নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
দুঃখের কবিতাই শ্রেষ্ঠ কবিতা। ভালোবাসা হলো দুঃখ, এক ঘরে কবিতা ও নারী।
মিষ্টি মেয়ে কবরী আর নেই - এ সংবাদটা বাংলাদেশের সাংস্কৃতিক অঙ্গনে এক আচমকা ঝড়ো হাওয়ার মতো আঘাত হানে। শোক-বিহবল হয়ে পড়েন সবাই। এ সংবাদ শোনার জন্য আমরা কেউই প্রস্তুত ছিলাম না। কিন্তু, প্রকৃতির অমোঘ বিধানে, মরণঘাতক কোভিডের থাবায় তাকে চলে যেতে হলো, অনেকটাই অকালে, চলে যাবার অনেক অনেক আগে।
কবরী চলে গেছেন, কিন্তু আমাদের ছেড়ে যান নি। রয়ে গেছে তার অভিনয়, তার কীর্তি, যা যুগ যুগ তাকে বয়ে নিয়ে যাবে এক প্রজন্ম থেকে আরেক প্রজন্মের কাছে।
শুরুতে দেখুন জনপ্রিয় কিছু গান। সবার শেষে উইকিপিডিয়া থেকে তুলে আনা তার জীবনী শেয়ার করা হয়েছে পাঠকের জন্য।
গান
১
সে যে কেন এলো কিছু ভালো লাগে না - সাবিনা ইয়াসমিন, রংবাজ
লিংক : সে যে কেন এলো না
২
একটুসখানি দেখো, একখান কথা রাখো - সাবিনা ইয়াসমিন, বধূ বিদায়
লিংক : একটুসখানি দেখো
৩
তুমি যে আমার কবিতা - সাবিনা ইয়াসমিন ও মাহমুদুন্নবী, দর্প চূর্ণ
লিংক : তুমি যে আমার কবিতা
৪
মনেরও রঙে রাঙাবো - সেলিনা আজাদ, মাসুদ রানা
লিংক : মনেরও রঙে রাঙাবো
৫
গান হোয়ে এলে - ফেরদৌসী রহমান, নীল আকাশের নীচে
লিংক : গান হয়ে এলে
৬
প্রেমের নাম বাসনা - শাহনাজ রহমতউল্লাহ ও মাহমুদুন্নবী, নীল আকাশের নীচে
প্রেমের নাম বাসনা
৭
কাছে এসো যদি বলো - খন্দকার ফারুক আহমেদ, আবির্ভাব
লিংক : কাছে এসো যদি বলো
৮
আমি নিজের মনে নিজেই যেন - খন্দকার ফারুক আহমেদ, আবির্ভাব
লিংক : আমি নিজের মনে নিজেই যেন
৯
সব সখীরে পার করিতে - সুজন সখী, আবদুল আলীম ও সাবিনা ইয়াসমিন
লিংক : সব সখীরে পার করিতে
১০
ওরে নীল দরিয়া - আব্দুল জব্বার, সারেং বউ
লিংক : ওরে নীল দরিয়া
১১
যা রে যাবি যদি - বশীর আহমেদ, আপন পর
লিংক : যা রে যাবি যদি যা
১২
ফুলের মালা পরিয়ে দিলে আমায় আপন হাতে - সাবিনা ইয়াসমিন, ময়নামতি
লিংক : ফুলের মালা পরিয়ে দিলে
১৩
ওগো বলো মনে কী যে দোলা এসে লাগে - ময়নামতি, সাবিনা ইয়াসমিন, ময়নামতি
লিংক : ওগো বলো মনে কী যে দোলা
১৪
তুমি যদি বলে দিতে - ফেরদৌসী রহমান, যে আগুনে পুড়ি
লিংক : তুমি যদি বলে দিতে
১৫
ঐ দূর দূরান্তে - মোহাম্মদ আলী সিদ্দিকী, দীপ নিভে নাই
লিংক : ঐ দূর দূরান্তে
১৬
আমার এ গান তুমি শুনবে - খন্দকার ফারুক আহমেদ, দীপ নিভে নাই
লিংক : দীপ নিভে নাই
কবরীর জীবনী
সারাহ বেগম কবরী (জন্ম: মিনা পাল; ১৯ জুলাই ১৯৫০―১৭ এপ্রিল ২০২১) একজন বাংলাদেশী অভিনেত্রী, চলচ্চিত্র পরিচালক ও রাজনীতিবিদ ছিলেন। তিনি বিংশ শতাব্দীর ষাট ও সত্তরের দশকের বাংলাদেশের অন্যতম জনপ্রিয় চলচ্চিত্রের নায়িকা ছিলেন। তিনি একটি অভিনয় ও আজীবন সম্মাননাসহ দুটি জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার, ছয়টি বাচসাস পুরস্কার এবং মেরিল-প্রথম আলো আজীবন সম্মাননা পুরস্কার অর্জন করেছেন।
কবরীর চলচ্চিত্রে অভিষেক ঘটে নাট্যধর্মী সুতরাং (১৯৬৪) চলচ্চিত্রে অভিনয়ের মধ্য দিয়ে। এরপর উর্দু ভাষার বাহানা ও সোয়ে নদীয়া জাগে পানি এবং লোককাহিনি নির্ভর সাত ভাই চম্পা (১৯৬৮) দিয়ে সফলতা অর্জন করেন। আবির্ভাব (১৯৬৮) চলচ্চিত্র দিয়ে রাজ্জাকের সাথে তার জুটি গড়ে ওঠে। এই জুটির জনপ্রিয় ও সফল চলচ্চিত্রগুলো হল ময়না মতি (১৯৬৯), নীল আকাশের নীচে (১৯৬৯), ক খ গ ঘ ঙ (১৯৭০), দর্প চূর্ণ (১৯৭০), কাঁচ কাটা হীরে (১৯৭০), দীপ নেভে নাই (১৯৭০), স্মৃতিটুকু থাক (১৯৭১), রংবাজ (১৯৭৩)।
তিনি লালন ফকির (১৯৭২) চলচ্চিত্রে অভিনয় করে শ্রেষ্ঠ অভিনেত্রী বিভাগে বাচসাস পুরস্কার অর্জন করেন। সাহিত্যনির্ভর তিতাস একটি নদীর নাম (১৯৭৩)-এর রাজার ঝি এবং সারেং বৌ (১৯৭৮)-এর নবিতুন তার অন্যতম সমাদৃত দুটি কাজ। দ্বিতীয়োক্ত কাজের জন্য তিনি শ্রেষ্ঠ অভিনেত্রী বিভাগে জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার ও বাচসাস পুরস্কার অর্জন করেন। এছাড়া তিনি সুজন সখী (১৯৭৫) ও দুই জীবন (১৯৮৮) চলচ্চিত্রে অভিনয়ের জন্য আরও দুটি বাচসাস পুরস্কার অর্জন করেন। তার অভিনীত তিতাস একটি নদীর নাম ও সাত ভাই চম্পা চলচ্চিত্র দুটি ব্রিটিশ ফিল্ম ইনস্টিটিউট-এর সেরা দশ বাংলাদেশী চলচ্চিত্র তালিকায় যথাক্রমে প্রথম ও দশম স্থান লাভ করে।
চলচ্চিত্রে অভিনয়ের পাশাপাশি তিনি রাজনীতিতেও সক্রিয় ছিলেন। তিনি ২০০৮ সালে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের রাজনীতিবিদ হিসেবে নারায়ণগঞ্জ-৪ আসন থেকে জাতীয় সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন এবং ২০১৪ সাল পর্যন্ত দায়িত্ব পালন করেন। ২০১৭ সালে অমর একুশে গ্রন্থমেলায় তার আত্মজীবনীমূলক বই স্মৃতিটুকু থাক প্রকাশিত হয়।
প্রারম্ভিক জীবন
কবরী ১৯৫০ সালের ১৯শে জুলাই চট্টগ্রাম জেলার বোয়ালখালী উপজেলাতে জন্মগ্রহণ করেন। জন্মস্থান বোয়ালখালী হলেও শৈশব ও কৈশোর বেড়ে ওঠা চট্টগ্রাম নগরীতে। তার আসল নাম মিনা পাল। পিতা শ্রীকৃষ্ণ দাস পাল এবং মা শ্রীমতি লাবণ্য প্রভা পাল। ১৯৬৩ সালে মাত্র ১৩ বছর বয়সে তিনি নৃত্যশিল্পী হিসেবে মঞ্চে কাজ শুরু করেন।
কর্মজীবন
কবরীর চলচ্চিত্রে অভিষেক ঘটে ১৯৬৪ সালে সুভাষ দত্তের পরিচালনায় সুতরাং চলচ্চিত্রে অভিনয়ের মধ্য দিয়ে। তিনি জরিনা চরিত্রে অভিনয় করেন। সুরকার সত্য সাহা সুভাষ দত্তকে তার খোঁজ দেন। কবরীর ছবি দেখে দত্ত তাকে পছন্দ করেন এবং তাকে অডিশনের জন্য চট্টগ্রাম থেকে ঢাকায় ডেকে পাঠান। কণ্ঠ ও সংলাপ পরীক্ষার পর দত্ত তাকে জরিনা চরিত্রের জন্য নির্বাচন করেন। এরপর দত্তের পরামর্শে চলচ্চিত্রটির লেখক সৈয়দ শামসুল হক তার নাম পরিবর্তন করে ‘কবরী’ রাখেন। চলচ্চিত্রটি তাসখন্দ চলচ্চিত্র উৎসবে প্রদর্শিত হয়। সেখানে চলচ্চিত্রটি এবং কবরীর অভিনয় প্রশংসিত হয়। এছাড়া চলচ্চিত্রটি ১৯৬৫ সালে ফ্রাংকফুর্ট চলচ্চিত্র উৎসবে দ্বিতীয় শ্রেষ্ঠ চলচ্চিত্র হিসেবে পুরস্কৃত হয়। এরপর তিনি উর্দু ভাষায় জহির রায়হানের বাহানা (১৯৬৫)এবং খান আতাউর রহমানের ‘সোয়ে নদীয়া জাগে পানি’ (১৯৬৮) চলচ্চিত্রে অভিনয় করেন।
তার সঙ্গীতধর্মী লোককাহিনি নির্ভর সাত ভাই চম্পা (১৯৬৮) ব্যবসাসফল হয়। এটি ব্রিটিশ ফিল্ম ইনস্টিটিউট-এর সেরা দশ বাংলাদেশী চলচ্চিত্র তালিকায় দশম স্থান লাভ করে। এই বছর আবির্ভাব (১৯৬৮) চলচ্চিত্রের মধ্য দিয়ে রাজ্জাকের সাথে তার জুটি গড়ে ওঠে। সেই সময়ে উর্দু ভাষার চলচ্চিত্রে শবনম-রহমান ও শাবানা-নাদিম জুটির মত জনপ্রিয় জুটির সাথে পাল্লা দিয়ে তারা বাংলা ভাষার চলচ্চিত্রে জনপ্রিয়তা লাভ করেন। এই জুটির জনপ্রিয়তা নিয়ে তিনি বলেন, ‘আমরা এমন আবেগ ঢেলে অভিনয় করতাম, ছবির প্রণয় দৃশ্যগুলো হয়তো খুবই স্বাভাবিক এবং জীবন্ত হয়ে উঠতো।’ এই বছর তার অভিনীত অন্যান্য চলচ্চিত্র হল বাঁশরী, অরুণ বরুণ কিরণমালা, শীত বসন্ত ও চোরাবালি। ১৯৬৯ সালে তার মুক্তিপ্রাপ্ত প্রথম চলচ্চিত্র পারুলের সংসার। এই বছর রাজ্জাকের বিপরীতে কাজী জহিরের ‘ময়না মতি’ ও নারায়ণ ঘোষ মিতার ‘নীল আকাশের নীচে’ জনপ্রিয়তা অর্জন করে।
এই সাফল্যের ধারাবাহিকতায় ১৯৭০ সালে রাজ্জাক-কবরী জুটি ‘যে আগুনে পুড়ি’, ‘ক খ গ ঘ ঙ’, ‘দর্প চূর্ণ’, ‘কাঁচ কাটা হীরে’, ও ‘দীপ নেভে নাই’ চলচ্চিত্রে একসাথে কাজ করেন। এই বছর তিনি সুভাষ দত্তের ‘বিনিময়’ চলচ্চিত্রে বাকপ্রতিবন্ধী এক তরুণী চরিত্রে অভিনয় করেন। বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকম-এর লেখা হয়, ‘ছবির মূল সম্পদ ছিল কবরীর অসাধারণ অভিনয়। কোনো সংলাপ ছাড়া এই চরিত্র ফুটিয়ে তোলার জন্য প্রয়োজন যে অভিনয় দক্ষতার তা কবরীর আয়ত্তাধীন ছিল।’ চলচ্চিত্রটি ব্যবসাসফল হয় এবং বাংলা চলচ্চিত্রের অন্যতম ধ্রুপদী চলচ্চিত্রে পরিণত হয়। এছাড়া তিনি ১৯৭০ সালে তিনি কাজী জহিরের পরিচালনায় ‘মীনা’ নামে একটি উর্দু চলচ্চিত্রেও অভিনয় করেন।
বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধের পর ১৯৭২ সালে তার মুক্তিপ্রাপ্ত প্রথম চলচ্চিত্র ‘জয় বাংলা’। এই বছর তিনি ‘লালন ফকির’ (১৯৭২) চলচ্চিত্রে অভিনয় করে শ্রেষ্ঠ অভিনেত্রী বিভাগে বাচসাস পুরস্কার অর্জন করেন। ১৯৭৩ সালে তার মুক্তিপ্রাপ্ত প্রথম চলচ্চিত্র ‘রংবাজ’। এই চলচ্চিত্রে তিনি পর্দায় লাস্যময়ী রূপে আবির্ভূত হন এবং তার চটুল অভিব্যক্তি দর্শকের নজর কাড়ে। চলচ্চিত্রটি ব্যবসায়িকভাবে সফল হয়। একই বছর তিনি ঋত্বিক ঘটকের পরিচালনায় ‘তিতাস একটি নদীর নাম’ (১৯৭৩)-এর রাজার ঝি চরিত্রটি তার অন্যতম সমাদৃত কাজ। এটি ব্রিটিশ ফিল্ম ইনস্টিটিউট-এর সেরা দশ বাংলাদেশী চলচ্চিত্র তালিকায় শীর্ষ স্থান লাভ করে।
১৯৭৫ সালে তার মুক্তিপ্রাপ্ত প্রথম চলচ্চিত্র প্রমোদ করের ‘সুজন সখী’। এটি সেই বছরের অন্যতম ব্যবসাসফল চলচ্চিত্র। এই চলচ্চিত্রে অভিনয়ের জন্য তিনি শ্রেষ্ঠ অভিনেত্রী বিভাগে তার দ্বিতীয় বাচসাস পুরস্কার অর্জন করেন। ১৯৭৮ সালে তিনি কথাসাহিত্যিক শহীদুল্লা কায়সারের ‘সারেং বউ’ উপন্যাস অবলম্বনে আবদুল্লাহ আল মামুনের নির্মিত একই নামের (১৯৭৮) চলচ্চিত্রে নবিতুন চরিত্রে অভিনয় করে সমাদৃত হন এবং এই কাজের জন্য তিনি শ্রেষ্ঠ অভিনেত্রী বিভাগে জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার ও বাচসাস পুরস্কার অর্জন করেন। ১৯৭৮ সালে তিনি আবদুল্লাহ আল মামুনের ‘দুই জীবন’ (১৯৮৮) চলচ্চিত্রে অভিনয়ের আরেকটি বাচসাস পুরস্কার অর্জন করেন।
রাজনৈতিক জীবন
তিনি ২০০৮ সালে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের রাজনীতিবিদ হিসেবে নারায়ণগঞ্জ-৪ আসন থেকে জাতীয় সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন এবং ২০১৪ সাল পর্যন্ত দায়িত্ব পালন করেন।
ব্যক্তিগত জীবন
কবরী প্রথমে চিত্ত চৌধুরীকে বিয়ে করেন। সম্পর্ক বিচ্ছেদের পর ১৯৭৮ সালে তিনি সফিউদ্দীন সরোয়ারকে বিয়ে করেন। ২০০৮ সালে তাঁদেরও বিচ্ছেদ হয়ে যায়। কবরী পাঁচ সন্তানের মা ছিলেন। ২০১৭ সালে অমর একুশে গ্রন্থমেলায় তার আত্মজীবনীমূলক বই ‘স্মৃতিটুকু থাক’ প্রকাশিত হয়।
মৃত্যু
কোভিড-১৯ রোগে আক্রান্ত হওয়ার ১৩ দিনের মাথায়, ২০২১ সালের ১৭ এপ্রিল রাত ১২টা ২০ মিনিটে ঢাকার শেখ রাসেল গ্যাস্ট্রোলিভার হাসপাতালে মৃত্যুবরণ করেন তিনি।
কিছু ছবি বিভিন্ন ওয়েবসাইট থেকে সংগৃহীত। বাকিগুলো বিভিন্ন ছবি থেকে আমার নিজের স্ন্যাপশট করা, যেগুলো কয়েকটা ভিডিওতেও ব্যবহার করা হয়েছে।
১৭ ই এপ্রিল, ২০২১ রাত ১০:১৬
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: অগণিত গুণের অধিকারিনি ছিলেন সারাহ বেগম। আমার দেখা তার প্রথম ছবি ছিল বধূ বিদায়। এরপর দর্প চূর্ণ, সোনালি আকাশ, সাত ভাই চম্পা, ময়না মতি। সিনেমা হলে অন্য কোনো ছবি দেখেছি বলে মনে পড়ে না, তবে, বিটিভি আমলে তো এমনিতেই কোনো ছবি মিস দেয়া হতো, সেই সুবাদে দেখা হয়েছে আপনপর, আবির্ভাবসহ আরো অনেক ছবি। বর্তমানে তো ইউটিউবে সার্চ দিয়েই সব ছবি পাওয়া যায়।
কবরীর জন্য শ্রদ্ধাঞ্জলি।
২| ১৭ ই এপ্রিল, ২০২১ রাত ৯:৫১
রাজীব নুর বলেছেন: সুন্দর একটা পোষ্ট দিয়েছেন।
সাদা কালো সিনেমার আমলে কবরী যেমন ছিলেন, আমার মা সেরকম ছিল দেখতে।
১৭ ই এপ্রিল, ২০২১ রাত ১০:১৭
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: ধন্যবাদ রাজীব নুর ভাই। আপনার মায়ের প্রতি সালাম ও শ্রদ্ধা রইল।
৩| ১৭ ই এপ্রিল, ২০২১ রাত ১০:২২
শোভন শামস বলেছেন: অনেকগুলো সুন্দর নিয়ে চলে গেলো সে।
সুন্দর একটা পোষ্ট দিয়েছেন।
কবরীর জন্য শ্রদ্ধাঞ্জলি।
১৭ ই এপ্রিল, ২০২১ রাত ১০:৩৩
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: অনেক সুন্দর স্মৃতি ও কীর্তি আমাদের জন্য রেখে গেছেন সারাহ বেগম কবরী। কবরীর জন্য শ্রদ্ধাঞ্জলি।
৪| ১৭ ই এপ্রিল, ২০২১ রাত ১১:০০
নেওয়াজ আলি বলেছেন: সব চেয়ে বড় কথা করবী সবার কাছেই জনপ্রিয় ছিলেন। রাজ্জাক করবী জুটি সেরা জুটি দুইজনে প্রয়াত ।
১৭ ই এপ্রিল, ২০২১ রাত ১১:০৯
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: হ্যাঁ, গুরুত্বপূর্ণ একটা কথা বলেছেন। তাকে নিয়ে কোনো বিতর্ক বা স্ক্যান্ডালের কথাও শোনা যায় নি। এবং এসব কারণেই তাই 'মিষ্টি মেয়ে' ইমেজটা ব্যাপক জনপ্রিয়তা পায়।
কমেন্টের জন্য ধন্যবাদ নেওয়াজ আলি ভাই।
৫| ১৭ ই এপ্রিল, ২০২১ রাত ১১:৪০
সুনীল সমুদ্র বলেছেন: বাংলা চলচ্চিত্রের কিংবদন্তী নায়িকা কবরী কে নিয়ে একটি সময়োপযোগী পোস্ট । ভালো লাগলো।
আপনার গান বিষয়ক পোস্টগুলো ভালো লাগে। আপনার ইউটিউব চ্যানেলও সাবস্ক্রাইব করলাম আজ।
১৮ ই এপ্রিল, ২০২১ রাত ১২:০৬
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: ধন্যবাদ সুনীল সমুদ্র ভাই কমেন্টের জন্য। আমার গান বিষয়ক পোস্ট ভালো লাগে জেনে খুশি হলাম। সাবস্ক্রাইব করার জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ।
৬| ১৭ ই এপ্রিল, ২০২১ রাত ১১:৪৬
সুনীল সমুদ্র বলেছেন: আরও একটি গান :
https://www.youtube.com/watch?v=sQYvGldthk4
১৮ ই এপ্রিল, ২০২১ রাত ১২:০৭
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: লিংকটাকে হাইলাইট করে রাইট ক্লিক করলেই ইউটিউবে নিয়ে যাবে।
৭| ১৭ ই এপ্রিল, ২০২১ রাত ১১:৪৭
১৮ ই এপ্রিল, ২০২১ রাত ১২:০৮
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: এটাও সুন্দর গান, তবে আগে শুনি নাই। লিংক দেয়ার জন্য অনেক ধন্যবাদ।
৮| ১৭ ই এপ্রিল, ২০২১ রাত ১১:৫৯
পাঁচ-মিশালি বলেছেন: হযরত ,
গান-গায়িকা এবং এর ব্যবসা ও চর্চাকে হারাম আখ্যায়িত করে রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ইরশাদ করেন-
তোমরা গায়িকা (দাসী) ক্রয়-বিক্রয় কর না এবং তাদেরকে গান শিক্ষা দিও না। আর এসবের ব্যবসায় কোনো কল্যাণ নেই। জেনে রেখ, এর প্রাপ্ত মূল্য হারাম।-জামে তিরমিযী হাদীস : ১২৮২; ইবনে মাজাহ হাদীস : ২১৬৮
রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আরও ইরশাদ করেন, আমার উম্মতের কিছু লোক মদের নাম পরিবর্তন করে তা পান করবে। আর তাদের মাথার উপর বাদ্যযন্ত্র ও গায়িকা রমনীদের গান বাজতে থাকবে। আল্লাহ তাআলা তাদেরকে যমীনে ধ্বসিয়ে দিবেন।-সুনানে ইবনে মাজাহ হাদীস : ৪০২০; সহীহ ইবনে হিব্বান হাদীস : ৬৭৫৮
হযরত আবদুল্লাহ ইবনে মাসউদ রা. বলেন, পানি যেমন (ভূমিতে) তৃণলতা উৎপন্ন করে তেমনি গান মানুষের অন্তরে নিফাক সৃষ্টি করে।-ইগাছাতুল লাহফান ১/১৯৩; তাফসীরে কুরতুবী ১৪/৫২
ইমাম মালেক রাহ. কে গান-বাদ্যের ব্যাপারে প্রশ্ন করা হলে তিনি বলেন, কেবল ফাসিকরাই তা করতে পারে।-কুরতুবী ১৪/৫৫ ইমাম শাফেয়ী রাহ. বলেছেন যে, গান-বাদ্যে লিপ্ত ব্যক্তি হল আহমক।
তিনি আরো বলেন, সর্বপ্রকার বীণা, তন্ত্রী, ঢাকঢোল, তবলা, সারেঙ্গী সবই হারাম এবং এর শ্রোতা ফাসেক। তার সাক্ষ্য গ্রহণ করা হবে না।-ইগাছাতুল লাহফান ১/১৭৯; কুরতুবী ১৪/৫৫
সাহাবী ও তাবেয়ীদের ভাষ্য অনুযায়ী বহু গুনাহর সমষ্টি হল গান ও বাদ্যযন্ত্র। যথা :
ক) নিফাক এর উৎস খ) ব্যভিচারের প্রেরণা জাগ্রতকারী গ) মস্তিষ্কের উপর আবরণ ঘ) কুরআনের প্রতি অনিহা সৃষ্টিকারী ঙ) আখিরাতের চিন্তা নির্মূলকারী চ) গুনাহের প্রতি আকর্ষণ সৃষ্টিকারী ও ছ) জিহাদী চেতনা বিনষ্টকারী।-ইগাছাতুল লাহফান ১/১৮৭
বস্তুত গান বাজনার ক্ষতিকর প্রভাব এত বেশি যে, তা নাজায়েয হওয়ার জন্য আলাদা কোনো দলীল খোঁজার প্রয়োজন পড়ে না।
সমস্ত মুসলিম উম্মাহ সংগীত ,বাদ্যযন্ত্র ,সিনেমা বর্জন করার তাউফিক প্রাপ্ত হউক।
১৮ ই এপ্রিল, ২০২১ রাত ১২:১১
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন:
গানের ভেতর দিয়েই আল্লাহকে দেখি।
গানেই জীবন আমার, গানেই খুঁজি সওয়াব ও নেকি
আমার আর কোনো মহৎ চাওয়ার নাই
মৃত্যুর পর সমগ্র ভুবন জুড়ে গান চাই।
৯| ১৮ ই এপ্রিল, ২০২১ রাত ১২:২৫
পাঁচ-মিশালি বলেছেন: গানের ভেতর দিয়েই আল্লাহকে দেখি।
গানেই জীবন আমার, গানেই খুঁজি সওয়াব ও নেকি
হযরত ,
রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেনঃ
"তোমরা দ্বীনের মধ্যে নতুন কোন সংযোজন করা হতে বিরত থেকো। কারণ, প্রতিটি নতুন সংযোজনই বিদআত। আর প্রতিটি বিদআতই গোমরাহী।" তিরমিযী।
সর্বোপরি রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেনঃ
"আমি 'বাদ্য-যন্ত্র' ও 'মুর্তি' ধ্বংস করার জন্যে প্রেরিত হয়েছি।"
আহমদ ও আবূ দাঊদ।
গান-বাজনা সম্পূর্ন ভাবে নাজায়িয, হারাম ও নিষিদ্ধ। কেননা, গান দ্বারা অন্তরে নিফাক বৃদ্ধি পায়। যেমনঃ
পানি দ্বারা ফসল বৃদ্ধি পায়। তাছাড়া অন্তরে যিনার চাহিদা সৃষ্টি হয় এবং মানুষ বিপথগামী হয়।
প্রমানঃ
সুরা লোকমানঃ আয়াতঃ ৬; তাফসীর আহমদিয়্যাহঃ ৪০০ পৃঃ ইমদাদুল মুফতীন, তফসীর মাআরেফুল ক্বোরআনঃ পৃঃ ১০৫২, ১০০৩পৃঃ; দুররে মুখতার মাআশ শামী ৬:৩৪৯; ফাতা্ওয়ায়ে রাহমানিয়াঃ ১ম খন্ড; ১৬২পৃঃ।
১৮ ই এপ্রিল, ২০২১ রাত ১২:৩৬
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: গান বাজনা হালাল-হারাম ইস্যুতে দেশে একবার তুমুল বিতর্কের ঝড় উঠেছিল। যে-যার পক্ষে যুক্তি দিয়ে গেছেন, কিন্তু নিশ্চিত ভাবে কেউ প্রমাণ করতে পারেন নি, এটা হালাল, নাকি হারাম।
আমি কোনো অন্যায় করি না। মানুষকে উপকার করার চেষ্টা করি, কখনো কোনো মানুষের ক্ষতি করেছি বলে আমার মনে পড়ে না। পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ পড়ি। কর্মক্ষেত্রে আমি চূড়ান্ত সফল, আমার সততা, কর্মনিষ্ঠার কারণে। আমার অধীনস্থগণ আমাকে শ্রদ্ধা করেন ও ভালোবাসেন। আমার এলাকাবাসী আমাকে শ্রদ্ধা করেন ও ভালোবাসেন। পারিবারিক জীবনে আমি সুখী। এতকিছু বললাম এ কারণে যে, আল্লাহর দেয়া বিধান মতে আমি বেহেশত ডিজার্ভ করি। আমি গান শুনি, কোনো মানুষকে তো খুন করি না। আমি শিরক করি না। দুনিয়ার কোনো কিছুই আল্লাহর অস্তিত্ব থেকে আমাকে সরিয়ে আনতে পারবে না।
তবে, গান থেকে আমি আলাদা হতে পারবো না। বেহেশতখানায় আমার গানের আসর থাকবে। আমার দারা পরিবার নিয়ে সেখানে অবিরাম গানের আসর চলবে।
গান সম্পর্কিত আমার বক্তব্য একবারেই দিয়ে দিলাম। দয়া করে এর উপর আর কোনো মন্তব্য দিবেন না। ভালো থাকবেন। করোনা থেকে নিজেকে নিরাপদ রাখুন। আল্লাহ হাফেজ।
১০| ১৮ ই এপ্রিল, ২০২১ রাত ১২:২৬
রাজীব নুর বলেছেন: আবার এলাম। কারন ছবি গুলো দেখতে।
১৮ ই এপ্রিল, ২০২১ রাত ১২:৩৭
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: আবার আসার জন্য ধন্যবাদ রাজীব নুর ভাই।
১১| ১৮ ই এপ্রিল, ২০২১ রাত ১:৪৪
সিগনেচার নসিব বলেছেন: সুন্দর পোস্ট
১৮ ই এপ্রিল, ২০২১ সকাল ৯:৩৩
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: ধন্যবাদ সিগনেচার নসিব। শুভেচ্ছা।
১২| ১৮ ই এপ্রিল, ২০২১ সকাল ৮:১৬
ইসিয়াক বলেছেন: খুব সুন্দর পোস্ট।
আমিও গান আর বই প্রিয় মানুষ।
শুভ কামনা রইলো।
১৮ ই এপ্রিল, ২০২১ সকাল ৯:৩৪
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: ধন্যবাদ ইসিয়াক ভাই। গান আর বই হলো এমন একটা ভুবন, যেখানে নিজেকে বিলিয়ে দেয়া যায়, নিজেকে খুঁজেও পাওয়া যায়- এক অপার আনন্দের জগত।
ভালো থাকবেন।
১৩| ১৮ ই এপ্রিল, ২০২১ দুপুর ২:১২
জুল ভার্ন বলেছেন: চমৎকার! প্রিয় শিল্পীর উপর এখন পর্যন্ত পড়া সব চাইতে তথ্যবহুল পোস্ট আপনার এই লেখা।
১৮ ই এপ্রিল, ২০২১ বিকাল ৩:২৬
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: ধন্যবাদ প্রিয় জুল ভার্ন ভাই। পোস্টের ক্রেডিট গৌস টু ইউটিউব আর উইকিপিডিয়া। আমার ক্রেডিট শ্রমটুকু।
১৪| ১৮ ই এপ্রিল, ২০২১ বিকাল ৫:৪০
ডাব্বা বলেছেন: আগের গানগুলোতে ফিলোসোফি থাকতো। সহজ একটি অনুভূতি থাকতো। অনেকগুলো প্রিয় গান একসাথে পেয়ে ভালো লাগলো।
১৮ ই এপ্রিল, ২০২১ বিকাল ৫:৫৯
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: গান গাওয়া, প্রচার করা ও প্রচার পাওয়া এখন খুব সহজ হয়ে গেছে। এর মধ্য থেকে ভালো, মানসম্পন্ন গান বেছে বের করা খুব কঠিন।
মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ ডাব্বা ভাই।
আপনাকে পেয়ে মনে পড়লো, একবার আমি একটা ছড়া লিখেছিলুম
গিন্নি রাঁধেন কোর্মা পোলাও
কন্যা রাঁধে গোশতো
বোয়াল মাছের কোপ্তা পাঠায়
দোস্তানি ও দোস্ত
সব ফেলে দেই, যখন আমার
বউমা বলে, আব্বা-
এই আপনার জর্দা-খয়ের, চুন ও
পানের ডাব্বা
১৫| ১৮ ই এপ্রিল, ২০২১ রাত ১০:৩০
ডাব্বা বলেছেন: আপনাকে পেয়ে মনে পড়লো, একবার আমি একটা ছড়া লিখেছিলুম
গিন্নি রাঁধেন কোর্মা পোলাও
কন্যা রাঁধে গোশতো
বোয়াল মাছের কোপ্তা পাঠায়
দোস্তানি ও দোস্ত
সব ফেলে দেই, যখন আমার
বউমা বলে, আব্বা-
এই আপনার জর্দা-খয়ের, চুন ও
পানের ডাব্বা
[/sb
আরে বাব্বা! খাসা হয়েছে ভাই।
১৮ ই এপ্রিল, ২০২১ রাত ১০:৩৬
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন:
আবার এসে খাসা বলায়
ছাতি ফুলে চৌদ্দ হাত
ডিব্বাভর্তি ভালোবাসা
শুভেচ্ছা ও ধন্যবাদ
১৬| ১৮ ই এপ্রিল, ২০২১ রাত ১১:৪২
ঢুকিচেপা বলেছেন: একটা সময় ছিল পিকনিক বা বিয়ে বাড়ীতে মাইক বাজতো, তখন এই গানগুলো যে কতবার বাজতো হিসাব ছাড়া। এই গানগুলোর সাথে শৈশব কৈশর জড়িয়ে আছে। তেমনি জড়িয়ে আছে কবরী অভিনীত কিছু সিনেমার দৃশ্য, এর মধ্যে “সারেং বউ” খুব পছন্দের একটি সিনেমা।
অনেক অনেক শ্রদ্ধা রইল।
১৮ ই এপ্রিল, ২০২১ রাত ১১:৫৪
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন:
একটা সময় ছিল পিকনিক বা বিয়ে বাড়ীতে মাইক বাজতো, তখন এই গানগুলো যে কতবার বাজতো হিসাব ছাড়া। এই গানগুলোর সাথে শৈশব কৈশর জড়িয়ে আছে। ছোটোবেলায় গান শোনার সবচাইতে উপভোগ্য ও বড়ো মাধ্যম ছিল মাইকের গান, যেগুলো আবার বিয়ের অনুষ্ঠানেই বেশি বাজানো হতো। রাতভর মাইক বাজতো, ঘুমের ঘোরে সেই গান শুনতাম, কী যে ভালো লাগতো তা আপনি বুঝবেন, কারণ, আপনারও একই অভিজ্ঞতা রয়েছে।
চমৎকার কমেন্টে অনেক ভালো লাগা।
১৭| ১৯ শে এপ্রিল, ২০২১ ভোর ৪:৩১
সোহানী বলেছেন: আমার বাবার প্রিয় শিল্পী ছিলেন। যার কারনে অনেক ছবি দেখেছিলাম ছোট থেকে। চমৎকার একজন অভিনয় শিল্পী। ভালো থাকুক ওপারে।
আপনার কালেকশানগুলো অসাধারন।
১৯ শে এপ্রিল, ২০২১ সকাল ৯:১৭
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: কবরী একাধিক জেনারেশনের কাছে অত্যন্ত প্রিয় একজন অভিনেত্রী ছিলেন। তার মিষ্টি হাসি, চপলতা মনকে খুব আলোড়িত করতো। এখনো পুরোনো ছবিগুলো দেখলে রোমান্টিসিজমে মন ভরে ওঠে।
কবরী আমাদের মনের মণিকোঠায় থাকবেন। তার জন্য শ্রদ্ধাঞ্জলি।
আপনার বাবার প্রতি সালাম ও শ্রদ্ধা রইল।
কমেন্টের জন্য ধন্যবাদ আপু।
©somewhere in net ltd.
১| ১৭ ই এপ্রিল, ২০২১ রাত ৯:৪৬
শায়মা বলেছেন: সবগুলো গানই সুন্দর ভাইয়া।
কবরী নিজেও সুন্দর! তার অভিনয়ও সুন্দর ছিলো।
অনেকগুলো সুন্দর নিয়ে চলে গেলো সে।