নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

প্রবৃত্তির বিরুদ্ধে জিহাদই হলো সবচেয়ে বড় জিহাদ।

যুদ্ধাপরাধীদের বিচার চাই, ফাঁসি চাই, হতে হবে।

ঢাকা থেকে

অন্যায় সহ্য করা খুব কঠিন।। কিন্তু বাস্তব বড়ই নির্মম।

ঢাকা থেকে › বিস্তারিত পোস্টঃ

⋐⋑⋐⋑⋐⋑⋐⋑রাজাকার, বাংলার ইহুদী ওরফে সাইদীর যতকুকর্ম⋐⋑⋐⋑⋐⋑⋐⋑পর্বঃ ৫

১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১০:৩২

১৯৭১ সালে জামাত বাংলাদেশের স্বাধীনতার বিরোধিতা করতে গিয়ে মুক্তিযুদ্ধের বিপক্ষে যে ভূমিকা পালন করেছিল, তার কিছু নমুনাঃ

========================================

========================================

দেইল্যা রাজাকার সাঈদী ও তার শিষ্যরা এখনো জঙ্গিবাদের মাধ্যমে ক্ষমতা দখল করতে চায়ঃ

নেকড়ে যেমন মেষের ছদ্মবেশ নিলেও নেকড়েই থেকে যায়, তেমনি একাত্তরের নরপশু রাজাকার আল-বাদররা স্বাধীনতার পর ভোল পাল্টালেও নরপশু রাজাকার আল-বাদরই থেকে গেছে। পিরোজপুরের একাত্তরের ‘রাজাকার দেইল্যা’ স্বাধীনতার পর জনগণকে ধর্মকর্মের কথা শুনিয়ে ‘মাওলানা সাঈদী’ হলেও তার অধর্মের অপকর্মের কলঙ্ক ত্রিশ বছর (২০০১ সালের হিসাবে) পরও মুছে যায়নি। এখনো সাঈদীরা একাত্তরের স্বাধীনতাবিরোধী দালাল-ঘাতক-রাহাজানির নির্মমতা। নৃশংসতার ভয়ঙ্কর প্রতীক। গণহত্যা, লুণ্ঠন, অগ্নিসংযোগ, নিপীড়ন ইত্যাদির মাধ্যমে এরা জাতীয় স্বাধীনতা সংগ্রামের বিরোধিতা করেছে। এ সত্য থেকে আরো পলায়ন করতে পারে; কিন্তু সত্য নিষ্ঠুরভাবে আমৃত্যু তাদের ধাওয়া করে যাবে। স্বাধীন বাংলাদেশের ইতিহাসে এই ধর্মব্যবসায়ী সাঈদীদের নাম উচ্চরিত হবে সীমাহীন ঘৃণায়।



স্বাধীনতার পর নেতৃত্বের অদূরদর্শিতায় দেশে স্বাধীনতার শত্রু রাজাকার আল-বাদরদের সাময়িকভাবে রাজনৈতিক ও ব্যক্তিগত পুনর্বাসন হয়েছে; কিন্তু লাখো বীরের রক্তের সিঁড়ি দিয়ে অর্জিত স্বাধীনতা অর্থাৎ একাত্তরের বাস্তবতা ইতিহাস থেকে কখনো বিস্মৃত হবে না বলে রাজাকার-আলবাদরদের প্রশ্নটি বার বার আসবে, যতোদিন না কালের আবর্তে শেষ রাজাকারটির চিহ্ন মুছে ফেলা হবে। একাত্তরের কুখ্যাত ঘাতক রাজাকার দেইল্যা এখন মাওলানা সাঈদী। সে জামাতের মজলিসে শূরার এক সদস্য এবং চরম বিতর্কিত ব্যক্তি। সংসদের একজন সদস্যও। তার বিরুদ্ধে সাম্প্রতিক অভিযোগ, সে আন্তর্জাতিক সন্ত্রাসী লাদেনের এক ভাবশিষ্য।

বাংলাদেশে তালেবানী স্টাইলে ক্ষমতা দখলের অলীক স্বপ্ন যারা দেখে, তাদের একজন এই রাজাকার সাঈদী। জাতির দুর্ভাগ্য, ঘাতক সাঈদী সগর্বে ঘোষণা করে, তাকে রাজাকার প্রমাণ করতে পারলে সে সংসদ থেকে পদত্যাগ করবে। এমন দুঃস্পর্ধার পরও মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের শক্তি বলে দাবিদার সরকার (২০০১ ক্ষমতায় থাকা আ’লীগ সরকার) তার বিরুদ্ধে কোনও তদন্তের উদ্যোগ নেয়নি; কিন্তু পিরোজপুরের মুক্তিযোদ্ধা বয়েজউদ্দিন পশারী ও পারেরহাট ইউপি’র সাবেক চেয়ারম্যান আমজাদ হোসেন গাজী তার চ্যালেঞ্জকে গ্রহণ করেছিলেন। কিন্তু ধুরন্ধর ধর্মব্যবসায়ী সাঈদী সে চ্যালেঞ্জ গ্রহণে সাড়া দেয়নি।



চলবে..::::::::::::::::::::::::::::::::::

মন্তব্য ১ টি রেটিং +৩/-০

মন্তব্য (১) মন্তব্য লিখুন

১| ১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১০:৫১

লজিক2010 বলেছেন: ওরে ও দেইল্যা
না দেখি যেন তোর কল্লা
কুকর্মের তোর নাই শেষ
করলি ব্যবহার ধর্মরে
দেখ জাহান্নাম কেমন এখন।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.