নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

শব্দকবিতা : শব্দেই দৃশ্য, শব্দেই অনুভূতি [email protected]

সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই

দুঃখের কবিতাই শ্রেষ্ঠ কবিতা। ভালোবাসা হলো দুঃখ, এক ঘরে কবিতা ও নারী।

সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই › বিস্তারিত পোস্টঃ

বাণী চিরন্তনী সমগ্র

২৪ শে মে, ২০২১ রাত ৮:৩৮

পোস্ট শুরুর আগে শুরুনিকা

কৌতুক আমার অতি প্রিয় একটা বিষয়। এই ব্লগে যত কৌতুকের পোস্ট আছে, আমার মনে হয় পড়ি নাই এমন পোস্ট খুব কমই আছে। এগুলোর লিংকও আমার সংগ্রহে রেখে দিয়েছি। এই পোস্টের নীচের লিংকগুলো দেখুন। কৌতুকের পোস্ট পেলে সেগুলো পড়া শেষ না করে ওঠা আমার জন্য খুব কষ্টকর হয়। শেরজা তপন ভাই সেদিন একটা কৌতুকের পোস্ট দিয়েছিলেন। সেই পোস্টে একটা 'মোরাল অব দ্য জোক্‌স' ছিল- সবাই জোক্‌স বলতে পারে না। কথাটা হয়ত আরেকটু সংশোধন করে বলা যায়, কিংবা অন্যভাবেও বলা যায়। আমার এক বন্ধু আছে, তাকে পেলেই আমরা কৌতুক বলতে বলি। কোনো অনুষ্ঠানে স্টেজে উঠে সে একটু দাঁড়াইলেই হইল, একটা ডানে-বামে তাকাইয়া চোখটা নাচাইয়া ঠোঁটটা একটু খুললেই দর্শকরা হাসতে হাসতে গলে পড়ে যায়, তারপর কৌতুক বলা হলে হাসির শব্দে ধরনির বুক কাঁইপ্যা ওঠে। অথচ, আমি স্টেজে উঠে পৃথিবীর সেরা কৌতুকগুলো বললেও কেউ হাসবে তো না-ই, কেউ আমার কথা শুনবেও না। অথচ দেখুন, আমি কিন্তু কৌতুক ঠিকই বলেছি। আসলে, সবাই কৌতুক বলতে পারলেও সবাই হাসাতে পারেন না।

কিন্তু, আরো কিছু কথা আছে। আমাদের সেই বন্ধুকে যদি আমাদের কোনো ব্লগ-ডে-তে এনে স্টেজে উঠিয়ে কৌতুক বলতে বলি, আমি মোর দ্যন শিওর, ওর কথা কেউ শুনবে না, হাসির প্রশ্ন তো অনেক পরের ব্যাপার।

আপনার কৌতুক শুনে দর্শক হাসবে কী হাসবে না তা নির্ভর করবে দর্শকদের মাঝে আপনার পরিচিতি কতখানি আছে তার উপর, তারা আপনাকে কতখানি ভালোবাসেন বা পছন্দ করেন, তার উপর। এগুলোর সূচক যদি খুব উন্নত হয়, তাহলে কৌতুকের হাসির উপাদান এবং আপনার কৌতুক বলার দক্ষতা ততখানি গুরুত্বপূর্ণ হয়ে ওঠে না।

এ পোস্টটি আগেও পাবলিশ করেছিলাম। ঐ সময়ে যারা পোস্টে অ্যাক্টিভ ছিলেন, তাদের কাছেই হয়ত এটা উপভোগ্য ছিল, কারণ, পোস্টের অনেক ক্যারেক্টার তখন ব্লগে অ্যাক্টিভ ছিলেন। আজ এ পোস্টটা যারা পড়বেন, অনেক ক্যারেক্টারকে তারা চিনবেন না বলে আসল মজাটা হয়ত অধরাই থেকে যাবে। তবু দেখা যাক, সেই সময়ের বিষয়বস্তু আজকের ব্লগারের কাছে কোনো আবেদন বা আপিল রাখতে পারে কিনা। ---- ডটচিহ্নের পর থেকে মূল পোস্ট শুরু

---

আমার বাণী চিরন্তনী সমগ্র পড়া শুরু করুন


আমার উপর ন্যস্ত মহান দায়িত্ব ও কর্তব্য পালন করতে গিয়ে দেশ ও জাতির কল্যাণার্থে সময়ে সময়ে আমি যে-সব বাণী প্রদান করেছি, জনস্বার্থে তার একটা নাতিদীর্ঘ সংকলন এখানে তুলে ধরা হলো। আমার সতীর্থগণও সময়ে সময়ে আমার বাণীকে সম্প্রসারিত করার উদ্দেশ্যে কিছু বাণী প্রচার করেছেন। জাতির সামনে সেগুলোও তুলে ধরা হলো এখানে। আমি আশা করবো, দিশেহারা মানবেরা এসব বাণী মুখস্থ করবেন এবং তদ্বারা নিজ নিজ চলার পথকে সুগম করার প্রয়াস পাবেন।

**
২৮ আগস্ট ২০১৩

বালকেরা প্রথম দেবদাস হয় প্রাইমারি স্কুল পাশ করে হাইস্কুলে চলে যাবার সময়ে। প্রথম থেকে চতুর্থ শ্রেণীর বালিকারা তখন পার্বতী।

এরপর হাইস্কুল ছেড়ে যাবার সময়ে- বালকেরা ততদিনে বাল্যপ্রেমিকাকে ভুলে গেছে, সে স্থান দখল করেছে নতুন সহেলিরা। এটা কাঁচা প্রেম।

এরপর প্রগাঢ় প্রেমের ঘটনাটা ঘটে যায় কলেজে পড়ার সময়ে। আমাদের সময়ের কথা বলছি আর কী। ‘শ্রীকান্ত’ পড়ার পর নিজেকে ‘শ্রীকান্ত’ ভাবতে থাকে সবাই, আর ছোটো প্রেম যে কেবল ধাক্কা মেরে দূরেই ঠেলে দেয়, তা না, সবেগে কাছে নিতেও সময় লাগে না

পরেরটা আর বললাম না, কারণ ততদিনে সবাই ম্যাচিউর্‌ড হয়ে গেছে।

সূত্রঃ ফেসিবুকিডিয়া

**
২৮ আগস্ট ২০১৩

দেখতে দেখতে ৫০-এর কাকাছি চলে আসলাম। আমরা যখন স্কুলে পড়তাম তখন গ্রামদেশে ৪০ বছরের ‘পোলাপান’ই নানা হয়ে যেত। আমার নানা বৃদ্ধ বয়সে মারা যান, কিন্তু তাঁর বয়স ৫৫-এর নিচে ছিল।

আমাদের ডলি সায়ন্তনি নানি হয়ে গেছে আরও বছর দু-তিন আগে। এবার চিন্তা করুন, আমাদের বয়স কোন্‌ পর্যায়ে পৌঁছে গেছে।

তবে, বয়সটা শরীরের নয়, মনের। আমরা যখন এই বয়সেই একসাথে বসি, তখন মনে হয় এখনো আমরা ক্লাস টেনেই পড়ে আছি। সেই আদিম চুটকি ছাড়া যেন আমাদের আড্ডা জমেই না।

সূত্রঃ ফেসিবুকিডিয়া

**
১৬ সেপ্টেম্বর ২০১৩

তোমার বদ্‌গুণগুলো ঝেড়ে ফেলো- আমি তোমার।

বিঃ দ্রঃ তোমার বদ্‌গুণের তালিকা:

১। তুমি চোগলখোর- আমার গুষ্টি উদ্ধার করতে যেয়ে নিজের মুখে ফেনা তুলে ফেলো- তখন তোমাকে ভয়াবহ রকম কুৎসিত লাগে। কিন্তু তুমি নিজে কী করতে পেরেছ, তা একবারও বলো না, কারণ, তুমি আমার জন্য কিছুই করো নি।

২। তুমি একগুঁয়ে- যা বলো তাতে যদি তুমি ধ্বংসও হয়ে যাও, তোমার পথ থেকে একচুলও নড়ো না।

৩। তুমি মুখরা রমণী - বাঁচালের মতো বক বক করার জন্যই তোমার জন্ম।

ফলো আপ:

গতকাল থেকে গৃহিণীর তেজ বেশ কমেছে বলে মনে হচ্ছে। তাকে অনেকটা মনমরাও দেখাচ্ছে। এটা আমার খুব ভালো লাগছে। তার দর্প চূর্ণ হয়ে সে মাটিতে নুয়ে পড়বে, আমি এমন দিনের অপেক্ষায় আছি। তারপর সে তার ভুল বুঝতে পেরে যখন ক্ষমা চাইবে, সে সত্যিকারেই আমার হবে।

সূত্রঃ ফেসিবুকিডিয়া


**
১৬ সেপ্টেম্বর ২০১৩

আজ আমার দুঃখেরই কপাল
বাঘিনীরা যুদ্ধে গেলো, বাঘে খোঁজে হরিণীর গাল।

....

সবাই বলে বয়স হলে বউয়ের দরদ বাড়ে
এই মাটির ঘরটা খাইল ঘুণে বদনাম দিব কারে?

সূত্রঃ ফেসিবুকিডিয়া

**
৭ অক্টোবর ২০১৩

সত্য হলে স মিথ্যা হলে মি লিখুন:
মেয়েরা বোকা প্রেমিক ও গাধা স্বামী পেতে ভালোবাসে, কারণ এরা কোনোদিন স্ত্রীর অবাধ্য হতে পারে না।
...

আমার গুরু বলেন, যখন কোনো মেয়ে তার প্রেমিককে বিয়ে করে বসে, তখনই স্বামীটা সার্থক গাধা হয়ে ওঠে- সে তখন আজীবন পাহাড়সম বোঝা বয়ে বেড়ানোর জন্য ব্রতী হয়। বিয়ে করার আগ পর্যন্ত সে বোকা ছিল- বলতে সমস্যা নেই।

সূত্রঃ ফেসিবুকিডিয়া

**
১৪ অক্টোবর ২০১৩

গরু-ছাগল থেকে দেড় হাত দূরে থাকুন, ওদের কাছে জেন্ডার-বৈষম্য নেই- সবাইকেই লাথি মারে।

**
২৮ অক্টোবর ২০১৩

প্রেম পেয়ে প্রখ্যাত হয়েছেন, এঁদের সংখ্যা বেশি, নাকি প্রেম না পেয়ে অমর হয়েছেন এঁদের সংখ্যা বেশি?

.....

প্রেম পেয়ে গেলে কেউ জীবন দেয় না, কিন্তু না পেলে দেয়- তখনই তার নাম মানুষ জানতে পারে।


**
৫ নভেম্বর ২০১৩

‘তোমাকে ভালোবাসি’ হলো শরিয়তী কথা; ভালোবাসতে বাসতে ফতুর হয়ে যাওয়ার পর এটা আর মুখে বলবার প্রয়োজন পড়ে না, তখন অন্তরে অনুভবের যে প্রাবল্য সৃষ্টি হয়, সেটা ‘মারফতী’ অধ্যায়।

তবে ‘তোমাকে ভালোবাসি’ কথাটা যে সস্তা তা মানতে নারাজ। প্রচণ্ড আবেগ থেকে যখন এ ভাবটি কথার ভিতর দিয়ে উৎসারিত হয়, তখন এটাই প্রেমের জীবন্ত প্রকাশ রূপে প্রতিভাত হয়।

সূত্রঃ ফেসিবুকিডিয়া - আফ্রি আয়েশা

**
৫ ডিসেম্বর ২০১৩

জুলিয়ান সিদ্দিকীর একটা স্মার্ট প্রোফাইল পিকচার দেখা গেলো।



আমি বাণী দিলাম :

আপনি দেখি চুল আর গোঁফঅলা তরতাজা জোয়ান মানুষ!

গত ১৫ বছর ধরে আমার স্ত্রী বলছে- আগামী ৫ মাসের মধ্যে তোমার মাথার সব চুল পড়ে টাক হয়ে যাবে। এই সেই মাথা।



সূত্রঃ ফেসিবুকিডিয়া – জুলিয়ান সিদ্দিকী

**
১০ আগস্ট ২০১৪

একেকটা ক্ষত থেকে একেক গুচ্ছ পদ্ম জন্মে।

.....

একেকটা আঘাত থেকে একেকটা বেদনার সৃষ্টি। বেদনা আপনাকে নতুন কিছু করতে বাধ্য করে, অথবা উৎসাহিত করে। অবশ্য, নিঃশেষও করে। কিন্তু যারা নিঃশেষে নিঃশেষিতে হয়ে যান, তাদের কথা বলছি না।

**
১৯ আগস্ট ২০১৪

জান, জানু, সোনা- পোলাপানে এসব শব্দ কোথা থেকে শোনে, কার কাছ থেকে শিখে, কে জানে।

.....

একবার আমি খুব শুকিয়ে গেলাম। স্যান্ডো গেঞ্জি গায়ে পিসিতে ব্লগিং করছিলাম। শরীরের দিকে দীর্ঘক্ষণ তাকিয়ে থেকে স্ত্রী বললো, না খাইতে না খাইতে চেহারা কী করছে! একদুম বাবু হইয়া গেছে। বাচ্চারা এ কথা শুনে খিল খিল করে হেসে উঠলো। এরপর বহুদিন ধরে আমাকে ‘বাবু’ বলে ভেঙাতো বাসার ভিতরে ও বাইরে অনেকে

যাই হোক, পোলাপানের কথা আর কিছু বললাম না। এবার কষ্ট করে নীচের কবিতাখানি পড়ুনঃ

কবে ফিরবি?


তুই আমাকে ভুল বুঝেছিস, কিংবা আমি তোকে,
কিংবা কেউ কাউকে নয়,
অমোঘ আলোর মতো হয়তো এভাবেই গন্তব্য গেঁথেছি নিষ্ঠুর অন্তরালময়।
একটু আগের চেয়েও
অনেক অনেক আগে বাতি নেভালি বড্ড অভিমানিনীয়া মেয়ে;
আমি জানি, তুই আমার চারপাশ জুড়ে, তথাপি এক দিগন্ত দূরে,
আমার চোখের পানে ফ্যাল ফ্যাল চেয়ে।

আমি তোর দুষ্টু বালক, বাবুদের রাজা, অখণ্ড অহংকার।
কানমলা দে; নাকে খত দিই?
আমাকে মেরে ফেল্ সোনা।
তবু তুই অন্তরাল ছেড়ে পাখির পাঁজরে ছুটে আয় এইবার।

আমি তোর লাগি সারাদিন কাঁদি। কবে ফিরবি সম্রাজ্ঞী পাখি?


যদি সে ফিরে, কিংবা না ফিরে, জানবে সে কী করে আমিও গিয়েছি সব ছেড়ে!

**
১৯ আগস্ট ২০১৪

আমাদের বাল্যকালের মেয়েরা, এবং তাদের প্রেম

বাল্যকালে দেখেছি, কিছু মেয়ে থাকে খুব কড়া এবং নিষ্ঠুর। তারা কোনো ছেলের সাথে কথা বলা তো দূরে থাক, একবার ফিরেও তাকাতো না। যদি কখনো হঠাৎ চোখে চোখ পড়ে যেত, মনে হতো খেয়ে ফেলবে। ছেলেরা ওদের কাছ থেকে নিরাপদ দূরত্ব বজায় রাখতো। কারণ, ওরা ছিল বাঘিনী।

কিছু মেয়ের নেশাই ছিল প্রেম করা। ওরা সবসময় ভাবে গদগদ থাকতো। আহারে, প্রেমে পড়ার কিছুদিনের মধ্যেই ওরা মরার মতো হয়ে যেতো। ওদের দিকে তাকালে মনে হতো কতদিনের বিরহিণী, প্রেমিকের জন্য কাঁদতে কাঁদতে চোখ ক্ষয় হয়ে গেছে, শরীর কাহিল হয়ে গেছে। এভাবে হঠাৎ করেই একদিন যদুর সাথে ব্রেক-আপ হতো এবং মধুর সাথে প্রেম সংঘটিত হতো। কিছুদিন হর্ষোৎফুল্ল থাকার পর আবার সেই ‘বিরহী বধূর’ মতো হয়ে যেতো। আবার ব্রেক-আপ, আবার নতুন প্রেম। যতগুলো প্রেম করতো, ততগুলো প্রেমিককেই ওরা প্রাণের চেয়েও অধিক ভালোবাসতো; অন্যদিকে প্রতিটা প্রেমিকই মনে করতো- মাধবীলতা তার জন্য আগুনে ঝাঁপ দিতে স্টার্ট পয়েন্টে ‘অন মার্ক’ হয়ে প্রস্তুত রয়েছে।

আমি এখনকার মতোই তখনো হাবাগোবা ছিলাম। কোনো মেয়ের সাথে কথা বলা তো দূরের কথা, কারো দিকে তাকাতেও পারতাম না, আমার চোখে এত লজ্জা ছিল। লজ্জা পুরুষের ভূষণ, এটা মেনে নিয়েই চুপচাপ থাকতাম।
আর যারা খুব চপল ও স্মার্ট ছিল, তাদের নাম হয়তো একটু পরেই আপনারা জানতে পারবেন।

অ.ট. বাল্যকাল বলতে স্কুল-কলেজের দিনগুলোর কথা বলছিলাম আর কী।

**
১৯/২০ আগস্ট ২০১৪

কাল্পনিক_ভালোবাসার বাণী :

ছুরি বা ব্লেড দিয়ে নিজের হাত কেটে প্রেমিকার নাম লেখা- একটি হারানো ঐতিহ্যের নাম। অনেকদিন পর আজকে একজন পাবলিক দেখলাম যিনি দিন কয়েক আগে ছুরি দিয়ে হাত কেটে প্রেমিকার নাম লিখেছিলেন। তবে সমস্যা হচ্ছে ছুরিটা স্ট্যারালাইজ না করে কাটাকাটির কারনে ইনফেকশন জনিত সমস্যার কারণে বেচারা বর্তমানে হাসপাতালে আছেন। আরো সমস্যা হচ্ছে, গভীর রাতে প্রেমিকার কল ওয়েটিং!
ভদ্রলোক আমার জুনিয়র বন্ধু! একজন বিশিষ্ট কবি ও প্রেমিক। বিপদ হলো আমি কেবলই খিক খিক হাসির মাঝে সান্তনার ভাষা খুঁজে পাচ্ছি।

.....

আমার বাণী : ইতিহাসের নিষ্ঠুরতম ট্র্যাজেডিগুলোর একটি। যে সরলমনা অন্ধনিষ্ঠ প্রেমিক নিজের হাতের চামড়া কেটে প্রেমিকার নাম অঙ্কন করতে গিয়ে দুর্ঘটনাবশত হাসপাতালে ভর্তি হলেন, তার প্রেমিকা মুহূর্তেই খলনায়িকায় পরিণত হলেন। তিনি আহত প্রেমিকের সন্ধানে হাসপাতালে ছুটে না এসে বিকল্প প্রেমিকের সাথে রাতভর মজা নিতে শুরু করলেন।

আমি এই বেকুব প্রেমিকের জীবনাশঙ্কার কথা ভেবে শিউরে উঠছি। প্রেমিকার মোবাইল গভীর রাতে ওয়েটিং পাওয়ার পর তার চিত্ত স্থির থাক, তার জন্য আমার এমন প্রার্থনা থাকলো।

সূত্রঃ ফেসিবুকিডিয়া

**
২৩ আগস্ট ২০১৪

একটি সত্য ঘটনা – শেয়ালের কাছে মুরগি বর্গা

আমি এ গল্পটি আমার ঘনিষ্ঠ ক্লাসমেট আবদুল করিমের কাছ থেকে শুনেছি। গল্পটি আমাদের স্কুলজীবনের দুই ক্লাসমেটকে নিয়ে। গল্পটি সত্য। আমাদের বেশিরভাগ ক্লাসমেটই সে সময়ে গল্পটি জানতো। কিন্তু এসএসসি পাশের পর আমাকে গ্রাম ছাড়তে হয়েছিল বলে গল্পটি আমি অনেক পরে করিমের কাছ থেকে জানতে পেরেছিলাম।
সামসু আর বাদল গল্পের দুই নায়ক। সুশ্রী নায়িকা চরিত্রে ছিল পাশাপাশি অবস্থিত এক গার্লস স্কুলের ছাত্রী। নাম তার বকুল। বকুল ফুলের মতো স্নিগ্ধ তার রূপ, দশ গেরামের সেরা সুন্দরী বকুল।

বকুলের বড় বোনকে বিয়ে করেছে সামসুর বড় ভাই। অর্থাৎ, সামসু আর বকুল ছিল বেয়াই আর বেয়াইন। রসিকতার সম্পর্ক। রসিকতা করতে করতেই দুজনের মধ্যে প্রেম হয়ে গেলো। দশ গেরামের ঝারা সুন্দরী হওয়ায় বকুল ছিল সকল যুবকের স্বপ্নের নায়িকা। সকলেই একটু সুযোগের অপেক্ষায় থাকতো বুকল ফুলের তাঁজা গন্ধ ও স্পর্শের জন্য। কিন্তু ঘনিষ্ঠ আত্মীয়তার সুবাদে সামসু আর বকুলই শেষ পর্যন্ত জুটি বাঁধতে সমর্থ হলো।

একদা জীবিকা নির্বাহের জন্য মাঝপথে লেখাপড়া বন্ধ করে দিয়ে সামসু মিডল ইস্টে পাড়ি জমাল। বিদেশে যাওয়ার আগে প্রিয়তমা বকুলকে একজনের পাহারায় রেখে যেতে হবে। কে সে? সে হলো সামসুর প্রাণাধিক প্রিয় বন্ধু, যাকে সে সবচেয়ে বেশি আস্থাভাজন মনে করে- বাদল। সামসুকে অভয় দিয়ে বিদেশে পাঠিয়ে দিল সে। সে জীবিত থাকতে বকুলের দিকে কেউ চোখ তুলে তাকাবে- সেই চোখ কাঁচি দিয়ে উপড়ে ফেলবে না? এমনই কিছু নাটকীয় ডায়ালগে সামসুকে আস্বস্ত করলে খুশিমনে সামসু বিদেশে চলে গেলো।

বিদেশে বসে সামসু প্রতি সপ্তাহে বকুলের দুটি করে চিঠি পায়। খুব ভালো লাগে।
মাস ছয়েক পর যা হবার তাই হয়ে গেলো। বকুল চিঠি লেখা বন্ধ করে দিল। এটা সেই সময়ের কথা যখন পৃথিবীতে মোবাইল ফোনের আবিষ্কার হয় নি।
ব্যতিক্রমী কিছুই হলো না, সবই স্বাভাবিক নিয়মে ঘটে গেলো।

সামসু বিদেশ থেকে আসার পর জানতে পারলো বাদলের সাথে বকুলের বিয়ে হয়ে গেছে। বকুলকে সে সব সময় পাহারায় রাখতো। কিছুদিন পর বাদল ভাবলো, পরের জিনিস এত কষ্ট করে পাহারা দিচ্ছি কেন? আমি নিজেই তো এ জিনিস নিজের করে নিতে পারি। বকুলও তাই ভাবছিল। ব্যস- দুজনে দুজনার হয়ে গেলো।

শেয়ালের কাছে মুরগি বর্গা দিয়ে সামসু মুরগি খোয়ালো। অনেকদিন পর্যন্ত সে দিওয়ানা ছিল, তারপর বিয়েশাদি করে নতুন জীবন শুরু করলো।

সামসু আজও আমাদের অনেক প্রিয় বন্ধু। কিন্তু বাদল এই বেইমানির দ্বারা আমাদের সবার কাছ থেকে চিরতরে দূরে সরে গেলো- আমরা কেউ কোনোদিনই খোঁজ নিই না, বাদল কেমন আছে। এটাই ওর শাস্তি।

অফ টপিক : আবদুল করিম নামটি ছাড়া বাকি নামগুলো কাল্পনিক।

**
২ সেপ্টেম্বর ২০১৪

ছোটো ছেলে গত প্রায় ঘণ্টা দেড়েক ধরে তার মায়ের সাথে নিজের জমানো টাকা হিসাব করলো। এ টাকা থেকে তার মা মাঝে মাঝেই খরচ করে ফেলে বলে সে খুব ক্ষিপ্ত। সে টাকাগুলো শক্ত করে একটা রুমালে বাঁধলো। রুমালটা একটা কৌটাতে ঢোকালো। সেটি রাখলো আরেকটা কৌটার ভিতরে। তার মা যাতে কোনোমতেই এ থেকে টাকা নিতে না পারে, সেজন্য তার এতো সিকিউরিটি অ্যারেঞ্জমেন্ট।
টাকার কৌটাটা এবার সে আলমিরার একটা লকারে রাখলো। লকারে রেখে সুন্দর করে তালা দিয়ে তালার চাবিটা আলগোছে তার মায়ের কাছে দিয়ে স্বস্তির সাথে পাশের রুমে গেলো তার বোনের কাছে- তারপর সে বোনের সাথে নিশ্চিন্তে ‘ফ্রোজেন’ দেখতে থাকলো।

**
৬ সেপ্টেম্বর ২০১৪

মাহমুদ০০৭ বাণী দিলেনঃ যখন তোমার বলার কিছু থাকে না, তখন চুপ করে থেকো, অহেতুক কিছু বলার চেষ্টা করো না। --- ক্রিস্টিনা রসেটি
খাইছে রে! ইহাও এক্কখান বাণী!

......

এরপর আরো কিছু বাণী প্রসবিত হতে থাকে। কিছুটা নমুনা নীচে দেখুনঃ

ডি মুন : যখন তোমার ক্ষুধা লাগে তখন তুমি খাও।

ডি মুন : যখন তোমার প্রেম করতে ইচ্ছা করে তখন ঘরে বসে থাকো, তবুও প্রেম কইরো না।

মাহমুদ০০৭ : যখন মাথা আওলা, তখন আসে জাওলা, ক্যাম্নে খায় কাউলা, অরে হক মাওলা। হাজির বিরানি খামু। (দেহি কেডায় অরথ বাহির করবার পারে)।

প্রবাসী পাঠক : যখন কোন বাণী শুনে তার ভাবার্থ উদ্ধারে ব্যর্থ হও তখন আতেল সেজে আর একখানা বাণী দাও।

সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই : যখন তোমার অনেক কিছু বলার থাকে, তখন চুপ থাকবে। খালি কলশ বেশি বাজলেও ভরা কলশ বাজে না।

Hasan N Murad: যখন তোমার পেটে অধিক চাপাচাপি আরম্ভ হইবেক, তখন দেরি না করিয়া হাগু করিয়া আসিবেক। মহান শান্তির বাণী।

সূত্রঃ ফেসিবুকিডিয়া – Mahmud Rahman

**
৭ সেপ্টেম্বর ২০১৪
শারমিন রেজোয়ানা বাণীতে জানালেন যে, তিনি বই কিনেন, কিন্তু বইগুলো খোয়া যায়।

আমার মহাবাণীঃ দুটো কাজ করবেন। প্রতি বইয়ের দুটো করে কপি কিনবেন। একটা বুকশেলফে রাখবেন নিজের জন্য। আরেকটা রেখে দিবেন যদি কেউ চায়, তাকে ধারে দেয়ার জন্য। ধারের বই ফেরত পেলে তো কথাই নেই, ফেরত না পেলেও দুঃখ করবেন না- একটা বই তো আপনার কাছে আছেই।

আমি এক ব্যক্তিকে জানি, যিনি প্রতিটা বই কেনার পর পরই ভিতরের পাতায় একটা স্টিকার জুড়ে দেন এভাবেঃ

বই কিনে কেউ দেউলিয়ে হয় নি, এটা ঠিক নয়। প্রচুর গচ্চা দিয়ে বই কিনে কিনে সত্যিই আমি দেউলিয়ে হচ্ছি। তাই দয়া করে কেউ মার্ক টোয়েন হবেন না। বইটি নিন, পড়ুন এবং আমি ভুলে যাওয়ার আগেই যথাসময়ে বইটি ফেরত দিন- আপনাদের মহানুভবতার জন্য আমি চিরকৃতজ্ঞ থাকবো। ধন্যবাদান্তে-

আপনাদের গুণমুগ্ধ (নাম)


এর নীচে সিল-ছাপ্পড় থাকতে পারে।



সূত্রঃ ফেসিবুকিডিয়া - Sharmin Rezowana


---
০৫ মে ২০১৯

বাংলাদেশী বিজ্ঞানীর দ্বারা খিদা নিবারণের এক বিস্ময়কর আবিষ্কার

জন্মের পর থেকেই মানুষ খাওয়ার জন্য অস্থির হয়ে পড়ে। খাওয়ার জন্যই পৃথিবীতে যত যুদ্ধ। পেটের জন্যই দুনিয়া চলে।
তো, এই খিদা যদি না থাকতো, তাহলে আমাদের চাকরি বাকরি ব্যবসা বাণিজ্য করে টাকার পেছনে দৌড়াইতে হতো না। খিদার যন্ত্রণা নিবারনের জন্য আমরা আকাশে স্যাটেলাইট পাঠিয়েছি, যাতে উহা সময়মতো আমাদেরকে 'ফণী' বা 'মণি'র আগমনবার্তা দিতে পারে, যাতে খাদ্যশস্যসহ জানমালের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে পারি, যাতে ওগুলোর কোনো ক্ষতি না হয়।

ঠিক এই সময় এক যুগান্তকারী আবিষ্কারে পৃথিবীবাসী স্তব্ধ হইয়া গেল। তাদের মুখে ভাষা হারাইয়া গেছে। বাংলাদেশী বিজ্ঞানী দমুহ্‌মা ললিখ খিদা নিবারণের এক আশ্চর্য কেরামতি উদ্ভাবন করেছেন। এই আবিষ্কারে সারাবিশ্বে হৈচৈ পড়ে গেছে। এই পদ্ধতি অবলম্বন করলে সারাদিন আপনার খিদা লাগবে না; পশ্চিমা বিশ্ব এই আবিষ্কারকের জন্য নোবেল, অস্কার, অ্যামি অ্যাওয়ার্ডসহ যাবতীয় নামজাদা অ্যাওয়ার্ড দেয়ার ঘোষণা দিয়েছে। বাংলাদেশও বাংলা একাডেমী পুরস্কার, বাচসা পুরস্কার ও জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কারসহ সব ধরনের পুরস্কারের জন্য তার নাম ঘোষণা করেছে। এই বিজ্ঞানী এখন রীতিমতো সেলিব্রেটি। তাকে দেখার জন্য হাজারে হাজারে, কাতারে কাতারে মানুষ লাইন ধইরা খাড়াইয়া আছে। কিন্তু তিনি খিদা নিবারণ কাজে ব্যস্ত থাকায় সবাইকে সময় দিতে পারছেন না।

এক প্রেস বিফিঙে বিজ্ঞানী তার খিদা নিবারণের পদ্ধতি বর্ণনা করেন। তিনি বলেন, প্রতিদিন সকালে নাস্তার পর একহালি সিদ্ধ ডিম (কুসুমসহ), এবং ৩টি তেলেভাজা পরোটা গরুর মাংস ভূনা দিয়ে খেতে হবে। এরপর সাড়ে দশটা থেকে ১১টার মধ্যে এক প্লেট মুরগির তেহারি খেতে হবে। সাথে শসা ও গাঁজর থাকবে; একটা আপেল ও দুটো কলা খেতে হবে। দুপুরে লাঞ্চ করতে হবে ৩৫০ গ্রাম চাউলের ভাত দিয়া। রুই বা কাতল মাছের ৩ টুকরা, দুটো দেশি মুরগির রান (২টার বেশি না), ভেজিটেবিলসহ খেতে হবে। সন্ধ্যা ৬-৭টায় খেতে হবে দুটো ডিমসহ ডাবল সাইজের দুইটা মোগলাই পরোটা। সাথে পেঁয়াজকুঁচি নিতে হবে। রাত ৯-১০টার মধ্যে ডিনার সারতে হবে। দেড় প্লেট ভাত বা ৭ পিস রুটি বা ৪পিস পরোটার বেশি খাবেন না। গরুর মাংস/মুরগির মাংস/মাছ যা খুশি খেতে পারেন। এরপর দুটো মিষ্টি বা এক বাটি পায়েশ খাবেন। ১১টার মধ্যে ঘুমিয়ে পড়তে হবে। ঘুমানোর আগে এক গ্লাস খাঁটি গরুর খাঁটি দুধ সর সহ খেয়ে শুইবেন।
এই নিয়ম মেনে চললে খিদা আপনাকে স্পর্শ করবে না জীবনেও, সর্বদাই ১৫০ হাত দূরে থাকবে। আপনি শান্তিতে থাকবেন, শান্তিতে থাকবে আপনার পেটও। তখন পরম শান্তিতে দিনরাত ব্লগিং ও ফেইসবুকিঙ করতে পারবেন।

উপরেরটা আর নীচের কুইজটা নতুন সংযোজন। আর নীচের সংযোজনী দিয়ে এ দীর্ঘ পোস্টের ইতি টানলাম। পুরোনো পোস্টে যাওয়ার আগে শুধু বলে যান, এ পোস্টটি পড়তে আপনার কত মিনিট সময় লেগেছে? পুরোটা কি পড়েছেন? সবার উপরে বা একেবারে নীচে এই লিংকটা দিই নি কেন বুঝেছেন তো, তাই না?

---

কুইজ (কঠিন কুইজ, শুধু মেধাবীদের জন্য)

এ বিখ্যাত নায়িকার নাম কী? নিম্নে কতিপয় ক্লু দেয়া গেল :

১। তার নামের বানানে ৩টা অক্ষর আছে
২। প্রথম ও শেষ অক্ষরটি যথাক্রমে ব ও ত
৩। মাঝখানে রয়েছে প বর্গের ৩য় বর্ণটি, অর্থাৎ ব
৪। মাঝখানের বর্ণের সাথে একটা ই-কার আছে, আর শেষের বর্ণের সাথে আছে একটা আ-কার
৫। তার নামটি উল্টাইয়া লিখলে হয় তাবিব

তারা তিন বোন। প্রথম বোনের নাম সুচন্দা, আর ছোটোবোনের নাম চম্পা। এ বিখ্যাত নায়িকার একটা বিখ্যাত ছবির নাম 'আলোর মিছিল'। আরেকটা বিখ্যাত ছবির নাম 'সুন্দরী'। তার অন্যান্য বিখ্যাত ছবির মধ্যে রয়েছে কসাই, আনার কলি, জীবন তৃষ্ণা, জন্ম থেকে জ্বলছি, কথা দিলাম, নয়ন মনি।

নাহ, আর বেশি ক্লু দেয়া যাবে না, দিলে সহজ হইয়া যাইব। তবু যদি কেউ মনে করেন যে, মাথা চুলকাইতেছে, আমারে অসঙ্কোচে বলবেন, আমি আরো কিছু ক্লু দিব।

---

০৭ সেপ্টেম্বর ২০১৪


মন্তব্য ৩০ টি রেটিং +৬/-০

মন্তব্য (৩০) মন্তব্য লিখুন

১| ২৪ শে মে, ২০২১ রাত ৮:৪৫

শেরজা তপন বলেছেন: কয়েক লাইন পড়েই লাইক মেরে গেলাম- আসছি ভাই। পুরো পড়ে মন্তব্য করব

২৪ শে মে, ২০২১ রাত ৮:৪৮

সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: প্রথম লাইক ও প্রথম কমেন্টের জন্য শুভেচ্ছা শেরজা তপন ভাই।

২| ২৪ শে মে, ২০২১ রাত ৮:৫৫

জটিল ভাই বলেছেন:
আমার জটিলকথনেতো এইজন্যেই খরা লাগছে :P
মুগ্ধ.....মুগ্ধ......মুগ্ধ....... :)
তা পোলাপানের "সোনা" ডাক শেখার পেছনে আপনার নামের ভূমিকা আছে কিনা খতিয়ে দেখা দরকার.... :D
ভালো কথা, এতো বড় লিখা লিখতে পারেন আর নামের মর্মার্থ লিখতে আলসেমি!!!! সত্যিই আপনি দেখছি বড্ড অলস :P

২৫ শে মে, ২০২১ সকাল ১১:২২

সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: জটিল কমেন্টে অনেক আনন্দিত জটিল ভাই। ---- হ্যাঁ, ওটা খতিয়ে দেখতে পারেন :)

নামের মর্মার্থ তো নামের ভিতরেই আছে :) কারো নাম যদি কালা হয়, তাহলে বুঝতে হবে সে দেখতে কালো। ধলামিয়া হলে বুঝতে হবে সে ফর্সা বা ধলা :)

আমার নিকটা আমারই একটা কবিতার উপর করা। এ নামে একটা কবিতার বইও বের করার প্ল্যান ছিল। এখন এই নিকের আড়ালে আমার আসল নাম ডুবে গেছে :)

ধন্যবাদ কমেন্টের জন্য।

৩| ২৪ শে মে, ২০২১ রাত ৯:০৫

মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন: কঠিক কুইজা বেশী কঠিন হইছে।

২৫ শে মে, ২০২১ সকাল ১১:২৪

সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: তার নাম সুচরিতা হইতে পারে, শাবানাও হইতে পারে। আবার, কবরীও হইতে পারে। না, আর বলা যাবে না, বললে বুঝে ফেলবেন

৪| ২৪ শে মে, ২০২১ রাত ১০:৪৫

শোভন শামস বলেছেন: মজা করে লিখেছেন, ভাল লাগল

২৫ শে মে, ২০২১ সকাল ১১:২৫

সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: আপনার ভালো লেগেছে জেনে আনন্দিত। পড়ার জন্য ধন্যবাদ শোভন শামস ভাই।

৫| ২৫ শে মে, ২০২১ রাত ১২:৩২

নেওয়াজ আলি বলেছেন: অনেক দিন পরে আপনি কৌতুক নিয়ে মজার লেখা দিলেন

২৫ শে মে, ২০২১ সকাল ১১:২৯

সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: :)

হিমমম, খুব বেশিদিনও মনে-হয় হয় নাই। কিছুদিন আগেই তো জনপ্রিয় ভাষ্যকার শরাফাত ভাইয়ের কমেন্ট্রির উপর লিখলাম :) কিছুদিন আগেই তো আমাদের ক্লাসমেট সোহানীর বড়শি দিয়া ইলিশ মাছ ধরা নিয়া লিখলাম, মনে নাই? :)

যাই হোক, এটা পড়ার জন্য অনেক ধন্যবাদ নেওয়াজ আলি ভাই।

৬| ২৫ শে মে, ২০২১ রাত ১২:৪২

রাজীব নুর বলেছেন: কুইজের পুরস্কার কি আগে কোন।

২৫ শে মে, ২০২১ সকাল ১১:২৯

সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: কী পাইলে খুশি হবে আগে সেটা বলেন :)

৭| ২৫ শে মে, ২০২১ সকাল ১০:২২

পদ্মপুকুর বলেছেন: কৌতুক, কৌতুকময় হওয়ার ক্ষেত্রে আপনি যেগুলো বলেছেন, তার পাশাপাশি তেমনি ডিসাইসিভ মোমেন্ট-টা ধরতে পারাটাও। অতি সাধারণ কথাও পরিস্থিতির সাথে সংগতিশীল হওয়ায় কৌতুকময় হয়ে ওঠে। আরেকটা বিষয় আমার মনে হয়, কৌতুকের অডিয়েন্সের বুদ্ধিবৃত্তিক উৎকর্ষতাও একটা গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। বুদ্ধিবৃত্তিক উৎকর্ষতার ফলে একসময় অত্যন্ত মজাদার মনে হওয়া কৌতুকও স্থুল হয়ে পড়ে।

আপনার এই লেখার ক্ষেত্রে আমি গোপালভাড়ের পাঠক রয়ে গেছি বলে মে হচ্ছে। শুরুনিকার সাথে শেষসংহারের মিলন ঘটাতে গিয়ে গলদঘর্ম হয়ে গেছি :D

২৫ শে মে, ২০২১ দুপুর ১২:০৪

সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: কৌতুক, কৌতুকময় হওয়ার ক্ষেত্রে আপনি যেগুলো বলেছেন, তার পাশাপাশি তেমনি ডিসাইসিভ মোমেন্ট-টা ধরতে পারাটাও। অতি সাধারণ কথাও পরিস্থিতির সাথে সংগতিশীল হওয়ায় কৌতুকময় হয়ে ওঠে। আরেকটা বিষয় আমার মনে হয়, কৌতুকের অডিয়েন্সের বুদ্ধিবৃত্তিক উৎকর্ষতাও একটা গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। বুদ্ধিবৃত্তিক উৎকর্ষতার ফলে একসময় অত্যন্ত মজাদার মনে হওয়া কৌতুকও স্থুল হয়ে পড়ে।


আপনার এই লেখার ক্ষেত্রে আমি গোপালভাড়ের পাঠক রয়ে গেছি বলে মনে হচ্ছে। এ পোস্টের বাণীগুলো মূলত ফেইসবুকে সৃষ্টি হয়েছিল। তাদের অনেকেই আবার ব্লগেও অ্যাক্টিভ ছিলেন এবং তারা ব্লগে খুব পপুলারও ছিলেন। লিস্ট থেকে দু-একটা বাদ দেয়া হয়েছে, দু-একটা নতুন জুড়ে দেয়া হয়েছে। যাকে নিয়ে লেখা, তিনি উপস্থিত থাকলে মজাটা আরো বাড়ে। তবে, তাদের বাইরে আর কারো কাছে এগুলো কোনো আবেদন সৃষ্টি করে কিনা, সেটাও একটা বোঝার বিষয় ছিল, যা শুরুনিকায় বলার চেষ্টা করেছি। আপনি সিরিয়াস এন্ড হিউমারাস- সব দিক দিয়াই সরস, বুদ্ধিদীপ্ত, তেজোদ্দীপ্ত। গো অন।

শুভেচ্ছা রইল এই বিরাট বাণীসমগ্র পড়ার জন্য।

৮| ২৫ শে মে, ২০২১ সকাল ১১:০২

কামাল১৮ বলেছেন: শেয়ালের কাছে মুরগি বর্গা ,দুই জনের বন্ধুত্ব কি অটুট ছিল?

২৫ শে মে, ২০২১ দুপুর ১২:৩৭

সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: ওয়াও! দারুণ লাগলো আপনার প্রশ্নে। এটা খুব মজার এবং যুগপৎ করুণ ঘটনা। কতখানি ঘনিষ্ঠতা থাকলে নিজের প্রেমিকাকে দেখভালের দায়িত্ব অন্যের কাছে দিয়ে বিদেশে চলে যেতে পারে, তা সহজেই অনুমেয়। কিন্তু ঘটনা ঘটে যাওয়ার পর তাদের সম্পর্ক তার চাইতেও বহুগুণ তিক্ত হয়ে গিয়েছিল। শুধু তাই নয়, আমাদের অনেক ক্লাসমেটও সেই মুরগিখেকো ক্লাসমেটকে ঘৃণার চোখে দেখেছি।

শ্রদ্ধেয় কামাল ভাই, বলি বলি করেও বলতে ভুলে যাই। আপনি মুক্তিযুদ্ধের উপর একটা সিরিজ লিখতে পারেন, বিভিন্ন ব্যাটেলে আপনার অংশগ্রহণের অভিজ্ঞতা, নিজ চোখে মুক্তিযুদ্ধ দেখার অভিজ্ঞতা, সময়ের বর্ণনা তাতে থাকতে পারে। আপনি কি বেলোনিয়া বালজের যুদ্ধে অংশগ্রহণ করেছিলেন?

শুভেচ্ছা আপনার জন্য।

৯| ২৫ শে মে, ২০২১ দুপুর ১২:২১

শেরজা তপন বলেছেন: পড়ে পড়ে আমি হয়রান-
কোনটা রেখে কোনটার কথা বলি???
শেষেরটাতো ঝুড়ির ডিমের কৌতুকের মত :)

আপনার সবগুলোই মুল ধারার বাণি চিরন্তনীতে ঠাই পাবার যোগ্য।
ভাবিকে(!) নিয়ে বড্ড বেশী লিখেছেন :) :)

মাখন দুষ্প্রাপ্য তখন। স্তালিনের কেবিনেটের সবার ঘুম হারাম।
স্তালিন জরুরী সভায় বসেছেন। কিভাবে মাখনের উৎপাদন বাড়ানো যায় এই নিয়ে জোর আলোচনা চলছে।
আচমকা স্তালিন বললেন, দেখ মনুষ্য বিষ্ঠা থেকে মাখন তৈরি করা যায় কিনা?

তার কথা মানেই হুকুম। দেশের সেরা সেরা বিজ্ঞানীরা লেগে গেলেন বিষ্ঠা থেকে মাখন তৈরির গবেষনায়....

মাসখানেক পরে- স্তালিন সব বিজ্ঞানীদের ডেকেছেন, মাখন তৈরির অগ্রগতি জানতে।
- কি অবস্থা -হোল কিছু? কতদুর এগিয়েছ?
সেরা বিজ্ঞানী উঠে দারিয়ে কাঁচুমাচু হয়ে বললেন, জনাব আমাদের গবেষনা প্রায় শেষ পর্যায়ে!
-কেমন?
- মাখনের বর্ণ স্বাদ ধরন সব ঠিকই আছে -কিন্তু দুর্ভাগ্যজনকভাবে এখনো গন্ধ সরাতে পারিনি!!!!

২৫ শে মে, ২০২১ বিকাল ৪:৩৪

সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন:
পড়ে পড়ে আমি হয়রান-
কোনটা রেখে কোনটার কথা বলি???
শেষেরটাতো ঝুড়ির ডিমের কৌতুকের মত
:)

আপনি পড়তে পড়তে হয়রান হয়ে গেছেন, আপনাকে হয়রান করার জন্য আ,ই কষ্টিত, তবে আপনি পড়েছেন, সেজন্য আমি সুখিত। শেষের কুইজটা আসলে ঝুড়ির ডিমেরই ববিতা আপা সংস্করণ :)

ভাবীকে নিয়ে বলা কথাগুলো? হাহাহাহাহা। এখানে গভীর গূঢ় রহস্য আছে কিছু :)

শেষের কৌতুকটা সাংঘাতিক। আমার তো মনে হয়, স্টালিনেরব কথাটা একটা জোক ছিল, সবার ঘুম তাড়ানোর জন্য। আমি বুঝলাম, আর তেনারা কি বোঝেন নাই? নাকি আমিই বুঝলাম না ? :)

দ্বিতীয়বার এসে সুন্দর কমেন্টসহ একখান জোক্স উপহার দেয়ার জন্য অশেষ ধন্যবাদ শেরজা তপন ভাই।



১০| ২৫ শে মে, ২০২১ দুপুর ২:০৭

রাজীব নুর বলেছেন: লেখক বলেছেন: কী পাইলে খুশি হবে আগে সেটা বলেন

কোক আর বার্গার।

২৫ শে মে, ২০২১ বিকাল ৫:০৫

সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন:

১১| ২৫ শে মে, ২০২১ দুপুর ২:৪০

মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন:
এমন কঠিন ধাধা কেউ দেয় তাও আবার ছবিসহ ???

বাণী পড়তে পড়তে কুরবানী চলে আসবে দেখছি!!!!

দারুন দারুন কিছু খাওয়া যাক, নিয়ে আয়তো হারুন...........।

২৫ শে মে, ২০২১ সন্ধ্যা ৬:২১

সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: হাহাহাহাহাহাহাহা। ধাঁধাটা যে সতিই এত কঠিন হবে তা আমার দাদাও কোনোদিন ভাবে নি। যাক, এটা আপনাকে ভাবনায়িত করেছে, সেটাই কম কীসে? :)

বাণী পড়তে পড়তে কুরবানী চলে আসবে দেখছি!!!! - এটাতেও হাসতেছি :)


দারুন দারুন কিছু খাওয়া যাক, নিয়ে আয়তো হারুন...........।
এই নিন, আমাদের দোহারের বিশ্ববিখ্যাত চানাচুর, নিমকি :)




১২| ২৫ শে মে, ২০২১ বিকাল ৪:১৯

নতুন নকিব বলেছেন:



বিশাল পোস্ট। ধৈর্য্য আছে আপনার, বুঝা যাচ্ছে।

২৫ শে মে, ২০২১ সন্ধ্যা ৬:৩৪

সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: :) হ্যাঁ, আমার ধৈর্য অসীম, এটা বলতে পারেন নকিব ভাই। আমার পোস্ট সচরাচর খুব বড়ো হয়, এটাও তার ব্যতিক্রম না।

ব্লগ ভিজিটের জন্য ধন্যবাদ ও শুভেচ্ছা

১৩| ২৫ শে মে, ২০২১ সন্ধ্যা ৬:৪৯

কল্পদ্রুম বলেছেন: বাণী চিরন্তনী চিরন্তন হোক।

বইয়ের পেছনের লেখার বুদ্ধিটা ভালো লেগেছে। যদিও বই ধার নেওয়ার ক্ষেত্রে আমি সম্ভবত মার্ক টোয়েনের কাতারের মানুষ। কাছের মানুষদের কয়েকজনকে দেখি প্রচুর বই কিনতে। কিন্তু সেগুলো তারা পড়ে না। বইগুলো বরং অযত্নেই নষ্ট হতে থাকে। এদের কাছে ইচ্ছে করেই মাঝে মধ্যে বই ফেরত দেই না। যদিও কাজটা শুধু বন্ধু সার্কেলের মধ্যেই সীমাবদ্ধ। তারপরেও ব্যাপারটা ঠিক না - মানি। বই কেনার উদ্দেশ্য আর বইয়ের প্রতি ভালোবাসা থাকা উচিত।

আপনাদের বাল্যকালের মেয়েরা ও তাঁদের প্রেম পড়ে মনে হলো ঘটনা বেশিদিন আগের না। :)

শেষের কুইজটা বেশি কঠিন হয়ে গেছে।

২৫ শে মে, ২০২১ সন্ধ্যা ৭:৩৪

সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: আমি একটা পারিবারিক পাঠাগার করেছিলাম। নীরা আমার মেয়ের নাম। উদ্দেশ্য ছিল, একদিন এটা অনেক বইয়ের একটা সমৃদ্ধ পাঠাগার হবে। মূল উদ্দেশ্য ছিল, বাচ্চারা যাতে বই পড়ার দিকে ঝুঁকে পড়ে। আমার ছাত্র অবস্থায় পড়ার জন্য পর্যাপ্ত বই পাই নাই, কিনতেও পারি নাই। বাচ্চাদের যেন সেই আফসোস না থাকে। কিন্তু আশ্চর্য, আমার বাচ্চারা বইয়ের দিকে মোটেও ঝুঁকলো না। ওরা হলো সেই টেকনোলজির যুগের বাচ্চা, যখন গেইমস, ল্যাপটপ, আন্ড্রয়েট ফোন, ডিশ, ইত্যাদিতে জয় জয়কার। আমার বইগুলো এখন আমার রুমে রুমে কাঁদছে। এখন আমি সত্যিই মার্ক টোয়েনকে কামনা করছি :)


আপনার লেখালেখিতে ফুটে ওঠে আপনি কত বড়ো পড়ুয়া। আপনার মার্ক টোয়েন হওয়ার বৈধতা দিলাম আমি :) দেশে মার্ক টোয়েনের খুব দরকার

বাল্যকালের কথা বলতে স্কুল-কলেজ লাইফের কথা বলেছি। সময়টা ৮০ থেকে ৮৫/৮৬ সাল। ৩০/৪০ বছর কিন্তু কম সময় না :)

শেষের কুইজটা যে এত কঠিন হইয়া যাইব, তা আসলে মাথায়ই ছিল না। কী করবো, তা ভাবতে ভাবতে আমার মাথা এখন চুলকাইতেছে :)

দীর্ঘ পোস্টটা পড়ার জন্য অনেক ধন্যবাদ কল্পদ্রুম।

১৪| ২৫ শে মে, ২০২১ রাত ৯:৩৬

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:




বাণীগুলো পড়তে বেশ ভালো লেগেছে। তবে একটি কথা না বলে পারছি না ভাই, বাংলাদেশে কোনো এক সময়ে অভাব ছিলো, মানুষ খাবারের কষ্ট করেছে এটি এখন রূপকথা মনে হয়। বর্তমানে মানুষ প্রচুর খাবার নষ্ট করে অপচয় করে। সময় ও সুযোগ পেলে আমি লিখবো।

মজাদার বাণী শেয়ার কর‌ার জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ।

২৯ শে মে, ২০২১ দুপুর ১২:৩৬

সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: বাংলাদেশে কোনো এক সময়ে অভাব ছিলো, মানুষ খাবারের কষ্ট করেছে এটি এখন রূপকথা মনে হয়। সার্বিকভাবে মানুষের সচ্ছলতা বেড়েছে। প্রাচুর্য ও বিলাসিতাও অনেক বেড়েছে। জীবনযাত্রার মান বেড়েছে অনেক। একটা গোষ্ঠি অনেক বেশি ধনবান হয়েছেন, এটা যেমন ঠিক, তেমনি একটা গোষ্ঠি এখনো চরম দারিদ্রতায় জীবনাতিপাত করছেন, এটাও ঠিক। গতকাল একটা বিষয়ের উপর প্রথমবারের মতো আমার বিরক্তি চরম আকার ধারণ করেছে। ভিক্ষুকদের ব্যাপারে আমি সবসময়ই সহানুভূতিশীল। যারা এদের বিরুদ্ধে কথা বলেন, এতকাল আমি তাদের বিরুদ্ধে কথা বলেছি। গতকাল বাজারে গেলাম। কিছু একটা কেনাকাটা করার সময়ই চারদিকে ভিক্ষুকরা দাঁড়িয়ে যান। আপনি একজনকে কিছু দিয়ে বেরোতে পারবেন না, অনেকগুলো হাত আপনার সামনে এসে জড়ো হবে। আপনার মন ক্ষিপ্ত হবে, কিন্তু সেটা প্রকাশ করা অমানবিক, আবার সহ্য করাও কষ্টকর। বাজারের প্রতিটা জায়গায় সারি সারি ভিক্ষুক। ভিক্ষুকুরা শহরের বিভিন্ন জোনে কোনো বিশেষ ব্যক্তির নিয়ন্ত্রণে 'ভাড়ায়' চালিত হয় এতদিন শুনেছি, বিশ্বাসযোগ্য মনে হয় নি, কিন্তু এ অবস্থা দেখে বিশ্বাস না করে থাকতে পারছি না। এখানে দুটো পয়েন্ট, যদি এরকম কোনো দুর্নীতিগ্রস্ত ভিক্ষুক-পরিচালনাকারী গোষ্ঠি থেকে থাকে, তাদের যথাশীঘ্র উৎপাটন করা জরুরি। দ্বিতীয়ত, এরা যদি সত্যিকারেই নিঃস্ব হয়ে থাকেন, তাহলে তাদের পুনর্বাসন করা অতি জরুরি। দেশে বৃদ্ধভাতাসহ নানান কল্যাণ প্রকল্প চলমান আছে। ভিক্ষুকদেরকে সেই প্রকল্পের আওতায় এনে দেশকে ভিক্ষুকমুক্ত করার পদক্ষেপ গ্রহণ করা সময়ের দাবি। দেশ উন্নত হচ্ছে, আর দেশে ভিক্ষুক থাকবে, সেটা গ্রহণযোগ্য না।

যাই হোক, হাস্যরসের পোস্টে আমরা সিরিয়াস বিষয়ের অবতারণা করে ফেললাম বোধহয়।

বাণী পড়তে ভালো লেগেছে জেনে খুশি হলাম ঠাকুর মাহমুদ ভাই। আপনার পোস্টের আশায় থাকলাম। শুভেচ্ছা নিবেন।

১৫| ২৯ শে মে, ২০২১ দুপুর ১:৩২

হাসান জাকির ৭১৭১ বলেছেন: চমৎকার!!
মজাই মজা!!

কুইজ তো অনেক কঠিন!! পারলাম নাহ!!
কুইজের পুরষ্কার দেয়া কি শেষ??

২৯ শে মে, ২০২১ দুপুর ২:০২

সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: কুইজের ফলাফল ৩ মাস পর জানানো হবে। তার আগ পর্যন্ত উত্তর গ্রহণ করা হবে। চেষ্টা অব্যাহত রাখুন :)


পড়ার জন্য ধন্যবাদ হাসান জাকির ভাই।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.