১| ৩০ শে জুন, ২০১২ রাত ১১:৪৭

বিরোধী দল বলেছেন: দাম কত?

২| ৩০ শে জুন, ২০১২ রাত ১১:৫০

শান্ত কুটির বলেছেন: এর বেশী কিছু দিতে পারলামনা

৩| ৩০ শে জুন, ২০১২ রাত ১১:৫৩

শান্ত কুটির বলেছেন: আর একটা নেন

৪| ০১ লা জুলাই, ২০১২ রাত ১২:০৩

আমি রাইন বলেছেন: টাটারি বাজার কোনটা?? ৭ ঘন্টা !!!!!!!
কবুতর পালি নাই ভাই। জানা নাই।

৫| ০১ লা জুলাই, ২০১২ রাত ১২:১৭

মাহীন jm বলেছেন: টাটারী বাজার এর থেকে মিরপুর ১ এর বাজারে কবুতরের দাম একটু কম । এখানে কেনা বেচার জন্য কোন খাজনা দিতে হয়না ।

যাই হোক ভালো ভাবে যত্ন নিয়েন

৬| ০১ লা জুলাই, ২০১২ রাত ১২:১৮

দীর্ঘশ্বাস বলেছেন: আপনি দামে ঠকেছেন ।

বিশেষ করে খাঁচার দাম। দুটো খাঁচা ১২০০ টাকার বেশি হবার না, আর সাইজো আরো একটু বড় পেতেন।

আমার কবুতর পালার অভিজ্ঞতা নাই, তবে পাখি পালার অভিজ্ঞতা আছে ৬ বছরের।

নিয়মিত পরিষ্কার পরিচ্ছন্নতার বিকল্প নাই। আলো বাতাস যুক্ত জায়গায় খাঁচা রাখেন। আশে পাশে বিড়াল গোত্রীয় প্রানীর আনাগোনা বন্ধ করেন। উচ্চ শব্দ বা অস্বাভাবিক শব্দ নিরোধের ব্যবস্থা করেন।

গ্রীট খাওয়ান। শুধু ধান-গম এর পাশাপাশি ভুট্টা এবং তৈল জাতীয় আরো কিছু বীজ খাওয়ান । নিয়মিত এবং প্রতিদিন একই সময়ে খাবার দিয়েন।

দারুন, পাখি পালা দারুন । কয়েকদিন গেলে আপনিই বুঝবেন কিসে আরাম পাচ্ছে পাখিগুলো। আর কবুতর যেহেতু পোষ মেনে গেলে ছেড়ে দিতে পারবেন।

আর এই জাতে কইতরের বেশ সুনাম শুনছি। ভাল সঙ্গ পাবেন।

শুভকামনা।

৭| ০১ লা জুলাই, ২০১২ রাত ১২:২৩

বিডি আমিনুর বলেছেন: ভাইজান যে টাকা খরচ করছেন এই কইতরের পিছনে এই টাকায় আপনি একটা কথা কইতে এই রকমের একটা কইতর পালতে পারতেন।

৮| ০১ লা জুলাই, ২০১২ রাত ১২:৩১

কলম.বিডি বলেছেন: ইয়াল্লাহ। এত্তো দাম? কিন্তু অনেক সুন্দর তো! আমার যদি থাকতো!!

৯| ০১ লা জুলাই, ২০১২ রাত ১২:৪২

দীর্ঘশ্বাস বলেছেন: ফ্যানের বাতাসে সমস্যা নাই, তবে আজকে রাত ২ টা পর্যন্ত লাইট জ্বেলে রাখলে কইতরের শরীর খারাপ হইতে পারে। রোজ ২ টা পর্যন্ত লাইট জ্বেলে রাখলে অবশ্যই ক্ষতিকর। রাত ৮ টার পর ওদের কে বিশ্রাম করতে দেয়া উচিত।

রুমের চেয়ে বারান্দা বা ছাদ প্রেফারেবল।

ওষুধ খুব একটা লাগে না। সুষম খাদ্য দিলে আর নিয়মিত পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন রাখলে খুব কমই রোগ বালাই হয়।

ঔষধ কোথায় পাবেন আমার স্বচ্ছ ধারনা নাই, ঢাকায় আমি সাধারন ডিস্পেন্সারীতে একবার কিনেছিলাম ।

কইতর আর কইতন্নি সপ্তাহখানেকের মধ্যেই চিনে যাবেন।

১০| ০১ লা জুলাই, ২০১২ রাত ১২:৪২

ভাঙ্গা হৃদয় বলেছেন: ঠিক কথা বলে না ওরা শব্দ নকল করে। যেমন আপনার নাম, বিড়ালের ডাক..

১১| ০১ লা জুলাই, ২০১২ রাত ১২:৪৬

জনৈক গণ্ডমূর্খ বলেছেন: দুই জোড়া কবুতর ৮০০০/!!!!!!!!!!! ভাই গো খাইছে আমারে

১২| ০১ লা জুলাই, ২০১২ রাত ১২:৪৮

েমা আশরাফুল আলম বলেছেন: এই খাচা কবুতর পালার জন্য ভালো হবে না, এমন বাসা কাঠের হলে ভালো, দুইটা, চারটা, আটটা খোপ হিসাবে রাখতে পারেন, আর কবুতর খোলা জায়গায় ভালো হয়।
এরা জোড়ায় জোড়ায় থাকতে ভালোবাসে, আর এক জোড়া বছরের পর বছর এক থাকে। ডিম পাড়ার সময় হলে নিজেরাই বাসা বানায়, খড়কুটা এজন্য আসে পাশে রাখতে হবে।
ধান গম সাথে ইট বা পাথরের দানাদার গুড়া মিশায়ে খাওয়া দিতে হবে, মাসে একবার পটাশ মেশানো পানি দিতে হবে।
এরা ভয়াভয় টাইপের ময়লা করে তাই বাসার ছাদে এদের রাখলে ভালো হয়।
প্রথম দিকে পাখনার দুইপাশের কিছু পালক সুতা দিয়া বেধে দিলে উড়ে চলে যেতে পারবে না, দুইতিন সপ্তাহ পরে খুলে দিলে নিজের বাসা পোষ মেনে থেকে যাবে। প্রথম দিকে অনেক সময় দিতে হবে।

১৩| ০১ লা জুলাই, ২০১২ রাত ১২:৫৯

টিনটিন` বলেছেন: এই কবুতরের জাত লক্ষা। খাচার চেয়ে ভালো হয় যদি কাঠের খোপ বানায়ে নিতে পারেন। রেডিমেড গুলোয় লক্ষা পোষা যায় না। প্রতিদিন ২ বার গম খেতে দিবেন। ধানও দিতে পারেন। তবে, ভাত আর শর্ষে একেবারেই দিবেন না। আর এইক কবুতর কিন্তু উড়তে পারেনা। তাই বাইরে ছাড়বেন কম কিন্তু প্রতিদিন একটু হলেও ছাড়তে হবে।

১৪| ০১ লা জুলাই, ২০১২ রাত ১:০৯

মো কবির বলেছেন: ভাই জান, আমার বাড়ীও ব্রাহ্মানবাড়ীয়া বাঞ্ছারামপুরে।
যাই হোক,অনেক দিন কবুতর পুষেছি। কবুতর আমার খুব শখের পাখি । পড়ালেখার কারনে বাড়ী ছেড়ে দূরে আসায়, আমার অনুপস্থিতিতে বিড়াল মামায় সব সাবাড় করেছে আর বাকী সব ভয়ে পালিয়েছে।
আপনার কবুতরের পোস্ট দেখে আর না ডুকে পারলাম না। কবুতরের পুষার একদম শুরুতে কত যে কষ্ট করেছি আর কেঁদেছি তা লিখে বুঝানো যাবে না। আপনার মনে হয় কেবল শুরু সুতরাং একটু সর্তক করে দিলাম। একটু দক্ষ হয়ে গেলে আর কোন সমস্যা হবে না।


১.সরাসরি ফ্যানের বাতাসে রাখা যাবে না।
২.রুমে লাইট থাকলে ওদের অন্ধকার করে ডেকে রাখতে হবে।

কইতর/আর কইতন্নি (পায়রা/পায়রী)চেনার উপায় ঃ
সাধারণত পায়রীর মাথাটা একটু ছোট হয়।আর ঠোঁটটা ও হয় একটু চিকন হয়,তবে আপনার কেনা কবুতর যদি বাচ্চা ধরণের হয় তবে বুঝতে একটু কষ্ট হবে।
আরেকটি বিষয় পায়রা গলা ফাটিয়ে পায়রীকে কেন্দ্র করে ঘুরে ঘুরে ডাকবে।
আর পায়রীর ডাক খুব ধীর হবে।

আর কবুতরের খুপ বানিয়েছেন ? বা কোথায় রাখবেন ভেবেছেন ? কবুতরের খুপ কেমন হবে সেটা আপানার বাড়ীর উপর নির্ভর করবে।

একটা ওষুধ লাগে মাঝে মাঝে তার নামটা এই মুহূর্তে মনে নেই।পরে বলে দিব।
আর কিছু জানার থাকলে Email করতে পারেন([email protected]) কারন সামুতে খুব একটা আসা হয় না। কবুতর আমার খুব শখের পাখি আর আমি জানি একজন মানুষ কত কষ্ট করে প্রথম প্রথম। তাই একটু কষ্ট হলে ও আপনাকে একটু সাহায্য করতে চেষ্টা করলাম ।
তবে একটা কথা, সাধারণত ঢাকা থেকে কবুতর কিনলে এরা সবাইকে সাধারণত ভাল কবুতর দেয় না।এটা পড়ে কেঊ যদি কিনতে যায় তাই একটু সর্তক করে দিলাম। তাই আপনাকে নিয়ে আমার একটু টেনসেন হচ্ছে।

আপনার কবুতর এবং আপনি ভাল থাকুন।

১৫| ০১ লা জুলাই, ২০১২ বিকাল ৩:১২

মোমের মানুষ বলেছেন: ভাই জান আমি ও কবুতর পালি, বর্তমানে আমার ১৩ জোড়া কবুতর। যাক আমনে কবুতর পালবেন শুনে খুশি হইলাম, সামুতে তাহলে আমার মত আরেকজন আছে। আপনার কবুতর গুলো খুব দামী মনে হচ্ছে, নিশ্চই পালার জন্য। আমার গুলো অবশ্য কিছু গিরিবাজ, সে গুলো উড়াই, আর বাকি গুলো গোল্লা , বাচ্চা খাওয়া হয় নিয়মিত। কবুতর পালবেন উম্মুক্ত খাচায়,এভাবে সবসময় খাচায় বন্দী করে রাখবেন না। আরেকটি ব্যাপার দামী কবুতর তো খুব খেয়াল রাখবেন, আশেপাশে কবুতর পালার কেউ থাকলে তাদের ব্যাপারে সর্বোচ্চ সতর্ক থাকবেন

১৬| ০১ লা জুলাই, ২০১২ বিকাল ৪:০৩

ইসমত বলেছেন: একইসাথে ২ জোড়া ফানটেল কেনার সাহসের তারিফ করছি। সাদা রঙের গুলো পরিস্কার থাকলে দেখতে ভালো লাগে। কালো, ছাই বিভিন্ন রঙেরও হয় এগুলো। ঠাঁঠারিবাজার নানা জাতের কবুতর ওঠে যেটা মিরপুরে পাওয়া যায় না। সে অর্থে আপনে ভুল করেন নাই।
কেনার আগে কিছু জেনে নিলে আপনাকে ঠকতে হতো না, খাঁচার দাম বেশি পড়েছে, আপনি এটা বানিয়ে নিতে পারতেন। মাটির টুকরি বলতে কি বোঝালেন? কবুতর বসার জন্য বিশেষভাবে তৈরি মাটির মালসা পাওয়া যায়। , সম্ভবত এগুলো বাচ্চা, বড় হলে নরটি জোরে বকবকুম ডেকে মাদীর চারপাশে ঘুরবে। লাক্ষা কবুতর ভালো উড়তে পারে না, ঘরে ছেড়ে রাখতে পারেন যদি বিষ্ঠা পরিস্কার করতে কোনো কার্পণ্য না থাকে। বিড়াল থেকে দূরে রাখবেন।
৪৫০ টাকার এতো কী খাবার কিনলেন! গম, ধান, ভূট্টাভাঙ্গা, রেজা, চিনাধান দিতে পারেন আর শীতে সরিষা। পিজিয়ন গ্রিট নিয়মিত বিরতিতে দিবেন, মাঝে মাঝে কাঁচা হলুদ দিতে পারেন, পরিস্কার পাত্রে পানি ও খাবার দিবেন। গোছলের জন্য গামলাতে পানি রেখে খাচা থেকে কবুতর বের করেই দেখুন ওরা নিজেরাই বাকি কাজ সেরে নিবে। কোলাহল বা রোদে রাখবেন না।

ডিম দেয়ার আগে আগে কিছু খড় খাঁচায় রাখবেন, ডিমে তা দেয়াকালে মালসায় যেন কোনোভাবে পানি না যায়। পানি লাগলে ডিম নষ্ট হতে পারে, কবুতরের মোজাপড়া পায়ের সাথে পানি লেগে থাকতে পারে। যত্ন নিলে আগামীশীতের শেষে বাচ্চা ফুটবে।
কয়েকদিন পর আপনি নিজেই বুঝে যাবেন সবটা।

১৭| ০১ লা জুলাই, ২০১২ বিকাল ৪:০৫

রবি_জল বলেছেন: কবুতর কি দুধ দেয়? এই টাকা দিয়া একটা গরু পালতে পারতেন মিয়া !!

এক রাইতে বিড়ালে পাইলে সব শেষ!! তয় কবুতরটি সুন্দর

১৮| ০১ লা জুলাই, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:১৪

নানাভাই বলেছেন: বুইজেন, কইতর ছাড়া পাইলে কিন্তুক তার পুরানা মালিকের কাছে উড়াল দিয়া চইল্লা যাইবো!

তখন আম-ছালা দুইটাই শেষ!

১৯| ০১ লা জুলাই, ২০১২ রাত ৮:০০

রাখালছেলে বলেছেন: কবুতর = ৮০০০/-
খাচা = ৩২০০/-
বাটি = ১০০/-
খাবার = ৪৫০/-
মাটির টুকরি= ১২০/-
ব্যাগ= ১৫/-
দড়ি = ১৫/-




কন কি ??? এত দাম !!!! মাক্কু..... একটা ভাল অভ্যাস হবে। তবে দেখেশুনে রাখুন। বিড়াল হতে সাবধান। বলা তো যায় না। আমার একসময় ছিল ১০-১২ টা । আহা সেই দিন গুলা ।

২০| ০১ লা জুলাই, ২০১২ রাত ৯:০১

মনে নাই বলেছেন: শখের তোলা লাখ লাখ টাকা, প্রথম কবুতর কিনছেন দাম হয়ত একটু বেশী নিয়েছে, কোন ব্যাপার না, শখ করে কিনতে পারছেন এইটাই বড় কথা।
আমাদের পাশের বাড়িতে একজনের কয়েকশ জোড়া কবুতর ছিলো, মাঝেমধ্যে তার ৫০-৬০ জোড়া হাড়িয়ে যেত, আবার ৬০-৭০ জোড়া কোথা থেকে যেন চলে আসত, খুবই মজা লাগত আমাদের কাছে।

২১| ০২ রা জুলাই, ২০১২ রাত ১২:২৫

যাযাবর জোনাকী বলেছেন: আমার বাড়িতে বেশ কয়েক জোড়া আছে, ওরা ভুট্টা খেতে খুবই পছন্দ করে। নিজে ভুট্টা খাওয়ার চাইতে ওদের খাইয়েই বেশি মজা পাই ।

২২| ০২ রা জুলাই, ২০১২ রাত ২:৫৪

ঘোর ছাড়া এক সুখি ছেলে বলেছেন: খাচার দাম বেশি নিছে

২৩| ০২ রা জুলাই, ২০১২ রাত ২:৫৭

ঘোর ছাড়া এক সুখি ছেলে বলেছেন: ভাই পাখি পালবেন?জটিল মজা পালতে পাইলা দেইখেন

২৪| ০২ রা জুলাই, ২০১২ বিকাল ৩:৪৭

লিংকন১১৫ বলেছেন: ভাইরে কান্তেই আছি , আপনে এতো দিন কোথায় ছিলেন । যাই হোক কিছু মনে কইরেন না আপ্নের কইতর টার দাম আর খাঁচার দাম একটু বেশি নিছে । আহ সেদিনের কথা মনে পরলে এহন খারাপ লাগে , প্রতিদিন বিকালে কইতর উরায় তাম , জহন তালি দিতাম দিত ডিগবাজি ওহ পুরাই মনটা ভইরা জাইত।বাসা শিফট করার কারনে বাদ দিতে হইল । কইতর গুলকে বেশি ছেনবেন না মানে হাত দিয়ে ধর বেন না । আর খাঁচায় বেশি দিন থাকলে পাখা আর লেজ ময়লা ও কিছুটা নষ্ট হয়ে যায় । চেষ্টা করবেন দিনে অন্তত ১বার খোলা জায়গায় ছেরে দিতে । উরে যাওয়ার ভয় থাকলে , পাখা পরিমান মতো কেটে বা টেপ দিয়ে বেধে দিতে পারেন । আর চিনাগম ধান খাওয়াতে পারেন ।
আমি নিজেই লক্ষা কবুতর ৫০০ থেকে ৭০০ টাকা পিছ বিক্রি করেছি । অবশ্য এটা ১ বছর আগের কথা । যাইহোক জত্ন নিয়েন , পরিস্কার পরিচ্ছন্ন রাখবেন । আর মো কবির ভাই এর টিপস গুলো ফলো করেন

২৫| ০৭ ই জুলাই, ২০১২ দুপুর ১২:৫১

কে আমি! বলেছেন: Click This Link

২৬| ১২ ই জুলাই, ২০১২ রাত ১০:১৮

হা...হা...হা... বলেছেন: ভাইজান, কবুতর পালন করার সখ হল। কিন্তু এই প্রাণীটি পালন করার ব্যাপারে তেমন কিছুই জানি না। কিছুদিন আগে দুই জোড়া কবুতর দিল এক বন্ধু। বলল এগুলো নাকি দোয়াসলা। সে বলল আগে এগুলো দিয়ে শুরু করতে পরে দামি গুলো পালন করা যাবে। আপনার পোষ্ট পাওয়ার পর মনে হলো আমরা যারা কবুতর প্রেমি তাদের সবার মধ্যে একটা যোগাযোগ থাকলে খারাপ হয় না। আর এই যোগাযোগটার জন্য উপযুক্ত মাধ্যম ফেসবুক পেজ। তাই একটা পেজ খুলে ফেললাম। আশাকরি এই পেজে অংশ নিয়ে আপনার অভিজ্ঞতা শেয়ার করবেন। ধন্যবাদ।

২৭| ১২ ই জুলাই, ২০১২ রাত ১০:২৪

হা...হা...হা... বলেছেন: ধুস!! লিংক দিতেই তো ভুলে গেলাম। লিংক Click This Link

২৮| ১২ ই নভেম্বর, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:৩৮

আমি সুফিয়ান বলেছেন: @লিংকন১১৫ ভাই আমার খুব লক্ষা পালার শখ। আপনার কাছে আছে এখন?

২৯| ১২ ই নভেম্বর, ২০১২ রাত ৮:০২

দুলাভাইের বলেছেন: ভাই লিংকে গুতান
http://vetsbd.com/poultry/article-id/2101

পরে লাগলে আরও দিমু।কবুত দাম ৪৫০০ টাকা বেশি নিছে।

৩০| ০৬ ই জুলাই, ২০১৫ রাত ১২:৪৮

কাজী নাজমুল বলেছেন: কবুতরগুলো ‌এখন কেমন আছে? কয়জোড়া বাচ্চা দিলো?