নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
দুঃখের কবিতাই শ্রেষ্ঠ কবিতা। ভালোবাসা হলো দুঃখ, এক ঘরে কবিতা ও নারী।
এক যে এক পাখিরাজ্য ছিল, কোনো এক সত্যযুগে -
খুব দয়াবান আর প্রজাবৎসল ছিলেন পাখিরাজ্যের রাজা
আর তার সমগ্র পারিষদ।
তাদের মনে একবিন্দু ক্রোধ বা নিষ্ঠুরতা ছিল না,
এতটুকু প্রতিহিংসা বা জিঘাংসা ছিল না,
একফোঁটা নৈরাজ্য ছিল না পাখিরাজ্যের কোথাও,
তারা খুব ন্যায়পরায়ণ শাসক ছিলেন;
প্রজাপাখিদের সুখের জন্য তাদের চিন্তার অন্ত ছিল না,
ছিল না চেষ্টার কোনো ত্রুটি;
নিজেরা না খেয়ে, সব তারা বিলিয়ে দিতেন প্রজাদের।
তাদের বাণী আর বচন ছিল গানের চেয়েও অমিয়-মধুর,
যা শুনে প্রজাদের প্রাণ জুড়িয়ে যেত
আর বেঘোরে সুখমগ্ন হতো তারা।
প্রজাদের কখনো কামড়ায় নি, ঠোকরায়ে শরীর ঘা করে
মেরে ফেলে নি রাজা বা তার অমাত্যগণ,
গাছের বুকে গোপন গর্ত খুঁড়ে
কোনো পাখিকে লুকিয়ে ফেলে নি চিরদিনের জন্য,
এমনকি কাউকে ঝাঁটিয়ে পরদেশেও পাঠায় নি,
তাই, প্রজাপাখিদের মনে কোনো ভয় বা আতঙ্কের চিহ্নমাত্র ছিল না;
তারা পরম সুখে বারোমাস নিঃশঙ্ক বিলাসী জীবন কাটাতো
বনময় উড়ে উড়ে ঘুরে ঘুরে।
গুণমুগ্ধ সুখী প্রজারা প্রাণের চাইতেও
বেশি ভালোবাসতো রাজ-রাজড়াদের।
কোনো পাখিরাজা বা জনৈক সভাসদ পটল তুললে,
কিংবা দৈবাৎ গুরুতর অসুস্থ হলে, মৃত্যু হয় নি জেনেও
'ওপারে ভালো থাকবেন' বলে কোনোরূপ হাসিঠাট্টা করে নি,
কোনো ধরনের আনন্দ-উল্লাসও করে নি প্রজাপাখিরা,
বরঞ্চ সারা রাজ্য শোকে মোহ্যমান হতো।
দুঃখাকুল আপামর প্রজারা সারে সারে
গলাগলি ধরে প্রভুদের ‘বেহেশ্ত নসিব' কিংবা আশু-সুস্থতার জন্য
সৃষ্টিকর্তার দরবারে প্রার্থনায় কেঁদে কেঁদে
চোখ ক্ষয় করে ফেলতো।
আহা, আকাশ-বাতাস-মেঘ গলে গলে পড়তো প্রজাদের কান্নায়,
আর,
কান্নার আবহে মৃতদের আত্মা আনন্দ ও তৃপ্তিতে বিভোর হতো।
আহা, সেই রাজ্যে কোনো তেলবাজ ছিল না। চাটুকার ছিল না।
ধান্ধাবাজ ছিল না। রাজারাও ছিলেন অতিশয় অমায়িক,
ভান ও ভনিতাবিমুখ - তৈল পছন্দ করতেন না বিলকুল।
সেকালে কোনো কোনো রাজ্যে তো নিয়মই ছিল – কারো বক্তৃতা মানেই
রাজাদের নামে প্রশংসা, সংবাদ সম্মেলন মানেই রাজাদের নামে
বানোয়াট সুনামের ফিরিস্তি - এর বাইরে কিচ্ছু বলা যাবে না
অথচ, বিদিত সেই পাখিরাজ্যে কেউ সাহসই পেতেন না
রাজাদের নামে একপ্রস্থ স্তুতি বর্ষণের, বরং তারা উন্নয়নের
ধারাবিবরণী পড়তে পড়তেই প্রাণান্ত হতেন।
আহা, সে-রাজ্যের রাজা ও তার সভ্যরা ছিলেন খুবই সত্যবাদী
তারা কখনোই বিশ্বাস করতেন না যে, ‘রাজনীতি’ মানেই
কেবল বিরোধী দলের নামে বিষোদগার করা, জনসেবা নয়
এজন্য, বাস্তবিকই বিরোধীপক্ষের নামে কুৎসা গাইতে গাইতে
কখনোই মুখে ফেনা তুলে ফেলতেন না,
কাউকে গালিও দিতে জানতেন না
এবং দিনের পর দিন মিথ্যা প্রচার করে প্রজাদের কাছে
তা সত্যে পরিণত করতেন না
তারা কোনোদিনই নিজে চুরি করে অন্যকে বলতেন না ‘তুই চোর’
কস্মিনকালেও তারা সাজানো ও পাতানো নির্বাচন করতেন না
নির্বাচনের ফলাফলও নির্বাচনের আগেই স্থির করে রাখতেন না
‘স্বৈরাচার’ কথাটা তো তাদের অভিধানেই ছিল না
আহা, তারা কত যে ভালো রাজা ছিলেন, তা লিখতে গেলে
সব সাগরের সমগ্র পানিকে হতে হবে দোয়াতের কালি
মুখে মুখে বর্ণনা করতে গেলে মানব-পৃথিবীর সবাইকে একযোগে
এক শতাব্দীকাল কীর্তন করতে হবে
সেই যে এক স্বপ্নরাজ্য ছিল, রূপকথার সত্যযুগে,
তার জন্য প্রজাপাখিরা এখনো ব্যাকুল হয়ে কাঁদে।
১৩ জুন ২০২০
১১ ই জানুয়ারি, ২০২৪ সকাল ৯:৫৭
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন:
এখন তো আর আপনার সত্যযুগ নেই, এখন যে কলিযুগ!
এজন্যই তো সত্যযুগের কাহিনি নিয়া হাজির হলুম কলিযুগের পাখির কথা আর কী বলিব, চারিদিকে তাকাইলেই তো তাদের অবস্থা আমরা দেখিতে পাইতেছি, তাই না? আপনিই বলুন, তারা কেমন আছে মালুম হয়!!
২| ১১ ই জানুয়ারি, ২০২৪ রাত ১২:৫৬
আহমেদ জী এস বলেছেন: সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই ,
এখন তো আর আপনার সত্যযুগ নেই, এখন যে কলিযুগ! এই কলি যুগে পাখিরাজ্যের অবস্থা কি ?
পরবর্তীতে "এক যে ছিলো....." না লিখে "এক যে আছে....." জাতীয় কিছু লিখবেন আশা করি!
১১ ই জানুয়ারি, ২০২৪ সকাল ৯:৫৯
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন:
এক যে আছে পাখিরাজ্য-
ক'কথা লিখেছিলাম, মুছে ফেললুম পরে। দেখি, ভবিষ্যতে যদি কোনোদিন লিখে শেষ করতে পারি
কমেন্টের জন্য ধন্যবাদ প্রিয় আহমেদ জী এস ভাই।
৩| ১১ ই জানুয়ারি, ২০২৪ ভোর ৪:১৯
ডঃ এম এ আলী বলেছেন:
এক যে এক পাখিরাজ্য ছিল, এক সত্যযুগে -
পারিষদ সহ খুব দয়াবান, প্রজাবৎসল মনে ছিলনা একবিন্দু ক্রোধ ছিলনা নিষ্ঠুরতা ছিল না, প্রতিহিংসা বা
জিঘাংসা, ছিল না, একফোঁটা নৈরাজ্য , ছিল ন্যায়পরায়ণ শাসক , প্রজাপাখিদের সুখের তরে তাদের চিন্তার
ছিল না শেষ ।
রূপকথার পাখী রাজের কাহিনীর সমসাময়িক বিবর্তনের ধারাটিও যুক্ত হয়েছে কবিতায় সুন্দর রূপে ।
প্রজাপাখীদের বিবিধ কান্নায় আকাশ-বাতাস-মেঘ গলে গলে পড়লেও এখনকার পাখীরাজ্যে
রাজাদের নামে প্রশংসা, সংবাদ সম্মেলন করে বানোয়াট সুনামের ফিরিস্তি ,স্তুতি বর্ষণ করে তাদের
উন্নয়নের ধারাবিবরণী পড়তে পড়তেই প্রজাদের প্রাণাতিপাত।
লেখাটি পাঠে রূপকথার পাখীরাজ্য নিয়ে আমারো বেশ কিছু লিখতে ইচ্ছা জাগছে ।
লেখার জন্য সুন্দর একটি প্লট মনো মধ্যে জাগিয়ে তোলার জন্য ধন্যবাদ ।
লেখাটি দিন কয়েকের ভিতরেই সামুতে ডালার ইচ্ছা রাখি ।
নিরন্তর শুভেচ্ছা রইল
১১ ই জানুয়ারি, ২০২৪ রাত ১১:৩৩
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: রাজাদের নামে প্রশংসা, সংবাদ সম্মেলন করে বানোয়াট সুনামের ফিরিস্তি ,স্তুতি বর্ষণ করে তাদের
উন্নয়নের ধারাবিবরণী পড়তে পড়তেই প্রজাদের প্রাণাতিপাত।
ভালো একটা পয়েন্ট হাইলাইট করেছেন আলী ভাই। আমিও আরেকটা হাইলাইট করি।
এটা সেই সত্যযুগের কাহিনি। সেই পাখিরাজ্যের কোনো প্রজা তাদের রাজার নামে, রাজার পারিষদবর্গের নামে কোনো প্রশংসা বা স্তুতিবাক্য উচ্চারণ করতে পারতো না। রাজ্যে যা কিছু কাজ হয়, সব প্রজারাই করে, কোনো প্রশংসা করতে হলে সেই প্রশংসার প্রাপক একমাত্র প্রজারাই।
অথচ সেই সত্যযুগে আরো অনেক রাজ্য ছিল, যেখানে বক্তৃতা, ভাষণ মানেই রাজার নামে প্রশংসা। প্রতিদিন অধিবেশন বসতো, কে কত সুন্দর, সুললিত ভাষায় রাজার প্রশংসা করতে পারে, তার তীব্র প্রতিযোগিতা চলতো। প্রশংসার বাইরে কেউ কোনো কাজের কথা বলতে গেলেই তাকে তৎক্ষণাৎ শূলে চড়ানো হতো। ধরেই নেয়া হতো, ঐসব রাজ্য রাজাদের বাবারা এনে দিয়েছে, এতে প্রজাদের কোনো অবদান নাই, তাই প্রজাদের কোনো মালিকানাও নাই; ঐসব রাজ্যের মালিক পৈতৃকসূত্রে কেবল রাজারা, রাজাদের অনুগ্রহে প্রজারা তথায় বসবাসের সুযোগ পেয়েছে মাত্র।
৪| ১১ ই জানুয়ারি, ২০২৪ ভোর ৪:৫৭
ডঃ এম এ আলী বলেছেন:
ভাবনার কথাটি বলে যাওয়ার জন্য আবারো এলাম ।
কবিতাটি পাঠে যে ভাবনাটি মনে আসে তা হলএই বহু কাল আগে,শেষ পৃথিবী ধ্বংস হয়ে একটি নতুন পৃথিবী
সৃষ্টি হওয়ার পর, মানুষ পৃথিবীর অন্যান্য প্রাণীর সাথে সেই রূপকথার পাখিরাজ্যের মতো মিলেমিশে বসবাস
করছিল এবং তাদের কাছে যা ছিল তা নিয়েই তারা সুখে ছিল। ধীরে ধীরে কিন্তু নিশ্চিতভাবে তারা আবার দূরে
সরে যেতে শুরু করে, এবং এ সমস্ত কিছুর প্রতিই জগত স্রষ্টা দুঃখের সাথে নিচের দিকে তাকিয়ে দেখেন যে এই
চক্রটির আবার পুনরাবৃত্তি ঘটাতে হবে। এমন অবস্থার সৃষ্টি করতে হবে যে পরের দিন সূর্যোদয়ের সময় পৃথিবীকে
আবার নতুন করে তৈরি হবে, যেখানে রাজা প্রজা সকলেই থাকবে সুখে ।
অবারো শুভেচ্ছা রইল
১১ ই জানুয়ারি, ২০২৪ রাত ১১:৪২
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: আপনার ভাবনার কথাটি জেনে আপ্লুত হচ্ছি প্রিয় আলী ভাই। নিশ্চয়ই একটা সরস রচনা হবে এটি। আশায় রইলাম আপনার লেখার। অনেক অনেক শুভকামনা সেই লেখাটির জন্য। আর সুন্দর কমেন্টের জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ।
৫| ১১ ই জানুয়ারি, ২০২৪ ভোর ৫:০৪
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: সুন্দর।
১১ ই জানুয়ারি, ২০২৪ রাত ১০:৩৭
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: ধন্যবাদ প্রিয় কবি সেলিম আনোয়ার ভাই +
৬| ১১ ই জানুয়ারি, ২০২৪ সকাল ১০:৫৬
নয়ন বড়ুয়া বলেছেন: এমন রাজ্য কোথায় পাবো? এমন রাজ্যই তো চাই...
চমৎকার লিখেছেন দাদা...
১১ ই জানুয়ারি, ২০২৪ রাত ১০:৩২
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: এমন রাজ্য কোথায় পাব?
আমিও সবার মতো সেই রাজ্যটি খুঁজি। তবে, গভীরে, আরো গভীরে যদি ঢোকেন, কিছু একটা হয়ত পাবেন, যা আপনাকে অনেক অনেক অবাক করবে, হয়ত-বা।
কবিতা পাঠ ও কমেন্টের জন্য ধন্যবাদ নয়ন বড়ুয়া।
৭| ১১ ই জানুয়ারি, ২০২৪ বিকাল ৩:৫৭
বিজন রয় বলেছেন: আপনার এই স্বপ্নরাজ্য, সুখের রাজ্য, সত্যের রাজ্য যদি একবার পেতাম।
শুধু রূপকথায় পড়ে এসেছি।
আজ আপনার কবিতায় পড়লাম।
অমন রাজ্যের স্বপ্ন দেখতে দেখতে অনে হয় এই জীবন চলে যাবে।
পুরা কবিতাটা যেন একটি যুগের কাহিনী।
আপনি কবিতায় সবচেয়ে ভালো।
১১ ই জানুয়ারি, ২০২৪ রাত ১০:২৬
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: পুরা কবিতাটা যেন একটি যুগের কাহিনী।
কথাটা দারুণ বলেছেন প্রিয় বিজন রয়।
আপনার এই স্বপ্নরাজ্য, সুখের রাজ্য, সত্যের রাজ্য যদি একবার পেতাম।
শুধু রূপকথায় পড়ে এসেছি।
আজ আপনার কবিতায় পড়লাম।
অমন রাজ্যের স্বপ্ন দেখতে দেখতে অনে হয় এই জীবন চলে যাবে।
এমন একটা পাখিরাজ্যের বাসনায় আজও পক্ষীকুল ব্যাকুল হয়ে কাঁদে।
আপনি কবিতায় সবচেয়ে ভালো।
দারুণ কমপ্লিমেন্ট। যে-কোনো লেখক কবিতায়ই নিজেকে সেরা দেখতে চায়, আমার ধারণা। আপনার অ্যাসেসমেন্ট পেয়ে আপ্লুত বোধ করছি।
সুন্দর কমেন্টে অনেক অনেক ভালো লাগা। ধন্যবাদ বিজন রয়।
৮| ১১ ই জানুয়ারি, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:০৫
রাজীব নুর বলেছেন: সুন্দর লিখেছেন।
ভাষা সুন্দর।
৯| ১৩ ই জানুয়ারি, ২০২৪ রাত ১০:৫৯
কল্পদ্রুম বলেছেন: সেই প্রজাপাখিদের ব্যাকুল কান্না হয়তো রাজা বা অমাত্যদের কাছে আর পৌছায় না। সত্যযুগের পাখিদের জন্য ভালোবাসা। সুন্দর কবিতায় +।
২৩ শে জানুয়ারি, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:৪৬
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: কবিতাটা পড়ার জন্য আপনাকে অনেক ধন্যবাদ প্রিয় কল্পদ্রুম। শুভেচ্ছা।
১০| ১৫ ই জানুয়ারি, ২০২৪ বিকাল ৩:৫৪
সাহাদাত উদরাজী বলেছেন: টেকনিক্যালি কিছু বুঝেছি! হা হা হা
২৩ শে জানুয়ারি, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:৪৯
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: টেকনিক্যালি কিছু বুঝেছেন, তার মানে আপনি পুরোটাই বুঝেছেন অভিনন্দন উদরাজী ভাই
১১| ১৬ ই জানুয়ারি, ২০২৪ রাত ৯:০৯
এম ডি মুসা বলেছেন: দীর্ঘ কবিতা পড়তে পড়তে ক্লান্ত এক গ্লাস পানি দেন গলা শুকিয়ে গেছে কবি সাহেব পাঠককে পানি দেন
২৩ শে জানুয়ারি, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:৫২
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন:
©somewhere in net ltd.
১| ১১ ই জানুয়ারি, ২০২৪ রাত ১২:৫৫
আহমেদ জী এস বলেছেন: সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই ,
এখন তো আর আপনার সত্যযুগ নেই, এখন যে কলিযুগ! এই কলি যুগে পাখিরাজ্যের অবস্থা কি ?
পরবর্তীতে "এক যে ছিলো....." না লিখে "এক যে আছে....." জাতীয় কিছু লিখবেন আশা করি!