নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
দুঃখের কবিতাই শ্রেষ্ঠ কবিতা। ভালোবাসা হলো দুঃখ, এক ঘরে কবিতা ও নারী।
আমি তো চাই নি এমন পৃথিবী
আগুনের সংসার
চেয়েছি একটি প্রেমিকাবধূর
দুটো চোখ কবিতার
চেয়েছি একটি শীতল নদীর
জোসনামুখর বুক
চেয়েছি তোমার কমনীয় রাত
থির পরিপাটি সুখ
আমি তো চেয়েছি সংসার জুড়ে
অমরাবতীর ঘর
কোলাহলহীন নির্ঝঞ্ঝাট
বৈরাগ্যের বর
আজো মনে হয় - এই তো সেদিন
পদ্মাপাড়ের গাঁয়
বহুদূর থেকে ধুধু চোখে চেয়ে
দাঁড়িয়ে রয়েছ ঠায়
আমি ফিরে যাই বিভূঁই বিদেশে
মন রেখে যাই ঘরে
গোপনে আমার বুক ভেঙে যায়
চোখ ফেটে জল ঝরে
বিভূঁইয়ে আমার মন যে বসে না
বুক জ্ব’লে অঙ্গার
ঘরেতে আমার প্রেমিকার মন
কেঁদে কেঁদে হয় জার
আকাশে আমরা দোলনা বেঁধেছি
মেঘের সিঁড়িতে বাসা
হাওয়ায় হাওয়ায় ভেসেছি আমরা
ভুবন-সর্বনাশা
আমরা হেসেছি খেলেছি ঘুরেছি
দূর থেকে দূরগ্রাম
পাহাড়ের গায়ে পানিতে লিখেছি
তোমার-আমার নাম
অতুল মধুর প্রেমেতে আমরা
কাটিয়েছি বহুকাল
সেই প্রেম কবে কেড়ে খেয়ে নিল
সংসার দজ্জাল
আমি তো চাই নি এমন জীবন
বিষে ভরা সংসার
ঘোরলাগা এক জীবন চেয়েছি
প্রেমবতী প্রেমিকার
আমার প্রেমিকা হারিয়ে গিয়েছে
দজ্জাল সংসারে
কে দেবে আমাকে ফিরায়ে আবার
পুরোনো সে প্রেমিকারে
১৯ আগস্ট ২০১৯
০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১৯ রাত ১১:১৮
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: পদাতিক ভাই, আমি খুবই দুঃখিত যে, আপনি প্রথম কমেন্টদাতা হওয়া সত্ত্বেও আপনার রিপ্লাই দিচ্ছি অনেক পরে। আপনার বড়ো ও বিশ্লেষণমূলক কমেন্ট আপনার নিজস্ব বৈশিষ্ট্য ও মেধার পরিচায়ক, যা আমার ভালো লাগে। আপনার এ বৈশিষ্ট্য নিয়েই ব্লগে একটা নিজস্বতা গড়ে তুলেছেন, যেটি খুব প্রশংসনীয়। আপনার জন্য অনেক অনেক শুভ কামনা।
চোখের সমস্যা আরো একবার হয়েছিল। আমি জানি কী কারণে হয়। যখন ল্যাপ্টপে একটু বেশি মগ্ন থাকি, চোখে তখন প্রেশার পড়ে, আর তা থেকেই চোখে ব্লিডিং হয়, ফলে চোখ লাল হয়। এরকম অবস্থা আন্দাজ করতে পারলেই রেস্টে চলে যাই, পিসি তখন বন্ধ থাকে।
বাকি সব আল্লাহর রহমতে ভালো।
ভালো থাকবেন।
২| ০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১৯ বিকাল ৩:০৭
জুনায়েদ বি রাহমান বলেছেন: অনেকদিন পর চমৎকার, অন্ত্যমিলের একটা কবিতা পডলাম।
কবিতাটির 'বর্ণন, বিন্যাস: স্বাদ' অনেকটা পল্লী কবির কবিতার মতো।
০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১৯ রাত ১১:৩১
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: একটা চমৎকার কবিতা পড়তে পেরেছেন জেনে আপ্লুত হলাম জুনায়েদ ভাই। অনুপ্রাণিত।
জসীমউদ্দীন এই ছন্দের কবিতা লিখেছেন মনে হয় সবচাইতে বেশি। এ ছন্দের নাম 'মাত্রাবৃত্ত'। আমার প্রথম দিকের কবিতাগুলো এই ছন্দে লেখা হতো। দেখুনঃ
রাত্রি জাগরণ
পৃথিবী ঘুমায়, বুক জুড়ে তার নিজ্ঝুম নীরবতা,
আমি রাত জেগে লিখি মানুষের বেদনার কিছু কথা।
আঁধার রাতের স্তব্ধতা চিরে উদাসীন এ বাতাসে
মা-হারা শিশুর রোদনের সুর দূর হতে ভেসে আসে।
আমি শুনি এক অবীরা মায়ের চাপা কান্নার ধ্বনি
সম্বলহীন বৃদ্ধ পিতার দীর্ঘশ্বাস শুনি।
বিরহের কাল গুনে গুনে কাঁদে বিরহিনী কোন নারী,
সারা নিশিরাত আমি শুনি শুধু বেদনার সুর তারি।
মাথা গুঁজবার আশ্রয়টুকু পায় নি সর্বহারা,
দ্বারে দ্বারে ঘুরে একটি পয়সা পায় নি ভিক্ষে যারা,
যাদের দু’মুঠো আহার জোটে নি, জঠরে ক্ষুধার জ্বালা,
তাদের বুকের শত যন্ত্রণা আমারও এ বুকে, বালা।
আমার দু’চোখে ঘুম নেই বঁধু, তুমি ঘুমিয়েছো বুঝি?
আমি রাত জেগে কেবলি এদের মুক্তির পথ খুঁজি।
কান পেতে শুনি দুখী মানুষের অসহায় ক্রন্দন
তাদের হৃদয়-বেদনাকে করি কবিতায় অংকন।
• ১৯৮৪
এমন কি বড়ো হয়েও এ ছন্দ ছাড়া যায় নি
যাবার বেলায় একটি কথাই রেখো
তুমি চলে যাবে নিঠুর কালিয়া
আর আসবে না ফিরে
আমার কথাটি ভুলে যাবে জানি
প্রিয় মানুষের ভিড়ে।
ভালো যে বাসো না আমার সঙ্গ
এই কথা আমি জানি
এ মন কিছুই প্রবোধ মানে না
অবুঝ হৃদয়খানি।
ভুল যদি কিছু করেই ফেলেছি
অপরাধ যদি নাও
যা কিছু শাস্তি আমার প্রাপ্য
সব তুমি দিয়ে যাও।
চলে যাবে যেয়ো, যাবার বেলায়
একটি কথাই রেখো
ভালোবাসো, নাকি বাসো নি ভালো
এইটুকু বলে যেয়ো।
• ২০০৩
৩| ০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১৯ বিকাল ৩:৩৫
অজানা তীর্থ বলেছেন: জুনায়েদ বি রাহমান, আমার কাছে মনে হচ্ছিলো আমি আবার কবর কবিতা পড়ছি, খুব সুন্দর একটি কবিতা।
০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১৯ রাত ১১:৩৪
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: আমাদের সময় ক্লাস নাইন-টেনে 'কবর' কবিতাটি পাঠ্যবইয়ে ছিল। কবিতার করুণ কাহিনি মনের ভেতর খুব দাগ কেটেছিল, যা এখনো আছে।
ধন্যবাদ কবিতাটি পড়ার জন্য।
৪| ০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১৯ বিকাল ৪:৪৪
চাঁদগাজী বলেছেন:
ফিরে যেতে হবে কবিতার পথে
০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১৯ রাত ১১:৩৮
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: ধন্যবাদ চাঁদগাজী ভাই।
৫| ০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:১৯
জগতারন বলেছেন:
আহা জীবন !
খুউব সুন্দর কাব্য।
কবির প্রতি অভিন্দন জানাই।
০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১৯ রাত ১১:৪৩
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: কবিতা পড়ার জন্য অনেক ধন্যবাদ জগতারন। শুভেচ্ছা।
৬| ০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:১৬
রাজীব নুর বলেছেন: নানান মানুষ আপনাকে চা কফি বানিয়ে দেয়।
আপনার সিনেমার নায়কের খোজ খবর তো নেন না।
০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১৯ রাত ১০:২৪
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: ব্লগে বেশিক্ষণ থাকা যাচ্ছে না, হুট করেই চলে যায়।
৭| ০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:৫২
আহমেদ জী এস বলেছেন: সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই,
অতল মধুর প্রেমে বহুকাল কাটিয়ে তাই এতোদিন পরে এলেন ?
বোঝা গেল দজ্জাল সংসারে, কি ভাবে বেঁধে রাখে মানুষেরে!
০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১৯ রাত ১০:৫৩
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: জি ভাই, অতুল মধুর প্রেমে কিছুকাল কাটিয়ে তবে এলুম
দাম্পত্য জীবনের শুরুটা রোমান্টিকতায় পরিপূর্ণ থাকে। কিন্তু ধীরে ধীরে সেই রোমান্টিকতা তিরোহিত হয়ে একদা সেখানে জেঁকে বসে নানান গঞ্জনা, কলহ, কোলাহল। সাংসারিক তিক্ততায় জীবন অতিষ্ঠ হয়ে ওঠে। আমরা ছোটোবেলায়, সম্ভবত ষষ্ঠ শ্রেণিতে একটা ছোটোগল্পে পড়েছিলাম- 'সংসারবিরাগী হতে গিয়ে আজ সংসারী হয়ে পড়েছি' (গল্পের নাম ও লেখকের নাম ভুলে গেছি)। 'সংসারবিরাগী' হওয়াই আমার কাছে পরম আরাধ্য ছিল, যেখানে থাকবে একজন প্রেমবতী স্ত্রী এবং অঢেল প্রশান্তি। পৃথিবীর যাবতীয় ঝুটঝামেলা ও অশান্তি থেকে আমরা থাকবো নিরাপদে। কিন্তু, জীবনটা আর সেরকম হয়ে ওঠে না। 'সংসার' নামক এক 'রাক্ষস' আস্তে আস্তে জীবনটাকে গ্রাস করে ফেলে। আমরা সেখান থেকে বেরোতে পারি না, কেবল যন্ত্রণাময় স্মৃতিগুলো আমাদের কাঁদাতে থাকে। প্রথম প্রেমময় জীবনের এমন একটা আক্ষেপ বা নস্টালজিয়া থেকেই এ কবিতা উৎসারিত। কতটুকু প্রকাশ পেয়েছে জানি না, তবে, লিখে আমি বেশ সন্তুষ্ট।
ভালো থাকবেন প্রিয় আহমেদ জী এস ভাই।
৮| ০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১৯ রাত ৮:১২
সাদা মনের মানুষ বলেছেন: মনকে নষ্ট্যালজিক করে তোলে এমন কবিতা, ভালোলাগা জানিয়ে গেলাম।
০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১৯ রাত ১০:৩০
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: আমার মনও এমন কিছু একটা বস্তুর জন্য নস্টালজিক ছিল, যা থেকে এই কবিতার উন্মেষ। মন্তব্যে অনুপ্রাণিত হলাম সামমা ভাই।
৯| ০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১৯ রাত ৮:৫৮
সৈয়দ তাজুল ইসলাম বলেছেন: ইচ্ছে করে অসম্ভব ভালোলাগা লেপ্টে দেয় আপনার কবিতায়। আপনার কবিতায় সবসময় অসাধারণ প্রকাশ থাকে, মনে হচ্ছে আজকের কবিতা সেগুলি থেকে একটু এগিয়ে।
প্লাস +++++
০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১৯ রাত ১০:২৭
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ তাজুল ভাই। মন্তব্যে অনেক ভালো লাগা।
১০| ০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১৯ রাত ১০:০০
কথার ফুলঝুরি! বলেছেন: অনেকদিন পর ভাইয়ার সাথে দেখা ।
কবিতাটিতে একটি দীর্ঘশ্বাস আছে আছে ভালোলাগা।
০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১৯ রাত ১০:২৬
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: হ্যাঁ আপু, অনেকদিন পরই দেখা। একটা দীর্ঘশ্বাস আছে কবিতাটিতে। ধন্যবাদ। ভালো থাকবেন।
১১| ০৫ ই অক্টোবর, ২০১৯ রাত ১২:২৪
সোনালী ডানার চিল বলেছেন: অনেকদিন পর আপনাকে ব্লগে পড়া হলো-
আশা করি আবার কবিতারা জেগে উঠবে....
২৬ শে অক্টোবর, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:৪৯
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: ধন্যবাদ ব্লগে আসার জন্য কামরুল ভাই। ভালো থাকুন। ব্লগে এখন ইদের আনন্দ।
১২| ০৫ ই অক্টোবর, ২০১৯ সকাল ১০:১০
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: পূর্ন করে দিলে বুঝি গতি থেমে যায়। তাই আবার শুন্যতায় আনে সে গতি
তাইতো জীবন গাড়ী চলছে ভারী
স্বপ্ন, পূর্নতা আর অপূর্ণতার কারিগরিতে।
শুন্যতা, অপূর্ণতা যদি নাই থাকতো-তাহলে এমন একখানা কবিতা পেতাম কি করে?
হা হা হা
++++
২৬ শে অক্টোবর, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:৫২
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: ধন্যবাদ বিদ্রোহী ভৃগু সুন্দর মন্তব্যের জন্য।
১৩| ০৫ ই অক্টোবর, ২০১৯ সকাল ১১:৫৪
কবি হাফেজ আহমেদ বলেছেন: চমৎকার লিখেছেন। ভালো লাগলো।
২৬ শে অক্টোবর, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:৫৩
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: ধন্যবাদ কবি হাফেজ আহমেদ।
১৪| ০৫ ই অক্টোবর, ২০১৯ দুপুর ১:০৮
জুনায়েদ বি রাহমান বলেছেন: তুমি চলে যাবে নিঠুর কালিয়া
আর আসবে না ফিরে
আমার কথাটি ভুলে যাবে জানি
প্রিয় মানুষের ভিড়ে।
ভালো যে বাসো না আমার সঙ্গ
এই কথা আমি জানি
এ মন কিছুই প্রবোধ মানে না
অবুঝ হৃদয়খানি।
ভুল যদি কিছু করেই ফেলেছি
অপরাধ যদি নাও
যা কিছু শাস্তি আমার প্রাপ্য
সব তুমি দিয়ে যাও।
চলে যাবে যেয়ো, যাবার বেলায়
একটি কথাই রেখো
ভালোবাসো, নাকি বাসো নি ভালো
এইটুকু বলে যেয়ো।
• ২০০৩
ভাবের ধারাবাহিক বর্ণন মুগ্ধ করেছে। কবিতাটি পড়ে পল্লী কবির 'নকশী কাঁথার মাঠ' কাব্যগ্রন্থ'টি আবার পড়তে ইচ্ছে করছ।
অনেক অনেক শুভকামনা রইলো আপনার জন্য।
আর আমার জন্য আপনার লিখা, আপনার পছন্দের পুরানো কিছু মাত্রাবৃত্ত ছন্দের বা এমন অন্ত্যমিলের কবিতা পোস্ট করার অনুরোধ রইলো।
২৬ শে অক্টোবর, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:৫৪
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: ধন্যবাদ জুনায়েদ বি রাহমান। আবার আসবো মাত্রাবৃত্তের অন্ত্যমিল নিয়ে।
১৫| ২০ শে অক্টোবর, ২০১৯ রাত ১০:৫০
আমি তুমি আমরা বলেছেন: প্রেম করার সময় অদ্ভুত এক মাদকতা কাজ করে, দায়িত্ব তখনো কাধে চাপে বলেই হয়ত। সংসার অনেক বড় জিনিস, তার চাপে বহু প্রেমিক প্রেমিকাই শুধুমাত্র স্বামী-স্ত্রী হয়েই রয়ে যায়।
২৬ শে অক্টোবর, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:০১
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: খুব বাস্তব কথা বলেছেন।
একজন পুরুষ তার স্বভাবজাত 'প্রেমিকসুলভ' অনুভূতি দিয়ে স্ত্রীকে 'প্রেমিকা' হিসাবেই দেখতে চায় এবং পেতে চায় সারাজীবন, এবং স্ত্রীও সংসারের শুরুর দিকে পুরোদস্তুর প্রেমিকাই থাকে। কিন্তু কিছুদিন বাদে সেই স্ত্রী আর প্রেমিকা থাকে না, হয়ে যায় সন্তানের জননী আর সংসারের কর্তানি। তখন চাল-ডাল-নুন-মাছ-মরিচের ঝালে প্রেম ছুটে পালায়। এটা হলো জীবনের রূঢ় বাস্তবতা। এ হলো একজন পুরুষ হিসাবে আমার অনুভূতি। একজন নারীরও ভিন্ন দৃষ্টিভঙ্গি থেকে স্বামীকে দেখার সুযোগ রয়েছে যেখানে স্বামী বেচারা হয়ত একজন বেসরিক হৃদয়হীন মানুষ। এসব ঘটে যায় জীবনের নিষ্ঠুর কষাঘাতে।
ধন্যবাদ প্রিয় ব্লগার।
১৬| ২৪ শে অক্টোবর, ২০১৯ বিকাল ৪:৫৯
স্বপ্নবাজ সৌরভ বলেছেন: অসাধারণ লেখনী আপনার।
২৬ শে অক্টোবর, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:০১
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: ধন্যবাদ স্বপ্নবাজ সৌরভ।
©somewhere in net ltd.
১| ০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১৯ দুপুর ২:৪৫
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: আহা! কাব্যে চমৎকারিত্বের পরিচয় দিলেন।
"আজও মনে হয় এইতো সেদিন
পদ্মাপাড়ের গায়
বহুদূর থেকে ধুধু চোখে যে
দাঁড়িয়ে রয়েছো ঠায়।"
অথবা,
"আমি তো চাইনি এমন জীবন
বিষে ভরা সংসার
ঘোরলাগা এক জীবন চেয়েছি
প্রেমবতী প্রেমিকার।"
কাব্যে ভালোলাগা রেখে গেলাম++
শুভেচ্ছা রইলো প্রিয় কবিভাইকে।