নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
দুঃখের কবিতাই শ্রেষ্ঠ কবিতা। ভালোবাসা হলো দুঃখ, এক ঘরে কবিতা ও নারী।
ঘটনাটা ঘটে রেলে
যাত্রীরা এক পকেটমারকে
হাতেনাতে ধরে ফেলে
‘পেটাও শালাকে!’ চোর পেটানোর
এমন সুযোগ পেয়েই
ক্ষীপ্ত জনতা পিটিয়ে চোরকে
মেরে ফেলে নিমিষেই
অনেকে জীবনে চোর পেটানোর
প্রথম সুযোগ পেল
বেদম পেটালো – জীবন তাদের
সার্থক হয়ে গেল
লাশের পকেট খুঁজে অবশেষে
যাত্রীরা গুনে দেখে
পাঁচ-দশ-বিশ কয়েকটা নোট-
নব্বই টাকা মোটে
তদন্ত শেষে জানা গিয়েছিল
সে ছিল দিনমজুর
কাজ না থাকায় পেটের ক্ষুধায়
তাই হাতে নেয় ক্ষুর
ইশকুলে কভু যেতে পারে নাই
বাবা যে কামলা ছিল
কামলার ছেলে কামলাই হবে
এ তো নিয়তিরই রীতি
দৈবাৎ যদি লেখাপড়া শিখে
শিক্ষিত হতে পারতো
এক কলমের খোঁচায় হয়ত
লাখ লাখ টাকা মারতো
লেখাপড়া শিখে শিক্ষিত হলে,
পথঘাট সবই জানতো-
কোটি কোটি টাকা, কাঁড়ি কাঁড়ি টাকা
বস্তায় ভরে আনতো।
লেখাপড়া শেখো; মূর্খ থেকো না-
মূর্খরা হয় ছ্যাঁচড়া চোর
দেখো নি - যারা শত কোটি মারে
'শিক্ষা'ই তাদের খুঁটির জোর!
১৭ নভেম্বর ২০২০
১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০২১ দুপুর ১২:২৮
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন:
কলমের খোঁচায় যারা করে ডাকাতি
সমাজ করে তাদের ওকালতি।
দারুণ বলেছেন আপনিও। ধন্যবাদ আপনাকে।
২| ১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০২১ দুপুর ১২:১৮
রাজীব নুর বলেছেন: চমৎকার কবিতা।
১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০২১ দুপুর ১২:২৮
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: ধন্যবাদ রাজীব ভাই।
৩| ১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০২১ দুপুর ১২:৫৬
মোঃমোস্তাফিজুর রহমান তমাল বলেছেন: খুবই বাস্তব একটা কবিতা। আমাদের দেশের সাধারন মানুষেরা কাওকে মারার সুযোগ পেলে সে দোষী না নির্দোষী তা ভাবে না কখনো। নিজের দৈনন্দিন যাপিত জীবনের সব ক্ষোভ উগড়ে দিয়ে তাকে মারতে থাকে। কলমের খোঁচায় টাকা ছিনতাই করা লোকেদের কিছু করার ক্ষমতা নেই বলেই এসব অসহায় মানুষকে মেরে নিজেরা প্রশান্তি পায় সাধারণ মানুষ। যদিও সুযোগের অভাবে সৎ ব্যক্তির অভাব নেই আমাদের দেশে। সুন্দর কবিতা।
১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০২১ রাত ৯:৪৩
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: অনেক সুন্দর কমেন্ট।
এ লেখাটার ব্যাকগ্রাউন্ড আছে। ঐ সময়ে এমন একটা চুরির ঘটনা ঘটেছিল দেশে, সামান্য এক চোর/পকেটমার ধরা পড়ে গণপিটুনিতে মারা যায়। তার আগে বড়ো বড়ো রাঘব বোয়ালদের কাহিনি তো সারাদেশেই ঘটে চলছিল। ঐ ঘটনা থেকেই এ ছড়াটা লেখার উপাদান পাই।
কমেন্টের জন্য অনেক ধন্যবাদ তমাল ভাই।
৪| ১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০২১ দুপুর ১:১১
মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন: অনেক দিন পরে ভাইজান।
আপনার কবিতা পড়ে নচিকেতার একটি গানের কথা মনে পড়ে গেলো।-
ভিড় করে ইমারত, আকাশটা ঢেকে দিয়ে,
চুরি করে নিয়ে যায় বিকেলের সোনা রোদ।
ছোটো ছোটো শিশুদের শৈশব চুরি করে,
গ্রন্থ-কীটের দল বানায় নির্বোধ।
এরপর চুরি গেলে বাবুদের ব্রীফ-কেস
অথবা গৃহিণীদের সোনার নেকলেস,
সকলে সমস্বরে, একরাশ ঘৃণা ভরে
চিৎকার করে বলে —
চোর, চোর, চোর, চোর, চোর।
প্রতিদিন চুরি যায় মূল্যবোধের সোনা,
আমাদের স্বপ্ন, আমাদের চেতনা।
কিছুটা মূল্য পেয়ে ভাবি বুঝি শোধ-বোধ,
ন্যায় নীতি ত্যাগ করে, মানুষ আপোস করে,
চুরি গেছে আমাদের সব প্রতিরোধ।
এর পর কোনো রাতে, চাকরটা অজ্ঞাতে,
সামান্য টাকা নিয়ে ধরা প’ড়ে হাতে নাতে।
সকলে সমস্বরে, একরাশ ঘৃণা ভরে
চিত্কার করে বলে —
চোর, চোর, চোর, চোর, চোর।
প্রতিদিন চুরি যায় দিন বদলের আশা,
প্রতিদিন চুরি যায় আমাদের ভালবাসা।
জীবনী শক্তি চুরি গিয়ে আসে নিরাশা,
সংঘাত্ প্রতিঘাত্ দেয়ালে দেয়ালে আঁকা,
তবু চুরি যায় প্রতিবাদের ভাষা।
কখনো বাজারে গেলে, দোকানী কিশোর ছেলে,
কাঁপা কাঁপা হাত নিয়ে, ওজনেতে কম দিলে,
সকলে সমস্বরে, একরাশ ঘৃণা ভরে
চিত্কার করে বলে —
চোর, চোর, চোর, চোর, চোর।
১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০২১ রাত ৯:৫৫
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: দারুণ একটা গান। গানের কথাগুলো অসাধারণ। ইউটিউব খুঁজে গানটা এখন শুনছি। অসাধারণ গানটার সন্ধান দেয়ার জন্য অনেক ধন্যবাদ।
৫| ১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০২১ সন্ধ্যা ৭:১৩
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: খুব ভালো লেগেছে কবিতা। আমরা ছিঁচকে চোরকে মেরে কত বীরত্ব দেখাই আর বড় বড় চোরকে সমিহ করি। আমি কখনো চোরকে মারি নাই। মারার সুযোগ থাকা সত্ত্বেও। কারণটা আপনার কবিতায় সুন্দর করে লেখা আছে। এই ধরণের বীরত্ব দেখানোর পক্ষপাতি আমি না।
লা মিসারেবল নামে যে উপন্যাসটা আছে সেটার ঘটনা এই ধরণের একটা ছোট্ট চুরি নিয়ে। খুদার জালায় একটা লোক একটা রুটি চুরি করেছিল। সেই চুরি তার জীবনটাকে বরবাদ করে দেয়।
অনেক দিন পরে আপনি এলেন সময় নিয়ে। মাঝে মধ্যে উকি ঝুঁকি দিয়েছেন মনে হয়।
১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০২১ রাত ১০:৫৫
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: চোর সন্দেহে মানুষকে পেটানোর এক নির্দয় ঘটনা দেখেছিলাম স্কুল জীবনে। খুব ভদ্র, শিক্ষিত একটা লোককে বাজারে নিয়ে পিটিয়ে রশি দিয়ে খুঁটিতে বেঁধে রাখা হয়েছিল। লোকটা এত করুণ ও অসহায় ভাবে আর্তনাদ করছিল যা আজও আমার মন থেকে মুছে যায় নি। পরে জানা যায়, লোকটা চুরি করে নি। তাকে ছেড়ে দেয়া হয়, কিন্তু যে অত্যাচার তার উপর করা হয়েছিল, তা তো কোনোদিন ফিরিয়ে নেয়া যাবে না।
স্কুল জীবনে হরলাল রায়ের লেখা রচনা বইতে 'একটা চোরের আত্মকাহিনি' রচনা ছিল। এক লোক রাস্তা দিয়ে হেঁটে যাচ্ছে। সাথে ছোটো মেয়ে। পাশেই এক জটলা দেখে মেয়ে জিজ্ঞাসা করে, বাবা, ওখানে কী? বাবা বলে, ওখানে চোর ধরা হয়েছে। মেয়ে বলে, আমি চোর দেখবো। ভিড় ঠেলে মেয়েকে চোরের কাছে নেয়া হয়। চোর কোথায়, মেয়ে জিজ্ঞাসা করে। বাবা চোর দেখায়। মেয়ে অবাক হয়ে বলে, বাবা, এ তো দেখি মানুষ, চোর কোথায়?
আমি এমনিতেও কোনো পেটানো পার্টিতে জয়েন করি নাই, চোর মারা তো পরের কথা।
তবে, অনেকের অভ্যাস আছে, চোর চোর শুনলেই দৌড়ে গিয়ে আন্ধাকুন্ধা কিল ঘুষি লাত্থিতে মেতে ওঠে।
সুন্দর কমেন্টটির জন্য আপনাকে অনেক ধন্যবাদ সাড়ে চুয়াত্তর ভাই। শুভেচ্ছা নিয়েন।
৬| ১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০২১ সন্ধ্যা ৭:২৬
আমারে স্যার ডাকবা বলেছেন: ছিচঁকে চোর-পকেটমার পেটাতে ভীষন মজা। বাংলাদেশের মানুষ চোর দেখলেই পেটায়, তবে কোট-টাই পরা ডিগ্রিধারী চোর দেখলে তোয়াজ করে চলে
১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০২১ রাত ১১:১০
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: বাংলাদেশের মানুষ চোর দেখলেই পেটায়, তবে কোট-টাই পরা ডিগ্রিধারী চোর দেখলে তোয়াজ করে চলে
কথাটা ঠিকই বলেছেন। ২০/৫০ টাকা মারা পকেটমার হাতে নাতে ধরে ফেলে আমরা গণপিটুনিতে মেরে ফেলি। কোট টাই পরা সম্মানিত ব্যক্তিবর্গ পুকুর থেকে সাগর চুরি করলেও তারা সাধু, কারণ, তারা শিক্ষিত।
কমেন্টের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ জানাচ্ছি স্যার
আপনি যার বা যাদের উদ্দেশ্যে পোস্ট লেখেন, তিনি/তারা সেগুলো বুঝতে পারার মতো মেধাবী নন। খামোখা কাউকে পাত্তা দিয়ে ফেললে তারা হামবড়া হইয়া উঠবেন, এটা মনে রাখতে হবে
শুভেচ্ছা রইল আপনার জন্য।
৭| ১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০২১ রাত ১১:২২
আমারে স্যার ডাকবা বলেছেন: ধন্যবাদ কবি।
একটা ব্যাপার পরিস্কার করে দেয়ার জন্য আবার কমেন্ট করছিঃ
আমি কাউকে খোঁচাতে কোন পোষ্ট করি না। তবে কেউ আমাকে খুচিয়ে আমাকে ছোট করে বা অপবাদ দিয়ে কিছু বললে ছেড়ে দিবো কেন? বিনা যুদ্ধে নাহি দিব সূচাগ্র মেদিনী
শুরুটা তারা করেছে, আমি শুধু জবাব দিয়ে যাচ্ছি। আমাকে ইট মারলে পাটকেল খাইতেই হবে।
আপনার কবিতা ভালো। ভদ্রতার খাতিরে প্রশংসা করছি না, আসলেই ভালো লেখেন।
১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০২১ রাত ১১:৩১
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন:
বিনা যুদ্ধে নাহি দিব সূচাগ্র মেদিনী
এ ব্যাপারে আমার পূর্ণ সমর্থন রহিল।
শুভেচ্ছা নিয়েন।
৮| ১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০২১ রাত ২:২০
নেওয়াজ আলি বলেছেন: অসাধারণ লিখেছেন
ভালো লাগলো ।
১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০২১ সকাল ১১:৩০
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: ধন্যবাদ নেওয়াজ আলি ভাই। শুভেচ্ছা নিয়েন।
৯| ১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০২১ সকাল ৭:২৮
সোহানী বলেছেন: হায় ক'জন বুঝে এমন লিখার মর্ম।
১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০২১ রাত ৮:২৯
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: টার্গেট গ্রুপের কাছে তো এ লেখা পৌঁছবে না, আর পৌঁঁছলেও এসব নৈতিকতা/ফৈতিকতা তারা কেয়ার করবেন না
১০| ১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০২১ সকাল ১০:৫৪
আমি তুমি আমরা বলেছেন: কবিতার প্রথম প্যারা পড়ে নজরুলের 'কুলি-মজুর' কবিতাটার কথা হঠাৎ মনে পড়ে গিয়েছিল। কবিতার শেষ প্যারাটাই আসল কথা। শিক্ষিত লোকজন যখন দুর্নীতিতে জড়ায়, তার মাত্রাটা হয় ভয়াবহ। পোস্টে ভাললাগা রইল।
১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০২১ রাত ৮:৩৪
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: আপনি ঠিকই ধরেছেন, 'দেখিনু সেদিন রেলে' কবিতায় প্রথম লাইন শেষ হয়েছে 'রেলে' দিয়ে। কাকতালীয়ভাবে, পরের লাইনটিও 'ফেলে' দিয়ে মেলানো হয়েছে।
--
দেখিনু সেদিন রেলে,
কুলি ব’লে এক বাবু সা’ব তারে ঠেলে দিলে নীচে ফেলে!
চোখ ফেটে এল জল,
এমনি ক’রে কি জগৎ জুড়িয়া মার খাবে দুর্বল?
যে দধীচিদের হাড় দিয়ে ঐ বাষ্প-শকট চলে,
বাবু সা’ব এসে চড়িল তাহাতে, কুলিরা পড়িল তলে।
বেতন দিয়াছ?-চুপ রও যত মিথ্যাবাদীর দল!
কত পাই দিয়ে কুলিদের তুই কত ক্রোর পেলি বল্?
রাজপথে তব চলিছে মোটর, সাগরে জাহাজ চলে,
রেলপথে চলে বাষ্প-শকট, দেশ ছেয়ে গেল কলে,
বল ত এসব কাহাদের দান! তোমার অট্টালিকা
কার খুনে রাঙা?-ঠুলি খুলে দেখ, প্রতি হঁটে আছে লিখা।
তুমি জান না ক’, কিন- পথের প্রতি ধূলিকণা জানে,
ঐ পথ, ঐ জাহাজ, শকট, অট্টালিকার মানে!
আসিতেছে শুভদিন,
দিনে দিনে বহু বাড়িয়াছে দেনা শুধিতে হইবে ঋণ!
হাতুড়ি শাবল গাঁইতি চালায়ে ভাঙিল যারা পাহাড়,
পাহাড়-কাটা সে পথের দু’পাশে পড়িয়া যাদের হাড়,
তোমারে সেবিতে হইল যাহারা মজুর, মুটে ও কুলি,
তোমারে বহিতে যারা পবিত্র অঙ্গে লাগাল ধূলি;
তারাই মানুষ, তারাই দেবতা, গাহি তাহাদেরি গান,
তাদেরি ব্যথিত বক্ষে পা ফেলে আসে নব উত্থান!
তুমি শুয়ে র’বে তেতালার পরে আমরা রহিব নীচে,
অথচ তোমারে দেবতা বলিব, সে ভরসা আজ মিছে!
সিক্ত যাদের সারা দেহ-মন মাটির মমতা-রসে
এই ধরণীর তরণীর হাল রবে তাহাদেরি বশে!
তারি পদরজ অঞ্জলি করি’ মাথায় লইব তুলি’,
সকলের সাথে পথে চলি’ যার পায়ে লাগিয়াছে ধূলি!
আজ নিখিলের বেদনা -আর্ত পীড়িতের মাখি’ খুন,
লালে লাল হ’য়ে উদিছে নবীন প্রভাতের নবারুণ!
আজ হৃদয়ের জমা-ধরা যত কবাট ভাঙিয়া দাও,
রং-করা ঐ চামড়ার যত আবরণ খুলে নাও!
আকাশের আজ যত বায়ু আছে হইয়া জমাট নীল,
মাতামাতি ক’রে ঢুকুক্ এ বুকে, খুলে দাও যত খিল!
সকল আকাশ ভাঙিয়া পড়-ক আমাদের এই ঘরে,
মোদের মাথায় চন্দ্র সূর্য তারারা পড়-ক ঝ’রে।
সকল কালের সকল দেশের সকল মানুষ আসি’
এক মোহনায় দাঁড়াইয়া শোনো এক মিলনের বাঁশী।
একজনে দিলে ব্যথা-
সমান হইয়া বাজে সে বেদনা সকলের বুকে হেথা।
একের অসম্মান
নিখিল মানব-জাতির লজ্জা-সকলের অপমান!
মহা-মানবের মহা-বেদনার আজি মহা-উত্থান,
উর্ধ্বে হাসিছে ভগবান, নীচে কাঁপিতেছে শয়তান!
– কাজী নজরুল ইসলাম
--
সুন্দর মন্তব্য করেছেন। অনেক ধন্যবাদ আতুআ ভাই।
১১| ১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০২১ বিকাল ৩:৩৫
হাবিব বলেছেন: ওয়াও, কি দারুণ কবিতা!
১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০২১ রাত ৮:৩৫
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ হাবিব ভাই। শুভেচ্ছা নিয়েন।
১২| ১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০২১ রাত ৮:৩৬
ইমন তোফাজ্জল বলেছেন: আহারে চোর বেচারা !
কেউ মরে আর কেউ মেরে আত্বহারা !
১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০২১ রাত ৮:৩৬
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: কেউ মরে আর কেউ মেরে আত্বহারা! চমৎকার বলেছেন ইমন ভাই। কী নিষ্ঠুর আনন্দ উদ্যাপন আমাদের !!
১৩| ১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০২১ বিকাল ৩:৩৯
কবিতা পড়ার প্রহর বলেছেন: ভাইয়া এই জন্যই বলে
চুরি বিদ্যা বড় বিদ্যা যদি না পড়ো ধরা।
শিক্ষিত চোরেরা সেই বিদ্যা শিখে আসে।
১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০২১ রাত ৯:১৭
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন:
শিক্ষিত চোরেরা সেই বিদ্যা শিখে আসে। হাহাহা। ভালো বলেছেন। তবে, অবস্থাদৃষ্টে কিন্তু ব্যাপারটা তাই দাঁড়াচ্ছে
©somewhere in net ltd.
১| ১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০২১ সকাল ১০:৫৪
সাদীদ তনয় বলেছেন: দারুণ কবিতা।
কলমের খোঁচায় যারা করে ডাকাতি
সমাজ করে তাদের ওকালতি।