নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
সমাজের প্রতিটি ছোট বড় সমস্যার প্রকৃতি নির্ধারণ করা, আমাদের আচার ব্যবহার, সমাজের প্রচলিত কৃষ্টি কালচার, সৃষ্টিশীলতা, চারিত্রিক উদারতা এবং বক্রতা, অপরাধ প্রবৃত্তি, অপরাধ সঙ্ঘঠনের ধাঁচ ইত্যাদির স্থানীয় জ্ঞানের আলোকে সমাজের সমস্যার সমাধান বাতলে দেয়াই অগ্রসর নাগরিকের দায়িত্ব। বাংলাদেশে দুর্নীতি রোধ, প্রাতিষ্ঠানিক শুদ্ধিকরন এবং টেকনোলজির কার্যকরীতার সাথে স্থানীয় অপরাধের জ্ঞান কে সমন্বয় ঘটিয়ে দেশের ছোট বড় সমস্যা সমাধান এর জন্য লিখা লিখি করি। আমার নির্দিষ্ট দৃষ্টিভঙ্গি আছে কিন্তু দলীয় সীমাবদ্ধতা নেই বলেই মনে করি, চোর কে চোর বলার সৎ সাহস আমার আছে বলেই বিশ্বাস করি। রাষ্ট্রের অনৈতিক কাঠামোকে এবং দুর্নীতিবাজদের সবাইকে তীক্ষ্ণ ভাবে চ্যালেঞ্জ করার চেষ্টা করি। রাষ্ট্র কে চ্যালেঞ্জ করতে চাই প্রতিটি অক্ষমতার আর অজ্ঞতার জন্য, তবে আঘাত নয়। ব্যক্তিগত ভাবে নাগরিকের জীবনমান উন্নয়ন কে দেশের ঐক্যের ভিত্তিমূল মনে করি। ডাটাবেইজ এবং টেকনোলজি বেইজড পলিসি দিয়ে সমস্যা সমাধানের প্রোপজাল দেবার চেষ্টা করি। আমি মূলত সাস্টেইন এবল ডেভেলপমেন্ট (টেকসই উন্নয়ন) এর নিরিখে- অবকাঠামো উন্নয়ন এবং ডিজাইন ত্রুটি, কৃষি শিক্ষা খাতে কারিগরি ব্যবস্থাপনা ভিত্তিক সংস্কার, জলবায়ু পরিবর্তন, মাইক্রো ইকনমিক ব্যাপার গুলো, ফিনান্সিয়াল মাইগ্রেশন এইসব ক্রিটিক্যাল ব্যাপার নিয়ে লিখার চেষ্টা করি। মাঝে মাঝে চোরকে চোর বলার জন্য দুর্নিতি নিয়ে লিখি। পেশাঃ প্রকৌশলী, টেকনিক্যাল আর্কিটেক্ট, ভোডাফোন।
জলবায়ু পরিবর্তনের ফলগুলোর মধ্যে একটি এইরূপ যে, প্রধান প্রধান ঋতু সমূহ (যেমন গ্রীষ্ম বর্ষা এবং শীত) এক্সট্রিম হচ্ছে। ঋতুর সংখ্যা কমে আসছে, গরমের সময় গরম বেশি পড়ছে, বর্ষার সময় বৃষ্টি বেশি হচ্ছে কিংবা বর্ষা কাল দেরিতে আসছে কিংবা শীত কালে এর প্রকোপ বাড়ছে, অর্থাৎ এক কথায় বলা যায় আবহাওয়া চরম ভাবাপন্ন হচ্ছে দিন দিন।
ড্রেনেজঃ বৃষ্টিপাতের ড্রেন
২০১৫ সালে সমসাময়িক বছর গুলোর তুলনায় অনেক বেশি বৃষ্টিপাত হয়েছে। কক্সবাজার চট্রগ্রাম যশোর এবং ঢাকায় ভারি বৃষ্টি পাত হয়েছে কোথাও বা কয়েক বছরের রেকর্ড মিলিমিটার বৃষ্টিপাত হয়েছে। এর সাথে দেখা দিয়েছে ড্রেনেজ, জলাবদ্ধতা , পয়নিস্কাশন সমস্যা এবং ফ্ল্যাশ ফ্লাড এর মত দুর্ভোগ সৃষ্টিকারী সমস্যা গুলো।
এই ব্যাপার গুলোকে মোকাবেলায় সত্যি কারের সমন্বিত ড্রেনেজ ডিজাইনের বিকল্প নেই। একটি শহরে বৃষ্টিপাতের ধারাবাহিক রেকর্ড অনুযায়ী তিনটি জিনিসের হিসেব করতে হবে-
১। বৃষ্টি পাতের পানি কি পরিমান ভূমিতে শোষিত হয় সেটা। এর পরিমান শহর অথবা শহরের বিভিন্ন এলাকা ভেদে ভিন্ন হয়, এলাকার গ্রাউন্ড কার্পেটিং এর পরিমান, পার্ক এবং উন্মুক্ত ভূমির পরিমানের উপর। এটা পরিমাপ এ রাখা দরকার।
২। বৃষ্টিপাতের কি পরিমান বাষ্পীভূত (ইভাপোরেটিং) হয় (ঘন্টায় বা দিনে), এটা শহরের গড় তাপমাত্রর উপর হেরফের হয়, তবে মোটামুটি স্থির।
৩। আরবান রান অফ- আরবান রান অফ হোল ভূমির শোষণ এবং বায়ু মন্ডলে বাস্পায়ন শেষে কি পরিমান পানি গড়িয়ে নদী খাল বা অন্যন্য জলীয় আধারে গিয়ে পড়ে।
ঢাকায় "আরবান রান অফ" এর হিসেব ড্রেনেজ ডিজাইনের একটি প্রধান অনুষঙ্গ। যেহেতু একটি শহরে বৃষ্টিপাতের পানির বাষ্পীভবন এবং ভূমির শোষণ এর পরিমান বছর বছর অতি ধীরে পরিবর্তিত হয় বা প্রায় কন্সট্যান্ট তাই বলা চলে "আরবান রান অফ" এর হিসেবেই ড্রেন ডিজাইন করতে হবে। মৌসুমে সর্বোচ্চ বৃষ্টিপাতের রেকর্ড বই খুলে কিছু অতিরিক্ত বাফার ক্যাপাসিটি রেখে আরবান রান অফ এর জন্য ড্রেন ক্যাপাসিটি হিসেব করে ড্রেন এর ধারন ক্ষমতা (আয়তন এবং গভীরতা) বের করতে হবে। মোট গড়িয়ে পড়া পানি যত বেশি হবে ড্রেন এর ধারন ক্ষমতা তত বেশি হবে, ড্রেন তত গভীর হবে। ড্রেন এর ম্যান্টেনেইন্স হোলও তত বেশি হবে। আর অবশ্যই ড্রেন এর তলদেশ কোথাও উঁচু কোথাও নিচু হতে পারবে না।
সমুদ্র সমতলের সাথে প্রতি সেন্টিমিটার উচ্চতার সমন্বয় রেখে সোর্স থেকে ডেস্টিনেশন পর্জন্ত পর্জায়ক্রমে গভীর থেকে গভীরতর ড্রেন ডিজাইন করতে হবে।
সেই সাথে অতি আবশ্যিক ব্যাপার সমূহ মাথায় নিতে হবে তার মধ্যে কয়েকটি হোল-
ক। নগরীর আবর্জনা ব্যবস্থাপনার মান -এটা জানার জন্য যে- গড়ে কি পরিমান ভাসমান আবর্জনা, ধূলি বালি ময়লা পলিথিন বাসার অব্যবহৃত জিনিস পত্র নির্মান সামগ্রীর অবশিষ্ট, কনক্রিটের অবশিষ্ট, কাগজ জাত পন্য ইত্যাদি ডেবরী বৃষ্টির পানির সাথে বাহিত হয়।
খ। বাংলাদেশে বর্জ্য ব্যবস্থাপনা খুবই মানহীন মলে এই ডেবরীর পরিমান খুব বেশি, তাই এগুলি ড্রেন গুলোকে জ্যাম করে ফেলে তার উপর আছে রাস্তার ব্যাপক ধূলি এবং কাদা মাটি। ডেবরী ব্যবস্থাপনায় সিটি কর্পোরেশন কে কার্জকর ব্যবস্থা নিতে হবে। নিয়মিত ধূলি সহ ভাসমান আবর্জনা পরিস্কার রুটিনের আওতায় আনতে হবে। উৎস থকে ক্লাসিফাইড ময়লা বিশেষ বিশেষ ব্যাগে সংগ্রহ করা দরকার।
যত বেশি আবর্জনা বাহিত হবে তত বেশি ড্রেন মেইন্টেনেন্স হোল করতে হবে, শুধু মেইন্টেনেন্স হোল বেশি করলেই হবে না, এই হোল গুল আয়তনে বড় হবে, এবং গভীরও হবে। অর্থাৎ ড্রেনের গভীরতের থেকেও মেইন্টেনেন্স হোল গভীর হবে বেশি। গভীরতাই বেশি গুরুত্ব পুর্ন, এতে করে ডেবরী এই হোল গুলোতে গিয়ে জমা হয়ে ড্রেন সচল রাখবে।
গ। বড় বড় ড্রেন এ বিপরীত প্রবাহ ঠেকানোর জন্য স্লুইস গেইট নির্মান, বিশেষ করে ডেস্টিনেশন এর কাছাকাছি এটা বাধ্যতামূলক।
বৃষ্টিপাতের ড্রেন সাধারনত সরাসরি নদি খাল বা জলীয় আধারে উন্মুক্তু হয়, বিনা প্রসেসিং এ।
ড্রেনেজঃ পয়নিস্কাশন ড্রেন
পয়নিস্কাশন ড্রেন বারিপাত বহন কারি ড্রেন থেকে ভিন্ন হয়। এদের সোর্স এবং ডেস্টিনেশনও ভিন্ন। এই ড্রেন গুলো কে প্রেসেস প্লাট এ টার্মিনেট করে এর জলীয় অংশ আলাদা করে কিছুটা পরিশোধন করে পরে নদীতে ফেলতে হয়। বাকি ডেবরী ভূ গর্ভস্ত করার নিয়ম।
বৃষ্টিপাতের ড্রেন এবং পয়নিস্কাশন ড্রেন মিলানো যাবে কোন ভাবেই, তবে শুধু মাত্র পরিশোধন এর পরেই এই দুই ড্রেন একসাথে মিলে নদিতে নেয়া যেতে পারে।
ড্রেনেজঃ শিল্প আবর্জনা
সম্পুর্ন আদালা ড্রেন, সাধারনত উৎসে ক্যামিকেল আবর্জনা পরিশোধন করে পরেই ড্রেনে উন্মুক্ত করার নিয়ম। আবর্জনার প্রসেস প্ল্যান্ট থেকে বের হওয়া ক্যামিক্যাল এর মাত্রা আন্তর্জাতিক স্টান্ডার্ড এ সেট করা আছে। উৎসে প্রসেস করা না গেলে কেন্দ্রীয় ভাবে সম্পুর্ন সেপারেট ড্রেন দিয়ে শিল্পও এলাকার সেন্ট্রাল বর্জ্য প্রসেস প্ল্যান্ট এ নিয়ে শোধন করতে হবে। শোধনাগারের রাইট আউটপুট শুধু মাত্র উপরে বর্নিত ২ টি ড্রেনেজ এর সাথে মিলে নদিতে পড়তে পারে।
ক্যামিক্যাল নদীতে উন্মুক্ত করলে তা বাহিত হয়ে কৃষি ভূমি, কৃষি ভূমির অনুজীব চক্র এবং অন্যন্য জলজ প্রাণীর বাঁচার পরিসবেশ নস্ট করে ফেলে। এতে স্বাদু পানির মাছ এর স্বল্পতা দেখে দেয়, ভূমির ন্যাচারাল উর্বরতা কমে যায়।
ড্রেনেজ পরিকল্পনা নিন্মোক্ত বিষয় গুলিও আমলে নিতে হবে-
১। সমুদ্র সমতলের সাথে প্রতি সেন্টিমিটার উচ্চতার সমন্বয় রেখে সোর্স থেকে ডেস্টিনেশন পর্জন্ত পর্জায়ক্রমে গভীর থেকে গভীরতর ড্রেন ডিজাইন। উপরে বর্নিত পদ্ধতিতে নিষ্কাশন এলাকা, সর্বোচ্চ মৌসুমি বৃষ্টিপাত এবং সুয়ারেজ চাহিদা হিসেবে নিয়ে ক্যাপাসিটি ডাইমেনশন করে ড্রেনের গভীরতা, ধারন ক্ষমতা, সার্ভিস ফেসিলিটি নির্ধারন করতে হবে, ধারন ক্ষমতা এবং সার্ভিস - ড্রেন ক্লিনিং এর ফেসিলিটি অনুসারে ড্রেনের প্রবেশ মুখে ফিল্টার (মেইন্টেইন এবল) বসাতে হবে।
২। নগরের রাস্তার উচ্চতা সমুদ্র সমতলের রেফারেন্সে নির্দিস্ট করতে হবে। পুরানো কার্পেটিং নষ্ট হলে তা সম্পুর্ন রুপে তুলে (এর জন্য বিশেষ মেশিন রয়েছে) আবার পুর্বের উচ্চতায় রাস্তা কার্পেটিং করতে হবে। কোন ভাবেই পুর্বের ক্ষয়ে যাওয়া পিট-পাথরের উপর নতুন কার্পেটিং করে রাস্তার উচ্চতা বাড়ানো যাবে না।
৩। দুর্নিতি কমিয়ে টেকসই রাস্তা এবং ড্রেন বানাতে হবে। ভেহিকেলের সর্বোচ্চ লোডেড মাস/অয়েট অনুযায়ী রাস্তার পীট এবং পাথরের মিশ্রণ ডিফাইন করতে হবে। পীট-পাথরের রোলিং উপজুক্ত হতে হবে। মানসম্পন্ন কার্পেটিং ২০-৪০ বছর স্থায়ী হবার কথা। কংক্রিটের তৈরি বলে প্রতিটি ড্রেন ৫০-১০০ বছরের জন্য টেকসই করে বানাতে হবে। রড সিমেন্ট চুরি করে মানহীন কনক্রিট স্ট্রাকচার বানানো বন্ধ করতে হবে।
৪। ভার বহনের উপযোগী এবং টেকসই কভার দিয়ে ড্রেন শত ভাগ ঢাকতে হবে। নির্দিস্ট কর্তৃ পক্ষ ছাড়া ড্রেনের ইনলেট টেম্পার করার নিয়ম পুরোপুরি বন্ধ করতে হবে।
৫। শহরের ভিতর দিয়ে উন্মুক্ত মাল বাহী ট্রাক (মাটি, বালু, সুরকি) পরিবহন বন্ধ করতে হবে। মালবাহী ট্রাকের বডী ডিজাইন এ পরিবর্তন এনে ওয়াটার লীক প্রুফ এমন করে ট্রাকের মালবাহী অংশের বডির পাতাটন এবং সাইড তৈরি করতে হবে। নতুবা মাটি, বালু, সুরকি সম্পুর্ন কভার্ড ভ্যানে পরিবহনের নিয়ম করতে হবে।
৬। নির্মানাধীন বাড়ী থেকে কোন ভাসমান কঠিন কিংবা প্রবাহিত ওয়েস্ট/ বর্জ (মাটি, কাদা মাটি, লোদ, ময়লা পানি, বালি-সুরকির মিস্রন, পাইলিং এর কাদা) ইত্যাদি ড্রেন এ নির্গমন করানো যাবে না। এই কাজ কে অতি উচ্চ আর্থিক পেনাল্টির আওতায় আনতে হবে।
৭। নির্মান কাজে তলা এবং স্কয়ার ফিট অনুযায়ী পানি ব্যবহারের নির্দেশনা দিতে হবে, অতিরিক্ত পানি অপচয় কে মিটার রিডিং থেকে পিক করে উচ্চ আর্থিক জরিমানার আওতায় আনতে হবে।
৮। পলিথিন নিয়ন্ত্রন এবং ১০০% রি সাইক্লিং ড্রেন ম্যেনেজমেন্টের পুর্ব শর্ত।
৯। নিয়মিত ড্রেন পরিষ্কারের বন্দবস্ত, এই কাজ কে ক্যালেন্ডার রুটিনে আনতে হবে।
১০। নাগরিকের কাছ থেকে পানি দূষিত করন জনিত কারনে ন্যায্য সার্ভিস চার্জ আদায় করে তা দিয়ে ড্রেনের পানি ডেস্টিনেশনে পড়ার পুর্বেই আংশিক শোধন করে নদী দূষণ কমানোর দূরদৃষ্টি সম্পন্ন নীতিমালা নিতে হবে।
১১। বড় বড় আবাসিক কম্পাউন্ড এ টয়লেট ফ্ল্যাশ এর পানির রিসাইকেল ব্যবস্থার প্রবর্তন করা। এটা আমাদের দেশে নতুন, এই ব্যবস্থা প্রবর্তন খুব দরকার। অতি ব্যয় বহুল পদ্ধতিতে শোধিত পানি টয়লেট ফ্ল্যাশে ব্যবহার করা অনৈতিক মনে হয় আমার কাছে।
নগর সভ্যতা গড়ার অর্থ যদি হয় বেশি থেকে বেশি জীবনের যন্ত্রনা জড়ো করে নাগরিক সমস্যায় জর্জরিত একটা জনপদ তৈরি করা তাহলে এই সভ্যতার ট্রাস্নফর্মেশনের কৌশল গুলো ভেবে দেখতে হবে গভীর ভাবে। নগরের জলাবদ্ধ মানুষেরই তৈরি। তাই ড্রেনেজ এবং বর্জ্য ব্যবস্থাপনার ডিজাইন এবং ইমপ্লিমেন্টেশন এর কারিগরি বিষয় গুলো গুরুত্ব সহকারে আমলে নেয়া খুব দরকার।
১২ ই আগস্ট, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:২৬
এক নিরুদ্দেশ পথিক বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকেও!
২| ১৩ ই আগস্ট, ২০১৫ সকাল ৮:১৯
সাজিদ উল হক আবির বলেছেন: গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ে মূল্যবান - তথ্যবহুল লেখা। সাধুবাদ জানাই।
১৩ ই আগস্ট, ২০১৫ বিকাল ৫:২৭
এক নিরুদ্দেশ পথিক বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ জনাব আবির!
৩| ১৩ ই আগস্ট, ২০১৫ দুপুর ১:৫৯
যান্ত্রিক বলেছেন: সব কথার মূল কথা,
এমন সরকার দরকার, যারা দেশের ও মানুষের সমস্যা বোঝে এবং তা বাস্তবায়নে উদ্যোগী হয়।
বর্তমান আম্লীগ-বিম্পি-জাপা এগুলা দিয়া সমাধান আশা করা বৃথা।
লেখার জন্য ধন্যবাদ।
১৩ ই আগস্ট, ২০১৫ বিকাল ৫:৩১
এক নিরুদ্দেশ পথিক বলেছেন: বর্তমানের রাজনীতি এবং তার কুশীলবদের সাথে জ্ঞানের দূরতম সম্পর্কও নেই। এমনকি ঝাঁকে ঝাঁকে আমলাদেরও। রাষ্ট্র এদের এক একজনের পিছনে শুধু ট্রানিং বাবদ কি পরিমান অর্থ ব্যয় করে! বিমান ভ্রমন, বিদেশ ঘুরা, শপিং , লাগেজ পার্টি এসবই এদের পরিসির!
এই খোলনাচন থেকে বের হতে হবে, সামস্টিক সচেতনতা দরকার।
©somewhere in net ltd.
১| ১২ ই আগস্ট, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:২৩
প্রামানিক বলেছেন: পোষ্টের জন্য ধন্যবাদ।