![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
দুঃখের কবিতাই শ্রেষ্ঠ কবিতা। ভালোবাসা হলো দুঃখ, এক ঘরে কবিতা ও নারী।
একটি সিরিয়াস পোস্ট :
কবিতা লেখার আদি অথবা অভিনব কৌশল
পর্ব-১
অনেকেই অনেক কবির বিরুদ্ধে অভিযোগ তোলেন যে, তাঁরা অভিধান খুলে যত্তোসব কঠিন আর অ-সাধারণ (Uncommon ও অনন্য, উভয় অর্থেই ) শব্দ বেছে বেছে পাশাপাশি বসিয়ে কবিতা লিখে থাকেন; এতে পাঠকরা ধূম্রজালের ধাঁধার ভেতর আটকে যান; অনেকে এর অর্থ উদ্ধার করতে না পারলেও ভাব দেখান কবি একখানি অতি উচ্চমার্গীয় কবিতা লিখে ফেলেছেন, আর তিনি এতে এক অনাস্বাদিতপূর্ব স্বাদ লাভ করেছেন;
প্রকাশ্যে তৃপ্তির ঢেঁকুর ছাড়েন।
তো, আজ আমরা সেরকম অভিধান দেখে একটা মহৎ কবিতা লেখার চেষ্টা চালাবো। আমার টেবিলে একখানি 'বাংলা একাডেমী ব্যবহারিক বাংলা অভিধান' বসে আছেন। কী করবো, নিচের শ্রেণীতে পরীক্ষায় আমরা প্রশ্নপত্রে দেয়া নির্দিষ্ট শব্দ দিয়ে বাক্য রচনা করতাম। এই 'অভিনব' উদ্যোগখানি অনেকটা সেই ধাঁচের হবে। আর লেখাটা একটানেই লিখে যাবো, আপনারা ব্লগের পাতায় এর ক্রমবর্ধমান কলেবর দেখে পুলকিত ও যারপরনাই উৎসাহিত বোধ করবেন বলে ধারণা করছি। তারপর লেখাটা সম্পূর্ণ হয়ে গেলে আপনাদের ধৈর্য্য মাপার জন্য পুরো লেখাটা আরো এক বা একাধিকবার পোস্ট করবো
কীভাবে শুরু করবো!! একটা পরিকল্পনা করা যাক। এ্যাট র্যানডম বেসিসে অভিধানের দশটা পাতা খুলবো। প্রতি পাতা থেকে আমার পছন্দমতো অন্তত একটি করে শব্দ নেব। সেই শব্দগুলো দিয়ে বাক্য রচনা করবো, যেমন ছোটোবেলয়া 'গরু'-'ছাগলে'র উপর ১০টি বা ১৫টি সার্থক বাক্য লিখতে হতো পরীক্ষার খাতায়, সেভাবে লিখতে থাকবো; তফাত একটাই, ছোটোবেলার মতো বাক্যটা সার্থক হওয়ার বাধ্যবাদকতা নেই
এইমাত্র আমি অভিধান খুললাম। যে পাতাটা বের হলো তার পৃষ্ঠানম্বর ৫৪২-৫৪৩। আপনারা তুমুল কিংবা মৃদু কিছু করতালি ছুঁড়তে পারতেন করেন নি, মনে রাখবেন কিন্তু
ত বর্গীয় শব্দ। কোনোটাই শ্রুতিমধুর হলো না। তবে একটা তালিকা আপনাদের জন্য দিলাম। ১৬টা শব্দ আছে নিচে। বেশ কটা নতুন শব্দ আমার জন্য। আপনারা এ থেকে কতোগুলোর সাথে পরিচিত, বা অর্থ জানেন, ট্রাই করে দেখুন। প্রতি শব্দের জন্য ১ নম্বর। তারপর দেখুন কয়টা শব্দ দিয়ে বাক্য রচনা করতে পারেন
এতেই প্রমাণিত হবে, আপনি এখনো ক্লাস ফাইভেই পড়ে আছেন, নাকি আপনার ডিমোশন হয়েছে
তরক্ষু, তর্ক্ষু, তরজা, তরণ, তরপদী, তরফা, তরবারি, তরল, তরসা, তরস্বান, তরস্বী, তরা, তরাজ, তরাজু, তর্জমা, তরঙ্গ
তরস্বান বা তরস্বী অর্থ হলো বেগশালী, দ্রুতগামী, বলবান। এর স্ত্রীলিঙ্গ তরস্বতী ও তরস্বিনী। স্রোতস্বিনী'র মতো তরস্বিনী শব্দটা আমার খুব পছন্দ হয়ে গেলো। একটু বলে রাখি, আমি শব্দগুলো দেখে ভড়কে গেছি। এ দিয়ে আদৌ কোনো বাক্য রচনা করতে পারবো কিনা তা নিয়ে শঙ্কিত। তবু দেখি ট্রাই করে।
তরস্বিনী : তুমি একটা তরস্বিনী গাভি কিন্তু তুমি যে দুগ্ধ দান করো তা পানির চেয়েও তরল। ইহা পান করে কেউ তরস্বান হতে পারে?
তোমার জন্য তরবারি ধার দিচ্ছি, দাঁড়াও!
এবার আপনারা নিরীক্ষা করে দেখতে পারেন এখানে সার্থকভাবে কোনো বাক্য রচিত হয়েছে কিনা; দৈবক্রমে সার্থক বাক্য দু-একটা পেয়ে গেলে আমাকে ক্ষমা করবেন প্লিজ, দ্যাট ওয়াজ নট ইনটেনশনাল
অভিধান দেখে আর এগোনো গেলো না। হাতে টাইম নাই, যদিও আরও ৯টা পৃষ্ঠা উল্টানোর কথা ছিল। টাইম পেলে আবার আসবো। ততক্ষণ নিজকর্মে ব্যস্ত থাকুন, আর অবশ্যই ব্লগে থাকুন
পর্ব-২
এখন দেখি স্টেমিনায় কতোটুকু কুলোয়।
প্রথম পর্বে অভিধান থেকে ১৬টি শব্দ পেয়েছিলাম। ওগুলো থেকে কয়টা শব্দ সম্পর্কে আপনি পূর্বপরিচিত তা পুনরায় এক নজরে দেখে নিন :
তরক্ষু, তর্ক্ষু, তরজা, তরণ, তরপদী, তরফা, তরবারি, তরল, তরসা, তরস্বান, তরস্বী, তরা, তরাজ, তরাজু, তর্জমা, তরঙ্গ
এবার চেষ্টা করুন একেকটা শব্দ দিয়ে বাক্য রচনা করতে
কয়টা পারলেন?
আচ্ছা চলুন, দ্বিতীয় অধিবেশন শুরু করা যাক। আমার বাম পাশে যথারীতি 'বাংলা একাডেমী ব্যবহারিক বাংলা অভিধান' অপেক্ষমান। এ্যাট র্যানডম আমি অভিধানের পৃষ্ঠা খুলবো।
এসে গেছি
এইমাত্র অভিধান খুললাম। পৃষ্ঠা নম্বর বের হলো ১৪২-১৪৩। মনে হচ্ছে পরীক্ষা দিতে বসছি- কয়টা কমন পড়লো, বা পড়লো কিনা এ্যাট অল, সেই ভয়
'ই' বর্ণের শব্দমালা। উল্লেখযোগ্য শব্দগুলো হলো :
ইমারত, এমারত
ইমিটেশন
ইয়ত্তা
ইয়াংকি
ইয়ার্কি
ইয়াসমিন, জেসমিন
ইয়ে...
ইরশাল
ইরা
ইরাবতী
ইলচি, ইলচে
ইলা
ইলিমিলি
ইলেক
ইল্লত
ইশশশশশ
ইশতাহার, ইশতেহার, ইস্তাহার
ইশপিশ
ইশারা
ইশাদি
ইষু
ইষ্ট
ইষ্টক
ইষ্টানিষ্ট
ইষ্টাপত্তি
ইষ্টাপূর্ত
ইষ্টি
ইষ্টিক
এবার নিজের ভোকাবিউলারি টেস্ট করুন। যতোগুলো শব্দ জানা আছে তা দিয়ে বাক্য গঠনের চেষ্টা করুন। আর, এর মধ্যে আপনার সবচেয়ে ভালোলাগা শব্দটি/গুলো কোন্টি, তা হৃদয়ঙ্গম করুন
আমি ততোক্ষণে ডিনার করে আসি- নিচে বউ ডাকছে বহুক্ষণ হলো
উপরের ২৮টা শব্দের মধ্যে আমার অপরিচিত শব্দগুলো হলো :
ইরশাল : খাজনার চালান; খাজনা; কর ('তুমি যে রাজার লোক চাহ ইরশাল) (আরবী শব্দ)
ইরা : পৃথিবী (ইন্দিবর নয়নী ইঙ্গিতে ইচ্ছ ইরা); বাণী; জল; অন্ন; সুরা।
ইরাবতী : পাঞ্জাবের অন্তর্গত রাবী নদী; ব্রহ্মদেশের নদী বিশেষ।
ইলচি, ইলচে : চিংড়ি মাছ; অধম; নিকৃষ্ট; দূত; রাজদূত।
ইলা : পৃথিবী; ধেনু: বাণী: জল; পানি।
ইলিমিলি অস্পষ্ট কথা/বাক্য; অর্থহীন শব্দ; (ইলিমিলি জপে সদা ছিলিমিলি মালে
)
ইলেক : টাকা গণ্ডা পাই মণ সের ছটাক প্রভৃতি জ্ঞাপক চিহ্নবিশেষ যা অংকের ডানে বা বামে বসে (যতেক তঙ্কার কড়ি বামে ইলেক দিবে)।
ইল্লত : নোংরামি; মলিনতা; অপরিচ্ছন্নতা; (সারা মুল্লুক জুড়ে বসে আছে ইল্লত আফগান)।
ইশপিশ : অস্থিরতা; চাঞ্চল্য প্রকাশ।
ইশাদি : সাক্ষী। (সাক্ষ্য দেওয়ার জন্য ডাকা)। আরবী শব্দ।
ইষু : বাণ; শর; তীর: (শূলদণ্ড ইষু পাশ করে)।
ইষ্ট : কাম্য; বাঞ্ছিত; অভিলষিত (ইষ্টকর্ম); কল্যাণকর (ইষ্ট চিন্তা); পূজিত; উপাস্য (ইষ্টদেবতা); আত্মীয় বা প্রিয় (ইষ্টকুটুম্ব, ইষ্টজন); কল্যাণ; প্রিয়জন।
ইষ্টানিষ্ট : লাভ ও ক্ষতি; উপকার ও অপকার; হিতাহিত।
ইষ্টাপত্তি : অভীষ্টসিদ্ধি; বাঞ্ছিত বস্তু বা বিষয় লাভ।
ইষ্টাপূর্ত : জনহিতকর কাজ; জলাশয় খনন।
ইষ্টি (অর্ধেক জানি) : ইচ্ছা, অভিলাষ; যজমান কর্তৃক অনুষ্ঠেয় যজ্ঞ; মন্ত্রদাতা গুরু (ইষ্টি আর পুরোহিত, যাহা হতে অর্থস্থিত)।
ইষ্টিকা : ইঁটের গুঁড়া; সুরকি।
এবার আসুন, কিছু বাক্য গঠন করি।
ইরাবতী ইরাকে ঢাকা শহরের বড় বড় ইমারত দেখাইল। ঢাকা শহরে আইসা ওদের মনের আশা পুড়াইছে বলতে হয়
ওদের কোনো ইষ্টিকুটুম নাই
ওরা ইল্লত বংশের মানুষ
রাস্তায় এলোমেলো হাঁটাহাঁটি করে আর ইলিমিলি বকাবকি করে
ওদের ইষ্টাপত্তি ঘটিয়াছে
ওদের হাতপা নিশপিশ করতেছে, আর মনটা করতেছে ইশপিশ
ওরা কোনো ইষ্টানিষ্টের কথা ভাবে নাই। কয়েকজন লোক ওদের ইয়াংকি ইংলিশ মারা দেখে বড্ড ইয়ার্কি করলো
একটা ছেলে চোখ টিপে ইশারা দিলে ইলা খুব লজ্জা পেলো না
যদিও ইষ্টকখণ্ড ছুঁড়ে ওর মুণ্ডু ফাটাইয়া দিতে ইচ্ছা হইতেছিল
তবে ওর তীব্র চোখেষু ছেলেটাকে ঘায়েল করে দিল। এর কোনো ইশাদি অবশিষ্ট নাই
আজ বাসায় ইলচেকারি দিয়ে ভাত খাইলাম ইহা খুব মিষ্ট হইয়াছিল
এখন ঘুমাইতে হইবে; এই মহৎ ইষ্টাপূর্তের জন্য আশা করি সবাই স্বস্তিতে ব্লগাইতে পারিবেন। অতএব, গেলুম, সাথে ইষ্টিকাটিও নিলুম, বিড়াল হইতে আত্মরক্ষার্থে
পর্ব-৩
আগের পর্বে 'ই' বর্ণমালা দিয়ে নিচের শব্দগুলো দেয়া হয়েছিল :
ইমারত, এমারত
ইমিটেশন
ইয়ত্তা
ইয়াংকি
ইয়ার্কি
ইয়াসমিন, জেসমিন
ইয়ে...
ইরশাল
ইরা
ইরাবতী
ইলচি, ইলচে
ইলা
ইলিমিলি
ইলেক
ইল্লত
ইশশশশশ
ইশতাহার, ইশতেহার, ইস্তাহার
ইশপিশ
ইশারা
ইশাদি
ইষু
ইষ্ট
ইষ্টক
ইষ্টানিষ্ট
ইষ্টাপত্তি
ইষ্টাপূর্ত
ইষ্টি
ইষ্টিক
গুণে দেখুন কতোগুলো শব্দ আপনার পূর্বপরিচিত। লিখে ফেলুন একটা কবিতা, নিদেনপক্ষে একখানি গ'বিতা কিংবা গরু রচনা
এবার নিচের শব্দগুলো দেখুন বাংলা একাডেমী ব্যবহারিক বাংলা অভিধানে'র ৭৯৮ নং পৃষ্ঠায় :
প্রোষিত : বিদেশগত; বিদেশস্থিত; প্রবাসী;
প্রোষিতভর্তৃকা : যে স্ত্রীর স্বামী বিদেশে থাকে; বিদেশগত পতি-বিরহে কাতরা পত্নী:
প্রোষিতভার্য, প্রোষিতপত্নীক : বিদেশগত পত্নীর বিরহে কাতর পতি
প্রোত : সূত্রে গ্রোথিত; নিবদ্ধ; নিবেশিত; খচিত; মধ্যে মধ্যে অবস্থিত;
প্রোৎসাহ : বিপুল উৎসাহ;
প্রোৎসাহন, প্রোৎসাহিতা : নিজে চেষ্টা করুন
প্লব : লম্ফ, লম্ফন; সাঁতার দেয়া, সন্তরণ; ঝম্প, ঝাঁপ; ভেলা, উড়ুপ; ব্যাঙ, ভেক; জলচর পক্ষী;
প্লবগতি : লাফ দিয়ে চলতে অভ্যস্ট ব্যাঙ, খরগোশ প্রভৃতি প্রাণী;
প্লবগ, প্লবঙ্গ, প্লবঙ্গম : বানর সূর্যের সারথি;
প্লবচর : হাঁস, প্রভৃতি উভচর প্রাণী;
প্লবতা : ভাসার শক্তি;
প্লবন : ভাসন; সন্তরণ; লাফ দিয়ে গমন;
প্লবমান : ভাসমান;
প্লাব, প্লাবন : বন্যা; নদ্যাদির জলের ব্যাপক স্ফীতি;
প্ল্যাটনিক লাভ : স্বর্গীয় বা অপার্থিব প্রেম;
প্লুত : সম্পূর্ণ সিক্ত বা ভেজা; স্বরবিশেষ; ত্রিমাত্রিক ধারা; স্বর; অশ্বের স্বচ্ছন্দ চলনভঙ্গি;
প্লুতগতি : লম্ফ দিয়ে গমন; লম্ফ দিয়ে গমনকারী জীব;
দেখুন তো, নিচের শব্দগুলোর সাথে আপনার পরিচয় আছে কিনা :
ঢোড়া, ঢুরা, ঢুঢু,, ঢুস, ঢেঁটা, ঢ্যাপসা
চলুন, কিছু বাক্য গঠন করি 'প'বর্গীয় কয়েকটি শব্দ দিয়ে :
প্রোষিতভার্য প্রেমিকের ভার্চুয়াল প্রেম অচিরেই জনৈকা প্রোষিতভর্তৃকা ব্লগারের সাথে অ-প্ল্যাটনিক লাভের পরিণতি পেলো তাঁরা প্রেমরসে প্লুত হলেন
তিনি প্লবঙ্গের ন্যায় কদলি ভক্ষণ ভালোবাসেন
আশা করি এখন থেকে আপনারা এভাবে অভিধান দেখে ভূরি ভূরি কবিতা কিংবা গ'বিতা লিখে মনের আনন্দ ও নিজের কবিত্ব প্রচারের জন্য অতি অবশ্যই মরিয়া হয়ে উঠবেন না
ওয়ার্ল্ড অফ হ্যাপি পোয়েট্রি
০৯ ই জানুয়ারি, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:১৭
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: হাঃ হাঃ হাঃ অ-সাধারণ আইডিয়া কিন্তু তাতে কার লাভ, আপনার, নাকি আমার?
২| ০৯ ই জানুয়ারি, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:০৭
আজব কবি বলেছেন: ভাই, ব্যাপক গবেষণামূলক পোস্ট , প্রিয়তে, পরে সময় করে পড়বো
০৯ ই জানুয়ারি, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:১৯
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: ব্যাপক গবেষণামূলক পোস্ট তাহলে এবার বুঝুন, কবিতা লেখা কতো সহজ
৩| ০৯ ই জানুয়ারি, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:১৭
জোবায়ের নিয়ন বলেছেন: খেই হারিয়ে ফেলার অবস্হানে আছি।বাকিটা পরে পড়ুম।আগে মাথা সামলাই।
০৯ ই জানুয়ারি, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:২১
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: আশা করি শীঘ্রই খেই খুঁজে পাবেন, তারপর এ রচনা থেকে উপযুক্ত শিক্ষা গ্রহণ করে কবিতার খই ফোটাবেন
৪| ০৯ ই জানুয়ারি, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:৩১
শায়মা বলেছেন: আমার !!!
তোমার আবার কি লাভ হবে ভাইয়া!
০৯ ই জানুয়ারি, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:৪১
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: হাহ্হা কিন্তু আপনি কীভাবে লাভবতী হবেন, উদাহরণযোগে ব্যাখ্যা দিতে আজ্ঞা হয় যে
৫| ০৯ ই জানুয়ারি, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:৩৩
পলাশমিঞা বলেছেন: এখানে একটা আছে
০৯ ই জানুয়ারি, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:৪৩
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: কী খবর কবি আব্দুল হক ভাই, বহুদিন কোনো খোঁজখবর নাই আশা করি ভালোই ছিলেন
৬| ০৯ ই জানুয়ারি, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:৪৫
পলাশমিঞা বলেছেন: আপনে কে রে ভাই! (খুব্ব ভয় পাইছ)
জি ভালোই আছে।
আসা বন্ধ করেছিলাম, পেইজ লোড হত না। এখন ঠাকঠাক হয়েছে মনে হয়।
আবার আসব নাকি আসল নামে?
০৯ ই জানুয়ারি, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:৫৫
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: ওয়েলকাম ব্যাক হ্যাঁ, রয়্যাল রিয়েল নামেই আসুন
শুভ কামনা।
৭| ০৯ ই জানুয়ারি, ২০১২ রাত ৮:১৪
রেজওয়ান তানিম বলেছেন: চমৎকার পোস্ট বলব।
অভিধান নিয়ে বসে কবিতা লেখা হা হা হা
০৯ ই জানুয়ারি, ২০১২ রাত ৮:২৫
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: হ্যাঁ, অতি চমৎকার পোস্টই বটে
৮| ০৯ ই জানুয়ারি, ২০১২ রাত ৮:১৮
শায়মা বলেছেন: আরে ভাইয়া কষ্ট করে বানান শেখার দরকার নাই। যা ইচ্ছা তাই লিখে দেবো বানান ঠিক করতে হবেনা।
০৯ ই জানুয়ারি, ২০১২ রাত ৮:২৭
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: কষ্ট করে বানান শেখার দরকার নাই। যা ইচ্ছা তাই লিখে দেবো বানান ঠিক করতে হবেনা। এ জিনিসটা আমি এতো সহজে কীভাবে বুঝে গেলাম, বুঝতে পারলাম না
৯| ০৯ ই জানুয়ারি, ২০১২ রাত ৮:২৩
ভাঙ্গা ডানার পাখি বলেছেন: আমি তো মাঝে মাঝে কবিতা লেখার অপচেষ্টা করতাম, আপনার এই পোস্ট পড়ে মাথাটা কেমন ঝিম ঝিম করছে!
০৯ ই জানুয়ারি, ২০১২ রাত ৮:২৯
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: হাঃ হাঃ হাঃ আশা করি এবার আপনি ভূরি ভূরি কবিতা লিখতে সচেষ্ট হবেন
১০| ০৯ ই জানুয়ারি, ২০১২ রাত ৮:৩৩
বৃষ্টিধারা বলেছেন: অনেক সোজা !!!
হুম.....ভীষণ সোজা । হি হা হা
০৯ ই জানুয়ারি, ২০১২ রাত ৮:৪৮
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: হুম....অনেক সোজা। ভীষণ সোজা। হা হা হি
১১| ০৯ ই জানুয়ারি, ২০১২ রাত ৮:৪৭
সংবাদিকা বলেছেন: আসলে সব কিছুই সবখানে আছে...... কিন্তু...... যেমন মেডিকাল ডিকশনারি পরে কেও ডাক্তারও হতে পারেনা...... কিংবা গুগল ব্যবহার করে কেও সর্বজ্ঞানী হতে পারেনা......আর ড্রাম তবলা বাজিয়ে কেও মিউজিসিয়ান হতে পারেনা...... তেমন সবার কাছে ওই বাংলা ডিকশনারি থাকলেই কবি কিংবা লেখক হতে পারেনা হতে পারেনা...... আপনি নিজেই প্রমাণ...... এত ইন্টারেস্টিং একটা বিষয় মিয়া এমন ভাবে লিখছেন মাঝপথে পইড়াই বিরক্ত ধইরা যায়......
View this link
০৯ ই জানুয়ারি, ২০১২ রাত ৮:৫০
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: চলুন, কিছু বাক্য গঠন করি 'প'বর্গীয় কয়েকটি শব্দ দিয়ে :
প্রোষিতভার্য প্রেমিকের ভার্চুয়াল প্রেম অচিরেই জনৈকা প্রোষিতভর্তৃকা ব্লগারের সাথে অ-প্ল্যাটনিক লাভের পরিণতি পেলো তাঁরা প্রেমরসে প্লুত হলেন
তিনি প্লবঙ্গের ন্যায় কদলি ভক্ষণ ভালোবাসেন
১২| ০৯ ই জানুয়ারি, ২০১২ রাত ৮:৪৮
সংবাদিকা বলেছেন: আসলে সব কিছুই সবখানে আছে...... কিন্তু...... যেমন মেডিকাল ডিকশনারি পরে কেও ডাক্তারও হতে পারেনা...... কিংবা গুগল ব্যবহার করে কেও সর্বজ্ঞানী হতে পারেনা......আর ড্রাম তবলা বাজিয়ে কেও মিউজিসিয়ান হতে পারেনা...... তেমন সবার কাছে ওই বাংলা ডিকশনারি থাকলেই কবি কিংবা লেখক হতে পারেনা হতে পারেনা...... আপনি নিজেই প্রমাণ...... এত ইন্টারেস্টিং একটা বিষয় মিয়া এমন ভাবে লিখছেন মাঝপথে পইড়াই বিরক্ত ধইরা যায়......
View this link
০৯ ই জানুয়ারি, ২০১২ রাত ৮:৫৩
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: আপনি সত্যিই একজন সিরিয়াস ব্লগার, এবং জিনিয়াস। আপনার রসবোধ এবং রসাস্বদন ক্ষমতা দেখে আমি মুগ্ধ হয়েছি।
আপনার সুন্দর মন্তব্যে প্লাস দিলাম
১৩| ০৯ ই জানুয়ারি, ২০১২ রাত ৮:৫৩
সায়েম মুন বলেছেন: সুন্দর একটা উপায় বাতলালেন। যখন কবিতা খরায় ভূগছি। ঠিক তখনি আপনার ব্যাপক গবেষণামূলক এই পোষ্টটা পেলাম। এই পন্থায় এগোলে দিনে আট/দশটা কবিতা রচনা মামুলি ব্যাপার হবে বোধয়।
০৯ ই জানুয়ারি, ২০১২ রাত ৮:৫৭
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: নজরুল ভাইয়া আর রবি কাকার দৈনিক কবিতা লেখার রেকর্ড ভাঙবার জন্য এ এক অতি মোক্ষম এবং সর্বাধিক কার্যকরী পন্থা। এ পন্থা অবলম্বন করে অতিশয় লাভবান হবেন, এবং সবিশেষ উপকৃত হবেন। নিরন্তর শুভ কামনা থাকলো
১৪| ০৯ ই জানুয়ারি, ২০১২ রাত ৯:৫৫
জাতির নানা বলেছেন:
এইডি বুঝতে হইলে আমারে আর একবার জন্ম নেওন লাগব।
আমার বাংলার দুরাবস্তা নিয়া একখান পুষ্ট দেওনের ইচ্ছা আছে।
০৯ ই জানুয়ারি, ২০১২ রাত ১০:৪৭
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: বাংলার 'দুরাবস্থা' নিয়ে ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগরের একটা কৌতুক আছে; নাকি বঙ্কীমচন্দ্রের? ওটা তো অবশ্যই বলবেন, তাই না?
১৫| ০৯ ই জানুয়ারি, ২০১২ রাত ১০:৩৭
সাইফুলহাসানসিপাত বলেছেন: মাতা আমার গুরে ।
০৯ ই জানুয়ারি, ২০১২ রাত ১০:৪৮
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: মাথা তো দেখছি এক জায়গায়ই স্থির বসে আছে
১৬| ১০ ই জানুয়ারি, ২০১২ রাত ১:০২
শত রুপা বলেছেন:
যেনো সুন্দরে মরে যাই
এবং অসুন্দরেও
১০ ই জানুয়ারি, ২০১২ বিকাল ৩:৪৩
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: ধন্যবাদ।
১৭| ১০ ই জানুয়ারি, ২০১২ সকাল ১০:০৬
ডেভিড বলেছেন: সেরকম লিখছেন। কবিতা নিয়ে আপনার আইডিয়ার মতোই রেডিওতে ৮০ এর দশকে একটি নাটক শুনেছিলাম। পরে শেয়ার করবো ।
১০ ই জানুয়ারি, ২০১২ বিকাল ৩:৪৪
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: তাহলে বুঝুন, অভিধান দেখে কবিতা লেখার সিস্টেম সেই কবে থেকেই না চলে আসছে
১৮| ১০ ই জানুয়ারি, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:৩৩
উম্মে মারিয়াম বলেছেন: মনের ভিতর থেকে না আসলে এভাবে কি আসলেই কিছু হয়.।?
১০ ই জানুয়ারি, ২০১২ রাত ১০:১২
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন:
তার আগে তো মনের ভিতর কিছু ঢোকাতে হবে, তাই না? সেটাই হলো অভিধান চলুন, অভিধান মুখস্থ করি
১৯| ১০ ই জানুয়ারি, ২০১২ রাত ৮:৫৮
তিথির অনুভূতি বলেছেন: + মাথায় নতুন বুদ্ধি আসল
১০ ই জানুয়ারি, ২০১২ রাত ১০:১৩
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: মাথায় দু হাত সেই যে ভাবতে বসেছেন- কী এলো নতুন বুদ্ধি?
২০| ১১ ই জানুয়ারি, ২০১২ রাত ১:২০
সাবরিনা সিরাজী তিতির বলেছেন: আমি কালকেই এই পদ্ধতি কাজে লাগাবো ! আইডিয়া দারুণ !
১৪ ই জানুয়ারি, ২০১২ বিকাল ৫:৪৬
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: কেমন কাজে লাগলো বড় জানতে ইচ্ছে করছেঃ)
২১| ১১ ই জানুয়ারি, ২০১২ ভোর ৬:৪৮
ছাইরাছ হেলাল বলেছেন:
লিখতে পারিনা তাই রক্ষা
কী যে হত ?
১৪ ই জানুয়ারি, ২০১২ বিকাল ৫:৪৭
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: হাঃ হাঃ হাঃ
২২| ১৪ ই জানুয়ারি, ২০১২ সকাল ১০:৪৬
আহমেদ চঞ্চল বলেছেন: Click This Link
১৪ ই জানুয়ারি, ২০১২ বিকাল ৫:৪৮
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: ধন্যবাদ।
২৩| ২৬ শে জানুয়ারি, ২০১২ সকাল ৮:০২
শাহাদাট্টিমা বলেছেন: দারূন ব্যাপার । আমি খুব শীঘ্রই অভিধান দেখে দেখে একটার পর একটা শব্দ বসিয়ে কবিতা লেখা শুরু করব । এটা হবে নতুন ধরনের কবিতা । lexi poem
২৬ শে জানুয়ারি, ২০১২ সকাল ১০:০২
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: শীঘ্রই আপনার অভিধান দেখে রচিত কবিতাটা পড়তে পাবো বলে অধীর আগ্রহ নিয়ে বসে থাকলাম
২৪| ০৫ ই মার্চ, ২০১২ রাত ১১:২২
কামরুল হাসান শািহ বলেছেন: কবিদের এই কঠিন কঠিন শব্দের ব্যাবহার আমার ভালো লাগে না।
তবে আপনর পোষ্টে ++
০৬ ই মার্চ, ২০১২ রাত ১২:১০
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: কবিদের এই কঠিন কঠিন শব্দের ব্যাবহার আমার ভালো লাগে না। ঠিক বলেছেন, আমারও তা অপছন্দ। তবে, শব্দশিকারীর কাছে কোনো শব্দই কঠিন নয়, এবং 'কঠিন' কথাটা যদি 'উচ্চারণ' করতে কঠিন বোঝানো হয়, তা ততখানি শক্ত যুক্তি হয় না। কঠিন বলতে আমরা সচরাচর যে-সব শব্দ প্রাত্যহিক কথাবার্তায় ব্যবহার করি না তাকেই বোঝানো হয়ে থাকে। তো, অপরিচিত বা অপ্রচলিত শব্দ বলে কোনো লেখকের কাছে কোনো কিছু নেই আজকাল- হাতের কাছে একাধিক অভিধান থাকে, অনলাইনে অভিধান থাকে। যে-শব্দটা না-জানা, অভিধান খুললেই সেটা পাওয়া যায়। লেখকের খেলাই হলো শব্দ নিয়ে। তাঁকে শব্দের পেছনে ছুটতে হয়। তবে আমার বক্তব্য এখানে না। অনেকে ভাবেন, অভিধান বেছে বেছে কিছু তথাকথিত 'কঠিন' শব্দ জুড়ে দিলেই কবিতাটি একটা সেরা কবিতা হয়ে গেলো। ব্যাপারটা তো তা নয়। একটা লেখাকে বিচার করতে হয়, এর ভাবপ্রবাহ বা বিষয়-বস্তুতে কতোটুকু নতুত্ব বা বৈচিত্র্য আছে, লেখায় উপমা-অলঙ্কার কতোখানি সার্থকভাবে ব্যবহার করা হয়েছে, রচনাশৈলি পরিপক্ব কিনা, সর্বোপরি লেখাটা সাবলীল বা শক্তিশালী হয়েছে কিনা তা দেখা। অনেকে 'কঠিন' শব্দের সমাহার এতো অদ্ভুত ভাবে ঘটিয়ে থাকেন যে লেখাটা তখন সাবলীল ও প্রাঞ্জল হয়-ই না, বরং ওটা একটা কু-লেখা বা বিরক্তিকর লেখায় পরিণত হয়।
যাই হোক, এ পোস্টটা হলো একটা রম্য পোস্ট। তবে, কাউকে খোঁচা দেয়া বা ব্যঙ্গ করার চেষ্টা করা হয় নি এতে, নিছক আনন্দ দানই উদ্দেশ্য।
ধন্যবাদ।
২৫| ১৩ ই মার্চ, ২০১২ সকাল ১১:২৭
মুনসী১৬১২ বলেছেন: হা হা হা
১৩ ই মার্চ, ২০১২ দুপুর ১২:০৫
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: মনোরম হাসির জন্য ধন্যবাদ
২৬| ২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৫:৪২
নীলসাধু বলেছেন: হা হা হা
যা লিখলেন। হাসতেই আছি
২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:০০
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: এটা একটা সিরিয়াস পোস্ট, নীলসাধু ভাই। তা সত্ত্বেও আপনি হাসছেন?
©somewhere in net ltd.
১|
০৯ ই জানুয়ারি, ২০১২ সন্ধ্যা ৬:৫৯
শায়মা বলেছেন: ভাইয়া এত কষ্ট না করে আমার কবিতাগুলো তোমাকে মেইল করে পাঠিয়ে দেওয়াই ভালো।