নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব,ইইই প্রকৌশলী। মতিঝিল আইডিয়াল, ঢাকা কলেজ, বুয়েট এবং ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক ছাত্র।টেলিকমিউনিকেশন এক্সপার্ট। Sustainable development activist, writer of technology and infrastructural aspects of socio economy.

এক নিরুদ্দেশ পথিক

সমাজের প্রতিটি ছোট বড় সমস্যার প্রকৃতি নির্ধারণ করা, আমাদের আচার ব্যবহার, সমাজের প্রচলিত কৃষ্টি কালচার, সৃষ্টিশীলতা, চারিত্রিক উদারতা এবং বক্রতা, অপরাধ প্রবৃত্তি, অপরাধ সঙ্ঘঠনের ধাঁচ ইত্যাদির স্থানীয় জ্ঞানের আলোকে সমাজের সমস্যার সমাধান বাতলে দেয়াই অগ্রসর নাগরিকের দায়িত্ব। বাংলাদেশে দুর্নীতি রোধ, প্রাতিষ্ঠানিক শুদ্ধিকরন এবং টেকনোলজির কার্যকরীতার সাথে স্থানীয় অপরাধের জ্ঞান কে সমন্বয় ঘটিয়ে দেশের ছোট বড় সমস্যা সমাধান এর জন্য লিখা লিখি করি। আমার নির্দিষ্ট দৃষ্টিভঙ্গি আছে কিন্তু দলীয় সীমাবদ্ধতা নেই বলেই মনে করি, চোর কে চোর বলার সৎ সাহস আমার আছে বলেই বিশ্বাস করি। রাষ্ট্রের অনৈতিক কাঠামোকে এবং দুর্নীতিবাজদের সবাইকে তীক্ষ্ণ ভাবে চ্যালেঞ্জ করার চেষ্টা করি। রাষ্ট্র কে চ্যালেঞ্জ করতে চাই প্রতিটি অক্ষমতার আর অজ্ঞতার জন্য, তবে আঘাত নয়। ব্যক্তিগত ভাবে নাগরিকের জীবনমান উন্নয়ন কে দেশের ঐক্যের ভিত্তিমূল মনে করি। ডাটাবেইজ এবং টেকনোলজি বেইজড পলিসি দিয়ে সমস্যা সমাধানের প্রোপজাল দেবার চেষ্টা করি। আমি মূলত সাস্টেইন এবল ডেভেলপমেন্ট (টেকসই উন্নয়ন) এর নিরিখে- অবকাঠামো উন্নয়ন এবং ডিজাইন ত্রুটি, কৃষি শিক্ষা খাতে কারিগরি ব্যবস্থাপনা ভিত্তিক সংস্কার, জলবায়ু পরিবর্তন, মাইক্রো ইকনমিক ব্যাপার গুলো, ফিনান্সিয়াল মাইগ্রেশন এইসব ক্রিটিক্যাল ব্যাপার নিয়ে লিখার চেষ্টা করি। মাঝে মাঝে চোরকে চোর বলার জন্য দুর্নিতি নিয়ে লিখি। পেশাঃ প্রকৌশলী, টেকনিক্যাল আর্কিটেক্ট, ভোডাফোন।

এক নিরুদ্দেশ পথিক › বিস্তারিত পোস্টঃ

কিসে বেঁধে রেখেছে বাংলাদেশের বিদ্যুৎ চাহিদার গ্রোথ!

২৭ শে এপ্রিল, ২০১৬ ভোর ৪:৪৫


ডেটা এনালাইসিস
রেকর্ড এবং লোডশেডীংঃ ৯ এপ্রিল ২০১৬ দেশে বিদ্যুৎ উৎপাদন হয় রেকর্ড সর্বোচ্চ— ৮৩৪৮ মেগাওয়াট। এর বিপরীতে বিদ্যুতের চাহিদা ছিল সেদিন সর্বোচ্চ ৭৭৩০ মেগাওয়াট। আর উৎপাদন সক্ষমতা ১০৮৭৯ মেগাওয়াট। ১৮ এপ্রিল ২০১৬ ৭৩৬২ মেগাওয়াট চাহিদার বিপরীতে সর্বোচ্চ বিদ্যুৎ উত্পাদন হয় ৮২৮৯ মেগাওয়াট, সারা দেশে ওইদিন ৮০০ মেগাওয়াট লোডশেডিং করতে হয়। সঞ্চালন ও বিতরণ সক্ষমতার অভাবে গ্রামাঞ্চলে পল্লী বিদ্যুতের কোনো কোনো সমিতি তাদের চাহিদার অর্ধেক বিদ্যুৎও পাচ্ছে না।

ক্যাপাসিটি বৃদ্ধির উচ্চ হারঃ ২০০৯ থেকে ২০১৩ সাল পর্যন্ত পাঁচ বছরে বিদ্যুৎ এর ইন্সটল্ড ক্যাপাসিটি বাড়ে ৮৮ শতাংশ যার বিপরীতে প্রকৃত উৎপাদন বাড়ে ৬২ শতাংশ। অথচ সঞ্চালন ও বিতরণ লাইন বাড়ানো হয় যথাক্রমে ১৭ ও ১১ শতাংশ। একই ধারাবাহিকতা গত দুই বছরও অব্যাহত ছিল। বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ডের (পিডিবি) হিসাব অনুযায়ী, বর্তমানে সরকারি, বেসরকারি ও আমদানি মিলিয়ে স্থাপিত বিদ্যুৎ(ইন্সটল্ড ক্যাপাসিটি) সক্ষমতা ১২ হাজার ৩৩৯ মেগাওয়াট। তবে কিছু কেন্দ্রের সক্ষমতা কমে যাওয়ায় সর্বোচ্চ ১১ হাজার ৭৪৪ মেগাওয়াট (ডি রেটেড ইন্সটল্ড ক্যাপাসিটি) সম্ভব।
কিন্তু নিয়মিতই ট্রান্সফরমার পুড়ে যাওয়ায় সাড়ে সাত হাজার মেগাওয়াটের বেশি সঞ্চালন ও বিতরণ সম্ভব হচ্ছে না। ২০২১ সালে বিদ্যুৎ উত্পাদন সক্ষমতা দাঁড়াবে ২৪ হাজার মেগাওয়াটে। সে সময় সর্বোচ্চ উত্পাদন দাঁড়াবে ১৭ হাজার ৩৩৪ মেগাওয়াট। সঞ্চালন ও বিতরণ সক্ষমতা না বাড়ালে ২০২১ সালে বিদ্যুৎ উত্পাদনক্ষমতার ২৫ শতাংশ অব্যবহূত থেকে যাবে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে।

সঞ্চালন এবং বিতরন কাঠামোর সীমাবদ্ধতার চিত্রঃ তথ্য মতে, ২০০৯ সালের শুরুতে স্থাপিত বিদ্যুৎ উৎপাদন ক্ষমতা ছিল ৫ হাজার ৪৫৩ মেগাওয়াট। ২০১৩ সালে তা দাঁড়ায় ১০ হাজার ২৬৪ মেগাওয়াট। একইভাবে ৪ হাজার ১৩০ থেকে সর্বোচ্চ উত্পাদন বেড়ে হয়েছে ৬ হাজার ৬৭৫ মেগাওয়াট। উত্পাদনে সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার দেয়া হলেও সঞ্চালন আর বিতরণ লাইনে তেমন গুরুত্ব দেয়া হয়নি। ৭ হাজার ৯৯১ সার্কিট কিলোমিটার সঞ্চালন লাইন থেকে ২০১৩ সালে হয়েছে ৯ হাজার ৩২২ সার্কিট কিলোমিটার। ২০২১ সালে তা দাঁড়াবে ১৬ হাজার ৯৮৭ সার্কিট কিলোমিটারে।

বিদ্যুৎ উৎপাদন বাড়ার সঙ্গে পাল্লা দিয়ে নতুন সংযোগ দিয়েছে সরকার। এতে বিদ্যুতের সরবরাহ বাড়ায় ওভারলোডেড হয়ে পড়ছে বিভিন্ন কোম্পানি বা সংস্থার ট্রান্সফরমার। বর্তমানে প্রায় ১৮ শতাংশ ট্রান্সফরমার ওভারলোডেড অবস্থায় রয়েছে। চরম নাজুক হয়ে পড়েছে বিতরণ ব্যবস্থা। প্রায়ই পুড়ে যাচ্ছে ট্রান্সফরমার। অনেক এলাকায় বন্ধ হয়ে আছে নতুন সংযোগ প্রদান।

ট্রান্সফরমার ক্যাপাসিটিঃ এদিকে দেশে মোট ট্রান্সফরমারের সংখ্যা প্রায় আট লাখ। এর মধ্যে ওভারলোডেড অবস্থায় আছে এক লাখের কিছু বেশি। সবচেয়ে নাজুক অবস্থায় আছে পল্লী বিদ্যুতায়ন বোর্ড (আরইবি)। এ প্রতিষ্ঠানের ওভারলোডেড ট্রান্সফরমার ১৮ দশমিক ১২ শতাংশ। প্রতিষ্ঠানটির বিভিন্ন সমিতির আওতায় নতুন সংযোগ প্রদান বন্ধ রাখা হয়েছে। আরইবির ৬ লাখ ৪৮ হাজার ৬১৬টি ট্রান্সফরমারের মধ্যে ১ লাখ ১৭ হাজার ৫৩৮টি ওভারলোডেড।

ক্যাপাসিটি চার্জঃ সরাসরি ভর্তুকি (ক্যাপাসিটি চার্জ এবং উচ্চ দামের গ্যারান্টি ক্লজ - দলীয় ব্যবসায়ীর অনুকূলে) দিয়ে উৎপাদন এর ইন্সটল্ড ক্যাপাসিট বাড়ানো হয়েছে যার ১১৭৪৪-৮৩৪৮ (ডি রেটেড ইন্সটল্ড ক্যাপ্যাসিটি-রেকর্ড উৎপাদন)=৩৩৯৬ মেগা ওয়াট, সঞ্চালন এবং বিতরণের অবকাঠামোর কারনে অপ্রযোজনীয় অথবা আইডোল। তথাপি ৩৩৯৬ মেগা ওয়াট এর অনুকূলে বেসরকারি খাতে ক্যাপাসিটি চার্জ দিতে হচ্ছে।

খোঁজ নিয়ে যানা গেছে, ২০১৪-১৫ অর্থবছরে ডিসেম্বরের প্রায় পুরো সময়ই সামিট মেঘনাঘাট কেন্দ্রটির উৎপাদন বন্ধ ছিল। ওই সময় মাত্র ১ লাখ ৮০ হাজার কিলোওয়াট ঘণ্টা বিদ্যুৎ উৎপাদন হয় কেন্দ্রটিতে। তবে চুক্তির শর্তের কারণে বসিয়ে রেখেও বিদ্যুৎকেন্দ্রটির ক্যাপাসিটি চার্জ পরিশোধ করতে হয় পিডিবিকে। ফলে ওই মাসে ইউনিটপ্রতি বিদ্যুতের দাম পড়ে ৬৭৭ টাকা ৮০ পয়সা। এছাড়া অর্থবছরের আগস্ট থেকে নভেম্বর পর্যন্ত চার মাসে কেন্দ্রটি থেকে বিদ্যুৎ কেনায় ইউনিটপ্রতি খরচ হয় যথাক্রমে ৩০ টাকা ৬৫ পয়সা, ৩২ টাকা ৩৮ পয়সা, ৩৪ টাকা ৭০ পয়সা ও ৪১ টাকা ২০ পয়সা। তবে অর্থবছরের পরের ছয় মাস (জানুয়ারি-জুন) কেন্দ্রটি থেকে বিদ্যুৎ কেনায় ব্যয় কিছুটা কম হয়।

বিদ্যুৎ চাহিদার গ্রোথ – উৎপাদনে নিন্ম মেইন্টেইনেন্স সক্ষমতা চাহিদা বৃদ্ধির প্রতিবন্ধক

ইন্সটল্ড মেশিনারির মানঃ ২০১৫ তে রেকর্ড উৎপাদনের এর দিনে উৎপাদন ইন্সটল্ড প্ল্যান্ট ক্যাপাসিটি এবং ডি-রেটেড ইন্সটল্ড প্ল্যান্ট ক্যাপাসিটির যথাক্রমে ৬৮,৮৫% ও ৭২.৫%। এটা সম্ভবত ইন্সটল্ড হার্ডোয়ারের কিছুটা মানের নির্দেশক।

১।অতি বেশি সংখ্যক প্ল্যান্ট দিয়ে কম বিদ্যুৎ উতপাদনঃ ১৩ আগস্ট ২০১৫ ইং তারিখে ৮১৭৭ মেগা ওয়াট বিদ্যুৎ উতপাদনে মোট ১০৮ টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র লেগেছে। (লং টার্ম মেইন্টেনেন্স এর আওতাধীন ৯ টি প্ল্যান্ট সহ মোট ১৬টি কেন্দ্র উৎপাদনে যায়নি কিংবা বন্ধ ছিল, মোট প্ল্যান্ট হিসেবে এই সংখ্যা ১১৭)। জ্বালানী ইফেসিয়েন্সি, ক্যাপেক্স এবং ওপেক্স সকল কস্ট হিসেবে এত অধিক সংখ্যক প্ল্যান্টের এর মাধ্যমে মাত্র ৮১৭৭ মেগা ওয়াট ডেলিভারি আন্তর্জাতিক স্টান্ডার্ড এ ঠিক কোন অবস্থানে রয়েছে, সেটা বাংলাদেশ পাওয়ার ডেভেলপমেন্ট বোর্ড এর ইভালূয়েশন করাটা গুরুত্বপুর্ন।



গ্রাফ- ইন্সটল্ড এবং ডি-রেটেড ক্যাপাসিটির সাথে ইভনিং পিক এর ডিফারেন্স (ভার্টিক্যাল এক্সিস প্ল্যান্ট সংখ্যা নির্দেশ করে)
২। নিন্ম উৎপাদন ইফিসিয়েন্সি জোনঃ ঢাকা খুলনা সিলেট রংপুর জোনের ইন্সটল্ড ক্যাপাসিটি তো বটেই ডি-রেটেড ক্যাপাসিটির তুলনায়ও ইভনিং পিক যথেষ্ঠ কম! এটা এই জোন গুলোর নিন্ম উৎপাদন ইফিসিয়েন্সি কিংবা নিন্ম মেইন্টেনেন্স ইফিসিয়েন্সি নির্দেশক।

৩। ভালো উৎপাদন ইফিসিয়েন্সি জোনঃ বরিশাল (১ম) এবং রাজশাহী (২য়) জোনের একচুয়াল উৎপাদন ইন্সটল্ড কিংবা ডি-রেটেড ক্যাপাসিটির খুব কাছাকাছি, যা এই কেন্দ্র গুলোর বা জোনের উৎপাদন ইফিসিয়েন্সি কিংবা উচ্চ মেইন্টেনেন্স ইফিসিয়েন্সি নির্দেশক। এই ধরনের সক্ষমতা আনয়ন এবং সময়ের সাথে তা ধরে রাখা জোন গুলোর জন্য চ্যালেঞ্জ।

৪। হতাশা জনক চিত্রঃ কুমিল্লা জোনে ২০ টি বিদ্যুৎ উৎপাদন কেন্দ্র গড়ে ৬৪,১৫ মেগাওয়াট করে উৎপাদন করছে। জ্বালানী ইফেসিয়েন্সি, ক্যাপেক্স এবং ওপেক্স সকল কস্ট হিসেবেই এত বেশি ছোট ছোট কেন্দ্রের উপস্থিতির এই চিত্র খুব হতাশা জনক। রাজশাহী জোনে ১৩টি প্ল্যান্ট গড়ে ৫৮.৬৯ মেগাওয়াট করে উৎপাদন করছে। এর বাইরে অন্তত আরো ৮টি বিদ্যুৎ কেন্দ্রে উৎপাদন সক্ষমতা এবং ইভনিং পিক ডেলিভারির পার্থক্য ছোখে পড়ার মত!

রেকর্ডের ডেটার বাইরে আসলে দেখা যাবে, অতি নিন্ম প্ল্যান্ট ফ্যাক্টর (১০০ ঘন্টায় যতক্ষণ প্ল্যান্ট প্রোডাকশনে থাকে) এর কারনে উৎপাদনই চাহিদা বৃদ্ধির প্রতিবন্ধক।

বিদ্যুৎ চাহিদার গ্রোথ – পিক এবং অফ পিকের পার্থক্য
বেইজ লোডঃ ১৩ আগস্ট ২০১৫ ইং তারিখের সামার পিক রেকর্ডের দিনে ৮,১৭৭ মেগা ওয়াট বিদ্যুৎ উৎপাদনের এর বিপরীতে বিদ্যুতের চাহিদা বলা হয়েছে সেদিন সর্বোচ্চ ৭৭৩০ মেগাওয়াট। ডেটা এনালাইসিসে দেখা যায় একই দিনে ডে অফ পিক ৬৬০০ মেগাওয়াট যা একটি খুবই গুরুত্ব পুর্ন নির্দেশক।

অর্থাৎ ঐ দিনে বাংলাদেশের বেইজ লোড ৬৬০০ মেগাওয়াট। তবে সাম্প্রতিক ডেটায় বেইজ লোড ৭০০০ মেগাওয়াটের কাছাকাছি। মানে পুরো সঞ্চালন সক্ষম লোডই বেইজ লোড এবং পিক লোড ডেটা হচ্ছে একটা ক্লিপ অফ লিমিট যা বাড়তে পারছে না।


২৪ এপ্রিল ২০১৬ এর বেইজ লোড (অফ পিক লোড)

পিক অফ পিকের ব্যবধান না থাকাঃ
একটি দেশে যেখানে শেষ রাতে কিংবা ভোর রাতের উপযোগী ইন্ডাস্ট্রিয়াল ওয়ার্ক শিফট নেই (হ্যাঁ লেইট ইভনিং কাজ হয়), লার্জ স্কেইল এগ্রি-মিট-ফিশারিজ চিলার বা কন্ডিশনিং নেই সেখানে অফ পিক যদি এত পিকের কাছাকাছি হয় তাহলে এটাই ধর্তব্য যে এই চাহিদার উল্লেখযোগ্য অংশ হোম এপ্লায়েন্স নির্ভর। সুতরাং পিক চাহিদার হিসেবটা প্রশ্নযুক্ত এবং টেকনিক্যালি নন এক্সেপ্টেবল। এমতাবস্থায় পিক অফ পিকের ব্যবধান না থাকা চাহিদার বিকাশের বাধাগ্রস্ততাকেই নির্দেশ করে।

শুধু রেকর্ডের দিনের হিসেবে ১৭ কোটি জনসংখ্যার জন্য ৮৩৪৮ মেগাওয়াট (জনপ্রতি মাত্র অনুর্ধ ৪৯.১২ ওয়াট) এর বিদ্যুৎ চাহিদা একটি বিকাশমান অর্থিনিতিকে রিপ্রেজেন্ট করে না। গ্রোথ স্কোপ দিলে এই মান নূন্যতম তিনগুন পৌঁছাতে পারে এই সময়েই।


বিদ্যুৎ চাহিদার গ্রোথ - ম্যাক্রো ইকোনোমিক ভ্যারিয়বল
১। ন্যাশনাল সঞ্চালন আবকাঠামোর ক্যাপাসিটি,
২। গ্রামীণ সঞ্চালন সিস্টেম এর অপ্রতুলতা,
৩। অপ্রতুল রুরাল এবং আর্বান ডিস্ট্রিবিউশন নেটোয়ার্ক,
৪।আর্থিক নিরাপত্তা ও চাঁদাবাজি,
৫। সাধারণ গ্রাহক পর্যায়ে উচ্চ মূল্য,
৬। আন্তর্জাতিক দামের তুলনায় শিল্প বিদ্যুৎ এর অতি উচ্চ মূল্য,
৭। নতুন লাইন আবেদনে ঘুষ- দুর্নিতির সংযোগ,
৮। আমলাতান্ত্রিক বিলম্ব ও জটিলতা,
৯। শিল্প বিস্তারে জমির অভাব এবং উচ্চ মূল্য,
১০। বৈরি রাজনৈতিক পরিস্থিতি এবং অনিশ্চয়তা,
১১। বিরোধী এবং প্রতিদ্ধন্দি পক্ষের উপর অর্থনৈতিক নিপীড়ন,
১২। নিরবিচ্চিন্ন বিদ্যুৎ সরবরাহের অভাব,
১৩। কালো টাকা তৈরির সহজ বাজেটীয় কাঠামো
ইত্যাদি মোটা দাগের ম্যাক্রো ইকোনোমিক ভ্যারিয়বল বিদ্যুৎ চাহিদার লাগাম টেনে রেখেছে।


বিদ্যুৎ চাহিদার গ্রোথ ডাইমেনশনিং টুল
বাংলাদেশে বিদ্যুৎ চাহিদার সংজ্ঞা নির্ধারণ হয়নি এবং এর পরিমাপ পদ্ধতি হাইপোথেটিক্যাল।এখানে সংশ্লিষ্ট ইন্সটিটিউট সমূহের ব্যাপক ভিত্তিক আন্তর্জাতিক মানসম্পন্ন কাজ করে চাহিদা বিকাশের সঞ্চালন এবং বিতরণ বাঁধা দূর করতে হবে। সেই সাথে উচ্চ মান সম্পন্ন সফটওয়্যার টুল ডেভেলপ করে ডিমান্ড ফোরকাস্টের গাণিতিক ডিরাইভেশন তৈরির পথ উন্মুক্ত করতে হবে।

সেই সাথে ম্যাক্রো ইকোনোমিক ভ্যারিয়বল এবং এতদসংক্রান্ত ব্যারিয়ার গুলো উন্মুক্ত করলে বাংলাদেশে বিদ্যুৎ চাহিদার বুম দেখা যাবে যা দেশের অর্থনৈতিক কর্মকান্ডে অভাবনীয় মাত্রার যোগ দিবে।


লোড ডিমান্ডকে আঞ্চলিক (ইন্ডাস্ট্রিয়াল, আর্বান এবং রুরাল) চাহিদা মোতাবেক, আবাসন- কর্পোরেট-এস এম ই এবং ইন্ডাস্ট্রিয়াল চাহিদা মোতাবেক ভিন্ন ভিন্ন ভাবে ক্লাসিফাইড করে আলাদা আলাদা গ্রোথ ফ্যাক্টর সহ নির্ণয় করতে হবে। ভোর রাতে পিউর ইন্ডাস্ট্রিয়াল লোড এর ডেটা এনালাইসিস করে ইন্ডাস্ট্রিয়াল ডিমান্ড এর পিক এবং অফ পিক এবং এদের ট্রেন্ড এনালাইসিস করে তার গ্রোথ বের করতে হবে। এই বহুবিধ লোড ট্রেন্ড গুলোর সমন্বয়ে দেশের চূড়ান্ত বিদ্যুৎ (তড়িৎ প্রবাহ) চাহিদা এবং চাহিদার ট্রেন্ড বের করার এক্সসিলেন্স অর্জন করতে হবে। এই আঞ্চলিক, ডোমেইন এবং কেন্দ্রীয় ডিমান্ড এবং ডিমান্ড ট্রেন্ড গুলোর আলোকে যথাযথ ডাইমেনশনিং অনুযায়ী দেশের বিদ্যুৎ উতপাদন-সঞ্চালন-বিপণন ব্যবস্থার সমন্বিত ডেভেলপমেন্ট এর মহা পরিকল্পনা এগিয়ে নিতে হবে। শুধু মাত্র এই ধরনের সমন্বিত উন্নইয়নকেই বিদ্যুৎ খাতে টেকসই উন্নয়ন বলা যাবে।



বিদ্যুৎ খাতের মৌলিক আবকাঠামো গুলোর বিকাশ "সমন্বিত এবং টেকসই" হোক।
বাংলাদেশ এগিয়ে যাক!



সোর্সঃ
http://www.bonikbarta.com/news/deta...
http://www.bonikbarta.com/2016-04-2...
http://www.somewhereinblog.net/blog...
http://www.pgcb.org.bd/
http://www.bpdb.gov.bd
http://www.bonikbarta.com/news/details/67865.html
Data processing-BPDB Daily Generation Report of 2015-08-13

মন্তব্য ২৮ টি রেটিং +৬/-০

মন্তব্য (২৮) মন্তব্য লিখুন

১| ২৭ শে এপ্রিল, ২০১৬ সকাল ৮:৪১

মোস্তফা কামাল পলাশ বলেছেন:

"রেকর্ড এবং লোডশেডীংঃ ৯ এপ্রিল ২০১৬ দেশে বিদ্যুৎ উৎপাদন হয় রেকর্ড সর্বোচ্চ— ৮৩৪৮ মেগাওয়াট। এর বিপরীতে বিদ্যুতের চাহিদা ছিল সেদিন সর্বোচ্চ ৭৭৩০ মেগাওয়াট। আর উৎপাদন সক্ষমতা ১০৮৭৯ মেগাওয়াট। ১৮ এপ্রিল ২০১৬ ৭৩৬২ মেগাওয়াট চাহিদার বিপরীতে সর্বোচ্চ বিদ্যুৎ উৎপাদন হয় ৮২৮৯ মেগাওয়াট,"

পথিক ভাই এত দিন মনে করতাম দেশে শুধু কৃষকের উৎপাদিত ধানই বিক্রি হইতাছে বাংলা লিংক দামে তয় দেশে যে এখন বাংলা লিংক দামে গাঁজাও বিক্রি হইতাছে সেটা আপনার উল্লেখিত পরিসংখ্যান দেখে মনে হইতাছে। সরকার মনে হয় বিদ্যুৎ বিভাগের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের রেশন হিসাবে গাঁজাও সরবরাহ চালু করেছে :P

" সঞ্চালন ও বিতরণ সক্ষমতার অভাবে গ্রামাঞ্চলে পল্লী বিদ্যুতের কোনও কোনও সমিতি তাদের চাহিদার অর্ধেক বিদ্যুৎও পাচ্ছে না।"

আচ্ছা তারেক রহমান ও তার বন্ধু গিয়াস আল মামুন সাবেক আওয়ামীলীগ এমপি কাজী শাহেদ আহমেদের "খাম্বা লিমিটেড" কোম্পানি থেকে নাকি ২০ হাজার কোটি টাকার খাম্বা কিনেছিল ও সেগুলো (যদিও বিএনপি এর ২০০১ থেকে ২০০৬ সাল পর্যন্ত বিদ্যুৎ মন্ত্রণালয়ের ৫ বছরের বাজেট ছিলও সর্বমোট ১১ হাজার কোটি টাকা) গ্রাম-গঞ্জে পুতে রাখছিল মানুষকে বিদ্যুৎ দেওয়ার আশা দেখিয়ে কিন্তু বিদ্যুৎ দিতে পারে নাই। ঐ খাম্বা গুলো গেলো কই?

যাত্রী পরিবহনের জন্য যে রেল ইঞ্জিনের সাথে বগীও লাগে সেটা কি আজ সাড়ে ৭ বছর পরে সরকারের মনে হলো? নাকি আসল ঘটনা হলো বিদ্যুৎ সঞ্চলন লাইন তৈরি করলে বা বৃদ্ধি করলে কুইক রেন্টাল কেন্দ্রগুলো বসিয়ে রেখে ক্যাপা সিটি চার্জের নামে দলীয় নেতা ও ব্যবসায়ীদের কুইক লুট-পাটের পথ বন্ধ হয়ে যাবে?

আপনাকে একটা তথ্য দেই সরকার বর্তমানে পল্লি-বিদ্যুৎ এর সেবা গ্রহণকারীদের কোন রকম ট্রান্সফরমার সরবরাহ করে না। যে এলাকায় বিদ্যুৎ দিচ্ছে সেই এলাকার গ্রাহক কে নিজের পয়সায় ট্রান্সফরমার কিনতে হয়। আমার পরিবার কৃষি কাজের জন্য একটি সেচ পাম্প বসিয়েছে এবছর বোরো মৌসুমে। ৩৫ হাজার টাকা দিয়ে ট্রান্সফরমার কিনেতে হয়েছে। ঐ ট্রান্সফরমার লাগানোর জন্য বিদ্যুৎ বিভাগের যে কর্মীরা এসেছিল তাদের পুরো খরচ বহন করতে হয়েছে। নিকটবর্তী বিদ্যুৎ এর লাইন থেক পাম্প পর্যন্ত যে তার লেগেছে সেই তার নিজের টাকায় কিনতে হয়েছে। বৈদ্যুতিক তার ও সার্ভিস চার্জ বাবদ খরচ হয়েছে ৩৫ হাজার। সর্বমোট খরচ হয়েছে ৮০ হাজার টাকা।

এলাকায় বজ্র বিদ্যুৎ এর জন্য ট্রান্সফরমার নষ্ট হয়ে যাওয়ার পুরো ৫ দিন বিদ্যুৎ হীন ছিলও। ৫ দিন পরে এলাকার সকল মানুষ মিলে ট্রান্সফরমার কেনার টাকা সংগ্রহ করে পল্লী বিদ্যুৎ অফিসে জমা দেওয়ার পরে ঐ এলাকায় ৫ দিন পরে নতুন ট্রান্সফরমার লাগানো হয়।

গত সপ্তাহে ঢাকার হার্ট ফাউন্ডেশন থেকে হার্টে ২ টা রিং পড়িয়ে বাড়িতে ফিরেছে আব্বা। গতকালকে আব্বাকে ফোনে বলি ডাক্তার আপনাকে ঘরের বাহিরে বের হতে মানা করেছে আগামী ১ মাস। আব্বা আমাকে বলে দিনে ২৪ ঘণ্টার মধ্যে ১২ ঘণ্টাই কারেন্ট থাকে না। এই গরমে টিনের ঘরে কিভাবে বসে থাকবো? এর পরে আমি তাকে কিভাবে মানা করবো ঘরের বাহিরে বের হতে? এখন ভাবতে হচ্ছে সৌর বিদ্যুৎ প্যানেল বসানোর জন্য। আর্থিক সামর্থ্যের উপরে নিজের বাবার জীবনকে মূল্য দিতে হচ্ছে।

এই হলো সরকারের গত সাড়ে ৭ বছরে ১ লক্ষ কোটি টাকারও বেশি ব্যায় করে বিদ্যুৎ উন্নয়নের নমুনা =p~


২৭ শে এপ্রিল, ২০১৬ দুপুর ২:৫৫

এক নিরুদ্দেশ পথিক বলেছেন: অনেক কিছু টাচ করেছেন।

১। ক্যাপাসিটি চার্জঃ সরাসরি ভর্তুকি (ক্যাপাসিটি চার্জ এবং উচ্চ দামের গ্যারান্টি ক্লজ - দলীয় ব্যবসায়ীর অনুকূলে) দিয়ে উৎপাদন এর ইন্সটল্ড ক্যাপাসিট বাড়ানো হয়েছে যার ১১৭৪৪-৮৩৪৮ (ডি রেটেড ইন্সটল্ড ক্যাপ্যাসিটি-রেকর্ড উৎপাদন)=৩৩৯৬ মেগা ওয়াট, সঞ্চালন এবং বিতরণের অবকাঠামোর কারনে অপ্রযোজনীয় অথবা আইডোল। তথাপি ৩৩৯৬ মেগা ওয়াট এর অনুকূলে বেসরকারি খাতে ক্যাপাসিটি চার্জ দিতে হচ্ছে।

খোঁজ নিয়ে যানা গেছে, ২০১৪-১৫ অর্থবছরে ডিসেম্বরের প্রায় পুরো সময়ই সামিট মেঘনাঘাট কেন্দ্রটির উৎপাদন বন্ধ ছিল। ওই সময় মাত্র ১ লাখ ৮০ হাজার কিলোওয়াট ঘণ্টা বিদ্যুৎ উৎপাদন হয় কেন্দ্রটিতে। তবে চুক্তির শর্তের কারণে বসিয়ে রেখেও বিদ্যুৎকেন্দ্রটির ক্যাপাসিটি চার্জ পরিশোধ করতে হয় পিডিবিকে। ফলে ওই মাসে ইউনিটপ্রতি বিদ্যুতের দাম পড়ে ৬৭৭ টাকা ৮০ পয়সা। এছাড়া অর্থবছরের আগস্ট থেকে নভেম্বর পর্যন্ত চার মাসে কেন্দ্রটি থেকে বিদ্যুৎ কেনায় ইউনিটপ্রতি খরচ হয় যথাক্রমে ৩০ টাকা ৬৫ পয়সা, ৩২ টাকা ৩৮ পয়সা, ৩৪ টাকা ৭০ পয়সা ও ৪১ টাকা ২০ পয়সা। তবে অর্থবছরের পরের ছয় মাস (জানুয়ারি-জুন) কেন্দ্রটি থেকে বিদ্যুৎ কেনায় ব্যয় কিছুটা কম হয়।

সরাসরি দলীয় নেতাদের কুইক রেন্টালে এত দীর্ঘ সময় ধরে এত উচ্চ ভর্তুকি দিয়ে বাজেট লুটপাট চরম হতাশার।

(এই অংশটা পোস্টে এড করে দিলাম, যদিও প্রথমে ভেবেছিলাম ক্যাপাসিটি চার্জ নিয়ে বলবো না!)

২। উৎপাদন না করে খাম্বা বসানো (বিএনপি) আর রেলের ইঞ্জিন না কিনে শুধু বগি কিনে যাওয়া (আওয়ামীলীগ) -এই ধরনের পরিকল্পনা অদুরদর্শী, আমাদের উভয়েরই সমালোচনা করতে হবে।
গত বিএনপি আমলে সিমেন্স এর মত প্রতিস্থানের সাথে করা তার আগের আওয়ামীলীগ সরকারের চুক্তি ক্যান্সেল করা হয়-এটা বিদ্যুৎ খাতের একটা স্ট্রাটেজিক ভুল ছিল যাতে করে এই সেক্টরে একটা ফ্রাস্টেশন এসেছে। বিপরীতে বিএনপি সরকারি প্ল্যান্ট বসানোর বড় উদ্যোগ নেয়নি। যার ফর ২০০৬ এ দেশের উৎপাদন ৩৭০০ মেগাওয়াটের মত ছিল যা লজ্জাজনক চিত্র। উৎপাদন বাড়াতে পারলে গ্রামীণ সঞ্চালনের খাম্বা প্রকল্প বরং প্রশংসা পেত। খাম্বা গুলো বসানো হয়েছে এবং সঞ্চালন লাইন বেড়েছে এতে সন্দেহ নাই, যার সুফল কিছু এলাকায় পাওয়া গেছে। তবে এটা পুরো দেশের সঞ্চালন সক্ষমতাকে কভার করেনি।
ডেভেলপমেন্ট সমন্বিত হওয়া খুব দরকার।

৩। আপনাকে একটা তথ্য দেই সরকার বর্তমানে পল্লি-বিদ্যুৎ এর সেবা গ্রহণকারীদের কোন রকম ট্রান্সফরমার সরবরাহ করে না। যে এলাকায় বিদ্যুৎ দিচ্ছে সেই এলাকার গ্রাহক কে নিজের পয়সায় ট্রান্সফরমার কিনতে হয়। আমার পরিবার কৃষি কাজের জন্য একটি সেচ পাম্প বসিয়েছে এবছর বোরো মৌসুমে। ৩৫ হাজার টাকা দিয়ে ট্রান্সফরমার কিনেতে হয়েছে। ঐ ট্রান্সফরমার লাগানোর জন্য বিদ্যুৎ বিভাগের যে কর্মীরা এসেছিল তাদের পুরো খরচ বহন করতে হয়েছে। নিকটবর্তী বিদ্যুৎ এর লাইন থেক পাম্প পর্যন্ত যে তার লেগেছে সেই তার নিজের টাকায় কিনতে হয়েছে। বৈদ্যুতিক তার ও সার্ভিস চার্জ বাবদ খরচ হয়েছে ৩৫ হাজার। সর্বমোট খরচ হয়েছে ৮০ হাজার টাকা।

এলাকায় বজ্র বিদ্যুৎ এর জন্য ট্রান্সফরমার নষ্ট হয়ে যাওয়ার পুরো ৫ দিন বিদ্যুৎ হীন ছিলও। ৫ দিন পরে এলাকার সকল মানুষ মিলে ট্রান্সফরমার কেনার টাকা সংগ্রহ করে পল্লী বিদ্যুৎ অফিসে জমা দেওয়ার পরে ঐ এলাকায় ৫ দিন পরে নতুন ট্রান্সফরমার লাগানো হয়।


অনে ধন্যবাদ এটা শেয়ার করার জন্য। তবে কয়েক বছর আগে আমাদের গ্রামে এমনটা হয়েছিল, সে চাঁদা আমিও দিয়েছি। তবে এটাই যে স্ট্যানলিশড রুল হয়ে গেছে এটা আমি জানতাম না। এই চাঁদা সরাসরি ভাগবাটোয়ারা হয়, কেননা ট্রান্সফরমার কিনার টাকা সম্পুর্ন ভিন্ন সোর্স থেকে আসে। এখানে চাঁদা তুলে রাষ্ট্রকে ভিক্ষা ধরিয়ের দেয়ার চেইন বিল্ড হয়নি।

২৭ শে এপ্রিল, ২০১৬ বিকাল ৩:১৫

এক নিরুদ্দেশ পথিক বলেছেন: সবিস্তারে আলোচনার জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ এবং কৃতজ্ঞতা, পলাশ ভাই।

২| ২৭ শে এপ্রিল, ২০১৬ সকাল ৮:৪৫

মোস্তফা কামাল পলাশ বলেছেন:
শুধু বিদ্যুৎ সংযোগ লাইনের পিছনে খরচ হয়েছে ৮০ হাজার এর সাথে পাম্পের মূল্য ২৫ হাজার =p~

২৭ শে এপ্রিল, ২০১৬ দুপুর ২:৫৭

এক নিরুদ্দেশ পথিক বলেছেন: গুরুত্বপূর্ন তথ্য।

৭ বছরে ১ লক্ষ কোটি টাকারও বেশি বিদ্যুৎ উন্নয়ন ব্যায়।
শুধু বিদ্যুৎ সংযোগ লাইনের পিছনে খরচ হয়েছে ৮০ হাজার এর সাথে পাম্পের মূল্য ২৫ হাজার।

২৭ শে এপ্রিল, ২০১৬ বিকাল ৩:০৬

এক নিরুদ্দেশ পথিক বলেছেন: সঞ্চালন এবং বিতরণের ভালো ভালো পরিকল্পনা আছে তবে বাস্তবায়ন ফেইজ ধীরে কিংবা লুটপাটের সুযোগ বাড়াতে দুর্নিতির স্কোপ ডিফাইন করতে সময় ক্ষেপণ হচ্ছে।

এর বাইরে পিজিসিবি র মত কিছু প্রতিষ্ঠানের কাজ আউট সোর্সিং এর মত ষড়যন্ত্রও আছে (সামনে দেশি কিন্তু পিছনে ভারতীয় কোম্পানি)। অফিসিয়াল তথ্যের অভাবে এগুলো বলা যাচ্ছে না।

৩| ২৭ শে এপ্রিল, ২০১৬ সকাল ৯:৩৩

বিজন রয় বলেছেন: দারুন পোস্ট।

২৭ শে এপ্রিল, ২০১৬ দুপুর ২:৫৮

এক নিরুদ্দেশ পথিক বলেছেন: ধন্যবাদ।

৪| ২৭ শে এপ্রিল, ২০১৬ সকাল ৯:৪০

মোঃ ইয়াসির রহমান বলেছেন: মোস্তফা কামাল পলাশ ভাই বিদ্যুৎ উন্নয়নের বেশ সুন্দর চিত্র দিয়েছেন। দেইখেন আবার কতগুলা লুলা ফকির আপনারে জামায়াত বানাইয়া দিতে পারে।

একটা প্রশ্ন আমারও "আচ্ছা তারেক রহমান ও তার বন্ধু গিয়াস আল মামুন সাবেক আওয়ামীলীগ এমপি কাজী শাহেদ আহমেদের "খাম্বা লিমিটেড" কোম্পানি থেকে নাকি ২০ হাজার কোটি টাকার খাম্বা কিনেছিল ও সেগুলো (যদিও বিএনপি এর ২০০১ থেকে ২০০৬ সাল পর্যন্ত বিদ্যুৎ মন্ত্রণালয়ের ৫ বছরের বাজেট ছিলও সর্বমোট ১১ হাজার কোটি টাকা) গ্রাম-গঞ্জে পুতে রাখছিল মানুষকে বিদ্যুৎ দেওয়ার আশা দেখিয়ে কিন্তু বিদ্যুৎ দিতে পারে নাই। ঐ খাম্বা গুলো গেলো কই? "

মনে হয় তারেক জিয়া লন্ডনে পাচার কইরা দিছে।

২৭ শে এপ্রিল, ২০১৬ বিকাল ৩:১০

এক নিরুদ্দেশ পথিক বলেছেন: ভাই, আলোচনায় ফোকাস রাখি এবং কন্টেন্ট বেইজড কথা বলি। তাইলে ভালো হয়।
আমি গতানুগতিক কথা লিখা বা পলিটিক্যাল গসিপ করি না।

৫| ২৭ শে এপ্রিল, ২০১৬ সকাল ৯:৪৫

বৈশাখের আমরণ নিদাঘ বলেছেন: পোস্ট পড়িনি। তবে এই বিজন রায়টা গত ৫ মিনিটে ৬-৭ টা পোস্ট পড়ে ফেলছেন কমেন্ট লেখা সহ। আমার ওখানে পোস্ট হতে না হতেই কমেন্ট দেখে বুঝতে আসলাম কাহিনী কি। এইভাবে আজাইরা কমেন্টে আসলে লাভটা কি হয় বুঝিনা।

২৭ শে এপ্রিল, ২০১৬ বিকাল ৩:৪৫

এক নিরুদ্দেশ পথিক বলেছেন: ভাই, ব্যক্তি গত ব্যাপারে কথা না বলি। এটা শোভন দেখায় না।
পোস্ট পড়ে নিলে এবং মন্তব্য জানালে খুব খুশি হব।

৬| ২৭ শে এপ্রিল, ২০১৬ বিকাল ৩:০০

কালনী নদী বলেছেন: যুগোপযোগি পর্যবেক্ষন! শুভ কামনা রইল।

২৭ শে এপ্রিল, ২০১৬ বিকাল ৩:১১

এক নিরুদ্দেশ পথিক বলেছেন: ভাই, পড়ার এবং মন্তব্যের জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ।

৭| ২৭ শে এপ্রিল, ২০১৬ রাত ৯:৪৪

শেয়াল বলেছেন: বিদ্যুৎ খাতের ওপর সামগ্রিক উন্নয়ন নির্ভরশীল। এখানে বাংলাদেশ সরকার কম খরচে নবায়নযোগ্য বিদ্যুৎ উৎপাদনের দিকে সর্বাদিক মনোযোগী হওয়া দরকার।

২৮ শে এপ্রিল, ২০১৬ রাত ২:৪১

এক নিরুদ্দেশ পথিক বলেছেন: সহমত।

সৌর শক্তি কথামালাঃ বাংলাদেশের নবায়ন যোগ্য জ্বালানীর সম্ভাবনা

ব্যক্তি গত ভাবে আমরা কয়েকজন টুক টাক কিছু স্ট্যাডী করছি, যারা আগে এই খাতে কাজ করেছেন তাঁদের একটা প্ল্যাটফর্মে আনার চেস্টায় আছি। তবে বিস্তর সমস্যা আছে।

কষ্ট মডেল এবং সরকারের ব্যয় বৃদ্ধির যে ট্রেন্ড এতে কিছুই আরে "কম খরচে" থাকছে না।

এর বাইরে রয়েছে নতুন নতুন নবায়ন যোগ্য খাতে সমীক্ষা এবং পাইলট শুরুর আন্তরিকতার ভয়াবহ অভাব। এমনিতেই সবচেয়ে উর্বর বায়ু বিদ্যুতের খাতটি নাজুক, বাৎসরিক গড় বায়ু প্রবাহের স্বল্পতার কারনে।

২০৩০ এনার্জি মিক্সে ৫০% এর বেশি সরাসরি কোলের কথাই বলা হয়েছে।
বর্তমানের গ্রীড টাই আপ ছাড়া হোম সোলার বিজনেস মডেল সাস্টেইনেবল না বরং ভ্রান্ত এতে পটেনশিয়াল গ্রাহক প্রতারিত হবে ভাগছেন। আর রুপুপুর ঠিক সময়ে আসবে না।

ফলে ২০্% সোলার এবং ১০% নিউক্লিয়ার এর কোন বাস্তবতা লক্ষ করা যাচ্ছে না। এলেঞ্জি থিন একটা লেয়ার এ থাকতে পারে, তবে স্ট্রং কূটনীতির প্র্যোয়োগ না থাকলে এলেঞ্জি পাবে না সরকার, এমনিতেই মিয়ান্মারের সাথে সাপে নেউলে। কাতার কত টুকু দিবে তা সময় বলে দিবে।

বাস্তব প্রেক্ষাপটে মনে হচ্ছে ২০৩০ মিক্সে ৩৯,০০০ মেগাওয়াট এর ৭০% এই ডার্টি এনার্জি কোল ডমিনেট করবে। এটা খুব চিন্তার কারণ।

সব মিলিয়ে আশায় বুক বাঁধা আরকি! আর ভালোর জন্য সরকারকে চাপ দেয়া! কিন্তু ভালো কথা শুনার লোক তো কেউ নেই।

৮| ২৮ শে এপ্রিল, ২০১৬ সকাল ৯:৩৯

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: বিদ্যুতের উৎপাদন আগের চেয়ে বেড়েছে, তাতে কোন সন্দেহ নাই। কিন্তু আপনার এই তথ্যবহুল পোস্টে বর্ণিত বিভিন্ন কারণে উৎপাদিত বিদ্যুতও জনগনের কাছে পৌঁছাচ্ছে না। তাহলে উৎপাদন বাড়িয়ে লাভ কী হলো? আমাদের এলাকায় কয়েক দিন হলো ঘণ্টার পর ঘণ্টা বিদ্যুৎ থাকছে না। এই তীব্র গরমে প্রাণ ওষ্ঠাগত।

২৮ শে এপ্রিল, ২০১৬ বিকাল ৫:২১

এক নিরুদ্দেশ পথিক বলেছেন: উন্নয়ন পরিকল্পনা সমন্বিত, টেকসই এবং সাশ্রয়ী হওয়া বাঞ্ছনীয়। ধন্যবাদ সহ।

৯| ২৮ শে এপ্রিল, ২০১৬ সকাল ৯:৫১

বৈশাখের আমরণ নিদাঘ বলেছেন: পোস্টের জন্য অনেক পড়েছেন বোঝা যায়, সুলিখিত।

বিদ্যুৎ উতপাওন বেড়েছে, বিএনপি আমলের চেয়ে লোডশেডিং অনেক কম। গ্রামে অবশ্য অবস্থা অপরিবর্তিত। উতপাদন বাড়ানোতে দুর্নীতি আর ব্যবসায়ীদের সুযোগ অনেক বেশি। থাম্বার প্রকল্পের চেয়ে মনে হয় এসব কুইক রেন্টালের নামে আরও বেশি টাকা বের হয়ে গেছে এবং এগুলোর জন্য আরও দীর্ঘ মেয়াদে অর্থ ব্যয় হবে।

আমি জানিনা রিজার্ভের অর্থ দিয়ে কি করে। রিজার্ভের ২৯ বিলিয়নের মধ্যে ৫-১০ বিলিয়ন কি খরচ করা যায় না আরেকটা বড়ো সেতু, মহাসড়ক, রেল ব্যবস্থা এবং বিদ্যুৎ সঞ্চালন লাইনের আধুনিকায়নে?

২৮ শে এপ্রিল, ২০১৬ বিকাল ৫:২০

এক নিরুদ্দেশ পথিক বলেছেন: মন্তব্যের জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ।

বিদ্যুৎ উতপাওন বেড়েছে, বিএনপি আমলের চেয়ে লোডশেডিং অনেক কম। গ্রামে অবশ্য অবস্থা অপরিবর্তিত। উতপাদন বাড়ানোতে দুর্নীতি আর ব্যবসায়ীদের সুযোগ অনেক বেশি। থাম্বার প্রকল্পের চেয়ে মনে হয় এসব কুইক রেন্টালের নামে আরও বেশি টাকা বের হয়ে গেছে এবং এগুলোর জন্য আরও দীর্ঘ মেয়াদে অর্থ ব্যয় হবে।

১০| ২৮ শে এপ্রিল, ২০১৬ সকাল ১০:০৬

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: যে দেশে মেধাবীরা অবহেলিত আর চামচারা আদরনীয় হয়, সেখানের চিত্র বুঝী এমনই হয়!
অন্ধ দলপ্রীতি দেশের উন্নয়নকেও পিছিয়ে দিচ্ছে!
কি খাম্বা- কি কুইকরেন্টাল!
৪ দফার বিদ্যুতের মূল্যবৃদ্ধিতে নাভীশ্বাস জনগণের! অথচ আবারো শুরু হয়েছে লোড শেডিং এর জ্বালা! মিরপুরেই গড়ে ১ ঘন্টা করে চলছে গত সপ্তাহ জুড়ে! হয় সকালে নয় রাত্রে!
তবে বাড়তি মূল্য পরিশোধের লাভের গুড় গেল কই? আশঅর বালীতে!!!

এতটা আত্মঘাতি আর কোন জাতি নেই। নিশ্চিত! নইলে বিবেক, বোধ, বিবেচনা, সব এবঅবে জলাঞ্জলি দিয়ে কিভাবে তারা দেশৈর চেয়ে দলকে বড় ভাবে বা দলের চেয়ে ব্যক্তিকে????

দোকানে বিদ্যুত বিল চারগুন বেড়েছে- বিক্রয় এবং লাভ কিন্তু আগের মতোই বা তরচে কম! কিভঅবে সাসটেইন করবে ক্ষুদ্র ব্যবসায়ীরা! আমার ছোট্ট ব্যবসাই ছাড়ি ছাড়ি করছি। বাড়ীওয়ালাকে নোটিশ করে দিয়েছি !

অথচ উন্নয়ন আর এগিয়ে যাবার গল্পে কান ঝালাপালা!

আবার গত সপ্তাহে এক বেসরকারী উদ্যোক্তা আবিস্কারকের কাহিনী পড়লাম নিউজে মাত্র ৩ টাকা ইউনিটে বিদ্যুত দিতে সক্ষম! অথচ তারা আঁধারেই গুমড়ে মরছে। আর যদি বা সামনে আসে সরকারী কমিশন, দলীয় কমিশন, চাঁদা, বখরা সব যোগ হয়ে যেই লাউ সেই কদুতে পরিণত হবার সমূহ সম্ভাবনা রয়েছে।

আপনার তথ্যপূর্ন পোষ্টে ++++++++++++++++

২৮ শে এপ্রিল, ২০১৬ বিকাল ৫:২৬

এক নিরুদ্দেশ পথিক বলেছেন: উন্নয়ন পরিকল্পনা সমন্বিত, টেকসই এবং সাশ্রয়ী হওয়া বাঞ্ছনীয়।

বিদ্যুৎ এর মত মৌলিক বিষয় গুলো বেসরকারি খাতে কম ছাড়া হলেই জনগণের লাভ। তবে সোলারকে গ্রীড টাই আপ এর বন্দোবস্ত করে ব্যক্তির অতিরিক্ত বিদ্যুৎ বিক্রির ব্যবস্থা থাকলে এই খাতের বিকাশ হবে।

ধন্যবাদ সহ, ভৃগু ভাই।

১১| ২৯ শে এপ্রিল, ২০১৬ সকাল ১১:২২

কবি হাফেজ আহমেদ বলেছেন: গুরুত্বপূর্ণ পোষ্ট। অনেক ধন্যবাদ লেখককে।

৩০ শে এপ্রিল, ২০১৬ দুপুর ১:২৯

এক নিরুদ্দেশ পথিক বলেছেন: আন্তরিক শুভেচ্ছা এবং ধন্যবাদ জানবেন।

১২| ০১ লা মে, ২০১৬ দুপুর ২:৪২

গেম চেঞ্জার বলেছেন: বিদ্যুত সমস্যা নিরসনে যে পথে সরকার হাটছে সেটা সুষ্টু সমাধান নয়। সৌরশক্তি ব্যবহারের আরো উপায় বের করা উচিত। আর সোলার সেল এর উপর আরো গবেষণা করে ইফিসিয়েন্সি বাড়িয়ে, এবং ব্যাটারির স্থায়িত্ব বৃদ্ধিকল্পে পদক্ষেপ নেয়া দরকার।

দেশের বিশ্ববিদ্যালয়সমুহের ছাত্র/শিক্ষকদের এ কাজে নিযুক্ত করা যেতে পারে বলে মনে করি।

০৩ রা মে, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:৪৭

এক নিরুদ্দেশ পথিক বলেছেন: সৌর শক্তি কথামালাঃ বাংলাদেশের নবায়ন যোগ্য জ্বালানীর সম্ভাবনা

এই পর্বের মাধ্যমে আমি রাইট সোলার মডেল খুঁজে বের করার আলোচনা শুরু করেছি। এই মুহুর্তে পাওয়ার সিস্টেম মাস্টার প্ল্যান ২০১০ এর রিভিউ এবং এনার্জি মিক্স ২০৩০ নিয়ে কাজ করছি। গত মাসে জাইকা সিস্টেম মাস্টার প্ল্যান ২০১৫ এর খসড়া পরিকল্পনা কমিশনে জমা দিয়েছে যা পাবলিক্লি ওপেন হয়নি। অপেক্ষা করছি তাই। কয়লানীতি, এনার্জি মিক্স এবং নবায়ন যোগ্য জ্বালানীর মহা পরিকল্পনা নিয়ে পিডিবি-জাইকা-জাপান ইলেক্ট্রিক কাজ করছে, আমরা কয়েকজন মিলে নাগরিক প্ল্যাটফর্ম থেকে আমাদের বক্তব্য তুলে ধরার পরিকল্পনা করছি-সুস্পস্ট বাস্তবতা, প্রাণ পরিবেশ প্রতিবেশ এবং জ্বালানী নিরাপত্তার নিরিখে।

ইনশাল্লাহ ব্লগে এইসব কথামালা নিয়ে হাজির হবো।


২টি গুরুত্ব পূর্ন বিষয়ে টাচ করার জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ। আপনার সাথে সম্পুর্ন সহমত।


সৌরশক্তি ব্যবহারের আরো উপায় বের করা উচিত। আর সোলার সেল এর উপর আরো গবেষণা করে ইফিসিয়েন্সি বাড়িয়ে, এবং ব্যাটারির স্থায়িত্ব বৃদ্ধিকল্পে পদক্ষেপ নেয়া দরকার।

দেশের বিশ্ববিদ্যালয়সমুহের ছাত্র/শিক্ষকদের এ কাজে নিযুক্ত করা যেতে পারে বলে মনে করি।


১৩| ০১ লা মে, ২০১৬ দুপুর ২:৫৮

বঙ্গভূমির রঙ্গমেলায় বলেছেন:
গুরুত্বপূর্ণ ও তথ্যবহুল পোস্ট।

চাহিদার চেয়ে বেশি বিদ্যুত উৎপাদন করে লাভ নেই যদি না গ্রাহকদের কাছে ঠিকমতো পৌছায়।

অনেক ধন্যবাদ আপনাকে সুন্দর পোস্টটির জন্য।

০৩ রা মে, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:৪৮

এক নিরুদ্দেশ পথিক বলেছেন: আন্তরিক ধন্যবাদ। এই বিষয়ে মনোযোগ রাখার জন্য কৃতজ্ঞতা।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.