নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

শব্দকবিতা : শব্দেই দৃশ্য, শব্দেই অনুভূতি [email protected]

সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই

দুঃখের কবিতাই শ্রেষ্ঠ কবিতা। ভালোবাসা হলো দুঃখ, এক ঘরে কবিতা ও নারী।

সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই › বিস্তারিত পোস্টঃ

প্রেম ও দ্রোহের গল্প

১৮ ই এপ্রিল, ২০২১ সন্ধ্যা ৭:৩০

নোভা আর হিরনের ২ বছরের নির্দোষ প্রেম বিয়েতে গড়িয়েছিল। বিয়ের পর কয়েক মাস ওদের প্রেম খুব উদ্দাম ছিল। এরপর ভাটা পড়ে; তারপর মরানদীর মতো ওদের প্রেম মরে গেলো।

কখনো কখনো প্রেমের উদ্দামতা অর্থক্ষমতার সমানুপাতিক হয়ে থাকে; হয়ত-বা এটা একটা চিরন্তন সত্যও হয়ে থাকবে। হিরনের জীবনে স্ত্রী একসময় খুব বোঝা হয়ে উঠলো, যখন সে একেবারে কপর্দকশূন্য হয়ে পড়লো।
— চলো, আমরা ডিভোর্স নিয়ে ফেলি। তোমার জীবনটা এভাবে নষ্ট করবে কেন? একদিন খুব স্বাভাবিকভাবে হিরন এ কথাটা বললো। আশ্চর্য, সত্যিই ওরা পরস্পরের কাছ থেকে ডিভোর্স নিয়ে নিল।

দু বছর পর পরিবারের দেয়া সেটল্‌ড ম্যারেজের মাধ্যমে নোভার জীবনে সুখ নেমে এলো। আহা, এত সুখ ওর কপালে ছিল, তা কি সে নিজেই জানতো?

নোভা একদিন স্বামীর সাথে ঘুরতে বেরোলো। ঘুরতে ঘুরতে চলে গেলো হিরনের বাড়ি।
আমাদের চোখের সামনে, কিংবা বাস্তব জীবনে প্রতিদিন কত নাটকীয়তা ঘটতে দেখি, তার কোনো শেষ নেই।

হিরনের অবস্থা সামান্য ভালো। একটা শনের ঘর। একটা বউ। একটা চিকন, শুকনো শরীর, আর আছে মহাজনের একটা রিকশা।
নোভা নিশ্চয়ই এতখানি ভাবে নি। কিন্তু জীবন এমনই। নোভার মনটা হুহু করে কেঁদে উঠলো।

৭ অক্টোবর ২০১৫

মন্তব্য ৪৮ টি রেটিং +৮/-০

মন্তব্য (৪৮) মন্তব্য লিখুন

১| ১৮ ই এপ্রিল, ২০২১ সন্ধ্যা ৭:৫০

মিরোরডডল বলেছেন:



নির্দোষ প্রেম আর দোষী প্রেমের পার্থক্যটা যদি একটু বলতো ধুলো ।

বিয়ের পর প্রেম মরবে এতো সাধারণ সমীকরণ ।

এতো জায়গা থাকতে ঘুরতে ঘুরতে হিরনের বাড়ী গেলো কেনো ?
নোভার মন কেঁদে উঠে কেনো, ফেলে আসা সংসারের মায়ায়, নাকি আনন্দাশ্রু এ জীবন থেকে মুক্তি পেয়েছে বলে, কোনটা ?

মূল কথাটা আসলে এটাই, জীবন এক রঙ্গমঞ্চ আর আমরা সবাই প্রতিনিয়ত সেখানে অভিনয় করে যাচ্ছি ।
জীবন থেকেই নাটক হয় আর নাটকীয়তা আছে বলেই এটা জীবন ।






১৮ ই এপ্রিল, ২০২১ রাত ৮:০১

সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: নির্দোষ প্রেম আমার একটা ফ্রেজ আর কী। প্রেমে তো ঝামেলা বা স্ক্যান্ডালের শেষ থাকে না, টেনশন, টানাপোড়েন, ইত্যাদিও থাকে। এই ভাঙে, এই জোড়া লাগে, এই অবস্থার অন্ত থাকে না। কিন্তু, নোভা আর হিরনের প্রেমটা ছিল একেবারে ক্লিন, আনডিস্টার্বড প্রেম।

পরস্পরের সম্মতিতে তাদের ছাড়াছাড়ি হয়েছে। সংসার টিকিয়ে রাখা ছিল খুবই কষ্টকর। তাই ছাড়াছাড়ি হবার পরও হিরনের জন্য নোভার কিছুটা শোচনা কিংবা দুঃখবোধ বা কষ্টবোধ হতো। নিছক সৌজন্য, কিংবা মানবিকতার কারণেও হতে পারে, একদিন তারা হিরনের অবস্থা দেখতে বের হলো। আপনি যা বলেছেন, তাও যুক্তিসংগত।

বৃহত্তর পরিসরে আমার এ ঘরানার আরেকটা গল্প আছে, সেটা শুধু ব্রেইনেই আছাড় খাইতেছে, কিন্তু লেখার সুযোগ পাচ্ছি না।

শেষের কথাগুলো খুব সুন্দর বলেছেন।

২| ১৮ ই এপ্রিল, ২০২১ সন্ধ্যা ৭:৫২

সৈয়দ তাজুল ইসলাম বলেছেন: একটু শান্তির জন্য কেউ ঘর বাধে না, যতই অল্পে তুষ্টির দাবী নিয়ে চলি সমাজে। একটু বেশি শান্তির জন্যই চলে আমাদের জীবনের যুদ্ধ। কিন্তু এতে যখন ভাটা পড়ে তখন অল্প তুষ্টির দিকেই এগুই। এভাবেই আমাদের স্বভাবের পরিবর্তন ঘটে। কিন্তু এই অল্প তুষ্ট থাকাটা যদি প্রথম জীবনে ঘটতো তবে হয়তো কাউকেই দ্বিতীয় অধ্যায়ের পৃষ্ঠায় হাত দিতে হতো না। আবার হয়তো তো হত। এটা হয়তো আমার আপেক্ষিক মত।

এরকম নোভা হিরনের মত অসংখ্য প্রেমের বন্ধন ছিটকে যায়। আমাদের জানা অজানায়। এখান থেকে আমরা কী শিখি। কী শিখে আমাদের পরবর্তী প্রজন্ম!

!

১৮ ই এপ্রিল, ২০২১ রাত ৮:০৮

সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: অনেক সুন্দর একটা কমেন্ট করেছেন সৈয়দ তাজুল ইসলাম ভাই। 'সুখের লাগিয়া এ ঘর বাঁধিনু, অনলে পুড়িয়া গেল।' আমরা যদি সংসারের শুরুতেই আগুনের ব্যাপারে সতর্ক থাকি, তাহলে সংসার খুব পুড়ে ছারখার হবে না। কিন্তু আসলেই আমরা অল্পে তুষ্ট থাকতে পারি না। আমাদের চাওয়ার কোনো হাইয়েষ্ট লিমিট থাকে না। সুখেরও কোনো উচ্চতম স্থানাঙ্ক নাই। ফলে আমাদের চাওয়াগুলো একসময় সীমা ছাড়িয়ে যায়, আর সংগতি না থাকায় তা পূর্ণ হয় না, ফলশ্রুতিতে আমাদের ভাঙন শুরু হয়।

পরস্পরের প্রতি সহমর্মিতা, বিশ্বাস, আস্থা, নিজেদের ক্ষমতা, আর্থিক ক্ষমতা, ইত্যাদি বোঝা অতীব জরুরি। পরিস্থিতির সাথে খাপ খাইয়ে নিতে পারলে প্রেম কোনোদিন মরবে না, প্রেমিকপ্রেমিকারা আজীবন গলাগলি ধরে পথ চলতে থাকবে, প্রেমের ভুবনে।

শুভেচ্ছা নিয়েন।

৩| ১৮ ই এপ্রিল, ২০২১ রাত ৮:০৬

আহমেদ জী এস বলেছেন: সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই,




একথা ঠিক - "কখনো কখনো প্রেমের উদ্দামতা অর্থক্ষমতার সমানুপাতিক হয়ে থাকে...."

প্রেম প্রথমে উচ্ছল নদীর মতো আপন বেগে পাগল পারা থাকে। এরপর সেখানে দারিদ্রের পলি জমা হলে তাতে ভাটা পড়ে । তারপর সেখানে শ্যাওলা ​গজিয়ে ওঠে। তখন মরানদীর মতো প্রেমও মরে যায়।

গল্প ভালো লাগলো তবে শেষটাতে বেশ নাটকীয়তা হয়ে গেল মনে হয়! অবশ্য আপনি বলেছেন - বাস্তব জীবনে প্রতিদিন কতো নাটকীয়তা ঘটতে দেখি, তার কোনো শেষ নেই।

১৮ ই এপ্রিল, ২০২১ রাত ৮:২৮

সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: প্রেম প্রথমে উচ্ছল নদীর মতো আপন বেগে পাগল পারা থাকে। এরপর সেখানে দারিদ্রের পলি জমা হলে তাতে ভাটা পড়ে । তারপর সেখানে শ্যাওলা ​গজিয়ে ওঠে। তখন মরানদীর মতো প্রেমও মরে যায়।

প্রিয় আহমেদ জী এস ভাই, কথাটাকে খুব সুন্দরভাবে অ্যামপ্লিফাই করেছেন। বাস্তবতা হলো এটাই। আমাদের আর্থসামাজিক প্রেক্ষাপটে পাত্রপাত্রীরা সচরাচর এমন পরিণতির শিকার হয়ে থাকেন। ক্ষুদ্রার্থে, আমাদের প্রত্যেকের জীবনটাও প্রায় এমনই। আমার চোখের সামনে প্রচুর দেখেছি। গল্প উঠে এসেছে জীবন থেকে।

গল্পের নাটকীয়তাটাই আসলে গল্প। এমনতরো হয়ত কেউ ভাবেন না, কিন্তু এরকম কত ঘটে, আমরা খবরও রাখি না।

শুভেচ্ছা এবং ধন্যবাদ রইল প্রিয় আহমেদ জী এস ভাই।

৪| ১৮ ই এপ্রিল, ২০২১ রাত ৮:৩৯

সৈয়দ তাজুল ইসলাম বলেছেন:

আচ্ছা, আপনের পোস্টের উদ্দেশ্যটা কী ভাউ =p~ :-0

১৮ ই এপ্রিল, ২০২১ রাত ৮:৪৩

সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: ওয়াও, 'হাজব্যান্ড অ্যাপ্রিসিয়েশন ডে' বলেও একটা দিবস আছে দেখি!!! তাহলে, 'স্ত্রী প্রশংসা দিবস'ও একটা থাকার কথা! নিশ্চয়ই আছে!

পোস্টের উদ্দেশ্য শুধু গল্পটাই বলে যাওয়া। এ থেকে রিডার যদি কোনো তাৎপর্য খুঁজে পান, বা বের করেন, সেটা বাড়তি পাওয়া। সেটারও তাৎপর্য অনেক।

আবার আসার জন্য ধন্যবাদ তাজুল ইসলাম ভাই।

৫| ১৮ ই এপ্রিল, ২০২১ রাত ৮:৫৩

সৈয়দ তাজুল ইসলাম বলেছেন: বারংবার আসার পরেও আপনি খালি মুখে ফিরাই দিতাছেন, আপনি ভালো ব্লগার না! X(

গোপন কথা কয়ে দিলাম কিন্তু =p~

১৮ ই এপ্রিল, ২০২১ রাত ১০:৩০

সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: মাঝে মাঝে কী যে ভুল কইরা ফালাই, না যায় বলা, না যায় কওয়া। অনেক লজ্জার মধ্যে ফালাইয়া দিলেন।







৬| ১৮ ই এপ্রিল, ২০২১ রাত ৮:৫৪

নেওয়াজ আলি বলেছেন: প্রেমটা সত্যিই নির্দোষ ছিলো

১৮ ই এপ্রিল, ২০২১ রাত ১০:৩১

সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: ধন্যবাদ নেওয়াজ আলি ভাই। শুভেচ্ছা নিয়েন।

৭| ১৮ ই এপ্রিল, ২০২১ রাত ৮:৫৪

রানার ব্লগ বলেছেন: নির্দোষ প্রেম জিনিসটা কি? (আপনার উত্তর আমার পছন্দ হয় নাই তাই আবার জিজ্ঞাসা করলাম)

নোভার দ্বিতীয় বিয়ে সুখে পরিপূর্ণ আর হিরনের যাচ্ছে তাই এমন কেনো হবে?

মোটা দাগের পুরুষ বৈষম্যমুলক আচরণ হয়ে যাচ্ছে না??

প্রেমের বিয়ে বৈশাখ মাসের শুকনা খাল আর এরেঞ্জ ম্যারেজ জৈষ্ঠ্য মাসের মত রসালো এই আইডিয়া আপনি কই পেলেন কে দিলো??

প্রত্যেক সম্পর্কের কিছু সময় ভাটা লাগে এই ভাটার টান যারা সহ্য করতে পারবেন না তাদের সম্পর্কে জড়ানোই উচিৎ না।

১৮ ই এপ্রিল, ২০২১ রাত ১১:২৮

সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: :)

প্রশ্নের চাপে হাঁপাইয়া উঠছি

যেই প্রেমে কোনো দোষ নাই, সেটাই হইল নির্দোষ প্রেম। উপরের উদাহরণের সাথে আরো কিছু উদাহরণ দেয়া যাক, কেউ যদি অন্য একজনের প্রেমিকার সাথে প্রেম করে এবং সেই প্রেম সফলও হয়, তাহলে সেটা অবৈধ প্রেম। এইখানে দেখুন - শেয়ালের কাছে মুরগি বর্গা- এটা নির্দোষ প্রেম না

নোভার দ্বিতীয় বিয়ে সুখে পরিপূর্ণ আর হিরনের যাচ্ছে তাই এমন কেনো হবে? - অনেকগুলো পরিস্থিতির মধ্যে এটা একটা। নোভা সুখী হতে পারে নি, হিরণ সুখী হয়েছে, এমন হতে পারতো। দুজনেই সুখী হয়েছে, এমনও হতে পারতো। কেউই সুখী হয় নি, তাও হতে পারতো। নোভার বিয়ে হয়েছে। হিরণের বিয়ে হয় নি, এমনও হতে পারতো। সুখ একটা মানসিক পরিস্থিতি বা অবস্থার নাম, যা নিজের ব্যক্তি-বৈশিষ্ট্য ও পারিপার্শ্বিক অনেক উপাদানের উপর নির্ভর করে। নোভার সবকিছু অনুকূলে ছিল, তাই সে সুখী হতে পারে নি, হিরণের কিছুই অনুকূলে আসে নি, তাই তার অবস্থা এরকম।

হিরণের এ পরিণতি দেখে নোভার যে প্রতিক্রিয়া, গল্প হলো সেটা। উভয়ের সুখী জীবন নিয়ে আরেকটা গল্প লিখবো নে :)

প্রেমের বিয়ে বৈশাখ মাসের শুকনা খাল আর এরেঞ্জ ম্যারেজ জৈষ্ঠ্য মাসের মত রসালো এই আইডিয়া আপনি কই পেলেন কে দিলো?? - গল্পে এই আইডিয়া সাপোর্ট করা হয় নাই তো! দুজনেরই ২য় বিয়েটা সেটেল্‌ড, কিন্তু নোভা সুখী হয়েছে, হিরণ হয় নাই। হিরণ কেন হতে পারে নি, তার উপর আলোকপাত আছে নীচে :)

প্রত্যেক সম্পর্কের কিছু সময় ভাটা লাগে এই ভাটার টান যারা সহ্য করতে পারবেন না তাদের সম্পর্কে জড়ানোই উচিৎ না। প্রেমে পড়ার আগে তো এইকথা মনে থাকে না :)

আচ্ছা, আপনারে কী দিই?









৮| ১৮ ই এপ্রিল, ২০২১ রাত ৮:৫৬

পদ্মপুকুর বলেছেন: এইডা কি হইলো!!
নোভার মত আমিও তো এতটা ভাবতে পারিনি। আরেকটু রহমদিল হলেই পারতেন....

১৮ ই এপ্রিল, ২০২১ রাত ১১:৩০

সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: হাহাহাহা। তাইতো, লেখকের এতটা নির্দয় হওয়া ঠিক হয় নি

৯| ১৮ ই এপ্রিল, ২০২১ রাত ৮:৫৮

পদ্মপুকুর বলেছেন: 'নোভা' এবং 'হিরন' নাম দুটি সমাজের যে শ্রেণির প্রতিনিধিত্ব করে সাধারণত, সে শ্রেণির একটা ছেলে ন্যূনতম গ্রাজুয়েট হওয়ার কথা। সে কিভাবে রিকশা এবং শনের ঘরের সাথে থাকবে?

১৮ ই এপ্রিল, ২০২১ রাত ১১:৪৯

সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: ব্রিলিয়ান্ট ডিসকভারি! ব্রিলিয়ান্ট পয়েন্ট ডিটেক্টেড!!

নোভা নামটা সাধারণত একটা অভিজাত শ্রেণির মধ্যেই দেখা যায়। লেখকের মনেও তার ব্যাকগ্রাউন্ডটা ওরকমই। তবে, হিরন নামটা দরিদ্র ঘরের ছেলেসন্তানদের মধ্যেই আমরা দেখেছি। এখানে পাত্রপাত্রীদের পৈতৃক সচ্ছলতা/অসচ্ছলতা অনেকখানিই তাদের নামের (প্রোপার নাউন) মধ্যেই নিহিত রয়েছে, গল্পের প্লটটাও ওভাবে তৈরি করা হয়েছে। হিরণের বাবার আর্থিক অবস্থা ভালো হলে বিবাহিত সংসারে বাবার কাছ থেকে ভালো সাপোর্ট পেত, এবং এর ফলে সংসারে টানাপোড়েন হতো না, ফলে বিয়েটাও ভাঙতো না। অন্যদিকে, নোভা সচ্ছল ঘরের মেয়ে। তার সেটেল্‌ড ম্যারেজ সচ্ছল ঘরের ছেলের সাথেই হয়। তাই তার ঘরে সুখের কমতি থাকে না।

এখন তো গ্রাম আর গ্রাম নাই, শহর হইয়া গেছে। আগে ছিল টিনের ঘর আর শনের ঘর। শনের ঘরে গ্রাজুয়েট কীভাবে হয়, তা বোঝানো সম্ভব না। তবে, সম্ভব হইলে আপনাকে দেখাইতাম।

আপনার পয়েন্টগুলো খুবই অ্যাপ্রোপ্রিয়েট এবং ব্রিলিয়ান্ট। হাইলি অ্যাপ্রিশিয়েটেড।

১০| ১৮ ই এপ্রিল, ২০২১ রাত ৯:০১

চাঁদগাজী বলেছেন:




আপনার লেখাগুলো টেষ্টটিউব বাচ্চার মতো কৃত্তিম।

১৯ শে এপ্রিল, ২০২১ রাত ১২:০০

সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: নানা পাঠকের নানা মত। আমার গল্পগুলো জীবন থেকে উঠে আসা। যারা জীবনের নানা ঘাত, প্রতিঘাত, পতন ও উত্থান দেখেছেন, কঠিন বাস্তবতার ভেতর দিয়ে এসেছেন, তাদের কাছে ন্যাচারাল ও জীবনঘনিষ্ঠ মনে হবে।

তবু আপনার মতামতকে সম্মান জানাই, ভিন্নমত তো থাকবেই। শুভেচ্ছা চাঁদগাজী ভাই।

১১| ১৮ ই এপ্রিল, ২০২১ রাত ১০:০৬

ভুয়া মফিজ বলেছেন: আমার ধারনা, হিরন একজন গাধা-মানব। নয়তো একবার কপর্দকশূন্য হওয়ার পর সে আরেকবার বিবাহ করে কি হিসাবে? সেদিক দিয়ে নোভা বুদ্ধিমতী। হিরনকে খালি করে দিয়ে আরেকজনের গলায় ঝুলে পড়েছে। =p~

হিরনকে রিকশা চালাতে দেখে খারাপ লাগছে। আমরা, ব্লগাররা চাদা তুলে তাকে একটা ট্রাক্টর কিনে দিতে পারি না? অবশ্য আমার বড়ভাই উনার ট্রাক্টরটা কিছুদিনের জন্য দিতে পারেন। সেটা দিয়ে পৌরসভার আবর্জনা পরিস্কার করে রিকসা চালানো থেকে বেশী আয় করতে পারবে;..........আলাপ করে দেখবেন নাকি? ;)

১৯ শে এপ্রিল, ২০২১ রাত ১২:০৬

সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: হাহাহাহাহা। বরাবরের মতোই, পোস্ট ও কমেন্টে আপনি যেরকম, এ কমেন্টেও রসে টই ও টুম্বুর এবং হাসতে হাসতে খিদা লেগে গেছে। খানিকটা হেসে নেয়া যাক =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~

হিরনকে রিকশা চালাতে দেখে খারাপ লাগছে। আমরা, ব্লগাররা চাদা তুলে তাকে একটা ট্রাক্টর কিনে দিতে পারি না? আমার তো মনে হয়, ট্রাক্টর কিনে দেয়ার প্রস্তাবটা উত্তম। তবে, নীচের প্রস্তাবটা সর্বোত্তম -

অবশ্য আমার বড়ভাই উনার ট্রাক্টরটা কিছুদিনের জন্য দিতে পারেন। সহমতের সাথে একমত পোষণ করি




১২| ১৮ ই এপ্রিল, ২০২১ রাত ১০:২২

চাঁদগাজী বলেছেন:



@ভুয়া মফিজ,

আমার প্রোপিকে যা দেখছেন, উহা ট্রাক্টর নয়, ট্রাক্টরের ছবি।

১৯ শে এপ্রিল, ২০২১ রাত ১২:০৭

সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: ১৩ নম্বর কমেন্ট দ্রষ্টব্য।

১৩| ১৮ ই এপ্রিল, ২০২১ রাত ১০:৪৯

ভুয়া মফিজ বলেছেন: @চাঁদগাজীঃ আরে ভাইজান, আপনের ট্রাক্টর আছে দেইখাই তো ছবি দিছেন, তাই না? কবে কোথায় জানি শুনছিলাম, আপনের গ্রামের বাড়িতে ট্রাক্টর আছে; ভাবলাম, সেইটারই ছবি বোধহয়! নাকি জনকল্যানে আপনের ট্রাক্টর ব্যবহার করতে চান না দেইখা না করতাছেন!!! চিন্তা করেন ইট্টু........হিরন বেচারার এইটা দ্বিতীয় বিবাহ। এই বউ ভাইগা গেলে ওর কপালে জিন্দেগিতে আর বউ জুটবো না। :((

আমার কথার সূত্র ধইরা আবার কয়েন না, আমি বাঘের ছবি দিছি দেইখা আমার বাঘ আছে। ওইটা পিওর সুন্দরবনের বন্য বাঘ। পোষা কিছু না!!! :P

১৯ শে এপ্রিল, ২০২১ রাত ১২:১৪

সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন:


আমার কথার সূত্র ধইরা আবার কয়েন না, আমি বাঘের ছবি দিছি দেইখা আমার বাঘ আছে। ওইটা পিওর সুন্দরবনের বন্য বাঘ। পোষা কিছু না!!! =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ এপিক এপিক এপিক এপিক এপিকএপিক এপিক এপিক এপিক এপিকএপিক এপিক এপিক এপিক এপিকএপিক এপিক এপিক এপিক এপিক হইছে কথাটা

১৪| ১৮ ই এপ্রিল, ২০২১ রাত ১১:৫৩

রাজীব নুর বলেছেন: বাস্তবে এরকম হয় না। সিনেমাতে হয়।

১৯ শে এপ্রিল, ২০২১ রাত ১২:১৭

সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: ধরে নিন এটা একটা সিনেমারই গল্প :)

তবে, বাস্তব এর চাইতেও আরো নির্মম। ফেইসবুকের এ যমানায় তো কিছুদিন পর পরই খবর ভাইরাল হয়, অমুক শিক্ষকের করুণ অবস্থা। অমুক ধনী ব্যক্তি এখন ভিক্ষা করছেন। সেই তুলনায় এটা তো খুব সাধারণ ঘটনা, যদিও ঘটনা না, এটা গল্প।

কমেন্টের জন্য ধন্যবাদ রাজীব নুর ভাই।

১৫| ১৯ শে এপ্রিল, ২০২১ রাত ১২:২৬

ঢুকিচেপা বলেছেন: ১৫ সালে লিখেছেন বলে ওদের বিয়ে হয়েছিল, ২০/২১ সাল হলে লকডাউনেই শেষ।
যাইহোক গল্পের থিম সুন্দর, পরবর্তীতে গল্পটা বড় আকারে করতে পারেন।

১৯ শে এপ্রিল, ২০২১ রাত ১২:৪৬

সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন:
১৫ সালে লিখেছেন বলে ওদের বিয়ে হয়েছিল, ২০/২১ সাল হলে লকডাউনেই শেষ। হাহাহাহাহা।

ঠিক এ গল্পটা আর বাড়ানো হবে না, তবে এই জনারের একটা গল্প মগজে ম্যাচিউর হচ্ছে।

আবার আসায় ধন্যবাদ ঢুকিচেপা।

১৬| ১৯ শে এপ্রিল, ২০২১ রাত ১:২৯

শায়মা বলেছেন: ভাইয়া

খুব কিন্তু খারাপ হলো

তাই বলে হিরনকে রিক্সাওয়ালা বানায় দেবে!!!

না এটা মানাই যায় না .......

যাইহোক মূল গল্পে ভুয়াভাইয়ার পরামর্শ মনে রেখো।চাঁদগাজীভাইয়ার ট্রাক্টর যেমনে হোক তেমনে হোক কেড়ে এনে আমরা হিরনকে দিয়ে দেবো। :)

কিন্তু ট্রাক্টর চালালে কিন্তু চলবেনা হিরনের। তাকে ট্রাক্টর দিয়ে চাষাবাদ করে বড়লোক হতে হবে।

১৯ শে এপ্রিল, ২০২১ সকাল ৯:৩৫

সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: হিরণের জন্য এখন নতুন করে ভাবতে হচ্ছে। তাকে একটা ট্রাক কিনে দেয়ার কথা ভাবছি। ট্রাক নিয়া দূরপাল্লার খ্যাপে যাবে, সাথে থাকবে তার বউ। ভ্রমণও হবে, আয়রোজগারও হবে। একদিন সে রিকশাওয়ালা থেকে কোটিপতি হবে। সেই সিস্টেমটা নিয়ে এখন ভাবতে বসবো

১৭| ১৯ শে এপ্রিল, ২০২১ রাত ১:৩৬

শায়মা বলেছেন: ওহ আরেকটা ব্যাপার ভুয়া ভাইয়া কিন্তু পচাব্দী গাজীর উত্তরাধিকারী সূত্রে এই ছবি খানি পাইয়াছিলো। সেই বছর যখন শেষ বাঘটা মারা হয়েছিলো। তখন পচাব্দী গাজীর বাড়ির চালে এই বাঘ বসে ছিলো। আর ভুয়া ভাইয়া তার ছবি তুলে নিলো। তারপরই এক হুংকারে হা রে রে রে করে দাদাজান বাঘটাকে কোতল করে ফেললো...... ব্যস সেই থেকেই এই ছবি ভাইয়ার প্রপিক। কিন্তু এই কথা কেনো যে ভাইয়া লুকায় রাখে! :(

আরও একটা কথা এই পচান্দীগাজী এর সাথে আমাদের চাঁদগাজী ভাইয়ার পূর্ব শত্রুতা ছিলো। কারণ পচাদী গাজি যত বাঘই মারুক গাজীভাইয়া বলে সেটা নাকি বিড়াল। সেই নিয়েই কোন্দল। সেই কথা ভুয়া ভাইয়া জানেনা কিন্তু গাজীভাইয়া ঠিকই জানে

আর জানি আমি আর তাই ....... :P


১৯ শে এপ্রিল, ২০২১ সকাল ৯:২৮

সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: রাতে ঘুম ভাঙলে এ কমেন্ট পড়ি। পচাব্দী গাজী নামটা শতাব্দী গাজী হিসাবে পড়ছিলাম, আবার চোখ ভালো করে খুলে দেখছিলাম, নামটা ভুল হলো কেন, হবে তো শতাব্দী রায় :)

সেই বছর যখন শেষ বাঘটা মারা হয়েছিলো। তখন পচাব্দী গাজীর বাড়ির চালে এই বাঘ বসে ছিলো। আর ভুয়া ভাইয়া তার ছবি তুলে নিলো। তারপরই এক হুংকারে হা রে রে রে করে দাদাজান বাঘটাকে কোতল করে ফেললো...... ব্যস সেই থেকেই এই ছবি ভাইয়ার প্রপিক। এই সমস্ত ইতিহাস আপনি ছাড়া আর কে জানবে? আর এগুলো আমাদেরকে না জানাইলে জনগণই বা জানবে কীভাবে? এই ইতিহাস জানতে পেরে নিজেকে খুব ধন্য ও গর্বিত মনে হচ্ছে। কিন্তু, আমার একটা কোশ্চেন- এতদিন এই গল্প লুকাইয়া রাখা হইছিল কেন? কার স্বার্থে? জাতির বিবেকের কাছে জবাব দিন

কারণ পচাদী গাজি যত বাঘই মারুক গাজীভাইয়া বলে সেটা নাকি বিড়াল। সেই নিয়েই কোন্দল। - ও, আসল কারণ তো ভি এইটা। এতদিন সবকিছু পানির মতো পরিষ্কার

১৮| ১৯ শে এপ্রিল, ২০২১ রাত ৩:৫৪

সোহানী বলেছেন: কোতঅয় হীরন সাহেব আর নোভা ম্যাডামরে নিয়া দুক্ষের কান্দন দিমু তা না.... ভুয়া আর শায়মা বা শুরু করছে তাতে আমি হাসতে হাসতে ফিট!!

১৯ শে এপ্রিল, ২০২১ সকাল ৯:১৯

সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: বিষাদে হর্ষ বর্ষণের জন্য তাদের দুজনকে আইনের আওতায় আনতে হইবেক :)

১৯| ১৯ শে এপ্রিল, ২০২১ ভোর ৬:২৭

কাওসার চৌধুরী বলেছেন:




নোভা হিরণের এই চিকনা বউয়ের কাছে হেরে যাবে মনে হচ্ছে!!

১৯ শে এপ্রিল, ২০২১ সকাল ৯:১৩

সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন:
নোভা হিরণের এই চিকনা বউয়ের কাছে হেরে যাবে মনে হচ্ছে!!
হাহাহাহাহা। অনেক ভালো বলেছেন কাওসার ভাই। শুভেচ্ছা নিয়েন। মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।

২০| ১৯ শে এপ্রিল, ২০২১ ভোর ৬:৫১

জুল ভার্ন বলেছেন: ভালো লেগেছে নির্দোষ প্রেমের গল্প।

১৯ শে এপ্রিল, ২০২১ সকাল ৯:০৯

সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: ধন্যবাদ প্রিয় জুল ভার্ন ভাই। শুভেচ্ছা নিয়েন।

২১| ১৯ শে এপ্রিল, ২০২১ সকাল ১০:১৬

মোঃমোস্তাফিজুর রহমান তমাল বলেছেন: জীবনের উত্থান-পতন ও পরিস্থিতি মানুষকে অনাকাঙ্ক্ষিত কাজ করতে বাধ্য করে। হীরণকে রিকশা কিমে দিয়ে ভালো করেছেন। বহু চাকরিজীবীর চেয়ে রিকশাওয়ালাদের আয় বেশি।

১৯ শে এপ্রিল, ২০২১ দুপুর ২:০০

সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: জীবনের উত্থান-পতন ও পরিস্থিতি মানুষকে অনাকাঙ্ক্ষিত কাজ করতে বাধ্য করে।

আমি এক ডাকসাইটে অভিজাত পরিবারকে চিনি। উঁচুমাপের চাকরি করতেন। শিক্ষিত ও ভদ্র পরিবার। গ্রামের মধ্যে শিক্ষা-দীক্ষায় সেরা ছিলেন তারা। চাকরি ছাড়ার পর গ্রামে ফিরে এলেন। আনন্দ, হৈ-হুল্লোড়ে দিন কাটতে লাগলো। কিছুকাল পর তাদের দৈন্য এমন পর্যায়ে চলে গেল, যা তারা নিজেরাও কল্পনা করেন নি। বেঁচে থাকার জন্য মানুষের পক্ষে যা যা করা সম্ভব, মানুষ তাই করবে। জীবন সংগ্রাম বলতে যা বোঝায়, তা তারা করেছেন, এবং পদে পদে পরাজিত হয়েছেন। নিশ্চিহ্ন হতে যেয়েও কোনোরকমে তারা টিকে ছিলেন। তাদের তুলনায় হিরনের রিকশা চালানো অনেক ভালো কাজ। পরিবারটা অবশ্য এখন আগের জায়গায় উঠে আসতে পেরেছে।
যারা জীবনকে দেখেন নি, মানুষের জীবনযাত্রা সম্পর্কে যাদের জ্ঞান নেই বা সীমিত, তাদের কাছে এই গল্প আর্টিফিশিয়াল মনে হবে।

হীরণকে রিকশা কিমে দিয়ে ভালো করেছেন। বহু চাকরিজীবীর চেয়ে রিকশাওয়ালাদের আয় বেশি। :) :) এটা অবশ্য ভালো বলেছেন। একটা গান খুব জনপ্রিয় ছিল ছোটোবেলায় - রিকশাওয়ালা বলে কারে তুমি আজ ঘৃণা করো? --- দোকানে একটা কাপড়ের দরদাম চলছে। আমরা ৫০ বা ১০০ টাকা করে দাম বাড়াই/কমাই, কোথাও ৫০০/১০০০ করে। একজন রিকশাওয়ালার সাথে ৫/১০/২০ টাকা নিয়ে তর্কাতর্কি করি। কোনো কোনো রিকশাওয়ালা একটু বাড়াবাড়ি করেন, তবে আমরা যাত্রীরাও আরেকটু সহনশীল হলে অনেক ঝামেলাই কমে যায়।

মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ তমাল ভাই।

২২| ১৯ শে এপ্রিল, ২০২১ সকাল ১০:১৭

রানার ব্লগ বলেছেন: ভাপা পিঠা ও সিদ্ধ ডিম দুইটাই আমার ব্যাপক অপছন্দ।

১৯ শে এপ্রিল, ২০২১ দুপুর ২:১৬

সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: পড়তে পড়তে খুব উচ্ছ্বসিত হচ্ছিলাম, কিন্তু ব্যাপক শব্দের পর পছন্দ শব্দের আগে 'অ' দেখে ব্যাপক ধাক্কা খাইলাম।

পেঁয়াজু খুব মজা লেগেছে নিশ্চয়ই :)

নীচে দেখুন

২৩| ১৯ শে এপ্রিল, ২০২১ দুপুর ১:০১

রাজীব নুর বলেছেন: আমার মন্তব্যের উত্তর দেওয়ার জন্য আপনাকে আন্তরিক ধন্যবাদ।

১৯ শে এপ্রিল, ২০২১ দুপুর ২:১৬

সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: আপনাকেও আন্তরিক ধন্যবাদ রাজীব নুর ভাই।

২৪| ১৯ শে এপ্রিল, ২০২১ বিকাল ৩:১২

শায়মা বলেছেন: হা হা ভাইয়া আর ইতিহাস বলবো সন্ধ্যায় ফিরে এসে......

১৯ শে এপ্রিল, ২০২১ বিকাল ৪:০৬

সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: ওকে :)

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.