নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

সংবিধিবদ্ধ সতর্কীকরণ: এই নিকটি অবশ্যই (১৮+) দের জন্য এবং দুর্বল ও সংবেদনশীলদের বিশেষ ভাবে অনুরোধ রইলো এই নিকের পোস্ট সমূহ এড়িয়ে যাওয়ার। এর পরও যাদের ভিতরে খুব বেশি কুড়কুড়ি আছে তারা অবশ্যই নিজ দায়িত্বে ঢুকবেন। আর পোলাপাইন!!! এই গুলান বহুত শয়তান ।

সংবিধিবদ্ধ সতর্কীকরণ: এই নিকটি অবশ্যই (১৮+) দের জন্য এবং দুর্বল ও সংবেদনশীলদের বিশেষ ভাবে অনুরোধ রইলো এই নিকের পোস্ট সমূহ এড়িয়ে যাওয়ার। এর পরও যাদের ভিতরে খুব বেশি কুড়কুড়ি আছে তারা অবশ্যই নিজ দায়িত্বে ঢুকবেন। আর পোলাপাইন!!! এই গুলান বহুত শয়তান ।

িফল্ড মার্শাল

অবসর সময় টুকু এখানেই কাটাই । ব্লগে এসে প্রচুর আনন্দ পাই । খারাপ লাগে যখন আমাকে ব্যান করে দেয় বা ব্লক করে দেয় । অনেকবার ব্যান খেয়েছি । জানাপার হাতে পায়ে ধরে আবার ব্লগে আসি । ব্লগের সবাইকে আমার অভিন্ন্দন । [email protected]

িফল্ড মার্শাল › বিস্তারিত পোস্টঃ

শিশুর শ্বাসকষ্ট ও বয়স্কদের হাঁপানি

২০ শে মার্চ, ২০১৪ রাত ১২:২৮















যে কোনো শিশু হঠাৎ সর্দি, কাশি, শ্বাসকষ্ট ও জ্বরে আক্রান্ত হতে পারে। কোনো কোনো শিশুর শ্বাসে বাঁশির শব্দ (হুইজিং) শুনে হঠাৎ অনেকে ভয় পেতে পারেন। শিশুর নিঃশ্বাসে হুইজিং মানে অ্যাজমা নয়। পাঁচ বছরের কম বয়সের শিশুদের শ্বাসনালির প্রদাহ এবং সংকোচন হয় সাধারণত ভাইরাস আক্রমণে। ভাইরাস আক্রান্ত শিশুদের শ্বাসনালির অন্যান্য লক্ষণসমূহ যেমন কাশি, কফ, গলাব্যথা বারবার দেখাা দেয়। বারবার শ্বাসনালির প্রদাহ এবং স্বাভাবিক শ্বাস-প্রশ্বাসের বাধার অন্যান্য কারণ (যেমন শ্বাসনালির স্থায়ী সংকোচন, টিউমার ইত্যাদি বিষয়) যদি রোগের বৃত্তান্ত এবং পরীক্ষা-নিরীক্ষার মাধ্যমে বাদ দেওয়া যায় তবে সে ক্ষেত্রে হুইজিংকে অ্যাজমার অন্যতম লক্ষণ হিসেবে চিহ্নিত করা সম্ভব। দেখা যায় বংশ বৃদ্ধির সঙ্গে সঙ্গে অনেকের এটা কমে আসে সেহেতু হুইজিং হলেই অ্যাজমা নিরূপণ করা নিতান্তই অবিবেচকের পরিচয় দেওয়া হবে। এ অবিবেচনায় শিশুর ভুল রোগ নিরূপণ, ভুল চিকিৎসা এবং শ্বাসনালির অপূরণীয় ক্ষতির কারণ হয়ে দেখা দিতে পারি।



প্রতিরোধ : সাধারণত শিশুদের শ্বাসে বাঁশির মতো শব্দ হলে শ্বাসনালিতে প্রদাহ, শ্বাসকষ্ট ইত্যাদি লক্ষণ দেখা যায়। দেখা যায় যদি কারণগুলো সঠিক পরীক্ষা, অ্যালার্জি টেস্ট ও ফুসফুসের কার্যকর ক্ষমতা পরীক্ষা করে অ্যালার্জি ওষুধ ও ভ্যাকসিন পদ্ধতি ব্যবহার করা হয় তা হলে কর্টিকোস্টেরয়েডের বহুল প্রতিক্রিয়া থেকে রেহাই পাওয়া সম্ভব। আমাদের মতো উন্নত দেশগুলোতে এ ধরনের পদ্ধতিতে চিকিৎসা দেওয়া হয়ে থাকে। এই চিকিৎসা পদ্ধতিকে অ্যালার্জি রোগীদের দীর্ঘমেয়াদি সুস্থ থাকার অন্যতম গ্রহণযোগ্য চিকিৎসা পদ্ধতি।



বয়স্ক মানুষের হাঁপানি : প্রাপ্তবয়স্করা হাঁপানি আক্রমণের মধ্যবর্তী সময়ে স্বাভাবিক আর বৃদ্ধ হাঁপানি রোগীরা আক্রমণ ছাড়াও দিনের বেশিরভাগ সময়ই শ্বাসকষ্ট থেকে রক্ষা পান না। হাঁপানি রোগ বৃদ্ধ স্বাভাবিক কারণে একটি আলাদা অর্থ বহন করে থাকে। হাঁপানি উন্নত দেশের বয়স্ক মানুষের সংখ্যার ওপর নির্ভর করে। আমরা দেখতে পাই যে, হাঁপানি একটি প্রচলিত রোগ কিন্তু বয়স্কদের ওপর হাঁপানি রোগের প্রকোপ সমীক্ষা নেই বললেই চলে। বর্তমানে বিশ্বে দেখা যায় যে, ৫০-৬০ বছর বয়স্কদের মধ্যে প্রচুর পরিমাণে হাঁপানি রোগের লক্ষণ দেখা যাচ্ছে। অধিকাংশ ক্ষেত্রে বয়স্কদের বুকের মধ্যে চাপ অনুভব কাশি ও ছোট ছোট শ্বাসই হাঁপানি রোগের উপসর্গ। গ্লুকোমা, উচ্চ রক্তচাপের কোনো কোনো ওষুধ বস্কদের হাঁপানি বৃদ্ধি করে। দেখা যায় হজমের ওষুধ, ডিসপেপসিয়ার ওষুধ, এন্টাসিড হাঁপানি কিছুটা কমাতে পারে। হাঁপানিতে যারা কষ্ট পান তাদের চিকিৎসা সাবধনে করতে হয়। হাঁপানির ক্ষেত্রে স্টেরয়েড জাতীয় ওষুধ একনাগাড়ে ব্যবহার করা উচিত নয়। যাদের উচ্চ রক্তচাপ বা হৃদরোগ আছে তারা যদি অ্যাড্রিনেলিন ইনজেকশন নেন তাদের মহাবিপদের আশঙ্কা আছে।



লেখক : বক্ষব্যাধি ও অ্যাজমা বিশেষজ্ঞ,



ইউনাইটেড হাসপাতাল, ঢাকা। ফোন: ০১৭১১-১৭১৬৩৪



- See more at: Click This Link

মন্তব্য ০ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (০) মন্তব্য লিখুন

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.