নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

প্রবৃত্তির বিরুদ্ধে জিহাদই হলো সবচেয়ে বড় জিহাদ।

যুদ্ধাপরাধীদের বিচার চাই, ফাঁসি চাই, হতে হবে।

ঢাকা থেকে

অন্যায় সহ্য করা খুব কঠিন।। কিন্তু বাস্তব বড়ই নির্মম।

ঢাকা থেকে › বিস্তারিত পোস্টঃ

১০ই মুহর্‌রম বা আশূরার দিনে ঘটে যাওয়া ঘটনাগুলো জানা আছে কি?

২৩ শে নভেম্বর, ২০১১ বিকাল ৩:৫২

১০ই মুহর্‌রম বা আশূরার দিনের বরকতময় ঘটনাসমূহঃ

কিতাবে উল্লেখ করা হয়, এই আশূরার দিনে অসংখ্য ঘটনা সংঘটিত হয়েছে- যা সংক্ষিপ্তভাবে আলোচনা করা হলো

১. মহান আল্লাহ পাক এই মুহররমের ১০ তারিখে সৃষ্টির সূচনা করেন।

২. আশূরার দিন শুক্রবার ক্বিয়ামত সংঘটিত হবে।

৩. এ দিনই আল্লাহ পাক-এর হাবীব হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম-এর পবিত্র ওজুদ মুবারক সৃষ্টি করা হয় এবং মর্যাদা, সম্মান ও খুছূছিয়ত ও হাবীবুল্লাহ হওয়ার আনুষ্ঠানিক ঘোষণা করা হয়। (সুবহানাল্লাহ)

৪. এই দিনে হযরত আদম আলাইহিস্‌ সালাম-এর দোয়া মুবারক কবুল করা হয়।

৫. এই দিনে হযরত ইদ্‌রিস আলাইহিস্‌ সালামকে আকাশে তুলে নেয়া হয়

৬. এই দিনে হযরত নূহ আলাইহিস্‌ সালাম এবং উনার সঙ্গী সাথী যারা ছিলেন, আল্লাহ পাক তাঁদের মহাপ্লাবন থেকে মুক্তি দেন।

৭. আল্লাহ পাক এদিনে হযরত মূসা আলাইহিস্‌ সালাম-এর সাথে কথা বলেন এবং তাওরাত শরীফ উনার উপর নাযিল করেন।

৭. এদিনে বণী ইস্‌রাঈল সম্প্রদায়ের জন্য আল্লাহ পাক লোহিত সাগরের উপর দিয়ে রাস্তা করে দেন। যার উপর দিয়ে হযরত মূসা আলাইহিস্‌ সালাম এবং তার সম্প্রদায় পার হয়ে যান। আর ফেরাউনের দলবল ও সৈন্যসামন্তসহ পানিতে ডুবে মারা যায়।

৯. আল্লাহ পাক এদিনে হযরত ইউনূস আলাইহিস্‌ সালামকে মাছের পেট থেকে মুক্তি দেন।

১০. হযরত আউয়ুব আলাইহিস্‌ সালামকে দীর্ঘদিন অসুস্থ থাকার পর সুস্থতা দান করেন।

১১. এদিনে দীর্ঘ দিন বিচ্ছেদের পর হযরত ইউসূফ আলাইহিস্‌ সালামকে উনার পিতা হযরত ইয়াকুব আলাইহিস্‌ সালাম-এর কাছে ফিরিয়ে দেন।

১২. এদিনে হযরত দাউদ আলাইহিস্‌ সালাম-এর দোয়া আল্লাহ পাক কবুল করেন।

১৩. হযরত সোলায়মান আলাইহিস্‌ সালামকে উনার রাজত্ব বা কর্তৃত্ব দেয়ার ঘোষণা দেন।

১৪. আল্লাহ পাক এ দিনে হযরত ঈসা আলাইহিস্‌ সালামকে আসমানে তুলে নেন।

১৫. এই ১০ই মুহররম আল্লাহ পাক-এর হাবীব, নবীদের নবী, রসূলদের রসূল হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম-এর প্রিয়তম দৌহিত্র হযরত ইমাম হুসাইন রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু কারবালার প্রান্তরে মর্মান্তিকভাবে শাহাদাত বরণ করেন, যে ঘটনা কায়িনাতবাসীকে ব্যথিত ও মর্মাহত করে তবে মুসলিম উম্মাহকে শিক্ষা দেয় ত্যাগের, সত্যের এবং অন্যায়ের কাছে মাথা নত না করার। সুব্‌হানাল্লাহ!

মন্তব্য ১৯ টি রেটিং +৬/-০

মন্তব্য (১৯) মন্তব্য লিখুন

১| ২৩ শে নভেম্বর, ২০১১ বিকাল ৩:৫৭

িজ েচতনা বলেছেন: বেশ ভাল লাগল :( :( :(

২৩ শে নভেম্বর, ২০১১ বিকাল ৪:২৬

ঢাকা থেকে বলেছেন: শুকরিয়া।

২| ২৩ শে নভেম্বর, ২০১১ বিকাল ৪:০৩

নীল আশিক আকাশ বলেছেন: পরে ভালোই লাগ্লো

২৩ শে নভেম্বর, ২০১১ বিকাল ৪:২৬

ঢাকা থেকে বলেছেন: শুকরিয়া।

৩| ২৩ শে নভেম্বর, ২০১১ বিকাল ৪:০৬

rashu905 বলেছেন: +++ধন্ন্যবাদ

২৩ শে নভেম্বর, ২০১১ বিকাল ৪:২৭

ঢাকা থেকে বলেছেন: শুকরিয়া।

৪| ২৩ শে নভেম্বর, ২০১১ বিকাল ৪:১৫

আব্দুল মোমেন বলেছেন: আপনাকে ধন্যবাদ।

২৩ শে নভেম্বর, ২০১১ বিকাল ৪:২৭

ঢাকা থেকে বলেছেন: শুকরিয়া।

৫| ২৩ শে নভেম্বর, ২০১১ বিকাল ৪:২১

ত্রিশোনকু বলেছেন: বাঁই,

পনেরো নাম্বারটা ছাড়া বাকিগুলা কি আপ্নে ওহির মাধ্যমে জ্বানতে পেরেছেন?


ওজুদ মুবারক আর খুছূছিয়ত কি।

২৩ শে নভেম্বর, ২০১১ বিকাল ৪:৩১

ঢাকা থেকে বলেছেন: (বাঁই) এ শব্দটি বিকৃত করে লিখলেন কেন?
@ত্রিশোনক

৬| ২৩ শে নভেম্বর, ২০১১ বিকাল ৪:৩০

ঢাকা থেকে বলেছেন: হাদীছ শরীফ এবং বিভিন্ন তাফসীর থেকে অন্যগুলো সংগ্রহ করা হয়েছে।

ওজুদ মুবারক = জাত, বা অস্তিত্ত্ব মুবারক।
খুছূছিয়ত=বৈশিষ্ট্য

৭| ২৩ শে নভেম্বর, ২০১১ বিকাল ৪:৩৪

ভারসাম্য বলেছেন: ১০ ই মহররম সৃষ্টির সূচনা হইলে ১-৯ মহররম আইলো ক্যামনে? চিন্তার বিষয়।

৮| ২৩ শে নভেম্বর, ২০১১ বিকাল ৪:৫১

আপেল বেচুম বলেছেন: ৫. এই দিনে হযরত ইদ্‌রিস আলাইহিস্‌ সালামকে আকাশে তুলে নেয়া হয়।
১৪. আল্লাহ পাক এ দিনে হযরত ঈসা আলাইহিস্‌ সালামকে আসমানে তুলে নেন।

কোনটা ভুল, কোনটা ঠিক ??

২৩ শে নভেম্বর, ২০১১ বিকাল ৫:৩০

ঢাকা থেকে বলেছেন: দুইটাই ঠিক।

৯| ২৪ শে নভেম্বর, ২০১১ সকাল ১০:২১

নোটার্হম বলেছেন: বাঁই ত্রিশোনকু এর বাঁকা প্রশ্নের উত্তর দিয়েছেন আমাদের জন্য সোজা ( সহজবোধ্য) করে ।১০ই মুহর্‌রম বা আশূরার দিনে বিগত দিনে ঘটে যাওয়া ঘটনাগুলোর বর্ণণা দিলেন সেজন্য মোবারকবাদ।
ইতিহাস মানেই হল বিগত দিনের ঘটনাবলী। এ ইতিহাস জানার উপায় মাত্র তিনটি:-
(ক) আল্লাহ পাক যে কোন উপায়ে মানুষকে বিগত দিনের ঘটনা বা ইতিহাস যদি জানিয়ে থাকেন ।
(খ) রাসূল করীম সাল্লাল্লাহু আলাইচ্ছালাম যদি বিগত দিনের কোন ঘটনা জানাইয়া থাকেন (তথা হাদীস গ্রন্থাবলী অধ্যয়ন)
(গ) গবেষনা করে মানুষ যে ইতিহাস রচনা করেছে সে ইতিহাস। সে ইতিহাস সত্য হতে পারে , সম্পূর্ন মিথ্যা হতে পারে আবার সত্য-মিথ্যার মিশ্রন হতে পারে। সেজন্যই যে সময়ের ইতিহাস মানুষ গবেষনা করেও নাগাল পায়নি সে সময়কে বলে প্রাগৈতিহাসিক কাল।
বাঁই মিঞার প্রশ্নের উত্তরে বল্লেন, আপনি তথ্য দিলেন,তা দিয়েছেন হাদীস ও বিভিন্ন তাফসীর গ্রন্থ থেকে।আপনার নিকট আমার প্রশ্ন, তাফসীর গ্রন্থে এমন কোন ইতিহাস কি সংযোজিত হয়েছে যা কোরান ও হাদীসের নাই ? হয়ে থাকলে তা কি গ্রহনযোগ্য ? নাকি পরিত্যাজ্য ?
প্রশ্নগুলো করলাম জানার জন্য, । সোজা কে বাঁকা করার জন্য নয়।
আচ্ছালামু আলাইকুম ।

২৪ শে নভেম্বর, ২০১১ সকাল ১০:৫৮

ঢাকা থেকে বলেছেন: নির্ভরযোগ্য তাফসীর সমূহে এমন কিছু সংকলিত হয় নাই যে তা কুরআন ও হাদীছ শরীফের খিলাফ।
তবে বর্তমানে যে সকল তাফসীর বাজারে পাওয়া যায় তা নয়।
এগুলোর প্রায় সবই কুফরী মূলক ব্যাখ্যায় ভরপুর।

১০| ২৫ শে নভেম্বর, ২০১১ সকাল ৯:১৫

নোটার্হম বলেছেন: (১) মেহেরবানী করে, কুফুরিমূলক ব্যখ্যায় ভরপুর বর্তমানে যে সকল তাফসীর বাজারে পাওয়া যায় তার একটি তালিকা প্রদান করুন যতে আমরা সাবধান হতে পারি। তলিকা দেয়ার সাথে প্রত্যেকটি থেকে দু'একটি কুফুরিমূলক ব্যখ্যার উদাহরণ দিতে অনুরোধ করছি যাতে অন্যকেও বলা যায় এই এই কারণে এই তফসীরটি কুফুরূমূলক।
(২)নির্ভরযোগ্য তাফসীর সমূহের একটি তালিকাও দয়া করে দিন ,যাতে এমন কিছু সংকলিত হয় নাই যা কুরআন ও হাদীছ শরীফের খিলাফ।
(৩) কোন মুসলমান কোরানের কোন কুফুরীমূল ব্যখ্যা দিলে এবং/অথবা কেউ তাতে বিশ্বাস করলে তিনি কি কাফের হয়ে যান ? নাকি মুসলমানই থাকেন ?
আপনার প্রজ্ঞাময় উত্তরের অপেক্ষায় থাকলাম।
আচ্ছালামু আলাইকুম

১১| ২৫ শে নভেম্বর, ২০১১ বিকাল ৫:৩৬

ত্রিশোনকু বলেছেন: ধন্যবাদ ঢাকা থেকে।


_______________

বাঁই বিকৃতি নয়। আঞ্চলিক।

১২| ২৬ শে নভেম্বর, ২০১১ বিকাল ৫:০০

আপেল বেচুম বলেছেন: ঈসা (আ) এর ঘটনা তো জানি।কিন্তু ইদ্‌রিস (আ) এর আসমানে তুলে নেওয়া সংক্রান্ত কিছুই জানা নাই। জানিয়ে ধন্য হবার সুযোগ দেন।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.