিচার চাই।

আত্মবিশ্বাসহীনতায় প্রকট হচ্ছে আত্মার দেউলিয়াত্ব,

তবুও বিশ্বাস আগের মতই নিশ্চল..

আকাশনীলের রাজ্য

আমার কেন তোমায় শুধু দেখতে ইচ্ছা হয়!

আমি সবসময় খুব সাধারণ থাকতে চাই। কিন্তু পরিপার্শ্বিক অবস্থার কারণে পারি না!

ছোট একটা জীবন। ভাল-মন্দ সব কিছু সহজ ভাবে নিতে পারলে, জীবনটাকে আরো সাবলীল ও সুন্দর মনে হয়।



আর কত কারচুপি! কর্তৃপক্ষ সাড়া দিবেন কি?

মুগ্ধতায় চেয়ে থাকি হোক যত অপরাধ..

নতুন নিয়মের প্রতি নিস্ফল প্রতিবাদ।

ডানায় ডানায় অভিবাস। অবশেষে আমিও ...দূরে আছি।

আমি পুতুল, পুতুলদের কোন বয়স থাকে না।

খুব সাধারণ, কিন্তু ভাল মানুষ।

আমি আমার বিশ্বাসের প্রতিনিধি

প্লাস্টিকের ফুল আর খেলনা একতারার গল্প

কীর্তিমানের মৃত্যু নাই আর আমিও মরার আগে মরতে চাই না

সমালোচনা জীবনের পাথেয়, অযাচিত প্রশংসা জীবনের অন্তরায়

আদর্শটাকে আপাতত তালাবন্ধ করে রেখেছি

পথিক তুমি দাঁড়িয়ে গেলে কেন, শুনছ কি তুমি ব্যর্থ মানুষের গান?

জেনে রেখ আমি সুর্যোদয়ের মত ঠিকই ছুয়ে যাব তোমার অনুভূতি



আমি মনে করি না কবিতা লিখতে হলে সবাইকে কবিতা লিখা শিখতে হবে

...যে লেখে সেই লেখক, ভালো খারাপ পরের কথা।

জীবনের খসড়াগুলো মেলাতে হিমসিম খেয়ে, নেমে গেলাম জোছনার একাকিত্বে..

কাঙাল জানিয়া বাবা দিও দরিশন, অধম জানিয়া বাবা দিও দরিশন.....

নামের সাথে কামের কিছু মিলতো থাকবোই

জীবন বুনে স্বপ্ন বানাই মানবজমিনে অনেক চাষ চাই

স্বপ্ন দেখি, স্বপ্ন দেখাতে চাই।

তাই চারপাশে যা ঘটে তা ধরে রাখতে চাই কালো অক্ষরে।

আমরা জেনেছি রাতদিন, প্রতিক্ষণ!

একজন ব্যর্থ মানুষের তিনটা হাত থাকে - ডান হাত, বাম হাত এবং অজুহাত

এ কষ্টের কোন রঙ নেই ... পরশ পাথরের খোঁজে আছি ....

একসময় সপ্তাহের সেরা দিন ছিল শুক্রবার, এখন হল রবিবার।

ঘুম আর ঘুম। বাকি দিনগুলো কাটাতে খুব কষ্ট হয়।

আমি তোমার বাংলাদেশের মেয়ে। সৃষ্টিকর্তা পুরো সময় দেন নি আমাকে মানুষ করে গড়তে। রেখেছেন আধাআধি করে।

জ্ঞানবুদ্ধি হওয়ার পর থেকেই জীবনকে গভীরভাবে দেখার করার চেষ্টা করছি। ৩০ বছর পার হওয়ার পর ইদানীং মনে হচ্ছে কিছু লিখি...

এক পারিবারিক কমরেডের কাহিনী বলছি

ভেসে যা যাবার, যায়।



যন্ত্রকৌশলের যন্ত্রনায় যান্ত্রিক হয়ে যাচ্ছি!

কৈ মাছের প্রাণ। দুঃখিত, আপনার এখানে মন্তব্য করার অনুমতি নেই।

পাখি উড়ে যায় রেখে যায় ছায়া, মানুষ মরে যায় রেখে যায় মায়া।

একটি ভোর আমার আর তুমি

আমি জয়ী হতে চাই, তবে কাউকে হারিয়ে নয়

তুমি আছ এই হৃদয়ের প্রতিটি পাতায়

নগণ্য একজন মানুষ। পছন্দ করি গল্পের বই পড়তে, ঘুরে বেড়াতে। ইচ্ছা আছে সারা বাংলাদেশ চষে বেড়ানোর।

আমাকে তুলে নেবে চৈতন্যের দোল। নব চৈতেন্যর বৈষ্ণবী

না বুঝে সমর্থনের দরকার নেই। গঠনমূলক সমালোচনা করুন।

আমার স্বপ্ন দেখার দু টি নয়ন হারিয়ে গেছে কোথায় কখন...

আনুমানিক ৩৫ বছর ধরে বহন করে চলছি এই রক্ত মাংসের ক্ষয়িষ্ণু দেহটাকে। পিছনে তাকিয়ে দেখি কোন পাথেয় সংগ্রহ হয় নি।

ফাইনালি লিবারেটেড ফ্রম দ্যা লিবারেশন। এখন বন্দিত্বেই খুশি - এই দেখুন ঘড়ির ভেতরে আটকে থাকা সময়, আর চেইনের ভেতরে রাগকম্প - দুটোই শীতল, প্রায় অন্ধকারের মতই স্থির।

পোকামাকড়ের অস্তিত্ব নিয়ে কিছু দিন বেঁচে থাকা

ভাবনা অনেক, কিন্তু জমানো ভাবনাগুলো প্রকাশ করা অনেক কঠিন।

তৃতীয় বিশ্ব নয়, বাংলাদেশকে দেখতে চাই প্রথম বিশ্বের কাতারে

আঁধার রাত্রি ভোরের অনেক বাকি; স্বপ্ন দেখার সুযোগ এখন

চলে যেতে যেতে বলে যাওয়া কিছু কথা

জীবন বুনে স্বপ্ন বানাই মানবজমিনে অনেক চাষ চাই

স্বপ্ন দেখি, স্বপ্ন দেখাতে চাই। তাই চারপাশে যা ঘটে তা ধরে রাখতে চাই কালো অক্ষরে।

আমি অতি সাধারণ। বেঁচে থাকার মত মহৎ কাজটি করে যাচ্ছি।

ঝাঁকের কই হবার চেয়ে বন্ধুহীন থাকা ভাল, বিবেক বিক্রি করুম না, পারলে ঠেকাও!



ধন্যবাদ তোমাকে হে পৃথিবী,তুমি তোমার জঠরে ৯ মাস অসম্ভব জন্ত্রনা নিয়ে জন্ম দিয়েছ আমার মা বাংলাকে!

ফুল হওয়ার আশায় কত মুকুলই হয় কন্তু সব মুকুল ফুল হয় না।

এখনও মানুষ হতে পারলাম না

নিজেরে করেছি যেটুকু আবিস্কার

তারও বেশী অচেনা অন্ধকার........

এখন খেলা থেমে গেছে মুছে গেছে রঙ

অনেক দূরে বাজছে ঘন্টা, ঢং ঢং ঢং

খুব ক্লান্ত আমি... এত মানুষের ভিড়েও একা... হারিয়ে যেতে চাই... যখন আমি সত্যি একা হবো... সব কিছু থেকে দূরে... সবার থেকে দূরে... একা ...

কিছু বুঝবার পারলাম না- জ্ঞানসাগর থেকে এক বালতি করে জ্ঞান দেন

হাজার মেঘলা দিনেও কোনদিন একফোঁটা, এক কণা বৃষ্টি ছোঁয় না যাদের-

আমি তাদের দলে

অদৃশ্যমান স্বপ্নালোকে দৃশ্যমান হাসির ছোঁয়া খুঁজি

চিন্তায় পইরা গেলাম

আমি যে জলসাঘরে। শিক্ষাক্ষেত্র : তড়িৎ ও তাড়িৎ প্রকৌশল বিদ্যা

আপাতত সৌখিন ফ্রি-লেন্স বুদ্ধিজীবী বনেদী আড্ডারু মধ্যবিত্ত উদার

সর্বোপরী সুন্দরকে স্বীকৃতি দিতে কার্পণ্য করি না।

আমি উম্মে বিনতে অপি। ডাক নাম সুমী। এখন অপি আক্তার।

ব্লগ ব্যবহারের শর্তাবলী - মেনে চলব



'বাঁধ ভাঙার আওয়াজ' এ কিছু নতুন ফিচার সংযোজিত হলো।

সামহোয়ার ইন ব্লগ ডট নেট হয়ে উঠুক মুক্তি স্বাধীনতা আর

সত্যের সাহসী চারণ ভূমি

আমি একজন খেটে খাওয়া মানুষ। কোন রকম রাখ-ঢাক না রেখে আস্তিকতা-নাস্তিকতা ও ইসলাম নিয়েই মূলতঃ এই ব্লগে লেখালিখি করি।

আমাকে নিয়ে ঘাঁটাঘাঁটি করে লাভ কি, বরং আমার কাঁচা হাতের বাকা লেখা পড়ে মন্তব্য করলে খুশি হব।



আপাতত, ব্লগিং অফ!! চুপচাপ থেকে দেখি.. আর, অপেক্ষা করি!!!



এতো ধৈর্য্য নিয়ে পড়ার জন্য একটি বোনাস :)



'অলস দুপুরে' - একটি ভিডিও গান (সিঁথি)

মন্তব্য ৫২ টি রেটিং +৮/-০

মন্তব্য (৫২) মন্তব্য লিখুন

১| ০৭ ই অক্টোবর, ২০০৯ রাত ৯:১৯

ভাঙ্গন বলেছেন: বাপ্রের্হ।
কি দারুন!

০৭ ই অক্টোবর, ২০০৯ রাত ৯:২২

সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: দারুণ হয়েছে না? :):) এমন কবিতা কয়জনে লিখতে পারেন?

২| ০৭ ই অক্টোবর, ২০০৯ রাত ৯:১৯

ঘোর বলেছেন: কবিতা এতো সোজা জিনিস না দাদা।

০৭ ই অক্টোবর, ২০০৯ রাত ৯:২২

সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: ঘোর বলেছেন: কবিতা এতো সোজা জিনিস না দাদা।

৩| ০৭ ই অক্টোবর, ২০০৯ রাত ৯:৩০

সুলতানা শিরীন সাজি বলেছেন:
এ কোন কবিতা নয় এ এক মেয়ের জীবন.....
শুভেচ্ছা।

০৭ ই অক্টোবর, ২০০৯ রাত ৯:৩৩

সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: এ কবিতাটা দ্বারা সাহিত্যে আমার অবস্থানটা পাকাপোক্ত হবে বলে আশা করছি।

৪| ০৭ ই অক্টোবর, ২০০৯ রাত ৯:৪৩

""ফয়সল অভি "" বলেছেন: বাহ বেশ লাগলো তো । লেখকের জন্য আন্তরিক শুভ কামনা ।

০৭ ই অক্টোবর, ২০০৯ রাত ৯:৪৯

সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: দিল খুলে দোয়া করবেন।

৫| ০৭ ই অক্টোবর, ২০০৯ রাত ১১:০২

সায়েম মুন বলেছেন: কবি মারাত্নক কষ্ট করে লিখেছেন! =p~

০৭ ই অক্টোবর, ২০০৯ রাত ১১:১৭

সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: আজ সকালে একটা কবিতা লিখে পোস্ট করলাম, তারপর কবিগুরুকে লিংক দিলাম পড়তে। কবি গুরু বললেন, "গল্পটা ঠিক জমে নি। একটু সময় নিয়ে গল্প লেখা যায় না? এটা একটা সুন্দর প্রেমের গল্প হতে পারতো।" কবিগুরুর কথা শুনে কষ্টে বুকটা ফাইট্ট্যা যাইতে লাগলো। কবিগুরু আমার আস্ত কবিতাটাকে গল্প ঠাওড়ালেন?

আমি কবিগুরুর কথা রেখেছি। অনেক সময় নিয়ে অনেক কষ্ট করে কবিতাটি লিখলাম। এটি কবিতাশাখায় একটা উল্লেখযোগ্য স্থান পাবে বলে আমি খুব আশাবাদী।

৬| ০৭ ই অক্টোবর, ২০০৯ রাত ১১:০৪

রুবেল শাহ বলেছেন:
দারুন ...............

০৭ ই অক্টোবর, ২০০৯ রাত ১১:১৯

সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: ধন্যবাদ। ধন্যবাদ।

৭| ০৮ ই অক্টোবর, ২০০৯ রাত ৩:২১

জলপাই দেশি বলেছেন: পড়লাম। ভালো লাগলো খুব। ধন্যবাদ।

০৮ ই অক্টোবর, ২০০৯ রাত ৩:২৯

সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: খুব ভালো লাগলো জেনে নিজেকে কৃতার্থ মনে হচ্ছে। ধন্যবাদ আপনাকে।

৮| ০৮ ই অক্টোবর, ২০০৯ ভোর ৪:০৫

সেলিনা শিরীন শিকদার বলেছেন: এ কোন কবিতা নয় এ এক মেয়ের জীবন...

০৮ ই অক্টোবর, ২০০৯ সকাল ৯:০৪

সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন:
এ কোন কবিতা নয় এ এক মেয়ের জীবন...

চেষ্টা করেছি সর্বোচ্চ দরদ দিয়ে এ মেয়ের জীবনকাহিনী চিত্রায়িত করতে। আশা করি আপনার খুবই ভালো লেগেছে।

৯| ০৮ ই অক্টোবর, ২০০৯ সকাল ৯:৩১

চতুষ্কোণ বলেছেন: কবি ফারিয়ান মাহমুদ এবং বাংলা কবিতার নবধারার উন্মোচন .........

০৮ ই অক্টোবর, ২০০৯ সকাল ৯:৩৪

সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: আপনার চমৎকার প্রশংসা আমাকে মহিমান্বিত করলো। আপনার প্রতি কৃতজ্ঞতা। অবশ্য আগেই ধারণা করেছিলাম এ ধরণের কবিতায় বাংলা সাহিত্যে প্রায় বিরল।

দোয়া করবেন কবির জন্য।

১০| ০৮ ই অক্টোবর, ২০০৯ বিকাল ৩:১৬

নীল ভোমরা বলেছেন: তাহলে কবিতা একখান লেইখান ফেল্লেন ভায়া!

০৮ ই অক্টোবর, ২০০৯ রাত ৯:৪৬

সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: লিখিলাম তো। এইখান কেমন লাগিল?

১১| ০৮ ই অক্টোবর, ২০০৯ রাত ১১:০০

অদ্ভুত শূন্যতা বলেছেন: কবিতা না অকবিতা এই বিতর্কের উর্ধ্বে রেখে লেখাটিকে মন্তব্য করছি। দারুন। অন্তত সবার শিরনাম টা একবারে দেখে নেয়া গেল। এতো কষ্ট করার জন্য ধন্যি।

০৮ ই অক্টোবর, ২০০৯ রাত ১১:০৪

সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: আপনার মন্তব্যটা অসাধারণ হইছে বস। :)

১২| ০৮ ই অক্টোবর, ২০০৯ রাত ১১:০৬

সবাক বলেছেন:
হা হা হা:)


ফারিহান মাহমুদের হাতে ম্যালা সময়। সাহিত্যের জন্যতো দেখি জান কোরবান কইরা দিবো। :)

০৮ ই অক্টোবর, ২০০৯ রাত ১১:০৯

সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: সময় কোরবান করতেছি। :):)

১৩| ০৮ ই অক্টোবর, ২০০৯ রাত ১১:১০

সবাক বলেছেন:
তয় বস কোথাও কোথাও কিঞ্চিত শ্লেষ দেখলাম। বিশেষ করে একটি লাইন বারবার আসলো। আমি কি দোষ করলাম। আমারতো নামটাও টানতে পারতেন। :(

০৮ ই অক্টোবর, ২০০৯ রাত ১১:২০

সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: স্যরি সবাক, এটা ঘটতে পারে তা আমি নিজেও বিশ্বাস করতে পারছি না। কারণ আপনার ব্লগে গতকল্যই :) আমি গিয়েছিলুম :):), নিয়েওছিলুম:):), কিন্তু নিশ্চয়ই কম্পিউটার বিড়ম্বনায় এটা ঘটে গেছে। তবে, নট শিওর, আরেকবার খুঁজলে কিছু পেলেও পেতে পারেন (গতরাতের কিছু)। যাই হোক, আমার প্রতি তীব্র নিন্দা জ্ঞাপন করছি। :)

১৪| ০৮ ই অক্টোবর, ২০০৯ রাত ১১:২৬

লিপিকার বলেছেন: হা হা হা.........কবিতা বেশ হয়েছে.....মজা পেয়েছি......

০৮ ই অক্টোবর, ২০০৯ রাত ১১:৩২

সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: যাক, (মহা)কবি হিসাবে নিজেকে খুব কৃতার্থ মনে করা যায় এখন :):)

১৫| ০৯ ই অক্টোবর, ২০০৯ রাত ১২:০২

এহসান জুয়েল বলেছেন: আমারটাও আছে দেখি!!!!!!

০৯ ই অক্টোবর, ২০০৯ রাত ১২:৩২

সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: সেইজন্য আপনার কাছে আমি কৃতজ্ঞ। :)

১৬| ০৯ ই অক্টোবর, ২০০৯ রাত ২:৫৯

হিমালয়৭৭৭ বলেছেন: আপনার লেখা অনুযায়ীই মন্তব্য করি তাহলে,

এ কোন কবিতা নয়
এ এক কাট-কপি-পেস্টের অনুপল প্রদর্শনী।।।

যাইহোক, পুরো লেখাটাই পড়লাম।।। যে উদ্দেশ্যে লিখলেন তার কতটুকু কার্যোদ্ধার হল কে জানে....কারণ প্রথম প্যারাতেই ব্যাপার বোঝা গেছে।।।
আপনি একজন সিরিয়াস টাইপ লেখক, আপনার গল্পগুলো আমি নিয়মিত পড়ি....কপি-পেস্টের এই প্রদর্শনীটা আপনি করলেন বলে এটাকে হিউমারাসের বদলে কেমন যেন বালখিল্যতা মনে হল।।।। বিশেষ করে, "এ কোন কবিতা নয়" টাইটেলটা ব্যবহার করায় লেখাটাকে আরেকটা সাম্প্রতিক লেখার প্যারোডি মনে হল।।।
প্লিজ ডোন্ট টেক ইট আদারওয়াইজ.......

আপনার আগের সেইসব সিরিয়াস লেখার অপেক্ষায়........

০৯ ই অক্টোবর, ২০০৯ রাত ৩:২২

সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: কষ্ট কইরা পইড়াই তো বেদনাটা বাড়াইলেন :):)
আরেকটা সাম্প্রতিক লেখা কোন্‌টা?


কিচ্ছু মনে করবো কেন? আর, কোনো উদ্দেশ্য নিয়া তো লিখি নাই (একটা ছাড়া)। :):)

ধন্যবাদ।

১৭| ০৯ ই অক্টোবর, ২০০৯ ভোর ৪:১৬

পান্থ বিহোস বলেছেন: স্যরি, আই হেভ নো কমেন্টস... :((

০৯ ই অক্টোবর, ২০০৯ সকাল ৮:৫৮

সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: জবাব দিলাম না বলে আপনিও আশা করি মাইন্ড করেন নাই। :):)

১৮| ০৯ ই অক্টোবর, ২০০৯ সন্ধ্যা ৬:১১

হেমায়েতপুরী বলেছেন: কবিগুরু আমার আস্ত কবিতাটাকে গল্প ঠাওড়ালেন?
=p~ =p~ =p~ =p~

০৯ ই অক্টোবর, ২০০৯ সন্ধ্যা ৬:৩৬

সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: তিনি আমার কবিগুরু (আপনার ইমোটিকোনটা ভেবে নিন প্লিজ)

১৯| ১০ ই অক্টোবর, ২০০৯ ভোর ৬:৩৮

সাদা কালো এবং ধূসর বলেছেন:
এ কোন কবিতা নয়, এ এক মেয়ের জীবন...
হুমমম
ঐ লেখাটা অনেক বেশি কষ্টের, ওখানে কোনো মন্তব্য করি নাই।
পড়লাম আপনারটা, নিজের মত করে কিছু ভেবে নিলাম।


অফটপিক আপনার বাদ বাকি পোস্ট কই, ওখানকার কোনো কোনোটা অনেকের প্রিয়তে আছে। ভারচুয়াল নারীদের নিয়ে একটা কবিতা ছিলো না?

১০ ই অক্টোবর, ২০০৯ দুপুর ২:২৪

সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: অট : ধন্যবাদ এ লেখাটা এতো সময় নিয়ে পড়ার জন্য। আবার এলেন তো, তাহলে আরেকবার পুরো অবয়বে চোখ বুলিয়ে দেখতে পারেন। সসংকোচে:):) মাইনাস দিলে ক্ষতি নাই :):)

২০| ১২ ই অক্টোবর, ২০০৯ রাত ২:৪৩

সাদা কালো এবং ধূসর বলেছেন: কই? আর মাইনাস দেওয়ার উপায় নাই আগেই প্লাস দিছি।

১২ ই অক্টোবর, ২০০৯ সকাল ৮:৩৬

সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: আগেই প্লাস দেওনের জন্য ধন্যবাদ না দিয়া পারলাম না। আবার আসবেন জনাব:)

২১| ১২ ই অক্টোবর, ২০০৯ সন্ধ্যা ৭:৪১

মুক্তি মণ্ডল বলেছেন: আপনার ধৈর্য্য দেখে অবাক হতে হয়। কত সময় লেগেছে জোড়া লাগাতে?

১২ ই অক্টোবর, ২০০৯ রাত ৮:৪০

সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: আপনার চোখ এড়ালো না মুক্তি ভাই! নাই ছিল কাজ, তাই মুড়ি খেয়েছিনু! :) ছুটির দিনের (অ)কাজ, অবিরাম চলছিল। ঘরের কামকাজ বন্ধ, বউ বকছিল, আর কান মলছিল :):)

২২| ১২ ই অক্টোবর, ২০০৯ রাত ৮:৫২

স্বপ্নকথক বলেছেন: সব্বনাস করেচে... :-/ :-/ :-/ :-/

১২ ই অক্টোবর, ২০০৯ রাত ৯:৫৭

সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: সাড়ে-সব্বনাশ:)

২৩| ১২ ই অক্টোবর, ২০০৯ রাত ৮:৫৪

ভুরিদত্ত বলেছেন: আমাকে বাদ দেওয়ার জন্যে শেষের খবিতা হয়ে গেছে এটি

১২ ই অক্টোবর, ২০০৯ রাত ৯:৫৯

সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: সেজন্য অনবরত ধিক্কার (নিজের প্রতি) জানাচ্ছি জনাব। আরেকবার চোখ বোলান প্লিজ :):)

২৪| ১৩ ই অক্টোবর, ২০০৯ বিকাল ৩:২১

অপ্‌সরা বলেছেন: বাপরে বুঝা গেলো শেষমেষ গানটা শুনে যে তুমিও অলস দুপুরেই বসে বসে এই কাজ করেছো ভাইয়া!!!!:P

১৩ ই অক্টোবর, ২০০৯ বিকাল ৩:৩৫

সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: অলস দুপুরে? কতো নির্ঘুম রজনীও চলে গেলো শুক্কুর আর শনিবারে, কে তার খবর রাখে? :):)

২৫| ০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১০ রাত ১১:৪৮

অনিগিরি বলেছেন: গুরু গুরু গুরু মহাগুরু
সবই কি তোর প্রসব করা???????????????????
তুই কেমন আছিস রে গুরু!

০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১০ রাত ১২:১০

সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: ভালো থাক বাছা। হাজার বছর বেঁচে থাক।

২৬| ২০ শে মার্চ, ২০১০ ভোর ৬:৩৬

মেঘ শূন্য দিন বলেছেন: সোকেসে সাজালাম।পুনবায় পড়ে দেখবো।

২১ শে এপ্রিল, ২০২১ রাত ১০:০৩

সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: আহহারে, কতদিন পর রিপ্লাই দিচ্ছি। এক যুগ পার হইয়া গেছে। কেমন আছেন?

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.