নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

শব্দকবিতা : শব্দেই দৃশ্য, শব্দেই অনুভূতি [email protected]

সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই

দুঃখের কবিতাই শ্রেষ্ঠ কবিতা। ভালোবাসা হলো দুঃখ, এক ঘরে কবিতা ও নারী।

সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই › বিস্তারিত পোস্টঃ

আকাঙ্ক্ষা

২৪ শে নভেম্বর, ২০১২ বিকাল ৪:৫৭

উপক্রমণিকা



পুরুষ হয়েছো যবে, রাখিও স্মরণ

মরার আগেই হবে তোমার মরণ :(



পূর্বজন্মে করেছিলে কোন্‌ মহাপাপ

পুরুষ জনম হায় তারি অভিশাপ!! :(



পুরুষ বন্ধুরা সবে করে দিও ক্ষমা

পরজন্মে আমি হবো সুন্দরীতমা :)



বিন্যাস পর্ব





অহনার কালে এক উর্বশী নারী

ইশারায় ছুঁয়েছিল ভুবন বিথারি



সবচেয়ে বড় তার দেখিয়াছি গুণ

রূপের আগুন ভরা চিকন উনুন



আমি তার প্রেম চাই, চাই ভালোবাসা

বিনিময়ে ঝাড়িঝুড়ি খাই বেশ খাসা



শেষমেষ বুঝে গেছি ঢের

প্রেমদাস আমি তার অমোঘ রূপের





সে মেয়ের দেখো যদি ঝাঁজ

মনে হবে সম্রাজ্ঞী মমতাজ





এ জন্মে তো পাপ করিনি, আগের জন্মে করেছিলাম?

তাই এ জন্মে অলক্ষুণে অনাঘ্রাত পুরুষ হলাম!





‘মহাজ্ঞানী মহাজন যে পথে’ ফেলে চরণ

নিয়েছেন নারীর শরণ

আমি ক্ষুদ্র চারণ কবি সাধ্য কি তা ব্যত্যয় করি

না করে পূজোয় বরণ!





নারী নয় নিষিদ্ধ গন্দম

নারীতেই নরেরা উত্তম।



উপসংহার



আর কোনো বিত্তভাবনা নেই। একটাই আন্তরিক প্রার্থনা-

পরজন্মে হতে চাই ডাগরলোচনা

আগুন অপ্সরা, ঐশ্বরিয়া যেমন

তাহলে আর কীইবা বাকি থাকে, যখন করতলে সমগ্র ভুবন!



পুনশ্চ

পুরুষ বন্ধুরা, করে দিও ক্ষমা

পরজন্মে আমি হবো সুন্দরীতমা :)





*১৪ সেপ্টেম্বর ২০০৮

মন্তব্য ৬৮ টি রেটিং +১০/-০

মন্তব্য (৬৮) মন্তব্য লিখুন

১| ২৪ শে নভেম্বর, ২০১২ বিকাল ৫:০৭

ফয়সাল হুদা বলেছেন:
পরজন্মে যদি হন আগুন অপ্সরা বা সুন্দরীতমা
সেই জন্মে যেন পুরূষ না জন্মে আর, আমি ছাড়া :) :)

২৪ শে নভেম্বর, ২০১২ রাত ১১:২৯

সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: হাঃ হাঃ হাঃ আপনার আকাঙ্ক্ষা তো দেখি খুব খাসা :) দোয়া করি, পূর্ণ হোক আপনার মনোবাঞ্ছা :)

২| ২৪ শে নভেম্বর, ২০১২ বিকাল ৫:১৫

শহিদুল ইসলাম বলেছেন: পুরুষ বন্ধুরা, করে দিও ক্ষমা
পরজন্মে আমি হবো সুন্দরীতমা

কবিতাটা পড়তে পড়তে মজা পেলাম ।

আল্লাহ যেন আপনার আশা পূরণ করে । হা হা !


পুরো কবিতাটা অনেক সুন্দর !

২৪ শে নভেম্বর, ২০১২ রাত ১১:৩৩

সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: দু হাত তুলে আল্লাহর দরবারে দোয়া করার জন্য অনেক ধন্যবাদ কবি শহিদুল ইসলাম ভাই। এই সুন্দরী-শাসিত পৃথিবীতে সব পুরুষের এই প্রার্থনা হোক- এই আশা ব্যক্ত করলাম:)

পড়ার জন্য ধন্যবাদ।

৩| ২৪ শে নভেম্বর, ২০১২ বিকাল ৫:৩৪

আহমেদ আলাউদ্দিন বলেছেন:
উপক্রমণিকা
পড়ে ভাবছিলাম ভাবীর সাথে ঝগড়া হইছে :P =p~

আর কোনো বিত্তভাবনা নেই। একটাই আন্তরিক প্রার্থনা-
পরজন্মে হতে চাই ডাগরলোচনা
আগুন অপ্সরা, ঐশ্বরিয়া যেমন
তাহলে আর কীইবা বাকি থাকে, যখন করতলে সমগ্র ভুবন!

সুন্দর :)

২৪ শে নভেম্বর, ২০১২ রাত ১১:৩৪

সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: হাঃ হাঃ হাঃ ভাবনাটা অমূলক নয় :)

ধন্যবাদ আলাউদ্দিন ভাই।

৪| ২৪ শে নভেম্বর, ২০১২ বিকাল ৫:৫০

কয়েস সামী বলেছেন: চমতকার! কবে লেখা?

২৪ শে নভেম্বর, ২০১২ রাত ১১:৫১

সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: ধন্যবাদ কয়েস সামী। লেখাটা পুরোনো। নিচে তারিখ দেয়া আছে:)

৫| ২৪ শে নভেম্বর, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:১৪

জয়তি বন্দ্যোপাধ্যায় বলেছেন: ভালো লাগল!

২৪ শে নভেম্বর, ২০১২ রাত ১১:৫৮

সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: ধন্যবাদ আপু। ভালো থাকুন।

৬| ২৪ শে নভেম্বর, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:৫৭

আমিভূত বলেছেন: বেশ মজা পেলাম কবিতা পড়ে :D
ভাবির সাথে হয়েছিল না নাকি একচোট আজ ?
ভালো থাকবেন ।

২৫ শে নভেম্বর, ২০১২ রাত ১২:০১

সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: হাঃ হাঃ হাঃ আপনার কথা শুনেও খুব মজা পেলাম আপু:):) হবে না কেন, হতে বারণ আছে নাকি?

যাই হোক, পড়ার জন্য অনেক ধন্যবাদ।

৭| ২৪ শে নভেম্বর, ২০১২ রাত ৮:২০

আমি বাঁধনহারা বলেছেন:
পূর্ব জন্ম বলে কিছু আছে তা আমার জানা নাই।তবে পর জনম বলে কিছু আছে তা জানি।ভালো লাগল।+++

ভালো থাকবেন
মনে রাখবেন!!!

২৫ শে নভেম্বর, ২০১২ রাত ১২:০৩

সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ বাঁধনহারা ভাই। ভালো থাকুন।

৮| ২৪ শে নভেম্বর, ২০১২ রাত ৯:০৪

মেহেরুন বলেছেন: ৪ নং ভালো লাগা জানিবেন ভাইয়া। কবিতা সমুহ অতীব সুন্দর হইয়াছে। +

২৫ শে নভেম্বর, ২০১২ রাত ১২:০৪

সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: ধন্যবাদ আপু। কবিতাসমূহ অতীব সুন্দর হইয়াছে জানিতে পারিয়া খুশিতে নাচিতে সাধ হইতেছে :):)

শুভ কামনা।

৯| ২৪ শে নভেম্বর, ২০১২ রাত ৯:১৫

স্বপনবাজ বলেছেন: সনেট সনেট ভাব!

২৫ শে নভেম্বর, ২০১২ রাত ১২:০৫

সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: সনেট সনেট ভাব :):)

ধন্যবাদ স্বপনবাজ ভাই।

১০| ২৪ শে নভেম্বর, ২০১২ রাত ৯:১৯

সায়েম মুন বলেছেন: তা কবির এই ধরণের মতিভ্রমের কারণ কি :P

২৫ শে নভেম্বর, ২০১২ রাত ১২:০৭

সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: মতিভ্রম!!!!! হাঃ হাঃ হাঃ সুমতি বলাই উত্তম:) ধন্যবাদ কবি।

১১| ২৪ শে নভেম্বর, ২০১২ রাত ৯:৩১

এক্সট্রাটেরেস্ট্রিয়াল স্বর্ণা বলেছেন: এত দুঃখ কেন?
পুরুষ বন্ধুরা, করে দিও ক্ষমা
পরজন্মে আমি হবো সুন্দরীতমা

আমি তো এই জন্মেই সুন্দরীতমা না। আমার কি হবে? :)

২৫ শে নভেম্বর, ২০১২ রাত ১২:১০

সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: মন থাকলেই দুঃখ থাকে:) দুঃখ থেকে উত্তরণের সাধ হওয়াটা কি দোষের? এজন্যই আমার এই 'বর' চাওয়া:) আপনার কি কিছুই চাইবার নাই কারো কাছে? :):)

১২| ২৪ শে নভেম্বর, ২০১২ রাত ১১:৩৭

আশরাফুল ইসলাম দূর্জয় বলেছেন:

দারুন।
প্রতিটি কবিতাই সুন্দর।
কয়েকটি খুব মজা পেলাম পাঠে।।

২৫ শে নভেম্বর, ২০১২ রাত ১২:১১

সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: ধন্যবাদ আশরাফুল ভাই। ভালো থাকুন।

১৩| ২৪ শে নভেম্বর, ২০১২ রাত ১১:৫১

মামুন রশিদ বলেছেন: পুরুষ বন্ধুরা, করে দিও ক্ষমা
পরজন্মে আমি হবো সুন্দরীতমা

সুন্দরীতমা'রা কি আপনার মত এতো সুন্দর সুন্দর কবিতা লিখতে পারবে নাকি ?

২৫ শে নভেম্বর, ২০১২ রাত ১২:১৫

সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: সুন্দরীদের ক্ষমতা ও সামর্থ সম্পর্কে আপনার কোনো ধারনাই নাই:) আচ্ছা দাঁড়ান, সামান্য ধারনা দিচ্ছি নিচে:)






কেউ কোনোদিন কোনো সুন্দরীকে ‘না’ বলতে পেরেছেন?
ঠাঁয় দাঁড়িয়ে তীর্থের যুবকেরা।

সুন্দরীরা বড় আনমনা, আত্মভোলা হোন, তাঁরা চাটুকারিতা ভালোবাসেন;
তাঁরা আদেশ করতে খুব বেশি ভালোবাসেন। তাঁরা কবিতা পড়েন না,
কবিতা ভালোবাসেন না, তাঁরা কবিতা লিখতেও জানেন না;

তুমি হাসলেই, কথা বললেই, তাকালেই, এমনকি ঔদাসীন্যে এড়িয়ে গেলেও
অবিরাম ঝরে পড়ে থোকা থোকা কবিতার রেণু।

তোমার অসংখ্য গুণগ্রাহীর ভিড়ে, হে মহতী, অনন্যসাধারণা,
আমি বড্ড অপ্রতুল একজনা;
তোমার সান্নিধ্যের স্বাদ অপার্থিব অমৃতের মতো জনে জনে ভাগ হয়-
আমার কপালেও জোটে ক্ষুদ্র এককণা।
এতে শুধু তৃষ্ণা বাড়ে, জ্বালা বাড়ে, হু-হু করে লালসা বাড়ে
আমাকে কুরে কুরে খায় দুর্মর যন্ত্রণা।

কোনো কোনো মানুষ খাওয়ার জন্যই দীর্ঘ জীবন চায়,
যদিও বাঁচবার জন্যই মানুষকে করতে হয় খাদ্যগ্রহণ;
তোমাকে পাবার সাধনায় আমি অমরত্ব চাই
তোমার হৃৎপিণ্ডে হাত রেখে চাই নিশ্চিন্ত মৃত্যুবরণ।

হে সুন্দরী, অজস্র প্রেমিকের আরাধ্য রমণী, তোমাকে কোনোদিনই
একান্তে পাবো না, এ কথা জানি, তাই সর্বগ্রাসী ইচ্ছেরা ক্রমশ সোচ্চার,
রক্তে রক্তে নীরব তোলপাড়
তাই প্রতিদিন চুরি করে পত্রিকায়, ব্লগে ও ফেইসবুকে
তোমার ফটোগ্রাফ ছেপে যাই
তোমার কথাগুলো সামান্য সাজিয়ে নিজের নামে চালিয়ে দিই কবিতা হিসেবে
আর রসখোর বন্ধুদের অসামান্য বাহবা কুড়াই
এই যে প্রেমের নামে প্রতিদিন তোমাকে ধ্বংস ও ব্ল্যাকমেইল করি
আমি জানি, তুমি এর একতিলও খবর রাখো না
কে তোমাকে ভালোবাসে জানো না, জানো না কার মনে বাস করে
সুগোপন ক্রূর বাসনা

তোমার প্রাণহীণ ছবির ভেতর প্রাণ ঢেলে
তোমাকে ফালি ফালি করে কাটি প্রমত্ত ঘোরে
জানো তো, সাবধানে মার নেই, তাই সতত সাবধানে থেকো
একদিন নিরুদ্দেশে সহসা তীব্র উড়াল দেবো স্বয়ং তোমাকেই চুরি করে।

২৭ শে ডিসেম্বর, ২০১৯ রাত ৮:০২

সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: সুন্দরীদের ক্ষমতা ও সামর্থ সম্পর্কে আপনার কোনো ধারনাই নাই:) আচ্ছা দাঁড়ান, সামান্য ধারনা দিচ্ছি নিচে:)


কেউ কোনোদিন কোনো সুন্দরীকে ‘না’ বলতে পেরেছেন?
ঠাঁয় দাঁড়িয়ে তীর্থের যুবকেরা।

সুন্দরীরা বড় আনমনা, আত্মভোলা হোন, তাঁরা চাটুকারিতা ভালোবাসেন;
তাঁরা আদেশ করতে খুব বেশি ভালোবাসেন। তাঁরা কবিতা পড়েন না,
কবিতা ভালোবাসেন না, তাঁরা কবিতা লিখতেও জানেন না;

তুমি হাসলেই, কথা বললেই, তাকালেই, এমনকি ঔদাসীন্যে এড়িয়ে গেলেও
অবিরাম ঝরে পড়ে থোকা থোকা কবিতার রেণু।

তোমার অসংখ্য গুণগ্রাহীর ভিড়ে, হে মহতী, অনন্যসাধারণা,
আমি বড্ড অপ্রতুল একজনা;
তোমার সান্নিধ্যের স্বাদ অপার্থিব অমৃতের মতো জনে জনে ভাগ হয়-
আমার কপালেও জোটে ক্ষুদ্র এককণা।
এতে শুধু তৃষ্ণা বাড়ে, জ্বালা বাড়ে, হু-হু করে লালসা বাড়ে
আমাকে কুরে কুরে খায় দুর্মর যন্ত্রণা।

কোনো কোনো মানুষ খাওয়ার জন্যই দীর্ঘ জীবন চায়,
যদিও বাঁচবার জন্যই মানুষকে করতে হয় খাদ্যগ্রহণ;
তোমাকে পাবার সাধনায় আমি অমরত্ব চাই
তোমার হৃৎপিণ্ডে হাত রেখে চাই নিশ্চিন্ত মৃত্যুবরণ।

হে সুন্দরী, অজস্র প্রেমিকের আরাধ্য রমণী, তোমাকে কোনোদিনই
একান্তে পাবো না, এ কথা জানি, তাই সর্বগ্রাসী ইচ্ছেরা ক্রমশ সোচ্চার,
রক্তে রক্তে নীরব তোলপাড়
তাই প্রতিদিন চুরি করে পত্রিকায়, ব্লগে ও ফেইসবুকে
তোমার ফটোগ্রাফ ছেপে যাই
তোমার কথাগুলো সামান্য সাজিয়ে নিজের নামে চালিয়ে দিই কবিতা হিসেবে
আর রসখোর বন্ধুদের অসামান্য বাহবা কুড়াই
এই যে প্রেমের নামে প্রতিদিন তোমাকে ধ্বংস ও ব্ল্যাকমেইল করি
আমি জানি, তুমি এর একতিলও খবর রাখো না
কে তোমাকে ভালোবাসে জানো না, জানো না কার মনে বাস করে
সুগোপন ক্রূর বাসনা

তোমার প্রাণহীণ ছবির ভেতর প্রাণ ঢেলে
তোমাকে ফালি ফালি করে কাটি প্রমত্ত ঘোরে
জানো তো, সাবধানে মার নেই, তাই সতত সাবধানে থেকো
একদিন নিরুদ্দেশে সহসা তীব্র উড়াল দেবো স্বয়ং তোমাকেই চুরি করে।

২৫ নভেম্বর, ২০১২, রাত ১২ঃ১৫-এর কমেন্টটা বিশেষ কারণে আজ ডিলিট করে নতুন এ কমেন্টটা দেয়া হলো।

১৪| ২৫ শে নভেম্বর, ২০১২ রাত ১:৪৮

বিদ্রোহী ভাস্কর বলেছেন: উপক্রমণিকা'র কথাগুলো ভাবনায় ছিল। আপনি লিখে ফেললেন।
দারুন হয়েছে।

২৫ শে নভেম্বর, ২০১২ সন্ধ্যা ৬:১৮

সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: ধন্যবাদ ভাস্কর ভাই। শুভেচ্ছা জানবেন।

১৫| ২৫ শে নভেম্বর, ২০১২ রাত ২:৪৭

ফ্রাস্ট্রেটেড বলেছেন: বেশ ভাল লাগলো, তবে ব্যাক্তিগতভাবে অন্তমিল আজকাল তেমন ভাল লাগে না দেখেই সম্ভবত কমেন্টে দেয়া কবিতাটাই বেশি টানলো। যতদূর মনে পড়ে, ঐ কবিতাটিও আপনারই লেখা (ভুল হলে ক্ষমাপ্রার্থী)

কবিতায় সুখপাঠ।

২৫ শে নভেম্বর, ২০১২ সন্ধ্যা ৬:৫৮

সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: কবিতার ফরম্যাট একটা ইন্টারেস্টিং জিনিস। খুব বেশিদিন আগের কথা নয়, ২০০৮/২০০৯ সালের দিকে, মুক্তমঞ্চে আমার লেখাগুলোর গুণগত উৎকর্ষের বদলে বৈচিত্র্যপূর্ণ ফরম্যাটের জন্যই অনেকে প্রশংসা করতেন। তখন এ ব্লগেও আমার চিরাচরিত আনাড়ি ঢঙেই লিখতাম। এ অল্প ক'দিনেই আমি ওখান থেকে বের হয়ে আসতে ছটফট করছি, যদিও ব্লগে এখন সেইসব ফরম্যাটের প্রতি অনেকের খুব বেশি আগ্রহ দেখা যায় :)

মানুষের মন বৈচিত্র্যপিপাসু। সব ভালো খাবারেও এক সময় একঘেঁয়েমি চলে আসতে বাধ্য। কিন্তু কবিতায় 'পয়ার' হলো জীবজগতে পানি ও বায়ুর সাথে তুলনীয়- ঘুরে ফিরে, জেনে কিংবা ভুলে পয়ারের কাছে বারংবার ফিরে আসতে হয়। একই লেখায় ছন্দের বৈচিত্র্য যেমন পাঠের আনন্দকে বাড়িয়ে দিতে পারে, একই লেখক নিজেকেও সেই আনন্দ দানের উদ্দেশে একেক সময়ে একেক পথে ছুটে বেড়াতে পারেন :)

লেখাটা অবশ্য পুরোনো। রম্য স্বাদের। এ রম্যের জন্য এ ছন্দটাই আমার পক্ষে বেশি উপযুক্ত ও আরামপ্রদ ছিল:)

পরের কবিতাটির নাম চুরি :)

অনেক অনেক শুভ কামনা থাকলো প্রিয় গল্পকার।

১৬| ২৫ শে নভেম্বর, ২০১২ সকাল ১০:২৭

সায়েম মুন বলেছেন: এত সব সুন্দরীদের ছবি কৈ পান। ব্যাপারটা বেশ কৌতুহল উদ্দীপক ;)
১৩ নং কমেন্টের জবাবে কবিতাটা চমৎকার লেগেছে।

২৫ শে নভেম্বর, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:২৯

সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: এতো সুন্দরীর ছবি কোথায় পাই? গুগুল শ্যালককে চাহিবামাত্র হাজারে হাজার :)

***

ভার্চুয়াল নারীরা মমতাময়ী হয় বাস্তবের চেয়ে খুব বেশি
পাষাণবৃক্ষেও তারা ফুল ফোটাতে পারে
আমরা অতিশয় বিগলিত তাহাদের প্রেমে, ঘরের নারীকেও ফেলে
ভার্চুয়াল নারীরা কখনো সখনো অদৃশ্যে সমস্ত কলকাঠি নাড়ে

জৈবপ্রেমে হাঁপিয়ে উঠেছে সময়। অর্ধেকটা জীবন
চলে গেছে মন পেতে, ঘর বুনতে বাকিটা
কোনো কোনো নিকটতমও ঘোরতম শত্রু হতে পারে
প্রাণের সহোদর, কিংবা যেমন ঘরের নারীরা

ঘরের নারীরা মায়াবতী হয় গৃহপ্রবেশের কিছুকাল আগে
তারপর কিছুকাল প্রেমবতীও থাকে তারা
তারপর ভালোবাসা ভাগ হয় সংসার-সন্ততিতে
তারপর ঘরের ভেতরে হয়ে যাই ঘরছাড়া

এসব সাচা কথা নয়, পূর্বাপর মিথ্যাচার। সাচা কথা হলো-
সে আমারে প্রেম দিল, মমতা দিল, সবকিছু ঢের বেশি দিল
সে আমারে ভার্চুয়ালি ক্ষ্যাপাটে এক দিওয়ানা বানালো :)

১৭| ২৫ শে নভেম্বর, ২০১২ বিকাল ৪:১৭

শাহেদ খান বলেছেন: বাহ, চারণ কবি !

বাহ !

২৫ শে নভেম্বর, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:৩৩

সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ কবি শাহেদ ভাই। শুভ কামনা।

১৮| ২৫ শে নভেম্বর, ২০১২ বিকাল ৫:১৩

শিপন মোল্লা বলেছেন: সুন্দরীরা বড় আনমনা, আত্মভোলা হোন, তাঁরা চাটুকারিতা ভালোবাসেন;
তাঁরা আদেশ করতে খুব বেশি ভালোবাসেন। তাঁরা কবিতা পড়েন না,
কবিতা ভালোবাসেন না, তাঁরা কবিতা লিখতেও জানেন না;

তুমি হাসলেই, কথা বললেই, তাকালেই, এমনকি ঔদাসীন্যে এড়িয়ে গেলেও
অবিরাম ঝরে পড়ে থোকা থোকা কবিতার রেণু।

তোমার অসংখ্য গুণগ্রাহীর ভিড়ে, হে মহতী, অনন্যসাধারণা,
আমি বড্ড অপ্রতুল একজনা;
তোমার সান্নিধ্যের স্বাদ অপার্থিব অমৃতের মতো জনে জনে ভাগ হয়-
আমার কপালেও জোটে ক্ষুদ্র এককণা।
এতে শুধু তৃষ্ণা বাড়ে, জ্বালা বাড়ে, হু-হু করে লালসা বাড়ে
আমাকে কুরে কুরে খায় দুর্মর যন্ত্রণা।

কোনো কোনো মানুষ খাওয়ার জন্যই দীর্ঘ জীবন চায়,
যদিও বাঁচবার জন্যই মানুষকে করতে হয় খাদ্যগ্রহণ;
তোমাকে পাবার সাধনায় আমি অমরত্ব চাই
তোমার হৃৎপিণ্ডে হাত রেখে চাই নিশ্চিন্ত মৃত্যুবরণ।

হে সুন্দরী, অজস্র প্রেমিকের আরাধ্য রমণী, তোমাকে কোনোদিনই
একান্তে পাবো না, এ কথা জানি, তাই সর্বগ্রাসী ইচ্ছেরা ক্রমশ সোচ্চার,
রক্তে রক্তে নীরব তোলপাড়
তাই প্রতিদিন চুরি করে পত্রিকায়, ব্লগে ও ফেইসবুকে
তোমার ফটোগ্রাফ ছেপে যাই
তোমার কথাগুলো সামান্য সাজিয়ে নিজের নামে চালিয়ে দিই কবিতা হিসেবে
আর রসখোর বন্ধুদের অসামান্য বাহবা কুড়াই
এই যে প্রেমের নামে প্রতিদিন তোমাকে ধ্বংস ও ব্ল্যাকমেইল করি
আমি জানি, তুমি এর একতিলও খবর রাখো না
কে তোমাকে ভালোবাসে জানো না, জানো না কার মনে বাস করে
সুগোপন ক্রূর বাসনা

তোমার প্রাণহীণ ছবির ভেতর প্রাণ ঢেলে
তোমাকে ফালি ফালি করে কাটি প্রমত্ত ঘোরে
জানো তো, সাবধানে মার নেই, তাই সতত সাবধানে থেকো
একদিন নিরুদ্দেশে সহসা তীব্র উড়াল দেবো স্বয়ং তোমাকেই চুরি করে।
এটা তো আরেক কঠিন কবিতা। এ কবিতার তারিফ করার শব্দ আমার জানা নাই করতে পারি যা ইচ্ছা তাই এলোমেলো কিন্ত যথার্থ হবে না। আসলে এর তুলনা এ ই।



আমার ফেসবুকে একে প্রকাশ করলাম ভাই।

২৫ শে নভেম্বর, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:৩৫

সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: এটা আমার জন্য অত্যন্ত মধুর একটা সারপ্রাইজ ছিল আবুশিথি ভাই। আমি গভীরভাবে কৃতজ্ঞতা জানাচ্ছি। সব সময় ভালো থাকুন। স্বদেশে, প্রবাসে দোহারের মুখ উজ্জ্বল রাখুন।

১৯| ২৫ শে নভেম্বর, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:০২

জুন বলেছেন: পুরুষ বন্ধুরা সবে করে দিও ক্ষমা
পরজন্মে আমি হবো সুন্দরীতমা


নারী বন্ধুরা মোরে ক্ষম মোরে ক্ষম
পরজন্মে আমি এক পুরুষত্তোম হবো :P
+

২৫ শে নভেম্বর, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:৪৬

সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন:
শিমুলের মতো সুন্দরী মেয়ে আজও দেখি না; সারাদিন কেটে গেছে ওর উড়ন্ত ওড়নার রংধনু দেখে, ‘আমার দিকে ফিরেও চায় নি’- কেটে গেছে দিনের পর দিন এভাবেই; বহু বহুদিন।

ওর বিয়ে হয়ে গেলো। যুবকেরা দলে দলে সন্ন্যাসে গেলো। গেলাম আমিও। চৈত্রনিদাঘে, জলসঙ্গমে খুন হয়েছি শিমুলের কথা ভেবে। শিমুল পলকে সব দিয়ে দিল ওর বরকে- কোথাকার কোন্ পামর পুরুষ, উড়ে এসে জুড়ে গেলো আজীবন দখলে। আকৈশোর বিন্দু বিন্দু যত্নে ওর বাড়ন্ত বুকে জমতে দিয়েছি মধু, একদিন আমাদের সম্পদ হবে এ ভেবে- মোক্ষম গ্রাস কেড়ে নিল উপনিবেশী বর! আমার কথা একবারও ভাবে নি শিমুল; নয় কাউকে কখনো।

সায়ন্তনি; কনকচাঁপা; রঞ্জনা; ওরা খুব সুখে আছে ‘পরপুরুষের’ ঘরে। ওদের অঢেল আহ্লাদ আর স্বামীদের সাথে অবাধে উৎফুল্ল ঢলাঢলি দেখি, আর করাতের মতো কে যেন চিড়ায় আমাদের পাঁজরের হাড়। মেয়েরা পাষণ্ডিনী; ওরা কেবল বরকেই বোঝে, আর তীর্থের প্রেমিকদের বিমর্ষ বিলাপে ওদের ব্যাপক বিনোদন হয়।

‘কষ্ট নিস না দোস্।’ জুঁইকে আজ কবিতা শোনালে ও শুধু এটুকু সান্ত্বনাবাক্য আওড়ালো। আর বললো, ‘যাকে নিয়ে এসব মহৎ কবিতা লিখেছিস, সে খুব ভাগ্যবতী রে!’ আমার খুব সাধ হয়েছিল জুঁই বলবে, ‘তুই কি জানিস, আমিও কতোরাত নির্ঘুম কাটিয়েছি তোর কথা ভেবে? তোর কথা মনে পড়তেই বুক থেকে ঠেলে নামিয়ে দিয়েছি বরকে!’ জুঁই বললো না। মেয়েরা পাষণ্ডিনী; ওরা কেবল বরকেই বোঝে।

সংবিধান সংশোধনের একচ্ছত্র ক্ষমতা যদি আমার হাতে থাকতো, মাইরি বলছি, স্বামীদের সাথে মেয়েদের এহেন রংতামাশা, ঢলাঢলি আইন করে ঘোষণা করতাম সংবিধানবিরোধী, অবৈধ। এসব মূলত ক্লাসমেট আর বিয়েপূর্ব-প্রেমিকগণের ফুর্তির বেসাতি, যাদের বিরান জীবনে অদ্যাবধি বউ জোটে নি... একদা একখানা অর্বাচীন বউ জুটে গেলেও বউমণিরা ঘড়ায় তোলা নিত্যব্যবহার্য জল, বান্ধবীরা সুগভীর সন্তরণদিঘি।

__________________________________________
‘কেতকীর সঙ্গে আমার সম্বন্ধ ভালোবাসারই, কিন্তু সে যেন ঘড়ায়-তোলা জল- প্রতিদিন তুলব, প্রতিদিন ব্যবহার করব। আর লাবণ্যর সঙ্গে আমার যে ভালোবাসা সে রইল দিঘি, সে ঘরে আনবার নয়, আমার মন তাতে সাঁতার দেবে।’- শেষের কবিতা, রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর


** আমরা মেয়েদের কথা মনে রাখি, মেয়েরা ভুলে গেছে

২০| ২৫ শে নভেম্বর, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:১৮

জুন বলেছেন: আগের মন্তব্যের শুদ্ধিকরণ :P

নারী বন্ধুরা মোরে ক্ষম মোরে ক্ষম
পরজন্মে আমি হবো পুরুষত্তোমো

২৫ শে নভেম্বর, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:৫৩

সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: হাঃ হাঃ হাঃ আপনার দোয়াও যেন আল্লাহ কবুল করেন, আমিন!

***

প্রিয় বান্ধবীদের বিয়ে হয়ে গেলে উঠতি যৌবনে আমরা সবগুলো ছেলেবন্ধু পারস্পরিক শত্রুতা ভুলে দল বেঁধে দেবদাস হতাম। আমাদের চরণসমুদয় অনাথের মতো নিস্তেজ হয়ে পড়তো। বিরহীসংঘের সমাবর্তনে বিগত বান্ধবীকে প্রতারণার দায়ে গোষ্ঠি উদ্ধারে লিপ্ত হতাম।

বয়স বাড়ে; সময় বদলায়; দৃষ্টি ও দর্শন বদলে যেতে থাকে। পৃথিবীর সবখানে, সবকিছুতে ছড়িয়ে আছে আর জড়িয়ে আছে প্রেম।

প্রিয় সহেলিরা সংবিধিবদ্ধ প্রেমিকা আমাদের সকলের। বিয়ের আগে ওরা একেকটা ব্যক্তিগত, হস্তান্তর-অযোগ্য মূল্যবান সম্পদ; আমরা প্রতিদ্বন্দ্বী বন্ধুদের সহজাত শত্রু ভেবে নিজস্ব অধিকার প্রতিষ্ঠায় নিরন্তর সংগ্রামী হয়ে উঠি।

বিয়ের পর বান্ধবীরা কারো ব্যক্তিগত সম্পদ থাকতে পারে না, না তার স্বামীর, না কোনো পুরনো প্রেমিকের। ওরা তখন আমাদের সর্বজনীন প্রেমিকা হয়ে ওঠে।

প্রিয় বান্ধবীদের বিয়ে হয়ে গেলে এখন আমাদের মনে আগের মতো বিরহভাব জাগে না; যেসব পরমা সুন্দরীর বিয়ে হয়েছিল অনেক অনেকদিন আগে, তাদের এখন নতুন করে চিনি। রম্য আড্ডায় আগের চেয়েও সুনির্মল, সতেজ আর লাবণ্যময় ওরা, আর ওদের প্রাণোচ্ছল হাসি। অনাবিল সান্নিধ্যে আমাদের প্রতিটি মুহূর্ত ওরা বাঙ্ময় ও স্মরণীয় করে তোলে।

আমাদের বান্ধবীরা আজকাল বড্ড উদার ও অমায়িক। স্বামী ও সংসার বিলকুল ঠিক রেখে নিত্যনৈমিত্তিক আচারের মতোই ওরা আমাদের নিয়মিত প্রেম সম্প্রদান করে।

এসব রম্যকথা স্ত্রীদের জন্য নয়; এ হলো প্রিয় সহপাঠিনীর প্রতি অনাঢ্য প্রেমিকগণের অভবিষ্য প্রেমবাঞ্ছা।


* প্রিয় বান্ধবীদের বিয়ে হয়ে গেলে

২১| ২৫ শে নভেম্বর, ২০১২ রাত ১১:২১

অরিন কাজী বলেছেন: রূপের কাছে বিক্রি হয়েছে সকল মহাকবি, আর আপনি তো ধূলো বালি ছাই :)

ভালো লাগলো ব্রাদার

২৮ শে নভেম্বর, ২০১২ রাত ১০:৩৪

সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: হা: হা: হা: এবার আসছে আসল কথায় :) এই পৃথিবী রূপের পাগল। আমি রূপের আধার হতে চাই, হাতের মুঠোয় অবলীলায় তামাম পৃথিবী:)

২২| ২৬ শে নভেম্বর, ২০১২ ভোর ৫:৩১

ব্লগপাতায় কামরুন নাহার বলেছেন: পুরুষের এই অবস্থা দেখে কাঁদবো না হাসবো বুঝতে পারছিনা।
Grampians নেট ছিলো না, রিপ্লাই করতে দেরী হলো বলে দুঃখিত।

‘আমি তার প্রেম চাই, চাই ভালোবাসা
বিনিময়ে ঝাড়িঝুড়ি খাই বেশ খাসা...’

‘সে মেয়ের দেখো যদি ঝাঁজ
মনে হবে সম্রাজ্ঞী মমতাজ...’

সবগুলো লেখাই সুন্দর।
এর আগে কোনো পুরুষ এভাবে লিখেছেন কিনা আমার জানা নাই... :):)

Simply outstanding...

২৮ শে নভেম্বর, ২০১২ রাত ১০:৩৭

সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: লেখালেখি একটা কঠিন রোগ। অফিশিয়াল কিছু এ্যাসাইনমেন্ট নিয়ে এতো মশগুল আছি যে ব্লগ বা ফেইসবুকে বসলেই মাথা ব্যথা করে :) সেজন্যই আমারও জবাব দিতে দেরি হলো।

আর ছিল তাজরীনের ট্রমা। মনে কিছু প্রভাব তো পড়বেই।

২৩| ২৬ শে নভেম্বর, ২০১২ রাত ৯:৩৮

রোকেয়া ইসলাম বলেছেন: পোষ্টের জন্য ১০০+১ টা প্লাস।
অনেক ভালো লাগলো। সত্যি অসাধারন লেখা আপনার।
যতই পড়ি ততই ভালো লাগে।
যেতে যেতে অনেক ভালো লাগা আর শুভ কামনা রেখে গেলাম।

২৮ শে নভেম্বর, ২০১২ রাত ১০:৩৯

সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ জানবেন আপু। ভালো থাকুন।

২৪| ২৭ শে নভেম্বর, ২০১২ দুপুর ১:৩০

তবু গল্প লিখছি আমি বাঁচবার! বলেছেন: সুন্দরীরা শুধু কবিতা পড়েনই না-
লেখেনও।



আশা পূরণ হোক।

২৮ শে নভেম্বর, ২০১২ রাত ১০:৫৭

সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: যেদিন সুন্দরীরাও কবিতা লিখবেন, সেদিন গোলাপ ঝরে যাবে সুন্দরীদের দুঃখে। রাজপথে পিচ গলে বিষাক্ত ধোঁয়া ছড়াবে সমগ্র নগরে। হায়, কী এমন দু:খ পুণ্যবতী ললনাগণের, তাদেরও সোনার পালঙ্কে শুয়ে কবিতা লিখতে হলো?

সুন্দরী, প্রিয় উর্বশী, তোমরা কবিতা লিখো না; তোমাদের পাষাণ হৃদয়ে দু:খ দেবে এমন সাধ্য কি বিধাতারও ছিল?

২৫| ২৮ শে নভেম্বর, ২০১২ রাত ১১:১৫

রোমেন রুমি বলেছেন: ইচ্ছায় এত ব্যাঞ্জনা ;
এত এত রসনা !!
যদি পরম ঈশ্বর থেকেই থাকেন
তবে নিশ্চয়ই তার দয়া থেকে অন্তত আপনি বঞ্চিত হবেন না-
আমি হলফ করেই বলতে পারি ।

লেখাটা সত্যিই ভাল হয়েছে।

২৯ শে নভেম্বর, ২০১২ রাত ১০:৩০

সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: যদি পরম ঈশ্বর থেকেই থাকেন
তবে নিশ্চয়ই তার দয়া থেকে অন্তত আপনি বঞ্চিত হবেন না-
আমি হলফ করেই বলতে পারি।


হাঃ হাঃ হাঃ
যাই হোক, এই হলফনামা আমি বাঁধাই করে রাখলাম:):):)

২৬| ২৯ শে নভেম্বর, ২০১২ রাত ১:০৩

মাক্স বলেছেন: কয়েকটা লাইন যথেষ্টই হাসির হইছে। হাসতেই আছি:P:P:P:P
ভালোলাগা জানিয়ে গেলাম কবি।

২৯ শে নভেম্বর, ২০১২ রাত ১০:৩২

সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: ভালো লাগা জানানোর জন্য ধন্যবাদ নিয়ে যান:) যাবার বেলায় পথে-ঘাটে আবার বেশি হাসবেন না যেন :)

২৭| ২৯ শে নভেম্বর, ২০১২ সকাল ৮:৩৬

ব্লগপাতায় কামরুন নাহার বলেছেন: তাতো অবশ্যই ট্রমা তো ট্রমাই।
গতরাতে Murphy's law প্রসঙ্গে আলাপ উঠতেই পারিবারিক পন্ডিত ইংরেজিতে বললো...
He is very intelligent...very smart way to express দেশের বর্তমান পরিস্থিতি...
পারিবারিক পন্ডিত was right...
চুপ করে ভাবার মতো গল্প তাই না?
অনেক ভালো থাকার শুভকামনা।

২৯ শে নভেম্বর, ২০১২ রাত ১০:৩৪

সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: পারিবারিক পণ্ডিতের প্রতি সশ্রদ্ধ সালাম থাকলো। শুভ কামনা আপনাদের জন্য।

২৮| ২৯ শে নভেম্বর, ২০১২ বিকাল ৫:৫০

ত্রিশোনকু বলেছেন: "পুরুষ বন্ধুরা সবে করে দিও ক্ষমা
পরজন্মে আমি হবো সুন্দরীতমা :)"

-সুন্দরীতমা হবেন নাকি সুন্দরী তমা?

ভাল্লাগলো খুব।



তো সেই কবিতা লেখা সুন্দরীর কথা এখানে বললেন না যে!

২৯ শে নভেম্বর, ২০১২ রাত ১০:৩৬

সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: হাঃ হাঃ হাঃ 'তমা' যদি সুন্দরীতমা হয়, তাহলে 'তমা'ই হবো :)

১৩ নম্বরের রিপ্লাই দেখেন বস:) এরপরও দেখতে পারেন।

ভালো থাকুন বস।

২৯| ২৯ শে নভেম্বর, ২০১২ রাত ৯:২২

গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: অসাধারণ লিখেছেন ,
আশীর্বাদ করি ,'' পর জনমে হইও রাধা '' ।

২৯ শে নভেম্বর, ২০১২ রাত ১০:৩৭

সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: হাঃ হাঃ হাঃ আপনার আশীর্বাদটা অসাধারণ :)

৩০| ২৯ শে নভেম্বর, ২০১২ রাত ১১:৩৩

মাক্স বলেছেন: আপনার উপদেশ শিরোধার্য;)

১৬ ই ডিসেম্বর, ২০১২ দুপুর ২:০৯

সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: ধন্যবাদ মি. মাক্স :)

৩১| ৩০ শে নভেম্বর, ২০১২ রাত ১২:৩১

একজন আরমান বলেছেন:

পুরুষ হয়েছো যবে, রাখিও স্মরণ
মরার আগেই হবে তোমার মরণ


উপক্রমণিকা টা অসাধারণ লেগেছে।
ভালোলাগা অবশ্যই।

খানিকটা ব্যাস্ত তাই কিছু মিস হয়ে যেতে চায়।

১৬ ই ডিসেম্বর, ২০১২ দুপুর ২:১০

সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: ধন্যবাদ আরমান ভাই।

৩২| ৩০ শে নভেম্বর, ২০১২ ভোর ৫:১০

শোশমিতা বলেছেন: ভালো লাগলো +

১৬ ই ডিসেম্বর, ২০১২ দুপুর ২:১০

সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: ধন্যবাদ আপু।

৩৩| ১১ ই ডিসেম্বর, ২০১২ সন্ধ্যা ৬:২৩

এবং ব্রুটাস বলেছেন: আপনিতো পুরুষজাতির মনে ভিন্নভাবে নারীদের উপস্থাপন করলেন!

এজন্যই পুরুষরা ছাইয়া নিকে ব্লগিং করে!!!

১৬ ই ডিসেম্বর, ২০১২ দুপুর ২:১১

সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: হাঃ হাঃ হাঃ চমৎকার অনুসিদ্ধান্ত :)

ধন্যবাদ ব্রুটাস।

৩৪| ২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১২:২১

ঝুমকু বলেছেন: পুরুষ হয়ে তুমি ঘুরে বেরাও ইচ্ছেমত এখানে ওখানে
নারী হওয়াতেই আমি রয়ে যাই ঘরেরি কোনে
সাথে সব সময় স্বামী থাকে নয়ত ভাই নয়ত বাবা
তুমি থাকতে নিজের মত যতই হও না কেন হাবাগোবা

তুমি পুরুষ বলেই অনেককে ভালোবাসতেই পার
ভালো লাগতেই পারে আরো অনেককে
তুমি যদি খুজেঁ বেড়াও মধু অলিতে গলিতে
লোকে বলবে ছেলেরা তো এমনই দোষ নেইকো এতে
আমি যদি হেসে খেলে বেড়াই কারো সাথে
লোকে বলবে,ও মেয়ের চরিএতো ভাল নয় বিয়ে নাহি হবে

কবিতা আমি কি লিখব বল
পৃ্থিবীর আমি কিই বা জানি
সেসব ও তো সব তোমার জন্য,
তাই আমার কবিতা তোমার কাছে বড্ড জলো

মনের যত আনাগোনা সে তোমার জন্যই তোলা থাক
বেশি আনাগোনা আমার হলে ,লোকে আমায় বলবে নাপাক
লুকোচুরি আর মান অভিমান,এখন আমার এইতো আছে
সেইটুকুও ছিনিয়ে নিলে,বল আমার আর কিইবা রবে।

২০ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ১:৩৫

সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: চমৎকার লিখেছেন। সাধুবাদ জানাচ্ছি।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.