নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
দুঃখের কবিতাই শ্রেষ্ঠ কবিতা। ভালোবাসা হলো দুঃখ, এক ঘরে কবিতা ও নারী।
- আমি তোর প্রেম চাই প্রমীলা।
স্থির চোখে তাকালে। চোখের ভাষা আমি কোনোদিনই বুঝি নি।
কেউ বলে খরা, কেউ বলে ঝড়। আগুন বা সমুদ্র বলে কেউ কেউ।
ক্রূর বা কোমলও হতে পারে এ চাহনি।
অনেকটা সময় ফুৎকারে উড়িয়ে দিয়ে বললে,
ওরে ও ছন্নছাড়া, এভাবে কি প্রেমিক হওয়া যায়?
কীভাবে প্রেমিক হওয়া যায়, পাঠ্যপুস্তকের কলামে এরকম
কোনো রচনা আমরা পড়ি নি। চিকন চিরুনিতে মাথার চুল
সাজাতে সাজাতে বড়ো বুবুরা কখনো বলেন নি প্রেমিক হতে
হলে আমাকে কী কী শিখতে করতে হতে হবে।
কাজী নজরুলের বোধন থেকে দীক্ষা নিয়ে দিস্তার পর দিস্তা
মসীময় করে তোমার পদ্মহৃদয়ে অর্ঘ্য দিয়েছি।
আমাকে প্রেম দে প্রমীলা। আমি তোর প্রেম চাই।
- ওরে ও ছন্নছাড়া, এভাবে প্রেমিক হওয়া যায় না।
আমার নীললোহিত আমাকে টেনে তোলেন নিকষ
গহ্বর থেকে। প্রেমের জন্য আমি হাতের মুঠোয় প্রাণ নিই।
হিমালয়শৃঙ্গের বরফখণ্ড মাথায় নিয়ে ডুব দিই
ভিসুভিয়াসের গলন্ত লাভায়।
আমি বাঁচবো না প্রেম ছাড়া। আমাকে প্রেম দে, প্রমীলা।
- ওরে ও অভাগা, পারলি না তুই। পারবি না প্রেমিক হতে।
আজও আমি জানি না প্রমীলা, কে তোমার প্রেমিক,
কে তোমার মন খুঁড়েছিল। আজও আমি শিখতে পারি নি
কী কী শর্তে বা যোগ্যতায় যুবকেরা প্রেমিক হয়ে ওঠে।
তোমার অনীহা কিংবা অবহেলা- কোন বিষে আমাকে
নীলকণ্ঠ করেছিলে, আমাকে কিছুই না জানিয়ে
কোথায় হারিয়ে গেলে।
কবিরা দুঃখের কবিতা লেখেন। দুঃখেরা পেছনে টেনেহেঁচড়ে
শতচ্ছিন্ন করে। দুঃখদের বাকলে আঁকড়ে থাকলে জীবনের
আলো ফোটে কি কখনো? আমি তো জেনেছি, বিমর্ষ বিলাপে
বক্ষ বিদীর্ণ করে সেখানেই জ্বলে ওঠে সুখসুখ চারাগাছ।
আমিও দুঃখ বুনেছি তাই। দুঃখে দুঃখে জীবন ধাবমান।
খা-খা আকাশ। তুমি কোথায় হারিয়ে গেছো, কিংবা লুকিয়ে,
তোমাকে কতদিন দেখি না। আমার চোখ পুড়ে যায়
পুড়ে যায় বুক। প্রমীলা- আমি তোর প্রেম চাই,
আমারে প্রেম দে প্রমীলা, আমারে প্রেম দে-
হৃদয়বিদারী চিৎকারে ফেটে খান খান হয়ে যায়
--------------------------------------গনগনে আকাশ
সময় খুঁড়িয়ে হাঁটে, পেছনে চমকায় দুর্ধ্বর্ষ যৌবন।
প্রেম বা বাৎসল্য সবার জন্য হয় না। একফোঁটা অশ্রু বা
আশিস আমার জন্য নয়। সব কবিদের মতো আমিও অলীক
অন্বেষায় বিভোর- একদিন অকস্মাৎ আসমানের সিঁড়ি বেয়ে
নেমে আসবে অচেনা একজন; কোনো এক উদাসীন পথিকের
পেছনে দাঁড়াবে, আলগোছে কাঁধে রাখবে হাত; তারপর
নরম কণ্ঠে বলে উঠবে :
আমি তোর প্রেমিকা নই তাতে কী, বান্ধবী তো!
৭ এপ্রিল ২০১৮
২৯ শে আগস্ট, ২০১৮ রাত ১০:২৩
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: ঠিকই তো, বান্ধবী তো!
২| ২৯ শে আগস্ট, ২০১৮ রাত ১০:২৬
সনেট কবি বলেছেন: ভাল লিখেছেন।
২৯ শে আগস্ট, ২০১৮ রাত ১০:৫১
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ সনেট কবি প্রিয় ফরিদ ভাই।
৩| ২৯ শে আগস্ট, ২০১৮ রাত ১০:৩৭
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: অপূর্ব! কথা ও কাব্যের ঝংকার। প্রেমিক নাইবা হলাম, বান্ধবীতো। ++
শুভেচ্ছা নিয়েন।
২৯ শে আগস্ট, ২০১৮ রাত ১০:৫২
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: আপনাকে নিয়মত পেয়ে খুব ভালো লাগছে। অনেক ধন্যবাদ প্রিয় পদাতিক চৌধুরি।
৪| ২৯ শে আগস্ট, ২০১৮ রাত ১০:৪১
শিখা রহমান বলেছেন: আবারো দুর্দান্ত একটা কবিতা, আবারো প্রমীলা হতে ইচ্ছে হচ্ছে!!
শেষের লাইন দুটো খুব খুব সুন্দর!! আর "আজও আমি জানি না প্রমীলা, কে তোমার প্রেমিক......কোথায় হারিয়ে গেলে।" এই স্তবকটা অসাধারণ লেগেছে।
শুভকামনা প্রিয় কবি। ভালো থাকবেন প্রমীলাকে নিয়ে, প্রমীলাকে হারিয়ে!!
২৯ শে আগস্ট, ২০১৮ রাত ১১:০১
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: যদি পোস্টের বর্ণনার জন্য প্রয়োজন পড়ে, যেমন ধরুন একটা পাকস্থলির বর্ণনা দিচ্ছি, তখন পাঠকের বোঝার জন্য ওটার ছবি দিই। ক্রিয়েটিভ কোনো কিছুতে আমি সচরাচর ছবি দিই না। তাতে হয় কী, মূল লেখাটায় ব্লগারের দৃষ্টি না গিয়ে ছবিটার দিকে যায়। এতে মূল পোস্টের তাৎপর্য ক্ষুণ্ণ হয়। এটা একান্তই আমার কনসেপ্ট।
আজও আমি জানি না প্রমীলা, কে তোমার প্রেমিক,
কে তোমার মন খুঁড়েছিল। আজও আমি শিখতে পারি নি
কী কী শর্তে বা যোগ্যতায় যুবকেরা প্রেমিক হয়ে ওঠে।
তোমার অনীহা কিংবা অবহেলা- কোন বিষে আমাকে
নীলকণ্ঠ করেছিলে, আমাকে কিছুই না জানিয়ে
কোথায় হারিয়ে গেলে।
হ্যাঁ, আমার অনেক ভালো লাগা অংশটার কথাই তুলেছেন। আরো কিছু লাইন আছে এখানে, যা আমার নিজের কাছেও খুব ভালো লাগে।
আবারো প্রমীলা হতে ইচ্ছে হচ্ছে!! - তাহলে প্রেমিকরা কেবলই দেবদাস হতে থাকবে কিন্তু আপনার কথাটা ভালো লেগেছে।
ধন্যবাদ শিখা রহমান আপু।
৫| ২৯ শে আগস্ট, ২০১৮ রাত ১০:৪৬
ঋতো আহমেদ বলেছেন: শব্দের ঝংকারে লিখা আবৃত্তি করার মতো চমৎকার একটি কবিতা। ভালো লাগলো পড়ে।+++
২৯ শে আগস্ট, ২০১৮ রাত ১১:১৫
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ ঋতো আহমেদ। 'ঋতো' শব্দটার অর্থ জানা যাবে কি?
৬| ২৯ শে আগস্ট, ২০১৮ রাত ১০:৪৮
মোছাব্বিরুল হক বলেছেন:
অনেক ভালোলাগা।
০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ২:০১
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: ধন্যবাদ মোছাব্বিরুল হক।
দুঃখিত, আগে ভুল করে আপনার নাম মোছাব্বিরুল ইসলাম লেখা হয়েছিল।
৭| ২৯ শে আগস্ট, ২০১৮ রাত ১১:৪৮
ঋতো আহমেদ বলেছেন: অর্থ না জানাতে পারলেও ইতিহাস বলতে পারবো। আমার বাবা। তখন গল্প লিখতেন। ছাত্র অবস্থায় মামার বাড়ি থেকে পড়াশোনা করার সময় বেশ কিছু গল্প পত্র-পত্রিকায় প্রকাশিত হয়েছিল। তাঁর ছোট মামার মেয়ে ঝর্ণা ফুপির কাছে শুনেছি। একটি গল্পের প্রধান চরিত্রের নাম ছিল ঋতু। চাচা ফুপিরা তখন স্কুলে ছোট ক্লাসে পড়তেন। লেখালেখি সহ বাবা ওদের সবার প্রিয় ব্যাক্তি ছিলেন। ওঁরা সবাই মিলে ঠিক করলেন বাবার প্রথম যে সন্তান হবে তার নাম রাখবেন ঋতু। গল্পের চরিত্রটি ছিল মেয়ে। কিন্তু আমি জন্ম নিলাম ছেলে হিসেবে। তাই ঋতু নাম বদলে আমার নাম হয়ে গেল ঋতো।
৩০ শে আগস্ট, ২০১৮ রাত ১২:০০
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: খুবই ইন্টারেস্টিং তো! শুরুতে আপনার নাম দেখে ভাবতাম হয়ত রেজিস্ট্রেশনের সময় ভুল করে ঋতুর জায়গায় ঋতো হয়ে গেছে। কিন্তু নামটা যে ঋতু থেকেই এসেছে, এটা জেনে মজাও লাগছে।
তো, আপনি একটা গল্পের চরিত্র বটে। ঋতু নামটা আমারও প্রিয়। আমার একটা লেখায় এ নামটা আছে এবংং কিছুদিন আগেও ঋতুর জন্য ভালোবাসা নামে একটা পোস্ট দিয়েছিলাম।
মজার তথ্য দেয়ার জন্য ধন্যবাদ।
৮| ৩০ শে আগস্ট, ২০১৮ রাত ১২:১৫
শাহারিয়ার ইমন বলেছেন: প্রেমিকা আর বান্ধবীর পার্থক্য কোথায় বলেন তো পারলে ?
৩০ শে আগস্ট, ২০১৮ রাত ৩:৩৬
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: এতো কঠিন প্রশ্নের উত্তর আমার দাদারও জানা নেই। পারলে আপনি বলেন
৯| ৩০ শে আগস্ট, ২০১৮ রাত ১:৪৫
বাকপ্রবাস বলেছেন: মোবাইল থেকে পড়ছিলাম, খুব সুন্দর, মোবাইলে কমেন্ট করা যায়না, শব্দ গঠন হয়না, ভেঙ্গে উল্টাপাল্টা হয়ে যায়, লেপটপে আসলাম কমেন্ট করার জন্য। খুব সুন্দর।
৩০ শে আগস্ট, ২০১৮ রাত ৩:৪১
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: আমি এখন মোবাইল থেকেই লিখছি। নীচে Full Version লেখা আছে। ক্লিক করে ফুল ভার্সনে যেয়ে আরামসে কমেন্ট করুন ও রিপ্লাই দিতে থাকুন।
খুব সুন্দর হয়েছে জেনে অনেক ভালো লাগছে।
বাক প্রকাশ করতে থাকুন কবিতা ছড়ায় গানে ও কৌতুকে
১০| ৩০ শে আগস্ট, ২০১৮ ভোর ৫:০০
চাঁদগাজী বলেছেন:
অনেক কথা, অনেক ব্যথা, অনেক আশা, অনেক নিরাশার মাঝে লুকিয়ে আছে হৃদয়ের সেই মহান অনুভবতা
৩০ শে আগস্ট, ২০১৮ সকাল ৭:৫৩
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: এ কী! আপনি দেখি কবিও!
সেই অনুভবই হলো সকল সুখ ও অসুখের মূল।
মানুষের মনটা যদি না থাকতো, এসব জাগতিক আবেগ অনুভূতির অস্তিত্বই থাকতো না। আমাদের হতে হতো না ছ্যাঁকা খাওয়া দেব্দাসও।
১১| ৩০ শে আগস্ট, ২০১৮ ভোর ৫:২৩
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:
সুন্দর। তবে তিনারা মন নরম রাখেন না।
৩০ শে আগস্ট, ২০১৮ সকাল ৭:৫৫
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: হাহাহা। সুন্দর কথা বলেছেন সাজ্জাদ ভাই। প্রেমের ভুবনে কোনো দেবদাসী নাই এইজন্যই
১২| ৩০ শে আগস্ট, ২০১৮ সকাল ৯:২৩
রাজীব নুর বলেছেন: পর পর দুই বার পড়লাম। খুব মন দিয়েই পড়লাম।
আসলে কবিতা লিখে তো বাজারে চালের দাম কমে না। তবু মানুষ কেন কবিতা লিখে??
৩০ শে আগস্ট, ২০১৮ সকাল ১০:৩৭
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: আপনি তো আমারে পাগল কইরা দিলেন রাজীব ভাই। পর পর দুইবার পড়লেন। খুব মনোযোগ দিয়াই পড়লেন। এতে তো আপনার ভাতের খিদা কমে নাই, বরং বাড়ছে। তাহলে আপনিই বলেন, দুইবার কেন পড়লেন কবিতাটা? কাজ কাম ফালাইয়া এইভাবে কবিতা পড়লে তো দেশের উন্নয়ন সম্ভব না, চালের দাম কমবে কী, আরো বাড়বে
মানুষ কেন কবিতা লেখেন, বা একজন মানুষ কীভাবে কবি হয়ে ওঠেন, তা আমরা সবাই কমবেশি জানি। আরেকবার জেনে নেয়া যেতে পারে এই লিংক থেকে। তারপর নীচের কথাগুলোও শুনুন ঃ)
কেন কবিতা লিখি
ভালো না লাগলে কবিতা লিখি, ভালো লাগলেও লিখি।
প্রেমে পড়লে কবিতা লিখি, প্রেম হারিয়ে গেলেও লিখি।
সিঁথিকে কোনোদিন পাওয়া যাবে না, তাই সিঁথির জন্য কবিতা লিখি।
সোমার জন্য কবিতা লিখি–সোমা হারিয়ে গেছে।
মায়ের জন্য কবিতা লিখি; বাবার জন্য, বোনের জন্য, ভাইয়ের জন্য কবিতা লিখি।
প্রিয়তমা স্ত্রীর জন্য, সন্তানের জন্য কবিতা লিখি।
দেশের জন্য, মানুষের জন্য কবিতা লিখি।
গানের জন্য, গল্প বা কবিতার জন্য কবিতা লিখি।
অমর হবার বাসনায় কবিতা লিখি।
কবিতা না লিখলে মরে যাবো, তাই কবিতা লিখি।
অনেক সময় কোনো কারণই খুঁজে পাই না, কেন একটা কবিতা লেখা হয়ে গেলো।
১৮ এপ্রিল ২০১০ রাত ১০:৪৫
১৩| ৩০ শে আগস্ট, ২০১৮ সকাল ৯:৩৮
অব্যক্ত কাব্য বলেছেন:
আহা! এত আকুতির! প্রমীলা প্রেম দে!
চমৎকার হয়েছে কবিতা
৩০ শে আগস্ট, ২০১৮ সকাল ১০:৪১
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: প্রেম হলো এক দুরারোগ্য ব্যাধি। প্রেম এক অবাধ্য আবেগের নাম। প্রেমে পড়লে মানুষ হন্যে হয়ে যায়। প্রেম না পেলে পাগল হয়ে যায়।
পৃথিবীর সকল প্রেমিকার নামই পার্বতী বা প্রমীলা। সব প্রেমিকের নাম হলো দেবদাস।
১৪| ৩০ শে আগস্ট, ২০১৮ দুপুর ১২:০২
অব্যক্ত কাব্য বলেছেন: "পৃথিবীর সকল প্রেমিকার নামই পার্বতী বা প্রমীলা। সব প্রেমিকের নাম হলো দেবদাস।"
দারুন বলেছেন।
একবার ডুবে গেলেই অনন্ত বিষাদ,
অন্তহীন গহ্বরে ঘোর তমিস্যা।
ভালো থাকুন কবি।
কাব্যের ছোট্ট পৃথিবীতে নিমন্ত্রন
৩০ শে আগস্ট, ২০১৮ রাত ৮:৪১
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: আপনিও আবার এসে ভালো বলেছেন বটে। আপনার 'পুরুষ' পড়ে এলাম। ভালো লিখেছেন। শুভেচ্ছা রইল।
১৫| ৩০ শে আগস্ট, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৪৪
অপর্ণা মম্ময় বলেছেন: আপনার প্রমীলা, অহনা কে নিয়ে কবিতা গুলি লেখার প্যাটার্ন সব একই রকম লাগে ধুলোবালি ভাই। যদিও কবিতাগুলি সুখপাঠ্য হয়।
শুভ সন্ধ্যা
৩০ শে আগস্ট, ২০১৮ রাত ৮:৪৩
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: আপু, প্রথমেই ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা জানাই সুন্দর একটা পয়েন্ট ইন্ডিকেট করার জন্য। এমন করে কেউ কোনোদিন বলেন নি। নিজের প্যাটার্ন তো আর নিজে তেমন করে বোঝা যায় না। কথাটা আমার চোখ ও মনের জানালা খুলে দিল।
আমার প্রমীলা, অহনা ক্যারেক্টার আপনার মনে আছে জেনে খুবই আনন্দিত হলাম।
অনেক অনেক শুভ কামনা।
১৬| ০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ১:৫৬
মোছাব্বিরুল হক বলেছেন: বাপে এতো সখ করে নাম রাখল মোছাব্বিরুল হক আর আপনি নামটা বদলিয়ে দিলেন?
ঠিক আছে সমস্যা নাই। নাম বদল করছেন সমস্যা নাই। ব্লগের সবাইকে আকিকার দাওয়াত দিয়ে নামের আকিকাটা দিয়ে দেন।
০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ২:০৩
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: দুঃখিত, ভুল করে আপনার নাম মোছাব্বিরুল ইসলাম লেখা হয়েছিল।
©somewhere in net ltd.
১| ২৯ শে আগস্ট, ২০১৮ রাত ১০:২২
সম্রাট ইজ বেস্ট বলেছেন: ঠিকই তো, বান্ধবী তো!