নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
দুঃখের কবিতাই শ্রেষ্ঠ কবিতা। ভালোবাসা হলো দুঃখ, এক ঘরে কবিতা ও নারী।
গ্রাস
ইনডিয়া সরকার আইন করে স্টার জলসা, স্টার প্লাসসহ সে দেশের বেশকিছু টিভি চ্যানেলের সম্প্রচার বন্ধ করে দিল।
ফলাফল।
ভারতে এর কোনো ক্রিয়া-প্রতিক্রিয়া হলো না। কিন্তু বাংলাদেশের বিভিন্ন শহরে ঐসব চ্যানেল পুনঃপ্রচারের দাবিতে মিছিল, মানববন্ধন হলো।
আর,
আর ‘পাখি’র শোকে বাংলাদেশের অজপাড়াগাঁয়ের এক গৃহবধূ শরীরে কেরোসিন ঢেলে আগুন ধরিয়ে দিল।
৯ আগস্ট ২০১৪
জেনেটিক প্রবলেম
ছেলেটা অবাধ্য। ছোটোবেলা থেকেই। মা-বাবার কথা শোনে না, আত্মীয়স্বজনের সাথে দুর্ব্যবহার করে। অনেক চেষ্টা করেও তাকে জীবনের শৃঙ্খলা শেখানো গেলো না।
সে চায় স্বাধীন ও মুক্ত জীবন। কেউ কেউ জন্মগতভাবেই একটু শৃঙ্খলাবিরোধী হয়ে থাকে। সুন্দর, সাজানো-গোছানো জীবনযাপন তাদের অপছন্দ। যখন যা মন চায়, তাদের তাই করা চাই-ই চাই।
ছেলের অবাধ্যতায় অপারগ ও অসহায় মা-বাবা হাল ছেড়ে দিয়ে বললেন, ঠিক আছে বাবা, তুমি যা চাও তাই করো।
ছেলে আনন্দে লাফিয়ে উঠে বললো, আমাকে কালই ৫ হাজার টাকা দিতে হবে।
বড় অংকের টাকার কথা শুনে মা-বাবা আঁতকে উঠলেও ছেলের হাতে টাকাটা তুলে দিলেন। তারা ভাবলেন, টাকা পেয়েই হয়তো সে শান্ত হয়ে যাবে। এত্তটুকুন ছেলে এত টাকা দিয়ে আর কীই বা করবে!
কোনোদিন একসাথে ৫০০ টাকার উপরে সে পকেট খরচ পায় নি। আজ ৫০০০ টাকা পাওয়ার পর সে কিংকর্তব্যবিমূঢ় হয়ে গেলো। সে ভেবে পেলো না এত টাকা দিয়ে সে কী করবে।
মা-বাবা স্বস্তির নিশ্বাস ফেললেন। ছেলে এখন শান্ত। কোনোকিছু নিয়ে বাড়াবাড়ি করছে না। আর কোনো চাওয়াচাওয়িও নেই। দারুণ একটা ফল পাওয়া গেছে।
দু সপ্তাহের মাথায় ছেলে ৭ হাজার টাকা চেয়ে বসলো। মা-বাবা প্রতিবাদ করে উঠতেই ছেলে অগ্নিমূর্তি হয়ে উঠলো। টাকা না পেলে খুন করতেও সে দ্বিধা করবে না। অগত্যা তাকে ৭ হাজার টাকা দেয়া হলো।
মা-বাবা আজও ছেলেকে নিয়মিত মোটা অংকের টাকা দিয়ে যাচ্ছেন। ছেলের অবস্থা তেমন একটা খারাপ না- প্রথম দিকে সিগারেট খেতো, এখন সবই খায়।
পুনশ্চঃ কেউ কেউ জন্মগতভাবেই অবাধ্য হয়ে থাকে। কোনো কিছুতেই তাদের শিক্ষা হয় না, যেমন তসলিমা নাসরিন। এ ধরনের আচরণকে জিনেটিক প্রবলেম বলা হয়।
২০ আগস্ট ২০১৪
প্রেম ও ভয়
একবার এক মেয়ে কোনো এক কবির কবিতা পড়ে তাঁর প্রেমে পড়ে গেলো। একেবারে কঠিন সেই প্রেম। প্রেম একদিন বিয়েতে গড়ালো। তাঁরা সুখে ও আনন্দে প্রেম ও সংসার করতে থাকলেন।
তারপর?
তারপর যা ভাবছেন তাই হলো। কবিপত্নী কবিকে কবিতা লিখতেই বারণ করে দিলেন। এর কারণ কী, বলুন তো!
২৬ আগস্ট ২০১৪
লোভ
তাকে দেখলেই আমার লোভ হয়। সেই লোভ অদম্য, এবং ভয়াবহ।
একদিন গত্যন্তর না দেখে তার কাছে কথাটা পাড়লাম। সে ভীষণ ক্ষিপ্ত হলো, এবং আমাকে রূঢ় ভাষায় ভর্ৎসনা করলো।
আমি স্তিমিত হলাম। নীরবে প্রস্থান করার আগে বললাম- বাসায় বরই গাছ থাকলে পাড়ার লোক তাতে ঢিল ছুঁড়বেই। তোমার লাবণ্য ঢেকে রাখো, অথবা তুমি নিরুদ্দেশ হও।
৪ সেপ্টেম্বর ২০১৪
কৃতজ্ঞতাঃ ব্লগার স্বপ্নচারী গ্রানমা
জুতো
১
পার্টি শেষ হবার কিছু আগে হঠাৎ পায়ের দিকে চোখ পড়তেই লজ্জায় কাতর হয়ে পড়লাম। আমার পদমর্যাদা এবং পরনের পোশাকের সাথে জুতোজোড়া নিতান্তই বেমানান ছিল। অকারণে অন্যান্য অতিথিদের জুতোর দিকে বার বার আমার চোখ যেতে লাগলো। তাঁদের জুতো চকচক করছিল। আমার মনে হচ্ছিল সবাই আড়চোখে আমার জুতোর দিকে তাকাচ্ছে আর মনে মনে হাসছে, কিংবা তাচ্ছিল্য করছে।
২
পরের সপ্তাহে একটা বিবাহ-বার্ষিকীর পার্টিতে এ্যাটেন্ড করার জন্য বেশ দামি একজোড়া জুতো কিনতে হলো- পিয়ারি কার্ডিন। খুব ডাটের সাথে পিয়ারি কার্ডিন পায়ে দিয়ে পার্টিতে গেলাম।
কিন্তু একটা খোলামেলা লনে, আলো-আঁধারীতে পার্টিটা আয়োজন করা হয়েছিল, যেখানে স্নিগ্ধ ও মোলায়েম ঘাসের ভিতরে জুতোর চাকচিক্য বুঝবার কোনো উপায় ছিল না।
১৭ সেপ্টেম্বর ২০১৪
মেয়েটি কি বিপ্লবী?
না, তাঁর সমাজ বদলের ইশতেহার প্রকৃতপক্ষে মানসিক বৈকল্যের সাক্ষী। তিনি কোনোদিন অরগাজমের স্বাদ পান নি। তাঁর শরীর এখন আঙ্গার। তিনি এক সর্বভূক রাক্ষসীর মতো যা কিছু সামনে পেয়েছেন, সম্ভোগের জন্য টেনে নিয়েছেন। কিন্তু হায়, সকলেই বিকলাঙ্গ, কিংবা নপুংসক।
কিন্তু কেউ কেউ কিছুটা সুখ দিয়েছিল। তাই তিনি এখনও বেঁচে আছেন। হয়তো কোনো একদিন জনৈক সুপুরুষ ইতিহাস খুঁড়ে বেরিয়ে এসে তাঁকে স্বর্গীয় অরগাজম দিবেন- এ আশায় তিনি বেঁচে থাকেন। আর নিরন্তর বিলাপ করে তাঁর আকুতি জানান।
বৃষ্টি ও বাতাসে তিনি শুধু ক্যান্সারের বীজ বুনেছেন। অসংখ্য কিশোর-কিশোরী অজান্তে সে বিষ খায়, আর তারা অন্ধকারে ডুবে যেতে থাকে। তিনি এক মানুষখেকো।
তিনি বিপ্লবী হতে পারতেন, যদি দু-চারটে ফুল হাতে রেখে মানুষকে ভালোবাসতেন।
২৩ সেপ্টেম্বর ২০১৪
নারী ও পুরুষ
তার অতৃপ্ত শরীরের দিকে একধ্যানে তাকিয়ে থাকতে থাকতে দেখতে পেতো, সে একটা আগুনের পিণ্ড। দাও দাও করে জ্বলছে। সে শিখা নিভে না।
একদিন সে তাকে বিনীত কান্নায় ছেড়ে দিলে সে মুক্ত হাওয়ায় উড়াল দিল।
অনেক কাল পর যখন একপলকের জন্য দেখা হয়েছিল, পুরুষ লোকটা ওর চোখ পরখ করে বললো, আমি তোমার সুখই চেয়েছিলাম।
কাষ্ঠহাসি হেসে নারী বললো, সব পুরুষই তোমার মতো, আর নারীরাও আমার মতোই।
১৫ নভেম্বর ২০১৪
০১ লা এপ্রিল, ২০১৫ সকাল ৯:০৪
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: ধন্যবাদ ফয়সাল ভাই। শুভেচ্ছা।
২| ০১ লা এপ্রিল, ২০১৫ সকাল ৯:১৪
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: প্রেম ও ভয় বেশি ভাল লাগলো ।
০১ লা এপ্রিল, ২০১৫ সকাল ১০:১৯
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: ধন্যবাদ প্রিয় কবি সেলিম আনোয়ার ভাই। শুভেচ্ছা।
৩| ০১ লা এপ্রিল, ২০১৫ সকাল ৯:৪৩
দিশেহারা রাজপুত্র বলেছেন: প্রতিটি গল্পকণিকাই অর্থবহ। ভালো থাকবেন।
০১ লা এপ্রিল, ২০১৫ সকাল ১০:২৫
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: ধন্যবাদ রাজপুত্র। শুভেচ্ছা।
৪| ০১ লা এপ্রিল, ২০১৫ সকাল ৯:৪৭
ইমতিয়াজ ১৩ বলেছেন:
আমাদের সমাজের জরাজীর্ণ বাস্তবতার এক গল্প।
আমাদের মুক্তি প্রয়োজন।
০১ লা এপ্রিল, ২০১৫ সকাল ১০:২৬
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: ধন্যবাদ ইমতিয়াজ ভাই। ভালো থাকবেন।
৫| ০১ লা এপ্রিল, ২০১৫ সকাল ১০:৩২
সোহানী বলেছেন: অনেক অনেক ভালোলাগা......
০১ লা এপ্রিল, ২০১৫ দুপুর ২:১৯
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: ধন্যবাদ সোহানী। শুভেচ্ছা।
৬| ০১ লা এপ্রিল, ২০১৫ সকাল ১০:৩৬
ঢাকাবাসী বলেছেন: খুব সুন্দর।
০১ লা এপ্রিল, ২০১৫ দুপুর ২:২০
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: ধন্যবাদ ঢাকাবাসী। শুভেচ্ছা।
৭| ০১ লা এপ্রিল, ২০১৫ দুপুর ১২:১৯
সুমন কর বলেছেন: ফেবুতে পড়েই বলেছিলাম, সুন্দর।
০১ লা এপ্রিল, ২০১৫ দুপুর ২:২১
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: ধন্যবাদ সুমন ভাই। ফেবুতে আপনার কমেন্টটা 'সুন্দর' এবং ১ম ছিল। শুভেচ্ছা নিন।
৮| ০১ লা এপ্রিল, ২০১৫ দুপুর ১২:৩৪
এহসান সাবির বলেছেন: তারপর যা ভাবছেন তাই হলো। কবিপত্নী কবিকে কবিতা লিখতেই বারণ করে দিলেন। এর কারণ কী, বলুন তো!
কবিপত্নী ভাবলেন এখন আর তাকে নিয়ে কবিতা লেখা হয় না... কবিতা লেখা হয় হয়ত অন্য কোন নারিকে নিয়ে
০১ লা এপ্রিল, ২০১৫ দুপুর ২:২২
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: হাহাহাহাহাহা। জায়গামতোই আঘাত করেছেন এহসান সাবির ভাই। ধন্যবাদ।
৯| ০১ লা এপ্রিল, ২০১৫ দুপুর ২:১৬
কম্পমান বলেছেন: গল্পকণিকা অর্থবহ ও সুন্দর। ভাল লাগল।
০১ লা এপ্রিল, ২০১৫ দুপুর ২:২৩
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: ধন্যবাদ কম্পমান। শুভেচ্ছা নিন।
১০| ০১ লা এপ্রিল, ২০১৫ দুপুর ২:৫৪
কাবিল বলেছেন: অনেক অনেক ভাল লাগলো।
০১ লা এপ্রিল, ২০১৫ বিকাল ৩:০৮
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: ধন্যবাদ কাবিল। শুভেচ্ছা।
১১| ০১ লা এপ্রিল, ২০১৫ বিকাল ৩:৩৮
সুফিয়া বলেছেন: ছোট ছোট কথায় সুন্দর গল্প । ভাল লাগল।
০১ লা এপ্রিল, ২০১৫ বিকাল ৪:১৬
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: ধন্যবাদ আপু। শুভেচ্ছা।
১২| ০১ লা এপ্রিল, ২০১৫ বিকাল ৩:৫৮
আমি তুমি আমরা বলেছেন: গ্রাস, প্রেম ও ভয়, জুতো, মেয়েটি কি বিপ্লবী -চারটি গল্প ভাল লেগেছে।
০১ লা এপ্রিল, ২০১৫ বিকাল ৪:৪১
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: ধন্যবাদ আতুআ ভাই। শুভেচ্ছা।
১৩| ০১ লা এপ্রিল, ২০১৫ বিকাল ৪:০৯
জ্যামিতিক লাভ বলেছেন: কথাগুলিকে মসৃণভাবে তুলে এনেছেন, a+
০১ লা এপ্রিল, ২০১৫ রাত ৮:৫৯
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: ধন্যবাদ জ্যামিতিক লাভ।
১৪| ০১ লা এপ্রিল, ২০১৫ বিকাল ৪:৪১
আবদুর রব শরীফ বলেছেন: মুগ্ধতা নিয়ে পড়েছি, আরো বড় হলে আরো বেশী ভালো লাগত ৷ চমৎকার লেগেছে ৷
০১ লা এপ্রিল, ২০১৫ রাত ৯:০১
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ রব শরীফ। আরো বড় গল্প পরে দিব
শুভেচ্ছা।
১৫| ০১ লা এপ্রিল, ২০১৫ বিকাল ৪:৫৭
নাজমুল হাসান মজুমদার বলেছেন: কবির জীবন কি এমনই হয় ।আহা প্রেম !!!
০১ লা এপ্রিল, ২০১৫ রাত ৯:০৪
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: হাহাহাহাহাহা। কবির জীবন এমনই হয় বটে ধন্যবাদ নাজমুল ভাই।
১৬| ০১ লা এপ্রিল, ২০১৫ রাত ৮:০৫
মনিরা সুলতানা বলেছেন: খুব ভাল লাগলো ।।
০১ লা এপ্রিল, ২০১৫ রাত ৯:০৪
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: ধন্যবাদ আপু। শুভেচ্ছা।
১৭| ০১ লা এপ্রিল, ২০১৫ রাত ৮:১৪
উল্টা দূরবীন বলেছেন: সবগুলোই ভালো লাগছে
০১ লা এপ্রিল, ২০১৫ রাত ৯:০৬
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: ধন্যবাদ উল্টা দূরবীন। শুভেচ্ছা।
১৮| ০১ লা এপ্রিল, ২০১৫ রাত ৯:১৬
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: সারছে!
আমিতো নাই! কণিকার মাঝেই হারাই গেছি!!!!
আপনার হাতখানা, না না আপনার মস্তকখানা না না আপনার হৃদয় খানা যেকানে ভবনারা জন্মনেয়.....দেনতো! তারে নেড়েচেড়ে দেখি...
এইরকম মুক্তো কিভাবে জন্মায় সেখানে!!!!!!
অসাম!!!!!!!!
খুব খুব খুবই ভাল লাগল!
০১ লা এপ্রিল, ২০১৫ রাত ৯:২৬
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: বিদ্রোহী ভৃগু, আপনার কমেন্টে আমি আবেগাপ্লুত না হয়ে পারলাম না। এত উদার মন্তব্যে সত্যিই অনুপ্রেরণা পাই। অনেক অনেক ধন্যবাদ এবং শুভ কামনা।
১৯| ০১ লা এপ্রিল, ২০১৫ রাত ৯:২০
অন্ধবিন্দু বলেছেন:
জনাব সোনাবীজ,
ভালো আছেন তো ! গল্পকণিকার কণায় কণায় মৌল কণার সন্নিবেশ ...
তাৎপর্যপূর্ণ রচনা। আপনাকে ধন্যবাদ।
০১ লা এপ্রিল, ২০১৫ রাত ৯:২৮
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: প্রিয় অন্ধবিন্দু, আমি ভালো আছি। আপনি?
এরপর, আপনিও যা বললেন তাতে আমি মুগ্ধ ও অনুপ্রাণিত। অনেক ধন্যবাদ।
২০| ০১ লা এপ্রিল, ২০১৫ রাত ১০:১৪
আবু জাকারিয়া বলেছেন: কবির কবিতা পড়ে অন্য কোন মেয়ে যদি প্রেমে পড়ে যায়, তাহলে তার স্ত্রীর কি হবেগো!!!
খুব সুন্দর লেখা। শেখার অনেক কিছু আছে। পোস্টের জন্য ধন্যবাদ।
০৩ রা এপ্রিল, ২০১৫ রাত ১২:৩৮
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: আমার এ গল্পটা আবুল খায়ের মুসলেহ উদ্দিনের 'পাতাবিবির ভয়' দ্বারা প্রভাবিত। বাড়ির কর্তা প্রেম করে কাজের বুয়াকে বিয়ে করে ফেলে, এবং প্রথম বউকে তালাক দিয়ে দেয়। তো, বুয়া-বউ, আসল বউ হিসাবে সংসারে দায়িত্ব নিল। দিনরাত গাধীর মতো খাটে। বাড়ির কর্তা তাকে কাজের বেটি নিতে বলে। কিন্তু বাসায় কাজের বেটি রাখতে কিছুতেই পাতাবিবি রাজি হয় না। কারণ কী, বুঝেছেন তো?
ধন্যবাদ আবু জাকারিয়া ভাই।
২১| ০২ রা এপ্রিল, ২০১৫ রাত ৮:৪৮
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: অসাধারণ! চমৎকার সব অনুগল্পগুলো সবকয়টাই ভালো লেগেছে। বিশেষ করে প্রেম আর ভয়, এই দুটো।
ভালো থাকুন সবসময়, শুভকামনা রইল।
০৩ রা এপ্রিল, ২০১৫ রাত ১২:৫০
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: ধন্যবাদ বোকা মানুষ। আপনিও ভালো থাকুন। শুভেচ্ছা।
২২| ০২ রা এপ্রিল, ২০১৫ রাত ৮:৪৯
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: দুঃখিত, প্রেম আর ভয় এবং জেনেটিক প্রবলেম এই দুটো।
০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১৫ রাত ১২:৪৭
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: আবারও ধন্যবাদ প্রিয় ব্লগার।
২৩| ০২ রা এপ্রিল, ২০১৫ রাত ৯:২৭
♥কবি♥ বলেছেন: খলিল ভাই আপনার লেখার ভক্ত হতে পাঠককে খুব বেশি অপেক্ষা করতে হয় না, যে শক্তি আপনার লেখনিতে থাকে তার নেশায় বুদ হতে সময়ক্ষেপন চলে না। লিখতে থাকুন ভাল থাকুন। ধন্যবাদ।
০৭ ই এপ্রিল, ২০১৫ সকাল ৮:৪৮
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ প্রিয় কবি। খুব অনুপ্রাণিত হলাম।
২৪| ০২ রা এপ্রিল, ২০১৫ রাত ৯:৩৭
মাটিরময়না বলেছেন: ভাইজান, ফেবুতেই সবগুলো সাবার করে ফেলেছি। প্রেম আর ভয়টা বেশী মজা পাইছি পড়ে।
শুভেচ্ছা জানবেন ভাই।
০৭ ই এপ্রিল, ২০১৫ সকাল ৮:৫০
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: ধন্যবাদ মাটির ময়না কে ইসলাম ভাই কেমন আছেন? প্রেম আর ভয় পড়ে মজা পেয়েছেন জেনে ভালো লাগছে।
শুভেচ্ছা।
২৫| ০২ রা এপ্রিল, ২০১৫ রাত ১১:২২
আরজু পনি বলেছেন:
অফলাইনে লেখাটা পড়ার পর থেকে কবির অংশটুকুই মাথায় ঘুরছে...প্রেম ও ভয়...
০৭ ই এপ্রিল, ২০১৫ সকাল ৮:৫২
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: হাহাহাহাহাহাহা। প্রেম ও ভয় দেখি সবার মনের কথা বলে ফেললো
ধন্যবাদ আপু। শুভেচ্ছা।
২৬| ০৩ রা এপ্রিল, ২০১৫ দুপুর ১২:১৭
সোহেল মাহমুদ বলেছেন:
গল্পকণিকায় বর্তমান সমাজের কিছু অসংগতি তুলে ধরেছেন খুব সুন্দরভাবে।
সবগুলোই ভাল লাগল।
০৭ ই এপ্রিল, ২০১৫ সকাল ৮:৫৫
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: ধন্যবাদ সোহেল ভাই। শুভেচ্ছা।
২৭| ০৩ রা এপ্রিল, ২০১৫ রাত ৮:৫০
কলমের কালি শেষ বলেছেন: সবগুলোই খুব ভাল লেগেছে । সুপার্ব !
০৭ ই এপ্রিল, ২০১৫ সকাল ৮:৫৫
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: ধন্যবাদ কলমের কালি। শুভেচ্ছা।
২৮| ০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৪৩
প্রামানিক বলেছেন: ভাল লাগল। ধন্যবাদ
০৬ ই এপ্রিল, ২০১৫ বিকাল ৩:৪৭
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: ধন্যবাদ প্রামাণিক ভাই। এ্যাডমিনের কাছে আবেদন করে নামের বানান ঠিক করে নিতে পারেন।
২৯| ০২ রা জুলাই, ২০১৫ রাত ১০:৩৭
মশিকুর বলেছেন:
গ্রাসঃ হে খোদা! এ আমি কি পড়িলাম
প্রেম ও ভয়ঃ ফিজিক্সে একটা সূত্র আছে; লেনজের সূত্র, "তড়িৎ চৌম্বক আবেশের বেলায় আবিষ্ট প্রবাহের দিক এমন হয় যে, তা সৃষ্ট হওয়া মাত্রই যে কারনে সৃষ্টি হয় সেই কারণকেই বাঁধা দেয়।" [বুঝে গেছেন নিশ্চয়ই ]
জুতোঃ ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর একবার এক সভায়/অনুষ্ঠানে আমন্ত্রিত হলেন। তিনি জুতো ছাড়াই সেখানে গিয়ে হাজির হলেন। গিয়ে দেখলেন অতিথিরা সকলেই জুতা পরিহিত আর তিনিই একমাত্র জুতা ছাড়া এবং পায়ে কাদামাটি মাখা। এমতো অবস্থায় দরোয়ান তাকে না চিনতে পারলো না এবং বলল, "তুমি ভিতরে যেতে চাইছো কেন? দেখছো না! ভিতরে সব পদোস্থ লোকজন?"
ঈশ্বরচন্দ্রও ছিলেন বেজায় রসিক। তিনি দারোয়ান কে বললেন, "ভিতরেতো দেখছি সব জুতোস্থ লোকজন! পদোস্থ লোক-তো একমাত্র আমিই "
ভাল থাকুন
২৪ শে এপ্রিল, ২০২০ রাত ১০:২৬
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: হাহাহাহা মশিকুর ভাই, আপনি এখন কোথায়? ফেইসবুকেও তো দেখি না।
যাকগে, কত বছর পর আপনার কমেন্টের জবাব দিলাম, এসে দেখে যান
©somewhere in net ltd.
১| ০১ লা এপ্রিল, ২০১৫ সকাল ৯:০২
এস.কে.ফয়সাল আলম বলেছেন: বর্তমান সময়ের কিছু অসংগতি আপনার এই গল্পগুচ্ছের মাধ্যমে যে পয়েন্টগুলি সুন্দরভাবে উঠে এসেছে তার জন্য ভাল লাগা।
আমাদের সবার সু-মতি দান করুন।