নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
সমাজের প্রতিটি ছোট বড় সমস্যার প্রকৃতি নির্ধারণ করা, আমাদের আচার ব্যবহার, সমাজের প্রচলিত কৃষ্টি কালচার, সৃষ্টিশীলতা, চারিত্রিক উদারতা এবং বক্রতা, অপরাধ প্রবৃত্তি, অপরাধ সঙ্ঘঠনের ধাঁচ ইত্যাদির স্থানীয় জ্ঞানের আলোকে সমাজের সমস্যার সমাধান বাতলে দেয়াই অগ্রসর নাগরিকের দায়িত্ব। বাংলাদেশে দুর্নীতি রোধ, প্রাতিষ্ঠানিক শুদ্ধিকরন এবং টেকনোলজির কার্যকরীতার সাথে স্থানীয় অপরাধের জ্ঞান কে সমন্বয় ঘটিয়ে দেশের ছোট বড় সমস্যা সমাধান এর জন্য লিখা লিখি করি। আমার নির্দিষ্ট দৃষ্টিভঙ্গি আছে কিন্তু দলীয় সীমাবদ্ধতা নেই বলেই মনে করি, চোর কে চোর বলার সৎ সাহস আমার আছে বলেই বিশ্বাস করি। রাষ্ট্রের অনৈতিক কাঠামোকে এবং দুর্নীতিবাজদের সবাইকে তীক্ষ্ণ ভাবে চ্যালেঞ্জ করার চেষ্টা করি। রাষ্ট্র কে চ্যালেঞ্জ করতে চাই প্রতিটি অক্ষমতার আর অজ্ঞতার জন্য, তবে আঘাত নয়। ব্যক্তিগত ভাবে নাগরিকের জীবনমান উন্নয়ন কে দেশের ঐক্যের ভিত্তিমূল মনে করি। ডাটাবেইজ এবং টেকনোলজি বেইজড পলিসি দিয়ে সমস্যা সমাধানের প্রোপজাল দেবার চেষ্টা করি। আমি মূলত সাস্টেইন এবল ডেভেলপমেন্ট (টেকসই উন্নয়ন) এর নিরিখে- অবকাঠামো উন্নয়ন এবং ডিজাইন ত্রুটি, কৃষি শিক্ষা খাতে কারিগরি ব্যবস্থাপনা ভিত্তিক সংস্কার, জলবায়ু পরিবর্তন, মাইক্রো ইকনমিক ব্যাপার গুলো, ফিনান্সিয়াল মাইগ্রেশন এইসব ক্রিটিক্যাল ব্যাপার নিয়ে লিখার চেষ্টা করি। মাঝে মাঝে চোরকে চোর বলার জন্য দুর্নিতি নিয়ে লিখি। পেশাঃ প্রকৌশলী, টেকনিক্যাল আর্কিটেক্ট, ভোডাফোন।
একদিকে নগরায়ন এবং তথাকথিত আধুনিকতার ছোঁয়ায় মানুষের আমিষ ভিত্তিক খ্যাদ্যাভ্যাস অতি দ্রুত প্রসারিত হচ্ছে, অন্যদিকে এই চাহিদা পূরণে অত্যন্ত ক্ষতিকর হারে উদ্ভিজ্জ (অনিয়ন্ত্রিত রাসায়নিক চাষ) এবং প্রাণীজ উৎস (বিষাক্ত খাবারে মুরগী, মেডিসিনাল হরমোনে গরু এবং বিষ মিশ্রিত পানিতে মাছ) থেকে আমিষ এর সংস্থান করা হচ্ছে।
বাংলাদেশে শিশু এবং কিশোর খাদ্যতালিকায় ভয়ঙ্কর ভাবে সবজি এবং উদ্ভিজ্জ আমিষ এর অনুপুস্থিত দেখা যাচ্চে। শহুরে পরিবারে প্রাণীজ আমিষ ছাড়া এক বেলাও চলছে না, গ্রামীণ মানের মধ্য-উচ্চ মধ্য-উচ্চ এবং অভিজাত পরিবারেও একই প্রবণতার প্রকটতা রয়েছে। এর বাইরে রয়েছে সাধারণ আপ্যায়ন, মেহমানদারি, সামাজিক অনুষ্ঠান কিংবা আধুনিক অনুষ্ঠানের খাদ্যাভ্যাসে প্রাণীজ আমিষের অতি মাত্রার এবং বাড়াবাড়ি রকমের উপস্থিতি। রান্নার প্রোগ্রাম গুলোর রন্ধন কোর্স গুলোও এই প্রতিচ্ছবিই নির্দেশ করে।
এদিকে দেশী জাতের মুরগীর বাজার হটিয়ে শহরের বাইরে বর্তমানে গ্রামেও ফার্মের বিষাক্ত মুরগী পাওয়া যাচ্ছে, গ্রামের বাণিজ্যিক মৎস্য চাষের পানিতে অবাধে বিষ মিশ্রিত ফিস ফিড দেয়া হচ্ছে, মেডিসিনাল হরমোনে গরু মোটাতাজাকরে তার গোস্ত সর্বত্র বাজারজাত করা হচ্ছে। বিষাক্ত খাবারের বাইরে রয়েছে এন্টিবায়োটিক প্রয়োগের স্বেচ্ছাচারিতা যার ফলে এক ভয়ংকর এন্টিবায়োটিক রেজিস্ট্যান্স ধেয়ে আসছে। এর বাইরে রয়েছে মৌসুমের বাইরে জনপ্রিয় সবজির ফলন উৎপাদনের যে প্রতিযোগিতা তাকে স্রেফ রাসায়নিক সার, হরমোন, পেস্টিসাইড এবং ফাঙ্গিসাইড এর অতি প্রয়োগের প্রতিযোগিতা বলা যায়।
দেশের হাজার হাজার নিজস্ব প্রজাতির বীজ হারিয়ে গেলেও সামান্য কিছু নির্দিস্ট অতি মাত্রার রাসায়নিক ফলনে দেশ সয়লাভ, এতে জমি পানি এবং এই দুইয়ের অণুজীব ব্যবস্থাপনা কিভাবে নষ্ট হচ্ছে তা নিয়ে কোন গবেষণা হচ্ছে না। এই ভাবে অত্যন্ত দ্রুত গতিতে চলমান প্রাকৃতিক জলাশয় ভরাট, নদি এবং খালের প্রবাহ নষ্ট, প্রাণঘাতী রাসায়নিক দূষণে নদীর জল জীব বৈচিত্র নষ্ট করা হলেও বাংলাদেশে বিদেশি জাতের সাধু পানির মৎস্য চাষ থাকবে, কিন্তু রাসায়নিক বিষ মিশ্রিত দূষিত পানিতে বাঁচার উপযোগী এইসব জেনেটিক্যালি মডিফাইড মাছ দেশের বর্ধিত আমিষ চাহিদা পূরণ করতে গিয়ে কি কি সমূহ বিপদ (স্বাস্থ্যগত, প্রাণঘাতী) ডেকে আনছে তা নিয়ে বিস্তর গবেষণার প্রয়াস রয়েছে।
এই গবেষণার ব্যাপারে দেশের সরকারি এবং বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় এর শিক্ষক গবেষক এবং মান নিয়ন্ত্রণ প্রতিষ্ঠান গুলো ঠিক কি ভূমিকা পালন করবে তা স্কোপে এনে সঠিক নীতিমালা/নির্দেশনা তৈরি এবং তার একশন প্ল্যান বাস্তবায়ন দরকার।
মাননীয় স্পিকার! বিষয়টি জরুরী জনগুরুত্বপূর্ন! দেশের শীর্ষ নেতৃত্বের নজরে আনুন, দয়া করে!
২৭ শে জুলাই, ২০১৬ ভোর ৪:১৭
এক নিরুদ্দেশ পথিক বলেছেন: এখনও দেশে প্রাকৃতিক এবং জৈব ফলন হয়, গ্রামের হাটে গেলে দেখবেন খুব জীর্ন শীর্ণ রোগাকায় বৃদ্ধ কৃষক দেখতে রোগা ফল সবজি ইত্যাদি নিয়ে বসে আছেন, কেউ তাঁর পণ্য কিনছেন না। সবাই দেখতে নাদুস নুদুস সাহেবি (রাসায়নিক পণ্য যা দেখতে সুন্দর কিন্তু পানি বেশি, নিউট্রেশন ফ্যান্টস কম) সবজি ইত্যাদি কিনেন! একটা জাতি আমরা ফুকে চলি, মাথায় না।
গ্রামের গৃহ পালিত জৈব পদ্ধতিতে লালিত হাঁস মুরগি ছাগল গরু মাছ এখনও আছে।
আমাদের দরকার সেসব কৃষি এবং চাষাবাদকে উতসাহ দেয়া।
আমি এবং আরো কিছু ভাই মিলে এরকম একটা চেষ্টায় নিবেদিত আছি। "প্রাকৃতিক কৃষি", খোঁজ নিলে পেয়ে যাবেন।
২| ২৪ শে জুলাই, ২০১৬ সকাল ৮:৪৮
জুন বলেছেন: এক অজানা আতংক নিয়ে প্রতিবেলায় প্রতি গ্রাস খাবার মুখে তুলি। আমাদের দেশের অসাধু ও অতি মুনাফালোভী ব্যবসায়ীদের তৈরী এ অবস্থা থেকে এ জীবনে আমাদের মুক্তি নেই বলেই মনে হয়।
২৭ শে জুলাই, ২০১৬ ভোর ৪:১৮
এক নিরুদ্দেশ পথিক বলেছেন: মুক্তির পথ আমাদেরকেই বের করতে হবে। ১ম এবং ৪র্থ কমেন্টে সংক্ষেপে বলেছি।
৩| ২৪ শে জুলাই, ২০১৬ সকাল ১১:৫০
অশ্রুকারিগর বলেছেন: বিষ খাচ্ছি। টাকা দিয়ে কিনে বিষ খাচ্ছি। এন্টিবায়োটিক দেওয়া মাছ, মুরগি, গরুর ড্রাগ রেসিডিউ থাকা অবস্থাতেই বাজারে আসতেছে। আমরা আমিষের সাথে ফ্রিতে দামী এন্টিবায়োটিক খাচ্ছি। ফলশ্রুতিতে নিজেদের শরীরে এন্টিবায়োটিক রেজিস্টেন্স গ্রো করতেছে। এক সময় সামান্য সর্দি-কাশি-জ্বরে মারা যাবে মানুষ। ধীরে ধীরে সেই দিকেই আগাচ্ছি।
২৭ শে জুলাই, ২০১৬ ভোর ৪:০৭
এক নিরুদ্দেশ পথিক বলেছেন: খুব সংক্ষেপে অতি গুরুত্বপূর্ন কথা বলেছেন।
এন্ড টু এন্ড একশন প্ল্যান (সরকার-মান নিয়ন্ত্রক ইন্সটিটিউশন, বিশ্ব বিদ্যালয়, হসপিটাল, বিপণন কোম্পানী, ব্যবসায়ী, রোগী, শিক্ষক ছাত্র অবিভাবক ইত্যাদি ইত্যাদি, মানে সবার ইনভল্ভেন্ট এবং কার্যকর দায়বোধ) ছাড়া এই চক্র থেকে বের হওয়া যাবে না, বাংলাদেশের টেকসই উন্নয়নের পথে এই স্ট্রীমটী ভয়াবহ তম বাঁধা।
নিজের কথা বলি, সামান্য সর্দি এবং কাশিতে ভুগছিলাম। ডাক্তার সাহেব ১০০০মিগ্রা এর এন্টি ব্যাকটেরিয়াল ড্রাগ প্রেস্ক্রাইব করেছেন, ব্যাপারটা খুলে বললাম, আমি তো ন্যাচারাল রেজিস্ট্যান্স গড়ার পক্ষের মানুষ এবং একজন সাধারণ পরিবেশবাদী। উনি বুঝতে পারলেন, বললেন কিছু হবে না কিছু দিন ভুগবেন, যদি বেশি সমস্যা হয় আবার আসবেন।
কথা হচ্ছে এই যে মুড অফ কমিউনিকেশন, এটা আসা দরকার ছিল ডাক্তার সাহেবের কাছ থেকেই। আমি ব্যক্তিগত ভাবে উনাকে দোষ দিচ্ছি না, এটাই আমাদের স্বাস্থ্য খাতের চর্চিত রীতি। ভীতিকর!
অপ্রয়োজনে বা সামান্য প্রয়োজনে এন্টিবায়োটিক প্রয়োগ নয়,
শুরু করে দেয়া এন্টিবায়োটিকের অসম্পূর্ণ প্রয়োগও নয়।
সবার সচেতনা দরকার।
৪| ২৫ শে জুলাই, ২০১৬ রাত ১১:৫৯
অশ্রুকারিগর বলেছেন:
২৭ শে জুলাই, ২০১৬ রাত ৩:৫৬
এক নিরুদ্দেশ পথিক বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ, অশ্রুকারিগর!
০১ লা মে, ২০১৭ দুপুর ১:৪১
এক নিরুদ্দেশ পথিক বলেছেন: “বাংলাদেশে এন্টিবায়োটিকের যত্রতত্র ব্যবহারের কারণে দিনকে দিন এসবের কার্যকারিতা হারাচ্ছে। বর্তমানে দেশের ৫৬ শতাংশ মানুষের শরীরে এন্টিবায়োটিকের কার্যক্রম অকার্যকর হয়ে পড়েছে। মানুষ ও প্রাণি চিকিৎসায়, পোলট্রি, মৎস্য ও পশুখাদ্যে গ্রোথ প্রোমোটর হিসেবে এন্টিবায়োটিকের যথেচ্ছ ব্যবহার হচ্ছে। এর ফলে নতুন নতুন জীবাণু তৈরি হচ্ছে এবং এন্টিবায়োটিকের কার্যকারিতা হারাচ্ছে। দেশে নতুন কোন এন্টিবায়োটিক আবিষ্কারও তেমন হচ্ছেনা। এর ফলে মানব স্বাস্থ্য মারাত্মক হুমকির মধ্যে পড়ছে।” – প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তর ও দি ভেট এক্সিকিউটিভ এর যৌথ আয়োজনে ২৯ এপ্রিল (শনিবার), বিশ্ব ভেটেরিনারি দিবস ২০১৭ পালন উপলক্ষ্যে আয়োজিত সেমিনারে স্বাগত বক্তব্যের মাধ্যমে এসব কথা বলেন প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তরের পরিচালক (প্রশাসন) এবং অনুষ্ঠান উদযাপন কমিটির আহ্বায়ক ডা. একেএম নজরুল ইসলাম।
2
এ সময় তিনি জানান, সিপ্রোফ্লক্সাসিন কার্যকারিতা হারিয়েছে ৯৫%, টিবি বা যক্ষা রোগের এন্টিবায়োটিক কার্যকারিতা হুমকির মুখে। এন্টিবায়োটিকের যত্রতত্র ব্যবহারের কারণে সারাবিশ্বে প্রতি বছর ১০ মিলিয়ন মানুষ মারা যাচ্ছে এবং প্রায় ১০০ ট্রিলিয়ন ডলারের আর্থিক ক্ষতি হচ্ছে বলে জানান তিনি।
1
প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তর ও দি ভেট এক্সিকিউটিভ এর যৌথ আয়োজনে বিশ্বের অন্যান্য দেশের মতো বাংলাদেশেও ২৯ এপ্রিল (শনিবার), বিশ্ব ভেটেরিনারি দিবস ২০১৭ পালিত হয়েছে। এ উপলক্ষ্যে সকালে এক বর্ণাঢ্য র্যালী বের করা হয়। র্যালি শেষে রাজধানীর ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউশন মিলনায়তনে সেমিনারের আয়োজন করা হয়। সেমিনারে প্রধান অতিধি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের মন্ত্রী মোহাম্মদ ছায়েদুল হক এমপি। বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক কৃষিবিদ আ.ফ.ম. বাহাউদ্দিন নাছিম এমপি এবং সভাপতিত্ব করেন প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তরের মহাপরিচালক ডা. আইনুল হক।
সেমিনারে “Antimicrobial Resistance – From Awareness To Action” -শীর্ষক প্রেজেন্টেশন উপস্থাপন করেন চট্টগ্রাম ভেটেরিনারি কলেজের সাবেক উপাচার্য অধ্যাপক নীতিশ চন্দ্র দেবনাথ। এ সময় তিনি মানুষ ও পশু পাখিতে যত্রতত্র এন্টিবায়োটিক ব্যবহারের ফলে এর ক্ষতিকর প্রভাব এবং পরিত্রাণের উপায় সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করেন।
সেমিনারে কৃষিবিদ আ.ফ.ম. বাহাউদ্দিন নাছিম এমপি বলেন, এন্টিবায়োটিকের ব্যবহার কেবল অনুমোদিত বিশেষজ্ঞের মাধ্যমেই হওয়া উচিত। কারণ এটির সাথে সরাসরি মানুষের জীবনের প্রশ্ন জড়িত। আমরা ইতোমধ্যে খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণতা অর্জন করেছি, এখন আমাদের পুষ্টি নিরাপত্তার ব্যাপারে সজাগ থাকতে হবে। এ সময় তিনি ভেটেরিনারিয়ানদের জন্য যুগোপযোগী অর্গানোগ্রাম করা এবং সরকারি চাকুরিতে আরো বেশি নিয়োগের আশ্বা দেন।
প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তরের মহাপরিচালক ডা. আইনুল হক বলেন, সারাবিশ্বে যত এন্টিবায়োটিক ব্যবহার হয় তার ৭০ শতাংশই প্রাণি উৎপাদনে। পাখি ও পশুতে এন্টিবায়োটিকের ব্যবহার মানুষের চেয়ে প্রায় তিনগুণ বেশি। শুধু সরাসরি এন্টিবায়োটিক গ্রহণ নয়, এসবের মাধ্যমেও মানুষের শরীরে এন্টিবায়োটিকের কার্যকরিতা হারাচ্ছে। তাই এ ব্যাপারে আমাদের অধিক সতর্ক থাকতে হবে।
এ সময় তিনি জানান, দেশে গ্রোথ প্রোমোটর হিসেবে এন্টিবায়োটিকের ব্যবহার নিষিদ্ধ হলেও কিছু অসাধু ব্যবসায়ী পোলট্রি, গরু ও মাছের খাবার তৈরিতে এসবের ব্যবহার করছে। এদের রোধ করতে হবে। মানুষের জন্য নিরাপদ খাদ্য নিশ্চিত করতে হবে।
মোহাম্মদ ছায়েদুল হক এমপি বলেন, অনুমোদিত চিকিৎসক ছাড়া যাতে কেউ এন্টিবায়োটিক প্রেসক্রাইব না করতে পারে সেজন্য আমরা প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেবো। এছাড়াও মন্ত্রণালয় থেকে ভেটেরিনারিয়ানদের জন্য যুগোপযোগী নতুন অর্গানোগ্রাম করার জন্য সর্বাত্মক চেষ্টা করা হবে।
এ বছর ‘The Vet Executive Honor-2017’ প্রদান করা হয় প্রফেসর আবদুর রহমানকে। আয়োজকদের পক্ষ থেকে তাঁকে বিশেষ সম্মাননা ক্রেস্ট প্রদান করা হয়।
আলোচনা সভা সঞ্চালনা ও ভেটেনারিয়ানদের স্বার্থ সংশ্লিষ্ট বিভিন্ন বিষয়ে বক্তব্য দেন উদযাপন কমিটির সদস্য সচিব ডা. মুহাম্মদ হাবিবুর রহমান মোল্লা। আলোচনা সভা শেষে বাংলাদেশ ভেটেরিনারি স্টুডেন্টস ফেডারেশন (বিভিএসএফ) -এর আয়োজনে মনোজ্ঞ সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।
উল্লেখ্য, ওয়ার্ল্ড ভেটেরিনারি এসোসিয়েশন (WVA) ২০০১ সন থেকে এপ্রিল মাসের শেষ শনিবার বিশ্ব ভেটেরিনারি দিবস ঘোষণা করে এবং এরপর থেকেই সারাবিশ্বে দিবসটি পালন করে আসছে।
http://www.agrinews24.com/দেশের-৫৬-শতাংশ-মানুষের-শর/
৫| ২৬ শে জুলাই, ২০১৬ সকাল ১০:০৭
অগ্নি সারথি বলেছেন: অবস্থাটা রীতিমত উদ্বেগজনক।
২৭ শে জুলাই, ২০১৬ ভোর ৪:১৯
এক নিরুদ্দেশ পথিক বলেছেন: এটা ভয়াবহ বিপর্যয়কর!
৬| ০৫ ই আগস্ট, ২০১৬ দুপুর ১:৩৩
ভ্রমরের ডানা বলেছেন: মানব দেহের জন্য নিরাপদ খাবার নিশ্চিত করার জন্য আমাদের অতিদ্রুত ব্যবস্থা নিতে হবে। জেনেটিক মোডিফাইড ফুড যেমন ধান, গম, ভুট্টা, বিভিন্ন মাছ, সবজি, হাস, মুরগি নিরাপদ নাকি নিরাপদ নয় তা নিয়ে ইউ এস এ - এফ ডি এ কাজ করেছে।
তবে আমাদের দেশীয় পলিসিতে উন্নত প্রযুক্তির মাধ্যমে এসব খাবারের যাচাই বাছাই ও গুনগতমান নিশ্চিত করতে দ্রুত পরিক্ষাগারে গবেষনা ও জনগনকে তার ফলাফল জানানো উচিত।মানবদেহের জন্য ক্ষতিকর হরমোন ও অসুধের ব্যবহার মাছ, সবজি ও ফসলে নিষিদ্ধ করতে হবে!
অন্যথা আমরা এক স্বাস্থ্যহীন জাতিতে পরিনত হব।
পোষ্টের গুরুত্ব রয়েছে। এমন পোষ্ট আরো চাই ভাই!
৭| ০২ রা মে, ২০১৭ রাত ২:৪৩
এক নিরুদ্দেশ পথিক বলেছেন: Click This Link
HAKA, May 1 (Thomson Reuters Foundation) - Bangladesh plans to begin turning some of the grain it produces into ethanol to make its fuel greener - but economists and experts warn the move could hurt food security in a country that is already a grain importer.
Energy ministry officials said in a gazette notification early this year that the country will begin using maize, broken rice grains and molasses to produce ethanol to mix with petrol fuel at a 5 percent ratio.
But in a heavily populated country that produces relatively little in the way of climate-changing emissions and that already relies on imports of maize and other grains, the result could be rising food prices, especially for the poor, economists, business leaders and environmental experts warned.
Moshiur Rahman, who convenes the Bangladesh Poultry Industries Coordination Committee, called the move to begin using grain for fuel "suicidal".
Much of Bangaldesh´s maize is used to feed animals, including chickens. But the country grows only half of the maize it needs, importing the rest from the United States and Brazil, he said, which means rising demand could mean rising prices.
"Maize prices will go up if it is used for ethanol production. The price of eggs and chicken will go beyond the reach of common people," Rahman warned.
He said growing concerns about food security have led other countries - including China - to stop giving permission for new biofuel projects.
FOOD TO FUEL
According to a study by Bangladesh´s energy ministry, the country could produce 18 million liters of ethanol a year, or about 75,000 liters each working day. That would require 60,000 tonnes of broken rice each year - about 3.5 percent of the country´s total production.
Alternately the county could produce the ethanol with 62,000 tonnes of maize (2.8 percent of production) or 97,000 tonnes of molasses (nearly all of the country´s production).
The study warned that if the government scales up ethanol production beyond those levels, it will raise demand for grain to the point that it could hurt food security.
But junior energy minister Nasrul Hamid told the Thomson Reuters Foundation by telephone that Bangladesh needs to go for greener and more varied fuels in the future, like other nations.
"So, we are exploring the possibility of using bio-ethanol with other fuels. You can´t remain out from the global trend of energy use," he said.
He confirmed the ministry plans to give permission for ethanol production, and then would judge from early experience whether to scale up the experiment.
"Yes, we are going to give permission for bio-fuel soon. Let´s see what happens first. Its impact on food security will be considered than," Hamid said.
But others warn that Bangladesh has decided to burn food grains to produce ethanol without taking into consideration the food security of its 160 million people.
That is a particular worry in a low-lying country that faces severe climate change threats, including loss of crops and crop land to worsening salt-water intrusion, droughts, floods, storms, sea level rise and erosion.
Already many people face daily hunger and can manage meals only once or twice a day, experts say. Last year, Bangladesh ranked in the top 25 percent of the world´s most hungry countries, according to the Global Hunger Index of the International Food Policy Research Institute.
Bangladesh today produces about 1.8 million tonnes of broken rice, about 100,000 tonnes of molasses and less than half the 6 million tonnes of maize it needs each year, according to the country´s Energy Ministry.
Besides being used as livestock food, maize is eaten by poorer people, mixed with flour as a cereal or made into biscuits. Lower-income people also eat broken rice for breakfast and make it into cakes.
But prices for the grains are rising. A kilogram of coarse rice is now being sold at 42 taka (50 cents) in Dhaka, up 25 percent in price from a year ago, according to the government Trading Corporation of Bangladesh.
Rising food prices are a major concern, with a growing portion of people´s earnings now being spent on food. The country´s food inflation rate in February was 6.8 percent, up from a record low of 3.8 percent a year ago.
About 13 percent of Bangladesh´s people fall below the national poverty line of $2 per day, according to World Bank data.
The country produces about enough rice to meet demand but imported 4.5 million tonnes of wheat last year to meet demand for that grain, according to the country´s food ministry.
WRONG-HEADED DECISION?
Despite rising demand for food, Khan Md Aftabuddin, managing director of Sunipun Organics Ltd. - the company that first applied for government permission for ethanol production - said turning grain into fuel would not pose any threat to food security for Bangladesh.
He said the byproducts of ethanol production could be used as poultry or fish food, and that more maize could be grown on delta islands if demand for it rises.
"If needed, we will produce maize in char lands of the country as raw material for our plant," Aftabuddin said. Bangladesh needs to turn to renewable energy to keep its environment clean, he said. But Mohammad Moinuddin Abdullah, secretary to the Ministry of Agriculture, said creating fuel using maize - which is increasingly being imported to make up for rice and wheat shortfalls - doesn´t seem to make sense.
"I do not see any valid reason for using maize and broken rice for ethanol production," he said.
M. Asaduzzaman, a fellow of the Bangladesh Institute of Development Studies and a member of the country´s climate change negotiations team, said he also disagreed with the move toward producing ethanol from grain.
"We have tremendous difficulties in livestock nutrition. If maize is now used to produce ethanol, the cost of livestock production will go further up causing further animal protein deficiency," said Asaduzzaman, also a former vice chairman of the International Commission on Sustainable Agriculture and Climate Change.
"This is a wrong-headed decision," he said.
Bangladesh´s per capita carbon emissions are tiny compared to those of more developed countries, and should not be as great a concern as protecting food security, he said.
"When we can´t meet basic nutritional need, we don´t need to go for clean energy," he said.
Khondaker Golam Moazzem, a research director at the Centre for Policy Dialogue, a Dhaka-based think tank, told the Thomson Reuters Foundation that he is concerned that ethanol production, once started, could be scaled up in the future, particularly if oil prices eventually rise.
That could lead to more demand for maize and for land to grow it. "Then, staple food production will be hampered since Bangladesh suffers from acute farmland scarcity," he warned.
(Reporting by Syful Islam; editing by Laurie Goering :; Please credit the Thomson Reuters Foundation, the charitable arm of Thomson Reuters, that covers humanitarian news, climate change, resilience, women's rights, trafficking and property rights. Visit http://news.trust.org/climate)
Read more: Click This Link#ixzz4frVI8X2h
Follow us: @MailOnline on Twitter | DailyMail on Facebook
©somewhere in net ltd.
১| ২৩ শে জুলাই, ২০১৬ সকাল ১০:২১
মাহিরাহি বলেছেন: খুবই দু:খজনক পরিস্থিতি, আপাতত কি খেলে নিরাপদ থাকা যায়।