নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

firefox

দিশার

নয়ন তোমারে পায় না দেখিতে, রয়েছ নয়নে নয়নে ।হৃদয় তোমারে পায় না জানিতে, হৃদয়ে রয়েছ গোপনে।।বাসনার বশে মন অবিরত ধায় দশ দিশে পাগলের মতো,স্থির-আঁখি তুমি মরমে সতত জাগিছ শয়নে স্বপনে ।।সবাই ছেড়েছে, নাই যার কেহ, তুমি আছ তার আছে তব স্নেহ-নিরাশ্রয় জন, পথ যার গেহ, সেও আছে তব ভবনে। তুমি ছাড়া কেহ সাথি নাই আর, সমুখে অনন্ত জীবনবিস্তার-কালপারাবার করিতেছ পার কেহ নাহি জানে কেমনে ।।জানি শুধু তুমি আছ তাই আছি, তুমি প্রাণময় তাই আমি বাঁচি,যত পাই তোমায় আরো তত যাচি, যত জানি তত জানিনে ।জানি আমি তোমায় পাব নিরন্তর লোকলোকান্তরে যুগযুগান্তর-তুমি আর আমি মাঝে কেহ নাই, কোনো বাধা নাই ভুবনে ।।

দিশার › বিস্তারিত পোস্টঃ

নুহ এর নৌকা . সুরা হুদ ও নুহ

০৬ ই মার্চ, ২০১৩ সকাল ৮:১৩

শুরু করা যাক কোরান এর দুইটি সুরা থেকে .



সুরা হুদ



আয়াত ৩৭



আর আপনি আমার সম্মুখে আমারই নির্দেশ মোতাবেক একটি নৌকা তৈরী করুন এবং পাপিষ্ঠদের ব্যাপারে আমাকে কোন কথা বলবেন না। অবশ্যই তারা ডুবে মরবে।



আয়াত ৪০



অবশেষে যখন আমার হুকুম এসে পৌঁছাল এবং ভুপৃষ্ঠ উচ্ছসিত হয়ে উঠল, আমি বললামঃ সর্বপ্রকার জোড়ার দুটি করে এবং যাদের উপরে পূর্বই হুকুম হয়ে গেছে তাদের বাদি দিয়ে, আপনার পরিজনবর্গ ও সকল ঈমানদারগণকে নৌকায় তুলে নিন। বলাবাহুল্য অতি অল্পসংখ্যক লোকই তাঁর সাথে ঈমান এনেছিল।



আয়াত ৪৩



সে বলল, আমি অচিরেই কোন পাহাড়ে আশ্রয় নেব, যা আমাকে পানি হতে রক্ষা করবে। নূহ (আঃ) বল্লেন আজকের দিনে আল্লাহর হুকুম থেকে কোন রক্ষাকারী নেই। একমাত্র তিনি যাকে দয়া করবেন। এমন সময় উভয়ের মাঝে তরঙ্গ আড়াল হয়ে দাঁড়াল, ফলে সে নিমজ্জিত হল।



আয়াত ৪৪



আর নির্দেশ দেয়া হল-হে পৃথিবী! তোমার পানি গিলে ফেল, আর হে আকাশ, ক্ষান্ত হও। আর পানি হ্রাস করা হল এবং কাজ শেষ হয়ে গেল, আর জুদী পর্বতে নৌকা ভিড়ল এবং ঘোষনা করা হল, দুরাত্না কাফেররা নিপাত যাক।



সুরাহ নুহ



আয়াত ২৬



নূহ আরও বললঃ হে আমার পালনকর্তা, আপনি পৃথিবীতে কোন কাফের গৃহবাসীকে রেহাই দিবেন না।







আলোচনায় আসা যাক। ওল্ড টেস্টামেন্ট এর , নোয়া , কোরান য়ে নুহ। বাইবেল এর বর্ণনায় আরো ডিটেলস য়ে আছে, যেমন নৌকা তা ছিল ৪৫০ ফুট লম্বা (জেনেসিস ৬।১৫ ) ইত্যাদি . সারমর্ম হলো . নুহ (অ:) কে আল্লাহ বললেন, নুহ নৌকা তৈরী কর, আর সমস্ত প্রাণী ১ জোড়া করে নাও তোমার নৌকা তে, কারণ আমি আল্লাহ, প্রযনকারী বন্যায় সমস্ত প্রথিবী ধংশ করে দিব . অনেক পাপ জমেছে পৃথিবী তে . ভালো কথা , নুহ নবী, আল্লাহর কথা মত , নৌকা বানালেন, সমস্ত প্রাণী এক জোড়া করে নিলেন, যারা যারা বিস্সাশি ,( ৮ - ১০ জন) ছাড়া , এবং নৌকার প্রাণী কুল ছাড়া . সমস্ত পৃথিবী বন্যায় শেষ হয়ে গেল . বন্যার শেষ য়ে , নুহ নবী আবার মাটিতে নামলেন , এবং সেখান থেকে আবার শুরু হলো পৃথিবী .



কিছু সমস্যা রয়ে যায় যেখানে .



১) তত্কালীন জাহাজ/নৌকা তৈরী হত কাঠ দিয়ে . কাঠ যেহেতু লোহার মত স্ট্রেস নিতে পারে না , তাই কাঠের জাহাজ খুব একটা বড় করে তৈরী করা যায় না . মানুষ এর তৈরী কাঠের জাহাজ সর্বোচ্চ ৩০০-৪০০ ফুট লম্বা হয় , তাও লোহার বন্ধনী, পেরেক ইত্যাদির সাহায্যে। যদিও নুহ নবীর সময় মেটাল এর বেবহার, আজকের পর্যায়ে যায় নি, তবু তর্কের খাতিরে ধরে নিলাম জাহাজ তা ৪৫০ ফুট লম্বা ছিল



তবু সে জাহাজ এত তাই ফুটা ফাটা থাকে যে, সার্বক্ষণিক পানি ছেচা দরকার হয় .



Click This Link



২) সমস্ত প্রাণী যোগার করা , নৌকার কাছে .



খুব সিম্পল বেপার, যেমন পেংগুইন , ক্যাঙ্গারু, তুষার বাঘ , জাগুয়ার বা নন-নেটিভ সব প্রাণীর , মিডল ইস্ট য়ে আনা . আশা . কিছু প্রাণী যেমন কিছু অর্থপদ, ১০০% আদ্রতা ছাড়া বাঁচে না .



৩) সব প্রাণী কে এক নৌকা তে ভরা .



পৃথিবী তে য়ে পর্যন্ত প্রায় ১৭ লক্ষ্য প্রাণী স্পেসিস গোনা হয়েছে , মাশরুম , ব্যাকটেরিয়া, আলগী এগুলা বাদ দিয়ে!



সুধু মুরুদন্ড যুক্ত প্রাণী আছে ৬২৩০৫ , এর ভিতর মাছ আছে প্রায় ৩১০০০ মত, কিন্তু মাছ দের বাদ দেয়া যাবে না , কারণ বিশ্ব বায়্পি বন্যায়, লোনা জল, আর মিঠা জল মিশে , মাছ দের বাচার উপায় রাখে নি, তাই তাদের ও নৌকায় নিতে হবে !



ও-মেরুদন্ডি প্রাণী আছে প্রায় ১৩ লক্ষ্য ! উদ্ভিদ আছে প্রায় ৩ লক্ষ্য ২০ হাজার !



টাইটানিক ছিল ৮৫০ ফুট লম্বা, বানাতে সময় লেগেছে মর্ডার্ন ইঞ্জিনিয়ার এবং হাজার হাজার কর্মীর, প্রায় ৫ বছর . সেখানে মাত্র ৪০০-৪৫০ ফুট লম্বা কাঠের জাহাজে এত প্রাণী কিভাবে আটানো সম্ভব ? প্রাণী আটানো গেলে সুধু হবে না , ওদের খাবার দাবার? সুপেয় পানি ? ওদের তৈরী করা পুরিষ প্রতিদিন হবে টন এর পর টন , এগুলা জাহাজ থেকে পরিষ্কার করা ইত্যাদি হাজার সমস্যা!



Click This Link







৪) প্রাণী কুল এর যত্ন .



কিছু প্রাণী স্পেশাল ডায়েট ফলো করে, যেমন কোওলা ভাল্লুক সুধু মাত্র ইউকালীপতাস পাতা খায় বেশির ভাগ সময়। আবার মাংসাশী প্রাণী খায় মাংশ, যেমন বাঘ .... মৌমাছির দরকার ফুল ....



তারপর এমন বন্যার সময়, বৃষ্টি হচ্ছে মুসলে, খাবার এরে মান কিভাবে বজায় রাখা সম্ভব? সহজে ছত্রাক আক্রমন করবে জমানো খাবারে, তখন ছিল না ডিপ ফ্রিজ বেবস্থা হাহা



৫) বন্যার নিজস্য সমস্যা .



কোরান এর আয়াত অনুযায়ী , মাটির নিচে থেকে, এবং আকাশ থেকে একসাথে পানি এসেছে . তাহলে এই পানি বন্যার পর কোথায় গেল? যে পানি সর্বোচ্চ পর্বত কেও ছাড়িয়ে গিয়েছিল !



৬) এমন প্রলয়ন্কারী বন্যার কোনো zoological চিহ্ন পৃথিবীতে নাই কেন ?



৭) মর্ডার্ন গাছ পালা কিভাবে ই বননা survive করলো ?



বন্যায় নোনা পানি আর মিষ্টি পানি মিশে , এবং এত সময় পানির নিচে থাকার ফলে পৃথিবীর বেশিরভাগ গাছপালা ধংশ হয়ে যাবার কথা .



কিছু গাছ স্পেসিফিক পরিস্থিতি ছাড়া জের্মিনেট করে না, যেমন প্রাণীর পাকস্থলী তে পরিপাক না হলে ...বলার অপেক্ষা রাখে না এমন হবার সুযোগ খুবই কম ছিল বন্যার পরে!



কিছু মেরিন জিনিস পত্র খুবই সেন্সিটিভ যেমন করল রীফ, এমন বন্যায় এদের সুর্ভিভে এর প্রশ্নয় আসে না!



৮) জীবানু কিভাবে টিকলো ?



কিছু জীবানু মানুষ বাহিত , যেমন স্মল পক্স , পোলিও, গনেরিয়া , সিফিলিস , তাহলে নৌকায় কারো না কারো এই রোগ এর জীবানু গুলা ছিল !!



৯) অনান্য প্রশ্ন . . কিছু সপ্লায়ু প্রাণী কিভাবে বাচলো? যেমন পরিনিত মে ফ্লাই , কিছু দিন পর মারা যাবার কথা , কারণ মে ফ্লাই এর লার্ভা , অগভীর ফ্রেশ রানিং ওয়াটার ছাড়া বাঁচে না . একই যুক্তি আরো অনেক পোকা মকর এর ক্ষেত্রে দেয়া যায় ....



বননা পরবর্তী , পৃথিবীতে, গাছ পালা হীন , পশু পাখি হীন এক পৃথিবীতে, নৌকার প্রাণী গুলা কিভাবে বাচলো ? যেমন বাঘ , খবর জন্য হরিন কি পাবে? দুনিয়া তে হরিন আসে তখন দুই পিস ( হে হে ) বা হরিন , মাটি তে নেমে কি খাবে ? ঘাস তো বন্যায় ধংশ হয়ে গেসে!!!!



১০) এবার আসি , ইন ব্রিডিং নিয়ে! ইটা নিয়ে বেশি প্রশ্ন করলাম না ! বেয়াদপ বলতে পারে পাঠক রা ..



১১) মরালিটি র প্রশ্ন ...



প্রলয়ন্কারী বন্যায় পৃথিবীর , শিশু , নারী , বৃদ্ধ , কিশোর কিশোরী, সমস্ত পশু পাখি , গাছ পালা , ধংশ করে দিলেন যে ইশ্বর , তাকে আর যাই হোক "রহমান" বলা কি যায় ?



কিছু অপলোজিস্ট , বলতে চেষ্টা করে কোরান এর সব কিছু না নিলে ও , ইসলাম মহান কিন্তু কোরান এর আয়াত কি বলে দেখি



সুরা হুদ , আয়াত ১২



আর সম্ভবতঃ ঐসব আহকাম যা ওহীর মাধ্যমে তোমার নিকট পাঠানো হয়, তার কিছু অংশ বর্জন করবে? এবং এতে মন ছোট করে বসবে?



আমার জানা মতে ইসলাম, কোরান এর কোনো অংশ বর্জন করা এলাও করে না , য়ে সংক্রান্ত আরো আয়াত আছে .....



অন্ধ বিসসাস নয় , যুক্তি!



মুধযুগীয় আধার নয় , মুক্তি



মন্তব্য ৫০ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (৫০) মন্তব্য লিখুন

১| ০৬ ই মার্চ, ২০১৩ সকাল ৯:১১

দিশার বলেছেন: হারুন ইয়াহিয়া সমস্ত প্রশ্ন পাশ কাটিয়ে গেসে একটা কথা দিয়ে যে বননা গ্লোবাল না, লোকাল বননা ছিল! কিন্তু কোরান এর সরাসরি আয়াত যে বার বার পৃথিবী জোড়া বন্যার কথা বলা হয়েছে .

আয়াত ২৬
নূহ আরও বললঃ হে আমার পালনকর্তা, আপনি পৃথিবীতে কোন কাফের গৃহবাসীকে রেহাই দিবেন না।

২| ০৬ ই মার্চ, ২০১৩ সকাল ৯:১৪

সাব্বির শওকত শাওন বলেছেন: sob gaja khori arabian nights..

৩| ০৬ ই মার্চ, ২০১৩ সকাল ১০:৩৪

রোহান খান বলেছেন: BUJTE VUL KORSEN...ze apnake sristi koresen tini ki esob osomvob ke somvob korte parben na? buzben akdin thiki buzben...allah apnake tahar ostitto chokhe angul diye buziye diben...amar zibone emon onek osomvob ghotona ase zate ami allar ostitto khubie valo moto buzte peresi..alhamdulillah.

০৬ ই মার্চ, ২০১৩ সকাল ১০:৪৪

দিশার বলেছেন: ভাই ঠিক একই কথা , এখান কার ধর্ম প্রাণ ক্রিস্টান রা বলে। "আমি জেসাস কে প্রমান করতে পারব না, কিন্তু তার সাথে আমার পার্সোনাল এক্সপেরিয়েন্স আসে ...পার্সোনাল রিলেশনশিপ আসে ! তিনি আমার কথা শুনতে পান, আমার সাথে কথা বলেন ..."

পার্সোনাল এক্সপেরিয়েন্স কোনো লজিক নয় ধন্য বাদ .

উনি সবই যখন "কুদরত" এর মাধমে পারেন, তখন আর মিছে বুরা মানুষ টারে দিয়ে নৌকা বানানো কেন, আর হেত হেপার ভিতর দিয়ে যাওয়া কেন ? সব কিসুর লজিক যদি "কুদরতি / ম্যাজিক" হয় তাইলে, কুন ফায়া কুন বলে করে ফেল্লি তো লেঠা চুকলো

৪| ০৬ ই মার্চ, ২০১৩ দুপুর ১২:৪৯

বক বলেছেন: ভাবুন, বেশী বেশী ভাবুন--পথ একদিন পেয়েও যেতে পারেন -যদি মহান আল্লাহপাক আপনাকে কবুল করেন। আর তা নাহলে বিভ্রান্ত হয়ে এরকমই অনেক যুক্তি আপনার কাছে মূখ্য বিষয় হয়ে যাবে। আল্লাহপাক চিন্তা (ফিকির) করার জন্য উৎসাহ দিয়েছেন এবং তার বিনিময়ে পূন্যও দিবেন। ইসলাম সত্য-তাই আপনাদের যুক্তি বা লজিকের ভয় ইসলামের নাই। ভয়টা আপনাদের যুক্তি বুঝার অক্ষমতা-তাও আবার ইসলামের ভয় না, আপনি যে অক্ষম সেটাই আপনি বুঝতে পারছেন না তার পরিনতি ভেবে সেটার জন্য ভয় বা আফসুস বলতে পারেন।

আমি আপনার চোখ খুলার জন্য একটু আঘাত দিয়ে কথা বললাম হয়ত-আল্লাহপাক আমাকে ক্ষমা করুন

(এত বড় পোষ্ট যেহেতু কস্ট করে লিখেছেন তাতে বুঝা যাচ্ছে এটা নিয়ে ঘাটাঘাটির /ফিকিরের অভ্যাস আপনার আছে--এটা ধরে রাখুন, সত্য ঠিকি আপনাকে পুড়াবে, আপনাকে খাটি বানানোর জন্য। শুধু আপনি আপনার সীমাবদ্ধতা আগে সনাক্ত করে নিয়েন-শয়তানের কথা এই মুহুর্তে আপনাকে বললে কাজ হবে না, জানি হাসবেন,তারপরও বলি, হয়ত পরে কাজে লাগতে পারে-শয়তান অবাস্তব কিছু না, এটা বাস্তব, আপনার আমার অস্তিত্বের মতই বাস্তব।খেয়াল রাখবেন তার একটিভিটিসগুলো। কিভাবে কোন দিক দিয়ে আপনার চিন্তা প্রভাবিত করে শুধু ট্র্যাক করার চেস্টা করলেই ধরতে পারবেন)

০৬ ই মার্চ, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৪৯

দিশার বলেছেন: পোস্ট পরার জন্য ধন্যবাদ . শয়তান এর এভিডেন্স না পাওয়া পর্যন্ত হা বা না কিছু বলতে পারতেসিনা . আপনার দাবি যেহেতু সয়তান বাস্তব, তাহলে দয়া করে আপনিই আপনার দাবির সাপেক্ষে যুক্তি তর্ক উপস্থাপন করুন। আবার ধন্যবাদ।

৫| ০৮ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ৩:৪৩

মুচি বলেছেন: ভাবিয়া লিখিও , তুমি লিখিয়া ভাবিও না। স্রষ্টা যা খুশি তাই করতে পারেন...........।

৪৫০ ফুট নৌকার ফুটা রোধ করা তার জন্য কি-ই বা এমন কাজ??

লাখো প্রজাতির প্রাণি, গাছ সারভাইব করতেছে আপনি যেমন বাচিয়া রহিয়াছেন তেমনি.......।

নো ওরি। B-)) B-)) B-)) B-))

০৮ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ৩:৫১

দিশার বলেছেন: আপনাদের লজিক দেখে হতাশ বোধ করছি, এই জ্ঞান এর পরিধি !!.

পৃথিবী বা এর প্রানের বিকাস, প্রাণী সংখা, সম্পর্কে কোনো ধারণা নেই . ৪৫০ ফুট নৌকা তে কতো গুলা প্রাণী আটে , এদের খাওয়া দাওয়া, ভরন পোষণ, বননা বিদ্ধস্ত পৃথিবীতে এদের survivel , কিচ্ছু নিয়ে ভাবলেন না, বলে বসলেন নৌকার ফুটা , আল্লায় ঠিক করে !!সৃষ্টি কর্তার তাল গাছে উঠে বসে আসেন .

কবে কোন হুজুর / বাবা মার কাসে শোনা গল্প গুচ্ছ জীবনের সত্য মনে করেন .

মুক্ত হোক আপনার মন .

৬| ০৮ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ৩:৫০

অন্য পুরুষ বলেছেন: তার মোজেজা নিয়ে অতিরিক্ত চিন্তা-ভাবনা আল্লাহ তা'লা করতে মানা করে দিয়েছেন ভাই, কারণ এইসব বিষয়ে বেশি ভাবলে মাথা খারাপ হওয়ার অতি সম্ভাবনা রয়েছে, যা ইতোমধ্যে নাস্তিক জন(অ)সাধারণের মধ্যে দেখা গিয়েছে।

;) ;)

০৮ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ৩:৫৩

দিশার বলেছেন: হুম , ধর্ম গ্রন্থের লেখক / বেক্ষা করি রা বোধ করি বুজতে পেরেছিল যে, ই সব অলৌকিক কিসসা কাহিনী , যুক্তি প্রমানের মান দন্ডে টিকবেনা, তাই প্রশ্ন করতে মানা করেছে!!

আপনি বলেন, ভালো শিক্ষক রা কি প্রশ্ন করতে উত্সাহ দেয় না বাধা দেয়?

নবীরা যদি দ্বীন এর শিক্ষক হয়, তাহলে তো তাদের বলা উচিত ছিল আরো প্রশ্ন করতে আরো জানতে! অন্ধ বিসসাস করতে নয়!

৭| ০৮ ই মার্চ, ২০১৩ ভোর ৪:২৮

অন্য পুরুষ বলেছেন: নবীরা প্রশ্ন করতে মান করছে কে বলছে? স্রষ্টা তার স্বত্বা নিয়া ভাবতে মানা করছে।

আপনারে কেডায় বানাইছে ভাই???? শিব, নাকি যেসাস???? নাকি কেউ না??? নাকি গুগুল মামু খুইজ্জা বাইর করছে???

০৮ ই মার্চ, ২০১৩ ভোর ৪:৪৫

দিশার বলেছেন: নুহ এর নৌকা হলো টপিক এর উদ্দেশ, স্টিক ২ পয়েন্ট।

***নবীরা প্রশ্ন করতে মান করছে কে বলছে? স্রষ্টা তার স্বত্বা নিয়া ভাবতে মানা করছে।***

আসলে আমাদের শিক্ষা বেবস্থায় , প্রশ্ন, লজিক, সংশয় এর কোনো চর্চা নাই, তাই বাঙালি মুসলমান বেশির ভাগ দেখা যায় লজিক এর ল ও বুঝে না .

৮| ০৮ ই মার্চ, ২০১৩ ভোর ৪:৪২

মুচি বলেছেন: ছিঃ ভাই লজ্জা দিয়েন না, আমি মুচি মানুষ, আমার জ্ঞান বেশি হইব কেম্নে? স্রষ্টা তালগাছে উঠব কেম্নে? স্রষ্টা তো আর তালগাছের সমান লম্বা না। স্রষ্টার জ্ঞানোও তো আপনার মত বিশাল না। আপনে তো আধুনিক সরি অত্যাধুনিক। আপনার সাথে তো আর আমার মত মুচির তর্ক খাটে না। আপনে নেট খুইজা খুইজা সব পাইয়া গেছেন। আমি তো কিছুই জানি না। মূর্খ লোক আমি আপ্নারে কেম্নে বুঝামু বলেন?


যে একবার প্রাণের সঞ্চার করতে পারে, সে কি আর দ্বিতিয়বার প্রাণের বৃদ্ধি ঘটাইবার ক্ষমতা রাখে না ? নাকি শুণ্য থেইকা সব হইছে?

আপনার সকালের নাস্তা যেমন একা একাই হয় না, তেমনি ঐ সকালের নাস্তার তৈরির সরঞ্জাম কেম্নে একলা আসে? আপ্নিই জানেন। থুরি আপনি তো সব জান্তা!

০৮ ই মার্চ, ২০১৩ ভোর ৪:৫২

দিশার বলেছেন: আমি বলেছি, কি আপনে বললেন কি!

আমি বলেছি আপনি সৃষ্টিকর্তার তাল গাছে উঠে বসে আছেন .

আর আপনে বললেন স্রষ্টা তাল গাছে উঠবে কেন?? !!!!

দুইটা কথা কি এক!

আমার কথার মানে হল , আপনাদের প্রতি তা কথার ইনহেরেন্ট asumption হলো, there is গড।

কিন্তু তার সাপেক্ষে কোনো প্রমান দেন না .

বিচার এর তাল গাছের মত, সৃষ্টি কর্তার তাল গাছে উঠে বসছেন .

পারলে নুহ এর কিসসা defend করে দেখান .

বাচ্চা দের মত , "সকালের নাস্তা " টাইপ কথা বৈলেন না প্লিজ

৯| ০৮ ই মার্চ, ২০১৩ ভোর ৫:০১

মুচি বলেছেন: ভাই আমি তো কইছি আপনি সবজান্তা। আপনি গুগুল চইশা বেড়ানো মানুষ। আমার এত সময় কই? সারাদিন জুতা বানাইতে বানাইতে কাটে। আপনি গিয়ানি মানুষ। আপনার সাথে তর্ক করা কি আমার সাধ্যি।

বি:দ্র: আল্লাহ আপনাকে হিদায়াত দিন, আপনাদের মত জ্ঞানী (!!!!!) দের সাথে আর কথা বলে আমার মূল্যহীন সময় আর ব্যয় না করি। আল্লাহ হাফেজ।

:D :D :D :D :D :D

০৮ ই মার্চ, ২০১৩ ভোর ৫:০৪

দিশার বলেছেন: আসল কথার ধরে কাসেও নাই, তাইলে আসেন কেন কমেন্ট করতে! আজিব কিসিমের পাবলিক ! ভুল ধরায়ে দিলেও স্বীকার করার বোধ টুকু নাই।

১০| ০৮ ই মার্চ, ২০১৩ ভোর ৫:১৫

কাজী মামুনহোসেন বলেছেন: আর সম্ভবতঃ ঐসব আহকাম যা ওহীর মাধ্যমে তোমার নিকট পাঠানো হয়, তার কিছু অংশ বর্জন করবে? এবং এতে মন ছোট করে বসবে?

তারা সম্ভবত এই কথা কেন বাদ দিলেন ?

নিজেরে কি একলা চালাক মেনে করেন ?

Click This Link

০৮ ই মার্চ, ২০১৩ ভোর ৫:৩৭

দিশার বলেছেন: " আর সম্ভবতঃ ঐসব আহকাম যা ওহীর মাধ্যমে তোমার নিকট পাঠানো হয়, তার কিছু অংশ বর্জন করবে? এবং এতে মন ছোট করে বসবে? তাদের এ কথায় যে, তাঁর উপর কোন ধন-ভান্ডার কেন অবতীর্ণ হয়নি? অথবা তাঁর সাথে কোন ফেরেশতা আসেনি কেন? তুমিতো শুধু সতর্ককারী মাত্র; আর সব কিছুরই দায়িত্বভার তো আল্লাহই নিয়েছেন। "

যোগ করে দিলাম, এবার বলেন পোস্ট এর মূল লক্ষ্য কোনো ১৯ . ২০ হলো ? নুহ এর কিস্তির কি গেল আসল ?

আমার পয়েন্ট ছিল ই আয়াত দেবার পিছনে যে, ইসলাম এর কোনো অংশ মানবেন আর কোনো অংশ মানবেন না সেটা allowed না . ধন্যবাদ

১১| ০৮ ই মার্চ, ২০১৩ ভোর ৫:১৯

কাজী মামুনহোসেন বলেছেন: কাফেররা / ধর্মবিরোধীরা বাদ দিবে এটা বোঝানো হয়েছে, বুঝতারছেন ?

০৮ ই মার্চ, ২০১৩ ভোর ৫:৩৭

দিশার বলেছেন: বুজলাম না কি বললেন

১২| ০৮ ই মার্চ, ২০১৩ ভোর ৫:২০

কাজী মামুনহোসেন বলেছেন: পোস্ট পর্যালোচনা,

এটা নিছক আদপাগলীয় কর্মকান্ড। লেখক নিজের মানষিক অবস্থা তুলে ধরার চেষ্ঠা করেছেন। আমরা বুঝতে পারতেছি আদপাগল হইলেও, সস্তা জনপ্রিয়তা পাওয়ার ব্যাপরটা লেখকের মাথায় আছে , তাই হিটের জন্য খাইয়া না খাইয়া ল্যাদানো শুরু করছেন।


পাগলামী নয় , সুস্থ মস্তিস্ক!

পাগলামী করেলে জনসম্মুখে নয়, পাগল খানায় ! :D :D :D =p~ =p~ =p~ =p~

১৩| ০৮ ই মার্চ, ২০১৩ ভোর ৫:৩৯

দিশার বলেছেন: দেটস ইট ? দেটস অল ইউ guys have ?

১৪| ০৮ ই মার্চ, ২০১৩ ভোর ৫:৪৫

হিমাংশু বলেছেন: অবশেষে যখন আমার হুকুম এসে পৌঁছাল এবং ভুপৃষ্ঠ উচ্ছসিত হয়ে উঠল, আমি বললামঃ সর্বপ্রকার জোড়ার দুটি করে এবং যাদের উপরে পূর্বই হুকুম হয়ে গেছে তাদের বাদি দিয়ে, আপনার পরিজনবর্গ ও সকল ঈমানদারগণকে নৌকায় তুলে নিন। বলাবাহুল্য অতি অল্পসংখ্যক লোকই তাঁর সাথে ঈমান এনেছিল।


১৫| ০৮ ই মার্চ, ২০১৩ ভোর ৬:১৫

হিমাংশু বলেছেন: আমার এন্টেনায় যা ধরছে, তাতে বুঝলাম, নূহকে শুধু তাঁর গোত্রের জন্যে নির্বাচিত করা হয়েছিল। তাঁর পরিজন এবং তাঁর গোত্রের ইমানদারদের তিনি নৌকোয় নেবেন। "যাদের উপর পূর্বেই হুকুম হয়ে গেছে তাদের বাদ দিয়ে" একথায় কি বোঝানো হচ্ছে? ঐসময়ে অন্য আরও ইমানদারদের দায়িত্ব দেয়া হয়েছিল?

০৮ ই মার্চ, ২০১৩ ভোর ৬:৩২

দিশার বলেছেন: :যাদের উপর হুকুম হয়ে গেছে, (অবিস্সাশি/কাফের /বেদিন) দের বাদ দিয়ে বাকি দের নৌকায় উঠান। "আপনার পরিজনবর্গ ও সকল ঈমানদারগণ" কোরান য়ে নাই কত জন , বাইবেল য়ে আছে ৮ জন মাত্র . (genisis চ্যাপ্টার ৬-৮)

১৬| ০৮ ই মার্চ, ২০১৩ ভোর ৬:২৬

কাজী মামুনহোসেন বলেছেন: সুরা হুদ , আয়াত ১২

আর সম্ভবতঃ ঐসব আহকাম যা ওহীর মাধ্যমে তোমার নিকট পাঠানো হয়, তার কিছু অংশ বর্জন করবে? এবং এতে মন ছোট করে বসবে? তাদের এ কথায় যে, তাঁর উপর কোন ধন-ভান্ডার কেন অবতীর্ণ হয়নি? অথবা তাঁর সাথে কোন ফেরেশতা আসেনি কেন? তুমিতো শুধু সতর্ককারী মাত্র; আর সব কিছুরই দায়িত্বভার তো আল্লাহই নিয়েছেন।


সুরা হুদ , আয়াত ১৩

তারা কি বলে? কোরআন তুমি তৈরী করেছ? তুমি বল, তবে তোমরাও অনুরূপ দশটি সূরা তৈরী করে নিয়ে আস এবং আল্লাহ ছাড়া যাকে পার ডেকে নাও, যদি তোমাদের কথা সত্য হয়ে থাকে।

সুরা হুদ , আয়াত ১৪

অতঃপর তারা যদি তোমাদের কথা পুরণ করতে অপারগ হয়; তবে জেনে রাখ, এটি আল্লাহর এলম দ্বারা অবতীর্ণ হয়েছে; আরো একীন করে নাও যে, আল্লাহ ব্যতীত অন্য কোন মাবুদ নেই। অতএব, এখন কি তোমরা আত্নসমর্পন করবে?

সুরা হুদ , আয়াত ১৫

যে ব্যক্তি পার্থিবজীবন ও তার চাকচিক্যই কামনা করে, হয় আমি তাদের দুনিয়াতেই তাদের আমলের প্রতিফল ভোগ করিয়ে দেব এবং তাতে তাদের প্রতি কিছুমাত্র কমতি করা হয় না।

সুরা হুদ , আয়াত ১৬
এরাই হল সেসব লোক আখেরাতে যাদের জন্য আগুন ছাড়া নেই। তারা এখানে যা কিছু করেছিল সবই বরবাদ করেছে; আর যা কিছু উপার্জন করেছিল, সবই বিনষ্ট হল।



এইবার বুঝতারছেন ? না পারলে যার কাছ থিক্কা শুইন্যা নাস্তিক হইছেন, :D :D :D তার কাছে যাইয়া জিজ্ঞেস করেন !! উনিও যদি না পারে তাইলে মাথাত থিক্কা সস্তা পপুলারিটি কামানোর চিন্তা বাদ দিয়া, শান্তির পথে আসেন।

যে লোক কোরআনের একটা আয়াত এর মানে বুঝতে পারে না সে আইছে ইসলামের সমালোচনা করতে। X( X( X(

০৮ ই মার্চ, ২০১৩ ভোর ৬:৩৯

দিশার বলেছেন: আপনার করা ১১ নম্বর কমেন্ট এর মানে বুঝি নাই .

ঐটার সাথে, সুরা হুদ এর , ৪ তা আয়াত কপি পেস্ট করে দিয়ে, এখন কি বললেন এটাও বুঝলাম না .

আপনার দোষারোপ খুবই পোলাপান এর মত।

***যে লোক কোরআনের একটা আয়াত এর মানে বুঝতে পারে না সে আইছে ইসলামের সমালোচনা করতে।***

স্রেফ ছেলেমানুষী .

১৭| ০৮ ই মার্চ, ২০১৩ দুপুর ২:২৪

কাজী মামুনহোসেন বলেছেন: না পারলে যার কাছ থিক্কা শুইন্যা নাস্তিক হইছেন, :D :D :D তার কাছে যাইয়া জিজ্ঞেস করেন !! উনিও যদি না পারে তাইলে মাথা থিক্কা সস্তা পপুলারিটি কামানোর চিন্তা বাদ দিয়া, শান্তির পথে আসেন।

ইসলামের দুষ ধরারা চিন্তায় বহুত হালায় অতিতে হাবডুবু খাইছে, বর্তমানে প্রতিনিয়ত হাবুডুবু খাচ্ছে, আর ভবিস্যতেও হাবুডুবু খাবে এতে কোন সনেদ নাই ।

এই চার আয়াতের মানেই বুঝেন না অথবা বোল্ড করা আয়াতে যে আপনার প্রশ্নের উত্তর আছে তাই বুঝেন না আর আইছেন নুহ এর কিস্তির ভুল ধরতে। :-B :-B X(( X((

ভাই আফনেগ মাথায় আল্লা তাআলায় কি দিছেন তা উনিই একমাত্র জানে। নিজের চিকিৎসা করান নাইলে ভবিষ্যতে আফনেগ দেখতে হয় চিড়িয়াখানায় নাইলে পাবনা মানসিক হাসপাতালে যাইতে হইব.... =p~ =p~ :D :D


০৮ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ৯:৫৭

দিশার বলেছেন: বুজতে পারি নাই ভাই , বুঝায়ে দেন , কিভাবে ই আয়াত নুহ এর কিস্তি কে explain করলো। বুঝার জন্যই তো কোরান হাদিস খুলে বসা।

১৮| ০৯ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ১:২৭

কাজী মামুনহোসেন বলেছেন: আমি শুধু একটা আয়াত নিয়া কথা বলতাছি:

আর সম্ভবতঃ ঐসব আহকাম যা ওহীর মাধ্যমে তোমার নিকট পাঠানো হয়, তার কিছু অংশ বর্জন করবে? এবং এতে মন ছোট করে বসবে?


আপনি উপরের আয়াত লিখার পর নিচের প্রশ্নের মাধ্যমে বোঝাতে চেয়েছেন যে কোরআন নিজেই আয়াত বাদ দেয়ার কথা কইছে

আমার জানা মতে ইসলাম, কোরান এর কোনো অংশ বর্জন করা এলাও করে না, য়ে সংক্রান্ত আরো আয়াত আছে .....

আর আমি আপনার এই প্রশ্নের উত্তর দিছি.....

এখন আয়াত পইড়া উত্তর বুঝার চেষ্ঠা করেন....

০৯ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ২:৩১

দিশার বলেছেন: আপনি আমার কথা বুঝেন নাই , বা বুঝে মিথ্যা চার করছেন



****কিছু অপলোজিস্ট , বলতে চেষ্টা করে কোরান এর সব কিছু না নিলে ও , ইসলাম মহান কিন্তু কোরান এর আয়াত কি বলে দেখি

সুরা হুদ , আয়াত ১২
আর সম্ভবতঃ ঐসব আহকাম যা ওহীর মাধ্যমে তোমার নিকট পাঠানো হয়, তার কিছু অংশ বর্জন করবে? এবং এতে মন ছোট করে বসবে?

**আমার জানা মতে ইসলাম, কোরান এর কোনো অংশ বর্জন করা এলাও করে না** , য়ে সংক্রান্ত আরো আয়াত আছে .....***



আমি বলি নি "কোরআন নিজেই আয়াত বাদ দেয়ার কথা কইছে," !!

আবার পরে দেখেন আমি কি বলসি।

১৯| ১০ ই মার্চ, ২০১৩ সকাল ১০:০২

আলুভর্তা বলেছেন: ভাই তাফসির লেখা শুরু কইরা দেন, অনেক টেহা পাইবেন

১০ ই মার্চ, ২০১৩ সকাল ১১:০৭

দিশার বলেছেন: তাফসির লিখতে যাব কেন? তাফসির বহুত আসে বাজারে। আর কোরান কে আমাদের জন্য সহজ করে দেয়া হইসে। ইটা আমার কথা না, কোরান এর কথা .

২০| ০৬ ই নভেম্বর, ২০১৩ সকাল ১১:৪৭

বেনিটিশ গাঙচিল বলেছেন: ভাই আমি বিস্তারিত পড়ে আপনাকে মতামত জানাচ্ছি।

২১| ০৬ ই নভেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১২:৪৭

বেনিটিশ গাঙচিল বলেছেন: এই বন্যার কথা কোরআনে আছে, সূরা নূহ্: আয়াত ২৬-২৭: “নূহ্ আরও বলেছিল, ‘হে আমার প্রতিপালক!’ পৃথিবীতে কাফিরদের মধ্যে থেকে কোনো গৃহবাসীকে অব্যাহতি দিও না। ‘তুমি তাঁদেরকে অব্যাহতি দিলে তাঁরা তোমার বান্দাদেরকে বিভ্রান্ত করবে এবং জন্ম দিতে থাকবে কেবল দুষ্কৃতিকারী ও কাফির।”
সূরা মু’মিনূন: আয়াত ২৭: “অতঃপর আমি তাঁর নিকট ওহী পাঠালাম, ‘তুমি আমার তত্ত্বাবধানে ও আমার ওহী অনুযায়ী নৌযান নির্মাণ কর, অতঃপর যখন আমার আদেশ আসবে ও উনুন উথলে উঠবে তখন উঠিয়ে নিও প্রত্যেক জীবের এক এক জোড়া এবং তোমার পরিবার-পরিজনকে।”
সূরা হূদ: আয়াত ৪০: “অবশেষে যখন আমার আদেশ এলো এবং ভূপৃষ্ঠ উথলে উঠল; আমি বললাম, এতে উঠিয়ে নাও প্রত্যেক শ্রেণীর যুগলের দুইটি, যাদের বিরুদ্ধে পূর্ব-সিদ্ধান্ত হয়েছে তারা ব্যতীত তোমার পরিবার-পরিজনকে এবং যারা ঈমান এনেছে তাদেরকে।”
সূরা হূদ: আয়াত ৪৪: “এর পর বলা হল, ‘হে পৃথিবী তুমি তোমার পানি গ্রাস করে নাও এবং হে আকাশ! ক্ষান্ত হও।’ এর পর বন্যা প্রশমিত হল এবং কাজ শেষ হলো, নৌকা জুদী পর্বতের উপর স্থির হল এবং বলা হল, যালিম সম্প্রদায় ধ্বংস হউক।”
এই আয়াতগুলো থেকে পরিষ্কার ভাবে বোঝা যায় যে হযরত নূহের পরিবার আর বিশ্বাসীরা ছাড়া পৃথিবীর সকল মানুষ মহাবন্যায় মারা গিয়েছিল।

এখানে কোরআন একটা মহাবন্যার কথা বলেছে। এবং বাইবেল সম্ভবত একটা সর্বজনীন বন্যার কথা বর্ণনা করছে। কিন্তু সম্ভাব্য ব্যাখ্যা অনুযায়ী সেটা আঞ্চলিক বন্যা ছিল। তবে, এটা ঠিক; দুই বর্ণনাই এখানে একমত, যে বিশ্বাসীরা ছাড়া সকল মানুষ তখন মারা গিয়েছিল। সেটা সম্ভবত মানব জাতি তখনও দুনিয়াতে বেশি ছড়িয়ে যায়নি বলে। তাহলে একটি আঞ্চলিক বন্যা দিয়ে সারা পৃথিবীর মানুষ ধ্বংস হতে পারে। সেটা সকল প্রাণীর ধ্বংস ছাড়াও।

আমরা অনুমান করতে পারি, যে বাইবেলে ‘বড় পাহাড়’ দিয়ে আঞ্চলিক কিছু পাহাড় বোঝানো হচ্ছে, এবং বিজ্ঞানের দৃষ্টিতে এটা বিশ্বাস করা কঠিন না, যে সেগুলোর বিশ ফুট ওপর পর্যন্ত পানি উঠেছিল। তওরাতে বলা হয় না যে সেটা বর্তমান তুরস্কের ‘আরারাতের পাহাড়ের’ ওপর রয়ে গেল। বরং সেটা আরারাত (হিব্রুতে ‘উরার্তু’) পাহাড়শ্রেণীর কোনো একটা পাহাড়ের ওপর রয়ে গেল। এই উরার্তু রাজ্য দক্ষিণে মেসোপটেমিয়ায় ছিল। ইসলামের আগে ইতিহাসবিদ যোসিফুস সহ অনেকগুলো প্রাচীন ঈসায়ী এবং ইহুদী এইভাবে বিশ্বাস করতেন, যে পাহাড়টা তুরস্ক নয় বরং মেসোপটেমিয়ায় ছিল, এবং সেটা আঞ্চলিক বন্যা ব্যাখ্যার সঙ্গে ভালভাবে মিলে যায়।

আমার মনে হয় সার্বজনীন বন্যার দাবী করাটা ভূল। বাইবেলে সেই দাবী থাকলেও; কোরআন এখানে কৌশলী ভূমিকা নিয়েছে।

০৬ ই নভেম্বর, ২০১৩ রাত ৮:৫৩

দিশার বলেছেন: নুহ এর নৌকা একটা অবাস্তব ধারণা, পৃথিবী তে কত প্রকার প্রাণী আছে একটু গুগল করে দেখেন, এবং মানব সৃষ্ট সবচয়ে বড় খাতের জাহাজ কত বড় একটু হিসাব করেন, আর ব্রোঞ্জ যুগের এক ৯০০ বছর ! বয়সী বৃদ্ধ কি করে পৃথিবীর সকল প্রাণী একজায় গায় করলো তার হিসাব তা দেন। তাইলে বুঝবেন কত ধান য়ে কত চাল। আর যদি বলেন সবি আল্লাহর " মাজিক" তাইলে কিসু বলার নাই .

২২| ০৭ ই নভেম্বর, ২০১৩ সকাল ১১:৩৫

বেনিটিশ গাঙচিল বলেছেন: ভাই আমি তো বলছি না, যে আয়তনে নুহের নৌকাটা বাংলাদেশের সমান ছিল। কোরআনেও নেই পৃথিবীর সমস্ত প্রাণীর এক জোড়া করে সেটাতে রাখা হয়েছিল। পৃথিবীতে এ পর্যন্ত প্রায় ৯০ লক্ষ্যের অধিক প্রজাতির প্রাণীর সংখ্যা রেকর্ড করা হয়েছে। কী করে এতসব একটা নৌকাতে তুলা হলো সে প্রশ্ন আমারও। তবে, যদি বলা হয় তাদের গৃহপালিত প্রাণী গুলোর প্রত্যেক প্রকারের একজোড়া করে নৌকায় তুলা হয়েছিল; এতে আমার কোনো প্রশ্ন নেই। আর বাইবেল-কোরআন পুরোই একরকম, সেটা তো কেউ বলছে না। এক রকম হলে তো, বাইবেলই যথেষ্ট; কোরআনের দরকার কী?

০৭ ই নভেম্বর, ২০১৩ রাত ৮:৪০

দিশার বলেছেন: কোরানে নেই মানে ! আপনি কি বুঝেও না বোঝার ভান করতেসেন? সুরা হুদ আয়াত ৪০ পরে দেখেন।
গৃহপালিত সব্দ তা আজ পর্যন্ত কোন তাফসীরে পাইলাম না . নয় ছয় বুঝায়ে তো লাভ নাই রে ভাই। আপনার ইসলাম দেখি ছাগলে খেয়ে চলে যায় , সহি হাদিস দ্রষ্টব্য .

২৩| ০৭ ই নভেম্বর, ২০১৩ সকাল ১১:৩৭

বেনিটিশ গাঙচিল বলেছেন: সূরা মু’মিনূন: আয়াত ২৭: “অতঃপর আমি তাঁর নিকট ওহী পাঠালাম, ‘তুমি আমার তত্ত্বাবধানে ও আমার ওহী অনুযায়ী নৌযান নির্মাণ কর, অতঃপর যখন আমার আদেশ আসবে ও উনুন উথলে উঠবে তখন উঠিয়ে নিও প্রত্যেক জীবের এক এক জোড়া এবং তোমার পরিবার-পরিজনকে।”

ভাই এখানে ভাল করে লক্ষ্য করুন। কী বলা হয়েছে? পৃথিবীর প্রত্যেক জীবের এক এক জোড়া, না শুধু প্রত্যেক জীবের এক এক জোড়া?

০৭ ই নভেম্বর, ২০১৩ রাত ৮:৩৭

দিশার বলেছেন: আয়াত ৪০ সুরা হুদ

অবশেষে যখন আমার হুকুম এসে পৌঁছাল এবং ভুপৃষ্ঠ উচ্ছসিত হয়ে উঠল, আমি বললামঃ সর্বপ্রকার জোড়ার দুটি করে.......

দুই জায়গাতেই স্পষ্ট যে সকল জোড়া নিতে বলা হয়েছে! আপনি এখানে কি বুঝতেসেন না ?

২৪| ০৭ ই নভেম্বর, ২০১৩ সকাল ১১:৫৪

প্রত্যাবর্তন@ বলেছেন: বেনিটিশ গাঙচিল বলেছেন: পৃথিবীর প্রত্যেক জীবের এক এক জোড়া, না শুধু প্রত্যেক জীবের এক এক জোড়া?


@পৃথিবী শব্দটা না থাকলে কি সিগনিফিকেন্ট পার্থক্য তৈরি হয় বুঝতে পারলাম না । বুঝতে চাচ্ছি ।

০৭ ই নভেম্বর, ২০১৩ রাত ৮:৫২

দিশার বলেছেন: কোরানে , বাইবেল যে, সকল তাফসীরে স্পষ্ট করে বলা আসে যে সকল প্রকার প্রাণী এক জোড়া করে নিতে বলা হইসে। কোনো আয়াতে খালি গৃহপালিত জন্তুর কথা বলা নাই। তারপর বলা হইসে "পৃথিবী" ব্যাপী বন্যার কথা। কিন্তু এখন বিজ্ঞানীক রা যখন এমন অবাস্তব গল্পের গাজাখুরিতা প্রমান করলো, তখন ধার্মিক রা মিন মিন করে বলতেসে যে না আসলে, পৃথিবী ব্যাপী বননা না, লোকাল বননা, এবং সকল প্রাণী না খালি গৃহপালিত প্রাণী ! আরে বেটা তাই যদি হয়, তাইলে এখানে মোজেজা কি থাকলো আল্লাহর? আমার নানাও তো নৌকায় গরু সগল উঠায়ে, ৮৮ র বননা থেকে ভাগসিলো . !

২৫| ০৭ ই নভেম্বর, ২০১৩ রাত ৯:৪০

মুদ্‌দাকির বলেছেন: আপনার অনেক প্রশ্নেরই বৈজ্ঞানীক ব্যাক্ষা নাই, এখনও।

তবে পানি কোথা থেকে আসল আর গেল, তার উত্তর ইদানিং কালের বিজ্ঞানে আছে :)

কারন বিজ্ঞান এখন জানে যে পৃথিবির কোরে প্রচুর প্রচুর প্রচুর পরিমানে পানি আছে। :)

বিশ্বাস না হলে গুগল তো আছেই।

আর খুজতে থাকুন, এক এক করে সব প্রশ্নের উত্তর পাবেন। তবে আপনার কিছু অবৈজ্ঞানিক অবান্তর প্রশ্ন আছে??? এতে বুঝা যায় আপনি কম জ্ঞানী নাস্তিক । আরো পড়তে হবে :) :)

০৭ ই নভেম্বর, ২০১৩ রাত ৯:৫৮

দিশার বলেছেন: ভাই আপনে মনে হয় মাটির তলার পানির স্তর রে , "পৃথিবীর" কোর্ য়ে পানি আসে! এর সাথে গুলায়ে ফেলসেন।পৃথিবীর ইনার কর সলিড আর তার উপর ঘিরে আসে জলন্ত লাভা। এখানে কোন "পানি" নাই। গুগুল আপনেও করেন একটু। বেপার না ভুল সবার হয়।
এক মমিন কয়া গেল, বননা পৃথিবী ব্যাপী না, আর আপনে কইতাসেন পানি আসছে তোলা থেকে! . যেখান থেকে আসুক নৌকার মোজেজা বুঝে আসে না।

আমার জ্ঞান কম বইলাই তো জানতে চাই, কি কি অবান্তর প্রশ্ন করলাম একটু বৈলা যান . পৃথিবীর সব মানুষ মারা গেলে নৌকার মানুষ ছাড়া , আমরা তাইলে সবাই নুহ এর পরিবার থেকে আসছি কি বলেন? আদম এর সময় না হয় ভাই এর লগে বোন্ রে বিয়া দিসেন? নুহ এর সময় ও কি ভাই বোন্ বিয়া দিয়া দিয়া পরিবার বারায়সেন ?

২৬| ০৭ ই নভেম্বর, ২০১৩ রাত ১০:৩৩

মুদ্‌দাকির বলেছেন: আপনার অবান্তর প্রশ্নের একটা উধাহরন হল, আপনি জানতে চেয়ে ছেন কিভাবে জিবানু গুলো ক্যারি করল ?? নুন্যতম জীব বিজ্ঞান জানলেও কেউ এই কথা জিজ্ঞাস করার কথানা!!!

জানি ভাই ভুল সবার হয়, কিন্তু এও জানি নাস্তিকরা তাদের গুরুদের বস্তা পচা বই গুলো ছাড়া কিছুই জানে না, বা তারা আপডেটেড না । নিজাকে আপডেট করুন। বিজ্ঞানের জ্ঞান বাড়ান, আস্তে আস্তে অনেক কিছুই বুঝবেন। আর যত দিন না বুঝেন খুজতে থাকুন।

একটু কষ্ট করে water inside the earth core লিখে সার্চ দেন না একটা

আপনার সাথে সময় নষ্ট করে লাভ নাই। কখনই লাভ হয় না, পূর্ব অভিজ্ঞতা থেকে দেখেছি। সো বাই, ভালো থাকেন, আপডেট থাকেন :) :)

০৮ ই নভেম্বর, ২০১৩ রাত ১:১৮

দিশার বলেছেন: আপনার আশা করি সেই অল্প জ্ঞান টা আসে, আপনেই বলেন জীবানু গুলা কারী কারা করলো, ! প্রশ্ন কিভাবে অবান্তর হয়? প্রশ্ন জানার জন্যই তো ! উত্তর দিতে না পারলে, তোমার অমুক প্রশ্ন খারাপ ছিল বলে রাগ করে খেলবনা স্টাইল য়ে , মর্দে মুমিন রাই পালাইতে পারে।ধন্যবাদ।

২৭| ৩১ শে মার্চ, ২০১৪ বিকাল ৪:৫৭

সামুরাই০০৮ বলেছেন: কোরআনে কি কোথাও লেখা আছে নৌকা ৪০০-৪৫০ ফুট ছিল? আর কত রকম প্রাণী নেয়া হয়েছিল সেটাও আপনার পক্ষে ধারনা করা সম্ভব নয়। অনেক স্কলারে মতে ঐসময় সমস্ত পৃথিবী পানিতে নিমজ্জিত হয়নি। এটা কত হাজার বছর আগের ঘটনা বলুন? ঐসময় পৃথিবীতে মানুষ ছিল সামান্য। তারা মোটামুটি সবাই কাছাকাছিই বসবাস করত। আর নূহ আ: তো সমস্ত পৃথিবীতে দাওয়াত দেননি। তিনি তার কওমকে/জাতিকে শুধুমাত্র দাওয়াত দিয়েছিলেন।এক্ষেত্রে অনেক স্কলারদের মতামত ঐসময় নির্দিষ্ট বিরাট এলাকাকে আল্লাহপাক পানিতে নিমজ্জিত করেন।তাই নূহ আ: আল্লাহপাকের নির্দেশে তার আশেপাশের সব পশু-পাখির জোড়া সংরক্ষণ করেন।সমস্ত পৃথিবীর জীব-জন্তু্তো আল্লাহপাক তাকে নিতে বলেন নি।

২৮| ২১ শে মে, ২০১৪ বিকাল ৩:৩২

ভুয়া প্রেমিক বলেছেন: নুহ নবী কে নিয়ে মাথা না ঘামিয়ে কৃষ্ণর লীলা নিয়ে মাথা ঘামান

২৯| ২২ শে মে, ২০১৪ দুপুর ১:০৭

ঘানার রাজপুত্র বলেছেন: অল্‌প বিদযা ভয়ংকরী জুতারে কয় আলমারী।
আপনি কম জ্ঞানী নাস্তিক ।
ভুয়া প্রেমিক বলেছেন: নুহ নবী কে নিয়ে মাথা না ঘামিয়ে কৃষ্ণর লীলা নিয়ে মাথা ঘামান। সেটাই করুন ভালো হবে।

৩০| ৩১ শে আগস্ট, ২০১৫ দুপুর ১:১৭

ইনক্রেডিবল বলেছেন: তিনিই তোমার প্রতি এই কিতাব অবতীর্ণ করেছেন এতে রয়েছে কিছু আয়াত যা মূল বা ভিত্তিস্বরূপ [বিধিবদ্ধ অর্থসহ]। এগুলিই কিতাবের মূল ভিত্তি। অন্যগুলি হচ্ছে রূপক বর্ণনা। যাদের হৃদয়ে সত্যকে লংঘন করার প্রবণতা রয়েছে শুধু তারাই ফিত্‌না ও ভুল ব্যাখ্যার উদ্দেশ্যে রূপক বর্ণনার অন্তর্নিহিত অর্থের অনুসন্ধান করে। কিন্তু আল্লাহ্‌ ব্যতীত আর কেহ এর ব্যাখ্যা জানে না। আর যারা জ্ঞানে সুগভীর, তারা বলে, "আমরা এই কিতাব বিশ্বাস করি। এর সমস্তই আমাদের প্রভুর নিকট থেকে আগত।" এবং বোধশক্তি সম্পন্ন ব্যতীত অন্য কেউ এর শিক্ষাকে গ্রহণ করতে পারবে না।
সূরা আল-ইমরান, আয়াত - ৭।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.